নতুন বছরে আমাকে দেয়ালের শ্যাওলা-ময়লা ঘষে তোলার কাজে ব্যবহার করা রংমিস্ত্রিদের খরখরে ব্রাশটাকেই টুথব্রাশ হিসেবে ব্যবহার করতে হবে; কারণ মানুষের পেট-পাছা-ঘাড়-গর্দান-ঠ্যাং-মাথার মতো মুখের হা অত বেশি ছোটবড়ো হয় না বলে বাজারে টুথব্রাশের সাইজেও যেমন বেশি তারতম্য নেই তেমনি মানুষের আরামপ্রিয়তার কারণে ব্রাশের আঁশগুলো খুবই তুলতুলে নরম...
রংমিস্ত্রিদের বড়োসড়ো এই ব্রাশটাকে মুখে ঢোকাতে গেলে যখন ইইই করে ঠোঁট সরিয়ে ব্রাশ চলাচলের জায়গা দিতে হবে তখন সকালের আয়নায় আমার নিজেকে দেখে যেমন বেশ একটা হাসিখুশি মানুষ বলে বিশ্বাস হবে তেমনি লোহার শক্ত আঁশের ঘষায় মাড়ি ঘা হয়ে যাবার কারণে আমি যখন ঠোঁট ঝুলিয়ে দাঁত বের রাস্তাঘাটে চলাচল করব তখন আমাকে দেখে একজন হাসিময় মানুষ ছাড়া অন্য কিছু ভাবার কোনো সুযোগই পাবে না কেউ
২০১১.১২.২৯ বিষুদবার
মন্তব্য
হুমম---
facebook
শক্ত টুথব্রাশের নতুন ব্যবহারিক প্রয়োগ !
আর গন্তব্য ?
ডাকঘর | ছবিঘর
নিউ ইয়ার রেজোল্যুশন পছন্দ হইছে
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
বোকা লুল...
একটাও দাড়ি নাই!
এমনকি কোন মন্তব্যেও নাই!
আহারে! হাসির এত আকাল!
প্লাস্টিক হাসির জন্য ও এত কষ্ট করতে হবে?
এবার কাজের কথায় আসি।
আপনি লেখার ধরণ পাল্টাচ্ছেন কেন? কোন বিশেষজ্ঞ মতামত না আপনার নিজের মনে হচ্ছে?
যাই হোক , সামান্য পাঠক হিসেবে আমার মনে হচ্ছে- আপনার আগের লেখার ধরণটা অনেক মসৃণ ছিল।
বিশেষ করে বাক্যের গঠনটা এমন ছিল যে পড়তে বেশ আরাম লাগত।
চাইলে ভেবে দেখতে পারেন।
নতুন মন্তব্য করুন