হাত পিছমোড়া করে বাঁধা। ঠেলতে ঠেলতে আমাকে একটা বাথরুমে ঢোকালো তারা। বাথরুমটা বেশ বড়োসড়ো। ফ্লোরে একটা কমোড। আমাকে চিৎ করে শুইয়ে কমোডের প্যানের মধ্যে একজন পা দিয়ে আমার মাথা চেপে ধরল। কপালটা গিয়ে আটকে গেলো প্যানের ভেতরের খাঁজে। এটা বোধহয় খুব একটা কেউ ইউজ করে না। পচা জিনিসপত্রের গন্ধ এসে লাগছিল নাকে
একজন পা দিয়ে আমার বুকে চেপে ধরল। আর দুইজন চেপে ধরল দুই পায়ে। ঘাড়টা পড়েছে কমোডের একটা পা-দানির উপর। মাথাটা নিচের দিকে চেপে দেয়ায় গলাটা একেবারে টানটান হয়ে আছে। টানটান গলায় একজন বটি দাওটা চালিয়ে দিলো
দাওটা মোটেও ধারালো না। আর ওই লোকটার বোধহয় মুরগি কাটার অভিজ্ঞতাও নেই। না হলে চামড়ার ইলাস্টিসিটি; চামড়ার নিচে শ্বাসনালি আর কণ্ঠনালীর মতো দুইটা পিছলা পাইপ; ছোটবড়ো অনেকগুলো শিরা উপশিরা; এগুলোর চাকু ফিরিয়ে দেবার কৌশল এবং তা এড়ানোর তরিকা তার জানা থাকত
কাটছে না দেখে সে যত চাপ দেয় তাতে শ্বাসনালি ভেতরে তত থেঁতলে যায় কিন্তু কাটে খুবই কম। লোকটা বোকার মতো একবার দাওয়ের দিকে আর আরেকবার আমার গলার দিকে তাকায়। এই অবস্থা দেখে লিডার আমার মাথা চেপে ধরার দায়িত্ব দাও ওয়ালাকে দিয়ে নিজেই দাওটা বাগিয়ে ধরে প্রথমেই বটির চোখা মাথা দিয়ে আমার টানটান গলায় একটা কোপ বসিয়ে দিলো কুড়ালের মতো। বটির পুরো মাথাটা ঢুকে গেলো গলার ভেতর
এবার বটির মাথায় কাটা গর্ত ধরে দিলো প্রথম পোচটা। খসখসের সঙ্গে সামান্য কিছু কটকট শব্দ করে কয়েক পোচের মধ্যেই বটি দাও গিয়ে ঘাড়ের হাড়ে লাগল। সে উঠে দাঁড়াতেই একজন বলল- টুকরা করে ফেল
- এখন টুকরা করলে বডি থেকে সব রক্ত বেরোবে না। রক্ত বের হোক পরে আলাদা করা যাবে
যে দুইজন আমার দুই পা চেপে ধরেছিল মনে হলো তারা দুইজন শূন্যে লাফাচ্ছে আমার পায়ের সাথে। বুকে চেপে থাকা পাবলিকের কয়েকবার পড়তে পড়তে ঠেসে চেপে ধরতে হচ্ছে আমার বুক
রক্ত এতো স্পিডে বের হয় জানা ছিল না। শরীরের অংশ থেকে রক্ত বের হয়ে গিয়ে বাড়ি খাচ্ছে মাথার সাথে লেগে থাকা গলার অংশে। তারপর গলার কাটা অংশের খাদ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে কমোডে। মূল স্রোতের পাশাপাশি আরো কিছু ছোটখাট স্রোত গিয়ে উড়ে পড়ছে এদিক সেদিক। কোনোটা দেয়ালে। কোনোটা মাথা চেপে রাখা ছেলেটার পায়ে
আস্তে আস্তে পা দুটো থেমে গেলো। তারপর থামল বুকের মোচড়। এবার সবাই ধরাধরি করে আমার পা দুটো এনে দেয়ালে তুলে দিয়ে চেপে ধরে রাখল যাতে রক্তগুলো সব নিচের দিকে নেমে এসে কমোডে পড়ে
এর মধ্যেই ছিটিয়ে থাকা রক্ত ধোয়ার কাজে লেগে গেলো একজন। রক্ত পড়া যখন প্রায় শেষ তখন আমাকে আবার তুলে নিয়ে শুইয়ে দেয়া হলো বাথরুমের ফ্লোরে। শরীর থেকে জামা কাপড় খুলে একটা গাছের গুঁড়ি পায়ের নিচে ঢুকিয়ে একজন হাড়ের মধ্যে কোপ লাগালো। কিন্তু স্প্রিংয়ের মতো ফিরে গেলো দাও। লিডার হাসলো- ছাগলের বাচ্চা। হাড্ডি কাটতে হয় আড়াআড়ি কোপে
এবার ছেলেটা আড়াআড়ি কোপ মারায় কাজ হলো। কিন্তু টুকরাটাকে আলাদা করে নিতে তাকে মারতে হলো প্রায় দশটা কোপ
বাম পায়ের টুকরাটা আলাদা করে হাঁটুর কাছে কোপ বাগিয়ে ধরতেই লিডার তাকে সরিয়ে দিয়ে নিজে বটি দাও ঘষে ঘষে আমার হাঁটুর জোড়ার চারপাশের চামড়া মাংস আর রগ কেটে দাওয়ের মাথা ঢুকিয়ে একটা চাড় দিতেই হাঁটুর অংশটা আলাদা হয়ে এলো। একইভাবে শরীর থেকে রানের অংশটা আলাদা করে একজনকে বলল আরেকটা দাও এনে ওটাকে দুই টুকরা করার জন্য
সিম্পলি বটি দাওয়ের মাথা দিয়ে ঠুকে ঠুকে জোড়ায় জোড়ায় সে খুলে ফেলতে লাগল বেশ দ্রুত। আর টুকরোগুলোকে মুগুরের উপর রেখে অন্য একটা দাও দিয়ে ছোট টুকরা করতে লাগল সেই আনাড়ি লোকটা
পায়ের দিক শেষ করে ঘাড়টা মুগুরের উপর রেখে এক পা বুকের উপর তুলে আরেক পায়ে একটা চাপ দিলো মাথায়। মট করে শব্দ হলো। তারপর বটিদাও ঘষে ঘষে মাথাটাও আলাদা করে আমাকে উপুড় করে নিলো। হাত দুটোকে খুলে বটি দাওয়ের মুখ দিয়ে মেরুদণ্ডের জোড়ার ফাঁকে ফাঁকে টোকা দিয়ে পাঁচ জায়গায় জোড়া খুলে ফেলে উঠে দাঁড়াল- একটা ঝামেলা হবে
- কী ঝামেলা
- ভুঁড়ির ভেতরের জিনিসগুলা এইখানেই ফেলে যেতে হবে না হলে গুঁতাগাতি লেগে ভুঁড়ি ফেটে গেলে পানি পড়বে চুঁইয়ে চুঁইয়ে
এবার আমাকে ধরাধরি করে পেটের দিকটা কমোডের কাছে নিয়ে লোকটা এক কোপে বটি দাওয়ের মাথা আমার নাভির একটু উপরে ঢুকিয়ে একটা মোচড় দিলে। সাথে সাথে পেট থেকে বেশ কিছু তরল বের হয়ে গিয়ে পড়ল কমোডে। এবার আমাকে সরিয়ে নিয়ে এসে আলাদা করা মেরুদণ্ডের খণ্ডগুলো দেখে দেখে বটি দাওয়ের মাথা ঢুকিয়ে পিঠ থেকে পেট পর্যন্ত পাঁজরের ফাঁকে ফাঁকে বটি ঘষতে ঘষতে পুরো পাঁচ টুকরো করে ফেলল শরীরটাকে। নাড়িভুঁড়িগুলো টুকরা না করে শুধু শরীর থেকে কেটে আলাদা করে রাখল এক জায়গায়। দু তিনটা নাড়ির মুখে গিঁট দিয়ে রাখল যাতে ভেতর থেকে আর কোনো তরল বের হতে না পারে
কতগুলো পলিথিনের প্যাকেট নিয়ে এলো এবার একজন। খণ্ড খণ্ড আমাকে পলিথিনে ভরে নিয়ে এলো বাথরুম থেকে বের করে। এখানে কয়েকটা টিভির কার্টুন রাখা। প্যাকেটগুলো কার্টুনে ভরে প্যাক করে ধরাধরি করে নিয়ে গিয়ে একটা মাইক্রোর ভ্যানে তুলে তারা রওয়ানা দিলো
রক্তের সঙ্গে পানি তার সঙ্গে ওদের জুতার ধুলোবালি। একটা খসখসের সাথে থলথলে ভাব। আর মাংসগুলোও যেন কেমন হ্যাংলা। সবগুলা চামড়ার সীমার বাইরে এসে উঁকি দেয়। তার উপর পিছলা পলিথিন
যত টাইট করেই পলিথিন বাঁধুক না কেন এক ধরনের পিছলা দোলা কোনোমতেই থামছিল না। পলিথিন খামচে ধরে যে একটু স্থির হবো তারও উপায় নেই। হাত দুইটা আলাদা আলাদা প্যাকেটে। মাথার সাথে একই প্যাকেটে রেখেছে নাড়িভুঁড়িগুলা। এগুলো এমনিতেই বেহুদা লটরপটর করে। এমনিতেই থলথলে। এইদিকে দোলে তো ওই দিকে দোলে
শালারা কেটে টুকরা করার পরে পুরা শরীরে পানি মারলেও মাথায় কোনো পানি মারেনি। জুতা দিয়ে মাথা চেপে রাখার সময় অনেকগুলো বালি ঢুকে গিয়েছিল চোখের মধ্যে। সেগুলো এখনও আছে
গাড়িটাকে একটা কুরিয়ার সার্ভিসের অফিসের সামনে থামিয়ে হইচই শুরু করে দিলো লিডার- লোক কই। আস্তে ধরো। ভেতরে নিয়ে একপাশে রাখবে...
গাড়ি থেকে আর কেউ নামলো না। কুরিয়ারের কামলারা প্যাকেটগুলো তুলে নিয়ে কাউন্টারের সামনে একপাশে সাজিয়ে রাখল। মোট ছয়টা টিভির প্যাকেট
কাউন্টার থেকে একজন আওয়াজ দিলো- কী জিনিস?
- কী জিনিস তা তো দেখবেনই। তার আগে তো ঠিকানা লিখতে হবে?
- মার্কার লাগবে?
- না ঠিকানা লেখা কাগজ সাথে আছে শুধু একটু টেপ বা গাম লাগবে। আছে?
- হ্যাঁ আছে
- তাইলে খাড়ান আমি ঠিকানার কাগজগুলা নিয়ে আসি
কাউন্টারের লোকটা একটা টেপ বের করে কাউন্টারের উপর রাখল। লিডার বের হয়ে গেলো ঠিকানার কাগজ আনতে
অনেকক্ষণ পরে তাদের খেয়াল হলো ঠিকানা আনতে গিয়ে কেউ আর ফিরে আসেনি এবং প্যাকেটগুলোও পোস্ট করেনি কুরিয়ারে। যারা প্যাকেটগুলো গাড়ি থেকে তুলে নিয়ে এসছিল তাদের একজন গিয়ে দেখে রাস্তায় সেই গাড়ির কোনো নাম গন্ধ নেই
প্রথমে প্যাকেটগুলো ঠেলা ধাক্কা। তারপর তুলে একটু আছাড়। তারপরে হৈচৈ ফোন এবং পুলিশ এবং প্যাকেটের মুখ কাটা
প্যাকেট কাটার আগে যারা এনে রেখেছিল তাদেরকে পুলিশের কিছু প্রশ্ন এবং প্যাকেট খোলার পরে আরোও কিছু প্রশ্ন। তারপর আবার প্যাকেটের মুখ বন্ধ করে ফেলা। তারপর আরো অনেকক্ষণ ওয়াকিটকি প্রশ্ন এবং আবার প্যাকেটের মুখ খোলা এবং একটা একটা করে টুকরা বের করে তার বর্ণনা কিংবা সুরতহাল লেখা
- সামনের দুইটা দাঁত ভাঙা। মনে হয় আগে কিছু ঘুসাঘুসি হইছিল
- চোখের মধ্যেই বালি। মনে হয় চোখে বালি দিয়া আন্ধা বানাইয়া কাবু করছিল
- মাথার পেছন দিকে পুরানা গু... এইডা এইখানে আইলো কেমনে?
কোন টুকরা কতটুকু উত্তর দিকে আর কতটুকু দক্ষিণ দিকে। কোন প্যাকেটের উপর কোন প্যাকেট। প্যাকেটগুলো কীসের। পলিথিন কীভাবে গিঁট মেরে রাখা সব লিখে-টিকে আমাকে আবার প্যাকেট করে তোলা হলো পুলিশ ভ্যানে। সঙ্গে কুরিয়ারের লোক। তবে এবার প্যাকেটগুলো করা হয়েছে যাচ্ছেতাই ভাবে। নিজের মাংসের সাথে নিজে ধাক্কা খেয়ে বিরক্তি লাগছে। আর মাংসগুলোও কেমন যেন পিছলা
পুলিশ ভ্যান গিয়ে থামল হাসপাতালের মর্গে। টপাটপ লোকগুলো গাড়ি থেকে নেমে গিয়ে অনেকক্ষণ পরে ফিরে এসে বাকশগুলো নিয়ে গেলো মর্গের ভেতরে
ডোমটা বেশ কাজের। সে সবগুলো প্যাকেট খুলে শুরু করল মাথা থেকে। মাথাটা নিয়ে টেবিলের উপর প্রথমে সাজিয়ে রেখে একটা কাঠি দিয়ে কাটা অংশগুলো নেড়েচেড়ে কী কী যেন বলে গেলো আর একজন পাশে দাঁড়িয়ে লিখে গেলো বর্ণনা- শ্বাস নালি থেঁতলানো। কণ্ঠনালী ধারালো কিছু দিয়ে কাটা। শিরদাঁড়া চাপ দিয়ে জোড়া খোলা...
সিরিয়ালি সে আমার অংশগুলো টেবিলের উপর সাজিয়ে রেখে খচাখচ সুঁই সুতা চালিয়ে আমাকে আবার পুরোটা বানিয়ে ফেলল। তবে আমার ধারণা আমার মূল উচ্চতা থেকে এখনকার উচ্চতা একটু বেশিই হবে। পেটের চামড়া জোড়া দেবার আগে পেটের মধ্যে সে নাড়িভুঁড়ির সাথে হৃৎপিণ্ড আর ফুসফুসটাও ঢুকিয়ে সেলাই মেরে দিলো
বাহ
আমি আবার অখণ্ড হয়ে গেছি
শুধু পার্থক্য হলো আমার হৃৎপিণ্ড আর ফুসফুস দুটোই এখন পাকস্থলীতে
২০০৮.১০.০৮ বুধবার
মন্তব্য
বুঝা গেছে, আপনে শেষ ! এখন নিজেরেই টুকরা করবার শুরু করছেন।
আমি নিশ্চিৎ, আপনি এখনি চেক করেন, আপনার হার্ট জায়গা মতো নেই। ওটা সত্যিই এখন পাকস্থলিতে সেধিয়ে গেছে। নইলে এমন লেখা কেউ লিখতে পারে !
আপনি পারেন বটে ! কী সাংঘাতিক !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
খালি হার্ট?
মাথা পর্যন্ত পাকস্থলীতে ঢুকে গেছে সেই কবে....
ভয়াবহ !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কাওয়াইদানের কাছেও ভয়াবহ?
পড়ে আর মন্তব্য লেখার সাহস পাইনি।
এটা কিন্তু প্রকৃতিরই অংশ জনাব
পড়তে পড়তে একটা শব্দই মনে পড়ছিল-ভয়াবহ! শেষ করে দেখি আগেই লেখা হয়ে গেছে।
আর একটু হলে হার্টবিট বন্ধ হয়ে মারা যেতাম।
আপনি মারা গেলে আমি সচলায়তনে একটা ইন্নালিল্লা পোস্ট দেবো
১০০% কনফার্ম
তাড়াতাড়ি মরেন তো
ধুর মশাই ,আমি তো অনেক আগেই মারা গেছি। বলতেই ভুলে গিয়েছিলাম। নতুন করে ইন্নালিল্লাহ পড়ার দরকার নেই। আমার আত্মাই কেবল সচলে ঘুরে বেড়ায়।
জ্বি
তাহলে আত্মার মরার দিনেই লিখব না হয়
আপনের হইছে কি? একের পর এক এইরকম লেখতেছেন?
ডরাইছি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই সিরিজে আর বেশি নাই স্যার
সাত আটটা আছে
তবে কাল রাতে নতুন একটা বুদ্ধি এসছে মাথায়
নিজের মরোনোত্তর স্মারক বক্তৃতা লিখব
আমার মতো যারা মারা গেছে তাদের কথা না হয় বাদ দিলাম।
কিন্তু দুর্বল চিত্ত পাঠকদের জন্য এ ধরনের পোস্ট ভয়াবহ হতে পারে।
সুতরাং এই সিরিজের এখনই সমাপ্তি ঘোষনা করা হোক।
জোর দাবী......
আমার আগের কমেন্ট টা হারিয়ে গেল কৈ কে জানে।
শোনেন স্যার আপনার এ জাতীয় পোস্ট দুর্বল চিত্তের পাঠকদের জন্য মারাত্মক হতে পারে! আমার মতো যারা মারা গেছে তাদের বাদ দেন, বাকীদের কথা ভেবে এ জাতীয় সিরিজ বাদ দেন তো!
এটা একবারের বেশী পড়লে মরা মানুষ ও আবার মরবে!
ইহা আপত্তিকর এবং ব্যাকরণের লঙ্ঘন
কেননা লিখিত কোনো জিনিস মানুষ শুনতে পারেন না
পড়তে হয়
তাই শোনেন স্যার বলার পরিবর্তে পড়েন স্যার বলিতে হইবে
০২
এটা পড়ে যাহারা মারা যাইবে তাহারা শহীদ পাঠকের মর্যাদায় সম্মানীত হইবে
সুতরাং কাহারো সম্মানহানীকর কিছু করা আমার পক্ষে সম্ভব নহে
আপনি লিখেছেন এটা ঠিক। তবে কোন এক জায়গায় লিখেছিলেন আপনি পাঠকের সাথে গল্প করেন,বলেন এমন স্টাইলে লিখেন । কথাটা পুরোপুরি মনে নেই তবে এজাতীয় ই হবে যদি ভুল না করি।
সেদিক থেকে আপনি তো আমাদের গল্প বলছেন । আমরা শুনছি।
তাই আপনাকে ও শোনেন বলতে পারি।
হা হা হা
আপনি লিখেছেন এটা ঠিক। তবে কোন এক জায়গায় লিখেছিলেন আপনি পাঠকের সাথে গল্প করেন,বলেন এমন স্টাইলে লিখেন । কথাটা পুরোপুরি মনে নেই তবে এজাতীয় ই হবে যদি ভুল না করি।
সেদিক থেকে আপনি তো আমাদের গল্প বলছেন । আমরা শুনছি।
তাই আপনাকে ও শোনেন বলতে পারি।
হা হা হা
এইখানে আরেকটা ভুল করলেন
কথাটা বলতে পারি না
হবে লিখতে পারি
সচলে লিখতে পারি, বলতে পারি সব একই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায় পাঠকের বিশেষ ক্ষমতা বলে।
পুনশ্চ: লেখকের ভুল ধরা যায় ,পাঠকের নয়। ইহা বিশেষ ক্ষমতা আইনে বলবৎরহিয়াছে।
হা. হা.হা.
পুনশ্চর উত্তর
পাঠক ততক্ষণই পাঠক যতক্ষণ পর্যন্ত সে কোনোকিছু পড়ে মুখে বকবক করে
কিন্তু পাঠক যখন কমেন্টকে রূপান্তরিত হয় তখন তাকে লেখক হিসেবেই গণ্য করা হয়
সুতরাং কমেন্টকরা বিশেষ ক্ষমতা আইনের আশ্রয় লাভের যোগ নহেন
আপনার এজাতীয় সিরিজে আর কমেন্টক হব না ।
তাহলে ঠিক আছে?
আমিও তাই ভাবছি, লীলেনদা কি "যখন আমি মরছিলাম" লেখার অনুশীলন করছেন নাকি?
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
লীলৈন্দা, আপনেকে যে হত্যার উদ্দেশ্যে ডাকাতরা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, এই গল্পটা কী সেই ঘটনারই বর্হিপ্রকাশ?
হত্যার বর্ণনাটা ভয়াবহ হইছে।
ওইটা আরেক কাহিনী
যেগুলোতে মরিনি কিন্তু ধরা পড়েছি সেগুলো আলাদা লিখব
আপনে পারেনও বটে!
খাইছে! ডরাইছি।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
বুকে থুতু দেন
ডর কেটে যাবে
লেখাটা গতকাল রাত থেকে অনেকবার পড়েও কোন মন্তব্য করতে পারলাম না। এবার শুধু এটুকুই বলা যাবে, ভয়াবহ !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তোমার কাছেও ভয়াবহ?
তাহলে বোধ হয় সত্যিই ভয়াবহ
তাইলে তো এখন আপনার কুলখানির ব্যাবস্থা দেখতে হয়। সচলে একটা মিলাদের আয়োজনও করা দরকার। তবারকের জন্য কিছু খরচাপাতি দেন গুরু।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মরার পরেও খরচা দিতে হবে আমার?
এটা একটু বেশি হয়ে গেলো না?
০২
এখন নিজে থেকে একটু খর্চা টর্চা করেন
কারণ এখানে কিন্তু কারো নাম লিখিনি
সবগুলো নামের জায়গায়ই শূন্য
যে কারো নাম বসিয়ে দেবো কিন্তু
এইবার ডরাইসি। ধেষ্টামি মাফ ওস্তাদ !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যথারীতি ভালো লেখা, এমনই হয়
...........................
Every Picture Tells a Story
যাক তাহলে ভালো করেই মরতে পেরেছি
লীলেন ভাই, ঠাট্টা না। আমার একটা ঘটনা আছে এমন, আমি বেঁচে আছি। কোনদিন দেখা হলে জানাবো। কিংবা যদি বলেন ফোনেও শুনাতে পারি।
...........................
Every Picture Tells a Story
লিখে ফেলেন
লিখে ফেলেন
নিজের জীবনে ভয়াবহ ঘটনা রেখে লোকজনকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখিয়ে কী হবে বলেন?
আপনে মানুষ খুন করতে পারবেন রে ভাই।
খুন করতে পারি মানে?
চান্স পেলে পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ মেরে সাফ করে দিতাম
হুম...... লেখকরা পারে বটে । অভিজ্ঞতা ছাড়া এরকম খুটিনাটি বললেন কিভাবে ? সন্দেহ হচ্ছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সাবধানে থাইকেন
- অনেকেই দেখলাম পড়েছে। কিন্তু আমি শেষ করতে পারলাম না। দুঃখিত।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
?
ধূগো'দা, আপনি একা না রে ভাই, আপনার দলে আমিও আছি! যারা লেখাটা পড়ে শেষ করেছেন, তাদের জানাই সাধুবাদ।
লীলেন'দা, লেখাটা শেষ করতে পারলাম না ভাইজান। মানসিকভাবে হয়ত এখনো যথেষ্ট পরিমাণ শক্তপোক্ত হইতে পারিনি
লেখার যেটুকু পড়লাম, তাতে একটা প্রশংসাসূচক শব্দ বলতে পারি- বীভৎস!
A question that sometimes drives me hazy: am I or are the others crazy?
হা গণেশ...
এই লেখা পড়ে শেষ করা সম্ভব নয় আমার পক্ষে, যে কিনা অন্য কাউকে ইঞ্জেকশন দেয়ার দৃশ্যও সহ্য করতে পারে না! বড়োই দুর্বলচিত্ত, ভীতু মানুষ অমি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আবার ফিরে এলাম মন্তব্যগুলো পড়ার জন্য।
সত্যিই, কীভাবে যে ভাবেন বস আপনি এইসব অ্যাতো আনইউজ্যুয়াল প্রপোজিশন!
আরো ৭-৮টা আছে এইরকম?!
-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আছে আরো কয়েকটা
দেখা যাক
এইটা অফলাইনে পড়েছিলাম। মন্তব্য করা হয় নাই.............
কী ব্লগার? ডরাইলা?
নতুন মন্তব্য করুন