এতদিনে আপনারা নিশ্চয়ই আমার গায়ে পড়ে মানুষের সাথে খাতির করা, বয়সে ছোট পেলেই তুই তোকারী করা ইত্যাদি বদ অভ্যাসের সাথে পরিচিত হয়ে গেছেন। ভদ্রতার খাতিরে কেউ একটু আহ্লাদ দেখাইলেই আমি এক লাফে সিন্দাবাদের বুড়োর মতো তার কান্ধে চড়ে বসি, লিফট ফিট করে না দিলে আর নামা নামি নাই।
সচলায়তন নামের এই আখড়া আমার নিঃসঙ্গ প্রবাস জীবনে সোনার ডিম পাড়া হাসের মতো , মাঝে মধ্যে দুই একটু আজাইরা প্যাক প্যাক করলেও এখানে বন্ধু বৎসল ভদ্রলোকের অভাব নাই। কিন্তু প্রায় সবার সাথেই পরিচয় অন্তর্জালে, ব্যক্তিগত পর্যায়ে তেমন কারো সাথেই দেখা সাক্ষাতের সৌভাগ্য হয় নাই। মাঝে মাঝে সচলাড্ডা বিষয়ক পোস্ট পড়ি আর হিংসায় জ্বলি, ভাবি হয়তো কোন দিন আমারও সুযোগ আসবে।
অনেকটা হঠাৎ করেই অস্ট্রেলিয়া যাবার যোগাড়-যন্ত্র করতে হলো। আসলে যাবার ইচ্ছা ছিল কানাডা, কিন্তু বেশ কিছু ঝামেলায় সেটা আর হয়ে উঠলনা। তো অস্ট্রেলিয়ায় একটা সফরের প্রস্তাব আসতেই রাজী হয়ে গেলাম। এই ফাকে খোঁজ খবর নিয়ে জানলাম বেশ কয়েকজন যশস্বী সচলের বাস সেই ক্যাঙ্গারুর দেশে। এত বার যাই আসি কিন্তু জানা ছিলনা যে এত সব রথী মহারথীরা বাস করেন এখানে। বেহায়া আমি ফেসবুক, আর সচলের তথ্য ভান্ডার খুঁজে ব্যক্তিগত মেসেজ পাঠালাম বেশ কয়েকজনকে, আর পরম মমতায় সবাই সাদরে আমার আবদার মেনে নিলেন। দেখা করার , সময় নেয়ার সম্মতি মিলল।
শুক্রবারে সিডনী নেমেই মেসেজ পাঠালাম তারেক ( কনফুসিয়াস) ভাইকে। উনি সাথে সাথে ফোন করে স্বাগতম জানালেন, মেলবোর্নে দেখা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। তারপর ফোন করলাম আমাদের অতিথি সচল কাজী আফসান সিরাজীকে। বেচারা ছাত্র মানুষ , থাকে প্রায় তিনশ মাইল দূরে ক্যানবেরাতে, তবুও তাকে সিডনী এসে আড্ডা মারার অনুরোধে ব্যতিবস্ত করে তুললাম। অনুরোধে ঢেঁকি গিলে সে রোববারে চলে আসতে রাজী হলো। আমিও কোন সচলকে চর্মচক্ষে দেখার উত্তেজনায় কফিতে চিনি মেশাতে ভুলে গেলাম।
রোববার সকাল থেকে অপেক্ষায়। কবি সাহেবের আসতে যে এত সময় লেগে যাবে তা আমার ধারণায় ছিল না। তবে কিছুক্ষন পর পর ফোন করে কীরে...কদ্দুর...আসবি তো? ইত্যাদি প্রশ্নবাণে বেচারাকে জর্জরিত করে তুলছিলাম। সে আসল দুপুর দুইটার দিকে। আমি সিডনী গেছিলাম একটা ট্রেড শো কাভার করতে, ইচ্ছা ছিল ওকে একটু ঘুরিয়ে দেখাব। কিন্তু কাজী সাহেব বয়সের তুলনায় অনেক বেশি পরিপক্ক, বৈষয়িক বিষয়াদিতে তার মোটেও কোন আগ্রহ দেখলাম না। কনভেনশন সেন্টার তখন আক্ষরিক অর্থেই ডানাকাটা পরীতে ছয়লাব, সেদিকেও সিরাজীর চোখ গেলনা। কইলাম বিকিনি মডেলদের ফ্যাশন শো দেখবি? জবাবে সে ডানে বামে মাথা নাড়ালো। বুঝলাম এইসব ভুজুং ভাজুং এ তার শিল্পীমন ভিজবে না। ওরে নিয়ে ডার্লিং হারবারে চলে আসলাম। হয়তো পাখি,উদ্যান, নদী, নৌকা এইসবেই তার আনন্দ।
কাজী আফসান সিরাজী, আমার প্রিয় কার্টুনিস্ট
হালকা একটু খাওয়া দাওয়া করেই আমরা হারবারে গিয়ে বসলাম। ওখানে মজার একটা ঘটনা ঘটল। কোত্থেকে যেন কয়েকজন ধর্ম প্রচারক এসে আমাদের ঘিরে ধরল। আমি জটিল আলোচনায় না গিয়ে হুঁ হা করে তাদের একজনের প্রশ্নের জবাব দিয়ে যাচ্ছিলাম। কিন্তু তারা বুঝতে পারে নাই যে সিরাজী ভিন্ন ধাতুতে তৈরী। ওর কথাবার্তায় তারা রীতিমতো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল। এত শান্ত ভঙ্গীতে , অকাট্য যুক্তিতে ও কথা বলে যাচ্ছিল যে বেচারার আলোচনা দীর্ঘায়িত না করেই রাস্তা মাপতে বাধ্য হয়। এই মাত্রার দার্শনিক আলাপের জন্য বোধহয় তারাও প্রস্তুত ছিলনা।
মানুষের চিন্তাশীলতা, বিশেষ করে ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতি, সাফল্য-ব্যর্থতা-খেদ- ভিটামিন ডেফিসিয়েন্সী ইত্যাদির উর্ধ্বে উঠে গিয়ে নিরপেক্ষভাবে ধর্ম-তত্ত্ব-জীবন দর্শন ইত্যাদির বিশ্লেষনী ক্ষমতা আমাকে সব সময়েই মুগ্ধ করে। যদিও খুব কমই এই জিনিষটা আমি আশ পাশের মানুষদের মধ্যে দেখতে পাই। টিমটিমে মেকী আলোতে খানা খন্দে ভরা এই একুশ শতকের আধা-খেঁচড়া সভ্যতায় হাঁসফাস করতে করতে নুহিনের( সিরাজীর ডাক নাম) মতো দুই চার জনের সাথে আলাপ হলে আবার আশায় বুক বাঁধি।
দুপুর বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নেমে আসল কিন্তু আমাদের আড্ডা শেষ হলোনা। বেশিরভাগ কথাবার্তাই হচ্ছিল লেখা লেখি নিয়ে। বলতে একটুও বাঁধছেনা নুহিনকে অসীম প্রতিভাবান পূর্ণাঙ্গ একজন শিল্পী বলে মনে হয়েছে আমার কাছে, যদিও আমি আর কদ্দুরই বা শিল্প-সাহিত্য বুঝি। খানিকটা পুরানা ধাঁচের, ভেতরের তাগিদে লেখে, লেখার সাথে আত্মস্থ হয়ে যায়--কিন্তু এ সবই আমার কাছে দুর্লভ গুণ বলে মনে হয়।
আর আমাদের আলোচনার একটা অংশ জুড়ে ছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান আর তার রহস্যময় বোহেমিয়ান জীবন। অনেক কিছুই জানা ছিলনা, সব্যসাচী এই অনুজের কাছ থেকে জানলাম। সচলায়তন নিয়েও অনেক আলাপ হলো । আমার মাথায় গিজগিজ করা হাবিজাবি নানা ধরনের গল্পের প্লট নিয়ে ওর সাথে বকবক করলাম, সব শুনে ও আবার ওর মাথায় গিজগিজ করা বিভিন্ন আইডিয়ার কথা জানালো। সব এখানে ফাঁস করা যাবেনা, কিন্তু আমি বলব-ওয়েইট অ্যারাউন্ড ফর সাম সারপ্রাইজেস প্লীজ
এর মধ্যে বারবার ওর কাছে ফোন আসছিল, সিডনীর অন্যান্য আত্মীয়-বন্ধুরা কবির সাক্ষাৎ পাবার অপেক্ষায় জেরবার। আমি কইলাম- যাস কই, থাইকা যা, রাইতে চায়না টাউনে ঘুরব । জবাবে তার এইবারও ডাইনে বামে মাথা নাড়া, অল্পদিনেই আমাকে আপন করে নেয়া ছোট ভাইটি তার অন্যান্য ভক্ত-আশেকানদের দেখা দিতে বিদায় নিল। আবার দেখা হবে ভাইডি, ভালো থাকিস।
পরদিন গেলাম অ্যাডিলেইড, ঐ খানে আমার জানামতে কোন সচল নাই, তবে অন্যান্য কিছু মজার অভিজ্ঞতা হয়েছে। আলাদা পোস্টে জানাব।
মেলবোর্ন আসলাম বেস্পতিবার। এর মধ্যেই জিমেইলে কথা হয়েছে আমাদের s-s, মানে সেঁজুতির সঙ্গে। আড্ডার সময় নির্ধারণ করা হলো শুক্রবার সাড়ে চারটায়, মেলবোর্ন সেন্ট্রালে। সেঁজুতি ইমেইল কীভাবে যেতে হবে সেটা ম্যাপসহ বুঝিয়ে দিলেন। কিন্তু পাব্লিক ট্রান্সপোর্টের হাঙ্গামা এড়াতে আমি ট্রামের বদলে ট্যাক্সিতে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম। অযথা পন্ডিতি করার মজা হাড়ে হাড়ে টের পেলাম যখন প্রায় পৌনে এক ঘন্টা অপেক্ষা করেও ট্যাক্সি পেলাম না। শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়েই ট্রামে উঠতে হলো, আমি এক ঘন্টারও বেশি দেরীতে পৌছালাম। তাঁরা- সেঁজুতি আর তার হবু বর তখনও ধৈর্য ধরে আমার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তাদের সাথে দেখা হতে হতেই আমার শ্যালিকার ফোন, সে আশে পাশেই ছিল, তাকেও সাথে নিয়ে আমাদের ক্ষুদে সচলাড্ডা বসল। সচলরা একসাথে বসলেই প্রকৃতির অমোঘ নিয়মের মতো সচলায়তন নিয়ে কথা উঠবেই। এখানেও তার ব্যতিক্রম হলোনা। আমি কীভাবে সচলে আসলাম, কার লেখা ভাল্লাগে, কারটা একটু কম, নিজেদের নানা ভালো-মন্দ অভিজ্ঞতা এইসব নিয়ে আলোচনা হলো। আমরা মন খুলে আলাপ করলাম, অনেকটা সময় কেটে গেল টের পাবার আগেই।
খুব ভালো লাগল প্রাণোচ্ছল এই দম্পতির সঙ্গ। আমার শ্যালিকা বেশি অবাক হলো ফটাফট আমাদের বাংলা আর ইংরেজীতে সুইচ করতে দেখে। বাকী সব আলাপ তার মাথার উপরে দিয়ে গেল। ধুগো থাকলে হয়তো তার এই দুর্গতি হতো না।
সেঁজুতিদের সাথে আড্ডা শেষ করে ফেরার পথেই তাইওয়ান থেকে আমার ট্রাভেল এজেন্ট ফোন করে একটা দুঃসংবাদ জানালো। মর্কট টাইফুনে অনেক ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে, আমার ফেরার কথা আরও দিন দুয়েক পরে, কিন্তু এখন ফিরে যেতে হবে হয়তো পরেরদিনই অথবা আরও পাঁচ ছয়দিন পরে। এদিকে তাইওয়ানে আমায় বউ একলা একলা নানা যন্ত্রণায়, তার কথা ভেবে পরদিনই ফিরে যেতে সিদ্ধান্ত নিলাম।
কনফু ভাই প্ল্যান করে রেখেছিলেন রোববারে তার বাড়ীতে শাহী সচলাড্ডা বসবে। খানা-পিনা হবে, গানা-বাজানা হবে, তিথি থাকবেন, সস্ত্রীক আলমগীর ভাই থাকবেন। কিন্তু এত সুখ কী আর পোড়া কপালে সয়! কাচুমাচু মুখে তারেক ভাইকে মেসেজে দুঃসংবাদটা জানালাম, মনে ভয় না জানি কারও সাথে দেখে না করেই বুঝি ফিরে যেতে হয়। কনফু বস ফোন করে নিশ্চিন্ত করলেন যে অতটা অভাগা আমি নই, শনিবার দুপুরে একসাথে খাবার আয়োজন করা যাবে।
শনিবার সকাল থেকেই ব্যস্ত, হিজিবিজি না কাজে, তার মাঝেই যোগাযোগ চলছিল তারেক ভাইয়ের সাথে। আমি রেডি হয়ে ঘন ঘন ঘড়ি দেখছি, মাহেন্দ্রক্ষন এল বলে। দেড়টার দিকে তারেক ভাই জানালেন তারা চলে এসেছেন, আমি দেরী না করে রাস্তায় গিয়ে মিয়া-বিবির সাথে দেখা করলাম। কনফু ভাই আর তিথি ভাবী/আপা, ধুর -তিথিই ডাকি, বয়সে আমার থেকে কত্ত ছোট!
আমরা গেলাম মধুমতি নামের এক বাংলা রেস্তোঁরায়। আমি বেল্লিকের মতো প্ল্যান ভন্ডুল করে দিয়েছি, তারা বাসায় রান্না-বান্না করার সময় পাননি। তবে পুষিয়ে দিলেন রেস্তোঁরায় খিচুড়ী, ইলিশ মাছ ( বোধ হয় কয়েক বছর পর খেলাম), মাটন, চিকেন ঝাল ফ্রাই --নানা পদের খাবার অর্ডার দিয়ে। খাদক আমি চেটে পুটে খেলাম। দয়ার্দ্র দম্পতি প্রসন্ন চোখে তাকিয়ে দেখলেন ।
কনফু বস আর তিথি
তারেক ভাই আর বাংলা খাবারের আনন্দে এক বুভুক্ষু বাঙ্গালী
খানা দানা শেষে তারা দুইজন মিলে , ওয়েট্রেসের সহায়তায় আমাকে টেনে তুললেন। আমি কইলাম বস চলেন একটা পার্কে গিয়া একটু হাঁটাহাঁটি করি, যা খাওয়াইলেন একটু হজমের বন্দোবস্ত করা দরকার। পার্কে প্রচন্ড বাতাস। তার মধ্যেই আমরা তিনজন পোজ দিয়ে একখান ফটুক তুললাম।
কনফু ভাই যে আসলেই বস লোক তা টের পাওয়া গেল একটু পরেই। কোত্থেকে যেন একদন আফ্রিকান আদিবাসী এসে সরকি-বল্লম ইত্যাদি নিয়ে আমাদের ঘিরে ধরল। আমি ভরা পেটের কথা ভুলে গিয়ে বেদম দৌড় লাগালাম। আধা মাইল দূরে গিয়ে ক্যামেরা জুম করে একটা ছবি তুলি।
পার্কে সুদানিজ অভিবাসীদের মহড়া
দূর থেকেই দেখি কনফু ভাই হাতের ইশারায় তাদের কাত করে ফেললেন। তার সম্মানে তখন তারা খোল করতাল নিয়ে গান-বাজনা, আদিবাসী নাচ ইত্যাদি পরিবেশন করতে শুরু করে। বাঘ মারার পরে শিকারী যেমন পাশে দাড়িয়ে ছবি তোলে, কনফু ভাই আর তিথিও তাদের পাশে পোজ দিয়ে দাড়ালেন। তারেক ভাইয়ের কেরামতি সচক্ষে দেখে আমিও গুটিগুটি পায়ে কাছে এসে সেই দৃশ্য ক্যামেরা বন্দী করলাম।
কনফু-তিথির সম্মানে আফ্রিকান নাচ
বাতাসের বেগ বাড়ছিল। আমরা গাড়ীতে গিয়ে বসি। তিথি আলমগীর ভাইকে ফোন করল। আলমগীর ভাই সম্পর্কে প্রকৃতিপ্রেমিক আগেই আমারে বলে দিয়েছিল--'উনি বস মানুষ বুঝে শুনে কথা বলবি'। আমার আক্কেল জ্ঞান বরাবরই কম, বসকে সালাম দিয়েই তার বাড়িতে চায়ের দাওয়াত আদায় করে নিলাম। কনফু আর তিথির চমৎকার খুনসুঁটির মধ্য দিয়ে শেষ বিকেলের আলোয় আলমগীর ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে উঠি। বাসায় আরও গেস্ট ছিলেন। তার মধ্যেই আলমগীর ভাই আর নুশেরা আপা আমাকে সাদরে বসতে দিলেন। কিন্তু বাঙ্গালী বসতে দিলে শুইতেও চায়, আমিও কোন ব্যতিক্রম নই। ঘরে গীটার , মাইক্রোফোন আর গান-বাজনার যন্ত্রপাতি দেখে আমি গান শোনার আবদার করে বসি। আমার জ্বালায় আলমগীর ভাই গীটার হাতে তুলে নেন।
আগেই জানতাম তিথি দুর্দান্ত গায়িকা, কিন্তু এতটাই যে ভালো তা আমার কল্পনাতেও ছিল না। তিথির গান শুনে আমি তব্দা খেয়ে বসে ছিলাম অনেকক্ষন। এখন একটা বেয়াদবী করি, তিথির কাছে আগেই মাফ চেয়ে নেই, আপনার অমতেও এই ভিডিওটা পোস্ট করার লোভ সামলাতে পারলাম না। এত চমৎকার একটা গান থেকে সবাইকে বঞ্চিত করার মতো দুরাত্মা আমি নই।
এর পরে আলমগীর ভাই আর তার মেয়ে অপণা একটা গান গাইলেন। কিন্তু শব্দ ঠিকমতো রেকর্ড না হওয়ায় সেটা আর এখানে দিলাম না। সব শেষে আরেক মামুন ভাই ( আমি ছাড়া দুনিয়ার আর সব মামুনই নানা গুণে গুণী) দরাজ গলায় গান ধরলেন। বাজিয়ে সেই আলমগীর ভাই। মুগ্ধ হয়ে শুনলাম। এখন আপনাদেরও শোনাই।
গান শেষের অনুভূতিটুকু ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। বিদেশ বিভুঁইয়ে একদল বাঙ্গালী বাঙলায় গান গাচ্ছে, চোখ ভিজিয়ে দিতে সেটাই যথেষ্ট।
সবাইকে হাড়ে-মাংসে জ্বালিয়ে সন্ধ্যা নামার পরেই আমি চলে আসি। আপনাদের আতিথেয়তা ,আন্তরিকতা, ভালোবাসা কোন দিন ভুলবনা। ভোলা সম্ভব না।
মন্তব্য
বেশ। ওয়েলকাম টু দ্যা সচলাড্ডাবাজি
থ্যাংক্যু বস।
প্রবল হিংসা দিলাম। পাঁচ তারা দিতাম, হিংসার কারণে এক তারাও দিলাম না। আমারে ফোন দিলে কী হইতো? আমিও না হয় অস্ট্রেলিয়া যেতাম!
তিথিকে (মানে ওর ছবি) দেখলাম অনেক দিন পর। বোধহয় বছর পাঁচেকের বেশিই হবে।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
হাহা বস আপনার নাম্বারই তো জানিনা। ফোন দিতাম কেমনে?
হিংসা দেন কুনো আপত্তি নাই দেশে আসি, দেখা হবে।
হিংসায়িত হইলাম ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ধন্যবাদ মানিক ভাই।
আপনেতো দেখি মহামানব, কেউ হিংসা করলেও ধন্যবাদ দেন ঃ)
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
মামুন ভাই, ফাটাফাটি লেখা, তারসাথে যেমন ছবি, তেমন গানের ভিডিও। মিয়া ফুর্তি করতেসেন, সচলাড্ডাও করতেসেন, আরো ছবি চাই। অনেক বসের ছবি দেখলাম আপনার কল্যানে। লেখায়
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধনেপাতা সাইব্বাই।
বস, বিকিনি মডেলদের ফ্যাশন শো আমাকে দেখানো যায় না। ১৮+ সার্টিফিকেট আছে!
ওমা! কনফু ভাই এত্তো মোটা! আর আলমগীর ভাই এতো বিষন্ন ক্যানো? উনাকে অনেকদিন সচলে দেখি না!। নুশেরা আপাকে দেখছি না যে! গাইয়ে আর বাজনাদারদের কেমন লাগলো তা পরে শুনে জানামু কেমন লাগলো।
.................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ভাইবা দেখি। গান শুনে জানিও কেমন টাশকি খাইলা। আলমগীর ভাই সম্ভবত আমার উপদ্রবে বিষন্ন ।
বেশ প্রাণবন্ত সচলাড্ডা... s-s আপুর ছবি কই ?
আরেকটা কথা, আমি যতোদূর জানি, নুশেরা আপু আর আলমগীর ভাইয়ের মেয়ের নাম অপণা, অপর্ণা না। ঠিক করে দিয়েন।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
S-S আপুর ছবি দেয়ার অনুমতি নাই
বানান ঠিক করে দিয়েছি, ধন্যবাদ সবজান্তা।
সাধু সাধু...
তুই তো দেখি ৪ কিস্তি সচলাড্ডা দিয়া ফেললি...
তোর লগে তো অচিরেই দেখা হইতেছে আশা করি... কনফু তিথির সাথেও... এইবার আলমগীর ভাইয়ের একটা খোঁজ নিতে হবে...
কিন্তু ভিডু আমি দেখতে পারতেছি না ক্যান? সব দেখি কালা কালা কুতুবিহি... কাহিনী কী?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দেখা হবে দোস্ত। আর মাত্র মাস খানেক।
আর সবাই ভিডু দেখল, তোর ইন্টারনেট স্পীড কি স্লো?
বাংলাদেশের বেশিরভাগ সচল ভিডিও দেখতে পারেনাই খবর পাইলাম। স্লো ইন্টারনেটের কারণে।
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
আমিও হিংসায়িত
বিষে বিষক্ষয় বস। আমিও আপনার লেখা পড়ে হিংসায়িত হই।
শুনলাম তিথির গান... এতো সুন্দর গায় জানতাম না তো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু নামী দামী গায়িকারাও লজ্জা পাবে এই গান শুনলে। আমি আমার বাংলা না জানা বউরেও শুনাইছি, সে ও মুগ্ধ!
মামুন ভাই তো দেখি অস্ট্রিলিয়া মাত করে দিয়েছেন
তুখোড় আড্ডা, তুখোড় ছবি, তুখোড় গান ...........
মনের মধ্যে সুনীলের একটা লাইন ভাসছে এখন -
দেখিস একদিন আমরাও.........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দ্যাশের আড্ডাতে থাইকেন এরপর, তাইলে সুনীলের কবিতা অতীত হয়ে যাবেনে
আপনেরে পায়া লই হাতের কাছে মটকু ভাই !! আমারে বাদ দিয়া কত লোকরে দাওয়াত দিয়া কাবাব খাওয়াইছেন। খিয়াল করি নাই মনে করছেন নি !!
খাড়ান পায়া লই আপনারে !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
দেখিস একদিন আমরাও............
ছবিগুলা ঝকঝকা, গান একটা শুনলাম, বাকিগুলা বাসায় গিয়ে। অস্ট্রেলিয়ায় মোট সচল কতোজন আছেন? আলমগীর ভাইকে অনেকদিন দেখি না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
সচলের সংখ্যা আমার জানা নাই, কনফু ভাই জানতে পারে। আলমগীর ভাই খুব ব্যস্ত থাকেন মনে হয়।
ধন্যবাদ বলাইদা ।
আমার ভাইটা [নুহিন] আসলেই চমৎকার, কবি হিসেবেও আর মানুষ হিসেবেও... তবে ওর মধ্যে বিষন্নতাটা অতিমাত্রায় বেশি, একলা জীবন মনে হয় ওর জন্যে বেশি ভালো না... ভাই খুব উত্তেজিত ছিল আপনার সাথে দেখা হবে দেখে... আজ আসুক অনলাইনে...আপনার পোস্টে ওর মন্তব্য দেখার অপেক্ষায় থাকব...
লেখা সুন্দর হইসে, সবসময়ের মতোই... আর হিংসাও হল... কি আর করা...
হায় হায়! আমি এত আশা করে ভিড্যু দেখতে গিয়ে দেখি শুধুই আন্ধার আসে... ইউটিউবের লিঙ্কটা দিবেন, পিলিজ?
---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভাইরে ইউটিউবে তো দেই নাই এই ভিড্যুগুলা। আর সবাই তো দেখতে পাইল। নাকি ইমেইলে দিব?
পিলিজ মেইল করেন... সবাই ভালু ভালু কথা বলে মন খারাপ করাএ দিতেসে... জেআরআইসায়কা অ্যাট ইয়াহু... সায়কা বানান-saika... আগাম ধন্যবাদ...
---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমার জীবনটাই এমন, আমার জীবনের স্ক্রীপ্ট রাইটার (উপরওয়ালা) বেশ ক্রীয়েটিভ, নানাবিধ সাদা-কমলা-গোলাপী পেইন দেয় আমাকে, মৃত্যুর পর তাহার পিঠ চাপড়ায় বাহ বাহ দিবো। তাকে বলব- বস আপনি তো দারুণ রাইটার, আপনি সচলে লিখতেন না কেনো?
অনেক স্মৃতি জেগে উঠলো।
ফুটস্ক্রে পার্কের পাশে ড্রুপ স্ট্রিটে থাকতাম। কনফুরা মনে হয় জিলং রোডেই থাকে।
কিন্তু তখন বাঙালি খাবারের দোকান থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
ঐ রেস্টুরেন্টের মালিক বা মালকিন কারো নাম-পরিচয় জানেন নাকি? কেন জানি মনে হচ্ছে আমার পরিচিত।
তিথির কণ্ঠতো সুমিষ্ট জানতাম তাতে যে এতো কায়দা করে সে সুর খেলাতে জানে তা এই প্রথম শুনলাম। অস্ট্রেলিয়াতে থাকলে চর্চা হয়তো বজায় থাকবে। আমি আশা করছি বছর তিনেকের মধ্যেই শুনবো তিথি দেশে এসেছে গানের রেকর্ডিং করতে।
প্রথম যখন হিমু'র সাথে দেখা হয় এক ব্লগীয় আড্ডায় তখন হিমু বলেছিল ছবি তোলা যাবে কিন্তু ব্লগে দেয়া যাবে না। পুরুষ মানুষ এমন লাজুক দেখে আমি মনে মনে ধরে নিলাম ছবিতে হয়তো হিমুকে ঠিকঠাক দেখা যায় না তাই এমন মানা। সেঁজুতির ক্ষেত্রেও কি একই কারণ?
ঝরঝরে লেখার জন্য উত্তম জাঝা।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
আমি নাম জানতাম, ভুলে গেছি। তবে খোঁজ নিয়ে জানাবো আপনাকে।
জিলং রোড ছেড়ে দিয়েছি অনেকদিন হলো, এরপরে আরও দুই বাসা ঘুরে এখন থাকি নিউপোর্টে। উইলিয়ামসটাউন আর এলটোনা বীচের কাছে।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
বেশ ভাল লাগলো!
ধন্যবাদ সিরাত।
- কুংফু'র চেহারা মোবারক তো মাশাল্লা চৈনিক রুপাকারে মোড় নিচ্ছে দেখি। কয়দিন পর চীনদেশে তাঁরও যাওয়া লাগতে পারে।
আলমগীর ভাইয়ের জেল করা স্টাইলিশ চুল দেখে ফেক করে হেসে উঠলাম। বেচারাকে মনে হলো জোর করে গীটার ধরিয়ে বসিয়ে দেয়া হয়েছে প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রকে বিকেল বেলা টিউটরের সামনে বসে অংক করতে বাধ্য করার মতো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মামুন ভাই একেবারে আমার ঈজ্জতের ফালুদা বানিয়ে দিলেন!
ওনার ক্যামেরাটা আসলে বেশি ভালো, কিছু লুকোবার উপায় নাই। আমি এতদিন ধরে খুব বেছে বেছে স্লিম দেখতে ছবিগুলোই শুধু ফেইসবুকে তুলে রাখতাম, কিন্তু এবারে আমার গোমর ফাঁস হয়ে গেলো!
**
খুব সুন্দর কেটেছে দিনটা। আসল দাওয়াতটা মিস করলেন যদিও, তবে ব্যাপার না, নেক্সট টাইম। আবার তো দেখা হবেই।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
সরি বস, অতি আনন্দে পোস্ট দিয়া ফেলছি। আগে আপ্নারে জিগানোর কাম আছিল
প্রথমেই খুশি হলাম এটা জেনে যে তোর আনন্দভ্রমণ বেশীদিন স্থায়ী হয়নি। প্রকৃতির নিয়মই বোধহয় এমন দোস্ত
ফ্লিকারের কল্যাণে আগেই ছবি আর ভিডিওগুলো দেখে ফেলেছিলাম, কিন্তু তাতে লেখা পড়তে এক বিন্দুও মজা কমেনি। তোর রসালো লেখা বরাবরের মতই কলকল করেতেছে।
গাইন গাইয়ে দুইজনকেই আমার অভিনন্দন। প্রবাসে বাংলা গান শুনলেই মনের মধ্যে কেমন এক ভালো লাগা জেগে ওঠে।
ছবি দেখে তো আর মানুষ চেনা যায়না, তাই কনুফু ভাই সম্পর্কে বলতে পারছিনা। তবে ওনাকে একটু হালকা পাতলা ভেবেছিলাম
শিরাজীর চেহার সাথে তার কর্মকান্ডের ভালো মিল আছে। একটা ভাবুক দার্শনিক-দার্শনিক ছাপ স্পষ্ট।
আলমগীর ভাইয়ের সাথে যেহেতু আমার গভীর যোগাযোগ আগে থেকেই আছে, তাই ওনার চুপচাপ চেহারা দেখে মোটেও অবাক হইনি। বস, আপনি পড়ালেখার ঝামেলাগুলো ঠিকঠাক মতো শেষ করে আবার সচলায়তন মাতাবেন সেটাই কামনা করছি। "দুই দিনের দুনিয়া.."
--হুম মামা, তোর বদদোয়াতেই তাইলে গরু মরল?
হিংসায়িত হইলাম খুবই।
নুহিন তো দেখতে একেবারেই ভাইয়ের মতো! ফেসবুকে দেখে বুঝি নি। আমি সবচেয়ে আগ্রহ নিয়ে বসে আছি ওর সারপ্রাইজগুলোর জন্যই।
বাদবাকি সব নিয়ে কী আর বলবো...
ইশতি তোমারে তো সিডনী থাকতেই মনে হয় আপডেট জানিয়েছিলাম।
পরেরবার সাথে চলে এসো , দারুন মজা করা যাবে।
এখন চুল কেটে ভদ্র হয়ে গেসি, জিপসি জীবন আর ভালো লাগে না। অনেকেই বলে কিন্তু আমার মনে হয় না আমি ভাইয়ার মত দেখতে!
অনেকেই বলে ?
প্রথম ছবি দেখে কিন্তু আমারও তাই মনে হয়েছে। অনেক দিন তাঁর সাথে দেখা নেই। কী করছেন এখন তিনি ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
আমি তো মিল দেখি! চুল রাখলে চুলকায়, নয়তো একবার চুল বড় করার শখ অনেক দিনের।
তোমার সেই লেখাটার বানান আজও দেখে দেওয়া হলো না। ব্যস্ত হয়ে পড়েছি একটু। কথা দিলাম, কালকের ভেতরেই সেরে দেবো।
ছোট ভাইদের মধ্যে দেখা যায়, এমন একটা অভিমানের ছোঁয়া পাওয়া যায় তোমার কথায়। ফোন# দিয়ো, ঝাড়ি মেরে এটা উড়ায় দিবো একদিন। অবশ্য, বিষণ্ণতা আর অভিমান ছুঁয়ে যাওয়ার মত পোস্ট/কার্টুন দাও দেখেই তোমার লেখা অনুসরণ করি বেশি!
দেখতাছি..হুম।
*********************************************
আমার আত্মা বোমায় দু'হাত উড়ে যাওয়া কোনো আফগান শিশুকন্যা।
*********************************************
খুব ভালো লাগল জেনে যে অনেক মজা করলেন। আপনার ক্যামেরাটা পছন্দ হইল। দারুণ ছবি আসে (ফটোগ্রাফার হিসাবে আপনার কৃতিত্বও খাটো করতেসি না কিন্তু)
কনফু ভাই, লোকের কথায় কান দিবেন না। দুই দিনের দুনিয়া। মনের খুশিমতো খাওয়াদাওয়া করেন। (আমিও আবার আপনার দলেই কি না...)
প্রতিভাবান না ছাই, সবই মিডিয়ার কারসাজি। ইভা রহমানীকরণ প্রকৃয়া এইসব।
শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না রে ভাই
মামুন ভাই, এতখানি প্রশংসা কী আমার পাওয়ার কথা/যোগ্যতা ছিল? অনেক ধন্যবাদ আপনার লেখায় আমার কথা উল্লেখ করার জন্য, সুন্দর মন্তব্যগুলো সতর্কভাবে ছেঁকে স্নেহটুকু সৌভাগ্যের কৌটায় তুলে রাখলাম। অনেকদিন পর ভালো সময় কাটালাম যখন সিডনীতে আপনার সাথে দেখা করতে গিয়েছি। দারুণ দিনগুলো খুব পাজি, খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়। এখন মনে হচ্ছে ঐ দিনটা আইনস্টাইনের সূত্র মেনে আপেক্ষিকভাবে আরেকটু দীর্ঘ হল না কেন?
ও ভালো কথা, সঙ্গে যে লুবিকেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছি তা তো বললেন না ... হিহিহি... আর অস্ট্রেলিয়াতে এত সচল থাকেন জানাই ছিল না! পরের বার আসলে আপনার সাথে মেলবর্ন গিয়ে বাকি সচলদের সাথে পরিচিত হব!
__________________
বাঘবন্দী সিংহবন্দী বন্দী আমার হিয়া...
শিকলও ছিঁড়িয়া দে মরি দেখিয়া, একবার ছাড়িয়ে দে দেখি মরিয়া...
- কফিল আহমেদ
হ , লুবির সাথে আলাপের কথাটা ভুলে গেছিলাম। পরেরবার তোর সাথে মিলেই প্ল্যান করব। অনেক ঘোরা ঘুরি করা যাবে
আমি বুঝি না আপনেরা কিঞ্চিত স্বাস্থ্যবান মানুষ দেখলেই এমন করেন কেন ? স্বাস্থ্যই তো সকল সুখের মূল।
আপনার আগামী পাঁচ পোস্টের জন্যে আগাম পাঁচ তারা দিয়ে রাখলাম।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আপনে একটা ফেরেশতা।
মামুন ভাই, এসব ভালো না। তিথির গান শেয়ার করার জন্য আপনাকে থ্যাঙ্কু, সত্যিই সুন্দর।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
লিখে ফেলেছেন ? ইতিমধ্যেই?
আমি ভাবছিলাম চকোলেটটা শেষ পর্যন্ত মিকি না আপনি কার পেটে গ্যালো, আর আমরা তো আপনাকে শর্টকাটে মামুন থেকে মামু ডাকবো ঠিক করলাম আপনি যাওয়ার পর, কারণ আমার ছোট মামার নাম মামুন! আড্ডা ভালোই হয়েছে দেখছি, বাড়ি গিয়ে আপনার স্ত্রীকে অক্ষত পেয়েছেন তো স হি সালামতে? ভালো লেগেছে -- -- আসলেই --- পরের বার বারবি কিউ ---
আর বলবেন না, গতকাল প্লেন থেকে নামার পর থেকেই কানের কাছে শাহরিয়ার মামুনের ব্রোকেন রেকর্ড...লেখা দেন , দিতে হবে! রাতেই বসিয়ে দিল লিখতে।
চকলেট আমার ভাগ্যে জোটেনি, সব মিকির পেটে
জ্বি ভাই বউকে অক্ষতই পেয়েছি, পরের বার বারবি কিউ শুনেই জিভে জল আসছে!
আমার চকলেটে ভাগ বসায়, কে এই 'মিকি'?
মিকি তোমার ভাবীর ছোট বোন
ধুগোকে চাঁদা তুলে হলেও তোর সাথে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হতো। নেক্সট টাইম।
না না মিথ্যা কথা, আসলে উনি মিকি মাউসকে নিয়ে এসেছিলেন , তাইওয়ানে ডিজনিল্যান্ডের একটা এশিয়ান ভার্সন আছে না?
@s-s
ইন্দুরের চাইতে জলজ্যান্ত মানবী বেশি গ্রহণযোগ্য
@ মামুন ভাই
বিবাহিতা?
দুলাভাইয়ের নামের সাথে মিলে যায়, এমন কারও থেকে শতহস্তে দূরে থাকতে বদ্ধপরিকর?
না
তিথি আপুর গান শুনে আমি কি বলবো বুঝতে পারছিলাম না কিছুক্ষণ। উনি আসলেই এতো ভাল গান করেন আমার সেটা ধারণায় ছিলনা। অপনা বাবু আর নুশু আপু কি ক্যামেরা থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন নাকি ? আর সেঁজুতি আপুর কথাও কিছু কইলাম না। বাদ দিলাম। মামুন ভাই ম্যালা মজা করসেন সেটা দেখতেই পারতেসি। পোস্টটা আগে দেখলে দেখা করা যাইতো আপনার লগে। আমি ঘোড়ার ডিমের এসাইনমেন্ট নিয়া ব্যস্ত ছিলাম গত কয়েকদিন। তিথি আপুর কোলে যে গুলুগুলু বাবুটা দেখলাম সেটা কার প্রোডাকশন ?
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
মামুন ভাই ছবিগুলো দেখে চরম হিংসায় হিংসান্বিত হলাম। কোথায় আশা দিছিলেন এদিকে আসবেন তা না করে অস্ট্রেলিয়া মাতিয়ে আসলেন।
অনেক ভাল লাগলো অনেক সচলদের ছবি দেখতে পেরে,তিথি আপুর গানের গলা খুব মিষ্টি লাগলো, সবাইকে শুভেচ্ছা ।
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
তুমি লেখালেখি বন্ধ করে দিলা সেই দুঃখে আর তোমাদের বাড়ী গেলাম না। আবার লেখা দাও, দেখবা প্ল্যান প্রোগ্রাম করা শুরু করব
নিঘাতের গলা যে সেরকম মিষ্টি আর সুরেলা তা প্রথম টের পাই এখান থেকে। কি ইনস্ট্রুমেন্ট কি খালি গলা দুটোতেই অসাধারন। গান শুনে না লগায়ে পারলাম না।
দৃশা
তিথির শুধু গানের গলাই না, ব্যক্তিত্বও তেমনই মিষ্টি আর সুরেলা। পার্কে তার ছোট্ট বালিকাদের মতো ছোটাছুটি যদি দেখতেন! তিথির ভালো নাম নিঘাত সুলতানা না হয়ে নিখাদ সুলতানা হওয়া উচিত
প্রথমটা ২৮ সেকেন্ড, পরেরটা ৩৮ সেকেন্ড। এরপর আর কেন যেন বাফার হলোই না। যেটুকু শুনলাম, তাতেই অবশ্য মুগ্ধতার শেষ নেই। দারুণ।
আপনার সাথে অসিদেশ ঘুরলাম। ভালো লাগলো।
অসি সচলদের সাথেও ভার্চুয়াল মোলাকাত হয়ে গেল আপনার উসিলায়।
--
s-s মনে হয় একেবার বিয়ের সাজে জোড়া ছবি দিয়ে বিস্মিল্লাহ করবেন, তাই এই সাময়িক আপত্তি।
বস আরও ছবি আসবে সামনে। অজিদেশ বড়ই সৌন্দর্য!
আপনারা মজায় আছেন দেখি! এমন সব সচলসভা! ছবি দেখে গান শুনে একেবারে তর হয়ে গেছি।
খাবারগুলি ই শুধু যা কষ্ট দেয়, ছবি দেখে তো আর খাওয়া হয় না!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
একবার চলে আসেন মেলবোর্নে। তিথি দারুন রাঁধে!
সামনেই সাবমেরিন জীবন আসছে (মানে একটা লম্বা ডুব দেবো আরকি)। বর্তমানে তারই প্রস্তুতিপর্ব চলছে। সে কারণেই সচলে কম আসা হচ্ছে, লেখা পড়ে মন্তব্য করাতো আরও কম। কিন্তু এই লেখাটি পড়ে মন্তব্য না করাটা গুনাহের পর্যায়ে পড়বে বলে লগ-ইন করলাম।
মানুষ হিংসাপরায়ণ জাতি, বাঙালীতো এ ব্যাপারে আরো এককাঠি উপরে। ভাই মামুন-আপনারা সবাই মিলে যদি কিছুদিন পরপর এই রকম মধুর আড্ডার ছবি/ভিডিও সমেত সরেস বর্ণনা দেন, তাহলে বাকী অভাগাদের অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট খাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। এই জাতীয় লেখার উপরে একটি "লেখা পড়িয়া হিংসুটে লোকেদের স্বাস্থ্যহানী হইতে পারে" জাতীয় সতর্কবাণী দেওয়ার প্রস্তাব দিচ্ছি।
লেখা-ছবি-ভিডিও খুবই ভালো লেগেছে। ভাবতে ভালো লাগছে যে কি চমৎকার ভাবে আস্তে আস্তে সচলায়তনের কল্যাণে অপরিচিত মানুষগুলো একে অন্যের হৃদয়ের দোরগোড়ায় এসে কড়া নাড়ছে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
---বনবাসে যাচ্ছেন নাকি জাহিদ ভাই?
আপনাকে মিস্কর্বো। অনেক ধন্যবাদ সদয় মন্তব্যের জন্য।
আপনি ব্যাপক মজার মানুষ, টের পেয়েছি। রেঁধে খাওয়াতে পারলাম না, এটাই দুঃখ রয়ে গেলো। ওদিকে আপনার সৌজন্যে পার্কে বেড়াতে গিয়ে তুমুল বাতাসে আমার মাথাব্যথা ভালো হয়ে গিয়েছে, এইজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
কিন্তু এইভাবে আমাকে লজ্জিত না করলে হতো না রে ভাই? গান যে ভিডিও করছেন এটাই তো বুঝি না গাওয়ার সময়। কি একখান ছাইপাশ গাইলাম, ওইটা আবার ভরা মজলিশে ছেড়ে দিলেন তবে আলমগীর ভাই দারুন বাজিয়েছে, সাথে নুশেরা আপু কিবোর্ডটা ধরলে এই দুজনের যুগল কারিশমা বুঝা যেতো।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
তিথি আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এত চমৎকার একটা বিকেল উপহার দেয়ার জন্য। শুধু আপনার হাতের রান্না খেতেই মেলবোর্নে আবার আসব। হয়তো এই বছরেই
আপনার গান শুনে বাক্যহারা হয়ে গেছিলাম, এত্ত প্রতিভা লুকিয়ে রাখছেন কোন দুঃখে?
বিনা অনুমতিতে গানটা সবার সাথে শেয়ার করার করার জন্য আবারও ক্ষমাপ্রার্থী
ভিড্যু ভালো মত আসলো না যে...
মামুন ভাই, আপনি এতো ভালো লেখেন - চেহারাটা 'আলীবাবা ও চল্লিশ চোরের' ডাকাতের মতন বানায় রাখসেন ক্যান ভাই ?? হলিউডে ডাক পরবো তো...
শিরাজীর ডাকনাম নুহিন জেনে নিলাম, তাঁর লেখাগুলো 'অন্যরকম' আপাতত কেবল এইটুকুই বলি...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
শব্দশিল্পীর কারুকাজ দেখো, এই লেখার প্রশংসা করে আবার আরেকদিনে চেহারা নিয়া ডারুইনের তত্ত্ব মনে করিয়ে দেয়!!
তোরে দিয়া হবে রে মামা
একদম কমপ্লিট প্যাকেজ দিয়েছেন... খুব ভাল লাগল, 'wow-post'
দুঃখিত অনেকেই ভিডিওগুলা ভালো ভাবে দেখতে পান নি।
ইউটিউবে আপ্লোড করে দিলাম। দেখতে পেলেন কিনা জানাবেন।
ধন্যবাদ মামুন ভাই ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
অনেক ধইন্যাপাতা...
---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
তার মানে কী?! আপ্নের শালী কি ধুগো-রে দিয়ে দিলেন না কি?!
গান দু'টো শুনে অনেক ভালো লেগেছে। অপনা'র মিষ্টি গায়কীও দেখতে পেলাম অন্য জায়গায়। নুশেরাপু-কে বেশ মিস-ই করলাম, অল-থ্রু।
আর, মামুন ভাই, শোনেন, যেইটুকু সুখ সইতেছে, সেইটা কম কী রে ভাই?!
সিরিকাস-লি এট্টা কথা কইতেছি আইজকাও। আমি মামুন হক গং-রে নিয়া একটা দুঃখজনক বই লেখমু, যেইডার নাম দিমু- "জীবন যাদের আনন্দময়"! আপ্নে বাংলাদেশে আসতে আসতে আমারে মনে হয় পাইবেন্না, আর হেইডার লেইগ্যা দায়ীও থাকবেন আপনেই, আপ্নাদের এবং বিশেষত আপ্নের প্রতি হিংসায় আমি তার আগেই বুক ফাইট্যা মইরা যামুগা!
সবকিছু-তে মাইনাস দিলাম আপ্নেরে। সাথে অন্যদিকে তাকায়া দুঃখমনে ।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আরে না ধুগোর সামনে মূলা ঝুলাইছি
আপনার বইটা কী আগামী বইমেলায় আসবে? ৫০ কপি বুকিং দিলাম
আমি বাইচাই থাকপোনা!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আছেন তো মৌজে......তা এদিকে আসবেন কবে? আমাদের এইখানেও কইলাম বাংলা খাবারের রেঁস্তোরা আছে ...
থিসিসের ঠেলায় আলমগীর ভাই পোঁতায়ে গেসে মনে হয়... ওনারে একটা দিলাম
হ ভাই বড় হয়ে আসুম নে একদিন। আপ্নে পারলে একবার বেড়াইয়া যান বউ-বাচ্চা সহ। আমার কিচেনে এই এলাকার সবচে ভালো বাংলা রেস্তোঁরা
খুব ভালা লাগল মামুন ভাই। ভাল থাকেন।
অনেক ধন্যবাদ রিয়াজ ভাই। আপনিও ভালো থাকবেন।
মারাত্মক আড্ডাকাহিনী হইছে। হিংসায় হিংসায়িত করা গেল আপনাকে। হিংসা প্রকাশের ভাষা নাই
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ ভাইজান, আপনার হিংসায় আমি সম্মানিত বোধ করছি
এতদিনে আপনারা নিশ্চয়ই আমার গায়ে পড়ে মানুষের সাথে খাতির করা, বয়সে ছোট পেলেই তুই তোকারী করা ইত্যাদি বদ অভ্যাসের সাথে পরিচিত হয়ে গেছেন। ভদ্রতার খাতিরে কেউ একটু আহ্লাদ দেখাইলেই আমি এক লাফে সিন্দাবাদের বুড়োর মতো তার কান্ধে চড়ে বসি, লিফট ফিট করে না দিলে আর নামা নামি নাই।
এত নিপাট আত্মপর্যালোচনা বহুদিন পড়ি নাই!
দোস্ত, দারুণ লেখা। মজা পেলাম।
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
তোরে দিয়াই তো শুরু করলাম। তুই বয়সে আমার থিকা পুরা ৬ মাসের ছোট।
উরিত্তারা! কনফাই কি মুটিয়েছে রে!!
লেখা, ছবি, ভিডিও মিলিয়ে খুব প্রাণবন্ত বর্ণনা৷
-------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ধন্যবাদ দয়মন্তী ।
কনফু মুটায়নি, আমার ক্যামেরাটাই খারাপ
ওয়াও!! দারুন আড্ডা তো, আপনি সিডনী আসলেন আর আমাকে জানালেন না আমি কয়েকদিন সচলে আসতে পারিনি বলে আমার সাথে যোগাযোগও করলেন??? আমাকে বললেতো আমি মেলবর্নেই চলে আসতাম হবেনা হবেনা আপনার আবার আসতে হবে সিডনীতে হারবারে ঘুরলেন আমাকে একটা ফোন করলেই চলে আসতাম
সবার গান এতো ভাল লাগল দারুন লাগল শুধু এখানে শুনেই, সামনা সামনিতো বোঝাই যাচ্ছে কত মজা হয়েছে।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
সব দোষ আমারই মুমু। আপনি যে সিডনীতে সেটা জানাই ছিলনা।
আবার আসিব ফিরে, হয়তো ক্রীসমাসের আগে পরে, তখন দেখা হবে
এবারের মতো মাফ করে দিয়েন।
এসো মেলবোর্নে, তোমাকে রেইনবো আইসক্রীম খাওয়াবো।
নতুন মন্তব্য করুন