তবু বসে থাকি।
বার বার, বার বার ফিরে আসি ফেইসবুকের জানালায়।
তোমার নামের পাশে বাতিটা তবু জ্বলে না।
বিশ্বাস করো, আমি জানি এ হবার নয়। এটা হবে না।
আমারও ত্রিশ এবং তুমিও নক্ষত্রের ওপারে।
এ শুধুই ইতস্ততঃ অক্সিটোসিনের খেলা।
তবু বসে থাকি।
বার বার ফিরে আসি ফেইসবুকের জানালায়।
তোমার নামের পাশে বাতিটা কখনই জ্বলে না।
জানি এ হবার নয়।
তবুও বৃষ্টি ঝরে যায়।
পাশের ফ্ল্যাটে মেয়েটার গোঙ্গানী বেড়ে যায়।
আর আমি বার বার ফিরে আসি ফেইসবুকের জানালায়।
তোমার নামের পাশে বাতিটা কখনই জ্বলে না।
-------------------
(জানি এ হবার নয়।
তবুও লুল ঝরে যায়।
এটা মনে হয় বেশী এপ্রোপিয়েট হোতো। )
মন্তব্য
বুঝলাম কিনা জানি না। পড়ে একটা মন্তব্যই মনে আসলো, সাড়ে সর্বনাশ!
হা হা হা...
আপু কো?
আজব ব্যাপার দেখি, সবাই খালি বাত্তি জ্বলার অপেক্ষায় থাকে! লাইনেই যে সমস্যা কেউ দেখে না!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বাত্তি নাইরে কব্বরে।
ব্যাপক বিজ্ঞান ভিত্তিক কবিতা দেখি ভাইয়া! মজারু হইছে। কিন্তু ভাবী যদি এই কবিতা দেখেন তো মাইর একটাও মাটিতে পড়বেনা এ আমি বলে দিলাম হু!( আমার মন্তব্য কেমন জ্যোতিষবিদ্যায় ভরপুর বলেন )
নিজের ব্লগে সরিয়ে নিলাম।
মজা করেছিলাম তো আমি! আপনি দেখি সত্যিই ভাবীকে ভয় পান
হা হা হা... কনুই দিয়ে একটা দিলেই তো আমি কাত হয়ে যাবো।
আসলে মজা করেই লিখেছিলাম। পরে ভেবে দেখলাম ভুল ইন্টারপ্রিটেশন হতে পারে। তাই সরিয়ে নিলাম। নিজের ব্লগেই থাকুক।
মজারু
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পাশের ফ্ল্যাটে!!!
কী সর্বনাশ!!!
পাশের ফ্ল্যাট না আসলে আমার রুমের সাথে লাগোয়া পাশের অ্যাপার্টমেন্টের রুমে। ছুটির দিন কই ঘুমামু না এই সমস্ত শব্দে ঘুম ভাঙ্গে। ভালো লাগে কন!?
আপনার পাশের ফ্ল্যাটে আর আমার মাথার উপরে ... সারাদিন ধুম ধাম শব্দ, হুড়মুড় করে দৌড়াদৌড়ি, মাঝে মাঝে তালে তালে পুরনো ফার্ণিচারের ক্যাঁচক্যাঁচ ... চব্বিশ ঘণ্টা চলে, সারারাত এবং সারাদিন ... মানবিক দিক বিবেচনায় কমপ্লেন করতে পারছি না, নইলে কবেই ...
ধুরো ম্যান ওইসব শব্দ না। খাঁটি মেম সাহেবীয় শিৎকার।
আপনারে এখন মানুষ মানুষ মনে হয়। আগে মনে হতো ড্রুপাল আর ডেটাবেজের সংমিশ্রণের গড়ে উঠা কিছু পিএইচপি কোড!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
আর এখন দিনকে দিন তুমি ডেটাবেইজ হয়ে যাইতেছো।
নিজের ব্লগে নিলেই কি আর পাশের ফ্ল্যাট নিরব হবে?
অজ্ঞাতবাস
হবে না বলেই তো কানের উপর বালিশ চাপা দিয়ে ঘুমাই। তাও চলতেই থাকে...
আপনার পুরানো প্রেম কাহীনিগুলো নিয়ে বেনামে একটা সিরিজ করেন
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
মু হা হা হা...
ইয়ে মানে, ভাবীর কম্পিউটারে সচলায়তন ব্লক করে দিয়ে স্বনামেও লিখতে পারেন
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনার কবিতার মধ্যে একটা শিক্ষা সফরের ব্যাপার থাকে, বিজ্ঞান শিক্ষা বিশেষ করে। ব্যাপারটা কবিতার জন্যে ভালো না মন্দ সেটা আমার জানার বাইরে, কিন্তু বিজ্ঞানের জন্যে খারাপ না। সব মিলিয়ে ব্যাপারটা আমার কাছে ভালোই লাগে।
পাশের ফ্ল্যাটের ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকি, তবে ভাবির কনুই থেকে সাবধানে থেকেন
সমব্যথী
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
শিক্ষা সফর!
শ্রোডিঙ্গারের বিড়াল নিয়া আরেকটা লিখিছি। ফানি ব্যাপার হোলো কবিতার চেয়ে ব্যবহৃত সায়েন্টিফিক নোশনটা মানুষকে পাজলড করে দেয়। আর অদ্ভুত সব কনটেকস্টে ব্যবহারটাও ফানি।
বেচারা আধমরা বিড়ালটাও কবিতার হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না
একটা নিরীহ বিড়ালকে বাক্সে পুরে তার মধ্যে গুলি চালানোর মত অমানবিক কাজকে কবিতার বিষয়হিসেবে গ্রহণ করে পরোক্ষভাবে সমর্থন দেয়াকে তীব্র ধিক্কার জানালাম
ডিজিটাল কবিতা
হ
বাতি জ্বলে উঠুক, দ্রুত
নতুন মন্তব্য করুন