• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

কবিতা আমার এক নিজস্ব নরক; শেষ কিস্তি

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: রবি, ০৬/০১/২০০৮ - ৯:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাসপাতাল

মাঝেমাঝে বন্ধুদেরকে আমি ঠাট্টা করে বলি- আমার আরো দুটো কবিতার বই বের হয়ে গেলে আমাকে এমন কোনো প্রশ্ন করা কারো পক্ষেই সম্ভব হবে না যার উত্তরে আমি কমপক্ষে আমার দুটো কবিতার লাইন হাজির করতে পারব না। কথাটা সত্য। কথাটা আমি বিশ্বাস করি। আমাকে যা বলতে হয়- বলতে হয়েছে- বলতে হবে- বলতে হতে পারে- আমার যা বলা উচিত ছিল তার সবই আমি প্রতিদিন লিখে রাখি কবিতার নামে। অন্য কিছুর জন্য নয়। নিজের চিকিৎসার জন্য। কারণ আমার ভেতরে কবে থেকে যেন তৈরি হয়ে গেছে কথা বলার এক দূরারোগ্য অসুখ। কবিতাকে আমি লালন করি এই অসুখের হাসপাতাল হিসেবে। যার ডাক্তার এবং রোগী দুটোই আমি নিজে
২০০৬.০৩.১৯ রোববার


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

শালুক ৯০ দশক সংখ্যায় দেয়া এটাই আমার কবিতা লেখার শেষ কৈফিয়ত

খোঁড়ল- ডাস্টবিন-ঠিকুজি-ভাঁগাড় এবং হাসপাতাল
কবিতাকে আমি এই ৫ ভাবেই দেখি
হয়তো এর বেশি কিংবা কম দেখবোও না কোনোদিন

শেখ জলিল এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ। সবগুলো পর্ব পড়েছি। খুব ভাল্লাগছে।

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

মাহবুব লীলেন এর ছবি

তা বুঝলাম কিন্তু মাত্র আপনার একটা পোস্টের প্রথম লাইন পড়লাম
কবিতা লেখা ছেড়ে দিতে চাচ্ছেন
ব্যাপারটা কী?

অনিন্দিতা এর ছবি

আবার ও দুর্দান্ত লাগলো। আপনি তো বেঁচে গেছেন। যা কিছু যন্ত্রনা, কষ্ট, দুঃখ, হতাশা সব কবিতার মধ্য দিয়ে চালান করে দেন। কিন্তু আমার মতো সাধারণ মানুষ যারা কবিতা লিখতে জানে না তারা কষ্ট , না বলা কথা,যন্ত্রনা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে? নাকি আপনার কাছে চালান করে দেব আর আপনি যথারীতি কবিতা দিয়ে সেগুলো কোথাও পুনর্চালান করে দেবেন।

অনিন্দিতা এর ছবি

বেশ কিছুক্ষন আগে এখানে আমার মন্তব্য দিয়েছিলাম। সেটা কী হারিয়ে গেল?সচলায়তন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

সবজান্তা এর ছবি

সেইরকম হৈছে। এই সিরিজের প্রত্যেকটা লেখা পইড়াই আমি কাইত।

মাঝে মইধ্যে এমন লেখা দিলে, দিলডায় একটু শান্তি পায়।
-----------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

মাহবুব লীলেন এর ছবি

বালা কতা কইছেন
কিন্তুক এই পাতায়ই শেখ জলিল সাব কাইন্দা কাইট্টা কবিতা বিসর্জন দিবার পায়তারা করতাছে
হেইডা দেখছেন?

সবজান্তা এর ছবি

হু, আমি এইটা আগেই দেখসি।

জলিল ভাইরে আমি চিনি বেশ আগের থেকেই। প্রায় ২ বছর হতে চললো। আমাদের গল্প ডট নেট ফোরামে উনি প্রায়ই কবিতা লেখতেন এবং লেখেন। সেই সুবাদে উনার কবিতার একজন ভক্ত আমি। উনার এই লেখাটা পড়ে আমি বেশ হতাশ। তবে আশা রাখি, এই লেখাটা উনার অভিমানপ্রসূত ( যার ১০১ টা অধিকার উনার আছে )। অচিরেই উনি অভিমানকে ভুলে যাবেন বলে আমার বিশ্বাস। প্রেয়সীর প্রতি কারো রাগ চিরস্থায়ী হতে পারেনা।একজন কবি মুখে যাই বলুন না কেন, কবিতা ছাড়া সে থাকতে পারবে এমনটা আমি বিশ্বাস করি না।

-------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

মাহবুব লীলেন এর ছবি

কবিতা যারে খায়
তার হাড্ডি মাংস শুদ্দা বিনা সিদ্ধে খায়

অনিন্দিতা এর ছবি

বুঝলাম না আমি কী সচলায়তনের রোষানলে পড়ে গেলাম?আমার দুটো মন্তব্য এখানে দিলাম।কিন্তু একটাও দেখছি না।

অতিথি লেখক এর ছবি

পর্বগুলো খুব নাড়া দিলো , লীলেন !
== ফকির ইলিয়াস

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আমাকে কিন্তু নাড়া দিয়েছে ব্লগের মাধ্যমে আমাদের আবার যোগাযোগ
আসেন দেশে এসে ঘুরে যান

তাপস শর্মা এর ছবি

সবগুলি পর্ব পড়ার পর একটা ভয়ানক নাড়া খেলাম। নিজের কাছে, কবিতার কাছে। ...... অসাধারণ!

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।