ঘরে ফিরছি। সব ঠিকঠাক থাকলে কাল রাতেই পৌছে যাব জন্মভূমি বাংলাদেশে । তাইওয়ান থেকে বিকেলের ফ্লাইটে হং কং, সেখান থেকে এক লাফে ঢাকা! রাত দুপুরে ঢাকা নেমেই হনহনিয়ে চলে যাব মায়ের গোয়ালে। আমি ঘরপোড়া গরু হলেও খড় ভুষি বিচালি সব নিয়ে মা রাত জেগে অপেক্ষায় থাকবেন নিশ্চিত। এ ঘাট সে ঘাট দাবড়িয়ে আসলেও ঢাকা এয়ার পোর্ট থেকে বাড়ি পর্যন্ত রাস্তাটাই প্রতিবারই আগের চেয়ে অনেক বেশি দীর্ঘ মনে হয় । ট্রাফিক সিগ্ন্যালে বা জ্যামে পড়লেই আমি অধৈর্য হয়ে যাই, আগ বাড়িয়ে ড্রাইভারকে ডাইনে বামে কাটতে বলি, ঢাকা শহরের যান চলাচল নিয়ে গজ গজ করি। রাস্তার ঝাঁকিতেও পথের থেকে চোখ সরেনা, কালো ধোয়া-সাদা ধোয়ার তফাৎ বুঝিনা, তীব্র হর্নের শব্দেও বিরক্ত হইনা । আমার মন প্রাণ জুড়ে থাকে একটাই চিন্তা--এই পথের শেষ কখন হবে, আর কখন মায়ের দেখা পাব। রাতজাগার ক্লান্তি নেই, সারাদিন চুলা ঠেলে কড়া পড়া হাত বাড়িয়ে দিয়ে মা বলবেন--বাবা আসছিস? আমি কোন কথা বলবনা, জবাব দেবনা, শুধু দুই হাতে মাকে জড়িয়ে ধরে থাকব অনেকক্ষণ। ঐ মুহূর্তগুলোর অনুভূতি ব্যাখ্যা করার শক্তি নেই, বোধ হয় প্রয়োজনও নেই।
শেষ বার দেশে গিয়েছি প্রায় বছর দুয়েক আগে, তবে পরিবারের সাথে ঈদ করা হয়েছে প্রায় চার-পাঁচ বছর হয়ে গেলো। দুনিয়াদারী নিয়ে এত ব্যস্ত থাকি যে গত আট বছরে কখনই দুই সপ্তাহের বেশি দেশে কাটানো সম্ভব হয়নি। এবার ইচ্ছা ছিল অন্তত এক মাসের জন্য যাব। কিন্তু মানুষ চায় এক আর হয় আরেক। হাজার পদের ঝামেলা এসে হাজির হলো। কী আর করা সফর কাটছাট করতে শুরু করলাম । নানা ঝামেলা, নানা হাঙ্গামা, পারিবারিক সুখবর-কুখবর সব কিছুর প্রকোপে সময় কাটতে কাটতে শেষে রইল বাকী হারাধণের কেবল একটি ছেলে । সব মিলিয়ে মাত্র এক সপ্তাহ থাকতে পারব লাল-লাল নীল-নীল বাত্তির ঝলমলে শহর ঢাকাতে। এই আকালে তাই বা কম কী? পরে বেশি সময় করে আসব এইসব ভাবতে ভাবতে তো অনেকদিন কেটে গেল, আমার আর যাওয়া হলোনা। আমার এক সপ্তাহই সই।
এবারের ঘরে ফেরা আমার কাছে সম্পূর্ণ অন্য রকমের। এতদিন দেশে ফিরে ঘরের বাইরে পা পড়লেই এতিমের মতো লাগত । পুরানো বান্ধবীদের বিয়ে-বাচ্চা হয়ে গেছে, পুরানা বন্ধুরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে দুনিয়ার আনাচে কানাচে, দেশে যারা আছে তারাও হয় সংসার সামলাতে ব্যস্ত আর নয়তো 'এক্কেরেই সুমায় পায়না'। ছেলেবেলায় যেসব অলি গলিতে ধূলো উড়িয়ে বেড়িয়েছি সেদিকে ইচ্ছা করেই পা বাড়াই না, কে চায় খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে সহস্র তাপ্পি মারা হৃদয়ের প্রায় শুকিয়ে যাওয়া ক্ষতের সেলাই খুলে আবার রক্তাক্ত করতে। স্মৃতিকাতরতা খুব মারাত্মক জিনিষ, মাঝে মাঝে এত ভারী হয়ে ঘাড়ে চেপে বসে যে মাথা সোজা করে হাঁটাই কঠিন হয়ে যায়। খুব ইচ্ছা করে মোড়ের দোকানে গিয়ে বলি--' ইসমাইল ভাই, পাঁচটা সেনর গোল্ড দ্যান, বাংলা ফাইভের প্যাকেটে ভরে দিয়েন '। বলা হয়না। সেই ইসমাইল ভাইও নেই, সেই মোড়ের দোকানও নেই।
তবে এইসব মড়াকান্নার দিন শেষ। সচলায়তন নামের এক যাদুর পিদিম আমার জীবনে এনে দিয়েছে এমন একদল অসামান্য মানুষ যাদের অনলাইন সান্নিধ্যেই নিজেকে বিশাল ভাগ্যবান বলে মনে হয়। আশায় আছি এবার হয়তো সামনা সামনিও তাদের অনেকের সাথেই দেখা হবে। আপনাদের সাথে দেখা হবে এ কথা ভাবলেই বুকের মধ্যে কই জানি চিলিক দিয়া ওঠে।
দিবাস্বপ্ন দেখি, সবুজ বাঘের কান্ধে চড়ে নজ্রুলিস্লামের বাসায় গেছি। নজু আমারে রান্না করে খাওয়াইতেছে, নূপুর পাশে বাতাস করে-আরেক হাতে থালা ভর্তি বালিশ মিষ্টি, আমি কই আর দিসনা, আরে করিস কী? তার পরেও নজু ভাই আমার পাতে জোর করে মাছের মুড়োটা উঠিয়ে দেয়। বাইরে তখন পুলাপাইনের লাইন, সবার হাতে নানা সাইজের পোটলা, আমার ঈদ উপহার। আমি যতই বলি আরে মিয়ারা কী করতেছেন , পাগল হইলেন নাকি? তারা তবুও জোর করে উপহারের বস্তা দিয়ে পিরামিড বানিয়ে ফেলে, প্রহরী ভীড় সামলাতে লাঠি নিয়ে ঘোরে আর শাহেনশাহ লোহার চেয়ারে বসে দিস্তা দিস্তা কাগজ ভরে ফেলছে গিফটের লিস্ট বানিয়ে। ঘন ঘন ক্যামেরার ফ্লাশ, মুস্তাফিজ ভাই ফটো তুলতেছেন। আক্তারাহ্মেদ এক কোনায় জায়নামাজে বসে দে পানাহ দে ইয়া এলাহী গাইতেছে, এঙ্কিদু কদু দিয়া ডুগডুগি বানিয়ে উদাস চোখে সিলিংয়ের দিকে চেয়ে আছে। টুটুল ভাই আমার অনেকগুলা পান্ডুলিপির প্রুফ রিডিং করতেছেন, লীলেন দা খানা দানা ভুলে থেকে থেকে বিবাহিত জীবন সম্পর্কে জ্ঞাণ গর্ভ আলোচনা উসকে দিচ্ছেন, সবজান্তা আর হয়রান আবীর মিলে অংক করে বিবর্তনের জটিল তত্ত্বগুলো সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছে। রণদা ইয়োগার এক প্যাচ হাতে কলমে বোঝাতে গিয়ে হাতে পায়ে গিট্টু লাগিয়ে নিশ্চল হয়ে আছেন, পান্ডবদা সেই প্যাঁচ ছাড়াতে খুব গম্ভীর ভাবে মাপ-ঝোক করছেন...
স্বপ্ন ভালোই দেখতেছিলাম , মানিক ভাই, আনিস ভাই, পরিবর্তনশীল, আরিফ ভাইয়ের সাথে আরও অনেকে আসতেছেন তশরীফ নিয়ে এমন সময় বউ ধাক্কা দিয়ে স্বপ্ন ভাঙ্গিয়ে দিল...এখনও বিস্তর গোছগাছ বাকী।
যাই ব্যাগ গুছাই। আপনাদের হাড়ে-মাংসে জ্বালাতে আসতেছি। ততক্ষন পর্যন্ত ভালো থাকেন সবাই।
মন্তব্য
মায়ের কোলে শিশুর হাসি আর তো ফুরায় না....................
ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা,,,,,,,,,,,
ভাবসিলাম ব্যাপক হিংসাযুক্ত কিছু কথা শুনায়ে দেই। কিন্তু দিবাস্বপ্নের প্যারাটা পড়ে এমন হাসা হাসলাম, বিশেষ করে, রণদা ইয়োগার এক প্যাচ হাতে কলমে বোঝাতে গিয়ে হাতে পায়ে গিট্টু লাগিয়ে নিশ্চল হয়ে আছেন, পান্ডবদা সেই প্যাঁচ ছাড়াতে খুব গম্ভীর ভাবে মাপ-ঝোক করছেন... - এই জিনিস মানসচক্ষে দেখে। যাক এ যাত্রা ছেড়ে দিলাম। যাত্রা শুভ হোক।
যাত্রা শুভ হোক মামুন ভাই।
মামুন ভাই,
দুরে থাকলে মানুষ বাচ্চা হয়ে যায়। আপনাকে দেখে বুঝি। বাচ্চা হতে পারাটাও ভাগ্যের। কেন সেটা ব্যাখ্যা করতে পারবনা। ক্ষমা করবেন।
তবে আপনাকে দেখতে আসব আশা করি। যদিও আপনি আমাকে চিনবেন না, আমি আপনাকে ঠিকই চিনব।
আপনার ঢাকার ফোন নাম্বারটা দিবেন প্লিজ?
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ইসসস----
হিংসায় বুকটা পুড়ে যাচ্ছে----
কতদিন দেশে যাওয়া হয় না, আর মা-বাবার সাথে ঈদের কথা তো বাদই দিলাম। তুমি দেশে যাচ্ছ তো যাচ্ছ, তার উপরে ঈদ করবে সব আপনজনের সাথে।ইসসস---আমিও যদি যেতে পারতাম---
যাক, আমি না গেলেও, আমার ভাইটা যাচ্ছে, তাই বা কম কী।
আমার হয়ে, আমাদের সবার হয়ে খুব মজা করে এসো---
ফিরে আসার পর জমিয়ে গল্প শুনব।
Bon voyage----
হ যান দৌড়ান, স্বপ্ন পরে দেইখেন । স্বপ্ন দেখতে দেখতে প্লেন মিস কইরেন না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মামুন ভাই, গলায় ভাত আটকানোর অনুভুতি হইল এই লাইনটা পড়ে। তবে ভাবী বেস বেরসিক, কি সুন্দর স্বপ্ন দেখতেছিলেন, দিল ঘুমটা ভাঙ্গায়া, আর হিংসায় গা জ্বলে যাইতেছে মিয়া, ২০০৬ এ শেষ ঈদ করসি দেশে, যাক, আপনার সুখে সুখি হবার চেষ্টা করা প্র্যাকটিস করি গিয়া, দৈনিক ছবি না দিলে কইলাম খবর আছে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
গুড। দেশে যান, প্রিয়জনকে সময় দেন বেশি বেশি।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগো'দার সাথে একমত
আসেন মামুন ভাই, উড়াল দিয়া জলদি আসেন!
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হিংসা হচ্ছে খুব। ভালো থাকুন, কিছু ছবি অন্তত পোস্ট করুন ফিরে এসে।
যাত্রা শুভ হোক।
"Life happens while we are busy planning it"
সমুদ্রের সাথে গলা মিলাচ্ছি, যাত্রা শুভ হোক।
নজুভাই তো বড় ইয়ে লোক! স্বপনে-জাগরনে মানুষকে ধরে বেঁধে খাওয়ানো, এইসব কী?
আহির ভৈরব
-----------------------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
পড়ে অনেক মজা পেলাম মামুন ভাই।
অনেক মজা হবে এইবার গেলে সেটা তো বলাই বাহুল্য !
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
স্বাগতম!
......................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
কাইলকা মাশরুমাড্ডায় দেখা হইবো। ফোনায়েন
নুরুমানিকের্বামহাত!
সহি সালামতে আসুন । স্বাগতম । দেখা হবে বাবুর্চিতে ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমার ভাগের খানাটা লীলেন্দারে দিয়েন। বেচারা শিগগিরই বিয়ে করবেন।
আমি তো কোথাও নাই দেখি! ঠিকাছে যান, আমি আমু না! ;-(
স্বাগতম, ঘরে।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
সুস্বাগতম !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ভেংচি
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
শুভেচ্ছা স্বাগতম
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ওয়েলকাম।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
পচুর গিয়ানজাম তুমার নিগা অফেক্কমান। আহো খালি।
শুক্র এবং শনিবারের দেখা হওয়ার আশায় রইলাম...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
প্রিয়জন ও সচলদের সান্নিধ্যে এবার ঈদতো আপনার ব্যাপক হিট হবে বোঝাই যাচ্ছে।
ছবি দিতে ভুইলেন না ।
------------------------------------------------
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী, একা একা করি খেলা ...
ঘরের ছেলে এতদিন পর ঘরে ফিরবে...
ছবি দিয়েন
আচ্ছা ! ইয়োগার প্যাঁচ তাইলে এখনো টের পান নাই ! আসেন, বুঝামুনে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
যখন আমি মন্তব্য লেখতেছি, ততক্ষনে মনে হয় তুই ঢাকায়। দেখা হইবো... আড্ডা তো হইবোই... আর মাছের মুড়ো নিয়াও চিন্তা করিস না... মলা মাছ রাইন্ধা রাখছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ঈদ মুবারক ভাইজান। আমার শাড়িটার কথা ভুইলেন না যেনো।
**************************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
কিন্তু আপনের শাড়ি মামুন হকের কাছে কেন? ঝাতি ঝানতি ছায়... লোল...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আয়া পড়েন ভাই আমার... দেখা হইব ইনশাল্লাহ...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
মামুন ভাই
খাওয়া দাওয়া কম করে করবেন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
মানুম বাইয়ের আঘমন,
সুবেচ্চা শ্বাগতম!
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
আসেন আসেন ক্যামেরা ছাড়া ফটুক তুইলা দিমুনে।
...........................
Every Picture Tells a Story
আজকে রাত ৮ টা থেকে শাহবাগে মামুনভাই মাশ্রুমাড্ডায় উপস্থিত থাকবেন। চইলা আইসেন।
যেইখানে খাওন, সেইখানেই সিমন ! খুব খারাপ !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ইন্টারনেট থেকে দূরে ছিলাম গত কয়েকদিন। লেখালেখির টাইম পাচ্ছিনা, পেলেই হাবিজাবি কিছু একটা নামিয়ে দেব।
নতুন মন্তব্য করুন