গতকালের প্রকাশনা উৎসবের কিছু ছবি পাঠালেন সচল সৈয়দ আখতারুজ্জামান। আমি সেগুলো ব্লগে তুলে দিলাম।
সোজা পথে দেয়ায় খানিকটা গোলমাল হচ্ছে, তাই আপাতত ঘুরপথে দিলাম, ফেইসবুকের ভায়া। আশা করছি, ঠিকঠাক দেখা যাবে, কেউ দেখতে না পেলে জানাবেন।
ছবির ক্যাপশান দিতে পারলে ভাল হতো, কিন্তু সেটা আমার ক্ষমতার বাইরে। ওখানে উপস্থিত ছিলেন, এমন কেউ যদি মন্তব্যে ক্যাপশান দিয়ে দেন, আমি তাহলে পোস্টে তুলে দিতাম।
ছবি ছোট দেখা গেলে বড় দেখার টেম্পোরারি উপায় হলো- ছবির উপরে রাইট ক্লিক করুন, তারপরে view image এ ক্লিক করুন। ছবি বড় হয়ে যাবে।
সৈয়দ আখতারুজ্জামানের কাছে আবারও অনেক কৃতজ্ঞতা।
ছবিঃ
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
মন্তব্য
১, ২, ৩নং ছবির ফটোগ্রাফার পান্থ রহমান রেজা। সে কারণেই বুঝি তার ছবি কোথাও নাই। আহারে! বেচারার কতো শখ ছিল মুখখানা একবার দেখানোর!!!
২নং ফুটুস্থিত স্টেডিয়ামখানা নিশ্চই লীলেন ভাইয়ের...
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
ফুটু তোলার জন্য তার পেছনে দাঁড়াতেই দেখলাম লীলেন দা'র স্টেডিয়াম খানা। ভাবলাম, দেই তুইলা! পাবলিকে তো মাঝে মাঝে স্টেডিয়ামের ফুটুকও দেখতে চায়।
হুমম
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
যা ফিনিশিং একেকজনের ! ওদের ধরিয়ে দিন।
অর্থাৎ
জানা থাকলে কেউ তারাতারি ক্যাপশানগুলো দিয়ে দিন !
দুজনকে চিনতে পারছি। চশমা চোখের শ্মশ্রুগুম্ফমন্ডিত স্টেডিয়াম আমাদের মাহবুব লীলেন। আর ১৪ নম্বর ছবিতে মাঝে সবুজ শার্ট হচ্ছে আনোয়ার সাদাত শিমুল।
বাকীরা নিজে নিজে জানান দেন ভাই। আমরা চিনে নেই।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সবুজ রঙের শাড়ি পরা মানুষটি আমি-----
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
- তার মানে বলতে চান শিমুল আর আপনি একই রঙের শাড়ি পরেছিলেন?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এতো সুন্দর শাড়ী পড়া কোত্থেইকা শিখল সেন্টু সাদাত? আগে কি পার্লারে কাম করত নি?
দৃশা
ওখানে থাকতে পারলে খুব ভাল লাগত নিঃসন্দেহে।
বইটি হাতে নিয়ে পড়তে খুব ইচ্ছে করছিল, সেই আগ্রহ আরো কয়েকগুণ বেড়ে গেল ছবি দেখার পর। এত কষ্ট করে ছবিগুলো দেবার জন্য কনফু ভাইকে ধন্যবাদ।
--------------------------------------------------------
২ নম্বর ছবিতে একজনের মাথার মাঝখানে সুন্দর করে কামানো অংশ দেখা যাচ্ছে । জনাবের পরিচয় কি ? ওটা কি ফ্যাশন করে কামানো অন্চল নাকি অনাহুত টাক ।
-----------------------------------------------------
কেউ একজন অপেক্ষা করে
ডালপুরি আর কেচাপ দেখতে পাচ্ছি! আর কোন খানাদানা ছিল না?
কী ব্লগার? ডরাইলা?
ঠিকাসে... বিসমিল্লা বলিয়া পরিচয় বলা শুরু করিলাম...
ছবি ১
দাড়িওয়ালাজন তো মাহবুব লীলেন, তারপরের অনেকের খালি হাত পা দেখি... তাগোরে বাদ দিয়া পূর্ণ চেহারায় সিরিয়ালে আছেন সবুজ বাঘ, সবজান্তা, ক্যামেলিয়া আলম, (এইজনের নাম ভুলে গেছি, উনি লেখক না শুধু পাঠক), সৈয়দ আক্তারুজ্জামান, কীর্তিনাশা, শাহেনশাহ্, তারপরের জনের নাম মাথা চুলকায়াও মনে করতে পারতেছিনা। আর ছবিতে নাক এবং ডান হাত ঢোকানোজন আমি স্বয়ং।
ছবি ২
এখানে নতুন যুক্ত হইছেন তিনজন, তাদের দুইজনের পরিচয় আমার জানা নাই আর পায়ের উপরে পা তুলে বসা লোকটা আরিফ জেবতিক... উনি কিন্তু নেক্সট মেয়র ইলেকশনে দাড়াইতেছেন ভোট দিয়েন।
ছবি ৩
এবার ফোরগ্রাউন্ডে পুরির থালা হাতে মহানায়ক নজরুল ইসলাম, তার পিছনেরজন সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রের কর্মী, আর আমার পাশে পুরি খাচ্ছেন মহান বিপ্লব রহমান, তারপরে যাকে দেখা যাচ্ছে তিনি সিলেট থেকে আগত নাজমুল আলবাব।
ছবি ৪
এখানে যিনি পোজ দিয়া বইসা আছেন তিনি কীর্তিনাশা, তার পাশে ঝরাপাতা, তারপরে তো সবজান্তা সবুজ বাঘ আর আমার একাংশ।
ছবি ৫
এই ছবি দেইখা কেউ ভাইবেন না যে নাজমুল আলবাব কানে ধইরা দাড়ায়া আছে... উনি মোবাইল ফোনে কথা বলতেছেন। ছবির বাকিদের পরিচয় তো আগেই দিছি... নতুন যুক্ত একজনই... ক্যামেলিয়ার পাশে আর কে বসতে পারে নূরুজ্জামান মানিক ছাড়া? কিন্তু তিনিও কেন কানেই হাত দিয়ে আছেন?
ছবি ৬
এখানকার সবার পরিচয় তো আগেই দিলাম
ছবি ৭
এইখানে নতুন যুক্ত রঙচঙে শার্ট পরিহিত মৃদুল আহমেদ। আর মাহবুব লীলেনের এবার চেহারার একাংশ দেখা যাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে আরিফ জেবতিককেও
৮, ১২ আর ১৪ নম্বর ছবি আমার কম্পিউটারে দেখা ওপেন হচ্ছে না। তবে এপর্যন্ত নতুন কাউকে দেখা যায় নাই।
ছবি ১৫
এখানে নতুন যুক্ত তিনজন। সবজান্তার পাশেরজন ফারুক ওয়াসিফের বন্ধু, তারপাশে আনোয়ার সাদাত শিমুল আর তারো পাশে ফারুক ওয়াসিফ।
১৬ আর ১৭ নম্বর ছবিতে নতুন কেউ নাই।
এইবার আমারে ধন্যবাদ দেন কষ্ট কইরা সকলের পরিচয় দেওয়ার অজুহাতে। (যাদের নাম বলতে পারলাম না তাদের কাছে ক্ষমা চাই, আমার স্মরণশক্তি পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ)।
তবে অনেকের ছবি তোলা হয় নাই... এই জন্য পান্থকে মাইর দেওয়া উচিত দায়িত্বে অবহেলার কারনে। খালি মাফ কইরা দিলাম যে সে কষ্ট কইরা ছবিগুলা তুলছে বইলা আর আমারে দুইটা পুরি ঘুষ দিছিলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এটা একটা ভালো কাজ করেছেন।
তারেক, পারলে ফেসবুকে ট্যাগ করে দাও।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
@ নজরুল ইসলাম
এমন জনহিতকর কাম করলে পাবলিক আপনেরে পছন্দ না কইরা পারে!
বাকি কথা আপনেরে না: ছবিগুলান বড়ো করার উপায় তো দেখি না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ছবি গুলো দেখিয়া আমি বুঝিতে পারিলাম যে ,
আমাদের কবি মাহবুব লীলেনের দাড়িতেও পাক ধরিয়াছে !
আরিফ জেবতিক বিলাত হইতে ফিরিয়াছেন।
গরমপুরি গুলো মিস করিয়াছি ।
সবাইরে দেইখা দারুন লাগল, একটা আজগুবি, না গেলেই না দাওয়াতে গিয়া মিস করলাম আড্ডাটা, ধুরো !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
@ খেঁকশিয়াল
আপনে তো মিয়া বরাবরই এইরকম। আগের মিটিংয়েও যাবেন না যাবেন না করতাছিলেন, পরে আমারে তো আপনিই শুদ্ধস্বর চিনায়া নিয়া গেলেন! বাম হাতে ডানকান টেনে দে ছড়ার জন্য আপনাকে নিয়ে খানিক উল্লাস করার চিন্তা ছিল, দিলেন তো সেখানে পানি ঢেলে...
মোড়ক উন্মোচনের সময় আমি ছিলাম না, চিরকালের লেট লতিফ আমি পৌঁছেছি সাড়ে সাতটা বা আটটার দিকে। তখন সবাই যাই যাই করছে (নুরুজ্জামান মানিক ভাই ছাড়া)। পেটে খিদের আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছে। নতুন স্টেডিয়াম লীলেন ভাইকে বারংবার জানালাম, বস, খিদায় তো পেট জ্বলতাছে... তিনি হু-হা... এই তো আসছে... বলে কাটিয়ে দিলেন। বুঝলাম আমার পূর্বপুরুষরা মহাতৃপ্তি সহকারে সর্বস্ব সাঁটিয়ে গেছেন। উদারভাবে সেবা করে গেছেন উদরের। কিন্তু পুরি পেলাম না বলে খিদের আগুনে তো আর একটা পোড়া যায় না। একটু পরেই একরাশ চা এসে পৌঁছাতে ধাপাধাপ দু-কাপ মারলাম! পান্থ দেখি এক পাশে ক্লান্ত চেহারায় বসে। পুরি বিতরণ, হাতে হাতে বই পৌঁছে দেয়া, এসব কাজ কি ওকে দিয়েই করানো হয়েছে নাকি? আহা বেচারা! বয়সে কম বলে সবার এর সুযোগ নেয়...
একটু পরে গিয়ে খারাপ আড্ডা মারা হয় নি বলেই আমার বিশ্বাস।
পূর্ণমুঠির সঙ্গে লীলেন ভাইয়েরও দু-খানা বই বগলদাবা করে বাসায় ফিরেছি। লেখকের অটোগ্রাফটা আর নেই নি, কারণ ভদ্রলোক সমস্তকিছু নিয়ে এমনিতেই দৌড়ের ওপর, এসময় কি আর অটোগ্রাফের জন্য তার কাছে যাওয়া যায়? তবে বইয়ের পেছনে তার ফটোগ্রাফ দেখে আশ্বস্ত হয়েছি এবং কদিন বাদেই শুদ্ধস্বরে গিয়ে তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিয়ে আসব!
ভালো কথা, প্রতি একমাস দু-মাস অন্তর অন্তর এরকম একটা মিটিং করলে সমস্যা কী? খুব বেশি খরচ হয় না বোধহয়! আমি ছড়াকার আকতার আহমেদের সঙ্গে আলাপ করছিলাম, আমরা ঢাকাইয়া সচলরা এতে উপযুক্ত চাঁদা দিতে রাজিও আছি! দেখি লীলুয়াদার সাথে কথা বলে...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
লুকজন খালি আফসোস বাড়ায় দ্যায়।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এইখানে দেখি আমিই হিট্ । কিন্তু আমার এত ছবি তুলিল কে? তাহার উদ্দেশ্যই বা কি?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
@ কীর্তিনাশা
ছবি তোলার দায়িত্ব ঠিক মতো পালন করো নাই। তার উপর ঠিক ব্যানার বরাবর বসছিলা। তাই তোমারে বার বার দেখা গেছে। কারো কুনো মতলব নাই।
যাবো যাবো করেও কাজে আটকা পইড়া গেলাম। আহ্ কীযে মিস করলাম!
মূর্তালা রামাত
নতুন মন্তব্য করুন