শিশুরা টিভির বিজ্ঞাপনচিত্র খুব ভালোবাসে। উচ্চ স্বরের দ্রুত কথাবার্তা, জিংগেল আর দৃশ্যের ঘনঘন পরিবর্তন হয়তো তাদের আকৃষ্ট করে রাখে। টিভিতে কার্টুন আর বিজ্ঞাপন চললে দুরন্ত শিশুকেও খাবার খাওয়াতে মায়ের খুব সুবিধা হয়। এমন দৃশ্যের ব্যতিক্রম খুব কম। আমার ৮ বছরের দুরন্ত ছেলেটাও এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু ইদানিং লক্ষ্য করছি যেসব প্রশ্ন তার এ বয়সে করার কথা নয় বা যেগুলো তার ভাবারই কথা নয় সেগুলো নিয়ে সে বেশ মাথা ঘামাচ্ছে। এমনকি তা নতুন গেমস-এর চেয়ে বেশি। যেমন, 'আমাদের গাড়ি নেই কেন ?' কিংবা ' আমার যদি ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন টাকা থাকতো ?' - এ জাতীয় নানা প্রশ্ন। আমি অবাক হয়ে তার প্রশ্নের উত্তর খুঁজি, পাশ কাটিয়ে যেতে চাই, বিপন্ন বোধ করি। আমাদের অস্তিত্ব আর সত্ত্বার, সেটা ব্যক্তি বা জাতি যাই বলি না কেন, অনেক অংশই চুরি হয়ে গেছে বুঝতে পারি। শিশুর চারপাশে ক্রমাগত এক অসুস্থ পরিবেশ, অসমভাবে বিন্যাস্ত সমাজ, অনৈতিক চিন্তার ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। বিবর্তনের নিয়মই হচ্ছে প্রাণী তার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে চলবে। তাহলে এ শিশু কোন ভবিষ্যতের দিকে যাচ্ছে? বেশ কয়েকদিন ধরে টিভির বিজ্ঞাপনগুলো লক্ষ্য করে এই জীবাণু অস্ত্রের অন্তত একটা আবিষ্কার করতে পেরেছি কিন্তু ঐ অস্ত্রের ট্রিগার যাদের হাতে তাদেরকে থামানোর সাধ্য আমার একার নেই।
আজকাল টিভিতে শিশু-মনস্তত্ব ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন চিত্র নির্মাণের মাত্রা ক্রমাগত বাড়ছে।
শিশু সামগ্রী ছাড়াও এমনকি গাড়ি-বাড়ির জন্য ব্যাংক লোন, ফ্ল্যাট ক্রয়, টিভি বা ফ্রিজ এর বিজ্ঞাপন চিত্রে শিশু-মনস্তত্বের ব্যবহার দেখছি যা সম্পূর্ণ অনৈতিক, অনভিপ্রেত এবং শাস্তিযোগ্যও বটে। কিন্তু আমাদের দেশে অনিয়মটাই নিয়ম, নৈতিকতার তোয়াক্কা না করাটাই ধর্ম। ' বাবা আমাদের গাড়ি কবে হবে?' ব্যাংক লোন নিতে শিশুর মুখ থেকে এমন প্রশ্ন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা সরাসবি 'ইমোশনাল ব্লাকমেইল'এর পর্যায়ে পড়ে । বা টিভি দেখতে গেলে ঈর্ষাকাতর শিশুর ঘরের দরজা বা জানলা বন্ধ করে দেয়ার মধ্য দিয়ে সামাজিক বিভাজনের যে দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে তাও কি ইমোশনাল ব্লাকমেইলিং নয়? এরকম আরো উদাহরণ আছে। মোবাইল এর বিজ্ঞাপনেও এমনটা করা হয়েছে। আমি জানি না যেসব প্রতিষ্ঠান এ জাতীয় বিজ্ঞাপন তৈরি-প্রচার-স্পন্সর করেন তারা কি সামাজিক দায়বদ্ধতা বা মূল্যবোধের প্রতি সামান্যতম শ্রদ্ধাশীল বা এসব কি তারা আদৌ বোঝেন ? আমাদের সরকার বা রাজনৈতিক নেতৃত্ব না-হয় অথর্ব, দুষ্টবুদ্ধিচালিত, দুবৃত্তলালিত অন্ধ প্রতিষ্ঠান কিন্তু নানা সামাজিক-নাগরিক সংগঠন, তাত্ত্বিক, বুদ্ধিজীবী বা আইনজীবী যারা চ্যানেলগুলোতে টকশোর মধ্যে বকবক করতে ভালোবাসেন তারাই বা কি করছেন ? আমাদের কোর্ট স্বতোপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করার মত উদাহরণ আগে সৃষ্টি করেছেন, অনেক আইনজীবী রিটের পর রিট করে অনেক আইনজীবী বিখ্যাত হয়ে গেছেন কিন্তু সামাজিক অনেক বিষয়ে দায়িত্ব নিয়ে হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে তাদের দ্বিধা বা অনীহা কেন বুঝতে পারি না। নাকি এমন বিধি-ব্যবস্থা এদেশে গড়ে ওঠে নি। ক্ষতিপূরণ মামলা করা এবং তা আদায় করাই পাশ্চাত্যে অনেক ল-চেম্বারের বড় কাজ। অনেক নাগরিকও তক্কে তক্কে থাকেন প্রতিষ্ঠানগুলোর এ জাতীয় দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে জরিমানা আদায় করার। বাংলাদেশের নাগরিক সমাজ এত সচেতন নয় । তবু নাগরিকদের একটা অংশ তা সহজেই করতে পারে জরিমানার টাকা ল-চেম্বার আর নিজের মধ্যে ভাগবাটোয়ারার শর্তে হলেও আমি মনে করি তাতে স্বেচ্ছাচারিতা কমবে। শুরু করেছিলাম শিশু মনস্তত্ব ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন চিত্র নির্মাণ প্রসঙ্গে , এমন অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আমাদের সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করা জরুরী-- যেমন , মোবাইল কোম্পানির বিজ্ঞাপনে বেশি বেশি কথা বলতে মানুষকে উৎসাহিত করা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চটকদার বিজ্ঞাপন (টিভিতে) এবং তাতে কিছু অন্যায় দাবি ( সম্পূর্ণ ফ্রি/ মেধা বৃত্তি/ সেরা শিক্ষক )। জানি না শুধু সামাজিক সচেতনতা দিয়ে এসব অস্ত্রের মোকাবিলা করা যাবে কিনা। কারণ এর পেছনে দুর্নীতি বা প্রতারণার মাধ্যমে অর্জিত বিপুল পুঁজির শক্তি আছে যা আমাদের মত দেশের পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রটাই কিনে নিতে পারে। কিন্তু আগামি প্রজন্মের কাছে ,নিজের বিবেকের কাছে , এই দেশের অগণিত শহীদের রক্তের কাছে কি জবাব দেব ? নিজের সন্তানের দিকে চেয়ে মনে হয় প্রতিবাদ না করে উপায় নেই।
মন্তব্য
বিজ্ঞাপনে শিশুদের (অপ)ব্যবহার নিয়ে নানান তর্ক আছে।
কোম্পানীগুলো ব্যাখ্যা দেয় এভাবে, "নতুন প্রজন্মের ক্রেতা/ভোক্তা" টার্গেট করলে দীর্ঘকালীন এবং একটা স্থায়ী দলকে ধরা যায়।
এরপরও বিজ্ঞাপনে শিশুদের ব্যবহার মাঝে মাঝে চরম বিরক্ত করে। বাংলাদেশের সরকার কিংবা বিজ্ঞাপনী সংস্থাগুলো থেকে কোনো নিয়ম আছে কিনা জানি না।
সহব্লগার পান্থ কি অনলাইনে আছেন?
বিজ্ঞাপনে শিশুদের মডেল হিসেবে ব্যবহার করা এক জিনিস আর শিশু মনস্তত্ত্বকে ব্যবহার করে 'ইমোশনাল ব্লাকমেইল' করা আরেক জিনিস। প্রথমটার চেয়ে দ্বিতীয়টার সামাজিক ক্ষতি অনেকগুনে বেশি। প্রথমটার ক্ষতি পরোক্ষ, দ্বিতীয়টি একেবারে প্রত্যক্ষভাবে আঘাত করে।
......................................................
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা
আমি তো বেকার পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
আমার যদি পোলাপাইন থাকত। থাপড়াইতাম। (এখন বলা সহজ, পরে পারব না, এও জানি, শিশুদের আর দোষ কী!) কিন্তু সত্যি কথা হলো শিশুদেরকে প্রথমেই বুঝিয়ে দেয়া উচিৎ জগত খুবই নিষ্ঠুর। সব কিছু পাওয়া যায় না। চাওয়াও যায় না। যত তাড়াতাড়ি বুঝবে শিশুটির জন্য ততই মঙ্গল।
আর বিজ্ঞাপন নিয়ে কি বলব ভাই। দুনিয়াটা চামড়ায় ঢাকবেন না আপনার পা-টা চামড়ায় মুড়বেন - ডিসিশন আপনার ....
বিজ্ঞাপন নিয়ে সচলের লেখাগুলো পড়ছি। আর আপনার মতোই 'বিপন্ন' বোধ করছি ...
: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: ::: :
'Cinema is over' - Master Godard
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
খুবই চিন্তার বিষয়। এ ধরণের এক্সপ্লয়টেশন আমরাদের বুঝতেই দেরি হয়ে যাচ্ছে। আসলে কর্পোরেট জগত আমাদের এত দ্রুত অধিকার করে নিচ্ছে যে আইন আর নৈতিকতা তার সাথে তাল মেলাতে পারছে না।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
আপনি যদি বিজ্ঞাপন নির্মানের উপর কিছু বই ঘেটে দেখেন, তাহলে দেখবেন মূল যে কয়টা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল মানুষের অনুভূতিতে প্রবেশ করে একটা আকাঙ্খা সৃষ্টি করা। শিশুরাই আগামীর টার্গেট মার্কেট(সম্ভাব্য ক্রেতা), আর তাদের কনভিন্স করাও সহয। আপনি কী জানেন, শিশুর মনঃস্তাত্বিক অবস্থার উপর গবেষনার জন্য বিপুল পরিমানে বিনিয়োগ করা হয়। আপনি যদি গাড়ির এডগুলো দেখেন, তাহলে দেখবেন ওখানেও শিশুদের জন্য একটা কৌতুহল সৃষ্টির অদম্য প্রচেষ্টা থাকে। কারণ এখন থেকেই তাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে পারলে ভবিষ্যতে তাদের পণ্য বিক্রি করতে আর তেমন বেগ পেতে হবে না।
এয়াপেলের কথাই ভাবুন, আইপডের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই তারা কোটি মানুষের পকেটে হাত দিয়ে রেখেছে, এখন তাদের নতুন প্রজেক্ট হল আরও নতুন সব ডিভাইসের মাধ্যমে ঐসব পকেট থেকে আরো কিছু পয়সা খসানো। বিদেশে নতুন প্রজন্মের মধ্যে একটা প্রবনতা দেখা যাচ্ছে যে, তারা নিজেদের এয়াপেল সমৃদ্ধ করছে, সব কিছুই এয়াপেলের।
এটার পিছনে, খুব বিখ্যাত একটা থিউরি আছে, সেটা হল একটা ব্র্যান্ডকে "লাভ মার্ক"-এ পরিনত করা। তারপর আর বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন হয় না। যেমন কোকাকোলা একটা "লাভ মার্ক", একবার এমেরিকাতে গুজব রটলো কোকাকোলা তাদের স্বাভাবিক কোলা বন্ধ করে নতুন এক ধরনের কোলা বের করবে, এই গুজবে বাজার থেকে এক দিনেই সব কোক উধাও হয়ে গেলো। মানুষ হন্য হয়ে কোক কিনলো। এইটা একটা পলিসি। বাচ্চাদের কাছে ফ্যান্সি বিজ্ঞাপনগুলো খুব সহযে লাভ মার্কে পরিনত হয়। আপনি দেখবেন সুন্দর এডগুলোর পন্যের প্রতি বাচ্চাদের আকর্ষন বেশি থাকে। আপনি বাজারে গিয়ে আপনার ছেলেকে যখন কিছু চয়েস দিয়ে বলবেন একটা বেছে নিতে তখন দেখবেন, লাভ মার্কটা খুব প্রাধান্য পাচ্ছে, সেখানে এডের ভুমিকা অনবদ্য।
যেখানে থিউরী হটকারিতা শিখাচ্ছে, সেখানে এদের ঠেকানো বেশ কঠিন বলেই আমার ধারণা। ব্যবসা প্রফিট বুঝে এথিক্স বুঝে না। এ প্রসঙ্গে একটা বিখ্যাত উক্তি আছে-
আপনার সব কথাই হয়তো ঠিক। শিশু মনস্তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করে তা বিপণনে কাজে লাগানোর মধ্যে ব্যবসা আছে, দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকিও আছে। ব্যবসাটা চোখে দেখা যায়, খুব তাড়াতাড়ি দেখা যায়- ঝুঁকিটা দেখা যায় না। আমরা বোধ হয় এমন এক পৃথিবীতে প্রবেশ করছি যেখানে মানুষের আচরণ এবং ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন নিয়ন্ত্রণ করবে কর্পোরেট লাভলোকসান তত্ত্ব। উন্নত বিশ্বের মানুষগুলো এখনই সেই গর্তে ঢুকে পড়েছে- অনুন্নত দেশগুলোকে এখনও পুরোপুরি গিলতে পারেনি এই সর্বনাশা পুঁজি।
..............................................................
[/i]দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা
আমি তো বেকার পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা[i]
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
আপনি যদি বিজ্ঞাপন নির্মানের উপর কিছু বই ঘেটে দেখেন, তাহলে দেখবেন মূল যে কয়টা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল মানুষের অনুভূতিতে প্রবেশ করে একটা আকাঙ্খা সৃষ্টি করা। শিশুরাই আগামীর টার্গেট মার্কেট(সম্ভাব্য ক্রেতা), আর তাদের কনভিন্স করাও সহয। আপনি কী জানেন, শিশুর মনঃস্তাত্বিক অবস্থার উপর গবেষনার জন্য বিপুল পরিমানে বিনিয়োগ করা হয়। আপনি যদি গাড়ির এডগুলো দেখেন, তাহলে দেখবেন ওখানেও শিশুদের জন্য একটা কৌতুহল সৃষ্টির অদম্য প্রচেষ্টা থাকে। কারণ এখন থেকেই তাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে পারলে ভবিষ্যতে তাদের পণ্য বিক্রি করতে আর তেমন বেগ পেতে হবে না।
এয়াপেলের কথাই ভাবুন, আইপডের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই তারা কোটি মানুষের পকেটে হাত দিয়ে রেখেছে, এখন তাদের নতুন প্রজেক্ট হল আরও নতুন সব ডিভাইসের মাধ্যমে ঐসব পকেট থেকে আরো কিছু পয়সা খসানো। বিদেশে নতুন প্রজন্মের মধ্যে একটা প্রবনতা দেখা যাচ্ছে যে, তারা নিজেদের এয়াপেল সমৃদ্ধ করছে, সব কিছুই এয়াপেলের।
এটার পিছনে, খুব বিখ্যাত একটা থিউরি আছে, সেটা হল একটা ব্র্যান্ডকে "লাভ মার্ক"-এ পরিনত করা। তারপর আর বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন হয় না। যেমন কোকাকোলা একটা "লাভ মার্ক", একবার এমেরিকাতে গুজব রটলো কোকাকোলা তাদের স্বাভাবিক কোলা বন্ধ করে নতুন এক ধরনের কোলা বের করবে, এই গুজবে বাজার থেকে এক দিনেই সব কোক উধাও হয়ে গেলো। মানুষ হন্য হয়ে কোক কিনলো। এইটা একটা পলিসি। বাচ্চাদের কাছে ফ্যান্সি বিজ্ঞাপনগুলো খুব সহযে লাভ মার্কে পরিনত হয়। আপনি দেখবেন সুন্দর এডগুলোর পন্যের প্রতি বাচ্চাদের আকর্ষন বেশি থাকে। আপনি বাজারে গিয়ে আপনার ছেলেকে যখন কিছু চয়েস দিয়ে বলবেন একটা বেছে নিতে তখন দেখবেন, লাভ মার্কটা খুব প্রাধান্য পাচ্ছে, সেখানে এডের ভুমিকা অনবদ্য।
যেখানে থিউরী হটকারিতা শিখাচ্ছে, সেখানে এদের ঠেকানো বেশ কঠিন বলেই আমার ধারণা। ব্যবসা প্রফিট বুঝে এথিক্স বুঝে না। এ প্রসঙ্গে একটা বিখ্যাত উক্তি আছে-
সঠিক। তবে এথিক্সের প্রয়োজন ফুরিয়ে যায়নি। বাংলাদেশে এলকোহল এবং সিগারেটের বিজ্ঞাপনের উপরে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এথিকাল গ্রাউন্ড থেকেই সেটা করা।
ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট তৈরী না হলে কি আর বিক্রি হবে?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
নতুন মন্তব্য করুন