পরীক্ষা শেষ হয়েছে দুইদিন হল। পুরো পৃথিবীর তিন চতুর্থাংশ ঘুম এখন আমার বিছানায় বাসা বাঁধবার কথা। কিন্তু কিসের কি। মাথার পাশের জানলা দিয়ে রাত দুপুরে বৃষ্টির ছাঁট আসে। সাড়ে পাঁচতলা উঁচু ইউক্যালিপ্টাস গাছের ডগায় দিনরাত কিচির মিচির করা পিচ্চি চড়ুই পাখিটাও মাঝে মাঝে চেহারা দেখাতে আসে। কিংবা মসকুইটোগুলোর কথাই বলি। আমার মশারীর স্ট্যান্ড সর্বস্ব মশারী বিহীন বিছানা দূর থেকে দেখতে পেয়ে লুই দম্পতিও লোভাতুর চোখে পৌণে এক সেন্টিমিটার লম্বা জিহ্বাটা বের করে সন্ধ্যা নামার আগেই ব্লাডগ্রুপের খোঁজ খবর নিতে চলে আসে। কিন্তু যার আশায় একলা বিছানায় এপাশ ওপাশ করি মাগার সেই ঘুম আর আসেনা। অথচ পরীক্ষা চলাকালীন সময়টা কি চমতকার ঘুমময়ই না ছিল!! মেকানিক্স পরীক্ষার দিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই পড়তে বসতে হবে বলে পাক্কা দেড় ঘন্টা দেরী করে বিছানা থেকে নেমেছি। তার কনসিকোয়েন্স হিসেবে সবেধন নীলমণি জিপিএ খানা এবার কতদূর নামে সেটাই এখন দেখার বিষয় ...
....... ... ... ... ...
স্ট্যাটিসটিকস পরীক্ষার দিনের কথা। তিনঘন্টা সময়ের একঘন্টা পার হয়ে গিয়েছে। আমার খাতার চেহারা পরীক্ষা শুরুর আগে যেমন ছিল অনেকটা সেরকমই । নাক মুখ কুঁচকে সাপ্লাই করা আধমণী ওজনের ফর্মুলার বইটার পাতা ওল্টাচ্ছি। আর জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব নিয়ে কলমের মাথা কামড়াই । পাশ থেকে হঠাৎ গম্ভীর কন্ঠ-
- hey man, is it too hot??
আমি প্রথমে ঠিক মত বুঝিনাই কে কারে কি কয়। পাশ ফিরে তাকাই। মেঘ গুড়গুড় কন্ঠধারী মানুষটা আমার পাশে বসা ফোর্থ ইয়ার, ইলেক্ট্রিক্যাল এর এক নাইজেরিয়ান bro. অংক মেলাতে পারছিনা দেখে মেজাজ টেজাজ এমনিতেই খারাপ। এর মধ্যে আবার বেসময়ে আবহাওয়ার খবর নেয়া শুরু করলে ক্যামন লাগে । মনে মনে বলি - তুই দূরে গিয়া মর। তবে মুখের উপর একটা হাসি ঝুলিয়ে দেই। বিগত একুশ বছর ধরে যত্ন করে প্রাকটিস করা হাসি। যার অর্থ- "তুমি যা ভাবতেসো সেইটাই। গরম ভাবলে গরম। ঠান্ডা ভাবলে সেটাই সই।" হাসিতে তেমন একটা লাভ হয়না। কোঁচকানো ভুরু তখনো কুঁচকেই আছে। বুঝতে পারলাম বাংগালী হাসি নাইজেরিয়ান ব্যাটায় বুঝতে পারেনাই। অডিটোরিয়াম এর ছাদের এই মাথা থেকে ঐ মাথা পর্যন্ত বেশ মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করি। তারপর বলি
- এসি টেসি গুলাতো ঠিক ঠাকই কাজ করতেছে মনে হয়। গরমও তেমন একটা লাগতেসেনা। তুমি কি বল??
- no no. i m saying it this question too hot??
আমার চোখ তখন কপাল ছুঁই ছুঁই। এই ব্যাটায় কয় কি। প্রশ্ন গরম হতে যাবো কোন দুঃখে। প্রশ্ন দেখে বড়জোর মাথা গরম হয়ে যেতে পারে। তাও শিওর হবার জন্যে প্রশ্নের উপর ডান হাত দিয়ে টেম্পারেচার মেপে টেপে বেড়াছেড়া ইংরেজীতে বলি-
- no man. the question paper isn't hot at all. its cool actually !!
আমার উত্তর শুনে তাকে এবার আগের চে আরো বেশি অধৈর্য মনে হল। আমিই বা কি বুঝাইলাম সেই বা আবার কি বুঝলো। এবার আমার সত্যিই সত্যিই গরম লাগতে লাগলো । পরীক্ষা শেষে হল থেকে বের হয়ে আবার মাইর টাইর না দিয়ে বসে। এইসব ভাইজানগুলা আবার খুব অতিথিপরায়ন কীনা...
শেষ মেষ সইতে না পেরে সে আমার কোশ্চেন পেপারটা টেনে নিয়ে তার উপর ইংরেজীতে বড় বড় করে লিখলো-
- IS YOUR QUESTION TOO HARD??!!
আমি ভাবি শালার এইটা নিয়া এতো কাহিনী!! কলম রে কলা বললে আমার কি দোষ। আমি ন্যানোসেকেন্ড বিরতি না দিয়েই উপর নিচ মাথা নাড়াই।
-আবার জিগায়!!
বিনিময়ে নাইজেরিয়ান ভ্রাতা যুদ্ধ জয়ের একটা হাসি দিয়ে লেখাজোকায় মন দেয় । আমিও স্ট্যাটিসটিকের ফর্মূলা বইয়ের উপর আবার দাঁত মুখ খিচিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ি......
... ... ... ... ...
নর্মাল উইকেন্ড আসলেই আই ইউ টির পোলাপান সব বাসার দিকে দৌড় লাগায়। আর এখন তো সেমিস্টার ফাইনাল শেষ হল। পুরো ক্যাম্পাস এখন লাল ইটের মরুভূমি। অনেক রুম পর পর দুই একটা মানুষের আনাগোনা। পুরো মেকানিক্যাল ব্লকে আজ আমি একা। একলা দ্বীপে নিঃসংগ এক রবিনসন ক্রুসো মনে হচ্ছে নিজেকে। পাশের দ্বীপে রায়হান আর মহিব। মাঝে মাঝে ওদের দ্বীপে বেড়াতে যাই। এত নিঃসংগ আর নিস্তরঙ্গ জীবনের পরেও বাসায় যেতে ইচ্ছে করেনা। ভর দুপুরে চুপচাপ কাঁথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকি। এলেবেলে স্মৃতিগুলো ঘরময় উড়ে বেড়ায়। ধরতে গেলেও ধরা দেয়না। আবার চলেও যায়না। আমি নিঃসংগতা আঁকড়ে ধরে বিছানায় এপাশ ফিরি।
জানি মা অপেক্ষায় আছে । তার আদরের জিদুমনা কখন বাসায় ফিরবে। অপেক্ষায় আছে পিচ্চি ভাগ্নীটাও। চোখ গোল গোল করে নিশ্চিত ভাবছে মামা এবার তার জন্য কি নিয়ে আসবে। বৃহস্পতিবার বাবাকে নিয়ে চোখের ডাক্তার দেখিয়ে নিয়ে আসতে হবে। আপু বলে দিয়েছিল আসার সময় আড়ং থেকে যেন কিছু ফেব্রিক্স কালার নিয়ে আসি। এ সব কিছুই মনে আছে। ভুলিনি কিছুই। তবু আজকাল কেমন জানি হয়ে যাচ্ছি। সব ভাবনাগুলো একপাশে সরিয়ে রাখতে ইচ্ছে করে। পৃথিবীর সব আবেগ আর ভালবাসা আজকাল জোর করে দূরে সরিয়ে রাখছি।
দিন দিন বোধহয় আমি অসামাজিক হয়ে যাচ্ছি...
মন্তব্য
প্রয়োজন মানুষের মনকে নিয়ন্ত্রণ করে।
-জুলিয়ান সিদ্দিকী
কথা সইত্য
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
এ ভাই এই সব আঁতলামি ছাইড়া তাড়াতাড়ি বাড়ি যান।
কির্তীনাশা
জ্বী ভাইজান। কালকে সকালের ফ্লাইট ধরতেসি ইনশাল্লাহ
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- এই হাসিটা দেখতে ইচ্ছে করছে ।
আমারো দেখাইতে ইচ্ছে করতেসে। কিন্তু কি করবো বলেন..
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
কি করবো মানেটা কি?
ওইরকম হাসির একখান ফটুক দিয়া দিলেই তো জনগনের দাবী পূরণ হইয়া যায় !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এইনা হইলো বাংগালী। কইলো একজনে আর পরক্ষণে সেইটাই জনগণের দাবী হিসেবে পরিবেশিত হইলো
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমরা বাংগালীরা তো একাই একশো।
দুইজন মানে তাইলে দুইশো জন।
আর দুইশো জন মানে অবশ্যই অনেক জনগন।
অতএব ইহা অবশ্যই জনসমাজের একটা বিশাল অংশের দাবী...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমাদের দাবী ! আমাদের দাবী !
মানতে হবে ! মানতে হবে !
জরুরী অবস্থা চলাকালীন টাইমে সকল প্রকার মিটিং মিছিল কিন্তু নিষিদ্ধ। একটু খিয়াল কইরা...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
তোমার লেখা প্রথম টুকু পড়ে হাসতে হাসতে শেষ
ঠিক ততটাই মন খারাপ হয়ে গেলো শেষটুকু পড়ে
হাসি-কান্না মিলে লেখাটা খুবই ভাল লাগল এরকম ব্লগ আরো লিখ, ভালো লাগে পড়তে
-------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
মন্তব্যের প্রথম অংশের জন্যঃ
দ্বিতীয় অংশের জন্যঃ
তৃতীয় অংশের জন্যঃ
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- নাইজেরিয়ান রা সাধারণত পিস লাভিং হয়। ডরায়ইয়েন না। মাইর খাইলেও বুঝবেন শান্তি প্রতিষ্ঠায় ডলা খাইছেন।
দিনলিপিগুলা একটু এলেবেলেই হওয়া ভালো। বেশি স্মুথ আর রেললাইনের মতো সোজা-সমান্তরাল হইয়া গেলে বোরিং হইয়া যাইবো। দিনলিপির এটা-ঐটা বাতাসে উড়বো, ঘরময় সাম্বানৃত্য করবো, দরজা দিয়া ফুরুৎ কইরা বাইরে গিয়া জানালা দিয়া কুক্কুহুয়া করবো- তাইলেই না দিনলিপি হইলো। সকলে ঘুম থাইকা উইঠা আবার রাইতে ঘুমাইতে গেলাম, এইটা কোনো দিনলিপি হইলো?
ঘরে গিয়া কী করবেন? তারচাইতে কম্পিউটারের আয়ু কমান। কীবোর্ডের বারোটা বাজান, সেতার বাজান, সরোদ-ঠুমরী সব বাজান, সচলদের মাথা খারাপ করে দেন। শুরু করে দেন দেখা না দেখা ললনা কাহিনী। ম্যান, দিস ইজ দ্য বয়স। এই বয়সে ললনা কাহিনী না লেখলে তো পরে লেখতে গিয়া বউয়ের হাতে ডলা খাইবেন।
চাইরদিকে দেখেন না লোকজন ক্যামনে বউয়ের হাতে কেটি সাইজ হইতাছে। এমনকি নিজের জন্মদিনে "প্যান্টাসী কিংডমে" যাওনের লাইগ্যা কান্দে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু, কুরিয়ারে করে কিছু পদধূলি পাঠান। তারপর সেইটা মাথায় ভালমত ডইলা ঝাপায় পড়ি...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমার আইইউটিতে আর এক দণ্ডও থাকতে ইচ্ছে করছিলো না। তাই পরীক্ষা শেষ হওয়ার সাথে সাথেই উড়াল দিছি। একটু আগে ময়মনসিং মেডাক্যাল হোস্টেলে গেলাম। রিফাতের সাথে দেখা। রিফাতদের আবার ওয়ার্ড শুরু হইছে। ওরে ওয়ার্ডে ঢুকিয়ে দিয়ে আমি সাইবার ক্যাফেতে। ভালই কাটতেছে।
লেখাটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। কিন্তু ক্যাফের ভিতরে অনুভূতি ঠিকমতো প্রকাশ করতে পারছি না।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
রিফাইত্যারে কেমন দেখলা? আগের চেয়ে আরো মোটা হইসে নাকি।
মোটুটারে অনেকদিন ধইরা দেখিনা
আর তুমি ময়মনসিংহ ক্যান গেসো সেইটা তো জানিই। হাটে হাঁড়ি না হয় অক্ষতই থাকুক
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
তোর পাশের নাইজার ম্যান দেখি অনেক ভালো ড্যুড...পইড়া ব্যাপক মজাক পাইলাম...
বাসায় যাওনের দর্কার নাই ম্যান। তোরা চইলা গ্যালে আমারে ভূতে দৌড়ানি দিবো...
---------------------------------
চিন্তা করিস না। আশায় বুক বাঁধ । কিছু পেত্নীও তো থাকতে পারে
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
এইটা কয় বছর ধরে প্রাক্টিস করা হাসি
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হুম।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা শুনে বেশ ঈর্ষা লাগলো। আমারও টার্ম ফাইনাল চলছে, আরো বাকি আছে এবং কঠিনগুলোই বাকি আছে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আপনাকে ঈর্ষান্বিত করতে পেরে গত তিনদিনের মধ্যে প্রথম বারের মত মন খুশি খুশি লাগতেসে
ভাল ভাল। মন দিয়া পড়াশুনা করেন। বেশি ঘোরাঘুরি কইরেন না। পরীক্ষার আগের এই সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ, জানেন তো
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
কাম না থাকলে এক কাম করেন... আমার হয়া ব্লগ গুলা পইড়া কমেন্টান... আমি হালায় এত্ত কামের চিপাতেও ব্লগ পড়ার নিশপিশানি কমাইতে পারতেছি না। অথচ কামের পাহাড় পর্বত হইতেছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
খাড়ান, আইতাসি...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
"পরীক্ষা-উত্তর শূন্যতা সিনড্রোম" বলে মনে হচ্ছে। যা-ই হোক, কিছু ছড়া ছাড়ুন। আমাদের মন্তব্য পড়ে আপনার মন ভালো হবে, আমি প্রায় নিশ্চিত।
পড়ে ভেবেছিলাম... না, থাকগে সে-কথা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এই না হলে সন্ন্যাসী
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
your post is too hot, boy...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
O Ya!!??
ছ্যাকা ট্যাকা খাননাই তো আবার ?
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
খাইবার পক্ষে ও জিনিস খুব একটা সুবিধার নহে, বালক।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ওহে অবুঝ বালিকা,জীবনের সব কিছুই যদি বুঝিয়া শুনিয়া হইতো...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
নতুন মন্তব্য করুন