মিছিলের সব হাত
কণ্ঠ
পা এক নয়।
সেখানে সংসারী থাকে, সংসার বিরাগী থাকে,
কেউ আসে রাজপথে সাজাতে সংসার
কেউ আসে জ্বালিয়ে বা জ্বালাতে সংসার।
অনেক মানুষ যখন একসাথে হয়, সাথে সাথেই সেটা একটা মিছিলে রূপ নেয়। বাকি সবার কথা জানি না, আমি এরকমটাই ভাবি।
সচলায়তনও একটা মিছিলেরই নাম। এইখানে আমরা যারা এসেছি, তাদের সবার হাত কণ্ঠ অথবা পা এক নয়। এইখানে সংসারী আছি কেউ কেউ, সংসার বিবাগীও আছি। সবার দেয়ার এবং নেয়ার ক্ষমতা এক থাকে না। সবার মানসিক অবস্থাও একরকম নয়। প্রতিটা নতুন মিছিলে যারা ঢুকে, তাদের অনেকের মাথায়ই থেকে যায় পুরোনো মিছিলের স্মৃতি, সেখানকার অনিরাপত্তাবোধ, ও সেই বোধজনিত অভ্যাস। এভাবেই কারো কণ্ঠ জোরে চলে কারো চেয়ে, কার ক্ষোভ বেশি গাঢ় হয়ে ওঠে শ্লোগানে, কারো হাত আকাশের বুক চিরে দিতে চায়।
কিন্তু সব কিছুর পরেও, আমরা সবাই একটা মিছিলেরই অংশ। শাশ্বত শান্তির যারা, তারাও যুদ্ধে আসে। একটা সুন্দর উদ্দেশ্য নিয়েই আমাদের সবার মিছিলে আসা। ভীড়ের মধ্যে চলতে গেলে গায়ে গায়ে ঠোকাঠুকি হবেই, কিন্তু তাই বলে কি মিছিল পন্ড হতে দেয়া উচিৎ আমাদের?
মন্তব্য
না, অবশ্যই না। মিছিল তার গতিতেই এগিয়ে যাবে। সেখানে নজমুল আলবাব কিংবা কনফুসিয়াস অপ্রধান বিষয়।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
কনফুরে, ভয় করে।
------ooo0------
বিবর্ণ আকাশ এবং আমি ...
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
স্বল্প ভাষায় সব কইয়া দিলেন...কারো লাইগা বলার আর কিছু রাখলেন না কনফু ভাই
দৃশা
কনফু ভাইজান তো মডু তাইনা ??? এক্কেরে যাকে বলে সহমত।
শুরুর উক্তিটা খুব পছন্দ হয়েছে।
নতুন মন্তব্য করুন