২০০৯ সালের স্বাধীনতা দিবসে এসে স্বপ্ন, সম্ভাবনা, প্রত্যাশা এইসব বিশেষণগুলেকে অভিধানের যাদুঘরে রেখে খুব সম্ভব বাস্তবতার নির্মোহ বিশ্বেষণ সবচেয়ে জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধীদের তৎপরতা ও প্রতিক্রিয়াশীলতা ৩৮ বছরে একটি দিন একটি মুহূর্ত পিছু ছাড়েনি বাংলাদেশের। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে একদিকে সামলাতে হয়েছে একটি শিশু প্রশাসনের দুর্বলতা অন্যদিকে স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শক্তির অসহযোগিতা এবং আন্তর্জাতিক দাদাগিরির গোয়েন্দা ষঢ়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর কৃষিনির্ভর সুষম সমাজের স্বপ্নটিকে পূঁজিবাদী বিশ্ব ভয় পেয়েছে দণি অ্যামেরিকার মতো দণি এশিয়ার আরেকজন ‘কাস্ত্রো’ তাদের চোখে ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। আবার কতিপয় মুক্তিযোদ্ধার মুক্তিযুদ্ধের ফসল ঘরে তোলার তাড়াহুড়ার দায়ভার কাঁধে ‘চোরের খনি’ নিয়ে বিব্রত বাঁধাগ্রস্থ হয়েছে বঙ্গবন্ধু প্রশাসন। একজন আপাদমস্তক দেশপ্রেমিককে সরিয়ে না দিলে বাংলাদেশ পূঁজিবাদের জন্য দণিএশীয় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে, সূতরাং সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্রকারী এবং দেশীয় দোসরদের সক্রিয় অংশগ্রহণে জাতির জনককে হত্যা।
সেনাশাসক জিয়াউর রহমান জন ও সামরিক প্রশাসনে চেইন অফ কমান্ড ফিরিয়ে আনলেও রাজনীতিতে রাজাকার পুনর্বাসন বাংলাদেশের ভবিষ্যত যাত্রার ঝুঁকিকে ক্রমশঃ বাড়িয়ে তোলে। মুক্তিযোদ্ধা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই ভুলটি করে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির সুনজরে থাকলেও তার কৃষি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ার এজেন্ডার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর কৃষিদর্শনের ধারাবাহিকতা আন্তর্জাতিক মহলকে বিরক্ত করে। নব্য স্বাধীন দেশটির আত্মনির্ভর উন্নয়ন কৌশল অর্জনের চেয়ে তাকে ভিামুখী করে রাখার মোড়লভাবনা জিয়াকেও সরিয়ে ফেলার ত্রে প্রস্তুত করে। অর্থাৎ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হতে গেলে দেশপ্রেমিক হওয়া যাবে না, তাঁবেদার হতে হবে। এই সময় ক্যু-পাল্টা ক্যু, মুক্তিযোদ্ধা সামরিক কর্মকর্তা হত্যা, বাংলাদেশে স্প্যানীশ ট্রাজেডীর কালো পরিস্থিতি তেরী করে।
জিয়া হত্যাকান্ডের পর বছর না যেতেই সেনাশাসক এরশাদ মতা নিলেন পূঁজিবাদী বিশ্বের ফ্যাশনে নানা দেশে বসানো সেনাশাসকদের মডেলে। উর্দি দিয়ে গণতন্ত্র ঠেকানো এবং সামরিক প্রচ্ছায়ার গণতন্ত্র ফ্যাশন প্যারেড চলতে থাকে বাংলাদেশে। পূঁজিবাদী বিশ্বের দয়াদণিায় বাইরে থেকে চকচক রতে থাকে বাংলাদেশ। আফঘানিস্তানে রাশিয়ার বিরুদ্ধে তালিবান তৈরীর প্রজেক্ট প্রোফাইলের অনুকরণে ইসলামকে রাষ্ট্র ধর্ম করে ভবিষ্যত জঙ্গীতৎপরতার প্রস্তুতি চলতে থাকে। মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে ইসলাম চর্চার জন্য ঘটা করে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণার পেছনে ধর্মীয় অনুভূতির চেয়ে রাজনৈতিক অভিলাষ বেশী কজ করেছে সেটা এরিমাঝে প্রমাণিত। এরশাদ উন্নয়ণের রসট্রো মডেলের দেবশিশু হিসেবে গ্রামাঞ্চলে বেশ কিছু রাস্তা ঘাট দালান কোঠা বানিয়ে ভবিষ্যত রাজনীতিতে সাফল্যের যে চারাগাছ পুঁতেছিলেন তা আজ বুড়োবট। তিনি এখনো আছেন কবি, রাজনীতিবিদ এবং বড় ভাই হিসেবে।
এরশাদ বিরোধী সংগ্রামে জননেত্রী এবং আপোষহীননেত্রী স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে নেয়ায় রাজনীতিতে তাদের চুড়ান্ত পুনর্বাসন ঘটে যায়। নব্বুই এর গণঅভ্যুত্থান বাংলদেশকে প্রথম গণতন্ত্রের ট্রেনে চড়িয়ে দেয়। মুক্তিযুদ্ধের পরে সেটা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন্ গনতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ৯১ এর বিএনপি সরকার এবং ৯৬ এর আওয়ামীলীগ সরকার এই দুই মতাকাল বাংলাদেশের গণতন্ত্রের সবচেয়ে উজ্জ্বল সময় হলেও বিরোধী দল হিসেবে আওয়ামীলীগ এবং বিএনপি ব্যর্থ হয় গণতন্ত্রের অনুসারী হতে।
এরপর বাংলাদেশের গণতন্ত্র হয়ে ওঠে মতামুখী। সংসদ অকার্যকর হয়ে পড়ে। আওয়াামীলীগ এবং বিএনপির এই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার মাঝ দিয়ে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন এবং জঙ্গীতৎপরতার অশুভ বিকাশ ঘটে। আন্তর্জাতিক চক্রের বাংলাদেশকে অকার্যকর দেখিয়ে দাদাগিরির সুযোগ বাড়তে থাকে।
রাজনৈতিক নেতৃত্বের অপরিনামদর্শী লুন্ঠন, মতাপাকা করার অবাস্তব ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুযোগে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। খাদ্য নিরাপত্তা, আইনের শাসন, শিা-স্বাস্থ্য, মানবাধিকার এইসব জনগুরুত্বপূর্ন এজেন্ডা গুলোকে বিকশিত হতে না দেয়ায় ৩৮ বছর বয়সেও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো অবহেলিত প্রতিবন্ধী শিশুর মত রয়ে যায়।
জিয়া আওয়ামীলীগের বিপরীতে বিএনপি এবং সেনাবাহিনীর নতুন দু’টো প তৈরী করলেও এরশাদ সেনাবাহিনীকে চিরস্থায়ী তৃতীয়প হিসেবে লালন করতে থাকেন।
কিন্তু জাতিসংঘ মিশনের বাড়তি উপার্জনের প্রত্যাশায় সেনাবাহিনী আপাততঃ রাজনীতিতে নাক গলানোর আউটডেটেড অনুশীলন থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে। ২০০১ এর বিএনপি-জামাত সরকার লুন্ঠন, জঙ্গিবাদ এবং মতা পাকা করার মরিয়া ইঁদুর দৌঁড়ের মাঝ দিয়ে ওয়ান ইলেভেন সরকারকে জনসমর্থন এনে দেয়। গণতন্ত্র এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব মুছে দেবার আন্তর্জাতিক প্রেসক্রিপশন ‘ মাইনাস টু’ জাতীয় হাস্যকর ফর্মূলা জাতির জীবন থেকে দু’বছর নষ্ট করে। বানরের তৈলাক্ত বাঁশে ওঠার পরিকল্পনা বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকল্পনার নিয়তি হয়। ব্যক্তি নির্ভর রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রকে অসাড় করে ফেলে, মুখচেনা ব্যর্থ বাম নেতারা সর্বহারা চরমপন্থী সন্ত্রাসী তৈরী করে। আর জঙ্গীবাদ আদরে পৃষ্টপোষকতায় তালিবান বাংলাাদেশের ঝুঁকি চিরস্থায়ী করে । বিএনপি জঙ্গীবাদকে প শক্তি ভেবে খুশী থাকে। আওয়ামী লীগ জঙ্গীবাদকে ব্যর্থতা ঢাকার অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করতে থাকে।
৩৮ বছরে ‘দেশপ্রেম’ এবং ‘বাংলাদেশ পন্থী’ গুণগুলোকে শক্তিহীন প্রান্তিক মানুষের দায়িত্ব হিসেবে তৈরী করে। কারণ রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে ‘মতা’র চেয়ে আর লোভনীয় কোন বিকল্প নেই যেন আপাততঃ।
৩৮ বছরের এলোমেলো ধারাবাহিকতাহীন ও দায়িত্বজ্ঞানহীন রাজনীতি, কালোব্যবসায়ী, কুরাজনীতিক ও সন্ত্রাসীচক্রের একটি সর্বদলীয় দুষ্টচক্র তৈরী করেছে মেক্সিকোর মাফিয়া আদলে যারা দরিদ্র শ্রেণীহীন বিডিআর জওয়ানদের শ্রেণীসংগ্রাম, জঙ্গীবাদ আর কালোটাকার প্যাকেজ বিদ্রোহের’ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে দেশীয় অনুচর দোসর বা নব্য রাজাকার হিসেবে সক্রিয়। গণতন্ত্রের চেয়ে ষড়যন্ত্রের শক্তি বেশী এই দম্ভ ২/২৫ পিলখানা ট্র্যাজেডীর পেছনের মন্ত্র সেটা পরিস্কার হতে থাকে। বিডিআর জওয়ানদের শোষণ বঞ্চনার কথাগুলো সত্য। কিন্তু ২/২৫ পিলখানা সেনা গণ হত্যা সেই সত্যকে ব্যবহার করে একটি বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র সেটা সূর্যালোকের মত স্পষ্ট। বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষের সেনা শাসনের তিক্ত অভিজ্ঞতা এবং সেনাবাজেটের চিরন্তন বৈষম্য এই পিলখানা ঘটনার জনসমর্থন তৈরী করবে এরকম একটি হাইপোথিসিস ব্যর্থ হয়েছে জনমানুষের দেশপ্রেমের শক্তিতে। ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভাইকে ব্যবহার করে যদিও ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো মাকড়সা গর্তে লুকিয়ে, কিন্তু সত্যের শক্তি সবচেয়ে বেশী এই বিশ্বাস এখনো দেশবাসীকে আশান্বিত করে।
৩৮ বছরের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যর্থতা, তীব্র রাজনৈতিক মেরুকরণ বাংলাদেশকে আওয়ামীলীগ এবং বিএনপি এই দুই গোত্রে বিভাজিত করেছে। টু-পার্টি সিস্টেমে এ রকম বিভাজনের দৃষ্টান্ত অন্য কোন দেশে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এই ৩৮ বছরে নেতৃত্বের দুর্বলতা, অদতা ও পেশাদারিত্বের অভাব একজন ছদ্ম ভবিষ্যত দ্রষ্টার ‘তলা বিহীন ঝুড়ির’ হাইপোথিসিস বা পরিকল্পনাকে সফল প্রমাণে এখনো মরিয়া।
রাষ্ট্রযন্ত্রের তীব্র অসহযোগিতার মধ্যেও দেশপ্রেমিক শ্রমিকেরা প্রবাসী আয় দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে বাংলাদেশকে। আবহমানকাল ধরে সেচ সার বীজ বিদ্যুতের অনিশ্চয়তার মধ্যেও কৃষকেরা পাহারা দিচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তা, বেসরকারী উদ্যোক্তাদের শ্রমে ও ঘামে বেসরকারী খাত বিকোশিত হয়েছে কষ্টে-সৃষ্টে। শিতি দেশপ্রেমিক নতুন একটি প্রজন্ম একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মত বাংলাদেশ ভাবনায় ঋজু এবং লড়াকু।
মতা কাঠামোর বাইরের এইসব ছোট খাটো মানুষেরা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের গাড়ীটিকে ঠেলে ঠেলে চালাচ্ছে। অন্ততঃ নির্বাচন এলে একবার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে ব্যর্থ সরকার বদলে দিচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ‘মতা’ নয় ‘দায়িত্ব’ গ্রহণকারী নতুন সরকারকে সম্ভবত ভাবতে হবে নতুন করে, আওয়ামীলীগ সরকার নয়, লুণ্ঠনের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আর চলবে না তাই রাজনীতি ও গণতন্ত্র পুণর্ভাবনার সময় এখন।
পিলখানা সেনাগণহত্যার জাতীয় ট্র্যাজেডী সম্ভবতঃ গণতন্ত্র এবং জাগরণের চুড়ান্ত প্রতীক হিসেবে দাঁড়িযে গেলো। জাতিকে বিভাজিত না করে ঐক্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবার দায়িত্ব এবার রাজনৈতিক নেতৃত্বের। এবার জনপ্রশাসন বা সেনা প্রশাসনকে নিরপেভাবে কাজ করতে দিতে শিখতে হবে।
শিা, খাদ্য, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থান এসব নিয়ে ছিনিমিনি খেলা রাষ্ট্রকে প্রতিবন্ধী করে রাখে, রাষ্ট্র এবং জনগনকে নিজভূমে পরবাসী করে। ‘বঙ্গোপসাগর সাঁতরে আন্দামান’ অধিকার বঞ্চিত দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষের অবৈধ অভিবাসী হবার মরিয়া প্রচেষ্টা বাংলাদেশের মানচিত্রটিকে বেদনাহত করে।
রাজনৈতিক নেতৃত্ব জনপ্রতিনিধি। জনগণের অভিভাবক। বাংলাদেশ নামের যুবকটি আওয়ামীলীগ-বিএনপি পিতা মাতা বা মাতা পিতার ঝগড়া মারামারিতে মানসিক বৈকল্যের শিকার হতে চলেছে।
মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের বাংলাদেশ চেতনার আলো সামনে নিয়ে যাবার জন্য নতুন একটি দেশপ্রেমিক প্রজন্ম দতা এবং পেশাদারিত্বের সঙ্গে প্রস্তুত। বাংলাদেশের ৩৮তম জন্মদিনে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের শ্রদ্ধেয় অভিভাবকদের কাছে অনুরোধ
দোহাই চুপ কর, দেশটারে ভালবাসিবারে দে একবার।
মন্তব্য
তাহলে তো দেখা যাচ্ছে আমদের আসল সব দোষ আন্তর্জাতিক মহলের।
আমার ধারণা তে জিয়াউর রহমানের খাল কাটা বঙ্গবন্ধুর কৃষিদর্শন ছিল না, তা তার সমসাময়িক মিসরিয় সামরীক জান্তা আনোয়ার সাদাতের চাতুরির অনুকরণ ছিল। সাদাত তার মতই প্রাসাদে ঠান্ডা ঘরে বসে ঠান্ডা মাথায় তার বিরোধীদের একে একে সরিয়ে দিতেন এবং পরক্ষনেই হেলিকপ্টারে চড়ে গ্রামে যেতেন খাল কাটতে। সাদাতের রাজনীতি ছিল আরব পরিবেষ্টিত হয়ে আরব বিরোধী রাজনীতি করে পশ্চিমাদের কৃপা আর ভিক্ষা কুড়ানো আর জিয়াউর রহমানের রাজনীতি ছিল ভারত এবং বাম বিরোধিতা করে পাকিস্তান এবং আরবদের কৃপা আর ভিক্ষা কুড়ানো। দয়া করে এর সাথে বঙ্গবন্ধুর দর্শনের ঘেঁট পাকাবেন না। সাদাত এবং জিয়ার মৃত্যুও একই ভাবে হয়েছে, তাদেরই অভ্যন্তরীন শত্রুদের দ্বারা যাদের তারা টুঁ শব্দ করতে দিতনে না। এই দুজনই ছিলেন সর্পের মত শীতল এবং টাইরান্ট, নিজ স্বার্থে শুধু রাজাকার পুনর্বাসন কেন, যা কিছু প্রয়োজন তাই তারা করতে পারতেন। স্বাধীনতা, জয় বাংলা, মুক্তিযুদ্ধ এ সব শব্দই তো জিয়া বাংলাভাষা থেকে উঠিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। ধরাপড়া দশট্রাক অস্ত্র তার উত্তসুরীদের সেই লিগ্যাসিরই প্রমান নয়?
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
+++++++++++++++++++++++++++++
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই এই পাপীর, তবে বিশ্বাস করি এই আমি বিশ্বাসীদেরই প্রার্থনার ফসল
'জাতির জনক' কীভাবে হয়, বলবেন কি?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
নতুন মন্তব্য করুন