মশানে : প্রথম পর্ব
রাত্রির তৃতীয় প্রহর। নিস্তব্ধ চারিধার। কিয়ৎক্ষণ পূর্বেও শূলাবিদ্ধদিগের কাতর আর্তনাদ, আত্মীয়াদির চিৎকার আর শৃগাল শকুনীদের মড়া আধমড়া লইয়া টানাটানিতে বধ্যভূমি নারকীয় হইয়া ছিল। নিকটবর্তী শ্মশান হইতে চিতার কাষ্ঠ বিদীর্ণ হইবার শব্দ শোনা যাইতেছিল। এখন প্রকৃতি সম্পূর্ণরূপে স্তব্ধ। হয়তো অন্যান্য দণ্ডীদিগের মৃত্যু হইয়াছে। শবদাহ করিয়া বাড়ির পথ ধরিয়াছে শ্মশানবন্ধু সকল। শৃগাল শকুনীরাও সরিয়া পড়িয়াছে নিজ নিজ ক্ষুন্নিবারণ শেষে। কিন্তু চমরবাল এখনো মরে নাই। তার প্রাণবায়ু এখনো দেহ হইতে নির্গত হয় নাই। আশ্চর্য হইয়া অনেকক্ষণ ধরিয়া তাহাই দেখিতেছিল বুঝি এক শিবা, এক্ষণে সেও সরিয়া পড়িল। নড়িল না শুধু মশাল হাতে এক যুবক। চমরবাল অস্ফুটে কী জানি কহিতে চাহিলো, বোঝা গেল না। হয়তো আকুতি, হয়তো বা তার তীব্র যন্ত্রণার প্রকাশ।
চমরবাল শূলাবিদ্ধ হইয়া আছে কৌশাম্বির মশানে। তার পদদ্বয় ভূমি স্পর্শ করিবার নিমিত্তে ক্ষণে ক্ষণে চেষ্টা করিতেছিল। ভূমি স্পর্শ করিলে বোধকরি কিছুমাত্র কষ্ট লাঘব হইতো। কিন্তু এখন তাতে আর শক্তি বিশেষ নাই। শূল তাহার স্কন্ধের নিকট বিদীর্ণ করিয়া নির্গত হইয়াছিল। তাই হয়তো তাৎক্ষণিক মৃত্যু হয় নাই। কিন্তু আর বিলম্ব বিশেষও নাই। যথেষ্ট রক্তপাত হইয়াছে। রক্ত জমিয়া শূলদন্ডামূলে একখানা ক্ষুদ্র কুণ্ডাকৃতি নিয়াছে। যেকোন মূহুর্তে প্রাণ চলিয়া যাইতে পারে। চমরবাল শক্তি সঞ্চার করিয়া কহিলো, "যুবক, নিকটে আইসো।"
যুবক ক্ষণকাল কিছু কহিলো না, অতঃপর ধীরে চমরবালের নিকটে আসিলো।
চমরবাল রাজগৃহে লুকাইয়া প্রবেশ করিতে গিয়া অদ্য প্রত্যূষে ধরা পড়িয়াছিল। সকলেই যথেষ্ট আশ্চর্য হইয়াছিল। রাজগৃহে যখন একখানা পিপীলিকারও প্রবেশ করিতে হয়তো অনুমতির প্রয়োজন তখন সেইখানে চৌর্যকার্য কেহ কল্পনাই করিতে পারে না। শোনা যায় চমরবালকে রাজা স্বয়ং আবিষ্কার করেন তাহার কক্ষে। তাহার কিরূপে রাজগৃহে চুরি করিবার স্পর্ধা হইলো আর কিরূপেই বা সে এতসকল প্রহরী আর শান্ত্রীর চক্ষু এড়াইয়া রাজগৃহে ঢুকিলো সে এক রহস্য। সুরসেন জানিতে পারিয়াছিল দন্ডের পূর্বে তাহাকে বারংবার প্রহারকরত শুধু একখানাই প্রশ্ন করা হইয়াছিল, সে কী করিতে রাজার কক্ষে ঢুকিয়াছিল। বারংবার চাবুকাঘাতে সে শুধু একবার মুখ ফুটিয়া কহিয়াছিল, "আমি চমরবাল", ইহা আর শোণিত ব্যতীত আর কিছুই তাহার মুখবিবর হইতে নির্গত হয় নাই।
মশাল হস্তে যুবকের নাম সুরসেন। সুরসেন সদ্য যুবক, শান্ত্রীর কাজ পাইয়াছে বেশিদিন হয় নাই। তার নিবাস কৌশাম্বী নয়, সে প্রয়াগবাসী। অদ্য তাহার উপর দায়িত্ব ছিল চমরবালের মৃত্যু অবধি অপেক্ষাকরত তাহার শব নিয়া আত্মীয়াপরিজনাদির নিকট সৎকার উদ্দেশ্যে সমর্পণ করা। যদ্যপি এই কার্য তাহার একার পক্ষে সম্ভব নয়, অন্ততপক্ষে তিনজন মিলিয়া ইহা সম্পন্ন করিবার কথা। কিন্তু আজিকেই সে প্রথম মশানের কাজ পাইয়াছে বিধায় তাহার সাথে কিঞ্চিৎ রসিকতা করিতে অন্যান্যরা কার্যে ফাঁকি দিয়া অনত্র চলিয়া গিয়াছে।
সুরসেন সহসাই রাজধানীর শান্ত্রীর কার্য পায় নাই। তাহাকে স্বয়ং নগরপাল বাজাইয়া লইয়াছিল। অদ্য সন্ধ্যা হইতেই সে চমরবালের সঙ্গে রহিয়াছে। বিচারালয় হইতে দণ্ডপ্রাপ্তির পর চমরবালকে বাঁধিয়া মশানে নিয়া আসা, শূলে ঘৃত প্রভৃতাদি মাখাইয়া চমরবালকে শূলাসীন করা সবকার্যেই সে ছিল। সে এইসকল কার্যে অভ্যস্ত নয়, প্রয়াগে সে কখনো শূ্লের নাম পর্যন্ত শুনে নাই। কিন্তু সুরসেন শুনিয়া আসিয়াছে কৌশাম্বী অনেক কঠোর এবং নির্দয় স্থান। এই স্থলে কাজ করিতে গেলে মনকে শক্ত করিতে হইবে।
সুরসেন চমরবালের নিকট আসিলো। একবার চমরবালের শূলবিদ্ধ শরীর অবলোকন করিয়া কহিলো, "ওহে তস্কর, কিরূপে তোমার রাজগৃহে চুরির মতি হইলো?"
চমরবাল সুরসেনের পানে ঈষৎ চাহিয়া চক্ষু মুদিয়া কহিলো,
"যুবক, এক্ষণে তোমাকে আমি যাহা বলিবো তাহার কিছুই হয়তো তোমার বোধগম্য হইবে না। তবুও যাহা কহি মনোযোগের সহিত শ্রবণ কর। এই মূহুর্তে এই স্থল হইতে এক ক্রোশ পশ্চিমে এক প্রেতিনী আমার মৃত্যুর অপেক্ষায় আছে। আর কিছুক্ষণ পরই আমার প্রাণবায়ু দেহত্যাগ করিবে। কিন্তু মৃত্যুর পর আমার দেহখানি নিয়া ক্রিয়াকর্মাদি সংক্রান্ত আমার একখানি অন্তিম ইচ্ছা আছে, শুনিয়া বিচলিত হইয়ো না। ইহার আবশ্যকতা রহিয়াছে। আমার ইচ্ছা মৃত্যুর পর তুমি আমার নাসিকা, মুখবিবর আর শুধুমাত্র একখানি কর্ণ কর্দম দ্বারা নিঃচ্ছিদ্র করিয়া অপর কর্ণকুহরে একখানি মন্ত্র দ্বাত্রিংশ বার জপ করিবে, মন্ত্রখানি বলিতেছি.."
সুরসেন হঠাৎ চমরবালকে থামাইয়া দিয়া কহিলো, "তিষ্ঠ তস্কর তিষ্ঠ! আমি তোমাকে কী জিজ্ঞাসা করিলাম আর তুমি কী সব কহিতে লাগিলে! প্রেতিনী.. মন্ত্র.. কর্দম কী সব বকিতেছো কিছুই তো বুঝিতেছি না! শূল-যন্ত্রণায় বোধ করি তোমার মাথার ঠিক নাই। তুমি চাহো তো এক্ষণে তোমার প্রাণসংহার করিয়া তোমাকে এই যন্ত্রণা হইতে মুক্তি দিতে পারি।"
চমরবাল কিছু কহিলো না। পূর্ববৎ চক্ষু বুজিয়া সন্তর্পণে একখানা শ্বাস ফেলিলো। তারপর কহিলো, "আমি তস্কর নহি, কোন চৌর্যকার্য করিতে আমি রাজকক্ষে উপনীত হই নাই। এক অতীব সংকটময় পরিস্থিতিতে পড়িয়া ইহা আমাকে করিতে হইয়াছে।"
"কিন্তু তুমি রাজকক্ষ পর্যন্ত পৌছাইলে কী করিয়া?"
সুরসেনের প্রশ্নে চমরবালের মুখে একখানি স্মিতহাস্যরেখা উদিত হইলো, কিছু কহিলো না।
"পশ্চিমে কে প্রেতিনী বসিয়া আছে কহিতেছিলে? সে তোমার মস্তক দিয়া কী করিবে? কৌশাম্বীতে মনুষ্য মস্তক পণ্যশালায় ক্রয় বিক্রয় হয় নাকি হে?" সুরসেনের কন্ঠে ঈষৎ বিদ্রুপ।
চমরবাল এইবার দন্ত বিকশিত করিয়া হাসিলো। চক্ষু মেলিয়া কহিলো, "সুরসেন, তোমার বাল্যকালে একবার তোমাদের গ্রামে মহামারী প্রকট হয়। তোমাদের পরিবারে তুমি, তোমার পিতা আর উহার কনিষ্ঠ ভ্রাতা ভিন্ন আর সবাই মহামারীর কবলে পতিত হইয়া মৃত্যুবরণ করে। গ্রামের সকলেই তখন স্থানান্তর করিতেছিল। কিন্তু অন্য সকলের সহিত না গিয়া তোমার পিতা আর পিতৃব্য তোমাকে সঙ্গে নিয়া অন্য পথে গ্রাম ত্যাগ করেন। যাত্রাকালীন এক রাত্রিতে অবকাশ যাপন কালে হঠাৎ কেহ একজন পিছন হইতে তওমার নাম ধরিয়া ডাকিতে থাকেন। সবাই ঘুরিয়া দেখে তোমার মাতা তোমার নাম ধরিয়া ডাকিয়া ক্রন্দন করিতে করিতে পিছন হইতে ছুটিয়া আসিতেছে। তোমার পিতা পিতৃব্য উভয়েই ভীত হইয়া পড়েন। কারণ ইহা অসম্ভব, তার দুই দিবস পূর্বেই তোমার মাতৃদেবীর মহামারীর কারণে মৃত্যু হয়। হঠাৎ সেই প্রেতিনী বিদ্যুৎবেগে ছুটিয়া আসিয়া তোমাকে তোমার পিতার হস্ত হইতে ছিনাইয়া নিয়া ছুটিতে থাকে। সেই নারীর অর্ধ কংকাল অর্ধ মাংসল মুখ তুমি অদ্যাবধি স্বপনে দেখিয়া থাকো। সেই বিভীষিকা তুমি হয়তো এই জীবনে ভুলিতে পারিবে না।"
সুরসেনের মুখের বিদ্রুপ আগেই উবিয়া গিয়াছিল। এক্ষণ সব শুনিয়া বজ্রাহত হইয়া রহিলো।
চমরবাল বলিতে থাকে, "তোমার পিতা দুর্বলচিত্তের মানুষ, ইহা দেখিয়া সেই স্থলেই উনি মূর্ছিত হন। তোমার পিতৃব্য অতিকষ্টে সেই প্রেতিনীর হস্ত হইতে তোমাকে উদ্ধার করিয়া তোমার পিতাকে রাখিয়াই পলায়ন করে। তুমি যৌবনলাভ অবধি এই কাহিনী উনি তোমাকে কহেন নাই। তুমি কৌশাম্বীতে শান্ত্রীর কার্যলাভের পর প্রয়াগ ত্যাগের পূর্বে তিনি সবিস্তারে সকল কিছু তোমার নিকট কহেন। কি, ঠিক কহিলাম কিনা?
সুরসেন, আমি তোমাকে কিরূপে চিনি, তোমার এই শৈশব কাহিনী আমি কিরূপে জানি এই সকল সমস্ত কিছুই জানিবার তুমি সময় পাইবে। এক্ষণে আমি যাহা কহিলাম তা তুমি যদি না কর তাহা হইলে মহাবিপদ হইবে।"
"কাহার বিপদ?" সুরসেন জিজ্ঞাসা করিলো।
চমরবাল নিরুত্তর।
"ঝোপের ধারে কে অপেক্ষা করিতেছে?" সুরসেনের পুনঃজিজ্ঞাসা।
চমরবাল নিস্তব্ধ, মস্তক অবনত করিয়া রহিলো।
তখন পূর্বাকাশ উজ্জ্বল করিয়া চারিধারের গুমোট অন্ধকার কিছু পরিষ্কার হইতে শুরু করিয়াছে। চমরবাল যা কহিয়াছে সবই সে তার পিতৃব্যর নিকট শুনিয়াছে। কিন্তু কোথায় যেন একখানা 'কিন্তু' তাহার মনের দরজায় খটখটাইতে লাগিলো। এমনও তো হইতে পারে চমরবাল তাহাদেরই গ্রামবাসী। সেইক্ষণে তাহাদের সহিত চলিতেছিল। চমরবাল যখন তাহাকে সেই গুপ্ত মন্ত্র শিখাইতেছিল তখনো তাহার নিকট সবকিছুই অবিশ্বাস্য লাগিতেছিল।
চমরবালের কথা শেষ করিবার সঙ্গে সঙ্গেই তাহার মাথা ঢলিয়া বক্ষে আবনত হয়। সুরসেন শ্বাস, নাড়ী পরীক্ষা করিয়া নিশ্চিত হয়, চমরবাল মৃত। জ্ঞান হইবার পর হইতেই সুরসেন প্রচুর মৃত্যু দেখিয়াছে। মৃত্যু সুরসেনকে আর আলোড়িত করে না। সুরসেন চারিধারে একবার চাহিয়া দেখিলো, মশান জনশূন্য। মশানের প্রাণীরা কেহ নিদ্রিত কেহ বা চিরনিদ্রিত। ক্ষানিক ইতস্তত করিয়া সে ভূমি হইতে মুষ্ঠি ভরিয়া কর্দম নিয়া ধীরে ধীরে চমরবালের প্রথমে নাসিকাপথ তারপর মুখবিবর আর একখানি কর্ণ ভরাট করিয়া তাহার অপর কর্ণকুহরে আসিয়া যখন বসিলো তখনই সে বুঝিলো কেহ বা কিছু একটা খুব দ্রুতই এদিকেই আসিতেছে আর খুব দ্রুতই তাহার গতি বাড়িতেছে। তবে ঝোপঝাড়ের সপাসপ শব্দ, ভূমিতে পতিত শুষ্ক ডাল প্রভৃতি আলোড়িত করিয়া দ্রুতগতিতে যাহা আসিতেছে তাহাকে আর যাই হোক মনুষ্য বলিয়া মনে হয় না। সুরসেন তাহার বল্লমখানি শক্ত করিয়া ধরিয়া শব্দের উৎসস্থলের দিকে তাকাইয়া রহিলো। এরপর সে যাহা দেখিলো তাহার জন্য সে বিন্দুমাত্র প্রস্তুত ছিল না। তাহার মুখ পাংশুবর্ণ হইয়া গেল, দেহ থরথর করিয়া কাঁপিতে লাগিলো। শব্দের উৎসস্থলে তাহার শৈশবের সেই বীভৎস ইতিহাস , সেই অর্ধ কংকাল অর্ধ চর্ম-মাংসল মুখ, তাহার জননী। প্রেতিনী তাহার দিকে একদৃষ্টিতে তাকাইয়া রহিলো।
"সুরসেন! বিলম্ব করিও না, শীঘ্রই মন্ত্র উচ্চারণ কর।"
মনে হইলো সুরসেনের মস্তিষ্কে কেহ কহিলো এই কথা! চমরবাল? কিন্তু সে তো মৃত!
"কে এই প্রেত? ইনিই কি আমার জননী?"
আবারও উত্তর আসিলো মস্তিষ্কে - "সাহস সঞ্চার কর, বিভ্রান্ত হইয়ো না। মন্ত্র উচ্চারণ কর।"
সুরসেনের মস্তিষ্ক আর চলিতেছে না। অতিকষ্টে সে কিছুমাত্র শক্তিযোজনা করিয়া চমরবালের নিকটে আসিয়া দাঁড়াইলো। আর তাহার কর্ণকুহরের নিকটবর্তী হইয়া উচ্চারণ করিতে লাগিলো সেই গুপ্তমন্ত্র।
(চলিতে পারে?)
মন্তব্য
শক্তিযোজনা করিয়া গল্পটি চালাইয়া যাইবেন এহেন আশা পোষন করি।
নুশান
ধন্যবাদ নুশান
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গল্প যত পর্বের হোক যদি ২০১৯ সালের মধ্যে শেষ না করো তাইলে তোমার খবর আছে!
তুমি যে ঘরানার গল্প লেখা, বাংলা ভাষায় এই ঘরানার এমন গল্প খুব কম। তুমি কেন যে লেখো না।
অল্প স্বল্প টাইপো আছে পরে সময় করে ঠিক করে দিও।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এইটা একটু বড় হইতে পারে, ২০১৯ এ শেষ না করতে পারলে মাইরেন না
হ বেশ টাইপো আছে, ঠিক করতে হবে। ধন্যবাদ পাণ্ডবদা
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কবে এই পোস্ট নীড়পাতা থেকে সরবে সে আশায় না থেকে পরের পর্ব লেখা শেষ হলেই পোস্ট করে দিও।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
একটানে পড়ে শেষ করলাম। চলতেই হবে এইটা!
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
ধন্যবাদ টিউলিপ!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কিন্তু তারপর?
..................................................................
#Banshibir.
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ষষ্ঠ পাণ্ডবের প্রস্তাবটা কেমন?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
ফেবুতে তো আগেই বলেছি এখন আবার বলছি বেশ একটা এপিক মিথলজি/ফ্যান্টাসি সাগার শুরু হলও বলে মনে হচ্ছে। থামিস না। বাকিগুলোও নামিয়ে ফেল।
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
আপনি কি আর দ্বিতীয় পর্ব লিখবেন না?
কি সাংঘাতিক একটা আখ্যানের শুরু!!! আরো পর্ব আসুক, উৎসুক থাকলাম।
---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।
২য় পর্ব?
নতুন মন্তব্য করুন