ইরানের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে অনেকেই অবগত আছেন। এই জাগরন রক্ষণশীল শাসকের বিরুদ্ধে মুক্তিকামী মানুষের। এই জাগরন নতুন দিনের। এই জাগরন সকল মানুষের।
নেডা একটি মেয়ের নাম। নেডা যার বাংলা অর্থ স্বর্গীয় ডাক। মেয়েটি এই গণ-জাগরনে ঘরে বসে থাকতে পারেনি। গিয়েছিল জনতার মিছিলে। কে জানত নেডাই হয়ে যাবে সেই গণ জাগরনের প্রতীক?
সর্তকতাঃ দুর্বল চিত্তের দেখা বারন
মাহমুদ আহমেদিনিজাদ নিপাত যাক। জয় হোক জনতার।
(সাম্প্রতিক ভিডিওগুলি জুড়ে দিবো)
মন্তব্য
আমার মনে হয় না আদৌ জনতা জয়ী হবে। আমার আগের বস পারসিয়ান, আজকে তার সংগে খানিকক্ষণ গ্যাজালাম। সে বলল যে মুসাভির সংগে আহমেদিনেজাদের বেসিক পার্থক্য সেরকম নাই। আর ঘটনাগুলার অধিকাংশই তেহরান বেসড, এর বাইরে বলে সেরকম কিছুই হচ্ছে না। এইগুলার পেছনে মুসাভি যত না জড়িত, তার থেকে বলে রাফসানজানির হাত বেশি।
মাঝখান থেকে আসলে সাধারণ মানুষগুলাই মার খায়।
মুসাভি/রাফসানজানি কারও বড় ধরনের হাত নেই, নির্বাচনে কারচুপি
http://bit.ly/1anSQX
স্টেরিও টাইপ ধারনা পরিবর্তনে
http://lifegoesonintehran.com/
http://www.youtube.com/watch?v=wE7448Su3-E
কার যে জয় হবে... মারিকার জয় না হলেই হয়।
ক্যান ?
উত্তর তো জানিনা, আশাবাদ ব্যক্ত করলাম শুধু। ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে ওদের নাক ঢুকানোর ভালোই সুযোগ তৈরি হচ্ছে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে এরচে ভালো সুযোগ আর আছে কি?
ভিডিওটি দেখার সাহস হলনা। উইকি থেকে পড়ে নিলাম। খুবই কষ্ট পেলাম।
বড়ই হৃদয় বিদারক দৃশ্য, ৩০ সেকেন্ডের মাঝে একটা মানুষ মাংসপিন্ডে পরিণত হলো
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
প্রথমবার দেখার পর থেকেই থম মেরে পড়ে ছিলাম। খুব হৃদয়বিদারক।
মুসাভি'র সাথে আহমেদিনেজাদের মৌলিক পার্থক্য আসলেই কম। তবে, মুসাভি ইচ্ছায়/অনিচ্ছায় যেভাবেই হোক না কেনো, প্রগতির সংগ্রামের সম্মুখভাগে চলে এসেছেন। তাঁরও পেছনে হটার সুযোগ নেই আর।
মুসাভী ইরানের ১৯৭৮ সালের ইসলামি বিপ্লবের একজন পুরধা। নির্বাচনে নামার আগে, উনিও ইসলামি প্রজাতন্ত্রের একজন কট্টর সমর্থক ছিলেন এবং এখনও আছেন। তবে, এ নির্বাচনের প্রচারনার সময় উনার স্ত্রীকে, (যিনি একজন ডক্টরেটও বটে,) সামনে আনার কারনে, শিক্ষিত তরুন আর নারী প্রজন্মকে ভীষণ ভাবে আকর্ষন করেন এবং এরাই তার মূল সমর্থক গোষ্ঠি। সে যোগসুত্রেই তাকে তুলনামূলক ভাবে প্রগতিবাদি হতে হয়েছে। ইরানে এ মুহুর্তে মুসাভি,অন্ধকার টানেলের শেষপ্রান্তে একমাত্র "প্রগতির" আলো। তাদের বিজয় কামনা করি।
(ভয় একটাই, এটা এখনো তেহেরান কেন্দ্রিক।)
ব্যাংককের সুবর্ণভূমি বিমানবন্দরে আমার পাশে ছোট ছোট ইরানিয়ান বাচ্চারা হাতে সবুজ কাপড় পেঁচিয়ে 'মুসাউয়ি, মুসাউয়ি' (মুসা - 'ভি' না, ওরা 'উই' বলে শুনলাম) বলে চ্যাঁচাচ্ছিল। চারপাশে বড়রা একটা কথাও বললো না, একটা ধমকও দিল না! কেমন জানি লাগছিল তখন।
পরে বিস্তারিত লেখার আশা রাখি ব্যাংকক এবং ইরান দুটো নিয়েই, তবে মাহবুব ভাইকে অনেক ধন্যবাদ এ ঘটনা তুলে ধরার জন্য। আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস এবং বিবিসি দুটোই নেডার ঘটনা বেশ হাইলাইট করেছে দেখলাম।
এই ভিডিওটি আসলে হাজার হাজার ভয়ঙ্কর ঘটনার একটি, আমার পরিচিত ও বন্ধুদের যে ক'জন এখনও ইরানে আছেন তারা বলতে চাইছেন যে, গুপ্ত বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে তাণ্ডব চালাচ্ছে, হুমকি দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে এ্যাডাল্টরি'র অভিযোগ এনে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে, পরিবারের পুরুষ সদস্যদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে, আর নিখোঁজের তালিকা এতোটাই দীর্ঘ যে, এখন আর তাদের নিয়ে কেউ ভাবছে না, যারা জীবিত তাদের ভবিষ্যত নিয়েই মানুষ শঙ্কিত।
ইরানে যে মূল প্রশ্নটি নিয়ে মানুষ রাস্তায় নেমেছে তা আমার ধারণা আহমেদিনেজাদকে সমর্থন না করা বা মুসাওভি'কে সমর্থন করা থেকে নয়, বরং একদিকে গণতন্ত্রের নামে নির্বাচনও হবে আবার অন্যদিকে নির্বাচিতদের কোনও ক্ষমতা থাকবে না, ক্ষমতা থাকবে অনির্বাচিত ধর্মীয় নেতাদের হাতে, তারা ধর্মের নামে যাচ্ছে তাই করে বেড়াবে - এটা ঠেকাতে। তথাকথিত ইসলামী বিপ্লব দেখেনি বা এ সম্পর্কে আগ্রহহীন তরুণদের সংখ্যা ইরানের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫০ ভাগ - আজকে এরাই রাস্তায় নেমেছে, তারা এখন মুসাওভি'কে সমর্থন দিচ্ছে সত্য কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য প্রহসনের গণতন্ত্রকে হঠিয়ে সত্যিকারের গণতন্ত্রকে আনা- তারা মনে করছে এতে সময় লাগবে কিন্তু তারা এটা করবেই। আর সবচেয়ে বড় কথা, অনেকেই একে শুধু তেহরান কেন্দ্রিক বিক্ষোভ বলে খাঁটো করতে চাইছেন, এটা সত্য নয়। নির্বাচনের আগে আহমেদিনেজাদ রাজকোষ থেকে ব্যাপক অর্থ তুলে গরিবদের মাঝে বিলিয়েছে, এখন সেটা প্রকাশিত হয়ে যাবার পর প্রেসিডেন্টের ক্রয় করা ভোটব্যাংক-ও তার ওপর ক্ষিপ্ত।
আর এ কারণেই ইরানের এই নির্যাতিত মানুষের প্রতি আমার সমস্ত সমর্থন, কারণ ভোটের অধিকার না থাকার কষ্ট, গণতন্ত্রহীনতার দুঃখ, স্বৈরাচারের নির্যাতন সহ্য করা ইতিহাস বাঙালির চেয়ে আর কে বেশি দেখেছে বলুন? আমি তাই, ইরানের এই গণ-বিস্ফারণকে কোনও ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব'র চশমা দিয়ে দেখতে নারাজ।
ইরান - আজ ধর্মের বর্ম থেকে জনমানুষের মুক্তির মহাসড়কের নাম, এর বিরুদ্ধাচার মানেই ধর্ম দিয়ে মানুষ শাসনের পক্ষে দাঁড়ানো।
দিদি কি খামেনির ভাষণটা পড়ছিলেন?
ভিডিও চিত্রটি পাঁচ-ছয় সেকেন্ডের বেশি দেখার সাহস হয়নি ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আশা - আশঙ্কা নাকি নিরাশা দিয়ে শুরু করব?!
আশঙ্কা গুলোই আগে লিখি -
১. ইরানের মৌলানাদের ক্ষমতার দ্বন্দ্ব
খামেনির 'গ্রান্ড লিডার' বা 'সর্বাধিনায়ক' হওয়াটা সবাই সহজে মেনে নেয়নি। যদিও ২০ বছর আগের ঘটনা তবে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার মত না!
খামিনি মারজা বা আয়াতোল্লাহ্ ছিলেন না। যেখানে ইরানের সাংবিধানিক প্রথা হল সর্বাধিনায়ক হতে হলে তাকে মারজা হতে হবে। তাই সংবিধান পরিবর্তন করা হয় এবং খামিনিকেও আয়াতোল্লাহ্ করা হয়। এরপরে ১৯৯৪ সালে যখন খামেনি কে মারজা করা হয় সেসময়ও বির্তকের সৃষ্টি হয়। তখন ৪ জন আয়াতোল্লাহ্ এই নিয়োগের বিরোধিতা করেছিলেন।
এরপর আছে রাফসানজানি, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এবং বর্তমানে ‘ধার্মীক ও জ্ঞানী মোল্লা’দের যে ৮৬ জনের কমিটি আছে, ‘এ্যসেম্বলি অফ এক্সপার্টস’ তার সভাপতি। ৮৯ থেকে ৯৭ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এরপরে আবার ২০০৫এ ইলেকশন করে আহমেদিনেজাদ এর কাছে হেরে যান।
আশঙ্কাটা হল খামেনি বা রাফসানজানি, আহমেদিনেজাদ বা মুসাভি যেই আসুক সাধারণ মানুষের অবস্থার কোন পরিবর্তন হবেনা! ইরানে পুঁজিবাদী গণতন্ত্র আসবেনা।
২. মৌলানাদের দ্বন্দের সুযোগে অন্য শক্তির ক্ষমতা গ্রহন
যদিও এরকম কোন নিশানা এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি তবুও সামরিক শক্তির ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায়না।
মৌলানাদের দ্বন্দে খামিনির সর্বধিনায়কত্ব যদি প্রশ্নের সম্মুখিন হয় তাহলে ‘ইরানের সংবিধান রক্ষার্থে সামরিক শক্তির এগিয়ে আসা’ খুব একটা খারাপ স্লোগান হবেনা। বা ‘গণমানুষের স্বার্থরক্ষার্থে সামরিক শাসন’ এটাও চলতে পারে!
(এখানে আশঙ্কার কথাই লিখছি তো একটু নিজের ইমাজিনেশকে কাজে লাগনো খুব একটা বড় অপরাধ হবে বলে মনে করলাম না!)
৩. আশঙ্কার মূল ভিত্তি – আমেরিকা
উপরের দুটো আশঙ্কারই ভিত্তি ৩য়টা। বারক ওবামা তো ইরানকেই সবচেয়ে বড় ভয়ের কারণ হিসেবে আগেই চিহ্নিত করে রেখেছেন। আর সিআইএর অন্যদেশের অভ্যন্তরিণ বিষয়ে নাক গলানোয় বেশ পারদর্শিতা রয়েছে। ইরান ১৯৫৩ একটা নমুনা। আর আমার ২য় আশঙ্কা এসেছে চিলি ১৯৭৩ এর ঘটনা থেকে। এলেন্দে ১৯৫৮ তে জেতার পরে ১৯৬৪ তে হারাবার জন্য আমেরিকা অনেক চেষ্টা করে এবং সফল হয়। তবে আবার ১৯৭০ (বোধহয়)এ এলেন্দে ক্ষমতায় আসে। এরপরের বার আর ইলেকশন পর্যন্ত দেরি করার ধৈর্য ছিলনা! তাই ৭৩এ ক্যু!
এবার আসি নিরাশায় -
নিরাশা একটাই এই যে গণ আন্দোলন এটার কোন সঠিক আদর্শিক নেতৃত্ব নেই! মুসাভি বা আহমেদিনেজাদ দুজনেই আর্দশিক দিক থেকে খুব একটা দূরে বাস করেন না।
আশা –
ইরানের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ এর বয়স ৩০ এর নিচে। যারা ইসলামিক বিপ্লব এর পরে জন্ম নিয়েছে। শিক্ষার হার ৮০% এর উপরে। ইরানের মধ্যবিত্ত বাড়ছে। এছাড়া আছে ইরানের ইতিহাস এবং সভ্যতা। অন্যান্য বেশির ভাগ মুসলিম দেশ গুলো থেকে ইরানের পার্থক্য হল ইরান তার প্রাক-ইসলাম সভ্যতাকে অস্বীকার করেনা।
এদের মধ্যে থেকে নতুন চিন্তা এবং নতুন নেতৃত্ব আসবে যারা আসলেই গণতন্ত্রে বিশ্বসী হবে এবং সংস্কৃতিমনা-বিজ্ঞানমনস্ক একটা রাষ্ট্র তৈরি করবে।
তবে নেডার জীবনদানে যে বিপ্লব শুরুর আশা আমরা করছি তা কতদিনে আসল সফলতার মুখ দেখবে তার জন্য আমাদের তাকিয়ে থাকতে হবে হয়ত আরো বেশ কিছুদিন....
সমাধান তো
দেখিনা খালি সমস্যা
ভাইরে একদিকে ইরানে সমানে মানুষ খুন হচ্ছে আর আমাদের কিছু জেহাদি ভাইয়েরা (হিজভুত তেহারি) আবার সেই খুন সমর্থন করছে। নেডার মৃত্যুও তাদের কাছে জায়েজ। কারণ "সে তো আমেরিকার দালাল(!) মুসাভির পক্ষে ইরানের রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ করেছিলো। তাই ইরানের জাতীয় স্বার্থে শুধু তাকে না বা ৪০-৫০ জন না ২০০০-৩০০০ বিক্ষোভকারিকে খুন করা হালাল। কারণ ২০০০-৩০০০ মোট ইরানি জনগণের সামান্যতম অংশ মাত্র। এই ক্র্যাকডাউনের পর ইরানে শান্তি ফিরে আসবে। দালালেরা(!) পরাজিত হবে।" --ফতোয়ায়ে হিজভুত তেহারি।
হিজবুত তাহরীর নিজেগো খুব ইন্টেলেকচুয়াল মুসলিম গ্রুপ মনে করে! নানা কন্সপিরেসি থিওরি কপচায়, কয়েকটা সেমিনার কইরা আর নেদাগো গাইলাইয়া কি ইন্টেলেকচুয়াল হওয়া যায় তা তো দেখাই যাচ্ছে।
আরেকটা প্রশ্ন হল, ইরানের আভ্যন্তরীন বিষয়ে আমেরিকাকে বা পাশ্চাত্যকে নাক গলাতে নিষেধ করা হয়; তাহলে এই কট্টরপন্থী মুসলিম গ্রুপগুলো নাক গলাচ্ছে কেন?
তবে আল কায়েদা আর সুন্নী চরমপন্থী গ্রুপগুলো মনে হয় মহা খুশি হবে। শিয়ারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে! পারলে কয়েকটা আত্মঘাতী হামলাও করতো (ইরাকে ইতোমধ্যে করে ভাসায় ফেলতেছে)। ওগুলির তুলনায় হিজবুত তাহরীর অনেক, অনেকগুন ভাল, সেটা অবশ্য আমি মানি।
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ইরানের এই আন্দোলন যদি ধর্মীয় গোষ্ঠীতান্ত্রিক খামেনীয় একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় তাহলে অবশ্যই তাদেরকে সমর্থন করবো
আজ ইরানে যে সরকারী অত্যাচার চলছে এটা নতুন ঘটনা না .. খামেনীয় একনায়কতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইরানীরা অবরুদ্ধ, নিপীড়িত ... তবে সেই ইরানের পরিশুদ্ধির জন্য ইরানের জনগণেরই একসময় উঠে দাঁড়াতে হবে ... বর্তমান পরিস্থিতি সেদিকে মোড় নিলে সবচেয়ে ভালো আউটপুট পাওয়া যাবে ... সেটা হোক মনে প্রাণে চাই
আর ইরানের জন্য সবচেয়ে বড় আয়রনি হবে যদি এই আন্দোলন ম্রিয়মান হতে হতে এমনিতেই থেমে যায়; যেটা ভোট কারচুপির অভিযোগ কে প্রমাণের ধার না ধরেই সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলবে ...
এতে লাভ যুদ্ধবাজদেরই, এটা একদিকে যেমন যুদ্ধের দরকার হলে "ইরানের সাথে
সংলাপের প্রয়োজন নেই" বলার একটা ছুতো হিসেবে কাজ করবে অন্যদিকে ইরানের রেজিম চেঙ্জের মহান দায়িত্ব নেয়ার ছুতো হিসেবেও কাজ করবে (ইরাকের বেলা যা ঘটেছিলো)
অলরেডী প্রশ্ন উঠছে এমন সরকারের সাথে কি সংলাপে বসা যায়?... মনে হচ্ছে এই ছুতোয় সংলাপের পথ বন্ধ করার একটা কারণ দাঁড় করানো গেছে ... ভাবটা এমন যেন গত ত্রিশ বছরের ইরানের সাথে সংলাপে বসা যেতো, কিন্তু এখন আর এই কলঙ্কিনীর সাথে সংলাপে বসা যাবেনা; যদিও ইরানের বর্তমান সরকারী অত্যাচারের ঘটনাগুলো গত ত্রিশ বছরের ইরান সরকারের চরিত্রগত কোন বিশেষ পরিবর্তন নির্দেশ করেনা বলেই মনে করি
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
নিডা একটি রহস্যময় পর্বতের নাম যার উদগীরণে জোছনা আসে। হাতিম এগিয়ে যায়, পেছন পেছন শোকধ্বনির প্রবাহ।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অজস্র অন্ধকারে নিডা দাঁড়িয়ে থাকে। তার ছোখে মুখে অনন্ত জোছনা ...
কী বিভৎস্য!
একটি স্লাইডশো: http://www.nytimes.com/slideshow/2009/06/22/world/20090622-iran-user-slideshow_index.html
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ভিডির লিঙ্কটা আর কাজ করছে না।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নতুন মন্তব্য করুন