• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

রোদ,বৃষ্টি,পাহাড়, জঙ্গল আর সমুদ্রের ঝালমুড়ি

মামুন হক এর ছবি
লিখেছেন মামুন হক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৬/২০০৯ - ১১:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের যাওয়ার কথা ছিল গ্রীন আইল্যান্ড। শনিবার খুব ভোরে রওয়ানা দেয়ার কথা কিন্তু শুক্রবার দুপুর থেকেই শুরু হল কুত্তা-বিলাই বৃষ্টি, সাথে থেমে থেমে বজ্রনিনাদ। ফোন করে জানলাম সবুজ দ্বীপও বজ্রবিদ্যুতপূর্ণ ঝড় বৃষ্টিতে আক্রান্ত। বাধ্য হয়ে রিসোর্টের বুকিং বাতিল করে দিতে হল। ভাবছিলাম ঘরে শুয়ে বসেই সপ্তাহান্তের ছুটি কাটিয়ে দেব। কিন্তু শনিবার সকাল থেকেই বালিকার মুখে আধাঁরের ঘনঘটা। তাইওয়ানের আর সব দর্শনীয় স্থান চক্ষু মেলিয়া, হৃদয় ভরিয়া দেখা হলেও সবুজ দ্বীপে আমাদের কখনোই যাওয়া হয়নি। আবার ফোন ঘুরালাম, এবারে জানা গেলো ঝড়-বৃষ্টি কিছুটা থেমেছে কিন্তু সাগর এখন উত্তাল। মূল ভূমি থেকে প্রায় চল্লিশ মিনিটের একটা নৌবিহারে গ্রীন আইল্যান্ডে যেতে হয়। উত্তাল সাগরের কথা শুনে বউয়ের আগ্রহে পুরোপুরি ভাটা পড়ল। এর আগে একবার থাইল্যান্ডে আর আরেকবার ফিলিপাইনে এরকম পাগলা সাগরে নৌকা ভ্রমণের , সত্যি বলতে ঘাড়ের উপর আজরাইল মামুর নিঃশ্বাস অনুভবের অভিজ্ঞতা আছে আমাদের। তারপর থেকে সাগরে ছোটখাটো নৌকায় কোথাও যাওয়ার ঘোর বিরোধী সে, খবর শুনে বেচারী আরও মন খারাপ করে বসে রইল, আগের রাত থেকেই বাধাছাদা করে রেডী, আশায় আশায় ছিল হয়তো সকাল বেলা আবহাওয়া কিছুটা ভালো হলেও হতে পারে। আশাহত ভ্রমণপিয়াসুদের মন ভালো করার রাস্তা একটাই, আল্লাহর নাম নিয়ে পথে নেমে যাওয়া। আমরাও তাই করলাম, তবে গ্রীন আইল্যান্ডের উদ্দেশ্যে না, ঘোড়ার মুখ ঘুরিয়ে দিলাম দক্ষিন দিকে। তাইওয়ানের দক্ষিনে এ অঞ্চলের সবচে জনপ্রিয় বিচ রিসোর্ট- কেন্টিং। সাগর, পাহাড় আর রেইন ফরেস্টের মিলন মেলা। আগেও গিয়েছি সেখানে,গাড়িতে তিন-চার ঘন্টার রাস্তা, নৌকা পাড়ি দেবার ঝামেলা নেই, এবারো সেদিকে যাত্রা শুরু করলাম।

রোদ ঝল মলে কিছু ছবি দেখে যারা হিংসায় জ্বলবেন তাদের উদ্দেশ্যে আগেই বলে রাখি, যে পরিমাণ ঝড়-বৃষ্টি আর আপদ-বিপদ মাথায় নিয়ে আমাদের পথ চলতে হয়েছিল তারপর ওটুকু আমোদ ফুর্তি আমাদের হালাল কামাই, সুতরাং ঈর্ষার ভলিউমটা একটু কমিয়ে দেন কাইন্ডলি। বাসা থেকে ফ্রী ওয়ে ( এখানে হাই ওয়েকে তাই বলে) মাত্র দশ মিনিটের রাস্তা, তেলের ট্যাংক ভর্তি করে ড্যাং ড্যাং করে ১ নাম্বার ফ্রী ওয়েতে উঠে পড়লাম। উঠে দেখি ঝড় বৃষ্টি মাথায় নিয়েও হাজার হাজার গাড়ি রাস্তায় নেমে পড়েছে, ফ্রী ওয়ে আর ফ্রী নাই। বুঝলাম এভাবে শম্বুক গতিতে চললে চার ঘন্টার রাস্তা পেরোতে নয় ঘন্টা লেগে যাবে, হুট করে গাড়ি ঘুরিয়ে ৩ নাম্বার ফ্রীওয়েতে উঠে গেলাম। নতুন রাস্তা, আগেই কখনো এ পথে যাইনি, ভুল করে জিপিএস ইউনিটও সাথে নেয়া হয়নি, কিন্তু সমুদ্রে পেতেছি শয্যা , শিশিরে কী ভয়? যা হবার হবে, আমি তুমুল বৃষ্টির মধ্যে আবছা দেখতে সব রোড সাইন পড়ে গাই চালাতে লাগলাম। ঘন্টাখানের এভাবে চলার পর পাহাড়ী রাস্তায় এসে পড়লাম, গাড়ি উঠছে তো উঠছেই, মনে হলো একেবারে মেঘের রাজ্যে এসে পড়েছি। চারদিকে পাহাড়, নতুন রাস্তায় ট্রাফিক খুব পাতলা, মনের আনন্দে চলছি, পাহাড়ের মাথায় সাদা মেঘের মুকুট। মুগ্ধ বিস্ময়ে দেখতে দেখতে যখন আনমনে হিয়ার কামস দ্য রেইন এগেইন গুনগুন করা শুরু করেছি ঠিক তখনই চুড়ান্ত বেরসিকের মতো নাম গোত্র না জানা এক পাহাড়ী ঝড়ের হামলা। বৃষ্টির মাত্রাও মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়ে সব অন্ধকার করে দিল, দুই হাত সামনের জিনিষও দেখা যায়না। চারদিকে ত্রাহি ত্রাহি রব, বড় বড় ট্রাক , লরী ইত্যাদি ইমার্জেন্সি লেইনে গিয়ে থেমে পড়লো, ছোট গাড়িগুলো হ্যাজার্ড সিগ্ন্যাল জ্বালিয়ে এক্কা গাড়ির গতিতে ধুঁকতে ধুঁকতে চলতে লাগল। ঝড়ের ধাক্কায় গাড়ি কেঁপে উঠলে বুঝলাম যে অনেক বাহাদূরী দেখানো হয়েছে এবার ঝড় বাবাজিকে তার প্রাপ্র সম্মান দেখিয়ে রাস্তা ছেড়ে দিতে হবে। পরের এক্সিটেই আরো অনেকের সাথে হুড়মুড়িয়ে ফ্রীওয়ে ছেড়ে কান্ট্রি রোডে নেমে এলাম। ভীত-সন্ত্রস্থ বালিকা কয়, আর গিয়া কাম নাই, চলেন বাড়ি ফিরৎ যাই। আমিও ভাবছিলাম ফিরে যাবো কিনা, কিন্তু অর্ধেক পথ চলে এসেছি, শেষ না দেখে কেমনে যাই। ধকল সামলাতে একটা রেস্টিং এরিয়াতে ঢুকে চা খাইলাম, সিকারেট পান করলাম, তারপর পচুর খিদা লাগায় দুইজনে দুইটা সল্টেশ বিস্কুট খাইলাম ( না এইটা বানানো কথা, সবুজ বাঘের কবিতায় আমারে খাইছে আসলে)। মিনিট বিশেক জিরানোর পরে ঝড়ের বেগ কিছুটা কমলে আমাদের মাঝে ঝড়ের পরের মাহবুবের প্রত্যয় জেগে উঠল। এদ্দুর যখন আইছি, আর কদ্দুরও যাই, ফ্রীওয়েকে গুল্লি মেরে গরীবগুর্বাদের মফস্বলী পথ দিয়েই আবার ঘোড়া ছুটাইলাম। এভাবে, কখনো থেমে, কখনো হেঁটে বা দৌড়িয়ে চার ঘন্টার রাস্তা ঠিক সাড়ে পাঁচ ঘন্টায় অতিক্রম করে আমার যখন গন্তব্যে পৌছালাম সূর্য তখনো দিবানিদ্রা ভেঙ্গে জাগেনি, ঘড়িতে যদিও বাজে প্রায় চারটা।
DSC04366
কেন্টিং সৈকত শহরে ঢোকার মুহূর্ত

কেন্টিং তাইওয়ানের খুব বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্র। এখানে প্রায় ২০০ কিমি জায়গা জুড়ে দেশের সবচে বড় জাতীয় উদ্যান, অভয়ারণ্য আর কি। এর একপাশে মানে পশ্চিমে দক্ষিন চীন সাগর আর পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর, এ প্রান্তটাকে ফিলিপাইন সাগরও বলে। DSC04471
কেন্টিংয়ের ম্যাপ
মজার ব্যাপার হলো আমরা রিসোর্টে চেক ইন করার পরেই মেঘ কেটে গিয়ে সূর্যের আনাগোনা শুরু হয়। চাপা না, ছবি দ্যাখেন
DSC04365

মেঘের পরে রোদ হেসেছে

খুব চমৎকার রিসোর্ট, ইংরেজ আর ভদ্রলোক আর তার তাইওয়ানিজ স্ত্রী মিলে চালান। সবকিছু নিখুত ভাবে সাজানো, আমি অনেক খুজে পেতেও অরুচির কোন ছাপ বের করতে পারলাম না। নামও খুব বাহারী, দ্য রেড গার্ডেন।
DSC04502
বাংলোর সামনেই বাগান

দুজনেরই খিদে পেয়েছিল। রুম সার্ভিসকে বলতেই বাগানের মাঝেই শাহী খানাপিনার আয়োজন করল। ক্ষুধা পেটে সবই অমৃতের মতো লাগে, তাই সি-ফুডকেই শাহী খানা বলে চালিয়ে দিলাম।
DSC04500
শাহী খানার কুঠি

পেট পুজা হলো, এবারে সমুদ্র দর্শনের পালা, আসলে সমুদ্র স্নানের।
DSC04530
বালুকাবেলা

DSC04532
সৈকতে জনৈকা বালিকা

সাগরে হুটোপুটি শেষে ঘরে ফেরারে পালা, কিন্তু তা না করে আমরা একটা দ্বি-চক্রযান ভাড়া করে কেন্টিংয়ের আরেক প্রান্তে প্রশান্ত মহাসাগরে পা ভেজাতে চলে গেলাম।
DSC04519
পাহাড়ী পথে মটর সাইকেল অভিযান, প্রশান্ত মহাসাগর পানে

DSC04383
প্রশান্ততটে দন্তরোগারীর বিজ্ঞাপন

অদ্ভুৎ অদ্ভুৎ সুন্দর লাগলো চারপাশের সব কিছু। বর্ণনাতীত সৌন্দর্য। সব বলবওনা, ছবিও দেখাবো না। আইসা দেইখা যান, দাওয়াত রইল।

ফেরার পথে আবার হঠাৎ রিমঝিম বৃষ্টি। ভিজতে যদিও একেবারে খারাপ লাগলোনা। ভিজতেই ভিজতেই আমার কেন যেন কাচা মরিচ, পেয়াজ, সর্ষের তেল আর চানাচুর দিয়ে মুড়ি মাখিয়ে খেতে খুব ইচ্ছা হলো। আমার বোনের কথাও মনে পড়ল যে এই মুড়ি মাখা জিনিষটাকে একটা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। কিছু কিছু জিনিষের আসলে কোন রিপ্লেসমেন্ট হয়না, খুজতে যাওয়াই প্রকৃতিবিরুদ্ধ। পাহাড় বেয়ে নেমেই দেখি ঘরমুখী পর্যটকদের ঢল।
DSC04439
ক্লান্ত পাখিদের ঘরে ফেরা

ঘরে ফিরে একটু ফ্রেশ হয়ে আবার বেরোনো। রাতের খাবার থাই রেস্টুরেন্টে, কিছু বার্মিজ খাবারও ছিল। দ্রৌপদীকেও হার মানাবে রান্না। আসেন খাওয়াবো, আগে আসলে আগে পাইবেন! খাওয়া দাওয়ার পর নাইটা মার্কেটে ঘোরাফেরা, শ্যুটিং, ডার্টস ইত্যাদি খেলা এবং ক্লান্ত পদযুগলের সেবায় ফুট ম্যাসাজ পার্লারে ঢুকে পড়া। আহ শান্তি শান্তি শান্তি। এক ঘন্টার ম্যাসাজের পর মনে হলো আমি আর হাটছিনা, উড়ছি, পাখির মতো হালকা মনে হলো নিজেকে। ঘরে ফিরে পাহাড়ী ভালুকের মতো নাক ডাকিয়ে ঘুম, এক ঘুমে সকাল। নাস্তার পরে আবার বেরোনো। আবার রেইন ফরেস্টের মধ্য দিয়ে তাইওয়ানের সর্বদক্ষিন বিন্দু স্পর্শ করে আসবো।
DSC04518

জঙ্গলের মধ্য দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ঘেমে নেয়ে দেশের সবচে দক্ষিন বিন্দুতে চলে গেলাম।
DSC04508
দ্য সাউদার্ণ মোস্ট পয়েন্ট অভ তাইওয়ান

তার পর আবার বিশ মাইল হাইটা চইলা আইলাম। এর পরেও আরো কিছু ঘোরাঘুরি করছি, ফটুকও তুলছি, কিন্তু রাইত অনেক হইছে এখন ঘুমাইতে যাই, আর লিখতেও ইচ্ছা করতেছেনা, আর ছবিও দিতে ইচ্ছা হইতেছেনা। ঘোরাঘুরি শেষে মোটামুটি নির্ঝঞ্ঝাটেই বাড়ি ফিরে আসি।

বন্ধু শাহরিয়ার মামুনের প্ররোচনায় এই আবঝাব পুস্টটা মারলাম, গালাগালি যা করার তারে করেন, আর ভালু লাগলে ধনেপাতা আমারে দিয়েন।


মন্তব্য

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

দারুণ! যেমন লেখা, তেমন ছবি (Y)

আশা করি, গ্রীন আইল্যান্ডও যাইতে পারবেন খুব তাড়াতাড়ি।

এইবার কিছু কথা-

ঘাড়ের উপর আজরাইল মামুর নিঃশ্বাস অনুভবের অভিজ্ঞতা আছে আমাদের।
ভাবি সাহেবা তো দেখি আপনার মতোই অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়। এই না তাইলে জুটি!

আমি তুমুল বৃষ্টির মধ্যে আবছা দেখতে সব রোড সাইন পড়ে গাই চালাতে লাগলাম।
গরুর পিঠে আপনাদের দেখতে মঞ্চাইতেছিল ;-)

আইসা দেইখা যান, দাওয়াত রইল।
আসতে তো চাই-ই। আপনি প্লেনের টিকেট পাঠান। আইসা পড়ি :-p

আরেকখান কথা, আপনার এত সুন্দর লেখায় বানান ভুল দেখতে ভাই ভাল্লাগে না। :-(

আপনার বন্ধুরে আর গালাগালি করলাম না। তারচে বরং আপনারে ধনেপাতা দিলাম। খুব ভাল লাগল। আরো ছবিব্লগ আসুক...

মামুন হক এর ছবি

বুকা ছেলে বুকা ছেলে...বানান ভুল কই দেখলা?ঐটাতো আমার নোয়াখালীর অ্যাকসেন্ট। গাড়িরে রয়্যাল ডিস্ট্রিক্টে গাই বলে শুন নাই?
ধনেপাতা পেয়ে প্রীত হলাম।
সাংহাই থেকে তাইওয়ান মাত্র দুই ঘন্টার রাস্তা:)

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

হা হা। 'গাই' না রে ভাই, অন্য আরো কিছু বানান ভুল আছে, সেগুলার কথাই বলছিলাম। :-)

দুই ঘন্টার রাস্তা পাড়ি দিতে আপনার প্রাইভেট জেটের কতক্ষণ লাগবে? ;-)

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আরেকটা কথা বলাই হয়নি, শিরোনামটা অসাধারণ হইসে! চ্রম!

সাইফ এর ছবি

তারপর পচুর খিদা লাগায় দুইজনে দুইটা সল্টেশ বিস্কুট খাইলাম

=)) , আমারে ফালাইয়া বালিকার লগে ঘুইরা বেড়াইতেছেন, গোস্বা হইলাম ;) । হে হে হে, ছবিগুলা অপূর্ব, আপনার ঐখানে আইতাছি, ঈমানে কইলাম।

মামুন হক এর ছবি

আইসা পড় মিয়া, ভাবী আর পিচ্চিটারে সাথে নিয়া। দারুন মজা হবে ইমানে কইলাম:)

রানা মেহের এর ছবি

আপনার লেখায় একধরনের দীপ্তি আছে
ভালো লাগে

শাহরিয়ার মামুনকে গালাগালি
আর আপনাকে জাঝা দেয়া হলো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

মামুন হক এর ছবি

ধন্যবাদ রানা। ঝিমাইতে ঝিমাইতে লেখার মধ্যেও যদি দীপ্তি খুজে পাও তাহলে বুঝতে হবে দীপ্তিময়ী সুপ্রভা তুমি নিজেই।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

লেখায় জাঝা। আর ফটুতো, মাশাল্লাহ!

মামুন হক এর ছবি

ধন্যবাদ শাহেনশাহে আলমপনা, কুতুবে এলাহী সিমন রাজাধিরাজ :)

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

লেখার স্রোতে দারুণ ঘোরা হলো।

মামুন হক এর ছবি

ধন্যবাদ বস। আপনার বাড়ির ঠিকানা পেয়েছি, চলে আসব একদিন।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

খুউব মজা হইবো..

অনিকেত এর ছবি

খুব ভালো লাগল,বস,খুবই ভাল!!

মামুন হক এর ছবি

কোটি কোটি তারা হৃদয়ে নিয়ে বসে আছো বস, তোমার সহৃদয় উৎসাহের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা জানা নাই।

সাইফ এর ছবি

সৈকতে জনৈকা বালিকা
এর সাথে আমাদের কোপা শামসু মামুন ভাইয়ের প্রেম কাহিনী জানতে মন্চায়

মামুন হক এর ছবি

এইসব নাখান্দা খায়েশের জন্য সাইফের আইপি সহ ব্যাঞ্চাই!

সাইফ এর ছবি

আমারে ব্যান করলে যদি আপনার প্রেমের ইতিহাস সচলে প্রকাশ করেন, তাহলে আমি সেচ্ছায় ব্যান হমু, হে হে হে :), তাও জাতি জানতে চায়, ভাইবোনগন বলেন, আমিন !!

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

সবাই সপ্তাহান্তে কত জায়গায় ঘুরে বেড়ায়। আর আমি শালা ছুটির দিনে আজিজে টুটুল ভাইয়ের ওখানে যাই, কিছুক্ষণ আড্ডাবাজি করে, চা খেয়ে ম্যান্দা লোকের মতো আবার বাসায় ফিরি। ছ্যা... ছ্যা... এইটা কোনো জীবন!

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আমরাতো ওটা মিস করি, পান্থ :(

মামুন হক এর ছবি

হ আমিও পান্থরে ঐটা বলতে চাইছিলাম, নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস...

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ঈর্ষাইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মামুন হক এর ছবি

শুধু ঈর্ষাইলে চলিবেনা ভাইডি, একবার আসিয়া ঘুরিয়া যাইতে হইবেক

রেনেট এর ছবি

ইয়ে, মানে...আপনার ভায়রা ভাই হইতে মঞ্চায় (দেঁতোহাসি)
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

মামুন হক এর ছবি

হাহাহা, আগে ধুগোর সাথে পাঞ্জা লড়ে আসেন...

সাইফ এর ছবি

কেনু কেনু কেনু মামুন ভাই, আপনার শালী কী একটা? তার মামাতো খালাতো চাচাতো ফুফাতো, জ্যাঠাতো ... .... .... বোন নাই?

রেনেট এর ছবি

ধুগোদা শালী খোজা ছাড়ান দিসে সেই কবে!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

গৌতম এর ছবি

সমুদ্রের ঝালমুড়ি জিনিটা চ্রম হইসে। খাইতে মঞ্চায়। সমুদ্রের পাড়ে বালিকা থাকলে খাইতে নিশ্চয়ই একটু বেশি মজা লাগে? (চোখটিপি)

আর বালিকা শব্দ আপনার জন্য নিষিদ্ধ করা হলো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

মামুন হক এর ছবি

পাহাড় আর সমুদ্রের ঝালমুড়িতে একটু লেম্বুচিপা মাইরা দিবেন, দেখবেন মজাই মজা...
আর ক্যান ভাই বালিকা শব্দের ব্যভার আমার জন্য নিষিদ্ধ ক্যান? এইটা কি আপনের পেটেন্ট করা শব্দ?

গৌতম এর ছবি

বিবাহিতদের জন্য 'বালিকা' নিষিদ্ধ করা হইল।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মামুন হক এর ছবি

ধইন্যবাদ মহামাইন্য ধুগো :)

রণদীপম বসু এর ছবি

তুফান কি আপনের উপর দিয়া গেছে, না কি লেখার উপর দিয়া গেলো এহনো বুঝবার পারি নাই। তয় ছবিগুলান মারাত্মক...! (y)

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মামুন হক এর ছবি

দুইডার উপ্রে দিয়াই গেছে দাদা, তবুও বেঁচে আছি, লেখাটা যদিও মুমূর্ষ
সামনে আরো অনেক ছবি আসবে, বিশেষ করে আপনার ভালো লাগার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে:)

তানবীরা এর ছবি

প্ল্যানড জীবন আমারো ভালো লাগে, জীবন হবে ফুল অফ এ্যাডভেঞ্চার। স্যালুট বস
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

মামুন হক এর ছবি

গোটা জীবনটাই তো একটা অ্যাডভেঞ্চার গো আফা। মইরাই তো যামু একদিন, দেইখা শুইনা খাইয়া পইড়াই মরি...

মূলত পাঠক এর ছবি

খাসা হইছে!

ভুতুম এর ছবি

পুরাই চ্রম! জটিল হইছে।

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

মামুন হক এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ চেরাগ আলী সাহেব :)

s-s এর ছবি

আপনার লেখার মজলিশি ভঙ্গী এবং দাঁত মাজনের বিজ্ঞাপন এ দু'টোই চ্রম।

মামুন হক এর ছবি

আপনার প্রশংসা অমূল্য আমার কাছে। অনেক ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।