(ডিসক্লেইমার: ঘটনা কিঞ্চিৎ আদিরসাত্মক। খোকা খুকুরা খেলতে যাও। বাকিরা নিজ দায়িত্বে পইড়েন। চানাচুর মার্কা পোস্ট, জ্ঞানপাপীদের পড়তে মানা। পইড়া কান্না না পাইলে পয়সা ফিরত।)
অমিতাভের আজুবা ছবিটার কথা মনে আছে? বোধহয় শাহেনশাহ ছবির পর এরকম অল্টারনেট ভূমিকায় বেশ কিছু ছবি করেছিল অমিতাভ। ছবির মূল আকর্ষণ হলো ঝিকমিক্যা ড্রেস পরে অমিতাভ ঢিশুম ঢাশুম করে আর পিছন থেকে "আজুবাহ্, আজুবাহ্" এইরকম একটা রোল উঠে। কেমনে জানি কথাটা মাথার মধ্যে ঢুকে গেছিল আমার।
আমি গত এক বছরের কিছু বেশী সময় ধইরা জিমে যাই। না আরবী অক্ষর জিম না, হেলথ কেলাব - স্বাস্থ্য সমিতি। প্রথম প্রথম যাইতাম বাড়ির কাছের একটা ছোট্ট জিমে। কিন্তু লোকজন তেমন নাই, রাত হলে তাড়াতাড়ি বন্ধ করে দেয়, গাড়ি পার্কের সুব্যবস্থা নাই - এসব কারনে ভাবলাম নতুন জায়গা খুঁজি একটা। এক কলিগ এলএ-ফিটনেসের কথা বলল।
একদিন সময় কইরা জিমে গিয়া বললাম সদস্য হইতে চাই। মুরগী যদি শিয়ালের কাছে গিয়া কয় শহীদ হইতে চাই, তাইলে শিয়ালের যে অবস্থা হয় রিসেপশনিষ্টের সেরকম দশা। কিছুক্ষণ হাঁ কইরা তাকায়ে থাকার পর ভেটকী হাসি দিয়া কইল দাঁড়াও একটা শিয়ালরে ডাকি। শিয়াল আইসা আমারে জিমের বিভিন্ন অংশ ঘুইরা দেখায়। "এইটা হইল অ্যারোবিকস সেকশন, গানের তালে তালে স্বাস্থ্য রক্ষার নামে পাছা দুলাইতে চাইলে সপ্তাহে দুইদিন আসতে পারো। এইটা হইল ওয়েট লিফটিং, গাবরের মত পেশী চাইলে এইটা। এইটা হইল কার্ডিও সেকশন, কুত্তার মত দৌড়াইতে চাও? এইখানে আসো। এইটা হইল সুইমিং সেকশন"। এরকম করে সব কিছু দেখানো শেষে আমারে নিয়া আসল চেইঞ্জরুম বনাম বাথরুম বনাম সওনা।
চেইঞ্জরুমে ঢুইকা শৃঘাল ভায়া আমারে নসীহত করতেছে, অমুক সুবিধা আছে, তমুক সুবিধা আছে। হঠাৎ দেখি এক ব্যাটা গোসল দিয়া আইসা দিব্যি নাঙ্গু হয়্যা তাওয়াল ঘষতেছে। দেইখ্যা তো আমার চক্ষু চড়কগাছ। আরো দেখি বিশাল বিশাল দামড়া ব্যাটারা কাপড় ছাড়াই সাদা পাছা বের করে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দেখেই আমার অস্বস্তিতে হাত পা পেটের ভিতর ঢুকে গেল।
সেদিন রাতে ঘুমের ঘোরে অদ্ভুত একটা স্বপ্ন দেখলাম। দেখলাম যে একদল সাদা খালি পাছা লোক দৌড়ায়ে আসতেছে। আমি কালো ঝিলিক মারা জ্যাকেট, কালো সানগ্লাস পইরা একটা চেইন দিয়া সপাং সপাং তাদের পাছায় চাবুক মারতেছি। পিছনে গান হইতেছে, "আজুবাহ্ আজুবাহ্"। ইয়া মাবুদ উঠালে...
ভাবলাম শালার খ্যাতা পুড়ি জিমের আর যামুইনা। কিন্তু যে হারে মোটা শুরু করলাম আবার শেষ মেষ বাধ্য হইলাম আরেক জিমে ভর্তি হইতে। প্রথমে ভাবছিলাম এইটা বুঝি একটু ভদ্র টাইপের। কিয়ের কী? তাই কাপড় বদলাইতে গিয়া নেংটু দেখলে আজুবাহ্ আজুবাহ্ করতে করতে পালাই।
একবার কাপড় বদলাইতেছি। কিছুক্ষণ পর দেখি একটা আইসা আমার পথ রোদ কইরা দাঁড়াইছে। আমি আজুবাহ্ আজুবাহ্ করতে করতে, ঘুইরা অন্য দিকের সারি দিয়া বাইর হইতে গিয়া দেখি ওইখানে আরো দুইটা। এরা আবার মনের সুখে গল্প জুড়ে দিছে। চোখ বন্ধ কইরা কোন রকমে চিপা দিয়া বাইরা হইলাম। ইয়া মাবুদ উঠালে, উঠালে...
এর মধ্যে আব্বা, আম্মা আসছে দেশ থেকে। আম্মার ডায়াবেটিস, তাই নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হয়। ভাবলাম দুজনকে জিমে ভর্তি করে দেই, তাহলে দেশে গিয়েও অভ্যাসটা চালু রাখতে পারবে। আর যেহেতু ঘরে কাপড় বদলে যাবে, আজুবা দর্শন হবে না।
বিধিবাম। একদিন আব্বা আমার সাথে চেইঞ্জ রুমে গেছে বাথরুম করতে। ফিরার পথে দেখে ইয়া বিশাল একটা ব্যাটা কাপড় ছাড়াই আব্বার দিকে তেড়ে আসতেছে। আব্বা ভয়ের ঠ্যালায় আমার কাছে এসে কাঁপতেছে। বলে, "তোবা তোবা। এরা কী মানুষ না পায়জামা? কোন লাজ শরম নাইরে!" আমি বললাম, আব্বা আজুবাহ্ বলতে বলতে চোখ বন্ধ করে উপরে চলে যান।
ভাবছিলাম আম্মার হয়ত এসব চোখে পড়বে না। কিন্তু যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই আজুবা হয়। জিমের সুইমিং পুলটা একটা সাধারন জায়গায়, যাতে পুরুষ মেয়ে সবাই সাঁতার দিতে যেতে পারে। একদিন জিমে এসেই আমি আর আম্মা দুজন দুদিকের বাথরুমে যাবার আগে সুইমিং পুলে উঁকি দিলাম। দেখি এটা বড় সাদা একটা ওয়ালরাস ভেসে বেড়াচ্ছে। চোখ কচলে তাকিয়ে দেখি এক মানবপুঙ্গ পুচ্ছ বের করে ভেসে বেড়াচ্ছেন। আম্মা আমারে বলে, ওটা কি রে বাবা মাছ টাছ নাকি? আমি আম্মারে বললাম, আজুবাহ্ বলো আম্মা, আজুবাহ্ বলো।
পরে এক ভাবী বললেন মেয়েদের চেইঞ্জরুমেও নাকি আজুবাহ্ গান শোনা যায়। দেখলাম শুধু সাদাই না, কালোরাও কাপড় ছাড়া ঘুরে। শুধু ঘুরে বললে কম হবে, এই অবস্থায় গল্প গুজব করে, খোলা জায়গায় গোসল করে, দাঁড়ি শেইভ করে। তবে কোন বাদামী পুচ্ছ-পুঙ্গব দেখি নাই এখনও।
এত কিছু দেইখা আমার মনে হইল এইটা কি সত্যি সত্যি এদের সামাজিক ভাবে গ্রহণযোগ্য ব্যাপার? নাকি আমি একটা বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা দেখছি? দেখা গেল শুধু আমি না আমেরিকানদের কেউ কেউ বিরক্ত আর কেউ কেউ চিন্তিত বিষয়টা নিয়ে। তবে উইকি থেকে জানা গেল হ্যাঁ, উন্নত বিশ্বের জন্য নগ্নতা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকে এটা পছন্দও করে। এমনকি গবেষণা করে এরা বের করছে সন্তানের সামনে পিতা মাতার ন্যুডিটি নাকি সন্তানদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো!! "কস্কি মমিন"???
তাইলে কি বাঙ্গালীদের মধ্যে এই অভ্যাস চালু করা দরকার? জনসমক্ষে নাঙ্গু হইলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে? আমরা উন্নত বিশ্বে পরিণত হব? প্রথমে তবে রাজাকারদেরকে উন্নত বিশ্বের নাগরিক করলে মনে হয় বেস্ট হয়। আজুবাহ্ আজুবাহ্...
ওয়ালরাস
মন্তব্য
তাইলে আমার একটা ঘটনা কই। তখন আমি ডর্মে থাকি। গোসলখানা-পায়খানা সব লোকাল বাস।
পায়খানার ৪ টা দোকান, আর গোসলখানার ৪ টা ৪টা (মুখোমুখি) মোট ৮ টা স্টল। গোসলখানা হচ্ছে পর্দা ব্যবস্থা। দরজা ফরজা নাই। প্রথম প্রথম আমি যখন গোসল করতাম, তখন পর্দা পারলে দুই হাত দিয়া ধইরা গোসল করি। আর জোরে জোরে গান গাই। যাতে ভুলে কেউ ঢুইকা না পড়ে।
তো একদিন আমি কান্ধে গামছা আর একটা পেন্টুলন পইড়া "হাওয়া হাওয়া" গান গাইতে গাইতে গোসল করতে যাইতেসি। গোসলখানার এদিকে যাইতেই দেখি মুখোমুখি দুই স্টলে দুই সাদা পুলা গল্প কর্তে কর্তে গোসল কর্তেসে। পর্দাও কাঁচা। আমি আর কি করুম! হাওয়া হাওয়া গান আরো জোরে জোরে গাইতে গাইতে দুই নেংটু পাশ কাটায়া গেলাম গোসল কর্তে।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
গোসল করার জায়গা তো খুল্লাম খুল্লাই। আরেকবার গেছি একটা ওয়াটার পার্কে। রাস্তার মধ্যে গোসল করার জায়গা। আর মহিলা পুরুষ সমানে গোসল করতেছে সেখানে। কাপড় বদলাচ্ছে না অবশ্য। কিন্তু দৃশ্য ভীষণ অস্বস্থিকর ছিল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- আস্তাগফিরুল্লা, নাউযুবিল্লাহ্... এই ফজরের ওয়াক্তে এইটা কিরাম লেখা পড়ালাম! লা হাওলা ও'য়ালা ক্কুয়াতা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি বুঝছিলাম এই পাকনাটা আইয়া কান্নাকাটি করবো। যাও মিয়া ওজু করো মিয়া।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- ওযু গোছলে কী আর কাম হবে গো! চোখের সামনে যে জাউনা (sauna), হুইয়ার্লপুল আর সাথে বসনহীন শ্বেত চর্মের সোন্দর বালিকারা বলিউডের নাচ দেয়া শুরু করছে!
ধর্ম-কর্ম আর থাকলো না দেখি! আল্লাহ... আল্লাহ...
কইরে মুতাব্বির, আমার তছবীটা দিয়া যাইস।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওই জার্মান খাটাশ জাউনা কী? শব্দটা হচ্ছে সওনা বা সঅনা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আদিমযুগে বস্ত্র আবিষ্কারের আগে মানুষ নাঙ্গু থাকতো দুঃখে। আর এখন নাঙ্গা থাকে বস্ত্রাধিক্যের সুখে। সুখে থাকলে ভুতে কিলায়, ভুতে কিলাইলে নাঙ্গু না হয়ে উপায় আছে?
আজুবাহ্ আজুবাহ!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হে হে ..
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
লেখার শুরুর অংশ পড়ে টিভি সিরিজ Friends-এর একটা পর্ব মনে পড়লো, যেখানে Chandler সুন্দরী শৃগাল দেখে জিম ছাড়তে পারে না, আর বলতে থাকে "I want to quit the jim"।
আমি এখনো জিমে যাই না, তাই সওনার কথা বলতে পারবো না, তবে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এইখানে শীতকালে দেখি মেয়েরা উপরে মোটা জ্যাকেট পড়ে ঘুরছে, নিচে হাফ প্যান্ট! ক্যাম্নে কী?
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
আমি থাকতাম অ্যারিজোনায়। সেখানে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা ১২০ ডিগ্রী ফারেনহাইট পার হয়ে যায়। সেখানে মেয়েদের দেখলে কি বলবেন?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আহহা আপনারা মেয়েদের কাপড় চোপড় নিয়ে এত অভিযোগ করছেন কেন? আমার তো ভালোই লাগে
ফ্রেন্ডস এর কথায় মনে পড়ে গেল I'm thankful for the wonderful spring breeze
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
"Do you realize you're still talking?"
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
রেনেট ভাই, যতদূর মনে পরে স্প্রিং না, ফল ব্রিজের কথা বলেছিল জোয়ি! (থ্যাংক্সগিভিং অক্টোবরে, তাই সেটাই হওয়ার কথা)। জোয়ি কিন্তু আরেকটা জিনিসের জন্যেও থ্যাঙ্কফুল হয়েছিল (হিন্ট... গীটারের একটা কর্ড যখন একটা তারে পরিণত হয় )!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
এই রে! ফ্রেন্ডস এর ডায়ালগ ভুল করি! বুঝছি... পর্যাপ্ত পরিমানে দেখা হয় নাই!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
সেখানে মেয়েদের দেখলে কিছুই বলবো না। আমার পোশাক নিয়ে আপত্তি নেই, গ্রীষ্মে এখানেও মেয়েদের যে পোশাকে দেখি তা আমাদের চোখে অভ্যস্ত না, তাই বলে তাকিয়েও থাকি না, বা সেটা নিয়ে কথাও বলি না। কিন্তু শূণ্যের কাছাকাছি তাপমাত্রায় যখন সবাই কাঁপাকাঁপি করছি, তখন ঊর্ধাঙ্গ আর নিম্নাঙ্গের কাপড়ের এই বৈসাদৃশ্য একটু চোখে লাগে এই যা!
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
অপ্রাসঙ্গিক। আপনার বৈসাদৃশ্য শব্দটা দেখে একটা মজার ঘটনা মনে পড়ল। ছোট চাচার এক বন্ধু এক পেন্সিলে স্কেচ উপহার দিছিল। পাখির খাঁচা হাতে এক মেয়ে। শিরোনাম বৈসাদৃশ্য। ছবিটা রাখা ছিল আমাদের ড্রয়িংরুমে।
বাসায় একবার বেড়াতে এলো এক ঢাকাইয়া ছেলে। তাকে জিজ্ঞেস করা হল, বলত বাবা ছবিটাতে কি বোঝানো হচ্ছে? সে বলে, মাইয়াটা মনে হয় বৈসা আছে। তাই ছবিটার নাম বৈসা-দৃশ্য।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
@মাহবুব মুর্শেদ,
বৈসা কৈয়েন না। অন্যের পেটেন্ট।
এইটা আবার কার পেটেন্ট করা?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
অমিতাভের ওই আমলে কি ভীমরতি ধরসিল কে জানে? যতসব আলতু-ফালতু সিনেমা করা শুরু করসিল! জাদুগর, আজুবা, গঙ্গা যমুনা সরস্বতী ইত্যাদি! ফালতু!
এটা পড়ে হাসি থামাতেই পারছি না!
আজুবা, আজুবা!!
========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
তখন পড়তি বয়স তো তাই যে ছবি পাইত তাই করত।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
প্রসঙ্গতঃ পুরোনো একটা লেখার কথা মনে পড়ে গেল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এরকম কাহিনী আমিও শুনেছি। ভয়েই কোন জিমে যাইনা।
সেজন্যই তো আজুবাহ্ মন্ত্রটা শিখিয়ে দিলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
কানাডা আসার পর প্রথম সামারে সুইমিং করতে গিয়া আমারো এই অভিজ্ঞতা হইসিলো, সেইটার অল্পসল্প বর্ণনা এইখানে আছে
তবে মুহম্মদ জাফর ইকবালের "দেশের বাইরে দেশ" পড়া ছিল, তাই এই জিনিসটা জানতাম ... আমার সাথে যিনি ছিলেন তিনি পুরা হকচকায়ে গেসিলেন, আমি নর্মালই ছিলাম ...
তবে আমার একটা অবজার্ভেশন হচ্ছে চেঞ্জিং রুমে এইরকম বিনা কারণে
ন্যাংটা হয়ে হাঁটাহাটির অভ্যাসটা বুড়া বা আধবুড়াদের মধ্যে বেশি ... আমাদের জেনারেশনের বা আরেকটু জুনিয়র পুলাপান শুধু চেঞ্জ করার সময় নাংগা হয় [তাও সবাই না, কেউ কেউ টাওয়েল ইউজ করে]; শাওয়ার নেয়ার সময় পর্দা টেনে দেয়, সুইমিংপুল থেকে উঠে গা ধুইতে হয় সেটাও বেশিরভাগ ছেলে সুইমিং কস্টিউম পরেই করে ... কিন্তু আধবুড়াদের কেইস আলাদা, তারা মহানন্দে ন্যাংটা হয়ে গোসল করে, কুশলাদি জিগায়, "নাইস ওয়েদার হাহ?" টাইপ কথাবার্তা কয় এবং চেঞ্জ রুম থেকে বের হওয়ার কোন তাড়া দেখায় না ...
আবার নেটে দেখি ইউরোপিয়ানরা নর্থ আমেরিকানদের নিয়া হাসাহাসি করে যে নর্থ আমেরিকানরা নাকি শরীর নিয়া বাড়াবাড়ি রকম রক্ষণশীল, বীচে গিয়া ন্যাংটা হয় না, বা ঘরের মধ্যেও গাদি গাদি কাপড় পরে ঘুরে ... বুঝেন
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
পোস্টটা আগে পড়িনাই। থ্যাঙ্কস।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
সাগারতীর কি জামাকাপড় পড়ে বসে থাকার জায়গা নাকি?
মাহবুব ভাই, আপনাকে জিমে না যাওয়ার ইন্সপিরেশন দেই।
মাহবুব ভাই, আপনাকে জিমে না যাওয়ার ইন্সপিরেশন দেই।
===========
আশাহত
ইয়াক!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এইটা ফ্রেন্ডস সিরিজের একটা ডায়ালগ। চ্যান্ডলার জিমের মেম্বার, কিন্তু জিমে যাইতে আলসেমি লাগে। তাই রস ওকে শিখিয়ে দিচ্ছে জিমে গিয়ে কি বলে মেম্বারশিপ বাদ দিতে হবে। শেয়ালের কথা বলায় মনে পড়ল
============
আশাহত
ডায়ালগটা ফ্রেন্ডসের। চ্যান্ডলার জিমের সদস্য, অথচ আলসেমি করে জিমে যেতে চায় না। সদস্যপদ বাদ দেওয়ার চেষ্টা করতে গেলে জিমের লোকজন ভুলিয়েভালিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। তাই রস তাকে শিখিয়ে দিচ্ছে এখানে, কি বললে কি বলতে হবে। প্রশ্নটা রস করছে, শেখানো উত্তরটা চ্যান্ডলার দিচ্ছে।
ফ্রেন্ডস না দেখে থাকলে একবারে দশ সিজন যোগাড় করে শুরু করে দেন। ভাল লাগতে বাধ্য!
===========
আশাহত
- তোমার এই লেখাটা পড়ে জলকেলীর ওপর পুরান আমলের একটা লেখার কথা মনে হয়ে গেলো। পড়লাম সেইটা। ক্যামনে ক্যামনে দিনগুলা যায়গা দেখছো! প্রায় চার বছর...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ছি ছি তুমি তো বুড়া হয়ে গেলা! আমি তো এই সেদিন ব্লগিং শুরু করলাম!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
অস্ট্রেলিয়াতে আমার অভিঙ্গতাও একইরকম। প্রথম প্রথম চোখে লাগত, আর আজুবা দোয়া(??)টাও জানা ছিল না। এখন দেখলে খালি চোখ সরাইয়া নেই, এই পর্যন্ত |
-আতিউর
কঃ
অমিতাভের সবচেয়ে অসহনীয় পারফর্মেন্স ছিলো তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে। "লাল বাদশাহ" জাতীয় বিলকিছিলকি সিনেমা করলো অনেকগুলো। কচি কচি নায়িকাদের সাথে। সেগুলো দেখলেও "আজুবাহ্ আজুবাহ্" করতে মন চায়।
খঃ
আমি ঢাকার এক জিমে যাওয়া শুরু করেছিলাম। স'না তে একসাথে ঢোকার ভয়ে স্টিম বাথ নেয়াই ছেড়ে দিলো কতজন। হায় রে! কবে যে আমরা আজুবাহ্ হবো!
গঃ
"রোদ", "বাইরা হইলাম" বানানগুলো কি ইচ্ছাকৃত? ইচ্ছাকৃত হলে ঠিকাছে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমি প্রচুর ভুল করি। কিছুটা না জানা থেকে, কখনও কখনও অসাবধানতা বশতঃ, কখন কখনও লোকাল ডায়ালেক্ট ব্যবহার করতে গিয়ে ইচ্ছে করে। আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দিলে ফ্র্যাঙ্কলী খুশী হব।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ওগুলো লোকাল ডায়ালেক্ট কীনা বুঝতে পারছিলাম না। খাইসি, করসি'র সাথে যদি "বাইর হইলাম" লেখেন তাহলে ভুল ধরা যায় না। যেমন ধরুন সবুজ বাঘের কথা। উনার লেখায় বানানের ভুল ধরার সাধ্য কারুর নেই।
বানান শুদ্ধি প্রসঙ্গে একটা কথা বলি। বানান বিষয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে ইদানীং লক্ষ্য করছি ওটার দিকেই মনোযোগ চলে যাচ্ছে। আমি যে মন্তব্যে আরো কথাবার্তা লিখলাম তার কোন প্রতিক্রিয়া পাই না। আমি অনুরোধ করবো বানানগুলো শুধরে নিয়ে (সচল হলে লেখায়, তা না হলে মনে মনে ) মন্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে। বানানের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপনের কোনই প্রয়োজন নেই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ভুল কইরা যে একদিন মেয়েদের চেইঞ্জ রুমে ঢুকছিলেন সেই গল্প কন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভাষা নেই।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
০১
লেখাটা পড়ে বেজায় মজা পাইছি, স্পেশালি আপনার স্বপ্নের কথাটা পড়ে !
০২
জিনিসটা নৈতিক না অনৈতিক- এইটা নিয়া মনে হয় শেষ কথায় পৌছানোর সুযোগ নাই। এই ক্ষেত্রে ব্যাপারটায় অনেকটা প্রাচীন গ্রীসের সোফিস্ট মতবাদেই হাঁটতে হবে, নৈতিকতার ব্যাপারটা আপেক্ষিক
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
এস এম মাহবুব মুর্শেদ ভাই,
নিয়মকানুন মেনেই আপনার ব্লগে ঢুকে
একটা মন্তব্য করলাম, প্রকাশিত নট।
বুঝতে পারছিনা এমতাবস্থায়
আপনাদের সাইট, ব্লগ আমার ভিজিট
করা উচিত হবে কি না।
আই এম এ টিচার, আই অলসো
টিচ মাই স্টুডেন্ট এবাউট বাংলা ব্লগ,
বোথ ইন কম্পুউটার এন্ড মোবাইল।
প্লিজ টেল মি সামথিঙ্ক, নট হাইড।
হায়, হায় - এগুলো কী শুরু হলো আবার?
মুর্শেদ, আপনি কি দেখেছেন এ মন্তব্যগুলো?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- ভাই পথেপথিক, কিছু মনে কৈরেন না। ছোট মুখে একটা বড় উপদেশ দিয়ে ফেলি।
আপনি আগে নিজের ভাষা বাংলাটা ভালো করে আয়ত্তে আনেন, তারপর আংরেজী ভাষাটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা কৈরেন। এইভাবে যদি আপনার স্টুডেন্টদের আংরেজি শেখান, তাইলে তো তারা বিয়ে, এমে, বিকম, এমকম পাশ দেয়ার পরেও নিজের নাম আংরেজীতে লিখতে গিয়ে ইকোনো কলমের নিব ভেঙে ফেলবে! আর লোকজন তাদেরকে গালি দিয়ে বলবে, "এই ছাগল গুলারে কোন চুদির ভাই আংরেজী শেখাইছে রে!"
আপনি কি চান, লোকে আপনাকে আপনার স্টুডেন্টদের কারণে গালি দিক? নিশ্চয়ই চান না। আমরাও চাই না। তাই অনুরোধ করি, সচলের পাতাকে আদর্শপলিপির পাতা মনে না করে সময়টা বরং অন্য কোথাও দিন। কাজে দিবে।
আর হ্যাঁ, নিজেকে প্রকাশ করতে পারাটা একটা বিরাট গুণরে ভাই। এইটা যদি নিজের ভাষাতে করতেই অপারগ হয়ে যান তাইলে মনে হয় না আর অন্য কোনো যুইতমতো ভাষা আপনি পাবেন সেটা করার জন্য!
তাই আবারও বলি কি, আপনি ভাই বাংলা ভাষাটা ভালো করে শিখুন। কী করে লেখ্য পদ্ধতিতে নিজের মনের ভাবটা ন্যুনপক্ষে প্রকাশ করা যায়, অন্তত সেটা শিখুন সবার আগে।
ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এস এম মাহবুব মুর্শেদ ভাই,
নিয়মকানুন মেনেই আপনার ব্লগে ঢুকে
আনুমানিক ৯.৩০ থেকে ১০.১৫ এর মধ্যে
একটা মন্তব্য করলাম, বাট প্রকাশিত নট।
বুঝতে পারছিনা এমতাবস্থায়
আপনাদের সাইট, ব্লগ আমার ভিজিট
করা উচিত হবে কি না।
আই এম এ টিচার, আই অলসো
টিচ মাই স্টুডেন্ট এবাউট বাংলা ব্লগ,
বোথ ইন কম্পুউটার এন্ড মোবাইল।
প্লিজ টেল মি সামথিঙ্ক, নট হাইড।
বানান ভুল সম্পর্কিত:
আমি বাংলার ছাত্র নই আবার
ভাল ছাত্র নই, কিন্ত আমি একজন
শিক্ষক, আমার মন্তব্যের লেখা ভুল
হলে ছাত্রদের সামনে আমার ভুলের
সমালোচনা খারাপ লাগতে পারে।
একই দৃষ্টিতে আমি ভাবি, আপনাদের
(লেখকদের) অনেকে বিদেশে শিক্ষকতা
করেন । তবে হ্যা, ভুলের জন্য একটা আলাদা
পেজ করা যায় যা পাসওয়ার্ড দিয়ে লেখক
অন্যের করা কারেকশনগুলি দেখে নিতে
পারেন। স্মৃতি থেকে যখন অতীত স্মৃতি
লেখা হয়, রাগ চাপলে, কেউ বিরক্ত করলে
লেখায় বেশী ভুল হয় তাইনা (আমার ক্ষেত্রে)।
নাহ্, কালকে মুর্শেদ আপনারা কিছুই করতে পারলেন না মনে হচ্ছে। সাংঘাতিক, আমার শেখা উচিত আসলে দৃঢ় সংকল্প কাকে বলে, কতপ্রকার ও কি কি?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
আমি বাংলার ছাত্র নই আবার
ভাল ছাত্র নই, কিন্ত আমি একজন
শিক্ষক, আমার মন্তব্যের লেখা ভুল
হলে ছাত্রদের সামনে আমার ভুলের
সমালোচনা খারাপ লাগতে পারে।
একই দৃষ্টিতে আমি ভাবি, আপনাদের
(লেখকদের) অনেকে বিদেশে শিক্ষকতা
করেন । তবে হ্যা ভুলের জন্য একটা আলাদা
পেজ করা যায় যা পাসওয়ার্ড দিয়ে লেখক
অন্যের করা কারেকশনগুলি দেখে নিতে
পারেন। স্মৃতি থেকে যখন অতীত স্মৃতি
লেখা হয়, রাগ চাপলে ইত্যাদি কারণে
লেখায় বেশী ভুল হয় তাইনা (আমার ক্ষেত্রে)।
পথেপথিক,
আপনার ভাষা এবং মানসিকতা বিরক্তি উদ্রেক করে। আক্ষরিক অর্থে আপনি আপনার ভুলসমৃদ্ধ লেখাগুলো প্রকাশ করার এবং প্রকাশের পর সেগুলোতে কোন রকম সংশোধনমূলক সমালোচনা না করার আবদার জানাচ্ছেন। ভুল আমরা সবাই করি। সেটা স্বীকার না করলে সংশোধনের সুযোগ থাকে না। আপনার ভুলগুলো যদি হাস্যকর হয় তবে কেউ শুধরে না দিলেও আপনি ছাত্র্রদের কাছে হাসির পাত্র হবেন। সে দিক বিবেচনা করে আপনার লেখা অপ্রকাশিত থাকাই সমীচীন। কোন জিজ্ঞাস্য থাকলে এ মেইল করে আলাপ করুন। অহেতুক মন্তব্য করে নিজেকে এবং অন্যদের বিব্রত করবেন না।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মন্তব্যে
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার এই মন্তব্য দেখলে আপনার ছাত্র আপনাকে নিয়ে কি ভাববে সেটা নিয়ে চিন্তায় পড়লাম।
আমিও শিক্ষকতা করেছি এক বছরের বেশি। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলি, যেই ভুল ধরুক, শিক্ষকের নিজের ভুল স্বীকার করে সেটা ঠিক করার সামর্থ্য সব ছাত্রই আশা করে। আপনি এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না।
=========
আশাহত
পথেপথিক,
এখানে আমরাও অনেকে আছি যারা বাংলার ছাত্র নই।
আপনি শুধু শুধু নিজেকে ছোট করছেন, আমাদের কাছে ও আপনার ছাত্রদের কাছে। আপনার কমেন্ট প্রকাশিত না হওয়া নিয়ে এধরনের কাব্যিক স্টাইলে বাক্য গঠন করে অভিযোগ করাটা খুব বিরক্তকর ঠেকছে!
অনেকের মন্তব্যই মাঝে মাঝে মডারেশনে আটকে যায়, আমার নিজের ক্ষেত্রেও দু-তিনবার এমন ঘটেছে! আসিফ নজরুলকে নিয়ে আমার একটা মন্তব্য মডারেশনের পুলসিরাত পার হতে পারেনি। আমি পরে ভেবে দেখেছি যে, মডুরা আসলে ঠিকই করেছে মন্তব্যটা আটকে দিয়ে। সেদিন থেকে মডারেশনের প্রতি শ্রদ্ধা আমার বেড়ে গেছে।
তাই বলছি, মন্তব্য আটকানো নিয়ে এত অভিযোগ-অনুযোগের কিছু নেই।
নিজেকে আর ছোট করিয়েন না। গঠনমূলক মন্তব্য করুন। আপনার ইমেজ অনেকাংশেই নষ্ট হয়ে গেছে, কিন্তু আপনিই পারেন আপনার ইমেজটা পুনরুদ্ধার করতে। আপনি যদি এই ব্যাপারটা নিয়ে আর বাড়াবাড়ি না করে, এরপর থেকে সহজ-স্বাভাবিক ভঙ্গিতে গঠনমূলক মন্তব্য ও লেখা পোস্ট করেন, আমার বিশ্বাস আমরা সবাই আপনার এই হাস্যকর অতীতটা ভুলে যাব!
========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমেও একই অবস্থা। সব নাঙ্গু হয়ে খুব স্বাভাবিক ভাবে ঘুরে বেড়ায়। আমি না পারি তাকাতে, না পারি না তাকিয়ে থাকতে! আজুবাহ, আজুবাহ!
কিন্তু আমাদের আরেক বঙ্গ সন্তান নাফিস দিব্যি মানিয়ে নিয়েছে। সে ট্রিনিটির দলের হয়ে ক্রিকেট খেলতো। ফলে গনগোসলে সে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। আমি শুধু অনুরোধ করেছিলাম আমার চোখের সামনে যেন এমনটা না করে। আর তাছাড়া বাথরুমে তো কোন দরজা নেই। চাইলেও ঢেকে থাকা সম্ভব না।
একবার আমাদের ছেলেদের বাথরুমের পানির কলে সমস্যা হলো। তখন নিচে মেয়েদের সাথে কমন শাওয়ারের ব্যবস্থা করা হয়। নাফিস শাওয়ার নিয়ে এসে দারুন রসিয়ে সেই গল্প শোনাতো। আজুবাহ, আজুবাহ!
পড়ে বেশ মজা পেলাম।
টুইটার
এখানে সুইমিং পুলে গিয়ে একই অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। অনেক আশা নিয়ে গেলাম, ভাবলাম না জানি কত সুন্দরী ললনারা থাকবে। কোথায় কি! এক দল লোক নাগা সন্ন্যাসী সেজে তাদের রিসার্চ নিয়ে আলাপ করতেসে। কার রিসার্চ টপিক কী, সিগ্রাফের ডেডলাইন কবে... এইসব। পাঁচদিন লাগছে সেই দৃশ্য মাথা থেকে দূর হতে।
অবশ্য এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। কি আর এমন ... আমরা আমরাই তো।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অনেক আগে একটু-আধটু অস্বস্তি লাগলেও পরে গা সওয়া হয়ে গেছে, আসলে এটা অভ্যাসের ব্যাপার। আর, ন্যুড বিচে গেছেন কখনও (অবশ্য নিজেদেরও ন্যুড হয়ে যেতে হয়, নয়লে ঢোকা নিষেধ)? সেটা একটা মজার অভিজ্ঞতা।
আর, সওনা, বাথহাউজ, হাম্মামখানা - এগুলো তো আদ্যিকাল থেকেই এরকম। ওই যে, সব অভ্যাসের ব্যাপার আসলে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
বিশ ডলারে জিমে ভর্তি হওয়া যায়?
আইসেন এইদিকে... ৪০ পাউন্ডের নিচে কথা নাই...
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
সাধারণতঃ মাসে $৩৫ থেকে $৬০ এর মত লাগে। শুরুতে কিছু ফি টি নেয়। এখন যে জিমে আছি এরা একটা ডিল দিচ্ছে। আমি যখন ভর্তি হই তখন $২৫ করে ছিল। এখন $২০ করে। পরে জানলাম যে এরা প্রায় ব্যাঙ্করাপ্ট হয়ে যাচ্ছিল। ডিল টিল দিয়ে কোনোরকমে ঠেকিয়েছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
- এদিকে সবচেয়ে কমদামী হলো "ম্যাকফিট"। মোটে সতেরো টাকা আটানা প্রতি মাসে।
অবশ্য sauna (বাংলায় ল্যাখলে মামু গাইল্যায়), টাওনার জন্য আলাদা আটানা করে দিতে হবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মাইন্ড খাইছ নাকি?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
গ-এর জাগায় শ লাগায়ে যতো খুশি দ্যাও, মাইন্ড খামু না!
ইয়ে ইয়ে... খামন বেইবি...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এঁ! রোল রিভার্সড হইলো কেমনে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
এই দেশের জিমের প্রথম দিনেই আমার এই অভিজ্ঞতা। বিশালদেহী ন্যাংটো গাড়লটা আবার অমায়িক ভঙ্গীতে জিজ্ঞেস করে- 'ইউ অ'রাইট মেইট?'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
কেন আপনি কি ফিট হয়ে গেছিলেন নাকি?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
অনেক হাসলাম লেখাটা পড়ে! 'আজুবাহ্'-টা হিট হবে বলে মনে হয়!
সহমত!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব মজা পেলাম পড়ে
খ্যাক খ্যাক খ্যাক... আমারও একটা মজার এক্সপেরিয়েন্স আছে, কিন্তু ভদ্রসমাজে কওয়া যাইবো না... খ্যাক খ্যাক খ্যাক...
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
হাসতে হাসতে ম্রা গ্লাম!!!!
আমি বড় হইলে যখন মোটা হবো তখন জিমে যাবো
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
ও মা ! বাঙ্গালী পুরুষগুলা এত্ত লজ্জাবতী !
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
জাপানে যারা থেকেছে তাদের সবার মনে হয় এর থেকে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা হয়েছে স্প্রিং বাথ এ গিয়ে। দলে দলে মেয়ে-পুরুষ পুরা নাঙ্গা হয়ে হট স্প্রিং এ ঢুকে যায়( ছেলে এবং মেয়েদের আলাদা এলাকা)। সে এক দেখার উপযুক্ত দৃশ্য। আমি যে জিম এ যাই, সেখানে অবশ্য মেয়েদের টাওয়াল নিয়ে ঢুকতে দেখি। বেশি কৌতূহল দেখাইনাই অবশ্য।
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
হাহাহাহ.........দারুন মজা পাইলাম।টাইটেলটা দেইখ্যা সব লেখা বাদ দিয়া আগে এইটা পড়লাম।
আজুবাহ্ আমার দেখা প্রথম ঝাকানাকামার্কা হিন্দি ছবি। পুলাপাইন আছিলাম তাই ঝুনঝুনি লাগানো জামাকাপড় পড়া নায়ক নায়িকা দেখতে খুব ভাল লাগতো। ছবিটা এতবার দেখসি যে গুইনা শেষ করা যাবে না। এলাকার ভিডিওর দোকানের ব্যবসা চলতো আমারে সপ্তাহে ৬/৭ বার আজুবাহ্র ক্যাসেট ভাড়া দিয়া। হাহাহা...
নতুন মন্তব্য করুন