নিউইয়র্কে ম্যানহাটানের ইস্ট ভিলেজ জায়গাটা হল উঠতি শিল্পী, সাহিত্যিকদের জায়গা। মাঝারী মানের থিয়েটার, বিভিন্ন ধরনের শিল্প কলাভিত্তিক ব্যবসা বানিজ্য চলে এখানে। ঢাকার ফুটপাতের মত এখানকার ফুটপাতে সস্তায় সিজন-উপযোগী বিভিন্ন দ্রব্যাদী পাওয়া যায়। প্রচুর বাঙ্গালী কাজ করে এই ফুটপাতের উপর অবস্থিত দোকানগুলোয়।
এখানে 1st থেকে 2nd এভিনিউয়ের মাঝে 6th স্ট্রীটের উপর এবং এর আশেপাশে প্রচুর ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট গড়ে উঠেছে। টার্গেট কাস্টোমার হল এই এখনো-বড়লোক-না-হয়ে-ওঠা উঠতি শিল্পীরা। ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে কিছু আছে যেগুলোর মূল আকর্ষণ হল সস্তা খাবার। আবার কিছু আছে যার মূল আকর্ষণ হল অথেনটিসিটি। কোন কোনটায় রিতীমত সেতার, হারমোনিয়াম, তবলা নিয়ে গান বাজনা হয়, নাচ পরিবেশন করে ইন্ডিয়ানাইজড-আমেরিকান তরুনী। এরই মাঝে জায়গা করে নিয়েছে কিছু বাঙ্গালী রেস্টুরেন্ট। তারই একটা হল অংগন।
অংগন নিয়ে লেখার আগে একটা ডিসক্লেইমার দেয়া প্রয়োজন। অংগনের দুজন মালিকের একজন হলেন আমার স্ত্রীর চাচী অর্থাৎ আমার চাচী শ্বাশুড়ী। নিউইয়র্ক গেলে তাদের বাড়িতেই আমরা উঠি। তবে এখানে রিভিউ লেখার সময় আমি ১০০ভাগ সৎ থাকার চেষ্টা করব।
আমার স্ত্রীর চাচী আম্মা নিলুফার সাইকোলজীতে মাস্টার্স করে চাকুরী করেন নিউজার্সীর একটি মানসিক রোগীদের নিয়ে কাজ করে এরকম অর্গানাইজেশনে। চাচা দুলু আর্কিটেক্ট, ক্লাসিকাল বাংলা গানের শিল্পী। তাদের বাড়িতে আড্ডা দিতে আসতেন মিল্টন। মিল্টন ম্যানহাটানের ফোর সিজনস নামের একটা রেস্টুরেন্টে ওয়েটারদের প্রধান। প্রাঞ্জল, হাসি খুশী মানুষ মিল্টন নতুন কিছু করবেন বলে ভাবছিলেন। সেই সময় বাসায় আড্ডা দিতে আসতেন আরো এক জুনিয়র আর্কিটেক্ট মেয়ে। ২০০৬ এর এক সন্ধ্যায় মিল্টন, নিলুফার আর সেই জুনিয়র আর্কিটেক্টের মাথায় ভর করে আইডিয়াটা - "একটা রেস্টুরেন্ট দিলে কেমন হয়?"
কিন্তু কেমন হবে রেস্টুরেন্টটা? সস্তার প্রতিযোগীতায় নেমে লাভ হবে না। সস্তা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টগুলোর সাথে প্রতিযোগীতায় পেরে ওঠা যাবে না। বরং বাংলাদেশের অথেনটিক ফুড এবং কালচারাল হেরিটেজ নিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। আবার টার্গেট ক্রেতা হল ম্যানহাটানের শিল্পী সুতরাং শুধু-বাঙ্গালী-ভাইদের-জন্য টাইপের করলে চলবে না। একটা গুনগত মান বজায় রাখতে হবে। এই সব কিছু মাথায় রেখে 'শুধু মাত্র বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট' এই লেবেলটা সরিয়ে রেখে, ঘরের ছোঁয়া আছে এইরকম বাংলাদেশী এবং ইন্ডিয়ান খাবার, মনোরম প্রেমময় পরিবেশ, চমৎকার ম্যানেজমেন্ট নিয়ে তাদের যাত্রা শুরু।
শুরুতে কুইনসের এক বিখ্যাত বাঙ্গালী শেফ মিনা আজাদ তাদের সাথে ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি আবার ফিরে যান কুইনসে। তৃতীয় জুনিয়র আর্কিটেক্ট পার্টনারও আর থাকেন নি। কিন্তু ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠে অংগন। বিভিন্ন নাম করা পত্র পত্রিকায় রিভিউ আসতে থাকে। ভাগ্য ফিরতে থাকে অংগনের। এখন তুমুল অর্থনৈতিক মন্দার বাজারে বিক্রী অনেক কম হলেও বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করতে পারছেন, তাও আবার একজন নারী শেফকে নিয়ে, সেই গর্বটা ফুটে উঠতে দেখলাম চাচী আম্মার চেহারায়।
আমার ব্যাক্তিগত মতামত হচ্ছে ১ থেকে ১০ এর স্কেলে খাবার গুলোর মান নির্দ্বিধায় ৯ হবে। তবে খাবার গুলোর দামও মোটামুটি বেশীর ঘরে। আমাদেরকে টাকা পরিশোধ করতে হয়নি বলে কঠিন ঝাল দেয়া খাসীর ভিন্দালু, আলু ভর্তা, ডাল, হালিম ভাত আর নান রুটির সাথে আঙ্গুল চেটে চেটে খেলাম। খাসীর ভিন্দালুতে ঝালের ঠেলায় নাক দিয়ে পানি বেরিয়ে আসছিল। নাকটা টেনে পটাপট মেরে দিলাম। খেয়ে দেয়ে যা একখান ঢেকুর দিয়েছিলাম না...
চাচী আম্মা আমাদের এক সন্ধ্যায় তার এই গল্পগুলো বলছিলেন। আমি গল্পগুলো ব্লগে লিখতে পারি কিনা জিজ্ঞেস করলে অনুমতি তো দিলেনই, সেই সাথে জানালেন 'সুমনের ব্লগ পড়ে অংগনের কথা জেনেছি' একথা জানালে তিনি বিশেষ ডিসকাউন্টও নাকি দিবেন। সুতরাং ম্যানহাটানে গেলে পরে অংগনের খাবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ওহ ঠিকানাই তো দিলাম না! গ্র্যান্ড সেন্ট্রাল থেকে 4,5,6 ধরে Astor Pl. এ নামবেন, অথবা Q, R, W ধরে নামবেন 8th স্ট্রীটে। তারপর স্ট্রীট ধরে দু ব্লক আর অ্যাভিনিউ ধরে তিন ব্লকের মত হাঁটলে পৌছে যাবেন 6th স্ট্রীটের উপর 1st এবং 2nd অ্যাভিনিউয়ের মাঝখানে অংগন রেস্টুরেন্টে।
(দুঃখিত সিরিজটা শেষ করতে পারলাম না। পরের পর্ব শেষ করব। কিরা কাইট্যা কইলাম।)
বিঃ দ্রঃ - এটা বিজ্ঞাপন না হয়ে যেন রিভিউ হয় সে ব্যাপারে আমি যথেষ্ট সচেষ্ট ছিলাম। একজন "সাধারন পাঠক" হিসেবে আমার মনে হয় এটা বিজ্ঞাপন না হয়ে রিভিউ হিসেবে পাশ মার্ক পেয়ে উৎরে যাবে। তবু যদি কারো বিজ্ঞাপন মনে হয় তাহলে নির্দ্বিধায় জানাবেন। সেক্ষেত্রে মডারেটরদের অনুরোধ করব প্রম্পটলী এটাকে প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দিতে। ধন্যবাদ।
মন্তব্য
মোটেও বিজ্ঞাপন হয়নি, নিশ্চিন্ত থাকুন। খুব চমতকার রেস্টুরেন্ট রিভিউ হয়েছে। ভাল লাগলো পড়ে। যদিও নিউইয়র্কে থাকি তবু বাংলাদেশী রেস্টুরেন্টে খুব কমই যাওয়া হয়েছে। আপনার নিউইয়র্ক আড্ডার আমন্ত্রণ দেখেছিলাম কিন্তু সেই অর্থে সচল নই বলে আর রা করিনি।
ঝাল ভিন্দালুর কথা পড়ে মুখে পানি এলো। দুলু ভাইয়ের গাওয়া রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনেছি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। অসাধারন গলা। তাঁদের জন্য শুভেচ্ছা।
আহা! ইতস্তঃত করলেন কেন? দেখা করা যেত!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
রণদা ও শামীম ভাই,
কস্কিমমিনের চিত্রটা দেখলে মনে হয় বেচারাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে..
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
৪র্থ ছবিটা ক্ষুধা উদ্রেককারী ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
ম্যানহাটানের সম্ভবত ফিফত স্ট্রীটের তান্দুরী ক্লাবটা চিনি । বড় বড় ধাড়ী ইন্দুরকে মিষ্টি খেতে দেখেছি নিজ চোখে । নিউ ইয়র্কে নাকি মানুষের থেকে ইদুর বেশী ! একটা সুষ্ঠু ইদুর শুমারি করা খুবই দরকার ।
আয়নায় চোখ পড়ে নাই তো?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এত সংকোচ কীসের! ভালোকে ভালো বলবেন না তো কাকে বলবেন? ভিন্দালুর গল্প শুনেছিলাম। আমার কিছু চাইনীজ বন্ধু আছে যারা ভিন্দালু খায়। বাংগালি হয়েও তার ধারে কাছে যেতে পারিনি-- এত ঝাল!
রেস্টুরান্টিকাতে খুঁজলাম-- কোনো রিভিউ পেলামনা। আমার মনে হয় সম্ভব হলে ওখানে একটা রিভিউ দিয়ে দিন।
ধন্যবাদ পিপিদা। রিভিউ জুড়ে দিবো রেস্টু তে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
দুটো পর্বেই পড়েছি। এ পর্বে অঙ্গনের ইতিহাস পড়ে খুব ভালো লাগলো। ছবিগুলোও দারুণ।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
ধন্যবাদ জলিল ভাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ইউরোপে বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্টের নামের ব্যনারে রেষ্টুরেন্ট টিকে থাকতে পারে না। ক'দিন পরই বন্ধ করে দিতে হয়। ইন্ডিয়ান রেষ্টুরেন্টের ব্যানারে চালাতে হয়।
এক রেষ্টুরেন্টে দেখলাম, সকালে কোরাম তেলাওয়াত বাজিয়ে খোলা হলো, আর ঢোকার মুখেই রাধার আবক্ষ মূর্তি। দুই কালচারের মিলন হিসেবে দেখতে পারলে ভালোই লাগতো, কিন্তু এটা হচ্ছে ব্যাবসার নামে ভন্ডামো। ধর্মীয় প্রভাব কাজে না লাগিয়েও উন্ডিয়ান রেষ্টুরেন্ট ভালো চালানো যায়।
আপনার খালার সাহসী পদক্ষেপের জন্যে অবশ্যই সাবাস!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
খাইছে!! তবে অংগন অফিসিয়ালী 'ইন্ডিয়ান কালনারী ডেন' নামে পরিচিত। যদিও ভেতরে ওয়েটাররা বাংলাদেশী ড্রেস পরে থাকার চেষ্টা করে। খাবারের নাম বাংলাদেশী।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হুম...... ক্ষধা লাগানোর মত ছবি
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
- কোনোদিন খালটা পাড়ি দেয়ার সাহস হলে অঙ্গনে ঢুঁ মারবো, কিরাকাইট্টা কইলাম! তখন দরকার হলে এই পোস্টের একটা প্রিন্ট আউট তো নিবোই, সাথে এইটাও যোগ করে দিবো, "দেখেন চাচী আম্মা, সুমন যাতে এই পোস্টটা দিতে পারে সেইজন্য এই গরীব মাঝরাইতে চোখের পাতা জোর করে খুইল্যা একটা আবঝাব পোস্টাইছিলো!"
আচ্ছা চাচী আম্মার কোনো কন্যাসন্তান নাই (তোমার শালী)? মানে এমনিতেই জিগাই আরকি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনার এই মন্তব্যখানা সাথে নিতে ভুলবেন না কিন্তু।
ব্যাটা খালি শালী, শালী। গেলি না পুলিশ ডাকুম?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
লন্ডলেও অনেক বাঙালি রেস্টুরেন্ট 'ইন্ডিয়ান' নামে চলে।
এখন অবশ্য পরিবর্তন এসেছে কিছুটা।
'অথেনটিক বাংলাদেশী ফুড' সাইনবোর্ড নিয়েও
অনেক রেস্টুরেন্ট ভালো ব্যাবসা করে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
নিউ ইয়র্কের খাবার দোকানগুলোর মধ্যে আমার সবচাইতে পছন্দের ছিলো - 'ঘরোয়া'। এর পরের বার 'অঙ্গনে' যাবো। ইয়ে, আপনার নাম/লেখার কথা বললে কি ৫০% ডিস্কাউন্ট পাওয়া সম্ভব?
এহ্ ৫০%! মামার বাড়ির আব্দার আরকি!!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সুন্দর রিভিউ। কোনোদিন সীমানা ক্রস করার উদ্দম পেলে অবশ্যই ঢুঁ মারবো।
বাংলাদেশীদের ইন্ডিয়ান রেস্তোরার ছপ্পড় মারাটা ভাল্লাগে না। তেমন সমস্যা হবে "বাংলাদেশী অ্যান্ড ইন্ডিয়ান" বললেই তো হয়।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আমার ক্ষিধা লাগসে, ১০% এ পোষাবেনা, টিকিটের যা দাম। তবে ওদিকে কোনদিন যদি যাই অবশ্যই ঢুঁ মারবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
অঙ্গনে ইলিশ মাছ নেই দেখে অবাক হলাম। তবে দাম মনে হচ্ছে চলে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
হু নিউইয়র্ক স্ট্যার্ন্ডাডে দাম ঠিকই আছে। মেন্যু পাইলেন কই?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এখানে
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
(বড় হয়া) নিউইয়র্ক গেলে অবশ্যই এই সিরিজের প্রিন্টআউট সাথে নিয়ে যাব।
দারুন রিভিউ, মুর্শেদ ভাই। ছবিগুলোও, বিশেষ করে শেষেরটা। খাইতে ইচ্ছা হচ্ছে।
ছবিটার দিকে তাকায়েন না।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
বিজ্ঞাপন নয় , আমার কাছে বরং ভিন্ন ধরনের সমালোচনার একটা ক্ষেত্র বলে মনে হয়েছে , এজন্য মুর্শেদকে ধন্যবাদ ।
রেস্টুরেন্ট রিভিউটা বাংলায় তেমন একটা কোথাও হয় না , পত্রিকায় যা হয় সেগুলো অনেকটাই বিজ্ঞাপন মার্কাই ।
আপনার এই সিরিজটা ভালো , তবে আরো ডিটেইলসে কিছু যোগ করলে (যেমন ইন্টেরিয়র,গ্রাহক সেবা,কোন স্পেশাল মেনু থাকলে তার বর্ণনা ,শেফ এর পরিচিতি ইত্যাদি) মনে হয় রেস্টুরেন্ট রিভিউটা আরো সুস্বাদু হতো ।:)
ঠিক বলেছেন জেবতিক ভাই। আরেকটু ডিটেইলস যোগ করলে হত।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
চল যাইগা মমিন, এই পোস্ট আমগো লাইগা না।
নিউ ইয়র্ক যামু কবে আর খামু কবে ?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন