বাড়ীর পাশেই ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ। প্লেনে যেতে লাগে মাত্র দেড় ঘণ্টা। বছর কয়েক আগে বালিকা আবদার করল চাইনিজ নববর্ষের ছুটিতে কোথাও বেড়াতে নিয়ে যেতে। খোঁজ খবর নিয়ে দেখলাম ম্যানিলার অদূরে মিন্দোরো প্রদেশের পুয়ের্তো গ্যালেরা জেলায় কোকো বিচ রিসোর্ট নামে চমৎকার এক পর্যটন কেন্দ্র আছে। ইওরোপীয়ান ম্যানেজমেন্টে চলে, রিভিউগুলা সবই দেখলাম ফাটাফাটি প্রশংসায় ভরা। তল্পি তল্পা বেধে রওয়ানা হয়ে গেলাম।
তাইওয়ানের কাউশং এয়ারপোর্ট থেকে ম্যানিলা পৌছে যাই সকালের চট জলদি ফ্লাইটে। ইমিগ্রেশন অফিসারই বলে দিল রাস্তা থেকে ট্যাক্সী না নিয়ে এয়ারপোর্ট সার্ভিসের ট্যাক্সিতে উঠতে। ট্যাক্সি নিয়ে একটানে হোটেলে। ক্যামেরা ছিল লাগেজের মধ্যে তাই চলতি পথে ম্যানিলার ছবি টবি তেমন তুলতে পারিনি। কিন্ত ট্যাক্সী থেকে নেমে হোটেলের সামনের রাস্তায় একটা তুললাম।
ম্যানিলার ব্যস্ত রাজপথ
অনেকটা ঢাকার মতোই লাগল। জ্যাম, হর্নের বিকট শব্দ, লোকজনের লাফিয়ে লাফিয়ে রাস্তা পার হওয়া পরিচিত লাগে। রাস্তায়, দোকানে, বাজারে সবখানে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো বেশী। ড্রাইভারকে প্রশ্ন করে জানা গেল ফিলিপাইনে প্রতি সাতটি মেয়ের জন্য একজন মাত্র ছেলে। সিন খুবই সিরিয়াস, যে টুকু সময় ম্যানিলায় ছিলাম আরও কতো তেলেসমাতি যে চোখে পড়েছে যে বলার মতো না।
রাতের খাবার এক লেবানিজ রেস্টুরেন্টে খেয়ে , ইচ্ছে মতো গড়গড়ায় ধুমা টেনে-উড়িয়ে লাইভ মিউজিক দেখতে গেলাম ম্যানিলা বে এর কাছে মালাতে নামের এক জায়গায়। নদীর পাড়ে শত শত রেস্টুরেন্ট-বার আর প্রায় সবাই লাইভ ব্যান্ডের মাধ্যমে খদ্দের আকর্ষনে চেষ্টায় ব্যস্ত। আমরা ঘুরে ঘুরে বেশ কয়েকটা ব্যান্ডের গান শুনলাম। কেউ তেমন খারাপ গায় বা বাজায় না।
পানির ধারে লাইভ গানা-বাজান
পরদিন সকালে খুব ভোরে বলতে গেলে জোর করে আমাদের ঘুম থেকে উঠিয়ে ট্রাভেল এজেন্সীর লোকজন একটা মাইক্রোবাসে পুরে দিলে। ঝিমাতে ঝিমাতে ঘন্টা দুয়েক পরে এসে নামি বাতাঙ্গাস বন্দরে। ওখান থেকে ফেরীরে পুয়ের্তো গ্যালেরা প্রায় দেড় ঘন্টার রাস্তা, তার পর আবার ছোট নৌকায় কোকো দ্বীপ। বাতাঙ্গাস বন্দর ছাড়ার ঘন্টা আধেক পর থেকেই বিশাল সমুদ্রে ঢুকে পড়ি। ধু ধু নীল দরিয়া। যাবার পথে কোন ঝামেলা না হলেও ফেরার পথে ঝড়ের কবলে পড়ে জান কন্ঠার কাছে আটকে ছিল অনেকটা সময়। সে প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। এখন কিছু ছবি দেখেনঃ-
href="http://www.flickr.com/photos/39507486@N08/3776620113/" title="DSC03291 by mamun_tw, on Flickr">
নৌকা ভীড়ল
নৌকা থেকে নামতেই লোকজন নেচে-গেয়ে আমাদের বরন করে নিল, সবার গলায় তাজা ফুলে মালা পড়িয়ে হাতে কাটা ডাব ধরিয়ে দেয়া হল। তাদের আন্তরিকতা এবং আতিথেয়তা আসলেই মন ছুয়ে যাওয়ার মতো। প্রায় সপ্তাখানেক ছিলাম ঐ রিসোর্টে, একবারের জন্যও হোমসিক বোধ করতে দেয়নি কেউ।
নারকেল বনের আড়ালে আমাদের কুটির
চৌবাচ্চা, পানি ঘোলা করে ফেলছিলাম দিনরাত ডুবিয়ে
জার্নি করে টায়ার্ড ছিলাম। ওখানকার বিখ্যাত চিকেন মিন্দোরো দিয়ে পেটপুজা করে একটা লম্বা চিকেন ঘুম দিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি সুয্যি মামাও ঘুমিয়ে গেছে। বীচে এসে দেখি রান্না-বান্নার বিরাট আয়োজন। বালির নীচে খাবার-দাবার লুকিয়ে উপরে আগুন জ্বেলে ট্রাডিশনাল কুইজিন পাকানো হচ্ছে। বেশির ভাগই সীফুড ছিল, সাথে ঝলসানো মুর্গা।
খানা-খাদ্যের খনি
ডিনারে পরে ছোট্ট একটা মঞ্চ বানিয়ে সেখানে নাচ-গান পরিবেশন রিসোর্টের সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। বলতেই হচ্ছে...সবাই মুগ্ধ হয়ে উপভোগ করলাম।
মিন্দোরো নাচ
এর পরের কয়েক দিনে অনেক কিছুই করলাম। সব বর্ননা দিতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে। মূলত প্রতিদিন স্নরকেলিং, বীচ হপিং, নানারকম ওয়াটার স্পোর্টসেই কয়েকদিন কেটে গেল। সাগরের পানির নিচে অন্য এক রঙীন জগত দেখে আমাদের মুগ্ধতার সীমা-পরিসীমা রইলনা। সাগরে দাপাদাপি করে হাউশ মিটানোর পর একদিন গেলাম জল প্রপাত দেখতে- টামরাও ফল না কী জানি নাম। আমাদের দেশের টেম্পোর স্টাইলের ( যদিও সাইজে অনেক বড়) জীপে ট্যুর গ্রুপের সাথে যাওয়া হলো। বেশ ভালো লেগেছিল।
আহেন ভাই উঠেন, সদর ঘাট দুই টেকা
টামরাও ফলের সামনে জনৈকা ধামরাই নিবাসিনী
মনে পড়ে একদিন গেছিলাম প্রাকৃতিক হট স্প্রীংয়ে। মহিষের গাড়িতে চড়ে। চলার পথে চোখে পড়ল ফিলিপাইনের গ্রাম, অনেকটা আমাদের দেশের মতোই। দিগন্তজোড়া ধান ক্ষেত, মাঝে মাঝে ছোট ছোট বাড়ী। লোকজন একটু আরষ্ট মনে হলো, থাইল্যান্ডের মতো সপ্রতিভ বা মিশুক না।
ফিলিপাইনের গ্রাম
পরদিন গেলাম পার্শ্ববর্তী আরেক দ্বীপে। নাম মনে নাই। কিন্তু নিদারুন সৌন্দর্য চারপাশে।
নাম না জানা দ্বীপে যাবার পথে
নীরব জলকেলির পুল...শব্দ করা মানা
রাতের খাবার রিভলভিং রেস্টুরেন্ট
অল্পদিনেই অনেকের সাথেই খাতির হয়ে গেছিল ওখানে। মোটামুটি এক সাথেই ঘুরে ফিরে বেড়াতাম। নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতাম। দুই এক জনের সাথে এখনো যোগাযোগ আছে।
আমাদের গ্রুপ
দেখতে দেখতে সাত দিন শেষ হয়ে গেল। এর মধ্যে একদিন আমরা মাউন্ট বাচলান না কি জানি নাম গিয়েছিলাম ট্রেকিং এ। ডলফিন দেখতে গেছিলাম আরেকদিন, দেখা পাইনি। মাউন্টেন বাইক নিয়েও বিস্তর জংলামতো পথে চলেছি। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত একটা সময় কেটেছে ওখানে।
এত আনন্দের পরেও একটা কষ্ট আমাকে ছুয়ে গেল। ঐ দ্বীপগুলো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন বা চটপটে-আন্তরিক ম্যানেজমেন্ট দ্বারা পরিচালিত তা ঠিক। কিন্তু দেখতে এমন কিছু আহামরি নয়। এ রকম জায়গা আমাদের দেশেও আছে। সস্তা জনশক্তিরও অভাব নেই। দূরদর্শীতা ,দক্ষতা আর দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার মধ্যে দিয়ে আমাদের দেশেও পর্যটন শিল্পকে অনেক এগিয়ে নেয়া সম্ভব। কিন্তু হচ্ছেনা তো বলতে গেলে কিছুই। যুদ্ধ বিধ্বস্ত ক্যাম্বোডিয়া পর্যন্ত বছরে লাখ লাখ পর্যটক টেনে নিয়ে যাচ্ছে, আর আমরা বসে বসে মাছি তাড়াচ্ছি।
ছবিগুলো ঠিক আছে কিনা জানাবেন ।
মন্তব্য
ভাল হইছে।
ধইন্যা মামা।
কোয়েলহো অনুবাদ কো!
*********************************************
আমার আত্মা বোমায় দু'হাত উড়ে যাওয়া কোনো আফগান শিশুকন্যা।
*********************************************
আসবে ভাই। একসাথে কিছুটা এগিয়ে পিডিএফ করে দেয়ার ইচ্ছা আছে।
আহারে, এই জীবনে দেখার বাকি আছে কতো কিছু! ভিসা'র দেয়াল না তুলে পুরা দুনিয়া যদি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকতো, তাহলে কতোই না ভালো হইতো!
লেখা, ছবি - সবই ভালো লাগলো অনেক। আর কোন কোন দেশ ঘুরসেন, সেইগুলার পোস্ট দেন। দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাই
আইছে এক ফাঁকিবাজ! সাইংহাইয়ের ছবি কই?
চল ভিসা মুক্ত বিশ্ব আন্দোলন আবার শুরু করি।
এই ব্যাটাটারে খালি হিংসাই করে গেলাম... লাইফ রে একটা তোর দোস্ত... ৫টা ঈর্ষা দিলাম...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দূর ব্যাটা...তোর আর আমার মধ্যে ঈর্ষার পাল্লাপাল্লি লাগছে দেখি
মামুন ভাই, ঝাক্কাস পোস্ট, বরাবরের মতই মামুনী্য, ছবিগুলো দেখে মনট বড়ই উদাস হইল, আর লেখা শেষে বড়ই গুরুত্বপূর্ণ কথা বললেন বস, আমাদের কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, সিলেট, খুলনা, মংলা, সুন্দরবন এর যে কোনটাই হতে পারে পর্যটকদের জন্যে স্বর্গ তদি সঠিক ভাবে সৎকার করা হয়। আপনার আনন্দের ভাগ দেবার জন্যে পোস্টে , সেই সাথে আপনার কাছ থিকা অনুগল্প শুনতে মনে চায়।
আর আপনার ছবি দেখলে মেন হয়, "থাকব না আর বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগৎটাকে ... .... ...
নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো, তাও তো ছবি দেখতে পারতেসি , আরো দেন বস।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অনেক ধন্যবাদ বস। গল্প লেখালেখি কেন জানি আগাচ্ছে না। কোন টোটকা থাকলে দিও
ছবিগুলা দারুন আর বর্ণনাতো বটেই !
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
ধন্যবাদ ভূঁতের বাচ্চা।
লুলায়িত হইলাম....
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
এসে পড়েন একবার বেড়াতে, ভালো লাগবে।
খুব সুন্দর লাগলো ফিলিপাইনের ছবিগুলো। আমার বোন ইন্টার্নশিপ করতে ম্যানিলায় গিয়ে ছিল ৩ মাস। তখন তার কল্যানে অনেক ছবি দেখেছিলাম, এজন্য একটু চেনা চেনা লাগলো আপনার ছবিগুলো। সমুদ্রের পানির নীলটা এত সুন্দর হয় কি করে ? দারুন জায়গা,আপনার ছবিগুলো অতীব চমৎকার ।
যাক আমরা যদি আসি বেড়াতে নিয়ে যাবেন তো ?
অবশ্যই নিয়ে যাব, তবে সামারাকে সাথে আনতে হবে, শুধু মিয়া-বিবি হানিমুন করলে হবেনা তো আসছ কবে?
খুব সুন্দর সব জায়গা, আরো সুন্দর তার ছবি. ..আর চমৎকার লেখা! হিংসা লাগলো... ব্যাপক হিংসা/ঈর্ষা করার মত ঘুরেন...
হতাশাবাদীর হতাশাব্যঞ্জক হতশ্বাস!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
ধন্যবাদ স্বপ্লহারা।
দারুণ জায়গা রে! এতদিন এই জিনিস পেটে পুইসা বইসা ছিলি?
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
হ, আসলেই দারুন জায়গা, আমিতো আলসেমী করে কয়েকটা মাত্র ছবি দিলাম। পুরানা ডিস্ক খুঁজে ছবি বের করা, তারপর আপ্লোডানো...অনেক ঝামেলা, তাই আগে দেয়া হয়নি।
সুন্দর জায়গা তো! বাসের উপরে রংবেরং-এর নকশা আর লেখাগুলো বেশ ইণ্টারেস্টিং।
ধন্যবাদ ধর্মপুত্র
লেখা-ছবি সব ঠিকাছে।
এতদিন পরেও নামধাম-সহ সব রেফারেন্স মনে রাখেন ক্যাম্নে?!
আপ্নেরা মানুষ্ণা!
আমারে ছাড়া ঘোরাঘুরি আর মজামাস্তির জন্য যথারীতি ঈর্ষা-মাইনাস!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সাইফুলাকবার্খান দেশে আসছি, ঘুরা ঘুরি মিলে মিশেই হবে। মৌজমাস্তিও হবে
তাই নিকি?! কবে মাম্মা?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সেপ্টম্বরের ১৫ তারিখে, দুই সপ্তাহের জন্য
গুড!
তবে, নিতান্তই দেখি কম সময়!
আশায় আশায় থাইক্যা পরে দেখা হৈলে হয়!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সুন্দর ছবি।
ধন্যবাদ মূলোদা
লেখার ভালু, ছবি বেটার ...
দৃষ্টির সুখ পাইলাম। বুইড়াঙ্গুল।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ছবি ঠিক নাই। মিন্দোরো নাচের ছবি অস্পষ্ট। মেয়েগুলারে ভালো কইরা দেখা-বোঝা যায় না!
বীচে মশালের আলোতে তোলা।
এর পরে টপ্লেস টেবল ড্যান্স আছিল, তবে সেখানে ফটু তোলা নাজায়েজ ঘোষনা দেয়া হয়
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বেশ লাগলো ফরেন ঘুরাঘুরি। আমরা মিসকিন মানুষ। দেশের আনাচে-কানাচে ঘোরার চেষ্টা করি; তাও আবার ফিরে এসেই ঝিমুতে ঝিমুতে অফিস করা লাগে
তাওতো দুই কোট বেকারের দেশে তোমার একটা ভালু চাকরী আছে ভাইজান। শুক্রিয়া কর। দেশ বিদেশ বড় হইলে কতো ঘুরবা
জটিল ছবি!!! দারুন সব যায়গায় ঘুরছেন দেখা যায়! আরও ছবি দিলে খুশি হব।
______________________
ঝড়ের বেতারে শুনি একটি শিশুর গোঙ্গানি...
ধন্যবাদ কবি। তুমি নতুন কবিতা দিলে আমিও নতুন ছবি ব্লগ নামাব। ডীল?
আমি কবিতা লিখলে জ্ঞানগর্ভবান কাচাপাঁকা চুলের কবিরা আমারে মারার জন্য তেড়ে আসে, তাই কবিতা লেখার সাহস দিন দিন হারিয়ে ফেলসি। আপনি আগে ছবি দেন। তাইলে আমিও সাহস কইরা কবিতা লিখব। আমার কবিতায় কবিয়াল গুষ্ঠির লাঠিসোঁটার আবির্ভাব দেখলে আমারে বাঁচাইয়েন। মৌলবাদী কবিদের ফতোয়ার ঠেলায় কবিতার ব্যাকরন তেলাওয়াত করা আমার পক্ষে সম্ভব না...আফসুস। আর একটু মানুষ জনের ছবি দিয়েন, গাছ পালা থেইকা মানুষ বা প্রাণী দেইখা মজা লাগে বেশি।
কইয়ের তেলে খই ভাজা বৈজ্ঞানিক কবিগো কথায় কান দিসনা রে ভাই। লিখতে থাক মনের আনন্দে, আমরা আছি না
ছবিগুলা দারুণ
ধন্যবাদ বস।
জট্টিল!
হ, কইছে
আপনে দাবা খেলা ভালো পারেন? আমাকে স্টার্টিংটা শিখিয়ে দিতে পারবেন? আমার অফেন্সিভ স্টার্টিং শেখা দরকার। স্টার্টিং ভালো না হওয়ার কারণেই অনেক সময় হেরে যাই।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
টুক টাক পারি। দাবা বোর্ড নিয়া আইসেন আমাগো সচলাড্ডায়
ছবিগুলো খুব সুন্দর মামুন ভাই। আপনারে ইর্ষাইলাম ।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধন্যবাদ ভাইজান। আমিও আপ্নেরে ঈর্ষাই। শোধবোধ
সুন্দর জায়গা, এই জীবনে কত কিছুই যে দেখার বাকি
...........................
Every Picture Tells a Story
ভাইজান একবার আসেন এদিকে বেড়াইতে। দাওয়াত রইল।
বস,
খুব চমৎকার লাগল---লেখা এবং ছবি
কেমন যেন একটা শান্তি-শান্তি ভাব ছড়ানো সারাটা লেখায়
বিশ লক্ষ তারা তোমার লেখার টেবিলে---
ধন্যবাদ বস। এত তারা রাখুম কই? এখন একটা আসমান দাও
সুন্দর ছবি এবং ভ্রমণ
অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার ছবি!!
শালীর ছবি কই?????????
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
শালীর ছবির এত শখ কেনু?
আচ্ছা দিবনে অস্ট্রেলিয়ার ছবি ব্লগে।
নতুন মন্তব্য করুন