বাড়িটা খাওয়ার পর বুঝলাম আমি রাস্তার মাঝখানে। ধাঁধালো লাইটের ইন্টারসিটি বাস। প্রথমে ধাক্কা মেরে অনেকদূর পর্যন্ত আমাকে উড়িয়ে নিয়ে গেলো। তারপর ঢুকুস করে সামনের চাকা আর ঢ্যাপ করে পেছনের দু চাকা চলে গেলো পিঠের উপর দিয়ে...
ওজন-টোজন কিচ্ছু না। মনে হলো একটা আগুনের ব্লেড দিয়ে কেউ ঘ্যাঁস করে পিঠে দুটো পোচ দিলো আমার
মুখ থুবড়ে শুয়ে আছি আমি রাস্তার উপরে। উঠতে গিয়ে দেখি পা নড়ে না। হাত দিয়ে নেড়েচেড়ে টের পেলাম মাজার নিচের কোনো অংশই আর আমার সাথে নেই...
এরমধ্যে আরেকটা আগুনের ব্লেড চলে গেলো ঘাড়ের উপর দিয়ে। মাথাটা সেভ করা দরকার। চুলে ধরে টান দিতেই মাথাটা হাতের কাছে চলে এলো। আলগা হয়নি কিন্তু কোনো হাড্ডি নেই ঘাড়ে। থ্যাৎলানো চামড়া দিয়ে মাথাটা আটকে আছে শরীরে...
ঢ্যাপাস ঢ্যাপ করে আরেকটা শব্দের সঙ্গে আমার দুইটা পা উড়ে এসে চোখের সামনে পড়ল বাড়ি খেয়ে। ডান পকেটে সিগারেট আর পেছনের বাম পকেটে লাইটার। একটা বিড়ি খাওয়া দরকার...
কিন্তু দুদিক থেকে একই টাইমে দুটো গাড়ির একটা আমাকে ধাক্কা মেরে একটু এগিয়ে নিলো আর আরেকটা ফিরতি ধাক্কায় দিলো পিছিয়ে। এই ধাক্কায় আমার বাম চোখটা রাস্তা পার হয়ে গেলো টুস করে কোটর থেকে উড়ে এসে ঘাসের মধ্যে পড়ে। এখন মাছির মতো চারপাশ এক সঙ্গেই দেখতে পাচ্ছি আমি...
দুপাশে মাঠ ছাড়া কিছু নেই। ঘুটঘুটে অন্ধকার। এখানে কী করতে এসছিলাম আর কী করতে রাস্তা পার হবার দরকার পড়ল মনে পড়ছে না কিছুই...
আধা ঘণ্টার মধ্যে শরীরটা অনেকদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে গেলো। এখন আর মাংসগুলো মাংস-রং নেই। রক্তগুলোও লাল নেই। গাড়ির চাকার ধুলোর সাথে মিলেমিশে একটা ভেজা রাস্তার রং হয়ে গেছে। শুধু হাড়গুলো মাঝে মাঝে সাদা ঝিলিক দিচ্ছে
অতগুলো হাড় ছিল নাকি আমার?
প্রথমে দূরে পরে কাছে এগিয়ে এলো হুক্কাহুয়া। ডান-বাম তাকিয়ে পুরো একটা দল উঠে এলো রাস্তায়। গাড়ি আসলে ওরা সাইডে নেমে দাঁড়ায়। গাড়ি চলে গেলে আবার রাস্তায় মুখ দেয়। কোনো কামড়া-কামড়ি নেই। চিল্লাচিল্লিও নেই। খাওয়া নিয়ে হাউকাউ করে কুকুরেরা। বহুদিন মানুষের সাথে থাকতে থাকতে অন্যদের খাওয়া দেখলেই কুকুরদের গায়ে জ্বলে। কিন্তু শিয়াল কিংবা জংলি রামকুত্তা কোনোদিন খাওয়া নিয়ে ঝগড়া করে না। কারণ ওরা থাকে নিজেদের সমাজে। আর কুকুর থাকে মানুষের সমাজে...
আমার চোখটা ওদের কারো চোখে পড়েনি। হাড্ডি-টাড্ডির দিকে শিয়ালের খুব একটা মনোযোগ নেই। দুয়েকবার কেউ কেউ নেড়েচেড়ে দেখেছে। কিন্তু এর বেশি না
যে পার থেকে রাস্তা পার হতে গিয়ে আমি গাড়ির নিচে পড়েছি; খেয়েদেয়ে শিয়ালেরা সেই পারের অন্ধকারে মিশে গেলো। এরপরে ভুসভাস গাড়ি ছাড়া আর কিছু নেই অনেকক্ষণ...
এভাবে সূর্যের দিকে তাকিয়ে সূর্য উঠা দেখিনি কোনোদিন। এখন চোখ বন্ধ করতে পারছি না বলে পুরোটাই দেখতে হচ্ছে। খারাপ না। বেশ আস্তে আস্তেই উঠে সূর্য...
কা কা। ঘেউ ঘেউ। কাক আর কুকুর একসাথে হাজির। যা খাওয়ার শিয়ালরাই শেষ করে গেছে। এখন কুত্তা কামড়ায় হাড্ডি আর কাউয়া ঠোকরায় চুল। আর মাঝখানে কাঘেউ কাঘেউ...
আমার চোখটা একটা কাকের চোখে পড়ে যায়। খপাস করে ঠেঁটে তুলে দেয় উড়াল। পেছনে ধাওয়া করে আরো কয়েকটা। নিচে দৌড় লাগায় দুতিনটা কুকুর
উড়ে যাওয়াটা সাঁতার দেয়ার মতো। সাঁতারে ঠেলতে হয় পানি এখানে বাতাস
একটা হাফ সার্কেল দিয়ে কাকটা আমার চোখ নিয়ে গিয়ে বসে একটা গাছে। বসেই ঠকাস ঠকাস ঠকাস। ডালের সাথে তিনটা আছাড় মেরে থেঁতলে নিয়ে পায়ে চেপে ধরে ঠোঁট দিয়ে ছিঁড়ে ছিঁড়ে গিলতে শুরু করে আমাকে। মুখের মধ্যে ঢুকিয়েই দেয় একটা ধাক্কা। এক ধাক্কার আমি এসে পড়ি পুকুরের মতো একটা জায়গায়। জায়গাটা অনেক গরম। আর চারপাশ থেকে পিছলা কীসব রস আস্তে আস্তে এসে ঢুকতে শুরু করে আমার ভেতর। আমি ভাসতে ভাসতে ঘুরতে থাকি। আমি এখন হজম হতে যাচ্ছি। কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। শুধু মনে হচ্ছে আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে পড়ছি আমি...
২০০৮.০৭.১০ বিষুদবার
মন্তব্য
ওরে .............
কি মাঝি? ডরাইলা?
ভয়ংকর!
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
খাইছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
Dark লেখা খুব, তবু ভাল লাগলো। বিশেষ করে এই অংশটুকু।
মনে মনে কল্পনা করলাম... বেশ শিউরে ওঠার মতো।
এ কথাটি সত্য নয়।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
জিওগ্রাফি চ্যানেলের আর্টিস্ট সুসভ্য শেয়াল আর শিক্ষিত রামকুত্তাদের মারামারি করতে দেখেছি খাওয়া নিয়ে
কিন্তু অন্যরা কি করে?
আর করলে করুক
আমি যখন বলছি করে না। তখন তারা করতেই পারে না
এটাই ফাইনাল
... ঘুমের ভেতর থেকে ঠক ঠক শব্দ। মনে হচ্ছে আমাকে কোন কাঠ ঠোকরা ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে। আচমকা ধড়মড়ে শব্দে লাফ দিয়ে উঠে দেখি আমার মিসেস। যে কলকি টেনে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম সেটা দিয়ে মাথায় বাড়ি দিচ্ছে। বিধ্বস্ত আমার দিকে তাকিয়ে বলছে, "গাঁজা খেয়ে ঘরটাকে কি করে রেখেছ? যাও বাজার করে নিয়ে আস।"
আমি গল্পটার আবার পুনরাবৃত্তি ঘটতে দেখতে পেলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- তুমিও ভোলানাথের দলে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লীলেন ভাই এইটা কি লিখলেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এইটাকে বলে মৃত্যুচারণ
স্মৃতিচারণের ফিউচার টেন্স
পুরোটা পড়ে শেষ করতে পেরলাম না...
ভয়ংকর! কি রোমহর্ষক!!
আজ সারারাত জেগে কাটাতে হবে এটা বুঝতে পারছি।
হাত বাড়িয়ে ছুঁই না তোকে, মন বাড়িয়ে ছুঁই,
দুইকে আমি এক করি না এক কে করি দুই৷
বিশ্বাস করেন ওই শিয়ালের গ্রুপে আমি আছিলাম না
গল্পটা সেইরম থ্যাতলাথ্যাতলি হইছে ! এক্কেরে জাঝা
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মৃত্যুচারণ পড়ে হার্ট ফেইল করতে নিছিলো আরেকটু হলে...
ফেইল করলে কইয়েন
ব্যাটারি বদলাইয়া দিমুনে
ওরে আমার আল্লাহ...এইডা কি পর্লাম।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
ভয়ংকর লেখা তো বটেই। তারচেয়ে ভয়ংকর ভাবে ভালো বর্ণনাভঙ্গী ও কাহিনীর বিস্তার। আর কি কি ভয়ংকর, তা বলার ক্ষমতা আমার আর নেই। তবে আপনাকে স্যলুট!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
এইটারে ভয়ংকর বললে তো বিপদে পড়ে যাবো
একটা সাদামাটা বর্ণনা দিলাম
আচ্ছা যান
বুকে ব্যাথা চিনচিন শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া এরকম একটা মোরান্টিক মৃত্যুচারণ না হয় করব এইবার
তবে তার আগে পানিতে ডুবে আমার মরার কাহিনীটা লিখব
তারপর গুলি খেয়ে মরা
তারপর ছাদ থেকে পড়ে মরা
তারপর কেটে কুচিকুচি হয়ে মরা
তারপর...
সবগুলো লিখে রাখব
পরে যেটা সঠিক সেটাতে টিক চিহ্ন দিলেই হবে
আগামীকালই যদি ঘইটা গিয়া থাকে তাইলে এই গল্প পোস্টাইলো কেডা, টিক চিহ্ন দেয়া খাতাটা কারে দিসিলেন ?
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কেন?
আমি তো জানিই যে আগামী কাল যেহেতু আমি মারা গেছি সেহেতু গতকালের মধ্যে খবরটা সবাইরে জানিয়ে দিতে হবে
হুমম... মজা লাগল।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- সামছু, কোপায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এটা কী পড়লাম?স্বপ্নচারণ?
এটা সত্যাচারণ
আগামীকালের ভৌতিক লীলেন ভাই, দুর্দান্ত একটা কাজ করলেন ! আর সাথে সাথে আমারে নিশ্চিন্তও করলেন। যাক্ দুর্ঘটানায় মরার সময় অন্তত কীভাবে মরতে হয় এইটা জানানোর দুশ্চিন্তা না করে এইবার নিশ্চিন্তে মরতে পারুম।
হেই চিন্তাটা কমাইয়া দিলেন বলে ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মন্তব্যটাও কি একসিডেণ্ট করলো ! ইণ্টারনেটের ভৌতিক সমস্যায় বড়ই সংকটে আছি। যাক্ আবারো মন্তব্য করলাম। ডাবল হয়ে গেলে থুক্কু দিয়া একটা ঘ্যাচাং করা যেতে পারে।
আগামীকালের ভৌতিক লীলেন ভাই, দুর্দান্ত একটা কাজ করলেন ! আর সাথে সাথে আমারে নিশ্চিন্তও করলেন। যাক্ দুর্ঘটানায় মরার সময় অন্তত কীভাবে মরতে হয় এইটা জানানোর দুশ্চিন্তা না করে এইবার নিশ্চিন্তেই মরতে পারুম।
আর হের লাইগাই হেই চিন্তাটা কমাইয়া দিলেন বলে ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মরতে আবার চিন্তা লাগে নাকি
যত চিন্তা কুচিন্তা সব লাগে বাঁচার জন্য
মহা ডরান ডরাইছি..............
কল্পনা আক্তার
.............................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
বুকে থুতু দেন
ডর কাইট্টা যাইবনে
মানুষকে ভয় দেখানোর অভিনব এক কৌশল রপ্ত করেছেন দেখি।
শরীর কাটা দিয়ে উঠেছে ।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
আপনিও ভয় পান???????????
জানলাম এবং শিখলাম
সে আর বলতে....
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
অনেক আগেও বলেছিলাম, আজ আবার মনে হলো, আপনি কেরামতি জানেন। যেখানে যার পরে যা আসা দরকার তা আসে আপনার গদ্যে। এখন একটা বড় বিষয়ে হাত দেন না ভাই।
লোকজন এত কৃপণ ক্যান? এই লেখা অকৃপণ ৫ আশা করে সবার কাছ থেকে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আমি তাহলে চোখের মধ্যে বসে ছিল এতক্ষন ধরে
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কেউ তি তোমার হাত দেখে বলেছিলো-এই ভাবে তোমার পগার পার ঘটবে?
---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
ব্লগে মাস দু'য়েক লীলেনের লেখা না দেখলে সচলায়তন সদস্য মন্ডলী শোকসভা ডেকে ফেলব------মরণের কারণ তো জানলামই------- দয়া করে প্রত্যেকের মৃত্যুর এক ভবিষ্যত কাহিনী ছাপায় দে ---------
ধারবাহিক শোকসভা পালিত হবে সচলায়তনে গায়েব থাকলে(আমারটার জন্য মাস ছয়েক অপেক্ষা করেন সদস্যরা)
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........
মৃত্যু নিয়ে চিন্তা করে কী লাভ? মরে গেলেই তো হাড্ডি! তবে একটা ব্যাপার ঠিক করার আছে আমার: লোকচক্ষুর আড়ালে মৃত্যু না হলে আমার শবদেহ পাঠিয়ে দেয়া হবে crematorium-এ। হাড্ডিও রাখতে চাই না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মৃত্যু নিয়ে চিন্তা করলাম কোথায়
এটা তো রিপোর্ট
কীভাবে মরলাম সেটা জানাতে হবে না সবাইকে?
আমরা আমাদের জীবন নিয়ে কী রকম আশা করি আর বাস্তবে কী রকম হয়। এই যে আপনি আপনার চলে যাওয়া নিয়ে যে আশাবাদ রেখেছিলেন বাস্তবে তা আর হতে পারলো কই! তবে হ্যাঁ, সমাধিস্থ করা হোক আর ভস্মীভূত করা হোক শেষ পর্যন্ত পঞ্চভূতে মিলিয়ে যাওয়াই নির্বন্ধ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
মৃত্যু নিয়ে চিন্তাভাবনা করা স্বাস্থ্যকর... একটা প্রস্তুতি থাকে! পরে মরলে আর খারাপ লাগে না!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
জ্বি
এখন তো জানলেন কীভাবে গাড়ির নিচে পড়ে মরতে হয়
এখন ঠিকঠাক করে ফেলেন কোন রাস্তায় কোন সময় কোন গাড়ির নিচে পড়বেন
নতুন মন্তব্য করুন