আসুন আমরা সবাই মিলে আমাদের প্রোফাইল পিকের শানেনুযুল আলোচনা করি...

অভ্রনীল এর ছবি
লিখেছেন অভ্রনীল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০১/২০০৯ - ১২:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

।১।
ফেসবুক আর মাইস্পেসের প্রোফাইল পিকগুলোর মাঝে একটা পার্থক্য আমার চোখে প্রায়ই পড়ে... সেটা হল ফেসবুকের অধিকাংশ ব্যবহারকারীই প্রোফাইল পিকে নিজের ছবি দিতে পছন্দ করেন, যেখানে মাইস্পেসে এই সংখ্যাটা অনেক কম। বিভিন্ন ফোরামে আবার দেখা যায় একজন-দুজন ছাড়া সবাইই নিজের ছবি বাদে অন্য যেকোন ছবি প্রোফাইল পিক বা আভাটার হিসেবে ব্যবহার করে।

।২।
সচলায়তনে অবশ্য এই ব্যপারটা আমার মনে হয় ফিফটি ফিফটি। এইখানে একদল নিজের ছবি আভাটার হিসেবে ব্যবহার করেন আরেকদল নিজের ছবি বাদে অন্য যেকোন কিছু (মায় পিস্তল, ফুল সবই)! দুই দলের সংখ্যাও মনে হয় প্রায় কাছকাছি। কেউ কি ভেবেছেন আমরা প্রোফাইল পিকে যে আভাটারটা ব্যবহার করি সেটার পিছনের কারন কি? কেনো ধুগো তার আভাটারে বদনা (মতান্তরে লোটা) হাতে দৌঁড়ায়? কেনো হিমুদা বাঘের ছাল পড়ে দুইপায়ে দাঁড়ায় আছে? কেনই বা রণদা তার আভাটারে সবকিছুকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে চাচ্ছে? যারা নিজের ছবি ব্যবহার করেন তারাও কিন্তু কম যাননা। পলাশদার আভাটার দেখলে মনে হয় কি করতে হবে কিছু বুঝতে না পেরে বোকা হাসি দিচ্ছেন। মাহবুব মুর্শেদ ভাইয়ের ছবি দেখলে মনে হচ্ছে তাকে কেউ জোর করে হাসাচ্ছে। এমনি করে সবার আভাটারেরই একেকটা বৈশিষ্ট্য আছে যেটা হয়ত আমাদের চোখে পড়েনা...

।৩।
আসুন এই পোস্টে আমরা আমাদের নিজেদের প্রোফাইল পিক গুলো নিয়ে আলোচনা করি। আলোচনা করি এগুলোকে সিলেক্ট করার পিছনের ইতিহাস...

#######################################################
নিজেকে দিয়েই শুরু করি
#######################################################

সাদাকালো মাফ্লার গলায় যে লোকটাকে দেখা যাচ্ছে, তার আসল নাম প্রোদোষ চন্দ্র মিত্তির। ছোটবেলা থেকেই এই লোক আমাকে মোহাচ্ছন্ন করে রাখত। যার ফলে ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল গোয়েন্দা হবার! যাই হোক কপাল দোষে হতে পারিনাই... কিন্তু এই লোককে তো আর ভোলা যায়না। নিজেকে তাই ফেলুদা ভাবতে এখনো ভালো লাগে। তাই যেদিন নেটে বাদশাহী আংটির প্রচ্ছদ পেলাম সেদিনই এইটাকে সাইজ করে কেটেকুটে আমার আভাটার হিসেবে সচলায়তনে দিয়ে দিলাম। সেভেনাপের সুখ পানিতে মেটানো আরকি!


মন্তব্য

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

আমি খালি হাতে একটা বাঘ মেরেছিলাম। মারামারি শেষে একটু বিশ্রাম নিয়ে উঠে দেখি হিমু ভাই ওটার ছাল ছাড়িয়ে নিজে ছবি তুলে বসে আছে।

আমারটার কিচ্ছা বলি এবার। পহেলা বৈশাখের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। ছেলেরা পাঞ্জাবি, মেয়েরা শাড়ি পড়ে। বাঁদরামির এক পর্যায়ে কী কথায় কথায় যেন বড় ভাইদের বলেছিলাম, তাঁদের বৌয়ের সাথে আমাকেই ছবিতে মানাবে ভাল। এই মর্মে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেওয়ার পর প্রত্যেক ভাবির সাথে দু'টা করে ছবি তোলা হল। একটা আমার সাথে, একটা যার যার পতি দেবতার সাথে।

বাজি মোটামুটি জিতেছিলাম।

আমার কিন্তু আপনার ছবিটা দেখে তোপসের মনে হয় কেন জানি।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

এটা ফেলুদার প্রথম গল্প "ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি" গল্পে সত্যজিতের ইলাস্ট্রেশন থেকে নেয়া। তখন ফেলুদার বয়স কম ছিল বলে তোপসের মতো লাগত...
আর অভ্রনীল, ফেলুদা কিন্তু প্রদোষ চন্দ্র মিত্র, প্রোদোষ নয়... তিনিই আমাদের সন্ধ্যা শশী বন্ধু...
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

অভ্রনীল এর ছবি

এখন মনে পড়সে... এইটা "ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি"র ইলাস্ট্রেশন... "প্রদোষ" না "প্রোদোষ" নামের বানানটা খেয়াল নাই... কোনটার মানে সন্ধ্যা সেটাও খেয়াল নাই... বাংলায় আমি বরাবর কাঁচা... হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

পলাশ দত্ত এর ছবি

আর কিছু হোক না হোক। এই পোস্টের কল্যাণে আমার অভ্রনীলের ছবিজনিত সমস্যাটা কাটছে। হাসি খালি মনে হইতো চিনি চিনি; কিন্তু মনে পড়তো না। ধন্যবাদ মৃদুলদা।

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

অভ্রনীল এর ছবি

ক্যান আমারা সুরৎ কি ফেলুদার মত হইতে পারেনা??

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

দ্রোহী এর ছবি

এইটা ফেলুদাই। সত্যজিতের ইলাস্ট্রেশন।

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

শান্তি। আগে চোর নিকে ব্লগিং করতাম। ওটা খুব অ্যাটাকিং নিক ছিলো। অছ্যুৎ বলাই হলো নিরীহ একটা নিক। শান্তিই যার প্রধান চরিত্র। তাই এই পায়রা।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অভ্রনীল এর ছবি

"যাও পাখি বল তারে..." কেস মনে লয়...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

পলাশ দত্ত এর ছবি

শান্তির রঙ সবুজ আর কি। আর চিঠি? ওইখানে একসঙ্গে কয়েকটা চিঠি আছে। একটা বুশ-বরাবর, একটা লাদেন-বরাবর, একটা জেএমবি বরাবর, একটা .......................... চোখ টিপি

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

দ্রোহী এর ছবি

আদ্যিকালে জনগণ "দ্রোহী" নামটাকে "চোরের আরেক নিক" মনে করতো।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

মজার আলোচনা!

আমার অনলাইনে প্রোফাইল পিকচার ব্যবহার করতে কখনই ভালো লাগত না। ইদানীং এতো মুটা হয়ে গেছি যে ছবি দিতে ইচ্ছাই করে না। অনেক খুঁজে পুরানো স্ক্যান করা এই ছবিটা পেলাম যেখানে গালগুলা টোপলা দেখলেও বেশী মোটা লাগছে না।

ছবিটা তোলা বুয়েট পাশ করার পরপর। শেষ সেমিস্টারের পরীক্ষা সবে শেষ হয়েছে। আমাদের তখনও ভার্সিটি জীবনের মোহ কাটে নাই। প্রায়ই বুয়েটে গিয়ে বসে থাকি। একদিন প্ল্যান করলাম সবাই মিলে ওয়াটার কিংডম যাবো। ফেরার পথে সম্ভবতঃ জুয়েলের ক্যামেরায় তোলা ছবি এটা। ছবিতে আমার পাশে ঘুমাচ্ছে আমার তখনও-স্ত্রী-না-হওয়া স্ত্রী। আমি হাসি চাপতে গিয়ে ভেটকি দিয়েছিলাম এই কথা চিন্তা করে।

আসল ছবিটা তুলে দিবো বাসায় গিয়ে।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

ধুসর গোধূলি এর ছবি
এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এহেম... ইয়ে, মানে...

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

মাশীদ এর ছবি

তোর এই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কাহিনী পড়েই পুরো ছবিটার কথা মনে পড়ে গেল। তারপর আসল ছবিটার সাথে মিলিয়ে দেখলাম। ছবিটা তোলা হয়েছিল নন্দনের ওয়াটার পার্কে ট্রিপের দিন না, যমুনা ব্রিজের কাছে এলেঙ্গা রিসোর্টে যেদিন আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম সেদিন। ফেরার পথে বাসে সেদিন ছবিটা তুলেছিলাম আমি চোখ টিপি । আর মৌটুসি এই ছবিতে ঘুমাচ্ছিল না (ঘুমের ছবিটা মনে হয় নন্দনের দিন তোলা) বরং বেশ হাসিহাসি মুখে তোর হাত ধরে বসেছিল। তুই যে সেদিন ক্যান এই হাসিচাপা ভেটকি দিয়েছিলি - কে জানে! তবে তোদের দুইজনের এই ছবিটা আমার খুব প্রিয়।


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ঠিকই ধরেছিস। কি আনন্দের দিনগুলি ছিল তাইনা? ভেটকী যে কেন দিয়েছিলাম মনে পড়ছে না। চিন্তিত

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

রায়হান আবীর এর ছবি

আফাতত আমার প্রোফাইল পিক নাই। দেঁতো হাসি

=============================

শাহ্ আসাদুজ্জামান এর ছবি

এই নাই এর শানে নুযুল কি? (আমিও আফনের দলে)। আইলশা?

সুমন চৌধুরী এর ছবি

২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরের কোন এক বিকালে তুলছিলাম এই ফুটকটা। সেই থিকা প্রায় সব প্রোফাইলে। এই ছাড়া আর গল্ফ নাই।



অজ্ঞাতবাস

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- জনগণ এই একটা জায়গায় এসে মিশটেক করে খালি। কতো কইরে বলিনু, আরে ম'লো ঐটা লোটা-বদনা কিছুই না। এইসব জিনিষ দেয়ার মতো বদ কিন্তু আমি না! কে শোনে কার কথা!

শানে নুযুল হইলো। কোনো ফোরাম বা পাব্লিক প্লেসের কোথাও নিজের কোনো ফটুক রাখি নাই একটা সময় পর্যন্ত। সচলে একবার নিজের আধাখান খোমার ফটুক লাগাইছিলাম। ঐটা ঝুলে ছিলো গত চৌদ্দ এপ্রিল (পহেলা বোশেখ) পর্যন্ত। বৈশাখের প্রথমদিন কি মনে হলো, ভাবলাম দেখি বৈশাখী কোনো ফটুক পাই কিনা। খুঁজে মন মতো যা পেলাম তা হলো একটা একতারা আর এই ফটুকটা। কোনো এক ফুলবাবু হাতে মিষ্টির হাঁড়ি নিয়ে কোথাও চলেছেন (হতে পারে নয়া শ্বশুর বাড়ি)। একতারা ঝুলানোর পর জিনিষটা আর মনমতো ফিট হলো না। পরে এই ফটুকটা ঝুলিয়ে দিলাম। তখন কথায় কথায় অযু করার কথা বলতাম, বিশেষ করে সন্ন্যাসী বাবুর 'খাইষ্টা' গল্পে! ব্যস, তিনি মিষ্টির হাঁড়িকে বানিয়ে দিলেন অযু করার লোটা।

একবার দেখি কে যেনো সচলের ধুসর গোধূলি'কে ই-মেইল করে জানালেন এটা নাকি ধুসর গোধূলি'র ফটুক হিসেবে পারফেক্ট। খুব মজা পেয়েছিলাম মেইলটা পড়ে! হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

আমিও প্রথমবার খিয়াল কইরা দেখিনাই, তাই বদনাই মনে করসিলাম।
আপনার হাতে মিষ্টির হাড়ির চাইতে বদনাই মানায় বেশি।

----------------------------------

--------------------------------------------------------

গৌতম এর ছবি

আপনার হাতে মিষ্টির হাড়ির চাইতে বদনাই মানায় বেশি।

১০০ ভাগ একমত। বগলে একটা শালী থাকলে আরো মানাত।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অভ্রনীল এর ছবি

শালীবানদের অফ যা
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

এনকিদু এর ছবি


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

দ্রোহী এর ছবি

প্রথমবারেই দেখেছিলাম এইটা মিষ্টির হাঁড়ি - বদনা না!

এবং তক্ষুনি বুঝেছিলাম ধুসর গোধূলী ছুচু করার কাজে মিষ্টির হাঁড়ি ব্যবহার করে। দেঁতো হাসি

এনকিদু এর ছবি

ঘুমাইলে পিঁপড়া কামড়ায় ?


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অভ্রনীল এর ছবি

তক্ষুনি বুঝেছিলাম ধুসর গোধূলী ছুচু করার কাজে মিষ্টির হাঁড়ি ব্যবহার করে।

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

এনকিদু এর ছবি

তেলাপোকা আছে ?


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমার "অবতার"টি এতো রংবাহারি, কারণ আমার জীবনটিই যে বর্ণময় চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অভ্রনীল এর ছবি

আমার কিন্তু আগের ব্ল্যাক-এন-হোয়াইট সন্নাসীটারেই ভালো লাগতো...

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

বুচ্চি, সন্ন্যাসী কালারফুল লাইফ লিড করলে পাবলিকে বালা পায় না চোখ টিপি
ঠিকাসে, এই অবতার পাল্টায়া অন্য একটা দিমু। পাবলিকের হিংসা জাগায়া কাম কী! হো হো হো

পুনশ্চ. দিলাম বদলায়া।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

আমার প্রোফাইল ছবির পেছনে তেমন কোন বড় গল্প নাই। ভাল করে খেয়াল করলে দেখবেন অনেকগুলো হাসি-হাসি মুখের মধ্যে একটা শুধু দুঃখি মুখ আছে। ভাল করে না খেয়াল করলে দেখতে পারবেন না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাতেও যারা দুঃখি-অসুখি তাদের কথা আমরা মনে রাখতে চাইনা। ফিরে তাকাতে চাইনা তাদের দিকে। কিন্তু আমরা চাইলেই আরেকটু বেশি নিঃস্বার্থ হতে পারে তাদের দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারি, সামান্য কিছু করতে পারি হয়তোবা দুঃখের নিরসনে। এইতো, এই ছিল গপ্পো।
----------------------------------

--------------------------------------------------------

রেনেট এর ছবি

আপনার গল্পটা বেশী ভালো লাগল চলুক
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

মুশফিকা মুমু এর ছবি

এত জ্ঞানী হইলা কবে চিন্তিত
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

অভ্রনীল এর ছবি

বিমূর্ত প্রোফাইল ফটূক... দেঁতো হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

হিমু এর ছবি

আমার জীবন্টা রয়াল্বাঙাল্বাঘের মতোই করুণ। তাই এই তাসবীর।


হাঁটুপানির জলদস্যু

অভ্রনীল এর ছবি

কি-বলে-না-বলে!! রয়াল্বাঙাল্বাঘের জীবন কি করুণ নাকি??
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

দ্রোহী এর ছবি

মন্দিরের বাঘের মত করুণ?

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আমি প্রকৃতিপ্রেমিক। প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম। ভালো লাগে ফসলের মাঠ, সবুজ ঘাস, পাহাড়, নদী, আর ভালো লাগে পাখি। ব্লগে অনেকের মতই আমিও ছদ্মনাম নিয়ে লেখি। আসল নাম যাতে হারিয়ে না যায় তাই নামের কিছু অংশ লুকিয়ে রেখেছি আমার প্রোফাইল পিক-এ। তবে গোয়েন্দাগিরি করে আবার নামটা প্রকাশ করে দিয়েননা যেন।

হিমু এর ছবি

ছবিতে মাথা দেখে অনেকে চিনতে পারবে না। পেছন দেখলে কিন্তু নাম ফাঁস হয়ে যেতো।


হাঁটুপানির জলদস্যু

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

বুঝে ফেলছি ... খেক খেক দেঁতো হাসি
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

বুঝলেই বা কী! তাঁকে পিপিদা বলেই ডাকবে সবাই চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সবজান্তা এর ছবি

আমার প্রোফাইল পিকচার হচ্ছে শ্রীযুক্ত শার্লক হোমসের।

যখন সিদ্ধান্ত নিলাম সচলায়তনে ছদ্মনামে লিখবো এবং সেই নামটা হবে সবজান্তা, তখন মনে হলো নামের সাথে মেলানোর জন্য আর একটা রহস্যের আবরণ রাখার জন্য এর চেয়ে ভালো ছবি আর হতে পারে না।


অলমিতি বিস্তারেণ

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমার অবতার বা আভাতার আমি নিজেই...

কিন্তু আমার আসলে ঐ অর্থে কোনো ভালো ছবি নাই। ক্যামেরার সামনে গেলেই আমার হাঁটু কাঁপে। তাই বেশিরভাগ সময় ক্যামেরার সামনে নানান ভঙ্গি কইরা চোখ মুখ ভেঙচায়া খাড়াই। আর পাসপোর্ট সাইজ ছবি হয় ধরিয়ে দিন টাইপ।
তাই আমি কখনোই দেওয়ার মতো তেরম ছবি পাই না।

এই ছবিটা তোলা ধানমন্ডির ডিঙ্গি রেস্টুরেন্টে। বছর তিন চরেক আগে। সেখানে একটা ইয়াহু গ্রুপের আড্ডা ছিলো। সেই আড্ডায় জনৈক তরুনীর লগে মশকরা করতে করতে এই ছবি তোলা হইছিলো, সেটা থেকে মেয়েটাকে খারিজ করে নিজেরে রাখছি কেবল। ছবিটাতে নিজেরে একটু সুন্দর মুন্দর লাগতেছে। তাই এই ছবিই তুলে দিছি সবখানে। এ দেখে যদি নতুন কোনো সুন্দরী...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সবজান্তা এর ছবি

আপনার "অবতারের" কাহিনী এইটা ?

আপনি না নজু ভাই দেখতে একদম পুরা বাংলাদেশের পতাকার মত দেঁতো হাসি


অলমিতি বিস্তারেণ

কীর্তিনাশা এর ছবি

হ পুরাপুরি বাংলাদেশের পতাকা। তয় দেখলে খুব ভালো লাগে। আপন আপন মনে হয়। হো হো হো

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

বাংলাদেশের পতাকার ছবি সরাতেই ভুলে গেছেন নজু ভাই। তাই কোন কালের ছবির কথা যে বলে গেলেন উনি !

------------------------------

--------------------------------------------------------

অভ্রনীল এর ছবি

বাংলাদেশের পতাকার ডিজাইন কি নজু ভাইরে দ্যাইখা করা হইসিলো?? এত্তো মিল... হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

সচলায়তনে প্রোফাইল পিক পাল্টানো একটা কঠিন কাজ... উফ... হাতে সময় কম... এই পোস্টটা আমার ধারনা একটা আর্কাইভ হবে। তখন তো আর আমার এই অবতার থাকবে না, তাই পার্মানেন্ট অবতারের কাহিনী মেরে দিলাম।
পরে সময় সুযোগ মতো পাল্টানো হবে অবতার...

আমি তো ভাই ভবিষ্যতের চিন্তা করি... বুঝতে হবে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সবজান্তা এর ছবি

হ বুজছি আগেই, বুইঝা ইজিও আছিলাম চোখ টিপি


অলমিতি বিস্তারেণ

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

আপনার আইডিয়াটা চমৎকার চলুক

আলাদীনের চেরাগের গল্প মানুষ যে বয়েসে প্রথম শোনে, তার চেয়ে বেশী বয়েসের কারুর জন্য আমার অবতারের ব্যাপারে নিশ্চয়ই কোন ব্যাখ্যা লাগবেনা চোখ টিপি একেবারে ১০০ ভাগ আক্ষরিক

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

অভ্রনীল এর ছবি

জ্বীনরে খুব ডর খাই (পরীরে না কিন্তুক... চোখ টিপি )
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

আমার প্রফাইল পিকে ডোডো পাখির ছবি, তার নিচে লেখা "as dead as a Dodo"। কেন? কারন, পঞ্চম পাণ্ডব মরে গেছে। সেই মরা পাণ্ডবের ভুত ষষ্ঠ পাণ্ডব নাম নিয়ে ব্লগিং করছে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

কীর্তিনাশা এর ছবি

আমার প্রোফাইল পিকের তেমন কোন মাজেজা নেই। যখন যেটা ভালো লাগে সেটা লাগাই।

এবারেরটায় আমি খাড়াইয়া আছি বিরিশিরির চিনামাটির পাহাড় চুড়ায়।

আহা পাহাড় চুড়ায় দাঁড়াইলে নিজেরে কেমন দিগ্বিজয়ী দিগ্বিজয়ী মনে হয়। দেঁতো হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

চিনামাটির পাহাড় চুড়ায় খাড়ায়া কী করতেছিলেন?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

এনকিদু এর ছবি

কয় পাহাড় চিনামাটিতে
কয় ট্রাক থালা-বাটি

- এই জাতীয় হিসাব নিকাশ ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ও আচ্ছা... আমি আরো অন্য কিছু ভাবছিলাম... চোখ টিপি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

এনকিদু এর ছবি

আপনি সম্ভবত ভাবছিলেন, চীনামাটি দিয়ে থালাবাটি বানানর আগেই যদি পাহাড়ের চুড়ায় দাঁড়িয়ে ... করে চীনামাটি গুলো নোংরা করে ফেলা যায় তাইলে আর পাবলিক এই মাটি দিয়ে থালা বানিয়ে ভাত খেতে চাইবে না । ফলে পাহাড়টা রক্ষা পাবে ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

রেনেট এর ছবি

আমারটার কোন গল্প নাই, আবার আছে ও। একদম শুরুতে ছিল একটা বিড়াল, মাথায় জাম্বুরার (অথবা তরমুজ) খোসা...ছবিটা আমার কাছে খুব মজা লেগেছিল। কিন্তু এরপর সচলে, ফেসবুকে, ম্যাসেঞ্জারে অনেকে আমার এই ছবি পাল্টানোর জন্য প্রথমে অনুরোধ, পরে হুমকি ধামকি দিয়েছেন...পরে লাগালাম গ্র্যাজুয়েশনের পিকচার...তখন লীলেন ভাই বললেন গ্র্যাজুয়েশনের পিক লাগানোর পর থেকে আমার ফর্ম পরা শুরু করেছে...আমি ও চিন্তা করে দেখলাম, অভিযোগ অমূলক না...
তাই এখন একটা পরীক্ষামূলক ছবি লাগানো হয়েছে...দেখি লীলেন ভাই কি বলেন...

---------------------------- -----------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আমার চেহারায় একটা হনুমান টাইপ ভাব আছে... কোনো ছবিতে সেটা ধরা না পড়লে আমি সেই ছবি প্রচার করি চারদিকে... এই ছবিটাও সেই লক্ষ্যেই... তারপরেও কেউ যদি এই ছবিতে হনুমান ভাব অনুমান করতে সক্ষম হন, সেটার দায়দায়িত্ব তাঁর!
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

জিয়ার সামরিক শাসনামলে তুলেছিলাম এই ছবিটি ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

এনকিদু এর ছবি

আপনি কি তখন আর্মি তে ছিলেন ? মাথায় তো মনে হচ্ছে সামরিক অফিসারের টুপি হাসি


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অভ্রনীল এর ছবি

এহেম... এইসব টুপি কিন্তুক ঢাকার শপিং সেন্টারের দারুয়ান গুলাও মাথাত দেয়... তয় জিয়ার আমলে দিত কিনা জানা নাই... দেঁতো হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

মজার পোস্ট।
আমি প্রোফাইল ছবি অনেক দ্রুত পাল্টাই।
কম্পুতে খুঁজতে গিয়ে নানান সময়ে আমার ব্যবহার করা ছবিগুলোর কিছু পেলাম।

.

০১ নম্বর ছবিটা আমার ব্লগ জীবনের একেবারে ১ম দিন দিয়েছিলাম।
এরপরেরটা ছিলো দীর্ঘদিন। চুলের এই কাটটা থাই-বাচ্চাদের স্টাইল।
০৩ আর ০৪ ইন্টারনেটে ঘুরতে ঘুরতে পাওয়া।
০৫ নম্বরও। অন্যব্লগে আমার লাস্ট আপডেটেড ছবি।

০৬ নম্বর ছবিটা সচলায়তনের শুরুতে দিয়েছিলাম। মজার কিছু কমেন্ট আছে ঐ সময়ের। এর পরেরটা এক বছর আগে, গত ফেব্রুয়ারীর দিকে ইউজ করতাম। ০৮ নম্বর ছবিটা ফটোফানিয়ায় নিজের ছবি নিয়ে কেরামতি। এখনকার ছবি ০৯, ইন্টারনেটে ঘুরতে ঘুরতে পাওয়া। গত সপ্তায় অমিত জিজ্ঞেস করছিলো, এই ছবির মানে কী? তাৎক্ষনিক বলেছিলাম, এটা জীবনের সিম্বল। রঙীণ স্বপ্নগুলো অস্থিরতায় পড়ে যাচ্ছে, ভেঙে যাচ্ছে সম্পর্ক, গ্লাসগুলোর মতোই। ঃ)

এর বাইরে আরও বেশ কিছু ছবি ইউজ করেছি, নিজের ছবি- ইন্টারনেটে পাওয়া ছবি। একটা ছবির কথা মনে পড়ছে - সবুজ ঘাসের মাঝে সবুজ চেয়ার, দূরে একটা গাছ। সেভ করিনি বলিনি দিতে পারলাম না। আর বাকীগুলো মনে পড়ছে না।

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

তখন প্রেম ছিল না। ভাবছিলাম একটা প্রেম করা দরকার। এইজন্যই এই ছবিটা এমন হাসি হাসি মুখ করে তুলেছিলাম আগের অফিসে। এরপর তা ফেসবুকে লটকে দিলাম। ছবি লটকেও কাজ হলো না। প্রেম এলো না জীবনে।
পুরান অফিস ছেড়ে নতুন অফিসে এলাম। সচলে নাম নিবন্ধন করলাম। এই ছবিখানাই ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী দিয়ে মালিশ করে আবার দিলাম। যদি প্রেম আসে জীবনে। আসেনি এখনো। তবে অপেক্ষার প্রহর যায়! দেঁতো হাসি

এই-ই ছবির গল্প, যে গল্পের শানেনুযুল গেছে বৃথা।

অভ্রনীল এর ছবি

এই ছবি দিয়া প্রেম?? প্রেম করতে হইলে মনে হয় এলিয়াস কাঞ্চন বা মামুদ কলি টাইপের মাঞ্জামারা সুরৎ লাগে... দ্যাখেননা ফেসবুকে কত মান্না-ওয়াসিম টাইপের পোজ মারা পোলাপাইনের ছবি পাওয়া যায়... দেঁতো হাসি

শিগগির এই ভালো-খোকা টাইপ খোমা পাল্টাইয়া স্পাইক মারেন আর চউক্ষের উপর কালো চশমা লাগান... এলাহী ভরসা...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

মুস্তাফিজ এর ছবি

এইটা নিয়া মজার কাহিনী আছে। অরূপদা ঢাকা আসবেন, বললাম জি,এম,জি তে আসেন, আমার বউ জি,এম,জি'র গ্রাউন্ড সার্ভিসের দায়িত্বে, জামাই আদর পাবেন। অরূপদা তাই করলেন, উনি কুয়ালালামপুর এয়ারপোর্টে পৌঁছার আগে আমার বউ জিজ্ঞেস করলো ভদ্রলোক দেখতে ক্যামন জানাও, কে এলে যানিয়ে দিলে ওরা ভালো ট্রিট দিবে। আমি পড়লাম মহা মুশকিলে, অরূপদার সাথে দেখা হয়নাই তখনো, জানিনা দেখতে ক্যামন, মজা করে বলেছিলাম "দেখতে সত্যজিতের মত"।

পুনশ্চঃ পরে শুনিছি উনি নাকি জামাই আদর পেয়েছিলেন

...........................
Every Picture Tells a Story

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

সত্যাসত্য জানি না... একটা শোনা কথা বলি...
বঙ্গবন্ধুর আমলে নাকি একবার সত্যজিৎ রায় এই দেশে আসছিলেন। তিনি তখনো ততো ফেমাস না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু গুণীর কদর করতেন। তো সত্যবাবু আসতেছেন জেনে ছাত্রলীগের কিছু পোলাপান ডেকে নাকি বলছিলেন উনারে যেন একটু খাতির যত্ন করে রিসিভ করে।
সেই তেজে যথাসময়ে নাকি ছাত্রলীগের শতেক নেতাকর্মী পুরান এয়ারপোর্টে গিয়া হাজির। এবং সত্যবাবু এরোপ্লেন থেকে নামতেই তাঁকে পাঁজাকোলে করে কাঁধে তুলে জয় বাংলা শ্লোগান সমৃদ্ধ মিছিল শুরু...
সত্যজিৎ বাবু তো পুরা ভ্যাবাচ্যাকা... বেশ মিছিল টিছিল সমৃদ্ধ আদর আপ্যায়ন শেষে ছাত্রলীগাররা চলে গেলেন, কিন্তু সত্যজিৎ বাবুর শরীরের ব্যাথা যেতে সময় লাগছিলো অনেক।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অভ্রনীল এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

অমিত আহমেদ এর ছবি

কাক হইলো যাকে বলে কিনা আমার প্রিয় পাখি। সেই ছোটবেলা থেকেই। এই পাখির বুদ্ধিমত্তা (যদিও কোকিল মাঝে মাঝেই ঘোল খাওয়ায়) দেখে বিস্মিত হই। আর দলবন্ধ যে ভাব আছে সেটাও দারুন। আমার প্রোফাইল পিক হলো আমার প্রিয় পাখির ছবি।

ছেলেবেলায় একটা ঘটনা বলি - একবার কাকের বাসা থেকে বাচ্চা পড়ে গেলো। সারা এলাকা কাকে ছয়লাপ। আমি খুব হিরো ভাব নিয়ে আসলাম। এই কাকের বাচ্চাকে আবার বাসায় তুলে দেবো। অর্ধেক গাছে উঠেছি, শুরু হলো কাককুলের সংঘবন্ধ আক্রমন। পরে ক্ষ্যামা দিলাম। এরপরে এই পাখির উপরে বেশ অনেকদিন রাগ ছিলো। ইচ্ছা ছিলো এয়ারগান কিনে কাক নিধনে নামবো। পরে সত্যজিতের "কর্ভাস" পড়ে ব্যাটাদের ক্ষমা করে দিলাম।

পোস্টের আইডিয়া ভাল্লাগলো চলুক


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

অভ্রনীল এর ছবি

এইটা কাক আছিলো? আমি ভাবসিলাম ঈগল-টিগল টাইপের কিছু...

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

খেকশিয়াল এর ছবি

গুরু বব ডিলান এর ছবি, গুরুর উপরে একটা মুভি হইছিল, "I'm not there", ঐ মুভিরই পোস্টার

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

এনকিদু এর ছবি

সচলায়তনে প্রথম দিকে নিজের চেহারার একটা ছবি দিয়েছিলাম । তাতে খানিকটা দাড়ি-গোঁফের জঙ্গল ছিল । পরে ভাবলাম নিজের ছবি না দিয়ে অন্য কিছু দেই । তখন থেকে এই ছবিটা ব্যবহার করছি ।

এর অর্থ বলা যায় "আমি বিস্মিত !" অথবা " বিস্ময় প্রকাশ করছি " । অনেকটা কমিকের মত আর কি । যতদিন বিস্মিত হওয়ার ক্ষমতা থাকে ততদিন নাকি মানুষের আত্মা মরেনা ।

পিক্সেলেটেড আর্ট আমার খুব প্রিয় জিনিস । আরো কয়েক জায়গায় আমি পিক্সেলেটেড আর্ট নিজের ছবি হিসেবে ফিট করেছি । এই ছবিটাও পিক্সেলেটেড আর্ট ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

পলাশ দত্ত এর ছবি

একটা অখ্যাত পত্রিকায় কাজ করতাম। বছর দুই আগে। সেইখানে আমার এক বিশ্ববিদ্যালয়ীয় বড় ভাইও কাজ করতেন, করেন। তো আমার কোনো ভালো (!) ছবি নাই। উনি আবার ছবি তোলেন ভালো (শুধু আমারটাতে এসেই খারাপ হইছে হাসি )। একদিন অফিসের সামনে চায়ের দোকানে বসে ছবি তুলে দিলেন চারটা। সেই চারেরই এক এই ছবি। এটা ছাড়া আমার আর কোনো ছবি নাই! হাসি এই ছবিতে নিজেকে দেখলে মনে হয় "ছেলেটা ভালো" চোখ টিপি

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

এনকিদু এর ছবি

হুঁ কথাটা ঠিক । আমিও প্রথমে তাই মনেকরেছিলাম । পরে দেখলাম বালক না, লোক ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

তানবীরা এর ছবি

আমার গরীব, কোন পিকচার নাই তাই নেট থেকে ফ্রী পাওয়া এই ছবিরে ঘষে মেজে দিয়েছিলাম। যেটা একটু মন মতো পেয়েছিলাম সেটাই, বাঙ্গালী মেয়ে লিখা সার্চ ছিল। তাই সুচিত্রা সেনের মতো ঘাড় ওয়ালা বাঙ্গালী মেয়ের ফটুক পাইছিলাম তখন। তবে আমার সমস্ত কাজই এলোমেলো কোন নিদির্ষ্ট মানে বা পরিকল্পনা ছাড়া। এটাও তার বাইরে না।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

অভ্রনীল এর ছবি

আমি আরো ভাবসিলাম কোন বিদগ্ধ শিল্পীর বিমুর্ত জ্ঞানী জ্ঞানী ব্যাপার স্যাপার... দেঁতো হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

মুশফিকা মুমু এর ছবি

আমার ছবির কারন আমার ট্যাগ লাইন, আমার খুব প্রিয় একটা গান। তাই বলে আমার অন্তরে কোনো ফুল নাই, ফুলের ফু ও নাই, কাটায় ভর্তি।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

দৃশা এর ছবি

আমার কুনু ফ্রুফাইলও নাই, ফ্রুফাইল ফিকও নাই, আমি বড় গরীব। মন খারাপ
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

অভ্রনীল এর ছবি

আফনের প্রুফাইলে তো একখান ফটু দেখতাসি... সাদা শার্ট আর গু কালারের সুয়েঠার পরা চক্ষু-নাসিকা-ওষ্ঠ বিহীন এক জোয়ান মর্দ...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

এনকিদু এর ছবি

ওয়াক থু ! আমি বাস্তবে যেমন বাজে কথা বলি, আপনি দেখি ব্লগে সেরকম বাজে কথা বলেন !


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অভ্রনীল এর ছবি

কোনটা বাজে লাগ্লো ভাই?? বুঝবার পারতেসিনা...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

এনকিদু এর ছবি

আপনার আমার কাছে এইসব জিনিস বাজে লাগার কথা না, আমরা প্রতিভাবান মানুষ । আসেন কোলাকুলি করি ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অভ্রনীল এর ছবি

দেঁতো হাসি

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

সুবিনয় মুস্তফী এর ছবি

জীবু বাবু'র ছবি - আমার নিক'এর কারনে। তার জীবদ্দশা থেকে হাতে গোণা অল্প কিছু ছবি বোধ হয় আছে, এইটা তার একটা।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর

সৌরভ এর ছবি

আমার জীবনটা কাকের মতোন। ঠিকানা নাই, আত্মজনও নাই। জবুথবু উড়ে বেড়াই।
তাই ঘুরেফিরে কাক হয়ে থাকি।


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

অভ্রনীল এর ছবি

কাউয়াদের ঠিকানা নাই?? কন কি? ছুটুবেলা থেকে শুইনা আসছি যে কুকিল নাকি কাউয়াদের বাসায় ডিম্ব বিতরন কইরা আসে...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

তানভীর এর ছবি

আমার প্রোফাইলে মাস্টারদা সূর্য সেনের ছবি। ছবিটা একটা বই থেকে scan করেছিলাম। উইকিতে যোগ করার পর ভাবলাম গুরুর ছবি নিজের প্রোফাইলেও রেখে দেই।

মাশীদ এর ছবি

আমার প্রোফাইল পিকেরও কাহিনী কিছুটা মামু সুমনের মত। ইদানিংকালে এমন মোটা হয়ে গেছি (গত ডিসেম্বরে এক ক্লাসফ্রেন্ডের সাথে অনেকদিন পরে দেখা হলে ওর রিঅ্যাকশান ছিল, 'তুই তো দেখি পুরা গ্যাস বেলুন...ইচ্ছা করে ঠ্যাং এর মধ্যে দড়ি বাইন্ধা চেয়ারের সাথে আটকায় রাখি!') যে এখন আমার কাছে নিজের কোন 'ভাল' ছবি মানেই যেটায় আমার ডাবল চিন বোঝা যাচ্ছে না। কোন অ্যাঙ্গেল থেকে ছবি উঠালে ডাবল চিন কম দেখা যাবে - এই মর্মে আমি আমার মোবাইল ফোনের ক্যামেরা দিয়ে প্রায়ই এক্সপেরিমেন্ট করি। সেরকমই একদিন তোলা এই ছবি। এটায় মোটা কম লাগছে আর আমার শাশুড়ির দেয়া বাংলাদেশের পতাকাসহ টিশার্টটা পরেছিলাম দেখে ভাবলাম প্রোফাইলে এটাই লটকে দেই।


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

স্নিগ্ধা এর ছবি

মাশীদ, কি আর বলবো - আমার মতো দুঃখী আরেকজন আছে জেনে কিইইইই যে ভাল্লাগ্লো দেঁতো হাসি কামনা করি, আপনার ডাবল চিন দিনে দিনে শশীকলার ন্যায় বৃদ্ধি পাইয়া কোয়াড্রিপল হউক (আমারই মতো মন খারাপ )!

দেশে এমন মরণ খাওয়া দিসিলাম, যে এখন আয়নার সামনে দাঁড়াইলেই নিজের মরণ কামনা করি ওঁয়া ওঁয়া

মাশীদ এর ছবি

হায় রে! দুঃখের কথা খোলা মাঠে শেয়ার করে এ কী অভিশাপ কপালে জুটল। আমার তো এমনিতেই বিবিধ সমস্যা - ১. দেশ-বিদেশ সবখানের সব খাওয়া নিয়ে অনেক আগ্রহ আর চেখে দেখতে খুবই ভাল লাগে...অনেকের অনেক বাছ-বিচার থাকে, এটা খাই না-ওটার গন্ধ ভাল লাগে না-দেশী খাবার ছাড়া খেতে পারি না...আমার তো করলা, কাঁঠাল আর ডুরিয়ান ছাড়া প্রায় সব খাবারই ভাল লাগে আর ২. দেশে গিয়ে শুনেছি অনেকেরই পেটে খাবার সয় না, পেট খারাপ হয়ে বেশ ওজন কমে যায়...আমার আবার মাশাল্লাহ্ শক্ত পেট...কিছুতেই নেমে যায় না...তাই আর ওজনও নামে না। প্লিজ, আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি আমাকে নিয়ে কোন কামনার প্রয়োজন নেই...এমনিতেই আমি ঐদিকেই যাচ্ছি। ওঁয়া ওঁয়া


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

স্নিগ্ধা এর ছবি

আ ছি ছি, ই কি কতা!!! বালাই ষাট, অভিশাপ কেন হবে?! মানে, আমি একজন সঙ্গিপ্রাপ্তির সম্ভাবনায় কিঞ্চিৎ উদ্বেলিত হয়েছিলাম আর কি.........

আচ্ছা, ঠিকাসে যান, সামারের মধ্যে আপনি আমি দুজনেই আমাদের ভূতপূর্ব সিংগল চিন (যদি এখনও তার অস্তিত্ব টিকে থাকে) ফিরেই শুধু পাবো না, এক্কেবারে তার ইম্প্রুভড ভার্সন পেয়ে যাবো - এই কামনা করলাম !!!!

দময়ন্তী এর ছবি

এই যে আমি আছি, আমি আছি ৷ ডাবল চিন তো লস্যি ক্রমেই উহা দশগুণ হইয়া যাবে এরূপ আশঙ্কার যথেষ্ট কারণ আছে ৷ পৃথিবীর আকারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমিও যে গোলাকার হইতেছি , হৃদয়ের গভীরের এসকল দু:খের কথা কি কখনও কাহাকেও বলিতে গিয়াছি? ওঁয়া ওঁয়া
নেহাত্ আপনারা বলাবলি করছেন দেখে বলে ফেললাম৷
-----------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

মাশীদ এর ছবি

আহা! এমনি করে কত সামার যে এলো-গেলো! বেলুনের গ্যাস কমানোর কোন লক্ষণ না দিয়ে আরো কত যে এসে চলে যাবে তার কি কোন ঠিক আছে! তবে, ইয়ে, প্রতি সামারে একই ভাবে বাড়ন্ত বন্ধু পেয়ে আমারো খুব ভাল লাগছে চোখ টিপি


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

মুস্তাফিজ এর ছবি

গত বছর দার্জিলিং গিয়েছিলাম শুনেছেন। সেসময় উত্‌সব চলছিলো দার্জিলিং এ, দেশীন। সাথে ছিলো গুর্খাল্যান্ড আন্দোলন। দার্জিলিং এর প্রাণ মল্‌ এ বিশাল স্টেজ বানিয়ে প্রতিদিন অনুষ্ঠান হতো, আন্দোলনের আর দেশীনের। সকালে খালি পড়ে থাকে স্টেজ। দুবেলা ঐ স্টেজের উপর বসে থাকতাম, একটু উঁচু বলে ছবিতুলতে সুবিধা। একদিন সকালে বসে আছি একা, অন্যান্যরা ছবি তুলছে এদিক সেদিক, একজন আমার ক্যামেরা চেয়ে নিয়ে ছবিটা তুলে দিলো।
ঢাকায় সাধারনত চুল বেঁধে রাখি, দার্জিলিংএ সে ঝামেলায় যাইনি। সচলে আসার পর অরূপদা এটাকেই প্রোফাইল পিক হিসাবে ঠিক করে দিয়েছে, আমি আপত্তি করিনাই, তবে আরেকটা ছবি আছে চুলে কয়েকশ লাল নীল পুতি আর সুতা বাঁধা, সেসময়ই তোলা, ভাবছি বদলালে সেটাই দিব।

...........................
Every Picture Tells a Story

স্নিগ্ধা এর ছবি

এশারের 'এসেন্ডিং এন্ড ডিসেন্ডিং' ছবিটা আমার ভীষণ, ভীষণ পছন্দ। প্রোফাইল পিক হিসেবে ওটাই প্রথমে আপ্লোড করেছিলাম। পরে দেখলাম রেজ্যুলুশন না কি কারণে যেন ভালো মতো বোঝা যায় না। তখন বদলে তার এই 'থ্রী ওয়ার্ল্ডস' ছবিটা নিলাম।

এসেন্ডিং ডিসেন্ডিং আর থ্রী ওয়ার্ল্ডস - দুটার সাথেই আমার জীবনের খুবই মিল!

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আমি চলি ভিক্ষার উপর
কিন্তু মাঝে মাঝে আমার না ভাঙিয়ে অন্য অনেকে ভিক্ষা নিয়ে যায় বলে

নিজের সাইনবোর্ডটা টানিয়ে দিলাম
যাতে দানশীলরা ভুল করে অপাত্রে আর দান না করেন

দময়ন্তী এর ছবি

আমার খুব মেঘ হবার শখ তো, তাই মেঘের ছবি লাগিয়েছি ৷
আর সচলায়তনে আমি আসিও কদিন পরে পরে ৷ তাই মেঘটাই বেশ ঠিক মনে হল ৷
-----------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

রণদীপম বসু এর ছবি

আমি আর দুঃখের কথা কী কমু !
ব্লগার হইবার আগে ইণ্টারনেটে কেবল চমৎকার চমৎকার আর্ট কালেকশান করতাম। যে জন্য আমার পেটুক কম্পুটাতে এখনো কয়েকহাজার ছবি হয়তো পেটে জমিয়ে রেখেছে, বাছাই করে কমাবো তার সময় পাচ্ছি না। যাক্, যা বলছিলাম, প্রথম ব্লগার হবার কালে ব্যক্তি-সমাজ-রাষ্ট্র তথা মানব জাতির চিড়েচ্যাপ্টা পরিবেশে নিজের আর্তচিৎকারটাকেই বালু-ভাস্কর্যের এই ছবিটাতে আবিষ্কার করে দেখলাম, আমাদের স্বাধীনতা আমাদের অধিকার আমাদের গোটা পরিবেশটাই এমন যে চলমান অসহ বর্তমানটাই কী অদ্ভুতভাবে এখানে চিৎকার করছে। অতএব.....সা-ইন ব্লগে সাইন করলাম এটা দিয়ে। একে যতগুলো ব্লগে সদস্য হলাম সবখানেই এটা। এবং এই ধারাবাহিকতায় সচলেও।
এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে মুক্তাঙ্গন নির্মাণ ব্লগের রেজাউল করিম সুমন ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে ধরে বসলো আমাকে নাকি পাবলিক দেখতে চায় এবার, সম্ভবত নিকছবির বাস্তব দশা আমার উপর ঘটাবার জন্যই। শেষে বিচার মানি তাল গাছ আমার জাতীয় গো ধরায় কী আর করি নির্মাণ-এ এ সপ্তাহে নিক পাল্টে নিজের বদখত চেহারাটাই ঝুলানোর ব্যবস্থা করা হলো। সাথে সাথেই ভাবলাম তাহলে ধোলাই খাবই যখন, সচল থেকেই এর সূচনা হোক। প্রোফাইলে যত এডিটেই যাই, সবকিছুই এডিট হয় মাগার নিকটা অনড় ! মহামান্য টাইগার হিমুর কাছে পরামর্শ চাইলাম। পরামর্শ এলো সচল কনটাক্ট-এ ছবিটা মেইল করতে। তাও করলাম। কিন্তু করেই প্রথম প্রেমের মতো মুষড়ে পড়লাম, আহা এ কেন করতে গেলাম ! সম্ভবত টেলিপ্যাথি বিষয়টা অসত্য নয়, নাহলে সচল নিকে সপ্তাহের শুরুতেই অভ্যুত্থান হয়ে যাবার কথা ছিল ! যাক হয় নি বলে খুবই আশ্বস্ত হয়েছি। সচল-বিধাতাদের কাছে আকুতি, আপাতত আর অভ্যুত্থান না ঘটালেও চলবে।

ওহহো, আরেকটা মজার কথা বলা হযনি। মাঝে মাঝে সা-ইনে ঢু মারি। তাও বেশ কয়েক মাস আগের কথা। একদিন সেখানে ঘুরতে ঘুরতে একটা পোস্ট চোখে পড়লো নিক ছবি বিষয়ক। ঢুকে দেখি ওমা ! কবে যে ওখানে একটা বিশাল নির্বাচন হলো ! অর্থবোধক নিকছবি হিসেবে আমার এই চাইপ্যা ধরা যাবি কই নিকটা ব্লগার ভোটে চ্যাম্পিয়ন হয়ে বসে আছে ! যার বিয়া তার খবর নাই...হাহ হাহ হা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অভ্রনীল এর ছবি

কোন পুরষ্কার-টুরষ্কার পাননাই... কিংবা কন ট্রফি-টুফি?? চ্যাম্পিয়ান হইলে তো এইগুলার কিছু একটার প্রাপ্তি হওনের কথা...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

রণদীপম বসু এর ছবি

এইটা তো জিগাই নাই ! যামু নাকি জিগাইতে ? হাহ হাহ হা !
ভালো লাগছে তাই ব্যবহার করছি। কিন্তু প্রাজ্ঞ ব্লগাররা এর কতো গূঢ় অর্থ বের করে ফেলেছে ! কে বলে বাঙালি জ্ঞানী না ??

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

ধ্রুব হাসান এর ছবি

গান ভীষন পছন্দ করি কিন্তু তার 'গ'-ও বুঝিনা। যা বুঝি ও অনুভব করি বলে মনে করি তা হলো ছবি; তাই ছবিতেই নিজেকে প্রকাশ করতে ভালোলাগে। তার উপর যদি সে ছবি হয় প্রিয় কোন শিল্পীর তো কথাই নেই! এই ছবিটা আমার প্রিয় শিল্পী, বড় ভাই মাহবুবুর রহমানের। এর আগেরটা ছিলো দালির। আর নিজের যা অল্প বিস্তর ভালোলাগে তার সবি অডিও ভিজ্যুয়ালে, তাই ঠিক প্রফাইল পিকে এড করার কৌশল জানিনা!

s-s এর ছবি

আমি ও দৃশার মতো , আমার কোনো পিক নাই , তা নিয়ে মাথাব্যথাও নাই, "সচলায়তন আনব্যান কর"টা ঝুলিয়েছিলাম কিছুদিন, তারপর দেখলাম কিছুনাইটাই ভালো লাগে।
আপনার এই টপিক তো মাশাল্লাহ্ পাবলিক খুবই খাচ্ছে দেঁতো হাসি আমিও খাইলাম, দেঁতো হাসি:D:D:D:D
অনেকের অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম , পাঁচতারা দিমু না'কি কন?

চ্রম ভালু লাগলো ।

জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা

অভ্রনীল এর ছবি

পাব্লিক খাইতেসে... আপ্নেও খাইতেসেন... প্রমানিত হইলো আপ্নেও পাব্লিক... দেঁতো হাসি

আপ্নে যেই জুরাজুরি করতেসেন এরপরে ফাইব এস্টার না লইয়া আর উপায় আছে?? দ্যান... দেঁতো হাসি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

কল্পনা আক্তার এর ছবি

আবতার কেমনে লটকায় তা এখনো জানা হয় নাই বলিয়া কোন আবতার এখনো লটকাইতে সক্ষম হই নাই ....তবে অদুর ভবিষ্যতে কিছু একটা লটকাইবো বলিয়া আশা রাখি...

পোষ্টটা ভাল্লাগচ্ছে...................

............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা


........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

অভ্রনীল এর ছবি

আপ্নারে উপায় বাৎলায় দিতাসি... নীচের ধাপ গুলা ফলো করেন...
১. লগিন করার পর এক্কেবারে উপরে আপনার নামের উপর ক্লিক মারেন। এতে করে আপনি আপনার একাউন্টে ঢুকে পড়বেন।
২. এইবার "সম্পদনা" ট্যাবে ক্লিক করেন।
৩. এরপর "অ্যাকাউন্টের খুঁটিনাটি" ট্যাবে ক্লিক করেন। (বাই ডিফল্ট অবশ্য "অ্যাকাউন্টের খুঁটিনাটি" ট্যাবটাই খোলার কথা)
৪. এরপর একটু নীচে নেমে "ছবি"তে যান।
৫. "ছবি আপলোড কর: " অংশে BROWSE চেপে আপনার হার্ডডিস্ক থেকে ছবি সিলেক্ট করে আপলোড করুন।
৬. সচলায়তনে অ্যাভাটার ঠিকমত দেখানোর জন্য আপনার ছবির ডিমেনশন সর্বোচ্চ ৮৫X৮৫ পিক্সেল বা ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ৫০ কিলোবাইট হতে হবে।

আশা করি এইবার আপ্নে ছবি লটকাইবেন... হাসি

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

পোস্টের আইডিয়াটা আসলেই দুর্দান্ত।

ফেসবুকে সাধারণত চেহারা-দেখানো ফটোই দেই, যেটা দেয়ার মতো মনে হয়। মেসেঞ্জারের মধ্যে এমএসএন-এ কখনো চেহারা, কখনো পছন্দের কিছু দেই। এটা আবার আমাদের অফিসে ইন্টার্ণাল যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করা হয়, সেটাও মাথায় রাখি। ইয়াহু মেসেঞ্জারেও নিজের চেহারাই আছে, স্কাইপে একটা আভাতার, জি-টকে আছে আফ্রিকার একটা ছবি- সূর্যাস্তের।

সচলায়তনে এখন পর্যন্ত কী কী ছবি ব্যবহার করেছি, মনে পড়ে না সব। তিনটার কথা মনে আছে-

  • নিজের ফটো। আমাদের ফেয়ারওয়েল কনসার্ট শেষে, অথবা গরু পার্টির রাতে তোলা, ঠিক মনে নাই। তুমি দেখলে হয়ত বুঝতে পারবা, ফেসবুকে আমার প্রোফাইল ফটোগুলোর মধ্যেই আছে। শখের বশে একটু ফ্রেঞ্চকাট রাখা ছিল মনে হয়।

  • পিকাসোর "রোজ পিরিয়ড"-এর একটা পেইন্টিং। বয় উইথ আ পাইপ। ছবিতে বাম হাতে পাইপ ধরা ও মাথায় ফুলেল মুকুট পরা এক ছেলেকে দেখা যায়। আমি আর্ট অতো বুঝি না, কিন্তু আগ্রহ আছে প্রচন্ড। পিকাসোর এই পেইন্টিংটা আমার খুবই পছন্দের। ছেলেটার চেহারার মধ্যে কেমন একটা বিষন্নতা আছে, যা এক নজরেই ধাক্কা দিয়েছিল, মনে আছে। এজন্যই হয়ত প্রোফাইল পিক হিসাবে ব্যবহার করা।

  • এখন যেটা ব্যবহার করছি, এটাও পিকাসোর আরেকটা পেইন্টিং, "ব্লু পিরিয়ড"-এর। ব্রেকফাস্ট অভ আ ব্লাইন্ড ম্যান। অতো কারণ ব্যাখ্যায় না যাই, শুধু বলি, এটাও খুব পছন্দ হয়ে গেল জন্যই এখন ঝুলছে প্রোফাইলে। আর মাঝে মাঝে নিজেকে অন্ধও মনে হয়, চোখের সামনেই থাকা জিনিসগুলো একদমই চোখে না দেখতে পারার কারণে।
মাঝে বেশ কিছুদিন আবার কোনো-ছবি-নাই অবস্থায়ও ছিলাম।

এনকিদু এর ছবি

পিকাসোর একটা ছবি আছে, বাংলায় তার নাম হয় সম্ভবত " সমূদ্র পাড়ের মানুষ " , এই ছবিটা আমার বেশ ভাল লাগে ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

কোনটার কথা বললেন?

ফিগারস অন দ্য সী শোর:

না কি-

পুওর পিপল অন দ্য সী শোর:
small

এনকিদু এর ছবি

দ্বীতিয়টা


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অভ্রনীল এর ছবি

সাদা টিশার্ট পড়া ছবিটা?? অইটা হইলো গরু পার্টির... নীল টিশার্ট হইলো গিয়া ফেয়ারওয়েল...

আমি ভাই আর্ট-ফার্ট বুঝিনা... ঐ এলেম আমার নাই... তবে কার্টুন আর কমিক্স বুঝি... এইগুলা বুঝতে কষ্ট কম...

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

এইটা তো আমারও মনে আছে। কিন্তু ব্যাপার হইল, ওই ছবিটাতে সাদা বা নীল – কোনও টী-শার্টই নাই, অন্য আরেকটা। তাই আর কী একটু কনফিউজড। হতে পারে কোনও ফাঁকে চেঞ্জ করসিলাম কোনো কারণে। অথবা অন্য কোনো প্রোগ্রামের সময় তোলা।

তোমার বোঝার সুবিধার্থে, এক মন্তব্যকারীর ভাষ্যমতে, যে ছবিটাতে আমার গালে নাকি পিন্ক লিপস্টিকের দাগ দেখা যাচ্ছে, সেইটা দেঁতো হাসি

অভ্রনীল এর ছবি

আইইউটিতে পিঙ্ক লিপিস্টিক লাগায় কে... চিন্তিত তোমার কোন রুমমেট নাতো... চোখ টিপি
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

হা হা। আরে নাহ্, যে ওই কমেন্ট করসে, সে চোখে ভুল দেখসে চোখ টিপি
আমি তো শুধু তোমার বোঝার সুবিধার জন্য একটা রেফারেন্স দিলাম আর কী দেঁতো হাসি

স্বপ্নাহত এর ছবি

আমার ছবিটা সেকেন্ড ইয়ারের প্রথম দিককার। আই ইউ টি র সাউথ হলের ৫২৮ নাম্বার রুমের সামনে তোলা।

ছবি দেবার তেমন কোন শানে নুযুল নাই। ভাবসিলাম কয়েকদিন পরে চেঞ্জ করে ফেলবো। এখন দেখতেসি এইটার বদলে যেইটাই আপলোড করি কোন লাভ হয়না। এই ছবিটাই শো করতেসে। এই ছবিটা আপলোডের সময় ভুলে মনে হয় সুপার গ্লু বেশি লাগায় ফেলসিলাম (দেয়ালে মাথা ঠোকার ইমোটিকন)।

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

রণদীপম বসু এর ছবি

যাক্, সুপার গ্লু অলা আমার মতো আরেকজন পাইলাম !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

স্বপ্নাহত এর ছবি

গুগলে সার্চ দিয়া দেখেন। আমার মনে হয় আরো অনেকরেই পাবেন চোখ টিপি

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অভ্রনীল এর ছবি

সাউথ হলের ৫২১ এ ছিলাম দুই বছর... আর ৫২২ এ এক বছর...
_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

স্বপ্নাহত এর ছবি

আর এক বছর কৈ ছিলেন? বাইর করে দিসিল নাকি? খাইছে

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

অভ্রনীল এর ছবি

ইউসুফের লগে কাইজ্যা কইর‌্যা ৩১৫ তে গেসিলাম গা... ৫ তলায় নাকি একরুমে তিন জন থাকার নিয়ম নাই... এইটা জানতাম না... ফোর্থ ইয়ারে আইস্যা ইউসুফ কয় যে "আপনাদের এই রুমে আরেকজন জুনিয়র আইবো... আপ্নাদের চাইরজন জন থাকতে হইবো"... মাথা খারাপ নাকি! রুমে জুনিয়র ঢুক্তে দিমু! হেব্বি কাইজ্যা হইল... তারপর ঐ রুমের চাবি ওর মুখে উপর ফালায়া ৩১৫ তে গেলাম... গিয়া দেখি আমাদের কাছে ৩১৫ এর চাবি নাই... তখনই বাইরে গিয়া লক কিন্যা আইনা অই তালা ভাইঙ্গা আমাগো লক লাগাইয়া দিলাম... এর পর পুরা এক বছর ৩১৫ তেই...

_______________

এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।

রায়হান আবীর এর ছবি

আমরাও তিন জন থাকি সেকেন্ড ইয়ার থেকে। থার্ড ইয়ারে সমন জারী হলো, রুমে একজন জুনিয়র প্রেরণ করা হবে। কী আর করা। এক্সট্রা বিছানাটা বাইরে ফালাইয়া দিলাম।

=============================

স্পর্শ এর ছবি

আমি আইনবুড়ো।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।