প্রতি বছর ইজতেমা এলেই আমার মাঝে কোত্থেকে জানি ব্যাপক পরিমাণে জিহাদী জোশ এসে ভর করে। ইজতেমা ময়দানের আশেপাশেই থাকি বলে কীনা কে জানে। তখন বিপুল উদ্যমে বিছানা গোছাতে লেগে যাই। সকল রকম আলসেমী ঝেড়ে বছরে হাতে গোণা যে কয়েকবার বিছানাটা গোছগাছ করি ইজতেমার সময়টা সেরকম একটা সময়। দেখতে দেখতে এই বছরের ইজতেমাও চলে আসলো। এবং আমি আগের তিনবছরের পুনরাবৃত্তি করে বিছানা গোছগাছে মন দিলাম আজকে। এই সেমিস্টার শুরু হবার পর সেই যে মশারিটা টাঙায় রাখসি তারপর আর নেহায়েত প্রয়োজন না হলে ওতে আর কোন কোন মনুষ্য স্পর্শ পড়েনাই। আজকে করিডোরে নিয়ে সেটাকেও বেশ কিছুক্ষণ ঝাড়পোছ করলাম। বেডিং পত্তরও গুতাগুতি করে সাইজে আনলাম। পুরান চাদরটা বদলে নতুন চাদর লাগাইলাম। কারণ সামনে ইজতেমা। আর ইজতেমা মানেই আখেরী মোনাজাতের উছিলায় আরো একটা দিন বেশি ছুটি পাওয়া। আটটা পাঁচটা ক্লাসের দুনিয়ায় একটা দিন ঘুমানোর জন্য বেশি পাওয়া মানে তো বিরাট ব্যাপার। এবং আমি সেই সুযোগটাকে ধুমাইয়া ঘুমাইয়া কাটানোর ব্যাপারেই বেশি আগ্রহী। আর সেটা করতে চাই বেশ আড়ম্বর এবং ঘুমগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে। এই জন্যেই আলসেমি ঝেড়ে এত কিছু করা।
এত সব আয়োজনের মধ্যেই পেলাম এক বন্ধুর ফোন।
- দোস্ত, পরশু আমার ভাইয়ের বিয়ে।
আমি বলি, সে তো খুশির খবর। কনগ্র্যাটস্। ও বলে- সেটা ঠিকাছে। কিন্তু তোর একটু হেল্প লাগবে। ওর কথা শুনে মুশকিলে পড়ে গেলাম। ওর ভাইয়ের বিয়েতে আমি ঠিক কোন পর্যায়ের সাহায্য করতে পারি। বললাম- বল কি সাহায্য। তোর ভাইয়ের বদলে আমাকে বিয়ে করে দিতে হবে?
-ধ্যাত, কিয়ের মধ্যে কি কস্। আমার কিছু গান দরকার । একটু জোগাড় করে দে না।
- কিসের গান?
- ঐ যে আছেনা। কৃষ্ণ আইলা রাধার কুঞ্জে, কেমনে ভুলিব আমি, আর মিলার যাত্রাপালা, বাবুরাম সাপুরে...আনিলার কে বাঁশি বাজায় রে... আর আর... পায়ে নুপুর কি জানি একটা..
- পায়ে নুপুর আবার কি রে । এক পায়ে নুপুর এর কথা বলিস?
-হ্যা হ্যা। ঐটা। আর বাপ্পার দিন বাড়ি যায়। পারবিনা?
আমি কিছুটা ফাপড়ে পড়লাম। নুপুর আর দিন বাড়ি যায় না হয় ঠিকাছে। ঐ দুইটা আমার কাছেই আছে। কিন্তু আমি হালায় মিলা ভাবি আর হাবিব গায়েনের গান কৈ পাই এখন।
আমি বললাম - দেখি চেষ্টা করে পাই কীনা। এটুক বলতে না বলতেই বেচারীর কাছে কিছু ইমোশনাল ঝাড়ি খাইলাম।
- (ইমোশনাল টোনে) আমার ভাইয়ের বিয়ে আর তুই এতটুকু করতে পারবিনা... ব্লা ব্লা ব্লা।
আমার আবার বেশি ইমোশনে চোখে পানি চলে আসে। তাই মাঝপথেই থামায় দিয়ে বললাম- আচ্ছা ঠিকাছে। আমি জোগাড় করে দিচ্ছি। (এখন বুঝ ঠ্যালা)
আমি এখন এইগুলা কই পাই। তিনদিনের ছুটি পেয়ে সব বাসার দিকে ভাগছে। আছে খালি আমার মত ননস্টপ ঘুমানোর ধান্দায় কিছু নালায়েক বান্দা। ওদের মাঝেও খোঁজ লাগাইলাম। তুহিনের কাছে ছিল। কিন্তু ওর হার্ডডিস্ক পরশু ক্র্যাশ করসে (মরার আর টাইম পাইলোনা)। আরও কয়েকজনের কাছে অবশ্য আছে। কিন্তু অডিও না, ভিডিও। বিষয়বস্তু যখন মিলা ভাবী সবাই তখন শোনার চেয়ে দেখাতেই বেশি আগ্রহী। তো কি আর করা। দুই কেবিপিএস এর নেট স্পীড নিয়ে এখন গান খুঁজতেসি আর আজকের মধ্যেই নামানোর চেষ্টা করতেসি। ভাব্লাম, এইতো সুযোগ। ডাউনলোড স্পীড দেখতে দেখতে ঘুমায় যাওনের আগে সচলে একটু ফাও প্যাঁচাল পাড়ি... আহা, কতদিন পর..
একটা সময় ছিল; সেই ইন দা ইয়ার অফ নাইন্টিন নাইন্টি নাইন, যখন আমি জেমসের নামটাও ঠিক মত শুনতে পারতাম না। মেজাজ পুরা খারাপ হয়ে যাইতো। কিন্তু তারপর আরো একটা সময় আসলো আমি ক্যামনে ক্যামনে জানি জেমসের গানের পুরা পাঙ্খা ফ্যান হয়ে গেলাম। কলেজ লাইফে বাংলা সিনেমা বেশি দেখার ফলও হৈতে পারে এটা। সিনেমায় ঐ যে দেখায়না, প্রথম প্রথম নায়ক নায়িকার কোন ভাবেই বনিবনা হয়না। নায়ক বামে যায় তো নায়িকা ডানে। নায়ক সেভেন আপ খায় তো, নায়িকা পেপসি। কিন্তু দেখতে দেখতে সিনেমা কিছুদূর না গড়াতেই দুজনে গলাগলি ধরে ভাব ভালোবাসার গান শুরু করে। জেমসের গানের প্রতিও আমার বিতৃষ্ণা কেমন করে যে ভালোবাসায় পরিণত হলো বুঝতেও পারলাম না। জেমসের গানের আর সব কিছুর চেয়ে লিরিকসগুলোর প্রেমেই বোধহয় বেশি পড়েছিলাম। কোন গানের লিরিকস ভাল হলে আর সব কিছু মানিয়ে নিতে পারি। কিন্তু লিরিকস যুতের না হলে আমি তুমি মার্কা গান খুব বেশিদূর আগ্রহ নিয়ে শুনতে পারিনা। যাইহোক, এই ঘটনাও বেশ ছোটবেলার কথা। তারপর সময় বাবাজির চিপায় পড়ে সেই টানেও ধূলো পড়লো কখন যেন। জেমসের গান শোনাও কমে গেল। মাঝে মাঝে শুধু অডিও ড্রাইভের ধূলো ঝাড়তে গিয়ে হুট করে চোখের সামনে পড়ে যায় অনেক চেনা, অনেকবার শোনা, বুকের মধ্যে হাহাকার উঠানো কোন গান। তখন আবার শুনি পুরোনো ভালোলাগা হাতড়াতে হাতড়াতে। যেমন কালকে হঠাৎ করেই আবার বেশী শীতের চোটে জেমস শোনার খায়েশ উঠলো। কয়েকটা শুনে ফেললাম পর পর। তার একটা তুলে দিলাম এই ব্লগের শেষে।
জানি, জেমসের গান অনেকেরই দুচোখের বিষ। তবুও গুরুর জন্যে রিস্ক নিয়া লাগায় দিলাম একটা গান। আমার এই আপাত ইমোশনাল ফাও প্যাচাল আপনাদের মনে যদি এতটুকু দোলা দিয়ে থাকে তবে প্রিয় পাঠক,আপনাদের কাছে অনুরোধ, প্লীজ প্লীজ একটু শুনে দেখবেন। (এবং সৌভাগ্যের বিষয় এর জন্য যে কোন মোবাইল থেকে 1234 এ কোন এস এম এস করার দরকার হবেনা )
|
মন্তব্য
এইবার ইজতেমার কারনে আমারো তিন দিনের ছুট কিন্তু তোর মত ঘুমাইতে পারতেছি না । জেমসের কথা বলায় ইন দ্যা ইয়ার অফ নাইন্টিন নাইন্টি নাইন এর এক কথা মনে পরল । আমাদের এক ক্লাসমেট জেমসের বাংলাদেশ গান এর লিরিকস কবিতা হিসেবে ওয়াল ম্যাগাজিনে তুলে দিয়ে আরেকটু হলেই কবিতা বিভাগে প্রথম হয়ে যাচ্ছিল আর ঐ পোলার নামও কিন্তু জিহাদ ছিল
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
খিক খিক খিক।
তোদের জিহাদ তো পুরা একটা জিনিস। ওর জন্যে আমারে যে কত জায়গায় বাটে পড়তে হৈসে ইয়াত্তা নাই কারণ আমারে তো পোলাপান কম চিনে। অন্য কলেজের কারো সাথে নতুন পরিচয় হৈলে যখন নাম বলি তখন এমন একটা ভাব করে বলে যে- ও, তুইই সেই জিহাদ আমারে তখন অনেক বুঝায় সুঝায় আবার বলতে হয় যে আপনি যাহা ভাবছেন তাহা নহে আমি ঐ জিহাদের মত মোটেও 'জিনিস' না। বরং অতি ভদ্র, নম্র একজন মানুষ
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
জিহাদরে তুই আসলেই একটা জিনিস
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
স্কুলে থাকতে আমার এক বন্ধু ছিল। আবজাব কী সব লিখে সেটা আবার "কবিতা" নামে চালানোর চেষ্টা করত। তাতে সমস্যা নাই। সমস্যা হলো সে আবার জোর করে তার কবিতা পড়ে শোনাবেই, এবং সেটা শুনে বাহবা দিতে হবে তাকে। ওর অত্যাচার থেকে বাঁচতে, আইয়ূব বাচ্চু মানে আমাদের এবি আংকেলের "বাংলাদেশ" গানটার লিরিক "নিজের লেখা কবিতা" বলে চালিয়ে দিলাম ওর কাছে। ও তো পুরা টাশকি, আমার কাব্যপ্রতিভা দেখে। তারপর থেকে আমাকে আর ঘাটাতে আসত না।
বিডিআর ভাই তাইলে ছোটকাল থেকেই আপনি খ্রাপ ছিলেন
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
খালি খ্রাপ না, চ্রম খ্রাপ
আমিও জেমস কে পছন্দ করিনা, দেখলেই রাগ লাগে গান শোনা তো পরে, কিন্তু এই গানটা খুব ভাল লাগল।
"আমি মুঠোয় ধরে স্বপ্ন কিনি, মুঠোয় ধরে প্রেম
আমি সুরের মাঝে বাধাই করি তোমার ছবির ফ্রেম।"
খুব সুন্দর কথাগুলি গানের
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ভাবতেসি সামনের রবিবার আমার বাসা উত্তরাতে হয়ে যাবে নাকি (এই ইজতেমার সুযোগে একদিন অফিস কামাই দিতে পারব তাইলে)
মনে রাখবা "পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ", আর মনে করবা তোমার জন্য প্রতি সপ্তাহেই একবার করে ইজতেমা
আচ্ছা, "বাঁশিওয়ালা, বাঁশিওয়ালা" কি মিলা ভাবীর গান? এইটা আমাদের সময় খুব জনপ্রিয় ছিল।
জেমসের প্রতি তোমার ভালবাসা ঠিক আমার মতোই! একদম মিলে গেল। জেমসের একটা গান "পাগলা হাওয়ার তোড়ে মাটির পিদিম নিভু নিভু করে" আমাদের ব্লকে খুব চলল কয়দিন, তাও আবার পরীক্ষার সময়। সবাই পরীক্ষা শুরুর আগে দৌড়াদৌড়ি করে রেডি হইত অডিটোরিয়ামে যাওয়ার জন্য, আর তখন ফুল ভল্যুমে গানটা বাজত
আর এই গানের কথা কী বলব! এই গানটা শোনানোর জন্য তোমাকে শাহী মামার আলুর চপ আর পাশের দোকানের জিলাপি...
না বাঁশীওয়ালা গানটা শ্রদ্ধেয় মিরকি বেরামের রুগী, বাংলার শাকিরা তিশমা আপ্পীর গাওয়া, এবং ছাগু শ্রেনীভুক্ত গীতিকার শওকতের লেখা।
উনার মতে এই গান শিশুদের মনেও আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে, আল্লাহ সে সব শিশুদের হেদায়েত করুন, আমিন। আপনারাও সমস্বরে বলেন সুম্মা আমিন।
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
সুম্মা আমিন
সুম্মা আমিন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সরি। জীবনে কখনও কোন জিনিস চাইলিনা- একটা জিনিস চাইলি, দিতার্লাম্না।
=============================
- শুনলাম গানটা। আমার তো সুর নাই, আমি তাইলে কী করুম? "বেসুরে বাঁধাই করি তোমার ফটুকের ফ্রেম" কমু?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরুর গানটার জনন আপনাকে ওনেক ধননইবাদ। ওনেক ডিন পর গানটা শুনলাম। আপনি যেমন কৈরা গুরুর ভক্ত হৈলেন, আমিও ঠিক একি ভাবে তার ভক্ত হৈচিলাম, তবে আমি নাইন্টিন নাইন্টি এইটে।
কিছু কিছু মানুছ আছে যাদের গান যতই ভালু হুক না কেন, কুটি টেকা দিলেও আমি ছুনুম না, জেমস খাটাশটা ছেরম এট্টা মানুছ। উনার ছিছু স্ত্রী আবার আমাদের ছহপাঠী।
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
অতীতের না বর্তমানের ছহপাঠী ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
উফ ভাইছাব আফনি তো দেকি কুতাও বুঝেন না। কইলাম না ছিছু স্ত্রী, তাহার মানে কি ধাড়ায়? মর্তমান না অতীত?
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
যৌবনে বেশ লাগত জেমসের গান। কিন্তু যেদিন হিন্দী গান গাওয়া ধরলো- হেদিন টা টা দিয়া দিলাম।
কই তোরে ঘুমাইতে দেখি না। সারাক্ষণ কানে যন্ত্র লাগাইয়া করিডোরে মুখটা ভ্যাটকাইয়া খাড়ায়া থাকস।
তয় ল্যাখছস চরম। আরো লেখা চাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
জেমস্ যেই আমলে গান গাইতে পারত সেই আমলে আমিও জেমসের বিরাট ভক্ত ছিলাম । সেই আমলের গান গুলো পাইলে এখনো বসে বসে শুনি । মাঝে মাঝে মাথায় রক্ত উঠে গেলে এখনো জেমসের গান চিল্লায় গাই !
ইদানিং গাচ্ছি ...
" জীবনের কাছ থেকে লেনদেন বুঝে নিয়ে "
কয়েক মাস আগে গাইতাম, অফিসের এক বড়ভাইয়ের সাথে গলা মিলিয়ে,
" এই চোখে তাকিও না, তুমি লুটপাট হয়ে যাবে "
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
লেখা ফাটাইন্না হইসে
আর গানটাও বেশ ভালো। গানের মধ্যে আমার কোন অ্যালার্জি নাই। সবরকম গান শুনি।
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
জাহান্নামী গায়িকা তিশমার টাও?
=============================
ঐটা গাননা । বুঝতে হবে ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
তিশমাডা কিডা?
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
"ধুমাইয়া ঘুমাইয়া" আর "ঘুমগাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে" - শব্দগুলার ব্যবহারে আমোদ পাইলাম।
আমি পুরা উল্টা এই ব্যাপারে। ভালো কথার জন্যে কবিতা-পদ্য পড়ুম। কারণ গানে সুরই আসল আমার কাসে। কত্তো প্রিয় গান আসে আমার, যেইগুলার একটা শব্দও বুঝি না বা বুঝি বড়ো জোর দুই-চারটা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
সহমত। উদাহরণ নিচের গানটা। একটা শব্দও না বুঝলেও খুব প্রিয় গান আমার। খুব প্রশান্ত একটা অনুভূতি কাজ করে শুনলেই।
প্রিয় গানটা অনেক দিন পর শুনলাম। হার্ড ড্রাইভ ক্র্যাশের সৌজন্যে জেমসের সব গান নেই হয়ে গেছে। ইন্টারনেট থেকে একটা একটা করে নামানো হয়ে উঠেনি আর।
জেমস এটা কবে গাইছে জানি না, তবে দারুণ লাগছেঃ
গানটা সংগ্রহে ছিল, কোথায় যেন হারিয়ে গেল। কেউ পারলে ইমেইল/আপলোড করে দিয়েন, ব্রাদারেরা।
নতুন মন্তব্য করুন