দরজার কাছ থেকে
স্বপ্ন আমার এমন তাকালো!
এমন বাঁকালো তার মহৎ গ্রীবা!
আমি জল হয়ে গেলাম।
পরাজিত প্রত্যয়ে
বসে ছিলাম আমি;
এবং তুমি এলে ঘাসের ফুলের
মতোন হঠাৎ।
বললে, "বদলে গ্যাছো!"
অভিমানে দুরে ছিল মন;
কচুরীপানা দ্বীপের মতোন
ভাসতে ভাসতে এসে মিশে যায় মানবিক মন।
বললে, "বাড়িতে এসো।"
এমন ধাতুতে কেন গড়া আমি?
এমন মহৎ ভঙ্গি!
এতগুলো সাহজিক কথন!
তবু যাইনি এখন।
-----
ঢাকা
জুলাই ১, ১৯৯৭
(মেয়েটার নাম ছিল সোহাগী। আমরা বলতাম শো-হাগী। কলেজের শুরুতে একমাস ক্লাস করে কলেজ ছেড়ে ভর্তি হয়েছিল টেকনিক্যাল কলেজে। মাঝে একদিন এসেছিল। তখন আমরা একটা আবৃত্তি সংগঠন করি। সেখানে বসে আছি, সে এসে দেখা করল। তার পরপর কবিতাটা লেখা। কত কিছু হতে পারত! কত কিছুই হল না!!)
মন্তব্য
চামে একটা পুরোনো ট্র্যাশ ছেড়ে দিলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
বহুকাল পরে কেউ বাড়িতে এসো বলা মানে
কতটুকু সুখে সে আছে তা দেখে যেতে বলা
যে মানুষ চলে যায়
তার সুখ দেখা চলে যাবার থেকেও শতগুণ ভয়ানক
আ হা রে-----
হুম! নষ্টালজিয়া।
তো কবিতাটি বেশ সাবলীল।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
ভালইতো। পুরনো প্রেম!
সহজিয়া কবিতা, সহজ করে লেখা, আমাদের জন্য।
নতুন মন্তব্য করুন