গত বছরের মাঝামাঝি একদিন বাসে আমার স্যুটকেসটা হারিয়ে গেল। এর আগে ২ বছরে আরো ৩৫ × ২ = ৭০ বার একই রাস্তায় যাওয়া-আসা করেছি। এক দেশ ছেড়ে আরেক দেশে বাস ঢোকার নিয়মই হল, যে দেশ ছাড়ে সেটার ইমিগ্রেশানে শুধু পাসপোর্ট নিয়ে নামতে হয়, লাগেজ বাসে থাকে আর যে দেশে ঢুকছি সেটায় লাগেজসহ নামা। দুইখানেই বাস ১৫ মিনিট থামবেই। এরপর বাস ছাড়ার আগে একটা হেডকাউন্ট। এটা আমার মুখস্থ। কিন্তু সেদিন কেন জানি ইমিগ্রেশানের এস্কেলেটার দিয়ে নামতে নামতেই দেখি বাসটা আমাকে ফেলে চলে যাচ্ছে। আমি ভীষণ অবাক হয়ে গেলাম। বাংলাদেশী পাসপোর্ট বলে সেদিন নিয়মমাফিক হয়রানিতেও তো কোন সময় নষ্ট হয়নি! তারপরেও চলে গেল কেন? বহু চেষ্টা করেও সে স্যুটকেসের আর খোঁজ মিলল না। সবাই বলল, বাদ দে। ভুলে যা। তাই বাদ দিয়ে দিলাম স্যুটকেসে থাকা দেশ থেকে আনা কাচের চুড়িগুলোকে, ভুলে গেলাম কোন একবার দেশে গিয়ে আমার প্রিয় রঙ বলে এক বন্ধুর আনা কমলা রঙের শাড়িটাকেও।
গত মাসের এক ছুটির দিনে বহু দূর থেকে আসা আমার ছোটমামাকে নিয়ে খেতে গেলাম অচেনা এক রেস্তোরায়। বিকেলের চমৎকার বৃষ্টি শেষে অদ্ভুত এক সন্ধ্যার পরে খুব ছিমছাম রাত ছিল সেদিন। একলা প্রবাস জীবনে মন খুলে কথা বলার মানুষ আর পাওয়া যায় ক’টা ? তাই মামাকে পেয়ে আমার ভাল লাগাটা ছাপিয়ে গিয়েছিল সব। খাওয়া শেষে রেস্তোরা থেকে বের হতে হতে হঠাৎ বাঁধভাঙা আমার গল্প আর শেষই হচ্ছিল না। সেই ফাঁকে হুট করে দু’টো ছোকরা একটা মোটরবাইকে চেপে কখন যে আমার ব্যাগটা এক টানে নিয়ে গেল, সেটা বুঝতে আমার বেশ কয়েক সেকেন্ড লেগে গেল। এরপর পুলিশে রিপোর্ট করতে গিয়ে অনেক দিন পরে দেশের স্বাদ পেলাম আর অবাক বিস্ময়ে ভাবলাম, খামাখাই শুধু নিজের দেশের দোষটা দেখি! সবই এক। ব্যাগ ফিরে পাবার কোন আশা না দেখে আমার মামা আমাকে বলল, বাদ দে রে। ভুলে যা। তাই আমি বাদ দিলাম অসহায়ত্বকে, ভুলে গেলাম মানিব্যাগে থাকা আমার মায়ের পাসপোর্ট সাইজ ছবিটাকে।
গতকাল অন্য দিনের মতই একটা ব্যস্ত দিন ছিল অফিসে। খুব সাদামাটা। নিত্যদিনের মতই কিছু এলোমেলো কাজ আর আবোলতাবোল মিটিং। নিজের কিউবিকাল ছেড়ে একবার এদিকে আবার সেদিকে দৌড়াদৌড়ি। এর মাঝে আধা ঘন্টার মধ্যে নতুন কেনা মোবাইল ফোনটা আমার টেবিলের উপর থেকে উধাও হয়ে গেল। (আগের প্রিয় সেটটা আমাকে শেষ সঙ্গ দিয়েছিল গত মাসের কোন এক সুন্দর রাতে ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখার আগ পর্যন্ত।) কিন্তু ব্যাপারটা সেখানেই শেষ হল না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে গিয়ে দেখা গেল তদন্তের মূল লক্ষ্যে আছে আমি আদৌ ফোনটা টেবিলের উপরে রেখেই যাইনি সেটা প্রমাণের আপ্রাণ চেষ্টা। ভাবি, খুব শক্ত ‘নিরাপত্তা’ আর সিকিউরিটি ক্যামেরার দৃষ্টিকে ফাঁকি দিয়ে কে জানি এখন আমার ফোনটার টাচ স্ক্রীনে আঙুল বুলাচ্ছে। আমাকে আবারো সবাই এসে বলল, বাদ দাও, ভুলে যাও। আমি বাদ দিলাম আরো একবার কষ্ট করে জমানো প্রিয় কিছু সংখ্যাকে, ভুলে গেলাম অফিসে কাজ করার একটা সুস্হ পরিবেশ।
এইসব নানা ঘটনায় অবাক হয়ে ভাবি, আর কত কিছু বাদ দিতে হবে সামনে? আর কত ভুলে যাওয়া? দেশকে বাদ দিয়ে এসেছি সেই কোন কালে, ভুলেই গেছি বৃষ্টিতে ভেজা আর যখন-তখন ফুচকা খাওয়া। অনেক কষ্টে বাদ দিয়েছি মায়ের সাথে নানা ছোটখাট কারণে কথা কাটাকাটি, তার চেয়েও বেশি কষ্টে ভুলে গেছি মা’কে জড়িয়ে ধরে থাকার আনন্দের তীব্রতা। ক্যাফেটেরিয়ার সামনে প্রিয় বন্ধুদের সাথে আড্ডার কথা তো ভুলে গেছি সেই কবেই! আর পহেলা বৈশাখে আর্ট কলেজের রঙিন মুখোশের কথা না হয় বাদই দিলাম! সেই কি যথেষ্ট ছিল না? এরপরে আরেক দেশকে আপন করে নিতে না নিতেই বাদ দিলাম পথের সাথী ৩৩ আর ১৮৩ নাম্বার বাস দু’টোকে, ভুলে গেলাম আমার মতই উল্টাপাল্টা আরো ক’জনকে। আর কত? ভাবি, এরকম ভুলে যেতে যেতে কোন একদিন ঠিক পুরোপুরি শূন্যে পৌছে যাব, যেদিন বাদ দেয়ার মত আর কিচ্ছু থাকবে না।
এটা লিখেছিলাম গত সপ্তাহের শুক্রবারে মনে হয়।
সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা।
মন্তব্য
কি আর করা,বাদ দেন তো সব!!
শুভ নববর্ষ
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- লোকজন সব বুড়া হয়ে গেলো রে!
তুই মাসে তিনবারের সামান্য কিছু কম বার ভ্রমন করতিস, এইটা ক্যামনে এট্টু খুইলা ক'তো! বাস যখন গেলোগা, বাসের পিছে দৌড় দিলিনা ক্যান বিটি? মোটরবাইকের পিছে দৌড়াইয়া সুবিধা করতে পারতিনা, তার লাইগা এইটা ছাড় দিলাম, কিন্তু অফিসের ঘটনাটা! কই গেলো তোল হুং-কুং-বুকভা-কুংফু! সামনে যারে পাইতি তারে ধইরাই মাথার পিছ বরাবর কয়েকটা গাট্টা মারলেই বাইরাইয়া যাইতো ক্যাডা তোর মোবাইল সরাইছে! নাইলে একে একে তোর বস পর্যন্ত গাট্টা মারতে থাকতি, এক সময় না এক সময় আইসা তুই ঘাতকরে পাইতিসই।
বৈশাখের সন্ধিক্ষণে দেশের কথা চিন্তা কইরা লাভ নাই। ঐ জিনিষ সারা পৃথিবীতে একটা জায়গাতেই হয়। ক্যাকো, ট্যাঁটো কইরা কী ফল হইবো বল। তার চাইতে হয় দেশে যাগা নাইলে এইখানেই সন্দেশ বানা, নিজে খা আর কিছু জার্মানীতে পাঠায়া দে। দোয়া করুম নে। অনাহারীর দোয়া কিন্তু কাজে লাগে, এইটা ভুলিস না!
নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোদের।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তুই যে কী কস্ আর না কস্!
কেমন আছিস আজকাল? বহুতদিন কথা হয় না !
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
স্মৃতির গায়ে ঝুল জমে
ভুলের পরে ভুল জমে
বুকের কোথাও কষ্টের বাস
তাতেও বুঝি ধুল জমে...
অচল আনির সচল ছন্দে তো পুরো হতবাক হয়ে গেলাম!!
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আমিও হতবাক হয়ে গেছি ভাই... ছন্দে যার অদ্ভূত দখল তার মুখে এই কথা!!! তাইলে তো এখন থেকে আপনি স্বপ্নাহতবাক... ঃ)
অচল আনিকে নিয়ে আর কী বলব! সিরিয়াসলি, তুই যদি অতি সত্বর ব্লগানো না শুরু করিস তাইলে তোর লেখা কবিতাগুলা কিন্তু আমার ব্লগে দিয়ে দেব!
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
হা হা হা। আমি আপনার কাছ থেকে মোটেও প্রতিমন্তব্য আশা করিনি।
সেই অর্থে স্বপ্নাহত শতভাগ হতবাক হয়ে গেছে!!
আর আপনার চার লাইন পড়ে সিরিয়াসলি ভাল্লাগছে।মাশীদ আপুও তো বললো।তো আর দেরি কিসের?
অচল আনির কলম শিগগির সচল হয়ে উঠুক...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
নামকরন ও আপনার অনুভূতির সাথে ছবিটার আত্বীকরন দারুন! এই ছবির ক্রিয়্যাটিভ ভিজুয়ালাইজার আপনি নাকি?
মূল ছবিটা এখানে আছে।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
হলুদিয়া পাখিটাকে দারুন ছবি তুলে তো! এই মেয়ে নির্ঘাত ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে চাকরীর জন্য এপ্লাই করতে পারে এখনি। প্রোফাইলে গিয়ে দেখলাম দু'টি মাত্র ইনফরমেশন দেয়া 'I'm Female and Taken'! যার মানে, তিনি নারী আর বিবাহিত...হা হা হা...মজা পাইলাম।
হা হা হা!
আমিও মজা পাইলাম!
প্রোফাইল যে কোন আমলে আপলোড করসিলাম কে জানে!
ওই সাইটে চক্কর দেবার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
খাইছে মোরে! আপনি আসলেই ভালো ছবি তোলেন! বর-বউ দু'জনেই দেখি দারুন সৃষ্টিশীল!......Cheers আর শুভকামনা রইলো।
হি হি হি!
থ্যাংকু! থ্যাংকু!
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
মাশীদ বেশ লাগল লেখাটা। নিয়মিত লিখিস না কেন?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
থ্যাংকস্ সুমন। নিয়মিত লিখতে ইচ্ছা করে কিন্তু টপিক বা টাইম কোনটাই পাই না। তুই কেমন আছিস?
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
আমার চলিতেছে একরকম। এক শহর ছেড়ে অন্য শহরে আসলাম। বিরাট ধাক্কা। সামলাতে সময় লাগছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
কী আর করবি...বাদ দে!
কোন শহরে এখন?
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
আপনার শূণ্যতত্ত্বে একটু যোগ করি। একটা মধ্যযুগীয় কাব্য,
''শূণ্যময় কর তার
শূণ্যে বাঁধা ঘর
শূণ্যে ওঠে শব্দ
মেলে শূণ্যের ভেতর।''
ছবিটাও সুন্দর, মেলাঙ্কলিক
..........................................................................................
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
বাহ্!
মেলাঙ্কলি শব্দটা কেন যেন খুব টানে মাঝেমাঝেই।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
কারণ ওখানে ফিরতে হয়, আত্মার অন্ধকারে মানুষ বিষন্ন।
.................................................................................
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
শুণ্যপ্রাণ কাঁদে সদা প্রাণেশ্বর
ইহা সত্য। তবে আরো সত্য প্রাণের প্রবাহ।
শুভ নববর্ষ।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
ওরে মনা, প্রাণ ও প্রাণেশ্বর ছাড়াও আরো কিছু দেবতা আছে, বিষ-অন্নই যার প্রসাদ।
;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
ওরে মনা, প্রাণ ও প্রাণেশ্বর ছাড়াও আরো কিছু দেবতা আছে, বিষ-অন্নই যার প্রসাদ।
;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;;
মনে হয় তবু স্বপ্ন থেকে জেগে
মানুষের মুখচ্ছবি দেখি বাতি জ্বেলে
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
মাশীদ আপু,
অফটপিকে একটা কথা বলি।আপনার ছড়া খুব বেশি পড়ার সৌভাগ্য হয়নি।যাও দুয়েকটা পড়েছি ওগুলো পড়েই পুরা ফানা হয়ে গেসি।কিন্তু আপনি ছড়া ব্লগে দেবার ব্যাপারে বড় বেশি কিপটেমি করেন।নতুন বছরে এই ব্যাপারটাতেও উদার হোন সেই কামনা করছি।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
শুভ নববর্ষ। উল্টোস্রোত শুরু হোক। এখন থেকে ভালো ভালো সব ঘটনা ঘটতে শুরু করুক। তোর বাসের সেই সুটকেসে ভরে হয়তো কোন মালে বাঞ্চোৎ একদিন তোর হাতব্যাগটা ফিরিয়ে দিয়ে যাবে। অফিসে একদিন টয়লেটে গিয়ে কমোডের ওপর গিফট ড়্যাপ করা পাবি ফোনটাকে। আশাবাদী হ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আপনার নামটা যেন কী?
মনে আছে না সেটাও ভুলে গেছেন?
খুব ভালো লাগল লেখাটা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ভীষন ভালো লাগলো।
লেখা এবং ছবি দুটোই।
এর আগে লুপ এ তোলা ছবিটা দেখেও ভীষন মুগ্ধ হয়েছিলাম। বলা হয়নি। ওটাও কি আপনার তোলা?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ছবিটা অসাধারণ। অনেকক্ষণ তাকিয়ে দেখতে হয়। ফ্লিকারে দেখে আরো ভালো লাগলো।
'যাক যা গেছে তা যাক'। মন খারাপ করার দরকার নেই। আমার শুধু নালিশ, লেখায় এই মেয়েটার এতো আলস্য কেন?
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
লেখাটা পড়ে কেন যেন খুব মন কেমন করছে।মাশীদ আপু আমার বাসায় যেতে ইচ্ছা করে শুধু।তোমাকে কতদিন কমলা শাড়িতে দেখিনা! আমি একটাও শাড়ি আনি নাই।শাড়ি পরতে ইচ্ছা করে।আর কাঁচের চুড়ি।
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
নতুন মন্তব্য করুন