• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

ভিনদেশি এক রঙের মেলায় (পর্ব ১)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৬/২০১৩ - ২:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

650x
রঙের মেলার শহরে ঢোকার পথেই পড়ে এই স্থাপনাটি

একসময়ের নিঃস্ব-একাকী আমাদের এই পৃথিবীটাকে অনবরত সংগ্রাম করতে হয়েছিলো টিকে থাকার জন্য। কত ঘাত-প্রতিঘাত, অভিকর্ষ-মহাকর্ষের হিসেব-নিকেশ চুকিয়ে আজকের এই সুজলা-সুফলা সবুজ বসুন্ধরা। উল্কাপিন্ড, আগ্নেয়গিরি আর মুহুর্মূহু ভূমিকম্পের তীব্রতা সয়ে নিয়ে লাখ লাখ বছর সে সমুন্নত রেখেছে নিজের অস্তিত্ব। গর্ভধারিণী মা যেমন তার অনাগত সন্তানের কথা ভেবে অপেক্ষা করে থাকে, দিনের পর দিন মুখ বুজে সহ্য করে সমস্ত যন্ত্রণা; পৃথিবীও বুঝি ঠিক সেভাবেই আমাদের মত ভবিষ্যত সন্তানদের কথা ভেবে একদিন সয়ে নিয়েছিলো সব আনাচার। কালের বিবর্তনে একদিনকার সেই ভয়ঙ্কর আগ্নেয়গিরি আর তার চারপাশের দশদিগন্তই আজ হয়ে উঠেছে অনিন্দ্য সৌন্দর্যের অনন্য লীলাভূমি।

লাখ লাখ বছর আগে উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূলের অদূরে সৃষ্টি হওয়া সুদীর্ঘ এক পর্বতমালার নাম কেসকেইড মাউন্টেইন। কানাডা থেকে শুরু হয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার শেষ প্রান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ১১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট রেইনিয়ার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মাউন্ট এডামস্। উচ্চতা যথাক্রমে ১৪৪১১ এবং ১২২৭৭ ফুট। সে-দিনের বিধ্বস্ত-বিক্ষুব্ধ পৃথিবী শান্ত হয়েছে। মানুষ এসেছে, এসেছে সভ্যতা। সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে শুরু হয়েছে লাভ-ক্ষতিরও হিসেব। হিসেব মানেই বাণিজ্য। আর, বাণিজ্যের সমীকরণের গুরুত্বপূর্ণ এক চলক পরিবহন ব্যবস্থা। সহজ হিসেব- যত কম পরিবহন খরচ, তত বেশি লাভ।

বাণিজ্যের খাতায় ব্যয়ের অংকটা কমিয়ে আনতে শুরু হয় কেসকেইড মাউন্টেইনের দেয়াল ভেদ করে এপাশ থেকে ওপাশ যাওয়ার পরিকল্পনা। সে-সব পরিকল্পনা ফলস্বরূপ, ১৮৬১ সালে প্যাকউড নামের একজন আমেরিকান সাহেব তার চারজন সহকর্মীসহ ক্যাসকেড মাউন্টেইনের ভিতর দিয়ে মালবাহী গাড়ী চলাচলের পথ খুঁজতে খুঁজতে গিয়ে পৌঁছান কেসকেইড মাউন্টেইনের সর্বোচ্চ দুটি শৃঙ্গ মাউন্ট রেইনিয়ার আর মাউন্ট এডামস্ এর মাঝামাঝি এক জায়গায়। প্যাকউড সাহেব আর তার সঙ্গীদের পদচারণায় মুখরিত সে-দিনের সেই জায়গাতেই বর্তমানে গড়ে উঠেছে তারই নামে নামকরণকৃত শহর প্যাকউড সিটি। প্রতিবছর নিয়ম করে সেই শহরে দুইবার অনুষ্ঠিত হয় প্যাকউড মার্কেট ফ্লি।


নান্দনিক সৌন্দর্যের কেসকেইড পর্বতমালা

মাউন্ট রেইনিয়ার এবং তার আসপাশের পার্বত্য রাস্তা ধরে যখন প্যাকউড শহরে যাচ্ছিলাম, তখন মনে হচ্ছিলো- কি সুবিশাল এই পর্বতমালা, কি গম্ভীর আর ধীরস্থির তার রূপ। অথচ, একদিন কত আন্দোলনে দশ দিগন্ত কাঁপিয়ে দিয়েই না জন্ম হয়েছিলো তাদের। আঁকা-বাঁকা পাহাড়ি রাস্তার দুপাশ সবুজে সবুজে একাকার। বড় বড় পাহাড়ী গাছগুলো ধ্যানে মগ্ন হয়ে সোজা দাঁড়িয়ে আছে।


মাউন্ট রেইনিয়ার থেকে সৃষ্টি হওয়া নিসকোয়ালি রিভার

পাহাড়ের গা বেয়ে রাস্তাখানি কখনো উপরে উঠে গেলো-তো খানিক পরেই আবার নীচে নেমে গেলো। কখনো রাস্তার পাশ দিয়ে চলে গেলো ঝর্ণা, কয়েক মাইল দূরে গিয়ে সেই সরু ঝর্ণাই হয়ে গেলো পাহাড়ী নদী। আবার, চলতে চলতে কখন যে হঠাৎ পর্বতের গায়ে জমে থাকা বরফের শুভ্র রাজ্যে চলে আসা হয়, টেরই পাওয়া যায় না। ওদিকে, পার্বত্য এলাকা থেকে একটু দূরে, খানিকটা সমতলে গেলেই তৃণভূমিতে ঢাকা উপত্যকায় দেখা যায়, দল বেঁধে চরে বেড়াচ্ছে তৃণভোজীদের দল।


কি নিরীহ-ই না এই প্রাণিগুলো

চোখ ধাঁধানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থাকলেও, জনমানবহীন রাস্তায় মাইলের পর মাইল অপর দিক থেকে ধেয়ে আসা গাড়ী আর নিয়ন সাইন ছাড়া অন্য কিছুই চোখে পড়ছিলো না। সেভাবেই যখন পার হয়ে যাচ্ছিলো মিনিট গড়িয়ে ঘণ্টা, হঠাৎ করে সকল নীরবতার অবসান ঘটিয়ে দিয়ে দেখা গেলো রাস্তা জুড়ে মানুষ। মানুষ আর মানুষ। ট্রাফিক আছে, সিগন্যাল আছে, কিন্তু, সেটা মানার বালাই নেই। মনের সুখে তারা রাস্তার মাঝখান দিয়ে এপার থেকে ওপারে যাচ্ছে। ছুটে বেড়াচ্ছে শিশুকিশোরের দল। দুপাশ থেকে আসা গাড়িগুলো সসম্ভ্রমে তাদের যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে, তারপরই সুযোগ বুঝে এগিয়ে যাচ্ছে।


সুযোগ পেয়ে চলন্ত গাড়ীর ভীড়েও প্যাকউডবাসীর দেখাদেখি রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে ফেললাম


কাঠপক্ষী

দ্রুতগামী গাড়ীর চালককে থোড়াই কেয়ার করে এগিয়ে চলা আত্মবিশ্বাসী এই মানুষগুলোর মুখের দিকে তাকিয়ে শুধু একটা জিনিসই ভাবা যায়- “আমরা সবাই রাজা আমাদেরই রাজার রাজত্বে”। বুঝতে বাকী থাকলো না, এটাই প্যাকউড মার্কেট ফ্লি। ফ্লি-এর মানে যা-খুশী তা-ই হোক, প্রথম দেখাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম, এর বাংলা নাম হওয়া উচিৎ প্যাকউডের মেলা। অতএব, সময় নষ্ট না করে তৎক্ষণাত গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়লাম মাউন্ট রেইনিয়ারের মমতায় গড়ে উঠা শহর প্যাকউডের মেলায়।


আমার জীবনের দেখা সবচেয়ে বড় এবং উঁচু বাইসাইকেল


দোকানদারকে দেখি বেশ মানিয়েছে


ভাইজান যে কি বিক্রি করতেসে কিছুক্ষণ বুঝতেই পারিনি

শহরে নেমে চারপাশে যতদূর চোখ গেলো শুধু পাহাড় আর পাহাড়, সবুজ সবুজ পাহাড়। শহর না বলে টাউন বলাটাই যুতসই। বাকী পৃথিবীর সমস্ত ধ্বণি প্রতিধ্বণিতে ফিরেয়ে দিয়ে পাহাড়গুলো নীরবে লালন করে গেছে প্যাকউড শহরের মানুষগুলিকে। কিন্তু, বছরে দুই বার এই মেলা উপলক্ষ্য করে, প্যাকউডের নীরবতা ভঙ্গ করে আসপাশের সব মানুষ এসে ভীড় করে এই পার্বত্য উপত্যকায়।


দামটাম সব জেনে রাখলাম :-)

এই না হলে মেলা

দূরের মানুষেরা আসার সময় বড় গাড়ী ভর্তি করে নিয়ে আসে পুরোনো সব সামগ্রী। হেন কিছু নেই যে তারা বিক্রি করে না। হাতের কারুকর্ম কিংবা নেটিভ আমেরিকানদের স্টাইলে বানানো কাঠের শো-পিস্ও থাকে। বাহারি সব জিনিসের ব্যতিক্রমী সমাহার। তারপর আর কি, স্টল নিয়ে বসে পড়া! দলে দলে ক্রেতা আসেন, দেখেন, পছন্দ হলে কিনেও ফেলেন।


মেলায় যায়-রে


মাইক্রোস্কোপটা খুঁজে নিতে ভুলবেন না যেন


লৌহপক্ষী

মেলার ভেতরে একজনকে ধরে জিজ্ঞেস করলাম, “মিয়া ভাই, তামশা দেখতে আইসি, হয় কি এখানে।” মিয়া ভাই জবাব দিলেন, “দিস্ ইজ প্যাখউড্ মর্কেট ফ্লি। দে ব্রিং ওল্ড স্টাফস্ ঠু সেল।” আমি বলি, “ফ্লি মানে কি?” ভাইজান কহেন, “ঠু বি অনেস্ট, আই ডোন্ট নো”। ভাইজানরা যে কেন “ট” কে “ঠ ” বলেন সেটা আমি আজও বুঝে উঠতে পারিনি। যদি তাদেরকে যদি বলেন, “আমার নাম মিঠু” , তখন তারা “ঠ” কে দুইবার “ট” বানিয়ে বলবে, “হাই মিটটু।” ভাষা জিনিসটা আসলেও অদ্ভুত!


দ্যা সোর্ডস অভ টিপু সুলতান


শিং


রিং


মাউন্টেইন ডিয়ার-টা মাউন্টেইন ডিউ খেয়ে কি অবস্থা করলো নিজের

বস্তুত ফ্লি (flea) মানে হলো- সস্তা ও পুরোনো জিনিসপত্রের খোলা বাজার। প্যাকউডের মেলায় ঘুরে মনে হলো আসলেও ব্যাপারটা তাই। একেকটা দোকান যেন পুরোনো জিনিসের ভেতরে করে নিয়ে এসেছে একেক খণ্ড ইতিহাস। জিনিস পত্রের সাথে সাথে দোকানে বসে থাকা মানুষগুলোও বেশ পুরোনো। ইচ্ছে করছিলো, গিয়ে জিজ্ঞেস করি- দাদু, যে রূপকথার গল্প শুনে আপনাদের শৈশব কেটেছে, সেখান থেকে কি দুটো লাইন শুনতে পারি?


যেখানে দেখেছি আহার, ছুটেছি পিছনে তাহার


মনে হয় স্বপ্নে পাওয়া আংটি বিক্রি হচ্ছে


দোকানদারদের খুঁজে নিতে হবে কিন্তু


সকল সাইন বোর্ডের ওয়ান স্টপ সার্ভিস


গল্প করার নিমিত্তে রাস্তা বন্ধ থাকিবেক

মার্কেটে ঘুরে আমেরিকান দাদু-দাদীদের দেখতে দেখতেই একসময় মনে হলো, আরে Lord of the Rings এর Gandalf দাদু আসলো কোথা থেকে! তার উপর আবার দেখি বন্দুক সাজিয়ে বসে আছেন!


The Lord of the Rings এর Gandalf দাদু

ক্রেতারা এসেছেন পিকনিক মেজাজে। আদরের পোষা প্রাণীটিকেও সাথে আনতে ভুলেননি। একজনতো দেখলাম প্রিয় কুকুরছানাটিকে ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য জ্যাকেটের ভিতরে ঢুকিয়ে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।


পকেটে আদরের পোষা প্রাণী

এক নানী-মা আবার দোকানে বসেই সেলাই করতে লেগে গেছেন। আমি যেই না একটু ক্যামেরার ক্লিক বাটনে চাপ দিতে যাবো, অমনি গম্ভীর স্বরে বলে উঠলেন, “হোয়াট আর ইউ ডুয়িং আপ দেয়ার?” তার হঠাৎ করা প্রশ্নের ধাক্কায়, ছবিটাই ঝাপসা হয়ে গেলো। উত্তর দিলাম প্রশ্ন করে, “আপনি করেন কি?” তিনি উত্তর দেন, “সেলাই করি।” আমি বলি, “এগুলো সব আপনি সেলাই করেছেন।” তার পর খুব গর্বের হাসি হেসে বলেন, “এগুলো, ওগুলো, ঐ যে ওখানে দেখতে পাচ্ছ সেগুলো, সব আমি করেছি।”


সেলাই নানীমণি

ওদিকে মেলার প্রাঙ্গণজুড়ে লাইন ধরে হরেক রকমের খাবারের দোকানতো আছেই। আমেরিকান, মেক্সিকান, চাইনিজ, থাই, সাথে সাথে স্থানীয় প্যাকউডের নিজস্ব দোকানগুলো। কেউ কেউ আবার খাঁটি মধুর দোকান নিয়েও বসেছে। খাঁটি কথাটা লেখা ছিলো না। কিন্তু, খাঁটি ছাড়া শুধু মধু কথাটা কোথাও দেখেছি বলে মনে পড়ে না। তাই নিজ দায়িত্বেই খাঁটি কথাটা যোগ করে দিলাম।


একদম খাঁটি মধু

তবে, যে দোকানটি দেখে সবচেয়ে অবাক হয়েছি, সেটা গোটা আমেরিকায় কেন বাংলাদেশেও খুঁজে পেতে কষ্ট হবে। কে বা কারা, কেন যে নিয়ে এসেছে লাল নীল রঙের হারিকেন, সে কেবল তারাই জানেন। হারিকেনের দিকে যতক্ষণ এদিক-ওদিক বিভিন্ন দিক থেকে তাকিয়ে থাকলাম, ততক্ষণে উঁচু পাহাড়ের ওপারে হারিয়ে যাওয়ার জন্য বেরসিক সূর্যটা ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। জিজ্ঞেস করা হলো না, আমেরিকার কোন বাড়ীতে, কোন প্রদেশের জ্বলে সেই হারিকেন। জানতে পারলে একদিন, বিকেলের অস্তগামী সূর্যকে সবকিছু অন্ধকারে ডুবিয়ে দেয়ার সুযোগ করে দিয়ে, চুপি চুপি চলে যেতাম হারিকেন জ্বলা সেই মৃদু আলোর দেশে।


পাইলাম, আমি উহাকে পাইলাম

মইনুল রাজু
ফেইসবুক
অন্যান্য লেখার লিংক


মন্তব্য

তানিম এহসান এর ছবি

(Y) (Y)

পাইলাম, আমি উহাকে পাইলাম :D

মইনুল রাজু এর ছবি

:D

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অমি_বন্যা  এর ছবি

দারুণ (Y)

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

স্যাম এর ছবি

(Y) (Y)

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

লেখা এবং ছবির বর্ণনা দুটোই "আনন্দময়" হয়েছে। এনজয় করলাম। :)

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ মাহবুব ভাই। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

কাজি মামুন এর ছবি

যথারীতি আনন্দ-পাঠ। প্রথম ছবিটিই ঢুকতে বাধ্য করে। পকেটে পোরা পোষা প্রানী বা পন্যের ভিড়ে দোকানির চাপা পড়া ইত্যাদিসহ সব ছবিগুলোই দারুণ।

আলোকোজ্জ্বল দেশে থেকেও হারিকেনের টিমটিমে আলো কোন প্রবাসিই বোধহয় ভুলতে পারে না। গ্রামের হারিকেনের সাথে ছেলেবেলার অনেক সুখস্মৃতি জড়ানো থাকে বোধ হয় সবারই।

মইনুল রাজু এর ছবি

গ্রামের হারিকেনের সাথে ছেলেবেলার অনেক সুখস্মৃতি জড়ানো থাকে বোধ হয় সবারই।

(Y) কোনো সন্দেহ নেই।

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

আশরাফ ফারুক পলাশ এর ছবি

(Y) (Y) আসাধারণ বর্ণনা।

মইনুল রাজু এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

তারেক অণু এর ছবি

এবারের লেখা বেশ লাগল ভাই, চালিয়ে যান!

মইনুল রাজু এর ছবি

ইচ্ছে আছে আরেকটু বেশি বেশি লেখার। আপনাদের জমজমাট সব লেখা দেখেও বেশ লিখতে উদ্বুদ্ধ হই। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি

(Y)

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

ঈয়াসীন এর ছবি

(Y)

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

ফালতু প্রোগ্রামার এর ছবি

আসমু স্যার, একদিন অবশ্যই আসমু...দোয়া কইরেন :(

মইনুল রাজু এর ছবি

আরে হ্যাঁ, নিমন্ত্রণ থাকলো আমার বাসায়। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বাহ। মনে হলো আপনার সাথে ঘুরে এলাম জায়গাটা। সুন্দর ছবিব্লগ। :)

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

ভাল লাগলো। (Y)

আব্দুল্লাহ এ.এম.

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

চমৎকার।
পরেরটা কবে আবার?

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ। আশা করছি, পরেরটা দুই সপ্তাহের মধ্যেই :) ।

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

 মেঘলা মানুষ এর ছবি

পুরো পোস্টের মাঝেই কেমন একটা উৎসব-উৎসব ভাব আছে।
ভালো লাগলো লেখা আর ছবি।

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

(Y)

মইনুল রাজু এর ছবি

(ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ভালো লাগলো!

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

farzana akter এর ছবি

ভালো লেগেছে।

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে। :)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম এর ছবি

হারিকেনের অংশ আমাকে প্রবল ভাবে আলোড়িত করেছে। অসাধারণ বর্ননা। =DX

মইনুল রাজু এর ছবি

:) (ধইন্যা)

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।