আমার বাসাটা সম্ভবত কোনো বেড়িবাঁধের বস্তিতে। কারেন্ট নেই। বাঁধের উপর দিয়ে হাঁটছি বিকেলে। কবি খন্দকার আশরাফ হোসেন ডাক দিলেন- গোঁফ দাড়ি না থাকলেও তোমাকে কিন্তু চেনা যায়
- কিন্তু অনেকেই যে বলে চেহারা একেবারে চেঞ্জ হয়ে যায়। চেনাই যায় না
- ওটা কথার কথা। তোমাকে চিনেই কিন্তু তারা বলে যে তোমাকে চেনা যাচ্ছে না। না চিনলে বলত কীভাবে?
আশরাফ ভাইয়ের সাথে কথা বলছি আর দেখছি ইলেকট্রিকের লোকরা খুঁটির উপর উঠে তারতুর মেরামত করছে। অন্য পাশ থেকে আমাকে দুই চোখে দেখতে পারে না এমন এক কবি ডাক দিলো। আশরাফ ভাই বললেন- দেখলে? সেও কিন্তু দূর থেকেই তোমাকে চিনতে পেরেছে
আমাদের খাজুরে কথার মাঝখানে দেখলাম ইলেট্রিকের খুঁটিতে প্রচণ্ড শব্দে একটা বিস্ফোরণ হলো। যে লোকটা উপরে ছিল সে বাড়ি খেয়ে গিয়ে উড়ে পড়লো আরেকটা খোলা তারের উপর। তারপর এক তার থেকে অন্য তারে ছিটকে ছিটকে পড়তে লাগল
আমি দৌড় দিলাম খুঁটির নিচে। লোকটির এক কলিগ নিচে থেকে একটা লম্বা বাঁশ দিয়ে তাকে আটকাতে চেষ্টা করল কিন্তু লোকটা পড়ে গেলো উপুড় হয়ে। আমি কোনোমতে ধরলাম তার ডান পায়ে। যখন ভাবছি এক পায়ে ধরে তো তাকে আটকাতে পারব না; তখনই দেখলাম লোকটা আটকে গেলো শূন্যে। তাকিয়ে দেখি কোত্থেকে যেন ছুটে এসে লোকটির ডান কাঁধে ধরেছে ফারুক খান টিটু। বাম কাঁধ লুফে নিয়েছে সৌমিত্র দেব টিটো। আর আমার পাশাপাশি লোকটির বাম পা লুফে নিয়েছেন ড. সেলীম আল দীন
ফারুক খান টিটু বলল- নাই তো। মাথা তো নাই। তারে লেগে মাথা কেটে গেছে
তারে লেগে শুধু মাথাই কাটেনি। পুড়েও গেছে। আমরা আশপাশ তাকিয়ে দেখি তার কলিগরা সবাই হাওয়া। এখন লাশটা কী করব?
সেলীম আল দীন বললেন- তোদের বস্তিতে একটা লোক থাকে যার এক আত্মীয় বিদ্যুতে চাকরি করে। সম্ভবত এই লোকটাই ওর আত্মীয়। চল ওখানে নিয়ে চল
বস্তিতে এসে শুনলাম ওই লোকটা ঘর তালা দিয়ে বাইরে কোথায় যেন গেছে। সেলীম আল দীন বললেন- তোরা গরুর খড় রাখার জন্য যে ঘরটা ব্যবহার করিস; এরে ওখানে রাখ
চারজন মিলে লাশটাকে রাখলাম খড়ের গাদায়। হাত ঝেড়ে সেলীম আল দীন বললেন- আমার তো এখন আর কারেন্ট লাগে না। কিন্তু যদি লোকটার লাশ মাটিতে পড়তো তাহলে তোরা জীবনেও কারেন্ট পেতি না। এজন্যই এলাম। আমি যদি দৌড়ে না আসতাম তাহলে সারাজীবনই তোদেরকে অন্ধকারে কাটতে হতো। ...যা লোকটাকে তার আত্মীয়ের হাতে তুলে দে। আমি যাই
সেলীম আল দীন বেড়ীবাঁধ ধরে হাঁটতে হাঁটতে আবার চলে গেলেন পরকালে। আর আমি লাফ দিয়ে ঘুম থেকে উঠে দেখি- নাহ। অবশেষে কারেন্ট এসেছে.....
২০০৮.০৪.১৫ মঙ্গলবার
মন্তব্য
অনেক দিন পরে আপনার একটা লেখা পড়ে আরাম পেলাম
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বড়োই সৌভাগ্যবান আমি....
সপ্ন বলেই বেঁচে গেল লোকটা। নইলে তো মেরেই ফেলেছিলেন একেবারে। ভাল লাগল গল্পটি।
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ছোটবেলা কিন্তু ঠিক এরকম একটা লোককে কারেন্টের খুঁটির উপর থেকে পড়ে মরতে দেখেছি একেবারে চোখের সামনে
দারুন লিখেছেন লীলেনদা । বেশ লাগলো !
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
শিয়ালের তো বাত্তি লাগে না
আন্ধাইরেই দেখে ভালো
বাত্তি না থাকা জ্বালা কি আর সে বোঝে?
বাত্তি লাগে , আন্ধার ও, আর মাঝে মাঝে যখন কিছুই পাই না, তখন হাসি বেক্কলের লাহান
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বরাবরের মতই ভাল লিখিস তুই--------
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
শুনিয়া প্রীত হইলাম
আজ সকালেই মাত্র একটি নুতন ক্যাফেটেরি উদ্বোধন করেছি, এক কাপ রোস্টেড কফির সঙ্গে আপনার এই গল্পটি, জানেন প্রথমে ভয় পেয়ে গেছি, অদ্ভূত ভয়, কল্পনা করছি, লোকটা এক তার থেকে ছিট্কে আরেক তারে, তারপর আরেক, তারপর আরেক, ওহ্ ঈশ্বর!!
তারপর যখন মুন্ডুহীন ধপাস, তখন মনে হলো, মানুষটির মাথাটি তবে কোথায় গেলো, বিদ্য্রৎ তারের কি এতোই ক্ষমতা যে গলা থেকে এক পোচ্-এ নামিয়ে দেবে মাথা!! ভাবছি ভাবছি, তখনই এক চুমুক কফি, আমারও স্বপ্ন-ঘোর কেটে গেলো্
আহ্ লীলেন, অসাধারন, কড়া এক কাপ কফিরই মতো গল্পটাও; সকাল ভরে যায়, দিনতো এখনও পড়েই আছে!
আমার শব্দে যদি শুরু হতো কারো সকাল....
কবে কোন কালে এই প্রার্থনা করেছিলাম নিজের কাছে
আমি কি তার কাছাকাছি পৌঁছে গেছি?
নাকি এটাও একটা স্বপ্ন?
লেখাটা আরো কিছুদূর গড়াতে পারত বস... কাহিনীটা তাড়াতাড়িই শেষ করে দিলেন! নির্ঘাত আলসেমি! এই টাইপের আরো কিছু দিন না!
ৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎ
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
লেখার ক্ষেত্রে আমার কাছে যে লম্বা লেখা চায় তার কিন্তু খবর আছে
আমি কোথাও লেখা দিতে পারি না খালি আমার লেখার সাইজের জন্য
একেকটা এতো বড়ো হয়
কথা যেমন বলি বেশি বেশি
লিখিও কথা বলার মতো ফটফট করে
তারপর দেখি ৪০-৫০ পৃষ্ঠা
তার মানে নিজে বই না ছাপালে তা আর ছাপা হবে না কোথাও...
০২
আমার অনেকগুলো গল্পেই স্বপ্নের ঘটনা জুড়ে দেই আমি
কিন্তু এটা একেবারে রো স্বপ্ন
কিছুই যোগ করালাম না
বাহ, স্বপ্ন বাস্তব একাকার! একদম শেষেই বুঝলাম এটা স্বপ্ন।
দুর্দান্ত!
ধন্যবাদ স্যার
কিন্তু আপনার লেখা কই?
দেন
আপনার দুয়েকটা লেখাও পড়ি...
omg .... আমিতো ভয়ে শেষ, ভাবলাম আপনি সত্যি কথা লিখছিলেন, দারুন টুইস্ট দিয়েছেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
নিচের এই পোস্টটাতে সত্যি সত্যি কিছু ছবি পাওয়া যাবে
http://www.sachalayatan.com/leelen/14244
প্রখমে তো ভয় খাইছিলাম... অখন ঠিক আছি
ভালো লেখা ....
কল্পনা আক্তার
কল্পনা্আক্তার@হটমেইল.কম
....................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
বেশি ভয় পেলে চোখ বন্ধ করে ২১বার আমার নামজপ করবেন
ভয় কেটে যাবে
এমনকি ভূতপেত্নীও পালাবে...
বালাই ষাট, এইরকম স্বপ্ন যেন আর না দ্যাখেন...
দেখলে অবশ্য একটা গল্প পাওয়া যাবে আপনার কাছ থেকে।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ...ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
যদি দেখি তো কী করবেন?
জনাব
মিলিটারিরাও এখনও স্বপ্নের উপর সেন্সর বসায় নাই
আর আপনি বসিয়ে দিলেন?
জাঝা
দূর্দান্ত ... !
জনৈক "বেক্কল ছড়াকার"
এই কথার মর্ম বুঝতে পারে একমাত্র বেক্কলরাই
অন্য প্রসঙ্গ
কালের ছড়া কই?
অনেকদিন দেখি না?
সুপ্পার্ব
যেভাবে চোখের সামনে দৃশ্যগুলোকে ভাসিয়েছেন! অসাধারণ!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
আচ্ছা মানুষ তো স্বপ্নে জ্বীন দেখে ভয় পায় (ভূত এবং তার বংশধর)
জ্বিন-ভূতরা কি মানুষ দেখে?
স্বপ্নটা পাক্কা দুঃস্বপ্ন ।
কিন্তু দ্বিতীয় ছবিটা অসাধারণ লাগছে !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এই মাইয়ার মাথায় ডিফিট আছে
কারেন্ট পাওয়ার স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয় কেমনে?
সেলীম আল দীন পরকাল থেকে দৌড়ে চলে এলেন কারেন্টের জন্য
আর এ বলে কি না...
বাত্তির ফটুকগুলোও দেহি সপ্নের লাখান। কিমুন জানি আউট-অব-ফোকাস...
লো রেজিলুশনের স্ক্যানিং-এর কীর্তিও অইতে পারে...
লেখাটা উপাদেয়...
সচল তো দেখি একা মাহবুব লীলেনই চালু রাখতাছে...
কৃতজ্ঞতা লীলেন।
-----------------------------------------------
Those who write clearly have readers, those who write obscurely have commentators.--Albert Camus
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
স্ক্যানিং ফেনিং করার সময় কই
সরাসরি কাটিং পেস্টিং ফ্রম গুগল...
(আশা করি যার কপিরাইট সে সচলায়তন দেখে না)
০২
মাইর না খাওয়ান
আরো কিছু গালি খাওয়ানোর ব্যবস্থা করে দিলেন এই কমেন্ট করে...
বাত্তির চেয়ে আজকাল খুঁটির জোর ই বেশি !
কিন্তু শক্ত প্লাস্টিক দিয়ে লেমিনেটেড মাজা না হলে যে খুঁটির উপর থেকে পড়তে হয় ধপ্পাস করে?
দুর্ধর্ষ!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
I second that from paribartansheel, দুর্ধর্ষ!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
এক্সেলেন্ট! বিশেষতঃ সেলিম আল দীনের সাথে অন্ধকারের মিশেলের ব্যাপারটা। উনি না থাকলে সত্যিই বোধহয় আমাদের কালো রাত ঘিরে রাখতো।
খুবই ভাল লেগেছে।
প্রশ্ন আছে একটা। সচল অণুগল্প সংকলন বেরোনোর পরেই দেখি সবাই দুদ্দাড় করে অনেক ছোটগল্প নামাচ্ছে। কেইসটা কি?
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
আমার সব ছোট গল্পগুলোই বিশাল বিশাল হয়ে যায়
অমিতের সংকলনে দেবার জন্য একটা গল্পের ভেতরের চিঠি; তাও ছিল ১৫০০ শব্দের। সেটাকে দশ-বারোদিন কেটে কেটে ৫০০র মধ্যে এনে নামিয়ে দিয়েছি
আর এটা ছিল স্বপ্নের নোট। প্রায় ক্ষেত্রেই আমি স্বপ্নগুলো নোট করে রাখি। পরে সুবিধামতো গল্পের ভেতরে ঢুকিয়ে দেই
এটাকেও ঢুকিযে দেবো কোথাও
তখন আর ছোটগল্প ছোট থাকবে না
জনৈক বেক্কল ছড়াকার আমার মন্তব্যটা আগেই করে গ্যাসে
পুরা গুরু লেখা...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
..এবার তো বলতে ইচ্ছে করছে..আপনি গল্পই লিখেন বেশি বেশি...
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
কিন্তু মনটা যে কান্দে কবিতার লাগি
কারণ গল্প যতই ভালো হোক তার কোনো লাইন আপনি জীবনেও দ্বিতীয়বার আওড়াবেন না
কিন্তু ৫০০ বছর পরেও যখন মনে পড়বে একটা কবিতার লাইন...
আর তা যদি নিজের হয়...
এইখানে একটু দ্বিমত। কবিতার মতো পরিমাণে বিপুল না হলেও অথবা একই রকম ব্যঞ্জনা বহন না করলেও অনেক গল্প/উপন্যাসের লাইন কিন্তু মাথায় আটকে থাকে, উদ্ধৃতও হয়। যেমন, আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের 'এই মনোরম মনোটোনাস শহরে অনেকদিন পর আজ সুন্দর বৃষ্টি নামল।' অথবা ঠাকুরবাবার 'হামি সসুরাকে মারিতাম, কিন্তু কী করিবে? হাত বাঁধা।' শীর্ষেন্দুর 'বিপ্লবের পথ কেবলই গার্হস্থ্যের দিকে বেঁকে যায়, বনের সন্ন্যাসীও ফিরে আসে ঘরে।'
সবশেষ: লেখাটা খুবই ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
আপনি দুটোই লিখবেন। অসুবিধা কি?
আমি তো লিখতে পারি না, যাও ভেবে ছিলাম দুঃসাহস করবো , কিন্তু অভ্র, ইউনিকোড download করতে পারছি না। এগুলো ছাড়া pdf ফরমেটে কি লেখা যায়? আমার কম্পিউটার খুব স্লো। এটাতে অভ্র, ইউনিকোড install করার শর্টকাট বুদ্ধি আছে? আমি তো এ বিষয়ে পুরো আনাড়ি।
জ্বি হ
বুদ্ধি ভালোই
নিজের লেখাই লিখতে পারি না আবার আপনারটা
০২
অভ্র ছাড়া বিজয় দিয়ে লেখাটাই তো বেশি ভালো
বিজয়ে লিখে এখানে পেস্ট করে সিলেক্ট করে উপরের বদলাও ক্লিক করলেই ইউনিকোডে কনভার্ট হয়ে যায়। আমি তো তাই করি
০৩
সচলায়তনের যে কোনো কমেন্টের ঘরে লিখে এখান থেকে কপি করে নিয়ে আলদা জায়গায় সেভ করেতে পারেন। এখানে বাই ডিফল্ট অভ্র আছে
০৪
সচলায়তনের এই কনভার্টারটাও ইউজ করতে পারেন
http://bnwebtools.sourceforge.net/
আরে আমার টা লিখতে বলিনি। বলেছি কবিতা, গল্প দুটোই লিখতে। দুটো দুরকমের ভালো। বুঝলেন কিছু? খালি উল্টা পাল্টা ভাবেন কেন?
লেখার সময় কই?
সচলায়তন সময়ের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে
কিভাবে যেনো আপনি স্বপ্ন গুলোকে বাঁচিযে রাখেন বা বাঁচিয়েদেন
আরো একটা স্বপ্নকে বাঁচিয়ে দিলেন অসাধারণ ক্ষমতায় ও দক্ষতায়।
বেঁচে গেল আরেকটা স্বপ্ন বেঁচে গেলাম আমরা।
আপনার সব স্বপ্ন যেন শুভ হয় আপনারই মতো।
সিপন তালুকদার
এবার তোমার স্বপ্নগুলোকে একটা একটা করে লিখতে শুরু করো
চেনা লোকেরা গল্পের চরিত্র হলে মনে হয় গল্পের মজা বাড়ে।
................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
নতুন মন্তব্য করুন