অথচ তাকেই বেছে নিতে হলো আত্মহননের পথ!
হয়তো কদিন খুব গোলযোগ করবে সকল পেপার
কিন্তু জানিস মৃত্যুটা তোর খুব সাধারণ "ব্যাপার"
সুশীল সমাজ চাইবে বিচার, তুলবে ফেনা মুখে
মা'ই শুধু তোর কাঁদবে ,ছবি জড়িয়ে ধরে বুকে
দ্যাখ, অথচ যাদের মরা উচিত ছিল আগে
তারাই বাঁচে খুব দাপটে, বলতো কেমন লাগে?
পত্রিকাতে বেরোয় যখন তোর বিদায়ের খবর
তারাই তখন যায় জিয়ারত করতে তোদের কবর
কপালপুড়ী, জন্মেছিলি একটা এমন দেশে
নিজ ইতিহাস যায় ভুলে যে মুচকি হাসি হেসে
তোর স্মৃতিও পড়বে চাপা সব খবরের নীচে
সেই খুনীটা ঘুরবে কোন অন্য মেয়ের পিছে
রাখবো তবু মুখ ফিরিয়ে, আগেও ছিল যেমন
বলবে সমাজ- এই বয়েসে সব ছেলেরাই "এমন"
রইবো আবার অপেক্ষাতে নতুন কোন মাসে
কখন আবার অন্য বোনের মরার খবর আসে
ঠিক জানি তোর বুকের ভেতর খুব অভিমান জমা
লজ্জিত এই ভাইটাকে তুই পারলে করিস ক্ষমা।
মন্তব্য
আজ পত্রিকা খুলে প্রথম পাতায় চোখে পড়লো দুটো খবর। বন্দরের গাড়ি নিয়ে সচিবের সেইসব পাকনামি, আরেকটি হলো এই খবরটা। ছবিসহ দেয়াতে দৃষ্টি একটু বেশিই কেড়েছিলো...
_________________________________________
সেরিওজা
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খুব মর্মস্পর্শী। আপনার পোস্টের উপরে আমার একটা কবিতা... সেই একই মর্মজ্বালা থেকেই লেখা।
নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি; কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।
___________________________ [বুদ্ধদেব গুহ]
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
আমার মতে এইসব শোভাযাত্রা করে কোনো লাভ নেই। কেউ এগিয়ে আসবে না। নিজেদেরকেই আইন হাতে তুলে নিতে হবে। ছয় ইঞ্চি হিল সম্পন্ন জুতার আদরে চেহারার মানচিত্র কয়েকটার বদলে দিলেই, দশটা মেয়ে মিলে ৪টা বখাটেকে ধরে দেশের আনচা কানাচে রাম ধোলাই দিলেই পরিস্থিতি অর্ধেক ভালো হয়ে যাবে।
আর এসিড ফ্যাসিডের কোনো আইনের দরকার নাই। যে-ই এ্যাসিড ছুড়বে পাবলিক তারে ধরে পাছার কাপর খুলে এক মগ এসিড সেখানে ঢেলে দিবে। কোর্ট-কাচারী তো অনেক হলো। ফলাফল সেই লাউ সেই কদু। এবার ডার্ক জাস্টিসের সময়। দিন বদল হতে বাধ্য।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সহমত। কিন্তু আমাদের সমাজে মেয়েগুলারে শিখানোই হয় ভীতু হয়ে থাকতে। একটা মেয়ে প্রতিবাদ করলেও তো আশেপাশের লোকজন তার উপরেই দোষ চাপাবে, "নিশ্চয়ই তুমি কিছু একটা করস..." বা "ঐরকম কাপড়চোপড় পরে ঘুরে বেড়াও বলেই না..." বা "বাইরে এতো ঘুরাঘুরির দরকার কি তোমার?"
কি করবেন?
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
কী আর বলবো! এইসব কষ্ট, দুঃখ রাখার জায়গা নাই। খবরে খবরে পত্রিকা সয়লাব হয়ে যাচ্ছে, যাবে। এইসব পশুগুলার কিছু হয় না, হবে না। তিলে, তিলে যন্ত্রণা দিয়ে মারতে ইচ্ছা করে এদেরকে।
:::::: :::::::: ::::::::::::::: ::::::::::::::: ::::::::: ::::::::: :::::: ::::::: ::::::::::::
অভিলাষী মন চন্দ্রে না-পাক জোৎস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
কিছু বলার নেই। হতাশাজনক।
কিসুই বলার নাই।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
এই সমাজের একজন হওয়ায় লজ্জাবোধ করি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কঠিন শাস্তির ব্যবস্থার কোন বিকল্প নেই। চুড়ান্ত শাস্তির ব্যবস্থা করায় এসিডের ব্যাপারটা অনেক কমে এসেছে। এসব awareness ফেস চলে আসবে শাস্তির ব্যবস্থা হলেই।
তবে ততক্ষণ পর্যন্ত, ধুগো যেমনটি বলেছেন, ঔষুধ হিসাবে ‘গণ’ খারাপ না।
সিনথিয়া পারলে আমাদের ক্ষমা করে দিক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
নতুন মন্তব্য করুন