আমার একটা বদঅভ্যাস হচ্ছে ফেইসবুকে যার তার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা। গত এক সপ্তাহের বেশী ধরে লক্ষ্য করলাম প্রায় প্রতিদিন আমার কাছে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসছে অজানা মানুষের কাছে থেকে।
এমনিতে আমি সাধারণ নাদান পুলা। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, সচলায়তন সব মিলায়া সর্বসাকুল্যে ১৫০ জন ফ্রেন্ড আছে। আমারে কাছে মানুষ রিকোয়েস্ট পাঠায় মাসে একটা। আমি রিকোয়েস্ট পাঠাইলে ইগনোর করে। আমি একটা পুস্ট করলে গড়ে ৩টা লাইক বা কমেন্ট আসে। আমি সচলায়তনের মুর্শেদ কইল মানুষ ভুরু কুঁচকায়া জিগায় কুথাকার কিডা? সেই আমার কাছে প্রতিদিন অজানা মানুষ যখন রিকোয়েস্ট পাঠাইতে থাকে তখন মনে হয় জরুর ডাল কুছ টিকটিকি হায়।
প্রথম রিকোয়েস্ট আসল একটা কালো ছেলের কাছ থেকে। অ্যারিজোনা স্টেইট ইউনিভার্সিটি, মানে আমি যেখান থেকে মার্স্টাস করেছি সেখানে ল পড়ে। দেখি যে প্রোফাইলটা একদিন আগে তৈরী করা। মাত্র একটা পোস্ট। আমি যখন ঢুকি প্রোফাইল তখনই সে ছবি আপলোড করতেছে। বন্ধু এড করতেছে। খটকা লাগল। ডিনাই করলাম।
পরের দিন রিকোয়েস্ট আসল এক ফ্রেঞ্চ পুলার কাছ থেকে। সঙ্গে ফ্রেঞ্চ ভাষায় মেসেজ অ্যানসিস শিখতে চায়। অ্যানসিস হইল একটা সফটওয়্যার। আমি এর ডেভলপমেন্টের কাজ করি। মেজাজ খারাপ হইল এই ভাইবা যে, ফেইসবুক থেইকা টোকাইয়া আমার কাছ থিকা শিখতে চাইল কি ভাইবা!? ডিনাই।
তারপর দিন আরেক রিকোয়েস্ট, এক স্প্যানিশ লোক। সেও সদ্য প্রোফাইল খুইলা আমারে এড করছে। সঙ্গে কালো ছেলেটা আবার রিকোয়েস্ট করছে। সেই সময় এক আর্টিকেল পড়লাম যে এফবিআই ফেইসবুকে এইরকম ফেইক প্রোফাইল দিয়া মানুষ জনের তথ্য নিতেছে। আমার সন্দেহ তুঙ্গে। সব কয়টারে ডিনাই করলাম।
এরপর আরও একটা স্প্যানিশ পুলা, মাইয়া, আরেকটা শ্রীলঙ্কান পুলার রিকোয়েস্ট আসছে। সোজা ডিনাই করছি।
এমনিতে আমার প্রোফাইলে জানার মত কিছুই নাই। তারপরও এইটা খুবই ক্রিপি এবং বিরক্তিকর। এখন বইসা বইসা ফ্রেন্ড লিস্টি ক্লিন করি। সেইসাথে এইটাও জিজ্ঞেস করি, আপনার ফেইসবুকে কোন দুষ্ট আত্মা ঘাপটি মেরে নাইতো?
মন্তব্য
মামু। সাবধান। আগে খোঁজখবর নেন আপনার নামের কাছাকাছি নামে কোন আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী আছে কিনা। তালেবান বা ইরাকী হইলে আপ্নার খবরাছে!!!!!
যেহেতু এফবিআইয়ের সন্দেহভাজনদের তালিকায় ঢুকে গেছেন সুতারাং এক কাজ করেন। চুল, দাড়ি, ভুরু চেঁছে ফেলে শুধু গোঁফ রেখে চেহারা বদলে ফেলেন। দুনিয়ার কেউ চেহারা দেখে চিন্তেই পারবে না। হা হা হা... জাস্ট কিডিং।
http://www.infoworld.com/d/adventures-in-it/fbi-facebook-watching-every-move-you-make-954
হ সেডাই করতে হবে। তয় সন্ত্রাসী ডেফিনেশন চেইঞ্চ হইছে। এনিওয়ান ক্যান বি আ টেররিস্ট।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
[/quoteএমনিতে আমি সাধারণ নাদান পুলা। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, সচলায়তন সব মিলায়া সর্বসাকুল্যে ১৫০ জন ফ্রেন্ড আছে।আমি রিকোয়েস্ট পাঠাইলে ইগনোর করে। আমি সচলায়তনের মুর্শেদ কইল মানুষ ভুরু কুঁচকায়া জিগায় কুথাকার কিডা?
আসলেই চাপা। মামুর ফেসবুকে বন্ধুর সংখ্যা ২৭৮ জন। ☺☺☺☺☺
এখনই দেড়শ করতেছি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হাছা কইছু বুইনডি। সচলায়তনের এক আফারেই রিকোয়েস্ট পাঠাইছিলাম দুইবার। রিজেক্ট খাইছি। পরে বুঝছি উনি আসলে আমারে চিনতে পারেননাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মামু ভাই আমারে পাঠাইয়েন, দেইখেন এক্সেপ্ট করি কি না। ঈমানে কই আমি ৩ বছর আছি খোমাখাতায়, এফ বি আই না।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
আপনারে খুঁজে পাবো কিভাবে ভাবতে ভাবতে সার্চ দিয়ে দেখি পেয়ে গেছি। খুবই আইচার্য্য হইলাম। রিকোয়েস্ট অন দ্যা ওয়ে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- আমারেও রিকমেন্ড কইরে দিও!
আপডেটঃ আমিও পাইছি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে টিউলিপ। আমারেও অ্যাড করেন। আমি একজন সলিড লুল।
এফবিআইতে দুস্ত থাকা তো ভাগ্যের ব্যাপার। এড কইরালান।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হ কইছে!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সর্বনাশ, তারমানে প্রায় সাতশত লুক আর মহিলা ঘাইটা পচা আপেল বাইর করতে হইব এখন, অনেক ধন্যবাদ পুস্ট দেওনের লাইগা!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
এই দ্যাখেন। এরে কয় জনপ্রিয় লুক। সাড়ে সাতশ তার দুস্তের সংখ্যা!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হা হা হা, লুল গিরি করতে গিয়া যারে পাই তারেই এডাই, ৭০ জনের বাইরে কাউরে চিনি বইলা মনে হয় না
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমাকে একজন রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছিল। দেশী ছেলে মনে হয়। তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ভাই আপনার পরিচয়? জবাবে উনি বলেছিলেন এ প্রশ্ন তো মেয়েরা করে।
আরেকজনকে জিজ্ঞেস করলাম ভাই আমাকে চেনেন আপনি? উত্তরে বলে না, আমি আপনার নিক দেখেই যোগ করতে চাই। নিকটা নাকি পছন্দ হয়েছে
আরেকজনকে একই প্রশ্ন করলাম। উনি বললেন সচলায়তনের লোকজনদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নাকি ওনার খুব ইচ্ছে। সাথে উনি এও বললেন ইতোমধ্যেই ১৫জন সচল তার বন্ধু। আমি বললম, তা আপনি সচলে লিখলেই তো পারেন, এখানে লিখতে তো রেজিস্ট্রেশন করতে হয়না। বললেন সবাইকে দিয়ে সবকিছু হয়না।

আমি এইরকম কাউরে পাইনাই।
শুনলাম সচলদের কাছে নাকি বিভিন্ন ব্লগ থেকে দাওয়াত পত্র আসে। আমার কাছে তাও আসে না।
খালি কিছু ইমেইল আসে, যারা তাদের ব্লগে বাংলা স্ক্রীপ্ট মাগনা ইমপ্লিমেন্ট কইরা দিতে অনুরোধ জানায় (শুধু স্ক্রীপ্ট দিলে চলবে না, ইমপ্লিমেন্ট কইরা দিতে হবে)। কেউ কেউ ইয়াহুতে এড কইরা জিগায়, বাংলা ফন্ট আনব কিভাবে? বাংলা ফন্ট কোত্থেকে ডাউনলোড করা যাবে?
এই দুক্কু কাহারে জানাই!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আপনাকে মনে হয় ইসকিরিপ্ট রাইটার (ডেভলপার) হিসেবেই বেশি চেনে। দাওয়াত পত্র আসছিল আমার কাছেও। দু:খের বিষয় হলো ইমেইলে দাওয়াত দিয়ে সচলে এসে বলে গেছে আমি নাকি খুবই খারাপ মানুষ
- আমিও কোনো দাওয়াত দুওয়াতনামা পাই নাই। জনগণ মনেহয় বুঝে, "এই ব্যাটা আমাগো বলোগে আইলে বলোগ উইদিন টুয়েন্টি ফোর আওয়ার্সের মইধ্যে দেউলিয়া ঘোষণা করবো।"
আমরার মতোন অতি সাধারণ মানুষরে কেউ পুছে নাগো পিপিদা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হা হা.. আপনাদের গায়ে একটা গন্ধ আছে-- সেটা হলো আপনারা সচলায়তন বানাইছেন; তাই আপনাদের কেউ পুছে না। আমরা হইলাম পরে যোগ দেয়া মানুষ। তার উপর অনেক সচলই মোটামুটি সবখানেই লেখালেখি করেন। সেজন্যও হয়তো আহবান করে থাকতে পারে। তবে আমি মাইন্ড করিনাই। লেখার আহবান জানাতেই পারে। কিন্তু সচলায়তনে যে কারণে থাকি তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল এখানে আউল-ফাইল পোস্ট নাই। আর আমার এত সময় নাই যে দুই হাতে দুই ব্লগে লিখে যাবো।
দুক্ষুটা বুঝলেন না। আমারে জিগায় ফন্ট কোত্থেকে ডাউনলোড করতে হবে। এইটা এট্টা কথা?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
তা আর বলতে। কিছু মানুষ আছে যাদের চোখের সামনে খাবার ঝুলিয়ে দিলেও বলবে খাবারটা একটু মুখে ঢুকায়া দিবেন?
ইয়ে মুর্শেদ ভাই , বাংলা ওয়েবসাইট তৈরি করতে কি ফন্ট লাগে? ড্রুপাল জিনিসটা কি? ব্রাউজারের মত? এইটা কী ব্রাউজারের মত কইরা ইন্সটল করতে হয়? ...

ড্রুপাল পাইবেন
একটু জানায়া বাধিত করবেন
বেহেশতে অনেক ব্রাউজার পাইবেন
আমাদের ডিপার্টমেণ্টের চোখ ট্যারা করা এক আপু আছে
, তো সেই আপুর ফ্রেন্ডলিস্ট খুব ছোট্ট আমি কাল চারাল এর কিছু কাজে কামে ছিলাম বিধায় আমাকে যোগ করছে । তো আমার বেশ লুল ধরনের আকাইম্যা ফ্রেণ্ড আছে সেও নাকি ঐ আপুরে যোগ করছে আমি শুনে অবাক তোরে এডাবে ক্যান?!! তোরে চিনে? পরে সেই প্রোফাইল ভিজিট করে দেখলাম সেটা একটা ফেইক প্রোফাইল ছিল । পরে ঐ আপু নাকি ফেইসবুকে মেসেজ পাঠাইছিলো ফেইক বলে ... বেচারা বন্ধু হতাশ হইছিলো
মাঝে মাঝে মেসেজ দিয়ে জিজ্ঞেস করি, মাঝে মাঝে যোগ করে দেখি ফেইক মনে হয় কিনা , যদি মনে না হয় তাইলে রাখি তবে লিমিটেড প্রোফাইল করে রাখি ।
তবে স্বেচ্ছায় যদি কোন মেয়ে এডায় তাইলে বুঝি এইটা ফেইক প্রোফাইল!! আমারে কুন মেয়ে যোগ করবে?!! কার মাথা এত খ্রাপ হইছে!!??!!
_________________________________________
বোহেমিয়ান কথকতা
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
পিপিদা, মনে হয় দেশী ছেলে না, দেশী পোলা। পাঁচশর মতন ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ঝুলিয়ে রেখে দিয়েছি! ইগনোর করলে বারবার রিকোয়েস্ট করে। ঝুলে থাকা বরং ভালো। একজন তো আবার মাঝে মাঝেই মেইল করে পাঠায়...কি ব্যপার এপ্নেরে যে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাইলাম... কি করলেন সেটার? এই পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে আমার বন্ধু তালিকায়ও শাবল চালানো দরকার। প্রথম দিকে কিছু না বুঝেই এক্সেপ্ট করতাম সবাইকে, চৌদ্দশ বন্ধুর মধ্যে পাঁচশজনকেও মনে হয় চিনিনা।
____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
আমার অফিসের এক মেয়ে খুবই বাকপটু। তার কিউবিকেলের পাশ দিয়ে যেই যাক না কেন, আধা ঘন্টার আগে নিষ্কৃতি নাই। আমাকে প্রায়ই বলে আমার সাথে লাঞ্চ করতে চায়। একদিন বের হলাম তার সাথে। অনেক গল্প হল। শুনলাম তার এক মুসলিম ছেলে বন্ধু ছিল কোনো এক কালে। জানলাম সে ভিন্ন সংস্কৃতি/ধর্ম জানতে আগ্রহী। আমাকে কিছু প্রশ্ন করল এগুলো নিয়ে। সেরকম উল্লেখযোগ্য কিছু না, আমি বললাম এবং পরে ভুলেও গেলাম।
কিছুদিন পর আবার আমার সাথে বক্বক্ করার এক পর্যায়ে জিজ্ঞাসা করল, আমাদের কোনো বিশেষ ধর্মীয় দিন আছে নাকি সেই মাসে। আমি বললাম জানি না। ও বলল আমি যদি কোনো ওয়েবসাইট জানি যেখানে এই তথ্য জানা যাবে, ওকে যেন দেই, কারণ ও জানতে আগ্রহী। হুম, আমার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় সেদিন কিছু একটা বলল। কিন্তু তারপর চিন্তা করলাম, যেহেতু মেয়েটি বেশী কথা বলে, ওকে বেনিফিট অভ্ ডাউট দেই।
কিছুদিন পর বলল, ওর এক মুসলিম বন্ধুর বাসাতে বেড়াতে গিয়েছিল। আমার একই এলাকাতে। সেই লোক অমুক মস্জিদে যায়। তারপর জিজ্ঞাসা করল আমি কোন মসজিদে যাই।
আমি এখনও চিন্তা করছি, বেনিফিট অভ্ ডাউট!
সাবধান! কথা বুইঝা বইলেন। আমি যখন প্রথম আমেরিকা আসলাম তার প্রায় মাস ছয়েক পরের ঘটনা। এক আমেরিকান লোক ফোন করছে ল্যাবের অ্যাড্রেসে। আমারে জিগায় কোন মুসলিম অর্গানাইজেশনে আছি। সেও মুসলিম আর খুব ইন্টারেস্টেড তার জয়েন করতে চায়। আমি কই কয় কি বেটায়? ফাগল কি গাছে ধরে?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমেরিকা এত খারাপ জায়গা জানতাম না!
হায় হায় তাইলে আমার কী হইবো? কয়েকদিন আগে এক অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটা আমার কাছে ইসলামিক জ্ঞান আরজ করলো আর আমিওতো হেরে তামাম দুনিয়ার জ্ঞান দিয়া দিছি.......
মূর্তালা রামাত
খুব ভালো কাজ করছেন। বেহেস্ত আপনার জন্য ১৪০টা হুর বরাদ্দ।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মুর্তালা রামাত ভাই, আপ্নার কোন সমস্যা নাই। আপ্নে পবিত্র সিডনী শহরের বাসিন্দা। ☺
- আমার এক ইশকুলের ফ্রেণ্ড আছে, শালায় খালি সোন্দর সোন্দর বালিকা রেকমেন্ড করে। ওরা অবশ্য এখন লিস্টেই পড়ে আছে, এ্যাডানো হয়নি। চিনি না জানি না, হুদাই এ্যাডাইয়া তালিকা বড় করে কী লাভ!
ইদানিং একটা জিনিষ ফলো করতেছি। রিকোয়েস্ট আলে চুপ করে থাকি। যদি রিকোয়েস্টকারীকে আমি চিনি, আমার সাথে পরিচিত হয় তাইলে ভিন্ন কথা। কিন্তু আমার সাথে হাই হ্যালো নাই এমন কেউ হুদা একটা রিকোয়েস্ট পাঠাইলে রেসপন্স করার কোনো কারণ খুঁজে পাই না। আগে তাও এ্যাডানোর আগে সৌজন্যমূলকভাবে জিজ্ঞেস করতাম, "ক্যামনে চিনি ভাই!" এখন সেইটাও করি না। যে এ্যাড করলো, সে যদি সামান্য সৌজন্যবোধ না দেখায় তাইলে থাকুক ওয়েটিং লিস্টে পইড়া। আমি তো আর সামনে ইলিকশন করতাছি না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইলেকশন করতেছো না। কিন্তু বিয়েও তো করতে হইব নাকি? চিনা পরিচয় না থাকলে অফার আসবে কেমনে?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
দেখেন ভাই, এই লোক আবার সচলে শ্যালিকা খুঁজে বেড়ায়।
ধূগোদা, যেখানে দেখিবেন ছাই, উড়াইয়া দেখেন তাই।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
- আরে, কারো শালি তো আমারে রিকোয়েস্ট পাঠায় না। পাঠায় সব শালারা! আমি কি কারো শালা খুঁজি?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শালা যদি বন্ধু না হয় শ্যালিকা মিলিবে কিভাবে? কখনও পাবেনা, কখনও পাবেনা, কখনও পাবেনা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- শালিবানেরা এইভাবে বাংলা সিনেমার নাইকা স্টাইলে ইকোসহ "পাবে... কিন্তু পাবে না" বলে ধমকালে আর ক্যামনে পাই!
ইয়া মাবুদ, উঠালে। সাবকোহি উঠালে...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
অবিয়াইত্যা পোলাপাইনের এই এক সমস্যা। অভিজ্ঞতার অভাবে অমিত সম্ভাবনাকে পায়ে ঠেলে দেয়।
- হ আপনের মতো অভিজ্ঞতা নিতে গিয়া ন্যাটো ভুক্ত দ্যাশের উপর ঝাঁপাইয়া পড়ি আরকি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার সম্ভাবনাকে কে ঠেলল ?
- ঠেলাঠেলি করা একমাত্র মেম্বরের কাম। মেম্বরই এই দুনিয়াতে ঠেলাঠেলির সৌল এজেন্সী খুলছে। তেনারে ধরোন যায়। আমিও লগে আছি। বহুতদিন পরে চামে পাইছি মামুরে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরেকটা ভাবে নতুন বন্ধুর অনুরোধ যায়। ফেইস বুকে এক ধরনের আপ্লিকেশন আছে, কে প্রোফাইল দেখছে বলে। এই আপ্লিকেশন যোগ করলে আপনার এক বন্ধুর কাছ থেকে আরেক বন্ধুর কাছে স্বয়ংক্রিয় ভাবে অনুরোধ যায়। আমি এর ভুক্তভোগী। আমার বর খুব বুঝে শুনে বন্ধু তৈরি করে। আর আমি মোটামুটি বুয়েট, সিএসসি হলে অচেনাদের বন্ধুত্বের অনুরোধ গ্রহন করতাম। এই আপ্লিকেশন যোগ সময় আমি খেয়াল করেছিলাম সব বন্ধুর কাছে কোন একটা অনুরোধ যাবে তা বলা আছে। এর পর থেকেই আমার বর আমার অনেক ফেইসবুক বন্ধুর কাছ থেকে অনুরোধ পাচ্ছে যাদের তাকে অনুরোধ পাঠানোর কোন কারন নেই। আমিও অনেক অচেনা লোকের কাছ থেকে অনুরোধ পাই যাদের সাথে আমার সাধারন বন্ধু তারাই যারা এই আপ্লিকেশন যোগ করেছিল। এই বন্ধুত্বের অনুরোধ আবার একদিনে সবারটা আসে না। তাই খুব খেয়াল না করলে বোঝা যায় না যে এটা স্বয়ংক্রিয় ভাবে আসছে।
ইন্টরেস্টিং পয়েন্ট! এইটা জানা ছিল না। কিন্তু আমি যেই রিকোয়েস্ট পাইছি তারা লতায় পাতায় তো নাইই, বংশ বৃক্ষ ধইরা শিকড়ের শেষ প্রান্তে গিয়া মিলবে কিনা সন্দেহ। তবে আপনা পয়েন্টটা লক্ষ্য রাখবো।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এপ্লিকেশন রিকোয়েস্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসতে পারে, ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট এভাবে আসার কথা না ... শিওর না অবশ্য ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
সফটয়ার মানেই তাতে বাগ থাকবে(হেহে আমি আবার সফটয়ার নিরাপত্তা, নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে গবেষণা করি কিনা
)
আপ্লিকেশন নিয়ে ফেইসবুকে অনেক ২ নম্বুরীর সুযোগ আছে। যেকোন আপ্লিকেশ্ন যোগ করার সময় আসলে আমরা প্রোফাইলের তথ্য, বন্ধুদের তথ্য দেখতে পারার অনুমতি দেই। বন্ধুদের তথ্য জোগার করে তাদেরকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠানো একটা আপ্লিকেশনের জন্য ২ মিনিটের মামলা। সম্প্রতি একজন একেবারেই অপরিচিত লোক যে আমার বন্ধুর তালিকায় নেই, অনেককে সহ আমাকে একটা ভিডিও তে ট্যাগ করেছে। এইটা আসলে পুরাপুরি অসম্ভব হওয়ার কথা। কারন আমি আমার প্রোফাইল খুঁজে পাওয়ার অপশন বন্ধ করে রেখেছি। আমার বন্ধু নয় এমন কেঊ আমার নাম দিয়ে ও আমাকে খুজে পাওয়ার কথা না। তার পর আমার প্রোফাইল ছবির আলবাম এর আকসেস শুধু বন্ধু করা। তবু যে কেঊ বর্তমান ছবিটা দেখতে পায়(যদি সে আমার প্রোফাইলের লিংক ব্রাউসার এ সরাসরি দিয়ে যায়)
সফটয়ার ও সফটয়ার ইঞ্জিনিয়ার দের উপর বেশী বিশ্বাস করবেনা :D। কারন অনেক ধরনের নিরাপত্তা সফটয়ার তৈরির সময় ধরা যায় না। যখন ধরা যায় তখন শোধরানো যায় না, অথবা সফট্যার প্রকল্পের টাকায় কুলায় না।
ফেইসবুকে আমি যথেষ্ট সোশ্যাল, তবে অন্য কোন সূত্রে আগে থেকে আলাপ-পরিচয় না হইলে এড করি না ... প্রায় প্রতিদিনই নতুন ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে, তার মাঝে কিছুর সাথে হয়তো কিছু কমন ফ্রেন্ড আছে, কিছুর সাথে কোন কমন পয়েন্টই নাই ... কি বুইঝা যে এসব ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠায় আল্লাই জানে ... ইগনোর করলে অনেক সময় আবার রিকোয়েস্ট আসে, তাই বেশিরভাগ সময় ইগনোর না করে ঝুলায়ে রাখি ...
আবার অনেক সময় কাউকে হয়তো নিক দিয়ে বা অন্য কোনভাবে চিনি, কিন্তু নামে চিনি না ... এখন সে যদি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট করে কোন মেসেজ ছাড়া তাহলে তারে কেমনে চিনবো? সো এরাও বাদ ...
তারপরে আছে ইউনিভার্সিটির জুনিয়র বা সিনিয়র যাদেরকে হয়তো কখনোই দেখি নাই বা কথা বলি নাই; ভবিষ্যতেও কোন দরকার ছাড়া বলবো বলে মনে হয় না ... এদেরকেও আমি ফেইসবুকে এড করি না, কারণ ফেইসবুক খানিকটা হইলেও ব্যক্তিগত জায়গা; একদমই চিনি না জানি না এমন কাউরে আমি এই স্পেসে ঢুকতে দিতে পারি না ... সমস্যা হইলো এটা করায় আমার নাক-উঁচা বলে দুর্নাম হয়ে গেছে, বন্ধুবান্ধবের সূত্র ধরে কানে আসে ... কেমনে বুঝাই যে আমার সাথে কোন দরকার থাকলে জিমেইলে মেইল দাও, ফেইসবুকে এড করার কি দরকার ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
এই অবস্থা আমারও। ফেসবুকে অ্যাড করি না দেখে আমারে তো আজকাল লোকজন সরাসরি কয় আমি বলে ভাব মারি! আজব দুনিয়া!
ঝামেলায় পড়ছি কয়েকজন সিনিয়রে নিয়া- এরা কোন একসময় আমার টিচার হইলেও হইতে পারে, ইগনোর করার সাহস হইতেছে না।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
- ব্যাপার না। আমারে অনেক বন্ধু রিকোয়েস্ট পাঠায়ে বসে আছে, মানে সাজন ঝুলা ঝুলতেয়াছে। এর মধ্যে কয়েকজন আবার মঝে মধ্যে চান্দি গরম করা গালি দিয়া বসে, রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট করি না দেখে। তখন একটা ভেটকি দিয়া এ্যাডাইয়া দেই। কিচ্ছা খতম।
সবচাইতে মজা হৈছিলো নিজের বড় বইনরেও ঐভাবে ঝুলাইয়া থুইছিলাম লগে পরিচিত বার্তা দেয় নাই বইলা। কয়দিন পরে দিলো হুমকি, "অই শয়তান, এ্যাড করোস না ক্যান। থাবড়াইয়া কানপটি গরম কইরালামু তোর!" কি আর করা, পত্রপাঠ সুড়সুড় করে এ্যাড করে ফেললাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সম্প্রতি তো সচল নতুন ট্যাগিং পেল টিকটিকি, সচলের সবাইকে চোখ বুঁজে অ্যাডানো যাবে তো?
-------------------------------------------------------------------
স্বপ্ন নয় — শান্তি নয় — ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়
লেজ দেখে যায় চেনা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মানুষ নাকি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ইগনোর করতে করতে হাত ব্যাথা করে ফেলে
ফাডা কপাল!!!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
কী জানি। আমার যত বন্ধু তাদের সবাইকেই আমি নিজেই অ্যাড করছি। আমারে কেউ অ্যাড করেছে বলে মনে পড়ে না।
পোস্ট পইড়া আমার দুশ্চিন্তা বাড়লো আর কি !
সাধারণত আমি রিকোয়েস্ট পেলে একসেপ্টপ্রবণই থাকি। তবে কমন ফ্রেন্ডের তালিকায় যখন দেখি ৪০জন, ৭০জন বা ১০৪জন এরকম, তখন আর এদিকওদিক না ভেবেই একসেপ্ট করে ফেলি। বিশেষ করে সচল-বন্ধুরা যেখানে তাদের বন্ধু তালিকায় যুক্ত থাকেন, সেখানে তো একেবারেই নো-চিন্তা !
এখন তো মনে হচ্ছে প্রায় সবাই আমার মতোই বাদাইম্যা স্টাইলেই বন্ধু হয়েছে বা করেছে না জেনে না চিনেই। তাহলে আমার উপায় ! সাড়ে চারশ বন্ধু তালিকায় চেনাজানা তো হাতেগোনা গুটিকয় ! এখন কী করি বলেন তো !
তবে মজার বিষয় হচ্ছে, আমার বন্ধু তালিকা প্রায়ই দেখি কমতে থাকে। চেহারা-সুরতে সন্ত্রাসী-সন্ত্রাসী ভাব দেখেই কিনা মানে মানে কেটে পড়ে হয়তো। কিন্তু আমি যে আবার না করতে জানি না !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দাদা আমার কি হবে? আমি তো আমার ক্যাম্পাস এবং সচল বন্ধু তালিকায় মিল দেখলে বন্ধুত্বের আহ্বান চোখ বন্ধ করে গ্রহণ করি।
এবার ক্লিন করার দায়িত্বটা পালন শুরু করব।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
সময় নিয়ে প্রাইভেসী সেটিংস ঠিক করেন। আরেকটু বন্ধু ছাটাই করেন। ভবিষ্যতে বিপদের হাত থেকে বাঁচাবে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমিও আগে বাংলাভাষী বা বানভাসি কেউ রিকোয়েস্ট পাঠাইলেই অ্যাড করতাম। পরে একদিন দেখি আমার স্ট্যাটাসের স্ক্রীনশট নিয়ে আমার ব্লগের অ্যাডমিন নিজেই একটা পোস্ট দিয়ে ফেলল। সেই পোস্টে তাদের বিজ্ঞজনেরা আমারে বিয়াফক নিন্দা-মন্দ করলো। সেই ব্যাটারে ডিলিট করে ফ্রেণ্ড লিস্ট ঝাড়পোশ শুরু করছি, না চিনলে এখন আর কাউরে অ্যাড করিনা।
দরকারী লেখা। পাঁচ তারা।
কিছু লোকের কামই হৈল পৃথিমীর বেবাক জিনিস সম্পর্কে মানুষের মধ্যে হুদাই সন্দেহ ঢুকিয়ে দেওয়া। ফেসবুক দিয়া বহুত আকাম কুকাম হয়, এটা অবশ্য ঠিক - সন্দেহ পুরাপুরি অমূলক না। ফেসবুকের প্রাইভেসির কথা উঠলে আমার একটা কথাই মনে হয় - "ইউ গেট হোয়াট ইউ পে ফর"। তয় এত জনপ্রিয়তা বেড়ে গেলে "বন্ধু হিসেবে যোগ কর" অপশন উঠিয়ে দেন - কারো বাড়তি খাউজানি থাকলে অন্তত মেসেজ করতে পারবে - ভাই আমি আপনার অমুক লাগি - আমারে এড করেন
এইটা ব্লান্ট এপ্রোচ। আমি অজানা মানুষের কাছে আমার প্রাইভেসী বিক্রী করব কেন?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
বট হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। একসেপ্ট করেন, দুদিন পরে নীল বড়ি বেচার অফার দেবে। কী আছে দুনিয়া বলে যাচাই করতে চাইলে, নতুন একটা একাউন্ট করেন, তারপর তারে ফ্রেন্ড বানান। কাহিনী বের হবে। অচেনা কাউকে ফ্রেন্ড বানালে সে কিন্তু ইচ্ছা করলে বেইজ্জত করে দিতে পারে। (একটা নুড ছবি আপলোড করে আপনাকে ট্যাগ করে দিবে, আর তার নটিফিকেশন পাবে আপনার সব বন্ধুরা)।
ফেসবুক খুব বিপদের জায়গা।
- নীল বড়ি কী জিনিষ আলমগীর ভাই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তোমার এইটা লাগব না।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
যারে চিনিনা তার ইনভাইট এক্সেপ্ট করি না।
চউক্ষে না দেখা মানুষগো মইধ্যে খালি সচলের লুকজন্রে এডাইসি...
অচেনা কারোটা এড করি না, করা উচিৎ বলে মনেও হয় না...
_________________________________________
সেরিওজা
একেতো আমি কম্পুকানা মানুষ তার উপর ফেসবুকেও খুব বেশীদিন হয়নি।
কোথায় কী আছে খুব একটা খোঁজাখুঁজি ও করি না।
আমার বন্ধু লিস্টের সবাই সচলের লোকজন।
এর মধ্যে কে একজন ফেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো।
দেখলাম কোনভাবেই তাকে চিনি না। দুযেক জন কে নক করলাম চেনে কিনা।
কেউ ই চেনে না। বেচারা কিছুদিন পর পর নানা ভাবে প্রশংসা করে আর এ্যাড করার রিকোয়েস্ট পাঠায়। কিন্তু ভরসা পাই নি বলে ঝুলিয়ে রেখেছি। এবার বোধ হয় ইগনোর করা দরকার।
ওয়াইল্ড স্কোপের সাথে দ্বিমত। ফেইসবুক এবং অন্যান্য সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটের যারা ব্যবহারকারী তাদের একটা বিরাট অংশ বিভিন্ন ধরণের সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন। তাদেরকে সচেতন করাটা তাই আমার মতে বেশ জরুরী। সামান্য কিছু নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেই কিন্তু এটা করা সম্ভব।
সুমন ভাই, ফেইক প্রোফাইল থেকে অ্যাড রিকুয়েস্ট আশার থেকেও বিরক্তিকর যখন দেখবেন আপনার ছবি/নাম/তথ্য দিয়ে প্রোফাইল তৈরি হয়ে গিয়েছে। আমার অনেক বন্ধু/আত্মীয় এর শিকার হয়েছেন। এখানে প্রসংগক্রমে বলে রাখি, ফেইসবুকে বন্ধু তালিকায় থাকা কিন্তু সন্দেহজনকদের জন্যেও কিন্তু আলাদা ফিল্টার ব্যবহার করা সম্ভব।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
হ ফেইক প্রোফাইল আরো বিরক্তিকর।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
‘অচেনা কাউকে অ্যাক্সেপ্ট করি না' - নীতিতে বিশ্বাসী। ইগনোরও করিনা, ফলে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট কিউটা বেড়েই যাচ্ছে। কয়েকটা রিকোয়েষ্টের প্রফাইলের ছবি দেখলে বুকের বা দিকে চিনচিনে ব্যাথা হয়, নিজের ‘বুকের পাটা’ নেই দেখে অ্যাক্সেপ্ট করা হয়ে উঠেনি, ফরোয়ার্ডের অপশন থাকলে কয়জনকে পাঠানো যেত।
যেহেতু ঘটনাটা একেবারেই শেষ হয়েছে বলে বিশ্বাস করি, তাই কিছুটা শেয়ার করি। মাস দুয়েক আগে ‘অমুক ফ্যান ক্লাব’ থেকে একাধিক বার আমন্ত্রণ পেলাম। আমার অ্যাক্সেপ্ট করা উচিত এমন ফ্যান ক্লাব থেকে। ‘বিস্তারিত দেখার’ সময় পাইনি বলে অ্যাক্সেপ্ট করা হয়নি। গতমাসে দেশের বাইরে গেছলাম, তখনই ফোন, ‘অমুক ফ্যান ক্লাব’ আসলে একজনের সচিত্র চরিত্র নষ্ট করার একটা প্রয়াস। তাও আমার খুব কাছাকাছি… প্রথমেই নিজেকে ধন্যবাদ দিলাম নিজের নাম সেখানে অন্তত ছিলনা… তারপর সেই…।
এই মাসে ফেসবুক ব্যবহার করে শেয়ার বাজারে কারসাজির খবরটা দেখে ভাবলাম দেশ ভালই এগিয়ে যাচ্ছে টেকনোলজিতে…।
- আমার কিউতে এরকম দিল থামিয়ে দেয়া ফটুকঅলা কয়েকটা প্রোফাইল আছে। সেদিন দেখলাম দুইজন তুখোড় সচল এমন একজনকে বন্ধু তালিকায় যোগ করে রেখেছে। আমি তাঁদের নাম দেখেই এ্যাডাবো ভাবছিলাম। কিন্তু বাগড়া দিলো প্রোফাইলের ফটুক! মন উদাস হইলে ফটুকটা এক নজর দেইখা আসি গিয়া। সব বিষণ্ণতা আছান হয়ে যায়।
আপনার লিংকগুলা দেখাইয়েন নৈষাদ ভাই। খুব কঠিন কিছু না। প্রোফাইলটা খুলে এ্যাড্রেসবার থেকে লিংকটা কপি করে আপনার ফ্রেণ্ডলিস্ট থেকে ধুগোর নামটা খুঁজে বের করে একটা মেসেজ দিয়ে দিলেই হবে। বাকিটা আমি সামলাবো নে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনেক সচলদের ব্যক্তিগতভাবে চিনিনা। লেখা দিয়ে চিনি। এঁদের অনেকজনকে এড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছি, দুই-চারজন বাদে বেশিরভাগ এড করেছেন। সচলদের মধ্যে কেউ আমাকে রিকোয়েস্ট পাঠালে আমিও এক্সেপ্ট করেছি।
সম্প্রতি তিথীডোর আমাকে তাঁর ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে কিকাইছেন কারণ আমি তাঁর ডাবল মন্তব্য ক্লিকানো আর নাম নিয়ে খুনসুটি করেছি ব্লগে।উনার নাকি মাথাগরমইয়াগেসিল। আর উনার মতে কিকানো না, ব্লক করা বেদ্দপি।
আমারে আর কেউ কিকাইছেন নাকি জানি না। তিথীডোরের ব্যাপারটা জানতাম না। একজন জানালেন। যাই হোক এডানোর একটা বাজে অভিজ্ঞতা।
আর আমি কাউরে কিকাই নাই।
শুভাশীষদা,
কিকানো বেয়াদবি সেটা বলেছি!
কাজটা রাগের মাথায় করা সেটা বলেছি!
বয়সে আমি অনেক ছোট, ক্ষমা করবেন আশা করি... তাও!!
এরপরও ফুঁসে আছেন? স্বাভাবিক..
চাঁটগাঁইয়া> সচল এবং অতি শক্তিমান লেখকদের তালিকা থেকে হটিয়ে তখনো আরাম পাইনি, এবার এই মন্তব্যের পর কপালে কি আছে কে জানে!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফুঁসে নাইরে ভাই।
লেখার শিরোনাম দেখেন-
ফেইসবুকে অজানা মানুষের বন্ধুতা .........
এটা একটা অভিজ্ঞতা। তাই জানালাম। আপনি আরামে থাকেন।
বর্তমান বেকারদিনের অনেকটা সময়ই ফেসবুকে কাটাই... বন্ধুতালিকার অধিকাংশই সচলায়তনের চেনামুখেরা, যাদের শতকরা ৯৫ জনকে নিজ থেকেই যোগ করেছি!
বাকি পাঁচভাগ উল্টোদিক থেকে আমন্ত্রণ এসেছে..
শুভাশীষদা,
আবারো বলছি আমি বিব্রত এবং অত্যন্ত দুঃখিত!
ভালো থাকবেন..
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- কিকানোতে তেব্র দিক্কার
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কি আর করা!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একটু বুঝে করো, দরকার হলে মাথা ঠাণ্ডা করে, কেমন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
@বুনোপা,
নুতন করে আর কি হবো?
যদিও এক পোস্টে চার কপি চোখে পড়েছিলো, কোথায় যেন আজও তৃতীয়মাত্রা দেখলাম...
যা হোক, 'ম্যান ইজ মরটাল'! মিলেমিশে করুক সবাই, ট্রেডমার্ক আমারি থাক
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চড়ামেজাজের কারণে প্রায়ই নানা ঝামেলা পাকাই...
ঠিকাছে আপু!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ডুপ্লিমন্তব্যের স্বত্বাধিকারী হওয়ার আগেই মাউসটা বদলাও, আপু।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- খাড়ান চেক কইরা আসি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মুছে দিলাম।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
শুভাশীষদা সরাসরি নাম ধরে মন্তব্যে অভিযোগ করাটা একটু ইয়ে লাগল। আড্ডাঘর, ব্যক্তিগত মেসেজ, ইমেইলেও ঝগড়া করতে পারতেন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমি প্রথমে একজন সচল বলে মন্তব্য করে প্রিভিউ দেখে পরে আবার নাম দিয়ে দিলাম।
ভদ্রলুকগিরির ভেরান্ত ধারমার দিকে আর গেলাম না।
তিথীডোর,
আপ্নেরে আবুর রিকোয়েস্ট পাডাইতেসি। খাড়ান।
এডানো হইয়াছে!
এবার নিঃশ্বাস লই...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
@তিথীডোর বোন, দাশভ কে কিকানোর অমিত সাহসের জন্য অভিনন্দন নাও। আমিও মাঝে মাঝে কিকানোর চিন্তাভাবনা করি
-------------------------------------------------------------------
স্বপ্ন নয় — শান্তি নয় — ভালোবাসা নয়,
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জন্ম লয়
দিদি,
এতো তুলকালামের পর ফের খোঁচা দিচ্ছো??
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এই বদঅভ্যাস আমারো ছিল, একভাবে এখনো আছে। ধুমধাম অ্যাকসেপ্ট করতাম এক সময়। তারপর গত বছর হিমুর কাছ থিকা অন্য আরেকটা বুদ্ধি পাইলাম। আত্মীয়-স্বজন আর বাল্যবন্ধুদের পুরানা অ্যাকাউন্টে রাইখা ভার্চুয়াল পরিচিতদের জন্য অন্য আরেক্টা অ্যাকাউন্ট খুললাম। সেইখানে আমার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র নাই বললেই চলে।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ডাবল প্রোফাইল মেইনটেইন করা ডাবল ঝামেলা। আমার সবাই এক প্রোফাইলে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমার কাছে ফেইসবুক ভাল একটা সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট মনে হয়। আমাদের স্কুল ফ্রেন্ডদের এত বছর পর পেয়েছি (আমরা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছি), কিছু কলেজের বন্ধুও আছে, ঢাবি'র একটা বড় গ্রুপ যারা আমাদের ব্যাচের, এমনকি বুয়েট, মেডিকাল কলেজগুলো ছাড়াও অন্যান্য জায়গা থেকে ফ্রেন্ড আছে, যাদেরকে চিনি, কোনও একসময় একসাথে কোথাও পড়েছি, তারা আছেন। তার উপর সিনিয়ার-জুনিয়ার ফ্রেন্ড, স্কুল-কলেজ-ইউনি থেকে। বাইরে আসার পর আরও যোগ হয়েছে, এখনও হচ্ছে - এদের সবাইকেই আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তারপর এখন যোগ হয়েছে সচল থেকে। আর, আত্মীয়স্বজনদের কথা তো বল্লামই না - অনেকেই আছেন এবং এভাবেই আমরা যোগাযোগ রাখি সারা দুনিয়া জুড়ে, সবসময় মেইল করা সম্ভব হয় না!
তবে হ্যাঁ, কমন্সেন্স প্রয়োগ করা খুব জরুরি। বুঝতে হবে কাকে যোগ করা যাবে - যাকে চিনি না, এমনকি অনেক কমন ফ্রেন্ড থাকার পরেও, তাদের সাধারণত যোগ করি না। আর, প্রোফাইলের ছবি (কোন থিম থেকে নিজের) বদলালে তো কোন কথাই নেই, সমানে রিকোয়েস্ট আসতে থাকে। আমার কোন স্টুডেন্টকে কখনও যোগ করি না, আমি বলেও দেই। ফার্মভিল, মাফিয়া ওয়ার্স, বার্থডে রিমাইনডার, কে কখন প্রোফাইল দেখলো - এসব ফালতু আপ্লিকেশন কখনও এক্সেপ্ট করি না, ট্যাগড হলেও ট্যাগ উঠিয়ে দেই। আর, যদি দেখি যে কেউ খুব ফালতু কাজকারবার করে বেড়াচ্ছে, কিম্বা বেশ অফেন্সিভ কমেন্ট করলো, কিম্বা খুব বেশি হয়তো চিনি না, শুধু একবারই ক্লাস/ মিট করেছি এবং ভবিষ্যতে আর কখনও আমাদের কাজের ক্ষেত্র ক্রস করবে না, ডিলিট। মাঝে মাঝে লিস্টের শুদ্ধি অভিযান চালানো ভাল।
কাজেই যেমন সন্দেহবাতিকগ্রস্ত হওয়া উচিত নয় সবসময়, তেমনি বিচক্ষণতারও দরকার আছে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
ফেসবুকরে আমার কখনোই ব্যক্তিগত কিছু মনে হয় নাই। আমার ব্যক্তিগত কিছু ফেসবুকে রাখি না। ফলে আমি সবার জন্য উন্মুক্ত। কেউ রিকোয়েস্ট পাঠালে আমি সাধারণত যোগ করে নেই। আমি নিজে রিকোয়েস্ট কমই পাঠাই। চেনা হলে অবশ্য পাঠাতে ডরাই না।
ফলে আমার বন্ধু তালিকা হাজারের উপরে। তবে মজার কথা হচ্ছে এর প্রায় সবাই-ই আমার চেনা বা বিভিন্ন যোগসূত্র আছে। কিছু আছে ফেইক। সেটা বুঝি। কিন্তু এখন ঝাড়ু দেয়ার সময় পাচ্ছি না। হাজারজন থেকে ঝাড়ু দেওয়াটা অনেক সময়সাপেক্ষ।
চরম সন্দেহ হলে অবশ্য তারটা এক্সেপ্ট করি না। বেশি জ্বালাইলে দুয়েকজনকে ঘাড় ধাক্কাও দেই।
একটা মজার ব্যাপার হলো অনেকেই এ্যাড করে, যোগ করি আমি। কিন্তু তখনও জানি না এ কে? পরে দেখা যায় তাকে চিনি আমি। যেমন একজনরে বন্ধু তালিকায় স্থান দিলাম ভদ্রমহিলা বইলা। তখনও বুঝি নাই এইটা কে? তারপর একদিন দেখি চ্যাট করতে চায়। কথা বলতে গিয়ে দেখি আরে এরে তো আমি ভালোমতোই চিনি। এক গায়কের সাবেক গার্লফ্রেন্ড।
আবার সেদিন হঠাৎ দেখি একজন জিগায় কেমন আছি? আমি তো চিন্তায় পড়লাম, এরে তো চিনি না। লগে লগে তার প্রোফাইলে গেলাম, তখনো চিনি না। এ্যালবামে গিয়ে কয়েকটা ছবি দেখে বুঝলাম আরে এইটা তো ব্ল্যাকের জন! কবে সে আমার ফেসবুকে ঢুকছে তাই জানি না।
আরেক মেয়ের রিকোয়েস্ট পেয়ে নিলাম তালিকায়, তখনো চিনি না। পরে দেখি এইটা আর কেউ না, আমগো এক জনপ্রিয় নায়িকা। লোকজন জ্বালায় বলে আসল নামে প্রোফাইল খুলছে আর ছবি রাখে নাই, যাতে কেউ না চিনতে পারে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনে তো বিখ্যাত মানুষ। আমজনতার লগে তুলনা কইরা লাভ আছে?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
লেখার ধরণে মজা পাইলাম।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
থ্যাঙ্কু। লেখার রেসিপি দিয়া দেই:
প্রথমে লবন আর হলুদ দিয়ে মাখায় রাখবেন ১০ মিনিট। তারপর পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন আর আদা, তেলের মদ্যে দিয়া লাড়তে থাকেন। এর মাঝখানে লেখাটারে ছাইড়া লাড়তে থাকেন। ভালো মতো কশানি হইলে পানি দিয়া সিদ্দ দিয়া রাখেন। রান্না শেষে সচলায়তনে পরিবেশন করেন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমি আছি বিপদে! ফেসবুক আমার লুলচরিত্র বুইঝা ফেলছে!! ডানদিকে প্রস্তাবসমূহে যাদের পর্যায়ক্রমে দেখা যায় সবাই বালিকা। না পারি অ্যাডাইতে, না পারি খেদাইতে। এই মুহূর্তে 'র' আদ্যক্ষরের একজন সুকেশী সুহাসিনীকে দেখাইতেসে।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
না, তুমি যে 'কিউট' দেখতে আর তার উপরে ভাল বাঁশি বাজাও, সেজন্যই আসে। তবে ক্রসামার দেখলে বাদ দিও না, তারা অনেকেই তোমাকে চিনে!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- বালাইষাট! রাহিন কেনো ক্রসামার এ্যাডাতে যাবে? রাহিনকে উদ্ধার করার জন্য কি আর আমরা বেঁচে নেই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাই নাকি? দিবো আপনার প্রোফাইল ফরোয়ার্ড করে স্কুল গ্রুপে আর ফ্যান পেইজে? তখন 'এত সুখ কোথায় রাখি' করে হার্টফেল করলে কিন্তু আমার দোষ নাই!
তবে এই লোটা নিয়ে, ধূতির খেট ধরে 'ইয়ে' করতে যাওয়ার প্রোফাইল পিক দেখে খুব কম ক্রসামারেরই এডাবার সম্ভাবনা আছে, হে ধূগো!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- ঈশ! কতো কইরে বলি, ঐটা ইয়ে করতে যাওয়ার লোটা না। শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পথে কেনা মিস্টির হাঁড়ি। কেউ শোনে না, বুঝেও না! দেন বালিকা মহলে আমার লিংক ফরোয়ার্ড করে। হার্টফেল করেই বরং মরি।
গুডবাই ইয়ে দুনিয়া, গুডবাই ইয়ে মেহফিল
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লে বাব্বাহ্!
একদিকে বলে কি-না বালিকা মহলে লিঙ্ক ফরোওয়ার্ড করে দিতে, ওদিকে আবার নিজেই স্বীকার যাচ্ছে যে, 'শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পথে কেনা মিষ্টির হাঁড়ি'! এত্ত বড় 'ম্যারেড লুল পাব্লিক' থাকতে আমি ফরোওয়ার্ড করে দেবো লিঙ্ক?!?! নেহিইইইইইইইইইইইই (হেমা মালিনিকে চিন্তা করতে হবে এখানে)! আমার ভাবির কথা আর সাথে না হওয়া মিনি-লুল্গুলোর কথা অবশ্যই চিন্তা করা দায়িত্ব আর কর্তব্য।
উঠালে খুদা, ইতনা বাড়া লুল্কো, অওর দুনিয়া বাঁচালে আর আমাদেরকেও।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
ইয়ে মানে ...
আমি ফেসবুকের অটো সাজেশনগুলোর কথা বলছিলাম আপা। তারা নিজে অ্যাডাতে চাইলে কি আমি চুপচাপ বসে থাকার লোক?
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
না, না - সে কী আর বলতে। তারানা মাইর না দিলেই হলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
এবারে পালাতে হচ্ছে!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
মাঝে মাঝে লিস্ট হান্ট করা ফরজ। শুরুর দিকে অধিকাংশ যারা আমাকে অনুরোধ করেছে, তাদের যোগ করেছি। তারপর দেখি কোনো খবর নাই। একদিন লিস্ট ধরে একটা ঝাড়া দিলাম।
ফেসবুক আমার কাছে এখন পর্যন্ত কোনো কাজে আসে নি। বুয়েটে আমাদের ব্যাচের ফার্স্ট বয় যে ছিল, তার ফেসবুক একাউন্ট নাই। আমি ছিলাম টোয়েন্টি এইটথ
, আমার আছে। কিন্তু আমার টাইম ম্যানেজমেন্ট নাই। তাই সঙ্গিনীকে বলেছি আমার পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিয়ে আমাকে না জানাতে। ফলে ফেসবুক ছাড়া আছি। কিছুই যাচ্ছে আসছে না। ফেডারেলদের গুষ্ঠি গিলাই।
ভাইয়া আপনার জীবনে একটা জার্নি দরকার। আমার ধারমা আপনি যে বাসাতে জন্ম নিয়েছিলেন এখনো সেখানেই বা তার ২০ কিলো রেডিয়াসের মধ্যেই বসবাস করেন। অথবা স্কুলে থাকতে আপনি ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিলেন আর যেচে যেচে ক্লাসের ছেলেদের মার খাওয়াতেন
অনেক লং-লস্ট বন্ধুদের ফিরিয়ে দেবার জন্য আমি ফেসবুকের কাছে কৃতজ্ঞ...
হে হে, আপ্নে খালি হাসান মিয়া। এত হাসাইলে তো জোকার কইবো।
না, জন্মস্থান কুটিকুটি মাইল দূরে। বাসাও চেঞ্জের উপর আছে। নটরডেম-এ মনিটর থাকা অবস্থায় তেমন একটা পিডা কাউরে খাওয়াই নাই। যা যোগাযোগ সব ফুনে। ছবি দেইখা আর কমেন্ট কইরা যোগাযোগটাই একটা ভ্রান্ত ধারমা। ফুন কইরা যোগাযোগটাও অবশ্য ভ্রান্ত ধারমাই। এই ভ্রান্ত ধারমার দুনিয়ায় আমার কোন কৃতজ্ঞতা নাই।
আমি ছুটো থাকতে এই কাজ কর্ছিলাম মনে হয়
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
আচ্ছা, আমার মনে দুইদিন ধরে একটা প্রশ্চেন খচখচ করতেসে - কাউকে 'হাইড' করলে কি সে বুঝতে পারে যে আমি তাকে হাইড করসি?
====================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
না মনে হয়। আমি এই পর্যন্ত বেশ কয়েকটারে বোরখা পরায় রেখেছি।
খুব পরিচিত দুইজনকে আমি কিকাইয়া ব্লকাইছি এই পর্যন্ত কিছু বিশেষ কারণে
একজন অপরিচিতরে কিকাইলাম আমারে ধর্ম উপদেশ দিছিল বইলা
০২
আমি ফেসবুকরে ব্যক্তিগত কিছু ভাবি না
স্রেফ লেখা একটা নেটওয়ার্ক
তাই কাউরে নিয়াই ভাবি না
আর তথ্যগুলাও ওপেন
আমার নিজেরও একটা ফেসবুক একাউন্ট। সেখানে আমার ভাইস্তা ভাতিজি যেমন আছে, তেমনি আমার খালা মামাও আছেন। খুব কমই ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ইগনোর করি, অনেকটা বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতির (কাহারো সহিত শত্রুতা নয় সবার সহিত বন্ধুতা) মত বন্ধুসুলভ ফেসবুকনীতি আমার। যার ফলে ১৫ থেকে ৭৫ এইজ গ্রুপের সবাই আছে আমার লিস্টে। একটু অসুবিধা হয় মাঝে মাঝে, কিছু লেখার আগে অডিয়েন্সটা ভাবতে হয়।
তবে সিকিউরিটি বা এফবিআই নিয়ে আমি ভাবিত নই, আমার ক্রেডিট চুরি যে করবে তার লাভের চেয়ে বিপদই বেশি হবে। আর এফবিআই, উনারাতো বাসায় এসেও বেঁধে নিতে পারেন, ফেসবুকে আমার বাচ্চা কাচ্চার ছবি দেখে মনে হয় না সময় নষ্ট করবে তারা।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমি সবার রিকোয়েস্ট গিলি, তবে কয়দিন আগে এক নীল বডিওয়ালারে ইগনোর করেছি। তবে অ্যাপ্লিকেশন গেলা বন্ধ করে রেখেছি আপাতত!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
আমি কাউরে অ্যাডাই না...যদিনা পরিচিত হয়... অনেক পরিচিতকেও অ্যাডানো হয়না যদিও...
যখন সময় ছিলোনা তখন দিন্রাত ফেসবুকিং করতাম...এখন মনে হয় বড় হয়ে গেসি...
চেহারা ভালো দেইখাও আগে অ্যাডাইতাম... এখন সেইটাও করা যায়না...
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এহেম, আমার ৭০ টার মতন একাউন্ট ছিল (কসম!), ওয়ারবুক নামে একটা গেম ছিল ওটা খেলার জন্য। ইউনাইটেড টার্কিশ এলায়েন্সের সাথে ষড় করে ওই গেমটার বারোটা বাজানোর (মূল প্রোগ্রামাররা চিটিং এ বিরক্ত হয়ে রিজাইন দিয়েছে, সত্যি!) পর ছেড়ে দিয়েছি।
তো ঐ ৭৫ টা একাউন্টের মধ্যে তিরিশটা ছিল কানাডিয়ান (আমার মত আরেকজন মাল্টির তত্ত্বাবধানে) আর কিছু টার্কিশ। বাকি বিশ-পঁচিশটা ছিল বাঙ্গালি একাউন্ট। আপনারা শুনিয়া যারপরনাই আহ্লাদিত হইবেন যে, ঐ একাউন্টগুলার ফ্রেন্ডলিস্টে সচলেরাই (এবং তাদের ভাই-বেরাদরেরা) ছিল মোটামুটি মেজরিটি
অতএব ভাইসব এবং বোনসব, একটু খিয়াল কইরা
আমি ১১৪টি মন্তব্য পড়বার সময় পাই নাই... তবু যা পড়লাম তাতেই মুগ্ধ! নিজের অভিজ্ঞতা হল - ইদানিং হোমপেজ-এ বন্ধু সাজেশনে অনেক অজানা মানুষের নাম আসছে, কোন common বন্ধু নেই, তার উপর আবার আপনি এবং ইনি অমুক নেটওয়ার্কের অন্তর্গত, অমুক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন... এই সব লেখা থাকে। ব্যাপারটা বিরক্তিকর, আমি পরিচিত হতে চাইলে নিজে খুঁজে নেব এটা একটু ডেভেলপারদেরকে বোঝাতে পারলে ভাল লাগত... সব সাজেশন এক এক করে কেটে দেয়াও সময়সাপেক্ষ। তা সে যাকগে, আমার এমনিতেই অল্পে বিরক্ত হবার বাতিক আছে বলে শুনে আসছি!

ব্যাপার হল খুব কম মানুষকে আমি নিজে থেকে অনুরোধ পাঠিয়েছি, কারণ নিজে থেকে পরিচিত হতে চাইবার মত আগ্রহ তারা তৈরি করেছেন, আর কিছু আছেন যাদের সাথে সহজে যোগাযোগ রাখবার জন্যে FB চমৎকার মাধ্যম। আর ১০৮ জনের বাকি সবাই আত্মীয় বা ছেলেবেলার বন্ধু। পরিচিত হলেও নিতান্তই কাছেরলোক না হলে আমার কাছে পাঠান add request আগে ঝুলতে থাকতো, বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদেরগুলি। সাধারণত তারা নিজেরাই একসময় request ফিরিয়ে নিতেন। আর আমাকেও পরবর্তীতে দেখা হলে সাফাই গাইতে হত না কেন add করি নাই, বলা যেত - ওহ! FB, ওটা আসলে আমি তেমন use-ই করি না (কথা একপ্রকার সত্য, কাজের ফাঁকে gamesগুলি খেলাতেই বেশি আগ্রহ!) কিন্তু FB-এর privacy policy-র সাম্প্রতি্ক পরিবর্তনের কারণে ঘটনা জটিল আকার ধারণ করেছে। এখন যে-ই আপনাকে request পাঠাক না কেন, তার info যতটুকু দেখাতে চায় সেটুকুর বাইরে আপনি দেখতে না পেলেও, অত্যন্ত আনন্দের(!) বিষয় আপনার ছবি post থেকে শুরু করে Status update সব info তার হোমপেজে চলে যাবে, আপনি তাকে add না করলেও, এবং সব কিছুই Only Friends সিলেক্ট করে রাখলেও, (আমি বন্ধুর fake ID দিয়ে verify করে দেখেছি, ঘটনা সত্য)! কি মনে করে FB আলারা এ কাজটি করেছেন তা আমি জানিনা, তবে আমার privacy-র যে ১২টা বেজে গেছে তার জন্যে আমি চিরকৃতজ্ঞ!
অনেক বড় post লেখা হয়ে গেল... খালি আর একটা কথা ছিল -
মুর্শেদ ভাই, রায়ান এসছে আপনার দেশী দলে ভিনদেশী বাদক ব্যাপারটা verify করতে, আপনাকে add করেছি আবিরের থেকে, কবিতা পড়ে আকুল হয়ে গিয়ে, টুশী আপু এসছেন কান টানলে মাথা আসে সেত জানা কথা ... এখন বলুন আপনাদের কে কে ওৎ পেতে থাকা বিপজ্জনক শিকারী?! কাকে বাদ দেব জানান দ্রুত, ১০৮... থুক্কু ১০৯ জনের লিস্টি টা হটাৎ করেই বিশাল মনে হচ্ছে!!
_______________________________
তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে এ পৃথিবীর সরাব জজ্ঞাল
আমার প্রথম এফবি খুলেছিলাম ০৬ তে তখন ফ্রেন্ড ছিল ২০-৩০ জন সব পরিবারের,এরপর যখন এইচ।এস।সি দিব ততদিনে আমার প্রোফাইলে ৩৫০ ফ্রেন্ড আর তারপর তো ০৯ এর শুরুতে আমার ৮০০!
অবশ্য সে আইডি আর বেশিদিন চালাইনি(প্রথম কারণ,আমার থেকে প্রায় ৪০০ গ্রুপ আর ইনবক্স এ ১৫০০ এর বেশি মেসেজ বেশিরভাগ গ্রুপ থেকে পড়ার ঝামেলা ইম্পগুলা পড়তে পারি না,এত ফ্রেন্ড যে যারে দরকার তার আপডেট পায় না!
শেষে তাহা অফ করে নতুন করে খুললাম আর সেটাই ২০০ এর কাছে গেলেই ছাটাই শুরু করি
-রাইন এনাম
নতুন মন্তব্য করুন