প্রথম আলোতে জেমসের হিন্দি Gangster সিনেমায় গান গাওয়ার খবর পড়েছিলাম অনেকদিন আগে। কলকাতার Krosswindz ব্যান্ডের 'পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে' গানটার সুর হুবুহু নকল করা হলেও গানটা বেশ জোশ হয়েছে । কোন একটা website এ অবশ্য দেখলাম যে ওরা নাকি অনুমতি দিয়েছে...জানিনা সত্যি কিনা। যাই হোক, জেমস ভাইজান কঠিন গেয়েছেন। আজকে হঠাৎ করে youtube.com এ গানটার ভিডিও পেয়ে গেলাম। বেশ ভাল। নিচে সেটার ঠিকানা দিয়ে দিলাম।
[বুয়েটের মেক্যানিকাল ডিপার্টমেন্টে যখন পড়তাম তখন অজস্র ক্লাস, ক্লাসটেস্ট, সেশনাল (ল্যাব), কুইজ, PL আর ফাইনাল পরীক্ষার সাথে সাথে পেয়েছিলাম কিছু অসাধারণ বন্ধু। তাদের মধ্যে দু'জন সৌরভ আর সুবর্ণা। এককালে আমার লেখা একটা নবীনবরণের ছড়া ওরা প্রতি নবীনবরণে আবৃত্তি করত। এ বছর 'মেক্যানিকাল ফেস্টিভাল' এর জন্য ওদের কথা ভেবে জুনিয়রদের ('01 ব্যাচের প্রতনু আর সাগরের) অনুরোধে লিখেছিলাম এ ছড়াটা। বিশেষ কারণে ওদের এটা পড়া হয়নি, পড়েছে 4র্থ বর্ষের রাসেল ও টিনা। এখান
ফাঁকি মারা
জীবন আমার ছন্নছাড়া
যাচ্ছে কেটে
গোলকধাঁধায় হেঁটে হেঁটে
একই পথে
চলছি আমি নানান মতে
এই আছি বেশ
কোথায় শুরু কোথায় বা শেষ
কাজটা রেখে
মন শুধু যায় স্বপ্ন দেখে
কল্পনা মোর
সকাল দুপুর রাত্রি বিভোর
আরেকটা দিন
হলেই আবার স্বপ্ন রঙিন
আসা-যাওয়া
একটা নতুন বন্ধু পাওয়া
গল্প বলা
একই সাথে জীবন চলা
মেঘলা দিনে
রঙিন ছাতা দেয় সে কিনে
এমনি ভাবে
হঠাৎ আমার মন মাতাবে
কাজের ফাঁকে
মনের মাঝে লুক
[অনেকের দেখাদেখি আমিও আমার খুব প্রিয় একটি গানের কথা এখানে তুলে দিলাম।]
Hand In My Pocket
- From the album 'Jagged Little Pill' by Alanis Morissette
I'm broke but I'm happy
I'm poor but I'm kind
I'm short but I'm healthy, yeah
I'm high but I'm grounded
I'm sane but I'm overwhelmed
I'm lost but I'm hopeful baby
What it all comes down to
Is that everything's gonna be fine fine fine
I've got one hand in my pocket
An
সিঙ্গাপুরে এসেছি গত বছরের একদম শুরুতে। National University of Singapore এ। আসার পরপরই খুব মন খারাপ ছিল। মাকে ছেড়ে আসা, অপুকে ছেড়ে আসা (তাও আবার আসার আগে কুৎসিত ঝগড়া করে এসেছি), ঢাকার অসংখ্য বন্ধুকে ছেড়ে...বিশেষ করে বহুদিন ফুচকা খাওয়া যাবে না এই দুঃখে দিন খুবই খারাপ ভাবে কাটা শুরু হল। সারাক্ষণই দেখি খারাপ লাগে। কিছুতেই মন ভাল হয় না। কবে আবার দেশে যাব - চিন্তাভাবনা মোটামুটি এই এক ট্র্যাকে আটকে গেল।
যাই হোক, আসার প্রথম সপ্তাহেই নবীনদের জন্য এ
[এই পোস্টটি বয়াতী আবদুর রহমানের জনপ্রিয় গান 'মন আমার দেহঘড়ি'র সুরে সুরে পড়ুন। শিম্পুকে নিয়ে গদ্য হল, পদ্য হল, এমন কি sci-fi-ও হল আর একটা গান হবে না!]
মন তাহার ভীষণ পাজী, দেখলাম আজি
এক শিম্পাঞ্জী খাড়াইয়াছে
একখান টুপি ডোরা, আর ব্যাট-ছোরা
সাহস তাহার বাড়াইয়াছে।
ধর্মের বাণী দিয়া শিম্পু পাবলিকের মন ভোলায়
তারে ধরা কঠিন কেমন কইতে পারে র্যাব-ঠোলায়
দেখলে কোন প্রগতিশীল
ডরে কাঁপে শিম্পাঞ্জীর দিল
বেসবল ব্যাট দিয়া এক বাড়ি দেয়া
[তীর্থক ভাই-এর 'খেলা' পোস্টে অংশ নিয়ে এ ছড়াটা কমেন্ট হিসেবে দিয়েছিলাম। ভাইয়া বলায় আর আপাতত নতুন কিছু মাথায় না আসায় এটা নিজের ব্লগেও দিয়ে দিলাম।]
নারী
কেউ শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার, কেউ করি ডাক্তারী
যে কোন কাজ ধরলে পরে শেষটা দেখেই ছাড়ি
রাঁধতে পারি মাছ-মাংস, বাহারী তরকারি
কোন খেলায় অংশ নিলে কখখোনো না হারি
মিলেমিশে থাকাই স্বভাব, চাই না দিতে আড়ি
হুট করে কেউ ভয় দেখালে খামচে দিতেও পারি
অংক কষা, কাব্য লেখা - নয় কোন ব্যাপার-ই
সমান
গত সেমেস্টোরে ফ্ল্যাটমেট ছিল 4 জন চাইনিজ মেয়ে। একজন হংকং-এর, আমার রুমমেট শ্যারন। বাকি 3 জন চায়নার - হান ইউয়ান, গু ইং আর হং পাং। আমরা 5 জন মিলে পুরো সেমেস্টার জুড়েই অনেক মজা করেছি। homesickness কি প্রায় টেরই পাইনি। কিন্তু আমাদের এই ডরম টা অফ ক্যাম্পাস বলে অনেকেই এক সেমেস্টার থেকেই uni র কাছে বাসা নেয়। আমার 4 বন্ধুর দু'জনের বেলায়ও তাই হল। হান ইউয়ান আর গু ইং বছর শেষে বাসা ছেড়ে দিল। আমি গেলাম দেশে বেড়াতে। ফিরে এসে ওদেরকে বেশ মিস করা শুরু করলাম। একেক
ক্ষমা
এ কটা দিন কাজের চাপে একটু ছিলাম বিজি
ঝুট-ঝামেলা লেগেই থাকে প্রায়ই -
সেসব নিয়ে এই প্রবাসে ক্লান্ত আমি খুবই
তোমার কথা হয়নি ভাবা তাই।
এই পৃথিবীর দুইটি দেশে দুইটি শহর আছে
সেথায় আছে একলা দুটো ঘর -
নাম না জানা সেই দুটো ঘর যায় না পাওয়া খুঁজে
গুগল আর্থে সার্চ দেয়ারই পর।
তোমার আমার মতন এমন নাম না জানা কত
ব্যস্ত কাজে অচেনা সব খানে -
জীবন তাদের ভীষণ রকম অন্যভাবে কাটে
সময় তাদের অন্য নিয়ম মানে।
হয়ত তারাও কাজের চাপে এই আমারই মত
তোমার মতই কাউকে হঠাৎ ভোলে -
কিন্তু জানো মনের মাঝে কেবল তুমিই আসো
রাত পেরিয়ে আবার সকাল হলে।
এ কটা দিন কাজের চাপে ব্যস্ত ছিলাম বলে
ফোন করলেই বলতে হত 'বাই' -
এই পুরো সপ্তাহ খুব খারাপ যাচ্ছে। আমি মহা ফাঁকিবাজ বলে কাজের অবস্থা ব্যাড়াছ্যাড়া! তাই এই সপ্তাহ টানা সুপারভাইজারদের ঝাড়ির উপরে আছি। একটাই ভাল ব্যাপার হচ্ছে আমার নতুন ল্যাপটপ হাতে আসা। একটা ট্যাবলেট ল্যাপটপের শখ ছিল বহুদিনের। দাম বেশি বলে কখনো কিনতে পারব ভাবিনি। এখানের ইউনিভার্সিটিতে ল্যাপটপ কেনার একটা লোনের স্কিম আছে। হঠাৎ দেখি নানা ল্যাপটপের সাথে ফুজিৎসুর এই ট্যাবলেটেরও খুব ভাল অফার। তাই দেরী না করে অর্ডার দিলাম। সময়ের অভাবে এখনো ঠিকমতো সবকিছু চ