এখন থেকে নতুন একটা অপশন দেখবেন লেখা প্রকাশের সময়: শ্রীঘরে পাঠাও। শ্রীঘরে পাঠাও বাছাই করলে আপনার লেখা অপ্রকাশিত হয়ে যাবে এবং আপনি ছাড়া আর কেউ লেখা দেখতে পারবে না। এটা অনেকটা খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ করার মত, কিন্তু খসড়া লেখাকে আপনি পুনঃপ্রকাশ করতে পারবেন, শ্রীঘরে পাঠালে সেটা মডারেটর ছাড়া আর কেউ প্রকাশ করতে পারবে না।
সুতরাং এখন থেকে বির্তকিত লেখা ঘ্যাঁচাং না করে শ্রীঘরে পাঠান।
মন্তব্য
test
আপনি দেখি আমার mind reading করে ফেলেছেন!
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
হা হা হা! দুর্দান্ত আইডিয়া।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
আমি ভাবছিলাম লেখা মুছে ফেলাটা খুব নিষ্ঠুর একটা ফেনোমেনা। কিভাবে লেখাও থাকবে কিন্তু লেখক ছাড়া আর কেউ দেখবে না - এমনটা করা যায়?
তাছাড়া মাঝে মাঝে কিছু লেখাকে প্রথমে পেজ থেকে সরানো দরকার পড়তে পারে। সেটা যেন লেখক আবার প্রকাশ না করে সেটাও দেখতে হবে।
সব মিলিয়ে শ্রীঘর - ঢুকতে পারবেন আপনার মর্জিতে, বেরোতে হলে দারোগার অনুমতি লাগবে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হ, ওয়ান ওয়ে।
তালাচাবি মডুরামের হাতে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
গুড আইডিয়া।
আইডিয়া ভালো তবে বিতর্কিত ব্যাপারটাতে অনেক ক্যাচাল আছে। লেখক যখন কোন লেখা লেখেন সেখান থেকে তার প্রত্যাশা পূরণের তাগিদ থাকে, সেটা পাঠকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। এরপর যদি সেটাকে শ্রীঘরে পাঠাতে হয় তার মানে তিনি সন্দিহান। মডারেটর কতৃক শ্রীঘর থেকে মূল ঘরে আসতে পারে। এমনও হতে পারে একটা লেখা মডারেটরের কাছে বিতর্কিত কিন্তু অন্যদের কাছে তা নয়। লেখালেখির বিষয়ে বাধ্য বাধকতা যত কম থাকে ততই ভালো।
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
দুর্দান্ত মামু!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
নতুন মন্তব্য করুন