শুভ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। দিবা-রাত্রি-দুপুর-সন্ধ্যা কোন সময়ই, ঘুমে কিংবা আধো-ঘুমে একটিবারের জন্যও স্বপ্ন দেখেনি সে।
যখন ছোট ছিলো, তখন সে সবাইকে বলতে শুনতো স্বপ্নের কথা। "স্বপ্ন কী মা?" একদিন মাকে নাকি জিজ্ঞেস করে শুভ। মা বলেছিলেন, "ঘুমের মধ্যে সবাই দেখে, নানারকম সব ঘটনা, এই নিজেদের নিয়েই।"
"কী দেখে মা?"
"নানারকম জিনিস, বেশ অদ্ভুত ব্যাপারটা!" মা বলেছিলেন, "..এই ধর আমি কালকে তোকে দেখলাম, তুই এখনো হামাগুড়ি দিয়ে আসছিস আমার কাছে, হাতে ধরা ঝুনঝুনি"
"কই আমি তো কখনো দেখিনি এরকম.." শুভ বলেছিলো।
"আরে দেখবি, দেখবি.. হয়তো দেখিস, বুঝতে পারিস না বা মনে করতে পারিস না"
"না মা, আমি কখনো স্বপ্ন দেখিনি।"
শুভ'র বাবা ছোটবেলা থেকেই শুভকে নানারকম মজার ছড়া গল্পের বই দিয়ে ওর মাথায় পাকাপাকি ভাবে পড়ার নেশাটা ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন। সারাদিন বইয়ে ডুবে থাকতো শুভ। যতই পড়তো ওর দুঃখ আরো বেড়েই চলতো। রূপকথার নানান অদ্ভুত স্বপ্নিল জগতের গল্প পড়তে পড়তে ও ভাবতো, - আহা আমি কি কোনদিন স্বপ্ন দেখতে পাবো না? বাবা বুঝতেন ছেলের কষ্ট। নানারকম মোটা মোটা বই নিয়ে পড়াশুনা করে নানারকম এক্সপেরিমেন্ট করতেন শুভ'র ঘুম নিয়ে। দুই তিনবার নিউরোলজিস্ট আর সাইকিয়াট্রিস্টও দেখিয়েছিলেন ছেলে কে। তারাও অনেক আগ্রহ নিয়ে ব্যাপারটা দেখেছিলেন, কিন্তু কোন সমাধানে আসতে পারেন নি কেউই।
তারপর একদিন সবাই হাল ছেড়ে দিলো। আর বড় হবার সাথে সাথে মেনে নিয়েছিলো, - নাহ তাকে দিয়ে স্বপ্ন দেখা হবে না। তবু দিনশেষে যখন সব কাজ শেষ হয়ে যেতো, নিজের অজান্তেই কেন জানি মনটা খারাপ হয়ে যেত তার।
স্কুল কলেজ শেষ করে ইউনিভার্সিটি থেকেও ফিজিক্সে ভাল রেজাল্ট নিয়ে বের হয়েছিলো শুভ। তার অনেক বন্ধু বান্ধব। ছবি ভালো আঁকতো সে। গানের দিকে অনেক ঝোঁক তার। ভাল গিটার বাজাতে শিখে, নিজের একটা ব্যান্ডও দাঁড় করিয়েছিলো। মাঝে দুই তিনটা প্রেম করে ভেঙ্গে নতুন একটাতে হাবুডুবুও খাচ্ছিলো।
সেই রাতটা ছিলো আর কটা রাতের মতই । শুভ'র এখনো মনে আছে। ঘুমাতে যাবার আগে ঘড়ি দেখেছিলো সে, ঘড়িতে বেজেছিলো বারোটা তিরিশ।
সকালে ঘুম ভেঙ্গে শুভ চোখ মেলে দেখতে পেয়েছিলো তার বাবাকে। তার টেকো বাবা নয়, মাথায় কালো কুচকুচে চুলভর্তি বাবা। বাবার চোখেমুখে আনন্দ। তার মা চোখভরা জল নিয়ে এগিয়ে আসছিলেন তার দিকে। একটা হাসপাতালের বেডে শুয়েছিল সে।
শুভ খুশি হয়ে গিয়েছিলো। সে কোথায়? এর নামই কি স্বপ্ন? পাশ ফিরে তাকাতে গিয়েই হঠাৎ চমকে গেলো সে। এক ঝলক দেখলো নিজের হাত। এখনো ছোট, সেই বাচ্চাকালের মত। আবার খুশি হয়ে গেলো। সে নিজের শৈশবের স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু এতটা বাস্তব? ঘরে একজন ডাক্তার এসে ঢুকলো। একজন ককেশিয়ান ডাক্তার। চারপাশটা একবার দেখলো শুভ। ভ্রু কুঁচকে গেল তার। সে কোথায়?
মাকে ডাকলো এবার ও, বললো, "মা, আমি স্বপ্ন দেখছি।"
কেঁদে দিলেন মা এবারে, বললেন, "না বাবা, তুই স্বপ্নে ছিলি, এইমাত্র জেগে উঠলি।"
পিছন থেকে ডাক্তারের নিষেধ শুনলো শুভ, ডাক্তার বাবাকে বলছিলেন ওর সাথে এখনই বেশি কথা না বলতে। এতদিন পর কোমা থেকে উঠে আসা যেনতেন ব্যাপার নয়। ওর বয়স অনেক কম। এখন নাকি ওর অনেক কিছু বুঝে নিতে, খাপ খাইয়ে নিতে হবে। একটু চুপ হয়ে গেলো শুভ, হঠাৎ হেসে ফেলে ডাক্তারকে বললো, "আরে ধুর ব্যাটা! আমি স্বপ্ন দেখছি!"
শুভ অনেক পাগলামি করছিলো। সবকিছু নিয়ে মজা করছিলো। একটা পাঁচ বছরের শিশুর কাছ থেকে এরকম পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ব্যবহার পেয়ে সবাই অনেক অবাক হয়ে গিয়েছিলো। মা কান্নাকাটি করছিলেন। ড, স্যামুয়েল বলছিলেন, ব্যাপারটা বেশ অদ্ভুত! আসলেই অদ্ভুত!
সবচে বেশি অবাক হয়েছিলো শুভ নিজে। সে মনে করেছিলো তার খিদে পাবে না। কিন্তু তার ধারনাকে ভুল প্রমাণ করে একটু পরেই তার বেশ খিদে পেয়ে গেলো। শুভ ভাবতে শুরু করে, স্বপ্নে কি এরকম অমানুষিক খিদে পায়? কই কখনো তো এরকম শোনেনি! সে শুধু ভাবতে থাকে কখন স্বপ্নটা ভেঙ্গে যাবে। কিন্তু শুভ'র স্বপ্ন ভাঙ্গে না।
এরপর দুইদিন কেটে যায়। তাকে খুব চিন্তিত দেখাতে থাকে। সে মা বাবাকে একসময় বলতে থাকে তার তিরিশ বছরের যত ঘটনা। মা বাবা অবাক হন, ডাক্তারের সাথে কথা বলেন। শুভ শুধু দাবি করে সে স্বপ্ন দেখছে, যেকোনো সময় ভেঙ্গে যাবে এই স্বপ্ন। পাগলের মত হয়ে যায় সে। সবসময় কি যেন চিন্তা করে।
একদিন মাকে ডেকে ও জিজ্ঞেস করে, "মা আমি কি আগে কোনদিন স্বপ্ন দেখেছিলাম? তোমাকে কখনো আমার স্বপ্নের কথা বলেছিলাম?"
মা বলেন, "হ্যাঁ বাবা, তুই তো কতই স্বপ্ন দেখতি! প্রতিদিন সকালে মজা করে বলতি আমাকে সেইসব স্বপ্নের কথা! তোর মনে নেই বাবা? "
শুভ ভূত দেখার মত তাকিয়ে থাকে তার মায়ের দিকে। বিড়বিড় করে বলে, "স্বপ্ন এতো অদ্ভুত?"
মন্তব্য
দিলেন তো চিন্তায় ফেলাইয়া।
আচ্ছা খেকুদা, নিজের হাতে চিমটি কাইটা দেখেন তো, আপনে যে ব্লগ লিখতেছেন, ওয়েব ডিজাইনিং করতেছেন- হইতারে সবই আপনার স্বপ্ন। এখন দরকার ইনসেপশনের মতো আপনারে একটা চেয়ারে বসাইয়া জোরসে একটা গুতা দেয়া, নইলে এক ড্রাম পানির মধ্যে চুবাইয়া দেওয়া। দ্যাখবেন আপনার কোমা ভাইঙ্গা গেছে আর আপ্নে সেই শিশুই রইয়া গেছেন। ঘুম থেকে উইঠা আবার ইট-কাঠ-বালতি-সানকি সবকিছুরে গণহারে প্রণাম করা শুরু করছেন। কী হইতারেনা?
গল্পের আইডিয়াটা আর নাটকীয়তাটা দারূণ । তবে গল্পকাররে সহজে ছাড় দিতেছিনা। নিউরোলোজিকাল অ্যাস্পেক্ট থেইকা চিন্তা করলে এধরণের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা কতটুকু, নাকি এইটা পুরাই উর্বর মস্তিষ্কজাত সায়েন্স ফিকশন, জানতে মন চায়।
ধৈবত (O. Urnonav)
১. আচ্ছা, এইটা তাইলে মাকড়শা!
২. মন্তব্যে (আমার আর কষ্ট করে লিখতে হলো না)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ওরে ব্যাটা উর্ননাভ! তাই তো কই! আমার বদনা প্রণামের গল্প এই পোলায় জানে কেমনে! হাহাহাহা।
হ রে ভাই, লাইফটাই একটা ভ্রান্ত ধারমা।
নিউরোলোজিরে মারো গুলি, খালি মনে রাখবা উনন্ত জলিলের সেই মহান কথা- তিইইন মাআআস আমি কুমা সিলাম! হিহি ধন্যবাদ
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
"ইনসেপশন" মুভির মত অনেকটা? আসলে কী হচ্ছে, কোনটা স্বপ্ন, বুঝতে পারলাম না।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ওইটা বুঝতে না পারলেই আমি সফল , ধন্যবাদ
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গল্প ভালো পাইলাম | সম্ভবত সুনীল এর একটা উপন্যাস ছিল স্বপ্ন নিয়ে অনেকটা এইরকম| ছোট উপন্যাস, কিন্তু বই এর নামটা আমার মনে নেই | গল্পের প্লটটা প্রাচীন আমল এর এক রাজ্কর্মচারিকে নিয়ে খুবসম্ভব| কেউ যদি নামটা জানেন তাহলে জানাবেন প্লিজ...
আ কানেক্টিকাট ইয়াঙ্কি ইন কিং আর্থার'স কোর্ট অনেকটা এমন, অজ্ঞান হয়ে যাবার পরে জ্ঞান ফিরে নিজেকে প্রাচীণ রাজদরবারে আবিষ্কার করে রাজম্যাজিশিয়ান পদ থেকে পুনরায় বহু বছর পরের জীবনে ঘুম ভাঙে। সুনীলের কোন্টা জানি না।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ধন্যবাদ ঈগল
গল্পটা পড়তে হবে @যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গল্প ভাল্লাগলো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ হে
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তয় এই গল্পটা কি স্বপ্নে লিখেছেন যদি তাই হয় তবে আর ঘুম ভাঙ্গায়েন না।
অতীত
হাহা ধন্যবাদ
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
শিয়ালদা,
দারুন লাগল গল্পটা--জাফর স্যারের একটা সাই-ফাইতেও একবার পড়েছিলাম এক লোক স্বপ্ন থেকে স্বপ্নের ভেতরে যায়--
জবর লেখা!
ধন্যবাদ অনিকেতদা
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দারুন ভাল্লাগ্লো শিয়াল্দা।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এতো কম লিখেন ক্যান?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরো লিখুম, খাড়ান খালি!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বেশ লাগলো...
--- নুশান
ধন্যবাদ নুশান
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
যাক, অবশেষে গল্প পাওয়া গেলো! আইডিয়াটা নতুন না হলেও গল্প ভালো লেগেছে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ধন্যবাদ পাণ্ডবদা
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই তো সময় বের হচ্ছে গপ্প লিখে ফেলার! এবার তাত্তাড়ি ভ্রমণ ই-বইয়ের লেখাটা লিখে ফেল। খালি কি-বোর্ডে একটু সময় করে বসলেই হয়ে যাবে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ধন্যবাদ যাযাবর আপা
হ হ লিখুম তো!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
সুন্দর, আপনার ভূতের গল্পের মতোই। টুইস্টটা শেষ লাইনে আসলে আরো দারুণ লাগতো আমার।
পাঁচতারা তবুও।
টুইস্টটা কিন্তু একটু একটু আছে এখনো শেষ লাইনে
ধন্যবাদ সুহান
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খাইসে!
জটিল তো!
খুবই ভাল্লাগসে, পন্ডিতজী।
আরেকটু বেশি লিখলে হয় না?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হিহি ধন্যবাদ শিমুলজী, হ আরো লিখুম
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দারুণ!
নারদ এরকম একবার কয়েক মুহূর্তের স্বপ্নের মধ্যে গোটা জীবন কাটিয়ে এমনকি ছেলেপিলে নাতিপুতি হওয়া সব দেখে জেগে উঠে সামনে বিষ্ণুকে দেখে বলে "এ কী! আমার ছেলে আমার নাতি! ওরা কই?" বিষ্ণু মিটিমিটি হেসে বলে তুমি কয়েক দন্ড ঘুমিয়েছ মাত্র!
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ধন্যবাদ তুলিদি!
হাহা হ্যাঁ, পুরানের গল্পগুলো দারুন! তবে নারদকে আমার সবসময়ই বেশ বিরক্তিকর লাগতো! বিষ্ণুর উচিত ছিলো ব্যাটাকে ইনসেপশনেই রেখে দেয়া! হাহা
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বাহ দাদা!! আমার খুবই পছন্দ হোলো!
কল্প-গল্পর মতো দারুণ কিছু হয় না।
আরো চাই , আরো আরো আরো!
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
ধন্যবাদ দিদি, হ্যাঁ লিখবো আরো
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গল্প তো ভালোই লাগতেসিলো, কিন্তু শেষের দিকে কোমার কথা পড়ার পর হাসি চাপানো মুশকিল হয়ে গেলো। হঠাৎই মনে পড়লো, খোঁজ দ্য সার্চের অমর সংলাপ- "আমি তিন মাস কুমায় সিলাম"।
স্যরি ম্যান, হাসি থামাইতেই পারতেসি না
অলমিতি বিস্তারেণ
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
হইলো না ব্যাটা, এমনে কইবি,
"অনুন্ত কে? অনুন্ত কোতায় তাকে? বলতে পারো?? বলতে পারো??
... তিইইইন মাআআস আমি কুমায় সিলাম"
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কথা একদম সত্য! মন্তব্য কপিপেষ্ট করলাম।
হাসতেই আছি
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পাঠককে নিয়ে খেলার ক্ষমতা বাড়ছে আপনার! খেঁকু'দা রক্স!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
গল্পটা জটিল হইছে! গতকালই একটা সিনেমা দেখলাম। ছয়মাস 'কোমা' থেকে উঠেই ছেলে ক্রিকেটমাঠে
গিয়ে সেঞ্চুরি হাঁকালো, তাজ্জব হইনি অবশ্য। কারণ সিনেমায় কত কিছুই হয়। তাই উড়ন্ত জলিলসাব কে নিয়ে হাসিঠাট্টা করা কিন্তু খুউব অন্যায় কোমায় থাকলে যদি এমন গল্প পাই, তবে ওখানেই থাকুন বিন্দাস
আয়নামতি
নতুন মন্তব্য করুন