একলা নারীরা পৃথিবীর কোথাও নিরাপদ নয়।
হোক সেটা ঢাকা, কি মেলবোর্ণ।
অথবা হোক সেটা সত্যিকারের রমণী, অথবা তার ছবি, এমনকি কাঠের বুকে খোদাই করা কোন নারী-মূর্তি!
এবারের ঈদের দিন তোলা ছবি। মূল শহর থেকে অনেক দূরের একটা বন আর গাছ-গাছালি ঘেরা পিকনিক স্পটে ঘুরতে গিয়েছিলাম।
সেখানের নির্জন একটা জায়গায় এই টয়লেট সাইন খুঁজে পেলাম। পাশের পুরুষ মূর্তির তীব্র চাহনিকে উপেক্ষা করেই বেচারীর ওপর অত্যাচার চালানো হয়েছে।
আমি অবশ্য অবাক হয়েছি পুরুষ মুর্তিটির গায়ে একটাও আচড়ের দাগ না দেখে! ব্যাটা নির্ঘাৎ কাপুরুষ, সঙ্গিনীকে একবারও নিশ্চয় বাঁচাতে যায় নি!
সেলুকাস!
মন্তব্য
এই পোস্টটা দেখে খুবই মজা পেলাম!
তবে আরও মজা লেগেছে লেখকের চিন্তার ধরণ দেখে। আমাদের আশেপাশে রোজ কতোকিছুই তো দেখি, কিন্তু কতোটুকুই বা খেয়াল করি? লেখকের পর্যবেক্ষণের ক্ষমতা রীতিমতো ঈর্ষা করার মতোন।
ওহ! আর নামটাও খুবই মজার!!
খাইসে!
মেল শ্যভিনিস্ট ব্যাটার কাম।
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
মেয়ের স্টিক ফিগারটার একটা পা কেন সেটাও চিন্তার বিষয়!
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
মেয়েটার দিকে এত নজর কেন? বিয়ে করায় দেয়া দরকার সব কয়টা যুবক ভাইরে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
অবিয়াইত্যা পরিষদের পক্ষ থেকে এই ধরনের কমেন্টে তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
হা হা হা ...
টয়লেটের পুরুষ/নারী সাইনটা দেখলে ব্যাপারটার গে প্যারাডক্সের কথা মনে পড়ে ...
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আজ পর্যন্ত একটাও একা নারী দেখলাম না কোথাও
যাদেরকেই দেখি তাদের হয় আগেই বিয়ে হয়ে গেছে
না হয় সাথে একটা ষণ্ডামার্কা পাহারাদার
নতুন মন্তব্য করুন