বিয়ে বাড়িতে তাকে আমরা কালি মাখিয়েছি বড়ো ডেকচির তলায় মুখ ঘষে কিন্তু তাকে অসুন্দর বানাতে পারিনি। কোনো এক কুবুদ্ধিতে সে একবার মাথা ন্যাড়া করে ফেলেছিল তবুও তাকে আমাদের সুন্দর বলতে হয়েছে
তখন পর্যন্ত সে আমরা শব্দের ব্রাকেটে আমাদের মধ্যে ছিল। কিন্তু আমাদের মধ্যে কেউ একজন তাকে আমার শব্দের বৃত্তে ঢোকাতে চাইল
সে বলল- না
কেউ একজন হ্যাঁ শোনার জন্য অনুনয়-বিনয়-অনুরোধ বহুকিছু করল। কিন্তু সে বলল- সবাই সবাইকে ভালোবাসি এইতো ভালো। ভালোবাসাকে কাটাকাটি-ভাগাভাগির কী দরকার?
কেউ একজন রেগেমেগে আমাদের ছেড়ে অন্যদের কাছে চলে গেলো সাহায্যের আশায়
তারপর আমরা বাকিরা একদিন তাকে হাসপাতালে দেখতে গেলাম। যাকে পেতিœ বানানো আমাদের কাছে অসম্ভব মনে হতো তার বাম চোখ ছাড়া মুখে আর কিছু নেই। কেউ একজন তরল আগুনে তাকে মাংসল ছাই বানিয়ে দিয়েছে শিশি উপুড় করে
আমরা বাকিরা সেই কেউ একজনকে ঘৃণা ও গালাগাল করে তাকে বললাম- আমরা তোর সাথে আছি
বলে তাকে হাসপাতালের ভেতরে এবং অন্য একজনকে সম্পর্কের বাইরে রেখে চলে এলাম নিজেদের খোঁয়াড়ে
শুধু অন্য একজন কেউ একজনকে খুন করে গিয়ে দাঁড়াল আদালতে
আমরা বাকিরা অন্য একজনকে বললাম- বাঘের বাচ্চা। প্রতিটা মানুষের এরকমই হওয়া উচিত। এবং কেউ একজনের ঠিক এরকমই শাস্তি দরকার ছিল
ঠান্ডা মাথায় হত্যার অপরাধে আমাদের অন্য একজন যখন দীর্ঘমেয়াদের কারাদণ্ডে গেলো তখন আমরা বাকিরা প্রতিজ্ঞা করলাম অন্য একজনের জন্য আমরা কিছু একটা করব। আর জেলখানায় ঢোকার আগে অন্য একজন আমাদের হাতে ধরে বলল- তাকে যেন বিষয়টা জানানো না হয়। কারণ সে জানলে ভাববে তার জন্য অন্য একজন এরকম বিপদে পড়ে গেলো। বরং আমরা যেন তাকে দেখে রাখি। যাতে সে কোনোকালে মন খারাপের কোনো সুযোগ না পায়
আমরা বাকিরা হাতে হাত ছুঁয়ে কসম কেটে নিজেদের আবার ফিরে এলাম নিজেদের ঘানিতে
তারপর একদিন আবার আমরা বাকিরা তাকে দেখতে গেলাম। সে জেনে এসেছে চামড়া কেটে গেলে মাংসের ভেতর থেকে নতুন এক ধরনের নরম আর ফর্সা চামড়া গজায়...
তাই সে একটা ধারালো ব্লেড হাতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছিল মুখের তুবড়ানো আর কুঁচকানো চামড়াগুলো চেঁছে তুলে ফেলার জন্য। তার বিশ্বাস কিংবা হতাশা ছিল যে তার মুখে আবার নতুন চামড়া গজাবে এবং সে আবার সেরকম সুন্দর হয়ে উঠবে যাতে এক ডজন বাকিরা কালিঝুলি মাখালেও তার সৌন্দর্যকে কাবু করতে পারবে না আগের মতো
কিন্তু রক্ত- রক্ত আর রক্ত
গালের চামড়া ভেদ করে বের হয়ে আসা দাঁতের পাটি আবার সে গালের ভেতরে ঢোকাতে ব্যর্থ হলো। নষ্ট হয়ে যাওয়া ডান চোখ খুঁড়ে আনতে পারল না তার ব্লেড
উঠে এলো রক্ত- রক্ত আর রক্ত....
আমরা বাকিরা আবারও তাকে বললাম- তোর সৌন্দর্যের দরকার নেই। আমরা জানি তুই সুন্দর....
তরপর আমরা সেই তিনজনের নামই ভুলে গেলাম; নাহলে আজ এই সাহিত্য-মারানির কথা নয় আমার
কেননা সেই অন্য একজনের কথা ছিল মামাতো বোনকে বিয়ে করে দেশের বাইরে যাবার
আর কেউ একজনকে খুন করে আমারই কথা ছিল যাবজ্জীবনে যাওয়া...
২০০৮.০৬.১২ বিষুদবার
মন্তব্য
কি মাঝি? ডরাইলা?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এইটা উত্তরাধুনিক গল্প নাকি !
কমেণ্টার ভাইরা কন তো, আমি কি আদৌ কাঁচকলা কিছু বুঝতে পারলাম ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আবার পড়েন । লীলেন ভাই সর্বনাম পদ নিয়ে খেলা ধুলা শুরু করেছেন । সর্বনাম গুলোকে বিশেষ্য মনে করে পড়েন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বাক্রুদ্ধ।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কিছু বলার ভাষা নেই।
উদ্ধৃতি
কেননা সেই অন্য একজনের কথা ছিল মামাতো বোনকে বিয়ে করে দেশের বাইরে যাবার
আর অন্য একজনকে খুন করে আমারই কথা ছিল যাবজ্জীবনে যাওয়া...
বুঝতে একটু সময় লাগবে। মারফতী বয়ান তো...
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এসিড?
এসিড মারা ঘৃণ্য অপরাধ
খুন?
এটাও ঘৃণ্য অপরাধ
তার পরও
সময় কত কিছুকেই বৈধ করে তুলে
ছাড়পত্র দিয়ে দেয় ।
সুন্দর?
সেতো চোখে নয়
মগজে
মনে
শিপন
এ লাইনগুলো অন্য রকম লাগল।
বুঝতে গিয়ে ও কেমন যেন ঝাঁপসা করে দিল!
ব্রিলিয়ান্ট!
ভালবাসার ভাগ হয় না। সে খুবই স্বার্থপর। ভালবাসা মানুষকে বদলে দেয়। ভালবাসা অর্জনে মানুষ যে কোন পথ নিতে পারে। তবে শুধু সাহসীরাই ভালবাসায় সফল। আর বাকীরা ইনফ্যাচুয়েশন লেভেল পার হয় না।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
আপনি আসলেই অসাধারণ, কি পরিমান কষ্ট লাগল বলে বোঝাতে পারব না।
-------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
কোনো কোনো প্রিয় লেখকের লেখা আমি আমার মতো করে পড়ি
এই লেখাটা ও আমি আমার মত করে পড়েছি।
লেখক আমাকে বলেছেন সচলায়তন'র মন্তব্যে অথবা ব্লগে আমি এটা দিয়ে দিতে পারি ।
সচল এবং অচলরা পড়ে দেখতে পারেন
একজনের কথা ছিল মামাতো বোনকে বিয়ে করে প্রবাসী হওয়ার আর একজনকে খুন করে আমারই কথা ছিল যাবজ্জীবনে যাবার...
তখন পর্যন্ত সে আমরা শব্দের ব্রাকেটে আমাদের মধ্যে ছিল। কিন্তু আমাদের মধ্যে কেউ একজন তাকে আমার শব্দের বৃত্তে ঢোকাতে চাইল
সে বলল- না
কেউ একজন হ্যাঁ শোনার জন্য অনুনয়-বিনয়-অনুরোধ বহুকিছু করল।
কিন্তু সে বলল- সবাই সবাইকে ভালোবাসি। ভালোবাসাকে কাটাকাটি-ভাগাভাগির কী দরকার?
কেউ একজন রেগেমেগে আমাদের ছেড়ে অন্যদের কাছে চলে গেলো সাহায্যের আশায়
তারপর আমরা বাকিরা একদিন তাকে হাসপাতালে দেখতে গেলাম। বিয়ে বাড়িতে যাকে আমরা কালি মাখিয়েছি বড়ো ডেকচির তলায় মুখ ঘষে কিন্তু তাকে অসুন্দর বানাতে পারিনি। কোনো এক কুবুদ্ধিতে সে একবার মাথা ন্যাড়া করে ফেলেছিল তবুও তাকে আমাদের সুন্দর বলতে হয়েছে।যাকে পেত্নি বানানো আমাদের কাছে অসম্ভব মনে হতো
তার বাম চোখ ছাড়া মুখে আর কিছু নেই।
কেউ একজন তরল আগুনে তাকে মাংসল ছাই বানিয়ে দিয়েছে
আমরা সেই কেউ একজনকে ঘৃণা ও গালাগাল করলাম
আমরা তোর সাথে আছি বলে তাকে হাসপাতালে এবং অন্য একজনকে সম্পর্কের বাইরে রেখে চলে এলাম নিজেদের খোঁয়াড়ে
শুধু কেউ একজন অন্য একজনকে খুন করে গিয়ে দাঁড়াল আদালতে
আমরা বাকিরা কেউ একজনকে বললাম- বাঘের বাচ্চা।
প্রতিটা মানুষের এরকমই হওয়া উচিত। এবং অন্য একজনের ঠিক এরকমই শাস্তি
ঠান্ডা মাথায় হত্যার অপরাধে আমাদের কেউ একজনের যখন দীর্ঘমেয়াদের কারাদণ্ড হলো তখন আমরা প্রতিজ্ঞা করলাম কেউ একজনের জন্য আমরা কিছু একটা করব।
আর জেলখানায় ঢোকার আগে কেউ একজন আমাদের হাত ধরে বলল- তাকে যেন বিষয়টা জানানো না হয়। সে জানলে ভাববে তার জন্য কেউ একজন এরকম বিপদে পড়ে গেলো। আমরা যেন তাকে দেখে রাখি।
আমরা বাকিরা হাতে হাত ছুঁয়ে কসম কাটি
তারপর একদিন আবার আমরা তাকে দেখতে গেলাম।
সে জেনে এসেছে চামড়া কেটে গেলে মাংসের ভেতর থেকে নতুন এক ধরনের নরম আর ফর্সা চামড়া গজায়...
তাই সে একটা ধারালো ব্লেড হাতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছিল। তার বিশ্বাস কিংবা হতাশা ছিল যে তার মুখে আবার নতুন চামড়া গজাবে সে আবার সেরকম সুন্দর হয়ে উঠবে
এক ডজন বাকিরা কালিঝুলি মাখালেও তার সৌন্দর্যকে কাবু করতে পারবে না
কিন্তু রক্ত- রক্ত আর রক্ত
গালের চামড়া ভেদ করে বের হয়ে আসা দাঁতের পাটি গালের ভেতরে ঢোকাতে সে ব্যর্থ হলো। নষ্ট হয়ে যাওয়া ডান চোখ খুঁড়ে আনতে পারল না তার ব্লেড
উঠে এলো রক্ত- রক্ত আর রক্ত....
আর আমরা বাকিরা তাকে বললাম- তোর সৌন্দর্যের দরকার নেই। আমরা জানি তুই সুন্দর....
তরপর আমরা সেই তিনজনের নাম ভুলে গেলাম...
আর আমরা বিশ্বাস করলাম
সুন্দর চোখে নয়
মগজে ও মনে
শিপন
কবিতা নাকি গল্প? যাই হোক না কেন, অদ্ভুত সুন্দর আপনার লেখা।
নন্দিনী
চমতকার!
আগে ঠিক করে বলেন এটা কবিতা, না গল্প। তারপর বলতেসি কেমন লাগল।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
অসাধারণ
ভীষণরকম ভিন্ন ধাঁচের লেখা।
সুনীলের একটি কবিতার লাইন মনে পড়লো (হুবহু মনে নেই যদিও): "সব প্রতিশ্রুতির ওপরে শেওলা পড়ে..."
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ভয়াবহ ! অসাধারন ! জয়তু মাহবুব লীলেন !
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লীলেন ভাই!! এটা কি শোনালেন!! মনটা কি পরিমান খারাপ হয়ে গেল বলে বোঝাতে পারবো না! হ্ৃদপিন্ড টা খামচে ধরল যেন কেউ। অনেক সময় লাগবে এই গল্পের প্রভাব কাটাতে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাষা হারিয়ে ফেললাম, মনটা কেমন যেন...নাহ থাক।..
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
একদিন আইসা আপনেরে কদমবুসি কইরা যামু... কসম... ভরা মজলিসে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি রেটিং সিস্টেমের বিপক্ষে... কিছু কিছু অসাধারণ লেখা পড়ার পরে চোদনা হয়া বইসা থাকতে হয়... মন্তব্য টন্তব্য রেটিং মেটিং কোনও বালই দিতে ইচ্ছা করে না। আবার ফেরত আসতে হইলো স্রেফ রেটিং দিতে। তা দিয়া হাতি ঘোড়া মারা যাবে না। কিন্তু যেহেতু দেশে টপচার্ট সিস্টেম আছে তো এইটারে অবশ্যই সেইখানে রাখতে হবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
যদিও ক্যাটেগরিতে স্মরণ, আমার তো মনে হয়েছিলো এটা কোন 'বিশেষ' কাউকে নিয়ে কোন গল্প নয় - বরং একটা রূপক, সামগ্রিক অর্থে। এবং সেজন্য সেই 'তার' জন্য আলাদা করে কোন খারাপও তো লাগলো না মাহ্বুব লীলেন, আসলে কি এটা ? তবে যাই হোক - চমৎকার !
লীলেন ভাইয়ের লেখা পড়ছি।
মাহবুব লীলেন এর না।
অন্যরকম সুন্দর।
কথাকলি কথা কোথায়?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
পড়ে শেষ করার পর এক ধরনের কষ্ট ঘিরে ধরল। .........
(জয়িতা)
আমি এইটা যখন প্রথম পড়ি, কমেন্ট করতে পারি নাই। এখন জানায়া গেলাম।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
প্রত্যেকটা লাইন উদ্ধৃতি হিসেবে দেয়া যায়।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
গতকাল রাতে পড়েও মন্তব্য সাজাতে পারি নাই। এখন মনে হচ্ছে মাহবুব লীলেন কেবল কন্টেন্টের রাজাই নন, ফর্মেরও ওস্তাদ!
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
এতো বড় আত্মোপলব্ধি! এটাই হচ্ছে আসল! অসাধারণ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
মনের দাড়িতে তোমার এতটুকু পাক ধরে নাই স্যার। এইসব হাবিজাবিকে কবিতা না বললে পাপ হবে নিশ্চিত।
---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
অসম্ভব রকম মন খারাপ করা লেখা।
বুকের ভেতর কেমন যেন চাপ ধরা ব্যথার মতো অনুভূতি...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এ লেখায় মন্তব্য দেবার ক্ষমতা আমার নেই। জানা শব্দগুলো মন্তব্যের ঘরে বসতে প্রত্যাখ্যান করছে পাছে লেখার অসম্মান হয়! তাই ক্ষমা চাইছি।
মৌরি নিষাদ
সবাইকে ধন্যবাদ ছুঁয়ে ছূঁযে থাকার জন্য
আপনার কি উচিত হল এটা?...আমি খুব সেন্টিমেন্টাল [বন্ধুরা বলে মেন্টিসেন্টাল!] ...অসম্ভব মন খারাপ হয়ে গেল এখন... ধুরোছাতা...
মন্তব্য করার সাহস পেলাম না।
কিছু লেখা পড়া শেষে মন্তব্য করবো বলে অযথাই শব্দ হাতড়াই....
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বীভৎস ব্যাপারটা হচ্ছে, এটা কোন গল্প নয়, এটা অতীত নয়, এটাই বর্তমান - পুরোটাই!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
নতুন মন্তব্য করুন