মাঝে মাঝে মনে হয় সব কিছু ছেড়ে ছুড়ে চলে যাই।
মাঝে মাঝে ছোট্টবেলার সেই দুপুরের কথা মনে পড়ে। সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে বলে স্কুল যেতে হয়নি। জানালা ধরে দাঁড়িয়ে আছি। মেঘলা দুপুর। পথে লোক নেই। মাঝখানে একটু করে বৃষ্টি থেমেছে। আর আমার কেবলই মনে হচ্ছে দই ওয়ালা গল্পের বই থেকে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু দইওয়ালা আজও আসেনি...
মাঝে মাঝে মনে পড়ে সেই ছোট্ট শহরটির কথা। সকাল বেলা যেখানে গরম গরম মিষ্টি জাল দিয়ে তুলত পাড়ার ছোট্ট হোটেলটা। আমরা আব্বুর হাত ধরে সেই পরোটা-মিষ্টি খেতে যেতাম আমরা। দুপুরে রিক্সায় করে সাত মাথার মোড়। বিকেলে ছেলে মেয়েদের খেলা। খেলা দেখতে দেখতে আমরা ভাবতাম - ওরা আমাদের খেলায় নেয়না কেন? ভাবতে ভাবতে কালো চুল গুলো ধুসর হয়ে এলো। তবুও ওরা আমায় খেলতে ডাকেনি...
সময়ে অসময়ে সেই বৃষ্টির দিনের কথা মনে পড়ে। করার কিছু ছিলো না বলে বৃষ্টি আর কাদায় আমরা ফুটবল খেলতে নেমে গেলাম। ফুটবল আর কাদায় অপার্থিব হাসি ঠাট্টার দিনটি এক নিমিষে শেষ। দিন শেষে আমাদের প্রতিজ্ঞা - বছরে একবার হলেও এরকম করে খেলব। কতগুলো বছর চলে গেলো বৃষ্টির দিনে আর ফুটবল খেলা হয়নি....
মাঝে মাঝে মনে হয় সব কিছু ছেড়ে ছুড়ে চলে যাই। এই খাঁচার মত শহরটাকে ভেঙ্গে চুরে উড়ে যাই। চলে যাই অনেক দূরে, যেখানে সূর্যের রাজত্ব। বসন্ত খেলা করে প্রতিদিন। ঝুম বৃষ্টি মাঝে সাঝে। সেখানে কোন কাজ নেই, তাড়া নেই। কেবল অলস দুপুর। আর আনন্দময় দুরন্ত বিকেল।
মন্তব্য
অনুচ্ছেদের শেষ লাইনে, আবেগের ক্লাইম্যাক্সে এসে লাইনটা বেয়াড়া হয়ে গিয়েছে। ঠিক করে নিন।
লেখা ভাল লেগেছে। আমিও এরকম বহু জিনিসের প্রতীক্ষায় সময় পার করেছি . . . এখন সে সময়টা থেকে অনেক দূরে এসে পড়েছি।
ঠিক করেছি। ধন্যবাদ।
মুর্শেদ ভাই, ইয়ে, লাইনটা বোধহয় পুরোপুরি ঠিক হয় নি এখনো, "আমার" এর জায়গায় "আমায়" হবে না?
আমার আসলেই ছুটি দরকার...
ধন্যবাদ।
ইয়ে, মানে এটা কি ফাঁকিবাজের তালিকা থেকে নাম কাটানোর জন্য
(গুড়)
facebook
না। বিরক্ত লাগছিলো কাজ করতে। সেই ফ্রাস্ট্রেশন থেকে লেখা।
স্মৃতির শহরের গন্ধমাখা লেখা। দারুণ লাগলো।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ তাসনীম ভাই। আমরা সবাই স্মৃতির শহরের দুঃখে স্বপ্ন দেখে দেখেই দিন পার করে যাবো।
এইরকম সবকিছু ছেড়ে ছুড়ে চলে যাবার ইচ্ছে বোধ হয় কমবেশি আমাদের সব্বারি হয়। কিন্তু প্রবল পিছুটান আটকে রেখে দেয় জীবনভর। ছেড়ে চলে যাওয়া হয়না কখনই। শুধু এক আধবার কেউ কেউ অতীশ হয়ে যান।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
চরম উদাসের গানের টাইটেল দেখে শব্দ করে হেসে ফেললাম
মুর্শেদ, কয়েকদিন ছুটি নিন। দূরে কোথাও চলে যান। পাহাড়, সমুদ্র, বন বনানী, আদিগন্ত খোলা মাঠ। প্রকৃতির কাছে দু'চারদিন আত্মসমর্পন করুন। সম্ভব হলে একাই চলে যান। সবারই ‘Me time’ -এর দরকার আছে, না?
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
মাঝে মাঝে মনে হয়... বিয়ে করে ফেলি! আর ভাল্লাগে না এইসব দুইন্যাদারী...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তুমি বিয়া করো। আমি নিয়া বইলাম।
আরে, বিয়া করার জন্য কি আর বলছি নাকি! ফ্রাস্ট্টেটেড হয়ে না বললাম!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নিয়াজ ভাই যে এদিকে শ্যালিকা দায়গ্রস্থ হয়ে আছে, জানেন সেই খবর? (ওনার সাম্প্রতিক পোস্ট দ্রষ্টব্য।
''তালিম মানুষের হাতকে এত বড় করতে পারে যে তা পৌঁছতে পারে মেঘ পর্যন্ত।''
টুকটুক করে সারাদিনে 'মালাকাইটের ঝাঁপি' আবার পড়ে ফেলেছি। ছেলেবেলা অলওয়েজ রক্স!
অনেকদিন পর লিখলেন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুঁ...
আমাদের সবার পক্ষ থেকে লিখেছেন বলে আপনাকে ধন্যবাদ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সারছে! আপনারও এরকম মনে হয় নাকি? আমি তো জানতাম আপনি আপনার মনের মতো কাজটাই করেন।
হক কথা!!
_____________________
Give Her Freedom!
তা করি, কিন্তু নাগরিক ক্লান্তিটা খুব ভয়াবহ
আর সামাজিক ক্লান্তিও আছে
আর আছে কাজের ক্লান্তি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এক্কেবারে মনের কথা
কিন্তু সব ছেড়ে ছুড়ে যাওয়ারও উপায় নেই
একটা বিয়া কৈরালান স্বাধীন ভাই।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাহলে সিদ্ধার্থ হওয়া যাবে?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হুঁ...
হোম ডিপার্টমেন্ট কি কুকুর কিনার অনুমতি দেয়নি ? এই দুঃখে আপনি বিবাগী হবেন ?
শুধু কুকুরের দুঃখ হলে তো সমস্যা ছিলো না। সমস্যা হলো বন্দী বন্দী লাগে।
কুকুর কিনলে কিন্তু প্রতিদিন একবার করে কুকুরকে 'হাঁটাতে' নিয়ে যেতে হবে, মুক্তি পাবেন মনে হয়। <ফাইজলামি হাসি>
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
চলে আসুন না একটু সময় বের করে.......তারপর স্মৃতিগুলোর মুখোমুখি দাঁড়ালেন..........জীয়নকেও স্মৃতির শহরটার কিছু স্মৃতি জমাতে দিলেন..........
মন খারাপ লেখায় মন খারাপ হলো............
_____________________
Give Her Freedom!
যাবো যাবো ... যেতেই হবে।
এখন, এই সময়ে এসে সব ছেড়ে ছুড়ে চলে গেলে আসলেই কি আগের মত সব ভালো লাগবে
আমরা একটা একটা করে কারাগার গড়ে তুলি নিজের চারপাশে। সেই কারাগারেও ভাল্লাগে না। বেরিয়ে আসলেও ভাল্লাগে না।
ফেরত যাওয়াটা কি কোনো নির্দিষ্টি টাইমে, নাকি স্পেইসে? নাকি দুইটার একটা বিশেষ সংযোগে?
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ফিরে যাওয়ার ইচ্ছে ওই সময়ের এক্সপিরিয়েন্সটায়, অনুভুতিটায়। সময় আর স্পেসে ফিরে যাওয়াও যাবে না, সম্ভবও নয়।
গ্রামের বাজারের মিষ্টি খাবার কথা মনে পইড়া গেল। এই অভিজ্ঞতা যাদের নাই, তারা জানে না যে কি মিসটাই না তারা করছে!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গরম গরম রসগোল্লা। উল্স্ ।
হ, কিন্তু রসগোল্লা থেকে সাবধান। এই বস্তু প্রাণঘাতীও হয়ে ওঠে মাঝে মাঝে। রসগোল্লার রস একবার শ্বাসনালীতে ঢুকে যেয়ে দম বন্ধ হয়ে গেছিলো। এরপর থেকে রস ওয়ালা যেকোন বস্তু ( ) খাওয়ার আগে খুব ভয়ে থাকি।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ট্রু... একেক জায়গার গ্রামের একেকটা স্পেশাল মিষ্টির আবার একটা ব্যাপার আছে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মানুষ মাত্রই এই ছিটে 'গ্রস্ত'। সম্ভব হলে কদিন ছুটি নিন মুর্শেদ ভাই, বেরিয়ে আসুন।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
অ্যাংগরি বার্ডস খেলে মাথা ঠান্ডা করছি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
এইসব লিখা পড়লে কেবলি মন খারাপ লাগে।
চরি... অ্যাঙরি বার্ডস খেলে দেখতে পারেন।
নজরুল ভাই যেমনটা বলেছেন, ‘আপনি আমাদের সবার কথা বলে দিয়েছেন’।
সচলে যখন প্রথম প্রথম লেখা পড়তাম, কোন একজন লেখকের ট্যাগ লাইন ছিল এরকম কিছু একটা, ‘... পালাতে চাই, কিন্তু ঠিক যতদূর গেলে পালানো হয়, ততদূর আর যাওয়া হয়ে উঠে না...’। লাইনটা খুব ভাল লাগত।
কথাটা খুব সত্যি।
মুর্শেদ ভাই একটা লম্বা চওড়া ছুটি নিয়া নেন।
ছুটিও ফুরায় গেছে। হাতে আছে ৯ দিন ছুটি। ৫দিন নিবো একটা বিশেষ কারনে। বাকি গুলো ঠুস করে ফুরিয়ে যাবে মনে হচ্ছে।
নজরুল ভাই যেমনটা বলেছেন, ‘আপনি আমাদের সবার কথা বলে দিয়েছেন’-------
এই লেখাটা আমি সকালে পড়েছি। আমি ভাবতাম এরকম খালি আমাদেরই লাগে
ছুটী নিয়ে দেশে আসেন। কোঞ্ছিপায় চা খেয়ে যান আমাদের সাথে
অবশ্যই আসব। কোঞ্ছিপার চা খাবই।
লেখা খুব সুন্দর লেগেছে। আমার কেন জানি নস্টালজিয়া হয় না কখনো।
বানান: জ্বাল, রিকশা, নেয় না, ধূসর, ভেঙেচুরে
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
তুমি সুখী মানুষ এজন্য। কিংবা কোন বড় ধরণের পরিবর্তন বা ধাক্কার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়নি হয়ত।
আমাকে বেশ কিছু বড়সড় পরিবর্তন/ধাক্কার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। সেজন্যই হয়ত ফেলে আসা সময়ে ফিরে যেতে চাই না। অদেখা ভবিষ্যৎ সবসময়ই সম্ভাবনাময়।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমার অনুভূতির সাথে মিলে গেছে।
সচল ক্র্যাশ করলে ফিরা আসবেন? তাইলে সমস্যা নাই, যান সবকিছু ছেড়েছুড়ে "ঘুড়ে" আসেন।
"ঘুড়"তে যাবো দেখি।
ফিরে যাওয়া বোধহয় সত্যিই যায় না,
কিন্তু ফিরে যাওয়ার ইচ্ছেটা খোঁচা দিয়ে যায়।
কবে যে একটা টাইম মেশিন আবিষ্কার হবে?
আর আমি স্কুলের পেছনের মাঠে একটা সেঞ্চুরি করব !!
টাইম মেশিন আবিষ্কার হবে না কখনো। হলে এতদিন ভবিষ্যত থেকে লোকজন চলে আসতো বর্তমানে।
হক কথা কইছেন ।
কথাডায় লুজিক আছে।
ল্যাবে বসে কাজ করতে করতে মাথা ঝিমাঝিম করছিল। তখন লেখাটা চোখে পড়লো। হঠাৎ ঝরঝরে অনুভব করলাম। চোখ বন্ধ করে মনে হচ্ছিল বাহিরে সত্যিই ঝিরঝির বৃষ্টি হচ্ছে!
টুইটার
বাহ! আপনার কল্পনাশক্তি প্রশংয়ণীয়!
কেন জানি আমার কখনোই পেছনে ফেলে আসা দিনগুলোতে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে না।
আপনি একজন ব্যতিক্রম মনে হচ্ছে! ক্যানো যেতে ইচ্ছে করে না?
হয়তো আমার অতীত তেমন সুন্দর ছিল না অথবা এখনো বড় হয়ে উঠতে পারিনি ( বুড়ো হয়েছি কেবল! )
হ।
আচ্ছা, শিকাগো-তে বৃষ্টি হয় না? আমি তো জানতাম বেশ ভালোই বৃষ্টি হয়। কখনো ভেবেছেন জীয়ন বাবুরও শিকাগো কেন্দ্রিক এরকম পিছুটান থাকবে মনে হয়।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শিকাগোতে বৃষ্টি হয়। কিন্তু হিম ঠান্ডা। আর বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে থাকার সময় কোথায়? কাজের পিছনে দৌড়াও। বাচ্চা সামলাও।...
হুঁমম... জীয়নের যেটা নিজের দেশ আমার সেটা পরবাস।
আমারও এমন ইচ্ছে হয়, মুর্শেদ ভাই! কোন অলস দুপুরে ধান ক্ষেতের ধারে বসে থাকতে ইচ্ছে হয়! আচ্ছা, পৃথিবীর সব শহরই কি এক একটা খাঁচা? যার ভিতর হাঁশ ফাঁশ করতে থাকে প্রতিটি নাগরিক? এমন নগর হয় যা ছেড়ে-ছুড়ে কেউ চলে যেতে চাইবে না?
আমার মনে হয় পৃথিবীর সব শহরই এইরকম একটা খাঁচা। যে শহর স্বপ্নের মতো, সেটা দুদিন পরে ভ্যাকেশন রিজোর্টের দখলে চলে যায়।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
"দুপুরে রিক্সায় করে সাত মাথার মোড়।"
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বগুড়া।
তাই তো বলি!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমি লেখাটা পরার সময়ই জিজ্ঞেস করব ঠিক করেছিলাম। তা দেখি একজন জিজ্ঞেস করেই ফেলেছেন। আপনার নাম আর চেহারাটাও আমার খুব পরিচিত ঠেকে প্রথম থেকেই। সেটা মনের ভুল হিসেবেই ধরে নিয়েছিলাম। কোনও ভাবে কি আমরা একে অপরকে চিনি?
একসময় ভাবতাম, এইতো আর কিছুদিন না হয় কষ্ট করি তারপর তো অখন্ড অবসর। তখন না হয় আয়েশ করে মনের সব খায়েশ পুরণ করা যাবে। তারপর একটু থিতু হয়ে দেখলাম, শরীরটা আর তেমন ভাবে সাড়া দেয়না সাথে মনটাও। জীবনের কত সাধ-আহ্লাদ বাকি রয়ে গেল। তাইতে বলি, মন যখন যা চায় করে ফেলুন, নইলে আর কখনও নয়।
সেটাই করতে হবে।
অনেকদিন পর লিখলেন, তাও মন খারাপের কথা। তবু ভাল, ভাগাভাগি করলেন সচলের সাথে। কোথায় যেন কার একটা বাণী পড়েছিলাম, I'm not old, Age is but a number. তাই শুরু করে দিন যেকোন মুহুর্তেই, যেকোন দিনই। সুমন ৩৭ বছর বয়সে গীটার শিখতে গিয়েছিল। ভাল থাকুন।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
আহহহ, এক্কেবারে মনের কথা লিখছেন মুর্শেদ ভাই। তবে ছুটি টুটি যাই নেন কাজ হবে না। বরং ছুটির মাঝে অসমাপ্ত কাজগুলো আরো বেশি করে তাড়া করে ফেরে। পুরা অবসরে গেলে কি কিছু সুরাহা হবে? কে জানে।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
অপ্রাপ্তিগুলো নিয়েই আমাদের জীবন !!
সব ছেড়েছুড়ে অনেক দুরে চলে গিয়েও কি প্রকৃত শান্তি মিলবে?
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
নতুন মন্তব্য করুন