নিজে নিজেই কেউ আহত হয়; নিজেকে কামড়ে খামচে টেনে হিঁচড়ে উন্মাদ সুফিদের মতো আন্ধা ঈশ্বরকে দেখায়- দেখো তোমাকে একমাত্র গণ্য ভেবে নিজেকেও কতটুকু নগণ্য করতে পারি আমি...
কেউ কেউ নিজেকে আহত হতে দেয়। মাইরের সামনে দাঁড়িয়ে মহাত্মা গান্ধীর মতো শান্তির সুবচন ঢেলে মারমুখো মানুষকে বোঝাতে চায় নিজের শান্তিপ্রিয়তা
কেউ কেউ আহত হয় গ্রামীণ জননীর বাৎসল্যসূত্র মেনে- ছোটবেলা মারি নাই মরে যাবে তাই। বড়োবেলা মারি না মেরে দেবে তাই...
নিজেকে আহত হতে দেয়া মূলত দুর্বলদের মহান সাজার এক বিভ্রান্ত উপায়
পৃথিবীতে এখনও মার খাওয়ার ইতিহাস ছাড়িয়ে যেতে পারেনি মার দেবার ইতিহাসের মহানত্ব কোথাও...
২০১০.০৭.০৯ শুক্রবার
মন্তব্য
আসলেই?
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
প্রতিদিনই নতুন কিছু শিখছি। বুশের মার দেয়া বনাম ওবামার মার খাওয়া, হিটলারের মার দেওয়া বনাম গান্ধীজীর নগণ্য সত্যাগ্রহ, জিয়াউর রহমানের মার বনাম কর্ণেল তাহেরের মৃত্যু, নবরত্ন সভার গণ্যকবি বনাম নগণ্য গালিব, সিদ্ধান্ত কে দেবে, হাফটাইমে খেলার ফল ঘোষণার মত। ঈশ্বর নগণ্য জেলে পল্লীতে বাস করেন, তার অন্ধত্ব সত্বেও। ছোটখাটো মানুষের ঈশ্বর বিমূর্ত হয় না বোধহয়। মেঘ-ঝড়-মৃত্যু-দলিত বেঁচে থাকার আশ্রয় সরকার-এনজিও-সুশীল সমাজ বা স্মার্ট বুদ্ধিমান ট্রেন্ডি মানুষেরা হয়না। সময়ই পায়না তারা এতো ভাবালুতাগ্রস্ত হবার, আবার গাম্ভীর্য ধরে রাখতে হয় দার্শনিক রায় দেবার আগেপিছে। তাই সাপের কামড়ের ভয়ে মনসাকে পূজা দিতে হয় হরিজনদের, ঝড়ে মাছধরার ট্রলি নিখোঁজ হলে বা সাইক্লোনের মৃত্যু উপত্যকায় মিডিয়া বা রিলিফ আসার আগেই কোন লালসালু ঘেরা মজিদের আস্তানায় সিন্নী দেয় মাঝিবউ। নগণ্য সূত্রের পরাজিত কিংবা আউটডেটেড উন্মাদনা বা নৈরাশ্য আরো কিছুকাল হয়ত বেঁচে থাকবে কুসংস্কার হয়ে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মন্তব্য ভালো লাগলো
...........................
Every Picture Tells a Story
মাঝে মাঝে কনফিউজড হয়ে যাই
উদারতা কি সত্যি সত্যিই কোনো মানবিক গুণ না দুর্বলতা
পৃথিবীর কোথাও প্লুরালইজমের কোনো জয় দেখি না
মনে হয় কোনো না কোনো দেয়াল ঘেঁষে কট্টর না হলে জয়ী হওয়া সম্ভব না
০২
ব্যাপারটা কাকতালীয়। মাত্র পড়ে শেষ করলাম কর্নেল তাহেরকে নিয়ে লেখা শাহাদুজ্জামানের উপন্যাস- ক্রাচের কর্নেল
হয়তো এই ভাবনার উপর কর্নেল তাহেরের জীবনের প্রভাবও আছে
আরেক দফা মুগ্ধ হলাম।
এটাই হয়ত বাস্তবতা কিন্তু খুবই কঠিন!
অনন্ত
অনন্ত
হুমম...
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আসলেই কথা ঠিক।
...........................
Every Picture Tells a Story
মানুষ দ্বৈতসত্তাধারী প্রাণী। একজায়গায় মার খায়, আরেক জায়গায় মার দেয়। কী ভয়ঙ্কর আর হাস্যকর !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ঠিক... ঠিক...
দোষ-ত্রুটি মেশানো কিছু সাধারণ মানুষ ও আছে যারা মহান না হয়ে ও অন্যকে আহত করলে নিজেই আহত বোধ করে বেশি।
কিংবা একটা পর্যায়ের পরে আহত করতে কোথাও তার বাধে। হয়ত প্রতিশোধস্পৃহাটাই তেমন নেই। সে সুযোগ ও নিতে চায় না। এরা কি শুধুই দুর্বল? এদের জায়গাটা কোথায়?
ঢালওভাবে কি দুর্বলতা ভাবা যায়?
সহিকথা।
ভালো লাগলো, লীলেন ভাই।
ভালো থাকুন।
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
__________♣♣♣_________
না-দেখা দৃশ্যের ভেতর সবই সুন্দর!
হুঁ
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
মহানত্ব - এই শব্দটা বিশেষ ভালো লাগল।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
লীলেনদা, লেখাটা ভাবাল... অনেক চিন্তা মাথায় আসছে, কিন্তু ... আচ্ছা, দেখি কখনো দেখা হলে আলাপ করার ইচ্ছা রইল...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নতুন মন্তব্য করুন