বাঁশঝাড়ে বান্দর থাকে না
বান্দর বাঁশের পাতা খায়ও না- বাঁশবনে হাগেও না তবু গণিতজ্ঞরা বান্দরকে তৈলাক্ত বাঁশেই ওঠানামা করতে বলেন
যেসব গাছে বান্দরৈতিহ্য আছে সেসব গাছে তেল হয় না তা
তেলবিদ আমলাও জানেন তবু
বান্দরকে বাঁশেই লাফাতে হয় এবং সেই বাঁশে তেল থাকতেই হয়
পাঠ্য পুস্তকের মহামাণ্য পণ্ডিতের কৃপায়
সুতরাং তৈলবিহীন শুষ্ক বান্দরবংশকেও অংক খাতার তেলে
বংশের ঝাণ্ডা বানাতে হয় পিচ্ছিল বাঁশে
সোজা উপরে উঠলে বান্দরবিজ্ঞান মেনে বান্দরেরা খামছে খামছে যায়;
অথচ পাঠ্যবইয়ের খাড়া বাঁশে তাদেরকে লাফাতেই হয়। গণিতজ্ঞরাই ফলান সেই বাঁশ। ঢেলে দেন তেল আর বলে দেন লাফানোর নিয়ম
এবং সর্বশেষ সে উঠবে কি পিছলাবে তাও ঠিক করে দেন তিন-কল্লা গণিতের স্যার
বান্দর এখানে এক চেটের বাল আব্দুল্লা যে নিজেও জানে না জঙ্গল ছেড়ে কোন লুম্বা ছিড়তে ইস্কুল ঘরে এমন খাড়া বাঁশের উপরে সে উঠে আর নামে
এইযে স্বপ্নজীবী মিস্টার
আপনার চেহারায়ও কিন্তু এখন একটা বান্দর বান্দর ভাব; আপনি কি তা জানেন স্যার?
২০০৬.০৮.১৯ শনিবার
মন্তব্য
আমার লেখাগুলো লিখে ফেলার অনেক দিন পরে প্রকাশ করি
অনেকদিন ধরে খসড়ালেখাটির উপর ঘষামাজা করি
তারপর প্রকাশ হবার জন্য দেই
ফলে আমার লেখার তারিখ দেখে মনে হতে পারে পুরোনো লেখা
কিন্তু আমার কোনো কোনো লেখা আছে প্রায় ৯/১০ বছর পরে প্রকাশ করার জন্য দিয়েছি
এই লেখাটিও অন্য কোথাও ছাপা হয়নি
বান্দরাযুগে আছি
খাইছে! বান্দর নিয়া মশকরা?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
হক কথা। ভালো লাগলো খুউব।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
কী আর করা
পূর্ব্পুরুষ নিয়ে বইয়ের পণ্ডিতদের মস্করা তো আর সহ্য করা যায় না
তাই একটু লেখা
জলবৎ জটিলং।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
পূর্বপুরুষ মানে আমাদের চৌদ্দগুষ্ঠির গুরুজন।
অতএব মহামান্য বাঁদরকে সসম্মানে সম্ভাষণ করুন। এইখানে কোনরূপ বেয়াদপি করা চলিবে না। মানবজাতির কলঙ্ক হইয়া যাইবে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
পূর্বপুরুষ মানে আমাদের চৌদ্দগুষ্ঠির গুরুজন।
অতএব মহামান্য বাঁদরকে সসম্মানে সম্ভাষণ করুন। এইখানে কোনরূপ বেয়াদপি করা চলিবে না। মানবজাতির কলঙ্ক হইয়া যাইবে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
চরম!
ডাকঘর | ছবিঘর
নতুন মন্তব্য করুন