সে অনেক কাল আগের কথা।
আরবের লোকেরা অবশ্য ততদিনে গুহা ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে, তারপর গঙ্গা বইতে বইতে পদ্মা হয়েছে, পদ্মার চরে কুঁড়েঘর বানিয়ে আমরা উপরে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলাম “সচলায়তন”।
তো, অনেকের মনে আছে, অনেকে হয়ত ভুলেই গেছেন- সচলায়তনে একসময় অমিত আহমেদ নামে একজন সু-লেখক নিয়মিত লিখতেন। সু, মানে, ভাল লেখক তো তিনি অবশ্যই ছিলেন। কিন্তু আমার তাঁকে সু-লেখক ডাকার কারণ অন্য, সুদর্শন লেখক-কে সংক্ষিপ্ত করে আমি এই শব্দ হাজির করেছিলাম।
বইমেলায় অমিত আহমেদের বই বের হবে শোনার পরই আমরা কিছু পাপী বান্দা কল্পনা করেছিলাম, মেলায় গিয়ে স্টলে অমিত একটু দাঁড়ালেই হলো, ব্যস, আর পায় কে, বই সব হু হু করে সুন্দরী ললনাদের বগলদাবা হয়ে যাবে! এবং সেই আনন্দে হয়তো ফরিদ রেজা সাহেব তখন সত্যজিতের নকল করে নতুন বই বের করে ফেলবেন, “বগলবন্দী বই”।
তার পরের বছর ফেব্রুয়ারি, আবারও বইমেলা, এবং এবারের মেলা অনেক বেশি বিশেষায়িত আমার কাছ। আমার খুব প্রিয় লেখক আনোয়ার সাদাত শিমুলের প্রথম বই বের হবে এবার।
আমি, এই অধম কনফু, তখনও জীবন আর জীবিকা নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়িনি। ভাত চাল বা কাঁচা টমেটোর বাজারের পরেও অল্প কিছু সময় বরাদ্দ রেখে দিতাম সচলায়তনের জন্যে, তখনও।
সে সময় আমাদের তিনজনের সম্পাদনায় একটা ই-বই বের হয়েছিলো সচলায়তন থেকে। তিনজন মানে অমিত, শিমুল আর আমি। অণুগল্পের একটা সংগ্রহ। এই বই করতে গিয়ে আমরা তিনজন তিন মহাদেশে বসে থেকেও ‘একসাথে’ কাজ করেছিলাম। অমিত বেশ নিয়মানুবর্তী এসব ব্যাপারে। গুগল ডক, জিটক আর জিমেইলের দুর্দান্ত টেকি সুবিধা নিয়ে, মোটামুটি অমিতের পরিচালনায়, শিমুলের প্রযোজনায় আর আমার কাস্টিং-এ মুক্তি পেল চলচ্চিত্র, থুক্কু, ই-বই- ‘দিয়াশলাই’।
বইটা মন্দ হয়নি, সম্ভবত। জুবায়ের ভাই অনেক সময় নিয়ে খুব সুন্দর একটা সমালোচনা লিখে দিয়েছিলেন এর।
সায়ীদ স্যারের ‘ভালবাসার সাম্পান’ বইয়ে পড়েছিলাম, লেখকেরা বন্ধু হলে সে বড়ো চমৎকার একটা ব্যাপার হয়। আমরা বুঝে গেলাম, শুধু লেখক নয়, হতে-চাই-লেখকেরা বন্ধু হলে সেটাও খুব চমৎকারই হয়! দিয়াশলাই বের করতে গিয়ে আমাদের তিনজনের বন্ধুত্ব আরও সুদৃঢ় হলো।
সঙ্গে তিথিকে জুটিয়ে, লেখা নিয়ে, পড়া বই নিয়ে, নিজেদের গল্প নিয়ে আমাদের মধ্যে তখন মেইলে মেইলে খুব আলাপ হত।
তো, যখন ঠিক হলো, শিমুলের বই আসবে এবার, অমিতের আসবে দ্বিতীয় বইটা, অমিতই প্রথম বললো, আমারও বই করে ফেলা উচিৎ একটা। আমি, স্বভাবতই, বেশ জোর গলায় বললাম, না।
বই বিষয়ে আমার মধ্যে কিছু সংস্কার আছে। আমার কাছে মনে হয়, এটা বেশ সিরিয়াস একটা ব্যাপার।
কোন একটা কারণে বই বের করা নিয়ে আমার চিন্তা-ভাবনা ছিলো অনেক পুরনো। কিছু গল্প জমলেই বই বের করে ফেলবো, এরকমটা আমি ভাবতাম না। আমার মনে হতো, লোকে চিনেই না আমাকে, জানেই না, নামকরা কোন পত্রিকার সাহিত্য-পাতার নিয়মিত লেখক নই আমি, প্রকাশকই বা কেন রাজি হবে? তারচেয়ে বড় কথা, গল্প লেখার বেলায় সাংঘাতিক অলস আমি। মেরেকেটে ছ’ বা সাতটা গল্প লিখেছি আমার পুরো জীবনে, তারমধ্যে হয়তো তিনটে বা চারটে আমার নিজের পছন্দের। বাকিগুলো পাতে দেয়ার মত নয় একদমই। এ অবস্থায় বই? উহু। আমি বরং মনে মনে ভাবলাম এই শম্বুক গতিতে লিখতে থাকলে ২০১৫ নাগাদ কিছু ভালো গল্প জমার সম্ভাবনা আছে, তখন না হয় দেখা যাবে।
সুতরাং, সে বছর ডেব্যু ক্যাপ মাথায় নিয়ে একাই নামলো শিমুল, আমি বাউন্ডারির বাইরে থেকে পানি-বাহকের ভুমিকায়।
তবে যা হয় আর কি, মাথার ভেতরে একটা জোনাকি পোকা ঢুকে গেল। একটু পরপর সে আলো নেভায় আর জ্বালে, বই, ড্যাশ, বই, ড্যাশ, বই, ড্যাশ।
মার্চ বা এপ্রিলের কোন একটা সময়ে, নিশ্চিত কৃষ্ণপক্ষ ছিল সেদিন, এবং নির্ঘাত শনির প্রভাবও ছিলো; কোন এক কুক্ষণে সেদিন জিটকে আলাপ শুরু হলো নজমুল আলবাব অপু ভাইয়ের সাথে।
অপু ভাই খুব খ্রাপ লুক। এ কথা সে কথা নানা কথার পরে তিনি তুললেন বইয়ের কথা। মাথার জোনাক পোকাটাও ততদিনে বেশ বড়সড় হয়েছে। কিন্তু আমার তখনও পুরনো দ্বিধা কাটেনি। অপু ভাই’র সাথে মিলে বই প্রকাশের সম্ভাবনা এবং বাস্তবতা নিয়ে আলাপ করতে লাগলাম। একবার মনে হয় ঠিকই, করেই ফেলা যায়। আবার মনে হয় থাকুক না হয়, আমি বরং ২০১৫ সালের পুরনো টার্গেটে ফিরে যাই।
কথার ফাঁকে ফাঁকেই অপু ভাই তাঁর মোক্ষম টোপটা ফেললেন, আধা সিলটী টানে, টেনে টেনে নিরাসক্তের মত বললেন, “ আমি ভাবছিলাম এইবার যেহেতু হিমুর বইটাও বের হইতেছে, তোমারটাও চলে আসুক। একসাথে এই মেলায় তোমাদের দুইজনের শুরু হইয়া যাক!’
এইবার আমাকে লোভে ধরলো।
আমি অনেকদিন আগে থেকেই, যেখানেই সুযোগ পাই, নির্দ্বিধায় বলি, বাংলা ব্লগে হিমু ভাই’র মত প্রতিভাবান লেখক আর একটাও নেই। ফুল স্টপ।
সময় গেলে পরে উপরের বাক্যের ‘ব্লগ’এর স্থলে ‘সাহিত্য’ শব্দটা বসানো যাবে কি না, সেই দায় এবং দায়িত্ব দু’টোই হিমু ভাই’র। কিন্তু আপাতত এই কথার যা কিছু স্বত্ব, সব আমার নিতে কোন আপত্তি নেই।
তো অপু ভাই’র টোপ দেখে আমি রীতিমত পটে গেলাম। অনেক অনেক দিন বাদে হিমু ভাই যখন সত্যিই টেবিলভর্তি সব দুর্দান্ত ও বিখ্যাত বইয়ের মালিক হয়ে যাবেন, হয়ত তখনও আমার একমাত্র বইখানা হাতে নিয়ে আমি সে টেবিলের চারপাশেই ঘুরঘুর করবো, আর মওকামতন জানান দিয়ে দিবো, হু হু বাবা, দেখো, এই যে এই তোমাদের আজকের মাহবুব আজাদ, এনার সাথে কিন্তু এক ম্যাচেই ডেব্যু হয়েছিলো আমার, মনে রেখো।
অপু ভাই সফল হলেন। আমি আরও কিছু ভাবনা চিন্তা করে, তিথি এবং আমার অন্য ক’জন বন্ধুর সাথে আলাপ সালাপ করে ঠিক করে ফেললাম, ঠিক আছে। শুরুটা তাহলে হয়েই যাক, এই মেলাতেই আসুক তাহলে ‘আমার বইঃপ্রথম ভাগ’।
বই বের করার সিদ্ধান্ত নেয়ার সাথে সাথে আমি আরেকটা সিদ্ধান্তও খুব শক্তভাবে নিয়ে ফেললাম। তা হলো- প্রকাশক হিসেবে নাজমুল আলবাব অপু-র নাম নাকচ করে দিলাম।
আর যাকে দিয়েই হোক, অপু ভাইকে দিয়ে আমার প্রথম বই কিছুতেই বের করা যাবে না।
(চলবে)
মন্তব্য
অপুভাইর গল্পও অনেকদিন পড়ি না। আসলে অনেকের গল্পই। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি আসুক।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ঠিক। অনেকেই ম্যালাদিন গল্প লিখে না।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
তিন বছর আগের এই, এই এপ্রিলই তো ছিল! দিয়াশলাই...
হায়, জুবায়ের ভাই আজ নেই।
নেই অনেক কিছু...
(চলবে) দেখে ভালো লাগলো। সব্যসাচী লেখক তারেক নুরুল হাসানের আত্মজীবনী (২০৫০ সালে প্রকাশিতব্য) গ্রন্থের কোনো অধ্যায়ে এ লেখাটা ছাপা হবে নিশ্চয়ই!!
আগামী পর্বের অপেক্ষায়...
হুম। সচলে জুবায়ের ভাই এর মেসেজগুলা খুব মিস করি।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ইতিহাস পড়ে বড় আমোদ পেলুম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
(গুড়)
সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম।
একটাই খেলাম। রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেছে, বুঝে শুনে খেতে হয় ইদানিং।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
(গুড়)
সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম।
দাদা, ডায়াবেটিসের কথা একটু মাথায় রাইখেন। এত দলা দলা গুড় দিলে শেষে আপনি দায়ী থাকবেন কিন্তু বলে দিচ্ছি।
হুম্... তাহলে আমার থেকে এইটা নেন --
মনমাঝি
অনেকদিন পর আপনার লেখা কনফু ভাই
এতো চমৎকার লিখেন আপনি, এতোটা অনিয়ম লেখার ব্যাপারে আপনাকে মানায় না। আপনার গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।
সেই সাথে এই লেখাতেও চলবে দেখে খুব ভালো লাগলো। দ্রুত পরের পর্ব আসুক।
অলমিতি বিস্তারেণ
কে কারে কী কইতেসে, বুঝি নাই।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সবই বুঝলাম, কিন্তু আপনার নিজের লেখা কই?
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আপনার লেখার জন্যে আমরা কেনো হা-হুতাশ করি; এই সিরিজের ওপেনিং ম্যাচেই সেটা বুঝিয়ে দিলেন...
আমার প্রথম সচল্লাড্ডাটা ছিলো অমিত ভায়ের বিদায় উপলক্ষে, আহারে কী মজাটাই না হয়েছিলো সেদিন। অমিত ভাই খুব মজার মানুষ। শিমুল ভায়ের সাথে আবার প্রথম দেখা হয়েছিলো গত বইমেলায়, উনি নিজেকে কনফুসিয়াস বলে দাবি করেছিলেন অবশ্য
সিরিজ চলুক গড়্গড়িয়ে।
সিরিজ তো চালানোর ইচ্ছেই আছে, দেখা যাক কী হয়।
তোমার নতুন গল্প নামাও তাত্তাড়ি।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কিবোর্ড থেকে ধূলো সরালেন তাহলে? পরের পর্ব কিন্তু শিগগির চাই কনফুদা!!
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
শিগগিরের আপার লিমিট মাসখানেক করে রাইখেন।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
নিয়মিত চাই। নতুন গল্পও চাই নিয়মিত।
দেখা যাক।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অপেক্ষায় রইলাম............
আজই দিলাম পরেরটা।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ইদানীং সচলে সবজান্তা ভাই, এনকিদু ভাই, কনফুসিয়াস ভাই এদের লেখা খুব একটা দেখা যায় না।
আপনার লেখা পেয়ে ভালো লাগলো। আরো ভালো লাগলো সবজান্তা ভাইয়ের কমেন্টও দেখে।
সুপ্রিয় দেব শান্ত
সবজান্তা আর এককিদু নামে সচল আছে নাকি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ঠিক। এরা কারা?
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
এই পোস্ট প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে পরের ভাগ পোস্ট করা হৌক।
পরের ভাগ ধরাধামে এলে কি আর আমিই দেরি করি?
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ভীষন কাকতালীয় ভাবেই "দিয়াশলাই" পড়েছি কয়েকদিন আগে। এখানে বেশ কয়েকটি লেখা খুবই ভাল লেগেছে। জুবায়ের ভাইয়ের রিভিউটাও ছিল দুর্দান্ত। কেন যে ওই সব লেখকেরা আর তেমন নিয়মিত লেখেননা?
পরবর্তী অধ্যায়ের অপেক্ষায় রইলাম।
-নিলম্বিত গণিতক
ঠিক। অনেকেই লেখা কমিয়ে দিয়েছেন একেবারে। নিজেকে দিয়েই বুঝি, সময় মেলানো সহজ নয় হয়তো।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কনফু, ভালো লাগছে তোমার লেখা দেখে। সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা মনে পড়ে।
তোমার প্রথম দিককার লেখাগুলো সেখানে, সেই পুরানো প্রবাসীপত্র, রঙধনু দেশ। চমৎকার।
পরের পর্বের আশায় রইলাম।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ঠিক বলছো, রঙধনুর দেশের কথা আসলেই প্রাগৈতিহাসিকই বটে!
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা পড়তে পিড়ি পেতে বসলাম
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কাঠের সেনাপতির স্টক শেষ। এখনো গোটা পঞ্চাশেক কপির অর্ডার আছে, কিন্তু সরবরাহ নাই।
যা বললাম তা কিন্তু হাঁচা হাঁচাই সত্য। আমার জানামতে ব্লগ জগতের একমাত্র লেখক, যার বই সবগুলা বিক্রি হয়ে গেছে... অথচ এখনো চাহিদা অফুরান। এতেই প্রমাণ হয় কনফু কী জিনিস...
আপনার লেখা পড়ে ভালো লাগে, পরের পর্বের অপেক্ষায়
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সত্যি নাকি নজু ভাই? পরের বইয়ের বিজ্ঞাপনে আপনার এই কমেন্টটা ছাপিয়ে দিবো ভাবতেছি।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
সেই যুগের কথা অমৃতসমান লাগে...
তারপর?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সবুর করেন, আসিতেছে।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
বাব্বাহ, এত সুন্দর ব্লগ! পরেরটার অপেক্ষায় থাকলাম।
থ্যাংকু পিপিদা।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
হে হে হে
আমার কাছে কাঠের সেনাপতি আছে। মাঝে মধ্যেই উলটায়ে পাল্টায়ে দেখি!
কুংফু আর ময়না যেদিন অনেক বড় লেখক হয়ে যাবে, সেদিন আমি টিশার্টের কলার নাড়িয়ে বলবো, "এই এরা কিন্তু আমার লগে একই জায়গায় ব্লগাইতো। হুঁ!"
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনার জন্যে দরকার হলে একটা কলারওয়ালা স্যান্ডো গেঞ্জি অর্ডার দিয়ে বানিয়ে দিবো।
[ বইয়ের রিভ্যু কই?]
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
রিভ্যু নিয়া আমার একটা পরিকল্পনা আছে। সময় আর সুযোগের অভাবে বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। ম্যাগনাম ওপাস আর কাঠের সেনাপতি নিয়ে পরীক্ষামূলক এই পরিকল্পনাটা বাস্তবায়নের ধান্দায় আছি। দেখা যাক...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এবার বইমেলায় 'আপনার বইঃ প্রথম ভাগ' কিনেছি স্টক শেষ হবার আগেই। শুধুমাত্র 'ইঁদুর' গল্পটার জন্যেই আমি লিখেছিলাম আপনাকে।
আরো বই আসবেনা? আর একটু বেশি লেখার সময় কি কোনমতেই বের করা যায় না?
পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় ...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আচ্ছা, আপনিই তাহলে তিনি?
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
পরের পর্ব আসে না কেনু?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
রসুন বুনেছেন?
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
"দিয়াশলাই" আর "কাঠের সেনাপতি" পড়তে চাই। চাই।। চাই।।।
কেউ কি আছেন দরদী, এই দুইটার সন্ধান দিবেন???
- রিসালাত বারী
দিয়াশলাই তো সচলায়তনের প্রথম পাতায় ডানদিকে দেয়া আছে। ওখান থেকে ডাউনলোড করে পড়তে পারবেন।
কাঠের সেনাপতির অনলাইন ভার্সন এখনও নেই, স্যরি।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
পরের পর্ব কই?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
লাব্বায়েক।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
দেরীতে ডেব্যু হলেও শচীনের মতন ব্যাটিং করেন আপনি
সাঙ্ঘাতিক কথা! যান, আপনাকে বিশ্বকাপটাই দিয়ে দিলাম।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আমার বেশ মজা। দ্বিতীয় পর্ব পড়ে প্রথম পর্ব পড়লাম, সেজন্য আমার পরের পর্বের জন্য তাড়া দিতে হবে না।
তবে জলদি তিন নাম্বার পর্বটা নামায়ে ফেলেন।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
তারেক ভাই, কাঠের সেনাপতি যখন বের হয় তখনই আমি পড়ছি কিন্তু পরে একদিন আরেকজনকে বইটা দিতে যাওয়ার পথে ভুলে একটা এটিএম বুথে ফেলে আসি
লেখা উপাদেয় হইছে তিন নাম্বার পর্ব তাড়াতাড়ি ছাড়েন
আর ... ইয়ে মানে .... আপনার পোস্টেই সচলে আমার ডেব্যু হইল ...... ২০৫০ এ মনে রাইখেন
নতুন মন্তব্য করুন