• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

সাদা কালো রঙিন

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: শুক্র, ০৩/১০/২০০৮ - ২:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুব মিষ্টি একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। ধ্যাৎ। এমন সময়ে কেউ বিরক্ত করে। এক চোখ কোনমতে খুলে ডানহাতে বালিশের পাশে রাখা সেলফোনের খোঁজ করতে লাগলাম। ওকে বাটন চাপতে চাপতে ভাবছিলাম কাজটা মোটেও ওকে হয়নি। তুমি যেই হও হে, আমার চিনির মত মিষ্টি স্বপ্নের মাঝে লবণ হয়ে এলে। মোটেও ঠিক করোনি।
আমার দুচোখে তখনো রাজ্যের ঘুম। আর সেই স্বপ্নটা জুড়ে শুধু আমার রাজকন্যা।
-হ্যালো।
ওপাশ থেকে আদুরে কন্ঠের রিনঝিনে গলা।
-আদীবার মামা? এখনো ঘুম থেকে ওঠা হয়নি?

মানুষের গলা এত মিষ্টি হয় কিভাবে? আমার বিরক্তি মাখনের মত গলে গলে পড়ে। স্বপ্নে দেখা রাজকণ্যা এবার সেলফোনের ওপাশ থেকে চোখ মেলে তাকায়।

আমি বলি - হুঁ।
- হুঁ মানে কি? উঠেছো না উঠোনি?
আমি উত্তর দেইনা। আদুরে কন্ঠটাকে আরেকটু ভালমত জড়িয়ে ধরে পাশ ফিরি।
রাজকন্যার কন্ঠে এবার যেন একটু ঝাঁঝ এসে মেশে। ডিবেটিং ডায়াসে দাঁড়িয়ে যেমন করে বলে ও। কিন্তু আমি পাত্তা দেইনা। আমি কি ওর প্রতিপক্ষ ডিবেটার নাকি। আমি হলাম আমি।

- উঠতে ইচ্ছে করছেনা। একটা খুউউব মিষ্টি স্বপ্ন দেখছিলাম যে।

রাজকন্যা এবার ডিবেটিং ডায়াস ছেড়ে সামনে এসে কৌতুহলী চোখে তাকায়। বুঝতে পারি। স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি ওর চোখেমুখে কেমন কৌতুহল এসে ভীড় করেছে।

-কি নিয়ে স্বপ্ন দেখছিলে, বল।
-বলবোনা।
-বল
-বলবোনা
না বলতে বলতে একসময় বলেই দিলাম।
- তোমাকে নিয়ে।
কৌতুহল গুলো এবার টুপটুপ করে ঝরে পড়ে। লজ্জায় এসে মিশে যায়। ওর কন্ঠে সে আঁচ পাই আমি।
- আমাকে নিয়ে কি স্বপ্ন দেখছিলে শুনি।
- উমম। বলা যাবেনা। বলার মত না।
আমি নি:শব্দ শয়তানী হাসিতে ফেটে পড়ি। দেখি এবার ডিবেটার রাজকন্যা কি করে।

এরকম খুনসুটি করতে করতে একসময় আদরমাখা বাই বলে ফোন রেখে দেই। জানলায় তখন মিঠে রোদ আলসের মত উঁকি দিচ্ছে। আজ ঈদের দিন। এরচে ভালভাবে বোধহয় দিনটার শুরু হতে পারতোনা। আমি একলাফে বিছানা ছাড়ি।

গোসল টোসল সেরে ফিরনি পায়েশ খেয়ে এবার ঈদগাহের দিকে যাবার সময়। বাবার সাথে বেরোলাম। বাবা আর আমি পাশাপাশি হাঁটতে থাকি। হুট করে আমার ছোট বেলা কোথা থেকে এসে যেন আমার পাশে হাঁটা শুরু করে। আমি বাবার একটা আংগুল ধরে হাঁটছি। বাবার গা থেকে আতরের গন্ধ আসছে। আমি সে গন্ধ শুকতে শুকতে ভাবি আমার আতরটাতে এমন গন্ধ হয়না কেন। ভাবতে ভাবতে আমি বাবার দিকে তাকাই। মুখটা দেখতে দেখতে টের পাইনা আমার ছোটবেলা হাটতে হাঁটতে কখন পেছনে পড়ে গেছে। বাবার মুখে বয়সেরা আগের চে অনেক বেশি করে পা ঝুলিয়ে বসেছে। ঋজু শরীরটা বছর বছর ঈদের সময় আরো একটু কুঁজো হয়ে পড়বে। ঠিক জানি সেটা। আমি বাবার হাতটা শক্ত করে ধরি। ছোটবেলায় বাবা যেমন ধরতো আমারটা।

নামাজ শেষে এবার ঘরে ফেরার পালা। আমার ভাগনীটা, আদীবা, ওর জন্য তো কিছু নিতে হয়। ঈদগাহের বাইরের মেলা থেকে কয়েকটা বেলুন, মাটির পুতুল, গাড়ি আর কাগজের বউ কিনি। সারাবছর তো দামী খেলনাতেই ভরে থাকে ওর হাতদুটো। একদিনের জন্য না হয় আমার ছোটবেলার কিছু স্মৃতি ওকে উপহার দেই।

ফিরতে ফিরতেই সবার সাথে দেখা হয়ে যায়। কত চেনা চেনা, কত প্রিয় মুখ গুলো। আমার পুরো ছেলেবেলা জুড়ে যাদের মুখর উপস্থিতি ছিল। ঈদের অবসরে আবার সবগুলো মুখ একসাথে দেখার সুযোগ এসেছে। আমি তার অপচয় করিনা। হাসিখুশি চেহারাগুলোর মাঝে প্রাণভরে দেখে নেই আমার শৈশবকে।
আরিফ ভাই কাছে এসে বলে - "বিকেলে বাইক নিয়ে বেড়োব কিন্তু। তৈরি থেকো।" নিসাদ ভাই, সম্রাট ভাই, জনি, সবুজ, শাওন, শাথিল, মাহফুজ ভাই সবাই মিলে বাইক নিয়ে বেরোব। ভাবতেই তো মনটা ভাল হয়ে গেল। মিষ্টি স্বপ্নের রেশ দেখি ঘুম ভাঙার পরেও যাচ্ছেনা। আহা! জীবন, তুমি এতো সুন্দর কেন?

বাসায় ফিরে তারপর চটপট কিছু খেয়ে নিলাম। মায়ের বকুনির চোটে চটপট করে আর খাওয়া হলোনা অবশ্য। জোর করে আরো কিছু গিলতে হলো।

এদিক ওদিক করতে করতে দুপুর গড়িয়ে গেল। ঠিক সময়ে বেরিয়ে দেখি সবাই রেডি। চারটা বাইক ছুটতে শুরু করলো। আমরা আটজন। সাগরদীঘির রোড ধরতেই আমার মনটা আরো ভাল হয়ে যায়। এই পথটা আমার এত পছন্দের। দুচোখ যেদিকেই ঘোরাই সবুজ ছাড়া আর কিছু দৃষ্টিতে ধরা পড়েনা। পুরা বাইকারস রোড। ঘন্টাখানেকের মধ্যে একটা দুটো বাস চলে টিমটিমিয়ে, একটা দুটো ভ্যান আর তারও চে কম মানুষ। আমাদের বাইক চলে। আমরাও উড়ে উড়ে চলি। আর আমাদের মনগুলো। রাজকন্যা আবার কোত্থেকে যেন উদয় হয়। আমি ভাবি, একদিন ঠিক আমরা দুজন এই রোডে বাইক নিয়ে বেরোব...

ঘন্টাখানেক শেষে আবার ফিরে আসি। ঘাটাইল খুব ছোট শহর। বাইকে করে পুরো শহর চক্কর দিতে খুব বেশি সময় লাগবেনা। হাতে এখনো বেশ কিছু সময়। সন্ধ্যা নামতে দেরি আছে এখনো। অনায়াসে পুরো শহরটার ওপর চোখ বুলিয়ে আসা যাবে। যত দিন যাচ্ছে ছোট শহরটায় কোত্থেকে যেন এত এত মেয়ে এসে ভীড় করছে। ওদেরকেও একটু দেখে টেখে আসা দরকার। এক সাথে একই শহরে থাকা অথচ দেখা সাক্ষাত হবেনা, তা কি হয়? নতুন দেখা শহরওয়ালীর বর্ণনা শুনতে শুনতে রাজকন্যা কেমন রেগে লাল হবে সেটাও ভাবনাতে আসে। আমি লালচে হয়ে আসা মুখের কথা ভেবে কেমন গা জ্বালানো হাসি দেবো সেটার প্র্যাকটিস শুরু করি তখনি।

শহর ও শহরকন্যা দর্শন শেষে একসময় নিজেদের পাড়ায় ফিরে আসি। সন্ধ্যা তখন এসেই গেছে। আমরা সবাই ব্রীজের ওপর জড়ো হই। আমাদের চিরচেনা আড্ডাস্থল। কত বিকেল,কত সন্ধ্যা যে এই ব্রীজের ওপর পার করেছি, আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের কত হাসি কান্নার শব্দগাঁথা ব্রীজের রেলিং ঘেষে চুপচাপ জমে আছে আমরা তা' কখনো ধীরে সুস্থে ভাবতে বসিনি। কারণ, ভেবে তার কুল পাবোনা কোনদিনই। সন্ধ্যা এরই মধ্যে চুপি চুপি গাড় হতে হতে কখন যেন রাত হয়ে গেছে। আমি আকাশের দিকে তাকাই। রাতের আকাশজুড়ে ততক্ষণে নক্ষত্রের উচ্ছ্বাস লেগেছে। অনেক অনেক বার দেখা একটি দৃশ্য। আমি তবু বরাবরের মত আশ্চর্য হই, দ্বিধান্বিতও হই। আকাশভরা তারা, নাকি তারা ভরা আকাশ। বাসায় এসে আকাশ না দেখলে আমার কখনো বিশ্বাস হতোনা ব্যাপারটা। এক আকাশে এত তারা কখনো একসাথে ফুটতে পারে?!

ব্রীজের আড্ডা ভাঙার সময় হয়ে আসে। সবাই বাসায় ফিরি কাল সকালে আবার একসাথে মিলবো বলে। বাসায় এসে সবাই একসাথে ডিনার করতে বসি। খাওয়া টাওয়া শেষে তারপর একসাথে টিভি দেখা। এক চ্যানেল থেকে আরেক চ্যানেলে ছোটাছুটি। দেখতে দেখতে আবার বিছানায় ওঠার সময় হয়ে আসে। নতুন কোন মিষ্টি স্বপ্ন বোনার সময় হয়ে আসে।

উফ, এসময় আবার কীসের ফোন! রুমের অন্ধকারে নীলচে আলোয় জ্বলতে নিভতে থাকা নামটা দেখি। দেখে কেমন ছেলেমানুষী খুশি লাগে।

- আদীবার মামা, কেমন গেলো দিনটা?

দিনটা কেমন গেল সেই বর্ণনায় নামি এরপর। একজনের শেষ হলে আরেকজন... ফিঁসফিঁসিয়ে রাত্রি বাড়ে।

আজ ঈদের দিন ছিল। এবং দিনটা ভালই গেল।আমি নতুন কোন স্বপ্ন দেখার আশায় চোখ বন্ধ করি....

...............

আগের বছরের ঈদটা আসলেই খুব অসাধারণ ছিল। ছবির মত ঝকঝকে। গতকালের ঈদে সারাটা দিন এখানে বৃষ্টি ছিল। ছোট শহর একা একা ভিজলো। ভিজলো আরো কিছু মানুষ।

আদীবা মণি - এবার তোমাকে কিছু কিনে দিতে পারলাম না। তোমার মামাটা খুব খারাপ। তাইনা? কিন্তু প্রমিস করছি পরের ঈদে আর এ ভুল করবেনা তোমার মামা। সত্যি সত্যি সত্যি। একেবারে তিন সত্যি।

মা, কাল সন্ধ্যায় হুট করে তোমার সাথে অমন একটা ব্যবহার করলাম। আমার এখন খুব খারাপ লাগছে। সত্যি বলছি। জানি তুমি ক্ষমা করবে। তুমি অনেক ভালো,মা।

আরিফ ভাই - আপনে এইটা একটা কাম করলেন মিয়া, বলেন? হুট করে দুবাই চলে গেলেন। আপনে জানেন না আপনারে ছাড়া আমাদের আড্ডা জমেনা? আপনে আসলেই একটা ফাউল। তাড়াতাড়ি চলে আসেন। আমরা আবার বাইক নিয়ে বের হবো। একসাথে মেয়ে দেখবো। ঠিকাছে?

আর রাজকন্যা, আমার দু:খিনী রাজকন্যা... কেমন আছো তুমি? ভাল তো?....

আদীবার মামা ভাল আছে। ভাল থাকার চেষ্টা করে। ভাল থেকো তুমিও। অন্তত ভাল থাকার চেষ্টা করো।

আর বাকি সবাই- ভাল থাকুন আপনারাও। অন্তত ভাল থাকার চেষ্টা করুন।

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

ধুত্তুরি
গল্পটা পড়তে পড়তে একটা ফাউল কমেন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছিল মাথার মধ্যে

শেষের প্যারায় এসে আটকে গেলো

পোলাপাইন কেন যে খালি অতীতের জাবর কাটে বুঝি না

স্বপ্নাহত এর ছবি

ধরি, মাহবুব লীলেন শেষের প্যারাটুকু পড়েন নি।

(ধরাধরি শেষ। এইবার আল্লাহর নাম নিয়া কি কৈতে চাইসেন কৈয়া ফালান)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মুগ্ধতা নিয়ে পড়লাম। জানি, এর রেশ থাকবে অনেকটা সময়। থাকতেই হবে!

স্বপ্নাহত এর ছবি

ঠিকাছে। রেশ টেশ এর পরে আবার তন্দ্রামত যেন আসেনা। তাহলে আর অতন্দ্র থাকা হবেনা কিন্তু। :)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রণদীপম বসু এর ছবি

পুলাপাইনগুলা আসলে বুইড়া হইয়া গেছে। কী একটা চমৎকার স্বপ্নময়তার মধ্যে তুলতে তুলতে হঠাৎ কইরা আছাড় মারলো !
কী দরকার ছিলো পরের অংশটা আইন্যা জোড়া দেয়ার ?

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

স্বপ্নাহত এর ছবি

ঠিকই তো। কি দরকার। আসেন দুইজনে মিল্যা স্বপ্নাহতরে ধৈরা পিটাই।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

স্বপ্নাহত এর ছবি

গুরু, আপনার কমেন্ট এর মর্মোদ্ধারের চেষ্টায় আছি।

দোয়া রাইখেন (গুরু)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

হুম......... শেষ প্যারায় কেমন জানি হোচট খেলাম । পোলাপাইন কেমন জানি বুড়া হয়ে গেছে নাইলে খালি অতীত নিয়ে এত প্যাচায় । স্বপ্নহত এবার কিছু সুন্দর স্বপ্ন দেখান ।
নিবিড়

স্বপ্নাহত এর ছবি

আমি দেখলে আপনাকেও দেখাবো। প্রমিস।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

স্বপ্নাহত খালি স্বপ্ন দেখে দেখি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

স্বপ্নাহত এর ছবি

খালি মাইয়া দেইখা তো জীবন চলেনা । মাঝে মাঝে স্বপ্নও দেখতে হয়।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

শেষের প্যারার (বা এই ধরনের) কল্যানেই কি সচলে নিচের নামটা "সপ্নাহত" লেখাইছেন!!!

কল্পনা

.............................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

স্বপ্নাহত এর ছবি

তার আগে কন আপনার নাম কল্পনা কিল্যাইগা। তার্পর আমারটা কৈতেসি।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রানা মেহের এর ছবি

স্বপ্নাহত ইদানিং শুধু
মন খারাপ করা লেখা লিখে কেন?
কী হয়েছে?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

স্বপ্নাহত এর ছবি

স্বপ্নাহত'র কিছু হয়নি। আগে যেমন ছিল এখনো তেমনই আছে। :)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

তানবীরা এর ছবি

স্বপ্নাহত মার আপনাকে। শেষেরটা ডিলিট করুন। কারো সুখ দেখতেও কতো ভালো লাগে। শুধু শুধু আছাড় দিয়ে নীচে ফেললেন আমাদেরকে। সুখেই অন্তত কেউ থাকুন স্বপ্ন নিয়ে চোখে।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

স্বপ্নাহত এর ছবি

আপনি নিচতলায় থাকলেই তো আমি আর আছাড় দিয়ে নিচে ফেলতে পারতাম না।

আপনি সুখে থাকুন স্বপ্ন নিয়ে চোখে। আমরা মুগ্ধতা নিয়ে তা' দেখি। :)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

মুশফিকা মুমু এর ছবি

আহারে! তোমার জন্য মায়া লাগতেসে, ইনশাল্লাহ তোমার পরের ঈদ অনেক অনেক মজার হবে! রঙিন স্বপ্নের মত।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

স্বপ্নাহত এর ছবি

ইমো ছাড়া কখনো মায়া হয় নাকি। যাও খেলুম না। :(

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আর রাজকন্যা, আমার দু:খিনী রাজকন্যা... কেমন আছো তুমি? ভাল তো?....

স্বপ্নাহত এর ছবি

রাজকন্যা ভাল থাকে যেন। অনেক অনেক ভাল....

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অতিথি লেখক এর ছবি

সবাই কেন শেষের অংশটা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ল? একেবারে সার্জারি করতে চাইছে! লেখা শেষে ঐ পুচ্ছটা না থাকলে কি মনে হতো আমরা একসময় বান্দর ছিলাম?

ভাঙ্গা মানুষ

স্বপ্নাহত এর ছবি

ঠিক কথা। একেবারে মনের কথা।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অনিন্দিতা এর ছবি

স্বপ্নাহত, বেশী বেশী স্বপ্ন দেখো আর এমন লেখা দাও।

স্বপ্নাহত এর ছবি

স্বপ্ন দেখতে বাধা নেই। কিন্তু স্বপ্নাহত হতে মোটেও ভাল্লাগেনা।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সবজান্তা এর ছবি

অনেক বড় একটা কমেন্ট লিখেও মুছে ফেললাম। বাদ দেই। দরকার নেই।

ভালো থাকো স্বপ্নাহত। আমাদের সবারই ভালো থাকা দরকার।

পুনশ্চঃ তুমি কি টাঙ্গাইলের ছেলে নাকি ?


অলমিতি
বিস্তারেণ

স্বপ্নাহত এর ছবি

ভাল থাকুন আপনিও।

পুনশ্চোত্তরঃ হ্যা। জন্ম জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে। তাছাড়া বাকি সবটুকুই টাংগাইলে।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

তুলিরেখা এর ছবি

স্বপ্নাহত,
খুব সুন্দর লেখা।

আর সিগনেচার ব্যাপারটা এতদিনে বুঝেছি।
-----------------------------------------------
পৃথিবী চায় নি যারে, মানুষ করেছে যারে ভয়
অনেক গভীর রাতে তারায় তারায়
মুখ ঢাকে তবুও সে-

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

স্বপ্নাহত এর ছবি

তুলিরেখা, অনেক ধন্যবাদ।

এতদিন পর সিগনেচার এর মত জটিল ব্যাপারটা বুঝতে পারার জন্য আপনাকে অভিনন্দন!!

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এই পোলারে আগামী পাঁচ পোস্টে বিষণ্ণতা বিতরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? :-?

স্বপ্নাহত এর ছবি

সন্ন্যাসীজী,

শুধু শুধু নিষেধাজ্ঞা দেবার দরকার নেই। আমি এমনিতেই সচল ছাড়ছি। পরের দুমাস আসতে পারবোনা সেভাবে। আপনার কষ্ট কমিয়ে দিলাম। :)

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রায়হান আবীর এর ছবি

ওস্তাদ ভালো হয়ে যান। ;)

=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!

স্বপ্নাহত এর ছবি

প্যাচাল না পাইড়া প্যাসেন্জারের থিকা ভাড়া উঠা।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

পথে হারানো মেয়ে এর ছবি

ভালো থাকা দিয়েই হল কথা, কি বলেন?

স্বপ্নাহত এর ছবি

আমি আর কি বলবো। আপ্নেই তো বৈলা দিলেন :D

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

তিথীডোর এর ছবি

এই পুলাটা যে কী অসুখ বাঁধালো!!
তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন ভায়া,
আর বেশি বেশি স্বপ্ন দেখুন... :D

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।