শিকাগো শহর। উইন্ডি সিটি। ভয়াবহ ঠান্ডা এবং কুৎসিত শীতকাল। সিটি অফ জ্যাজ এন্ড ব্লুজ। মাল্টিকাচারাল মেট্রোপলিটান শহর। আমেরিকার তৃতীয় বৃহত্তম শহর। আমেরিকার পাঁচটি বৃহত্তর লেইকের দ্বিতীয় বৃহত্তম লেইক মিশিগানের তীরে অবস্থিত শহর। এরকম কতধরণের বিশেষণ জানতে পারলাম শহরটা সর্ম্পকে। মুভিংয়ের বিরক্তির পাশাপাশি তাই যুগপদ আগ্রহ ও ভয় কাজ করছিলো।
দু'দিনের ড্রাইভিং শেষে নতুন শহরে যেদিন পৌছালাম কোমল একটা রৌদ্দুর খেলা করছিলো শহরের মাথায়। সেই রৌদ্দুর অবশ্য মেঘটাকে পুরোপুরি সরাতে পারেনি। শিকাগো শহরের কেন্দ্রস্থল বা ডাউনটাউনটাকে সাধারণভাবে দ্যা ল্যুপ বলা হয়। রাস্তার দু'পাশে সাতটা করে মোট চৌদ্দটা লেইন এবং মাঝখানে দু'লেইনের ট্রেইন চলাচলের ব্যবস্থা থাকলেও লুপটাকে কেন্দ্র করে যথারীতি প্রায় ঢাকা শহরের মতো ভিড়। ভিড় ঠেলে অ্যাপার্টমেন্ট অফিসে সাইন আপ করে শহর দেখতে বেরোলাম।
আক্ষরিক অর্থেই মাল্টিকালচারাল শহর শিকাগো। আমরা যেখানটায় উঠেছি ল্যুপ থেকে সেটা পঁয়ত্রিশ মিনিটের ড্রাইভিং দুরত্বে অবস্থিত। কিন্তু বিভিন্ন বর্ণের মানুষ আর রকমারী পণ্যের দোকানের অভাব নেই সেখানেও। সাদা মানুষ অধ্যুষিত এলাকার পিটসবার্গ ছেড়ে আসায় মনে হচ্ছিলো পঞ্চাশ বছর পরের পিটসবার্গ দেখছি আমরা।
উইকএন্ডে দেখা হবার কথা কৌস্তুভের সাথে। রবিবার দুপুরের ট্রেইন খুব দেরী করে করে ছাড়ে। গাড়ি নিয়ে তাই রওনা দিয়েছি ডাউনটাউনের উদ্দেশ্যে। দেড় ঘন্টা জ্যামে বসে থেকে যখন রাস্তায় ঝুলে থাকা মনিটরে যখন দেখলাম আরো সোয়া ঘন্টার উপর লাগবে ডাউনটাউন যেতে তখন কৌস্তুভকে দুঃখ প্রকাশ করে ফিরে আসা ছাড়া আর উপায় ছিলো না।
উইকএন্ডটা কোনোরকমে পার করে সোমবার দুপুরে কৌস্তুভের সাথে দুপুরের খাবারের জন্য দেখা। সাবরি নামের রেস্টুরেন্টে অনেক গল্প গুজবের পর কৌস্তুভের সাথে বিদায় নিতেই হোলো অফিসের কারনে। হিমুর কমিকটা গিফট হিসেবে দেবার জন্য আবার ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি কৌস্তুভকে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যুধিষ্ঠিরদার পরিবারের সাথে। ফুটফুটে ছোট্ট একটা মেয়ে আছে তাদের। পুটপুট করে কি চমৎকার গল্প করে মামনিটা। আমার তৃষ্ণার্ত বাবা হৃদয়টা ভরে গেলো ওর সাথে গল্প করে। আরো দেখা হোলো "জি" পরিবারের সাথে। একটা চমৎকার রেস্তোরায় কাবাব খেয়ে চমৎকার গেলো সন্ধ্যাটা।
ম্যাপে দেখছিলাম যে আমার নতুন অফিসটা লেইক মিশিগানের খুব কাছে। লেইক মিশিগান নামটা এসেছে ওইয়াবি ভাষার মিশিগামি শব্দটা থেকে, যার অর্থ বিশাল জলাধার। বুধবার দুপুরে লাঞ্চ করে হাঁটি হাঁটি পা করে চলে গেলাম সেখানটায়।
গিয়েই মনটা ভালো হয়ে গ্যালো। ঝক ঝকে রোদ। বিশাল জলরাশি। ছুটির দিন নয় বলে ভিড় নেই তেমন একটা। আশেপাশে গাঙচিল উড়ছে। নীল পালকের হাঁসেরা সাঁতার কাটছে। এক চিলতে একটা বীচে কুকুর হাঁটাতে নিয়ে এসেছে কিছু মানুষ। কুকুরেরা পানি থেকে মালিকের ছুঁড়ে দেয়া বস্তু তুলে আনছে। দূরে একটা বীচে বাচ্চারা খেলা করছে। এই পানি থেকেই আমাদের উদ্ভব বলেই হয়ত বিশাল জলরাশির সামনে আসলেই আমাদের মনটা উদাস হয়ে যায়।
মনটা একটু খারাপও হয়ে গেলো। যাযাবর জীবন আমাদের। আবার কবে নোঙ্গর তুলতে হবে আমাদের কে জানে। প্রাচীন কালের হান্টার গ্যাদারারদের মতো দু'দিনের এই বসতি। তাই এই রোদ ঝলমলে, লেকের পাড়ের দুপুরটা প্রাণ ভরে উপভোগ করি। পরের কথা নাহয় পরে চিন্তা করা যাবে। ...
মন্তব্য
প্রথমবার সাবরিতে গিয়েছিলাম না জেনেই। খাবার মজার সন্দেহ নেই। কিন্তু যেদিন থেকে জেনেছি ওটা পাকিদের ধারেকাছেও ঘেঁষিনা আর। উইন্ডি সিটিতে আবারও স্বাগতম ভাইয়া
সাবরির খাবারও এখন আর তেমন সুবিধার না। আমার যাবার ইচ্ছা ছিল না, দায়ে পড়ে যেতে হয়েছিল...
স্বাগতম মানে কি? আপনি এখানে থাকেন নাকি?
স্বাগতমের ভালো বাংলাটা আমি ঠিক জানিনা, আপনার আগমন শুভ হোক জাতীয় একটা কিছু আর কী।
জ্বী, আমি এখানে থাকি।
@কৌস্তভ, ভাইয়া নিহারির একটা ডিশ ছিলো ওটার জন্য নাকি বিখ্যাত সাবরি। আপনি যদি বিরিয়ানী খেয়ে থাকেন তবে ওটা তেমন সুবিধের না। বিরিয়ানীসহ অন্যান্য দেশি খাবার খেতে হলে আইওয়া সিটির বাংলাদেশী একটা রেষ্টুরান্ট আছে উফ(নামটা মনে পড়ছেনা এখন)! অসাধারণ সব খাবার দাবার। গিয়ে চেখে আসতে পারেন
বাহ রে, আমাকেও তো একটু স্বাগতম জানাতে পারতেন, একটু দাওয়াত দিতে পারতেন?
অসুবিধা নাই। তোমার হয়ে দাওয়াতটা আমিই খেয়ে নিবো।
আইওয়া সিটি কোনটা? দোকানটার ঠিকানা দেন জলদি।
যাক, অবশেষে আপনার সঙ্গে দেখা তো হল!
শিকাগো বেড়াবার পক্ষে বেশ ভালো শহর। আর লেক মিশিগানের আসল সৌন্দর্য্য দেখা যায় হ্যানকক টাওয়ারের মাথা থেকে...
"জি" পরিবার কারা?
"জি" পরিবারের নাম বলতে চাচ্ছি না। "জি" সচলায়তনের একটা রিসার্চ প্রজেক্টে কিছু টেকনিকাল সহায়তা করেছিলেন। আর উনার গিন্নী সচলায়তনে কিছু লেখা দিয়েছিলেন অনেক আগে।
আচ্ছা আমরা না তুমি করে বলবে বলে ঠিক করলাম?
তাইতো তাইতো!
ওই লিস্টে আমাকেও জুড়ে দিতে পারেন...
আপনের লেখা পড়ে খুব আমেরিকা যাইতে মনচায়। গত নয় মাস ধরে ভিসার জন্য অপেক্ষায় আছি ভিসা দেয়না। জেনেভা থেকে অ্যাপ্লাই করেও ভিসা পাচ্ছিনা। কারন জানতে চাওয়াতে উত্তর দিয়েছে আমার ফ্যামিলি নামের (রহমান) সাথে মোট ৯ জন সন্ত্রাসির তালিকা পাওয়া গেছে
মাহমুদ
সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স নিলে সমস্যা হবার কথা না!
নতুন শহরে গুড লাক। শিকাগো আমার খুবই পছন্দের একটা শহর। শীতকালে একটু সমস্যা হবে আর কি। দোকানটার নাম সাবরি না সাবরি নিহারি ? এটার থেকে মনে হয় ওসমানিয়া ভাল।
"সাবরি নিহারি"ই হবে বোধহয়। ওসমানিয়া ভালো লেগেছে আগে। চলে এসো আমাদের বাসায়। আগাম দাওয়াত রইল।
আমাদের কাছাকাছিই চলে আসছেন দেখছি। একসময় এসে ঘুরে যাইয়েন। সেপ্টেম্বরের দিকে সবচেয়ে ভালো ওয়েদার।
ওপারের ভিসা নাই। :|
লেকের ফটুক দেখে তো হার্ডফেল হয়ে গেছিলো আরেকটু হৈলেই। এইটা লেক হলে সমুদ্দুর কমু কারে!
তা নতুন শহরে গেলা, এই শহরে বালিকা বুলিকা নাই? এইসব সমুন্দর মার্কা লেকের ফটুক না দিয়া তাগো ফটুক টাঙ্গাইলেও তো যারা হার্ডের রুগী তাগো হার্ডটা ভালো থাকে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হার্ড জিনিসটা কি?
হা হা ... হার্ড চিকেনের নাম শোনেননি? এটা হল চিকেন হার্ড
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মন্তব্য লাফাং___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পেটুক ছেলেটাকে আচ্ছা করে খাইয়েছেন মনে হচ্ছে। মোটা হয়ে যাবে তো, ফিগার নষ্ট হলে শেষটা ফ্যাকাল্টি ভরা চৈনিক বালিকারা আর তাকাবেও না বেচারার দিকে।
তাহলে কখনো ওখানে গেলে আপনার কাছ থেকে দ্বিগুণ খাওয়া আদায় করতে হবে (আমি এমনিতেই হোঁদলকুতকুত, ফিগার নষ্ট হওয়ার চিন্তা নেই)...
নাহ ছেলে একেবারে আলাভোলা। বেচারা বেশী খায়নাই।
মুর্শেদ ভাই, ভয়াবহ ঠান্ডা দেখতে হলে আপনার কানাডায় আসতে হবে।
তবে বাতাসের সাথে ঠান্ডার মিশেল খারাপ না।
এখানকার লেক দেখলে, সমুদ্র দেখার অভাববোধ হবে না (যদিও কক্সবাজারে ঢেউয়ের কোন তুলনা নেই)।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ঠান্ডা নিয়ে ভয়েই আছি আসলে।
আমার এখানে মাইনাস পঞ্চাশ সেলসিয়াসে নামে, বরফ ছিলো গত বছর অক্টোবর থেকে এ বছর মার্চ মাঝামাঝি পর্যন্ত, তার মধ্যে টানা দুই মাসের বেশি ছিলো মাইনাস ত্রিশ থেকে চল্লিশের মধ্যে।
ডরাইছি। আপনার কি হিটেড জামা কাপড় পরেন?
কানাডায় ঠান্ডাটা একটু বেশি বেশি। মাইনাস ৩০ হতে দেখেছি প্রায়ই। বিচ্ছিরি লাগে। নর্থে অবস্থা আরো খারাপ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
তাহলে "পিটস্বার্গের ধুসর পাণ্ডুলিপি" সিরিজটা একেবারে বন্ধ হয়ে গেলো!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পিটস্বার্গ ছেড়ে এসেছি। আবার কখনো গেলে হয়তো লেখা হবে।
শিকাগো দেখার বড় শখ আমার।
চলে আসেন ঘুরতে।
সাবলীল বর্ণনা। ভালো ঘোরা হয়ে গেল। আর সবখানেই বুঝি সচল পরিবারের কেউ না কেউ আছে!! বাহ্!!!
ধন্যবাদ।
আপনাদের কত মজা দেশ-বিদেশ ঘুরে ঘুরে দেখেন। কত কিছু জানতে পারেন। আবার দেশের জন্য নিশ্চয়ই খারাপ লাগে? তবুও অনেক মজা। এক কাজ করেন আপনারা যারা বাইরে আছেন তারা যেখানে আছেন অই স্থানগুলো, সেগুলোর ইতিহাস, দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে লিখুন। তাহলে পড়ে আমার অনেক কিছু জানতে পারব। এটা অনেকটা দুধের সাধ ঘোলে মিশানোর মত..................
ধন্যবাদ।
আপনার ( এবং শহীদ সাইফ ও অন্যদের) আম্রিকাবিষয়ক লেখাগুলো এবং আলোচনাগুলো পড়ি আর মনে মনে ভাবি-
কিন্তু আমার পক্ষে আম্রিকা যাওয়ার কোনওরকম কোন সম্ভাবনা দেখছি না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
যেখানেই আছেন ভালোই আছেন। আম্রিকা একটা সোনার হরিন।
গ্রেইট লেকগুলো নাকি মারাত্মক হয় শুনেছি...
আচ্ছা, আপনি যে এইভাবে আমার নামটা নিয়ে টানা-হেঁচড়া করতেছেন, কাজটা ভালো হচ্ছে ভাইয়া?
নতুন শহরের জীবন আনন্দময় হোক। আমি কখনো দু'হাতের পুরানো শহরের গন্ধ ভুলতে পারবো না মনে হয়...
শুভেচ্ছা আপনাদেরকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
প্রচলিত শব্দ কপিরাইট করা যায় না।
শেকড় ছেঁড়াও সহজ নয় বলেই জানি...
বি.দ্র.: ছবি ভালু পাই নাই! এরকম সামারে এরকম ইয়ে একটা লেকের ধারে কোনো ইয়ে নাই! ফছা লেক!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হ ফছা লেইক।
মিশিগান যাব সামনে, লেক মিশিগান ঘুরে আসতে হবে তখন।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বাহ দারুণ লাগলো পড়ে, কবে যে শিকাগো যাইবাম!!
তবে যাইবাম ঠিক!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
এই জুলাই অগাস্টে চলে আসেন। নেমন্তন্ন রইলো।
ছবি জুড়ে দেবার ব্যাপারে এত কিপ্টেমি করলেন কেন? জিন্দেগীতে তো যেতে পারবো না, চোখে দেখেই সাধ মেটাতাম।
যুগের পদজোড়াতে যুগপৎ জুতা ও মোজা পড়াতে পারলে রৌদ্দুর হয়ত রৌদ্র থেকে মেঘ সরিয়ে রাখতে পারতো।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
বেশী ছবি তোলা হয়নি। পরে তুলে দেবো।
হ্যাঁ ভাইয়া, আরেকটু বেশি করে ছবি দিয়েন!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালো লাগল
আমি গত ৩ সপ্তাহ ধরে শিকাগোর দরজায় পড়ে আছি। ( শিকাগো মাইল বিশেক হবে এখান থেকে)। 'আসল' শিকাগো দেখা হয়নি এখনও। হয়ত না দেখেই ফিরে যেতে হবে।
বাংলাদেশি কোন দোকানের নাম (ঠিকানা) দিতে পারেন কেউ? (গুগল করে বুঝতে পারছি না এটা ইন্ডিয়ান না বাংলাদেশি) যদি সময় পাই, হয়ত দক্ষিণে ফিরবার আগে একটু ঢুঁ মেরে আসব।
সবাই ভাল থাকবেন
কোথায় আছেন? ফিশ কর্ণার, আল আমিন এই দু'টা দোকান বাংলাদেশী। আরো কিছু হয়তো আছে। এখনো জানিনা।
আর কয়েকটা ছবি দিলে অপূর্ন স্বাদ টা পূর্ন হত হয়ত।
........................
নিত্যানন্দ রায়
কমেন্টের 'জবাব' বাটনে যতবার ক্লিক করি, ততবারই পেজ আর লোড হয় না। তাই, নতুন কমেন্ট পোস্ট করলাম। আপাতত, আছি DuPage কাউন্টিতে। গুগল ম্যাপ বলে শিকাগো হতে ২৬ মাইল দূরে। শহরের গলার কাছে (উপকন্ঠে) পড়ে রইলাম, তবু শিকাগোতে ঢুঁ মারব- আশা আছে। ৪ তারিখের আতশবাজি দেখার জন্য নেভি পিয়ারে যাব ভেবেছিলাম, হয়ে উঠল না।
নামগুলোর জন্য আপনাকে আর রাগিব ভাইকে ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন সবাই।
চিকাগো যাইতে মুন্চায় কিন্তু...
তয় আগে সুজন্দারে একটা ভিজিট দিমু ক্যারিক্যাচারের লাইগ্যা (উনি ভ্যান্কুভারে থাকেন না সিয়াটল? বর্ডারের এইসাইড না ওইসাইড?)
মাহবুব ভাই, আপনাকে শিওর আমি আগে দেখছি, মনে হই চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের করিডোরে
মিশিগামি ০০২ তাড়াতাড়ি লিখেন
আর চান্স পেলে গ্রেট লেকস পিজা ট্রাই দিয়েন, ব্ন্ধু'দের কাছে অনেক নাম শুনেছি (আমি আবার পিজা পাগলা)
ভাল থাকবেন
ঢাকাইয়্যা যাদুকর
নতুন মন্তব্য করুন