সচলের বাণী চিরন্তনীতে আছে-
" তাওয়া গরম থাকিতেই পরাটা না হউক অন্তত মোটা আটার রুটি হইলেও ভাজিয়া ফেলিতে হইবেক" --(সৌজন্যেঃ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডাঃ সাইফ তাহসিন)।
কোন এক বিচিত্র কারণে আমার সচলাড্ডা নিয়া লেখাটা বিয়াফক হিট হইল। এত্ত হিট আর কোন লেখায় খাইছি বলে মনে পড়েনা। তাই ভাবলাম চামে আরেকটা আবঝাব পোস্ট মারি, পাব্লিকের মন থেকে মুছে যাবার আগেই।
এইমাত্র আমার লেখাটা প্রথম পাতা থেকে বিদায় নিল, ইদানীং লোকজন লেখালেখি কমিয়ে দিছে মনে হয়। বড় কষ্টে প্রতীক্ষার প্রহর কাটাইলাম। মিয়ারা ধুনফুন বাদ্দিয়া আজান দিয়া সচলে লেখেন, আর আমার লেখায় ফুল মার্ক্স দিতে থাকেন, আমি বসে বসে তারা খাব , গোনা গুনতির ঝামেলায় না গিয়া।
আমি জানি উপ্রে ছবি ব্লগের মূলা ঝুলাইছি, আপনেরা এই হাউ কাউ গুলা পড়বেন না, অথবা পড়তেও পারেন মূলোদার মতো ধৈর্য্যের প্রতিমূর্তি হয়ে। তবে যাই করেন আমারে মিছরির ছুরি দিয়া মাইরেন না, কইলজা ফালা ফালা হইয়া যায়।
অনেক বেহুদা প্যাঁচাল পারলাম, এখন কাজের কথা আসি। সিডনীতে কয়েকদিন ঠাইসা কামলা দিলাম, আরে ধুর ভুয়া মাইরা লাভ নাই, কামলা দিল বেবাকে, আমি বায়োনিক হাঁটুর অজুহাত দিয়া তামাশা দেখলাম। আর ঘুইরা বেড়াইলাম। তাতেও কেমন জানি ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব চলে আসল। ভাবলাম পরের স্টেশন অ্যাডিলেইডে গিয়া আইলসেমির মাত্রা আরেকটু বাড়িয়ে দিব। রাজকোষের খরচে ভালো কোন হোটেলে উঠব, সন্ধ্যা নামার আগেই ঘরে ফিরব আর রাত পোহাবার আগেই ঘুমাতে যাব। কিন্তু প্লেনে ওঠার আগেই স্থানীয় এক মুরুব্বী ফোন দিল, জন তার নাম। সে থাকে শহর থেকে প্রায় দেড় ঘন্টা দূরে দক্ষিন মহাসাগরের পারে ভিক্টর হারবার নামের এক ক্ষুদে লোকালয়ে। আমারে দাওয়াত দিল তার বাড়ীতে থাকার, আমি গাঁইগুই করে কাটিয়ে দিলাম। কে গিয়া থাকে এই খিটখিটে মেজাজের বুড়ার সাথে, তার উপ্রে তার বাড়িতে নাই কোন আয়োজন, ইন্টারনেট দূরের কথা , ডিভিডি প্লেয়ার পর্যন্ত নাই।
আমারে ভাও করতে না পেরে বুড়া তার আস্তিন থেকে শেষ কার্ডটি বের করল। কইল- " আর্কটিক সাগর খুব ঠান্ডা, টিকতে না পেরে ঝাঁকের কইয়ের মতো তিমি মাছ চলে আসছে আমাদের ঘাটে। চলে আসো, তোমারে দেখাতে নিয়া যাব।"
শুনে আমার মাথার গোটা কয়েক চুলের সবই তিড়িং করে লাফিয়ে উঠল। রাজী হয়ে গেলাম। ভাল কথা বুড়া আমার বউয়ের বাপ, রিটায়ার্ড মানুষ, সাগর ভালো পায় তাই সৈকতের কাছে বাড়ী কিনে একলাই থাকে সেখানে।
এয়ারপোর্ট থেকেই সরাসরি তিমি দেখতে। পরের কয়েকদিনে আরও কিছু ঘোরাঘুরি করলাম। যেদিকে তাকাই নিষ্কলুষ সৌন্দর্যে খাবি খাই। ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি, আর তুলতেও জানিনা। দেইখা গালি দিলেও মাইন্ড খাবনা।
অনেক কথা হইছে, ছবি দেখেন এখন।
শহর ছাড়িয়ে যাত্রা পথে আমাদের কম্পাস মাউন্টেন পাড়ি দিয়ে যেতে হয়।
মেঘের উচ্চতায় কম্পাস পর্বত, নীচে অ্যাডিলেইড শহর
সমতলে রাস্তার দু'পাশে আঙ্গুরের ক্ষেত
দক্ষিন মহাসাগরের কোলে ভিক্টর হারবার
সাগরের পাড়ে প্রচন্ড বাতাস। তার মধ্যেই অনেক পর্যটক কামানের মতো দেখতে সব ক্যামেরা দিয়ে মুনি ঋষির ধৈর্য্যে তিমির তপস্যা করে চলেছেন। আমি কাচুমাচু মুখে খেলনা ক্যামেরাটা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে গেলাম। কপাল ভালো সেইদিন পুরা একটা তিমি পরিবার সৈকতের খুব কাছে এসে জলকেলী করছিল। তাদের উচ্ছ্বাস আমাদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে। চারদিকে ক্যামেরা খটাশ খটাশ শাটার টানার শব্দ, আমি লেন্সবিহীন ক্যামেরায় জুম করে অনেকগুলো ছবি তুললাম। কোনটা তিমির বাচ্চা আর কোনটা বাপ-মা তা জিগাইলে আবার কইতে পারুম না, সবই তিমি মাছের মতোই লাগছে দেখতে।
লাফ ঝাপ দেখে মনে হইছে এইটা তিমির বাচ্চা
থেকে থেকে ফোয়ারা, দেখে মন মাতোয়ারা
পরদিন যাওয়া হয় বেশ কয়েকটা জায়গায়। প্রথমেই একটা অভয়ারণ্যে।
উরিমবিরা অভয়ারণ্য
হাতে বেশি সময় না থাকায় ঘন্টা খানেল থেকেই বিদায় নিলাম। লোকে অন্তত আধাদিন সময় নিয়ে যায়, সব ঘুরে ফিরে দেখে। আমরা ক্যাঙ্গারু, কোয়ালা আর কুমীর দেখেই বিদায় নিলাম।
উরিমবিরা থেকে মাইপোঙ্গা লেক। তব্দা খেয়ে যাবার মতো সুন্দর।
মাইপোঙ্গা হ্রদ
গোদের উপর বিষফোড়া মার্কা পর্যটক
ফেরার পথে সাগরের পীঠে মেঘ আর আলোর লুকোচুরি দেখে না থেমে পারা গেল না।
ছবিগুলা হয়তো তেমন জুতের হয় নাই। জ্বালা বাড়াতে একটা ভিডিও যোগ করে দিলাম ( এই জিনিষ টা নতুন শিখছি, শো অফ করে যাই)।
অনেক জ্বালাইছি। এখন যাই ঘুমাই গিয়া। আপনারাও ভালো থাইকেন।
মন্তব্য
লেখা-ছবি সবই ফাটাফাটি। বিশেষ করে, 'প্রকৃতিপ্রেমিক'। নতুন আরেকটা জায়গা দেখা হয়ে গেল এই সুযোগে। থ্যাংক্যু আপনারে।
ভালো থাইকেন। ঘুমান এখন।
আসলে লেখার সময় আমার কল্পনাতেও আসে নাই যে বাঙালীর মনে এত্ত পাপ!
নামটা আমার বানানো না, পোঙ্গা মানে কী তাও মনে নাই... পোঙ্গার A টা মনে হয় বাদ পড়ছে, কীসের ঘষাঘষিতে সেই নিয়া কুটিল মন ভাবতে বসুক
আপনে বস বিনয়ের পরাকাষ্ঠা
আপনের মত এত্তো গুণের বাহারের কাছাকাছিও যদি থাকতো তাইলে কাছা তুইলা শালী হান্টিং এ বাইরাইতাম আর আপ্নে হইতেন পরথম টার্গেট
প্রশংসায় আপ্লুত হয়ে তোমারে এই দ্বীপের জমিদারী দিয়া দিলাম
দখল নেয়ার জন্য ঐ দ্বীপে আমারে নিয়ে যান
শেষের দুইটা ছবি দেইখা আমি সত্যি সত্যি তব্দা খাইছি।
ধন্যবাদ বস। ঐ ছবিগুলা আমারও খুব প্রিয়। সামনে থেকে দেখতে যে কতটা ভালো লাগছিল তা বলে বোঝাতে পারব না।
বস, ইয়োরপোঙ্গা হ্রদটা দেইখা বগালেকের কথা মনে পড়লো ।
বস বগালেকের ছবি কই?
হা হা হা-----
বস, সেই 'বিশেষ' হ্রদ আর পিপিদা'র নিরালা ছবি দেখে বড়ই আমোদ পাইলাম।
এমনকি তিমি মাছ দেখার চেয়েও বেশি আনন্দ--হে হে হে ---
ছবিগুলো খুব সুন্দর। সেই আঙ্গুরের খেত আর সাগরের উপর মেঘের ফাঁক দিয়ে চুরি করে নামা আলোর বর্শা---এক কথায় অসাধারণ---!!!
খুব, খুউব ভালো লাগল বস।
নিরন্তর শুভেচ্ছা।
অনেক ধন্যবাদ বস। পোঙ্গা মানে না জানা একমাত্র জীবিত বাঙালী মনে হয় এই অধম
এই ছবিটা তোমার জন্য অনি ভাইয়া
মেঘের ডোনাট আর মোচুয়া তিমি মাছ সবচেয়ে ভালো লাগলো।
সাবাশ এই একজন সহৃদয় মানুষ পাওয়া গেল যে অবশেষে অ্যামেচার ক্যামেরাবাজির আসল উদ্দেশ্য নিয়ে একখান ভালো কথা কইল। যাও ইশতি ঐ পাহাড় আর ভেড়াগুলা সব তোমার !
আমি তো ভালোই বলি... মোচুয়া তিমি মাছের বুকের উপর বড় করে একটা সিল মারা। N লেখা মনে হয়। তবুও তারে কত্ত ভালা পাই!
ওরে দুষ্টূ আগে বুঝি নাই, আমি তো মনে করলাম তুমি বুঝি আসলেই তিমির ছবিগুলা ভালো পাইছ! যাউকগা আমারে ভালা পাও জাইনা ভালা লাগল
আপনার সব পোস্টে এখন থেকে একই মন্তব্য...
'আপনে লুক্টা খ্রাপ! :('
---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হ, জন্মই আমার আজন্ম পাপ!
দুষ্ট বালিকার সাথে একমত ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
সুন্দর জায়গা মনে হচ্ছে। লেখা এবং তৎসংলগ্ন মন্তব্যসমূহ পড়ে মজা পেলাম।
মামা পাখি দেখলেই আমার কেন জানি তোর পাখিপ্রেমের কথা মনে পড়ে...এইটা আমার মধ্যেই সংক্রামিত হচ্ছে ধীরে ধীরে...সীগালের ছবিই তুলছি গোটা পঞ্চাশেক...এইটা কী পাখি শিওর না...
মামুন ভাই, ভুং ভাং দিয়া পুরাই কোপা শামসু ছবি তুলসেন, আবার ভাব লন মিয়া।
ভাল কথা বুড়া আমার বউয়ের বাপ,
মাইপোঙ্গা লেক!!
লেখা ও ছবিতে
আরো চাই, এখনও কিন্তু সুন্দরীদের ছবি দেখলাম না। তাড়াতাড়ি দেন মিয়া।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
মিয়া লেখার শুরুতেই দুই হাতে তোমার পীঠ চুলকাইলাম আর তুমি তার এই পাইনসা প্রতিদান দিলা! অনুরাধা বসু আশেপাশে আছে তাতে কী? আমাগো ভাই ব্রাদারগো মধ্যে নাক গলাইতে আসলে তারে মাইপোঙ্গা জলাধারে চুবানো হবে...
বিয়াইত্তা মাইনষের সুন্দরীদের ছবি দেখতে নাই। তারপরও তোমার কথা কেমনে ফেলি...এইটা দেখ -
ছবিটার মডেল আমার কাছের মানুষ, তার ফটোশুটের সময় আমারও থাকার কথা ছিল...আমি ঝাড়ে বংশে সে খাইস্টা চিন্তা মাথা থেকে বের করে দিছি
আহেম আহেম, এ যে সুন্দরীদের মেলা বসেছে, আসেন ব্যাচেলার ভাইজানেরা, যে যার পছন্দের সুন্দরী বেছে নেন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ঈশ্বর একজন নিষ্ঠুর রসিক
দোস্ত. একটা কোশ্চেন... মাইপোঙ্গা লেকে কি লোকজন মাছ মারতে যায়?
তারপর ফিইরা আইসা কি বন্ধুবান্ধবদের বলে, মাইপোঙ্গা মাইরা আইলাম?
এই ব্যাপারে অত্র এলাকায় কোনো খোঁজখবর করতে পারছিস?
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
জন্মদিনে নিঃসঙ্গ বন্ধুর মাথায় খালি দুষ্টু দুষ্টু চিন্তা। পরের বার গিয়া খোঁজ খবর নিয়ে আসব
তিমি কিন্তু মাছ না । আপনি যেগুলো দেখেছিলেন সেগুলো কি দেখতে মাছের মত ছিল ? তাইলে মনে হয় বড় সামূদ্রিক মাগুর দেখেছেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হৈতারে। আমার কাছে কিন্তু তেলতেলে মাগুর মাছের মতোই লাগছে দেখতে, খালি পাহাড়ের মত সাইজ এই আর কী।
আচ্ছা, আপনের বউয়ের বাপ কী আমার বউয়ের বাপ হইতে পারে না! তাইলে আমিও তিমি দর্শনে যেতে পারি! (ওই দেখো ধূগোদা, লাঠি নিয়া তেড়ে আইলো)! আমারো একটু স্বাদ-আহ্লাদ পূরণ হয়!
ছবিলেখা ব্যাপক পছন্দ হইছে। তারা দিয়া গেলাম।
.......................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
হৈতারে...ইম্পিসিবিল ইজ নাসিং
হৈ হৈ ! তাইলে আমিও লাইনে দাঁড়ামু । আমার আত্নীয় স্বজন পাতানর দরকার নাই, খালি মাগুর মাছ দেখতে দিলেই হইব ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হৈ কদু মিয়া, তাইলে তুমি ইউটিউব খুইল্যা বসো! মাগুর মাছ, জিয়ল মাছ, টেংরা মাছ সব পাবে ওইখানে। এইখানে এসে আমার কম্পিটিশন বাড়াইয়ো না!
................................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
ছবি আর লেখা দুই-ই খুব ভাল লাগল। সুন্দর জায়গা - যেতে মন্চায়।
আর খাইস্টামার্কা লেকের নাম শুনে মজা পেয়েছি।
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
ধন্যবাদ। আমি চশমা পড়িনা, কিন্তু আমারও খাইস্টা লেখা পড়তে ও লিখতে ভালো লাগে
এমন "বউয়ের বাপ" বাংলার প্রতিটা ঘরে ঘরে জন্ম নিক!
লেখা ছবিতে
ধন্যবাদ বন্ধু!
চমৎকার লাগ্লো ছবিগুলো!
ধন্যবাদ
লেখা আর ছবি ভালৈছে। তবে এই লেখার ট্যাগ ভুল হইসে। হিংসিত পাঠককুলের কথা চিন্তা কইরা ওইটা পাল্টায়া "হিংসা পরম ধর্ম" করার দাবী জানাইতেসি।
ধর্মপুত্রের হিংসা , গালি সবই আমার জন্য বিরাট পাওনা
মামুন ভাই, 'আপনার পোঙ্গা' দেইখা আসলেই তাব্দা খাইলাম
আর ছবির কথা আর কী বলবো - আসলেই কবি হইতে মঞ্চায় !
আমি ইদানিং তারা দিতে পারছি না। নেট আগের তুলনায় কিছুটা স্লো, সম্ভবত এই কারণে। তানা হইলে আপনার আগের পোস্ট আর এইটা দুইটাতেই পাঁচতারা দিতাম।
যাউকগা আপাতত মনে মনেই তারা লন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বস আপনার সাথে যোগাযোগ করা দরকার। কিছু পরামর্শ লাগতে পারে
আপনার মাতামুতা ঠিক আছে তো গুরু?!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মাথা পুরাই ঠিক গুরু, জি টকে কথা হবে
তানিয়ার ছবি কই?
এত্ত মানুষ থাকতে তুই তানিয়ার কথা মনে রাখলি কেমনে? মামাতো দুষ্টু কম না
আপনার অস্ট্রেলিয়া ট্যুরের অন্যতম একটা কারণ তানিয়া, তার ছবি না দেইখা জিজ্ঞেস করসিলাম।
বউয়ের বাপ তিমির স্যূপ খাওয়ায় নাই? বিশাল ঠকা দিছে বুড়ায়।
...........................
Every Picture Tells a Story
কী কমু মুস্তাফিজ ভাই কিছুই রান্ধে নাই, যেই কয়দিন আছিলাম আমি নিজেই শেফগিরি করছি। বুড়া বিরাট খাদক , কিন্তু পাচক না।
বড়ই সৌন্দর্য। আপনের ছবি দেইখা ঘরে বইসা থাকতে আর ভাল্লাগতাসেনা। তিমি মাছের ছবি দেইখা মনে হইতাছিল এরা যদি রাইড দিত খারাপ হইত না। সাগরের উপরে উপরে (তলে না) ঘুরান দিয়া ফিরত দিয়া যাইত কূলে। আহারে.........
চলেন বস একলগে একটা রাইড দিয়া আসি, আমারও ঘরে বেশীক্ষন ভালো লাগেনা।
হ্রদের নাম তো বিয়াফক হিট !
চমৎকার লাগলো সব।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এই আমার কপাল শিমুল, ভালো জিনিষ লিখলেও পাব্লিক খুঁজে খুঁজে খারাপ কিছু একটা বের করে সেইটারেই হিট বানিয়ে দেয়। রহিমার মা'র কথা মনে আছে না?
সুন্দর ফটু। কি ক্যামেরা দিয়ে তুলসেন?
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
সনি। কোন মডেল কৈতারিনা। দেইখা জানামু
দারুণ লাগলো!
ধন্যবাদ সিরাত
তোর সব পোস্টে এখন থেকে হিংসায়িত ৫তারা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দোস্ত তুই যা দিবি তাতেই খুশী আমি
)
চ্রম হৈছে!!! আপ্নেরে খালি হিংসা লাগে।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ভুতুম তুই ও!?
স্থলের তিমি ( শারীরিক গঠন অর্থে নয়) দেখে এলো জলের তিমি।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
চটুল স্বরে মজার কথা কইল টুটুল ভাই
ছবিগুলা চমৎকার ...
আমি গত সামারে তিমি দেখতে গেসিলাম ... এই পোস্টের মাঝামাঝি ছবি আছে, হাতে সময় থাকলে দেখতে পারেন ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আপ্নের তিমি গুলা সাইজে আমারগুলার থেকে বড়ো... হিংসা!!
এমনিতেই মানুষের ছবি দেখে আর তাদের আড্ডার গল্প পড়ে মেজাজ খারাপ। এখন আবার নিয়ে এলেন তিমি। আপনি কি শুরু করলেন? আমাদেরকে কি একটু শান্তিও দেবেন না নাকি?
লেখা ভালো তবে কলেবরে আরো একটু বেশি হলে ভালো হোত। ছবির কথা আর নাইবা বলি। রীতিমতো সাংঘাতিক!
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
জাহিদ ভাইয়ের কথা শিরোধার্য। অনেক ধন্যবাদ ভাইজান
সুন্দর ছবি।
ধন্যবাদ পাঠক দা। ভালো আছেন নিশ্চয়ই
বস, মাইপোঙ্গা হ্রদের ছবি কিন্তু বগালেকের মত। আর আপনের খোমাখাতায় স্ট্যাটাস দেইখাই বুঝছিলাম কপালে আমগো এইরকম একটা ফটুব্লগ আইতাসে...।
তিমি সোন্দর, তয় অন্যান্য ছবিগুলা আরো বেশী সোন্দর লাগলো...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ধন্যবাদ বস। তিমির ছবি ঠিক মতো তুলতে পারি নাই। ক্যামেরাবাজি শিখে নিয়ে আবার ট্রাই মারব
সুন্দর সুন্দর সব ফটু।
এই তিমি মাছ খাইতে কেমুন? স্টেক ভাল নাকি ভর্তা?
শুক্রিয়া মিয়াভাই।
তিমি মাছে দো পেয়াজা সবচে টেস লাগল
ফাটাফাটি সব ছবি মামুন ভাই, আমাদের একটু কম কম হিংসায়িত করালেও পারেন ।
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
বস, আপনার শ্বশুরবাড়িতে ননদদের আদর আপ্যয়নের ব্যবস্থা করন যায় না ?
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
যা দেখাইলেন মামা, ঘুম তো ঐবো না!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- তিমির লগে কুস্তি খেলার শখ আমার বহু দিনের। শ্বশুর বাড়ি দেইখা পছন্দ হৈছে। শ্বশুর যদি যৌতুক দিতে রাজী হয় এই বাড়িটা তাইলে তারে কন্যাদায়গ্রস্ততা থেকে উদ্ধার করতে রাজী আমি। কবুল কমু?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অ্যাহেম!
আর, আমি কি আলহামদুলিল্লাহ্ কমু?
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
নতুন মন্তব্য করুন