রাজনীতি সেই যাদু দোলনা যা একজন জনপ্রিয় নেতাকে মুহূর্তেই ফুলবৃষ্টি থেকে কাঁটার লু হাওয়ায় নিয়ে যেতে পারে।এই মুহূর্তে তারেক রহমান একজন খলনায়ক বাংলাদেশের পরাজিত মেঘদলের চোখে।
তারেক রহমানকে একবার দেখেছি। বঙ্গভবনে ২০০১ সালে।সফল তারেক দলকে ব্রুট মেজরিটি এনে দেবার পর একজন পরিণত কিং মেকারের ভূমিকায়। এতো অল্প বয়েসে তারেক টিভি সাংবাদিককে বলছেন,আমি তো বিএনপির কোন বড় পদে নেই, দেশের একজন সাধারণ নাগরিক।
তারেক একটু চেষ্টা করলেই ঐ সন্ধ্যার কথা মনে করতে পারবেন।
তারেক সম্পর্কে বাংলাদেশ বেতারের দাপুটে আধিকারিক শামীম আপার কাছ থেকে জেনেছিলাম।শামীম আপার সঙ্গে তারেক,স্কুল ব্রডকাস্ট প্রোগ্রামের সেতু-শিশির আর পরে সহকর্মী হিসেবে আমি, এই চারজন মানুষের গভীর সম্পর্ক। বিএনপিকে তিনি পছন্দ করেন,কিন্তু বিএনপি থেকে পাঁচ পয়সা নিতে যাননা,আমার মুক্তিযুদ্ধমুখী অসাম্প্রদায়িক ভাবনাকে তিনি আমার পাশের ডেস্কে বসে উতসাহিত করেছেন, সংগীত বিভাগে রবীন্দ্র সংগীত বন্ধের জাসাস ততপরতাকে রুখে দিয়েছেন ঋজুতার সঙ্গে।
শামীম আপার কোন বায়োলজিক্যাল সন্তান নেই। তারেক এবং স্কুল ব্রডকাস্টের শিশুরাই ছিল তার একমাত্র আশ্রয়। তার সেই ক্ষুদে তারকারা এখন নেতা,আইনজীবী,সংবাদপাঠক অথবা সাংবাদিক।সবাই অনাবাসের আরামদায়ক জীবনে। শামীম আপা এলিফ্যান্ট রোডে একটা স্টুডিও এপার্টমেন্টে একা থাকেন,তারকারা সবাই ৩৬ চৌরঙ্গীলেনের সফল মানুষ। সম্ভবত তারেক-সেতু-শিশির ফোনে একটা কর্তব্য পালন করেন। আমি করিনা,কারণ লাভ নেই। নিজেকে বরং এলিয়েনেশনের সুতো ছেঁড়া ঘুড়ি হিসেবে মেনে নিয়েছি।আমি জানি টপগানদের আর সময় নেই শামীম আপার খোঁজ রাখার,রেডিওর সহকারী প্রযোজক মুশাররফি হয়তো তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়।
তারেক যখন স্কুলে পড়তেন তখন শামীম আপা কিচেনের জানালায় একটু সুজির হালুয়া রুটিতে জড়িয়ে টিফিনবক্স একজন স্কুল ড্রেস পরা পাখির জন্য রেখে যেতেন।টিফিন আওয়ারে সংসদ এলাকার লাল সিরামিক জানালায় পাখিটা আসতো প্রায়ই। মাঝে মধ্যে শামীম আপার মন্দ্র এপার্টমেন্টের শিশু আড্ডা থেকে তারেক ভাইকে খালেদা আন্টি নিজেই সন্ধ্যে হবার আগে নিয়ে যেতেন। তারেক হাওয়া দূর্গের আওরংজেব হবার পর আর পাখি হয়ে শামীম আপার জানালায় উড়ে আসতে পারেননি।শামীম আপার জানালাটা বাজপাখিদের জন্য খুবই ছোট।
লালু-ভুলু-কালু-দুলুর কথা শুনে বিচৌধুরী আর মাহীবিকে বিএনপি থেকে সরিয়ে দেয়া আপনার প্রথম ভুল।
লালু-ভুলু-কালু-দুলুর কুপরামর্শ শুনে বাংলাভাই-শায়খের তালিবানীকরণ প্রকল্পে মৌন সম্মতি দেওয়ায় এখন আর চাকর-বাকরের দোষ না খুঁজে আপনার মুখোমুখি পরাজিত মেঘদল।
লালু-ভুলু-দুলুর কথায় শুনে ব্যবসায় জড়িয়ে যাওয়া একটা ব্লান্ডার ,রাজনীতিবিদ ব্যবসা করলে আর তার ক্রেডিবিলিটি থাকেনা।
২১অগাস্ট আইভীরহমান হত্যা ও শেখ হাসিনা হত্যা চেষ্টার আসামীর বয়ানে আপনার নাম উচ্চারিত হওয়া আতঙ্কজনক।দশট্রাক মামলায় আপনার আইএস আই বান্ধব মনোভঙ্গীর একটা অভিযোগ উঠে আসে।
ইয়েলো জার্নালিজম আর ট্যাবলয়েড কুতসায় কান দিয়ে হ্যামলেট হয়ে ওঠা খুব সম্ভব আপনার সমস্ত ভুল চিন্তার ল্যাবিরিন্থ।ইউটিউবের ফুটেজে একজন মায়ের কান্নায় ভেঙ্গে পড়ার দৃশ্য দেখার পর আমি ঘৃণা করি কুতসাপ্রবণ বর্বর সুশীল সমাজকে।কোন রিক্সাঅলাকে কখনো কারো মায়ের কাসুন্দি ঘাঁটতে দেখিনি।
আপনি জেলখানায় গান্ধীর জীবনী পড়ছিলেন শুনে খুশী হলাম।আওরংজেব থেকে সরে আসার একটা ইঙ্গিত, যদি সেটা আবারো ২০০১ এর বঙ্গভবনের ওই আমজনতাকে বোকা বানানোর আলেয়া না হয়।
জামাত-শিবিরের যুদ্ধাপরাধীদের থেকে দূরে থেকে যুদ্ধাপরাধের বিচারচলাকালে অন্তত নিরপেক্ষ না থাকতে পারলে, রাজনীতিতে আপনার ফেরা সত্যিই কঠিন হবে।
মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতিরজনকের শত্রু শিবিরে ইফতার খেতে গেলে আমজনতা দেখে। পান অলা ভাবে,আরে তারেক ভাই রাজাকারগো লগে। এটা সুইসাইডাল।
২০০১এর বঙ্গবিজয়ের পর হিন্দুনাগরিকদের নির্যাতন-উতপাটন-ধর্ষণে আপনার দেখেও না দেখার ভান কাল হয়েছে।টিভি ফুটেজে ইসলামের উদাহরণ টেনে উন্নয়নের জন্য শক্তি প্রয়োগ জাতীয় নাতসী বক্তব্য রেখেছেন। ধানের শীষের সমর্থকদের হাতে কাস্তে থাকে তা দিয়ে বিরোধীদের মানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষের গলা নামিয়ে দেবেন।কী সাংঘাতিক ডিলিরিয়াম। এটাতো তেতাল্লিশের বার্লিন নয় যে হিটলারের জাতিস্মর হবেন।
টিভিতে আপনার এই হিটলার বা বিনকাসেম হয়ে ওঠা দেখে অনেকেই হিজরতের সিদ্ধান্ত নিল।দেশের সেরা মেধাগুলো দেশসেবার আগ্রহ হারিয়ে ব্যক্তিগত আরাম-আয়েশে মন দিল অনাবাসের কোযি এপার্টমেন্টে,আপনি নিজেও একি আরামে। আমার ধারণা ঐ আরাম ছেড়ে আসা কঠিন।
খুশওয়ান্ত সিং এর জীবনীগ্রন্থের ইন্দিরা-সঞ্জয় গান্ধী পর্ব পড়ুন,আর বরুণ গান্ধী সেই মুসলমানদের হাত কেটে ফেলার ঘোষণা দিয়ে আপনার মতোই গ্যাঁড়াকলে পড়ে গেল কিভাবে ইউটিউবে তা দেখুন। আসলে রাজনীতিতে ইউফোরিয়ার পরিণতি হিটলারের পরিণতি বা বুশের পরিণতি।
আপনি বগুড়ায় এক জনসভায় একজন অসাম্প্রদায়িক সাংবাদিকের দিকে আঙ্গুল তুলে সবাইকে বলেছিলেন,ঐ লাল ব্লেজার পরা সাংবাদিক থেকে দূরে থাকতে। সে আপনার দুসম্পর্কের চাচা।বাংলাভাই রিপোর্টিং-এর সেক্যুলার সৈনিক হাসিবুর রহমান বিলু। এইভাবে আপনি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লেন।অশিক্ষিত স্তাবকদের নিয়ে প্রমোদে মন ঢেলে দিলে এই হয় যা হলো,যা হচ্ছে কিংবা যা হবে।
সেক্যুলার রাজনীতিতে অনাস্থা,আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধের ক্রেডিবিলিটির বিপরীতে ভবিষ্যতমুখী পরিকল্পনার মেনিফেস্টো তৈরির বুদ্ধিবৃত্তিক দারিদ্র্য আজ হাওয়া ভবনকে প্রায় ক্ষয়ে যাওয়া প্রত্ন প্রাসাদ করে তুলেছে। যেখানে একজন বিভ্রান্ত মা সন্তানের অপেক্ষায় দূর্গ সামলায়।
সম্ভবত মাহীবির সঙ্গে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা দেয়া উচিত আপনার। আপনার একজন ব্যাটিং পার্টনার দরকার,আর টাকার লোভে ধেয়ে আসা লালু-ভুলু-দুলু-কালু-বাংলামামুর গুয়ে মাছি নয়। মাহী বি চৌধুরী।অবশ্য উচ্চ শিক্ষার প্রতি আপনার ঘৃণা আছে। আপনি শিল্পপতিদের নিয়ে সংসদে বসতে চান, তা দেখলাম ইউটিউবে এনটিভির সাক্ষাতকারে।
ওদিকে রাজনীতিতে আপনাকে একজন রাহুল গান্ধীকে সামলাতে হবে অথবা সজীব ওয়াজেদ জয়কে।খুব টাফ।কঠিন পরীক্ষা।
আর ব্লগের আমজনতাকে ফেস করতে হবে। কারণ এদের সফল পেশাদারী আয়েশীজীবন। আইকিউ শুয়ে থাকলে বাড়ে তাই এদের সঙ্গে শঠতা করলেই তা ধরে ফেলে।সেকেন্ডে লাখখানেক লোক জেনে যায় অপরাজনীতির জারিজুরি। তাই থার্ড আম্পায়ারদের দৌরাত্ম যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে।তাই এবার একজন ভালো বিরোধী দলীয় নেতা হয়েই দেখান যে আপনি পারেন। নইলে শুধু পারতামের গল্প করে ভাবী আর শিশুটাকে বিরক্ত করতে হবে সারা জীবন।
মন্তব্য
সময়ে সকলই সখা
অসময়ে কেউ দেয়না দেখা
যার পাপে সে ভোগে একা...!
মানুষ মুলত একা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
প্রথমেই বলতে হয় যে শিরোনাম অসাধারণ হয়েছে.....দ্বিতীয়ত লেখাটি সহজ বোধগম্য এবং তৃতীয়ত তারেক রহমানকে যা যা বলা প্রয়োজন তার সবই এসেছে.....এ ধরনের লেখা আরো চাই....আরো...
মূর্তালা রামাত
ধন্যবাদ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এই আমাদের কপাল, এই কারনেই আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার.......পরিক্ষিত চোরদেরকেই আমরা বারে বারে ফিরিয়ে এনে গদিতে বসাতে চাই। তারেক কি ভালোভাবে প্রমান করে নি সে কি? ১ তারা দেয়ার ক্ষমতা নেই, থাকলে বেশ কিছু দাগিয়ে দিয়ে যেতাম।
নিজামী'র জন্য কি কিছু নছিহত আছে? কি করলে সেও একজন পরিপূর্ণ দেশভক্ত নেতা হয়ে উঠতে পারবে?
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
সবিনয় নিবেদন এই যে,আপনি অনুগ্রহ করে আমার লেখা পড়বেন না,এতে আপনার ভেতরের হিংস্রতা বেরিয়ে আসে।আর তাতে কোন লাভ হবেনা। কারণ ব্লগ হচ্ছে লাটাই ছেঁড়া ঘুড়ি, আপনি জাজমেন্টাল হয়ে মাথা খুলি ঘরে থুয়ে এওর গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সবজান্তা হয়ে আস্তিন গুটিয়ে এলে আর পাথর ছোঁড়ার ক্যানিবাল উতসবটা জমবে না।স্টেরিওটাইপ ব্লগ শকুনীর অভিসম্পাতে আমার মত গরু মরবে না।আর ওই দাগাদাগিতে দেয়ালটা নষ্ট হয়,নান্দনিক গ্রাফিতি হয়না। ভালো থাকবেন। আর কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিকের অক্টোপাস হয়ে আমাকে নসিহত করতে আসবেন না দয়া করে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনার লেখার সমালোচনা করলে মন্তব্যে কিংবা ব্যক্তিগত মেসেজে আপনার লেখা পড়তে বা মন্তব্য করতে মানা করাটা ব্লগের সাথে যায় না। যেখানে আপনি নিজেই বলছেন "ব্লগ হচ্ছে লাটাই ছেঁড়া ঘুড়ি" সেখানে নিজেই সেই ঘুড়ির নিয়ন্ত্রন করতে যাওয়াটা নিরর্থক। আপনার লেখার ভালো মন্তব্যটাই গ্রহণ করবেন, আর মন্তব্য পছন্দ না হলেই খেদিয়ে দেবেন এটা খুবই দুঃখজনক।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমার মনে হয় আপনি বোঝেন, মেইন স্ট্রিম মিডিয়ার খুশী করা,খুশী রাখা ব্যালেন্স করার শুল্ক ব্লগে কখনো বসবে না। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কী ভাববে বা সুশীল সমাজ আমাকে কিভাবে ট্যাগিং করবে এই ভেবে করিতে পারিনা কাজ সদা ভয় সদা লাজ সংশয়ে সংকল্প সদা টলে পাছে লিবেরেলরা কী বলে-এটা আর আমাকে দিয়ে হবেনা বোধহয়।ব্লগ আকাশে আমি আমার লাটাই ছেঁড়া ঘুড়ি ওড়াবো,একে কারো যদি লক্ষণসেনের সুবিধাবাদ,বা বখতিয়ার খিলজীর ঘোড়া মনে হয় আই কান্ট হেল্প।ইনাফ ইজ ইনাফ। আই কান্ট ক্ল্যারিফাই মাইসেলফ অল দ্য টাইম। সময় নষ্ট। আর হয়ত দশবছর বাঁচবো। তাই আমার লেখায় কেউ কোন গন্ধ শুকতে আসলে মাছি তো তাড়াবোই। সেটাই ব্লগের মুক্তি। মেইন স্ট্রিম মিডিয়ায় অনেকের অযথা নসিহত শুনে তীব্র বিবমিষা জেগেছে। আপনি ওই মন্তব্যটা পড়ুন। উনার মধ্যে দেশপ্রেমের সোল এজেন্সির প্রাইড দেখলাম। এসব খুব আউটডেটেড। ভবিষ্যতে সংশয়বাদ-ইগো আর আউটডেটেড প্রতিক্রিয়াশীলতাকে এড়িয়ে যাবো।দুখিত আপনাকে বিব্রত করার জন্য।ভবিষ্যতে ভালো হয়ে চলব।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আসলেই, ইনাফ ইজ ইনাফ। সরাসরি ব্যক্তি আক্রমনের অন্ততঃ ৪-৫ টা উদাহরণ রয়েছে এই ভদ্রলোকের মন্তব্যে। মাথার খুলি ঘরে থুয়ে আসা ব্লগোস্ফিয়ারের সবজান্তা শকুনি এবং গন্ধ শুঁকে আসা মাছি ইত্যাদি মন্তব্য অশিষ্ট কিনা আমি জানতে চাই। আমি মডারেশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
দুঃখিত, আমার কাছে ব্যক্তি আক্রমন মনে হয় নাই। মনে হয়েছ উনি সিম্পলী আপনার বক্তব্যটা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক নন। এবং সেজন্য আপনাকে পাঠক হিসেবে পেতে আগ্রহী নন। এই শেষের লাইনটিতেই আমি আপত্তি করেছি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
বেশ।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
থার্ড আম্পায়ারের নট আউট সবুজ সংকেতে সিধু আপ্লুত,কৃতজ্ঞ।এই কুলীন গৃহটির বারান্দায় একটু বসার অনুমতিতে সিধু অশ্রুসিক্ত। ভালো থাকবেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনি বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি মরার সুযুক্তি দেখাবেন, তারেককে নিয়ে রোমান্টিক স্মৃতির দুয়ার খুলে তাঁকে কেবলই লালু-ভুলুর দোষের শিকার বানিয়ে রিপ্রেজেন্ট করবেন আর তার প্রতিবাদ করলেই ভদ্র ভাষার ডালি সাজিয়ে মানুষকে ছোট করবেন, এতটা স্বাধীনতা চাওয়া বোকামি। স্ট্রীম অফ কনশাসনেসে লিখলেই ভাষার অভদ্রতা লুকানো যায় না।
আপনি নিজেকে গরু-ছাগল-মহামানব যা ইচ্ছা ভাবতে পারেন, এটা আমার ব্যাপার না কিন্তু আমি খুলি থুয়ে এসেছি কিংবা সবজান্তা কিংবা স্টেরিওটাইপ ব্লগ শকুনী......জনপ্রতিনিধির ভাষাটা, আচরণটা ভালই রপ্ত করেছেন। কথা বলার ভব্যতা জানা না থাকলে চুপ করে থাকা অনেক বেশি বাঞ্ছনীয়।
আপনার ঠিক-বেঠিক নসিহত করার সময়, প্রবৃত্তি কোনটাই আমার নেই, করিও নি তাই বিতর্কের সস্তা টেকনিক ব্যবহার করে নিজের কথা আমার মুখে চাপাবেন না।
আমি কি পড়বো না পড়বো এটা আমার ব্যাপার। আমি শিবিরের ওয়েবসাইটেও যাই, পড়ি। বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারি আগাছা কোথায় আছে, সেই ব্যাপারে আমি সতর্ক থাকতে চাই সব সময়। এ ধরনের কথা বলা ব্লগ জগতে ধৃষ্টতা বলেই ধরা হয় জানি। আমি মজাই পেয়েছি....বিতার্কিকের যুক্তির অভাবে মুখোশ ছিঁড়ে বিষদাঁত বেরিয়ে আসা দেখতে খারাপ লাগে না।
চোর-চোট্টাদের নিয়ে আবেগ গ্রস্ত মানুষদের আমি ঘৃণা করি।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
আপনার ঘৃণার আগুনে আমি কয়লা মানুষ হয়ে বসে আছি। আমি দুখিত আপনার স্পর্শকাতরতায় প্রত্যাঘাত অনুভব করলে।লেখা আর আচরণ শিখতেই তো আপনার স্কুলে আসা। আপনার আগুনের পরশমনি ছুঁইয়ে দিলেন,দেখি এর পরের লেখাটা আপনার খাঁটি দেশপ্রেমের ব্যকরণে ফেলতে পারি কীনা। আমি নতজানু আপনার ছাগু পোলিশিং র ঋজুতার কাছে।দয়া করুন প্রভু।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এভাবে কৈলে তো ডরাই বস। আপনি তারেকরে দেখতে পারেন না আবার নিজামীরেও দেখতে পারেন না। তারেকরে যদি নসিহত করতে পারেন তাইলে নিজামীরে নসিহত করতে কওয়ায় দোষের কি হইসে? আপনার কাছে তো ২টাই সমান। নিন্দার কাটা গায়ে নিবেন আবার প্রেম নেওয়ার খায়েস। পাঠকেরে এই ভাবে ঝাড়িঝুড়ি মারা বাদ দেন বস, আপনার লেখা পইড়া আমরা ঠ্যাকায় পড়ি নাই যে কমেন্ট পছন্দ না হইলে আপনি এইসব ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়া ঝাড়ি মারবেন।
আপনি ঠিকই বলসেন, আপনি যা বোঝেন তা দুনিয়ার আর কে বোঝে। সংসপ্তক মহা গুরুতর অন্যায় কইরা বইসে আপনারে নসিহত কইরা।
তয় সত্যি কই, লেখাটা ভালই লাগসিল। এই সব লেখা পড়লে ভাল ব্যালান্স করতে পারে এমন কিছু লোক চেনা যায়।
কামচৌ
আপনি তো ভাই ল্যান্ডমাইন ডিটেক্টর, দিলেন তো ভাই আমার মুখোশ খুলে। এখন কী হবে আমার। কী নিয়ে বাঁচবো।ভাই মনে হচ্ছে আপনি ইন্টেরগেশন সেলের সালভাদার দালি,আমার মুখে কালি ঝুলি এঁকে দিলেন।মাফ করে দিন কর্তা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
কথাগুলো অরন্যেরোদন না হলে খুবই ভাল হত।
তবে চাটুকারদের পুরু দেয়াল ভেদ করে এসব তার কানে পৌঁছানো প্রায় অসম্ভব একটি কাজ।
=======
সাদাচোখ
উনি এখনও ঘুমিয়ে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এমনিতেই ফেরা কঠিন। যুদ্ধাপরাধীর পক্ষ নিয়ে ফেললে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা সবুজ প্রান্তরে খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন নাও হতে পারে।
আপনার লেখাগুলো মুগ্ধ হয়ে পড়ছি।
_______________________________
বৃষ্টির মধ্যে রোদ হয়ে তুই
পাতার গায়ে নাচ
কষ্টের রঙে সুখ হয়ে তুই
আমার মাঝে বাঁচ...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন, ভালো ফিল্ম হতে পারে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
শুধু লুটপাটের রাজনীতি, ব্যবসাতে স্বল্পসময়ে লাভ তুলে আনার ছটফটে চেষ্টা এবং স্তেনবৃত্তির রাষ্ট্রীয় জাতীয়বাদকরণইে চিহ্নিত নন তিনি; তারেক নিতান্তই একজন ডাই-হার্ড সাম্প্রদায়িক মনোবৃত্তিসম্পন্ন আদর্শ জাতীয়তাবাদী।
সংখ্যালঘুর দিকে করুণাভরে দৃষ্টিপাত করে জিজিয়া কর না চাপানোর মতো, কিন্তু হায়েনার মুখে অবলীলাক্রমে তাদের ছুঁড়ে দিয়ে রাজাকারদের সাথে হাসিমুখে রাজসভা বসানোর মতো বুকের পাটা তার আছে, আছে ফ্যাসিবাদী হওয়ার সবকটা যোগ্যতাও। শুধুশুধুই আমি তাহলে প্রয়াত ওয়াহিদুল হককে ভাবতাম গিবত করছেন তারেক সম্পর্কে, পরে টের পাই।
আমরা কি তারেই খুঁজি আপন মনে, সালেহ বিপ্লবের মতো? ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকীর দোষ কি তাহলে? শুধু নতুন প্রজন্মের জিনোম এলেই দূষিত রক্ত পরিশোধিত হয় না, রক্তের ডাক কঠিন বড়।
অথবা, আমরা সেরকমই, যেরকম নেতা আমরা পাই?
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
আমাদের প্রতিনিধি। ভাবতে অবাক লাগে,কে গিয়ে দিয়ে আসে ভোট,অথবা আমরাই যাই স্লিপওয়াকারের মতো যুদ্ধাপরাধী আর তার মেন্টরদের ভোট দিতে। আমাদের চুড়ি পরা উচিত।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
নিছক কৌতূহলবশত একটা প্রশ্ন করি। "চুড়ি পরা" বলতে আপনি কী বোঝান?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মে্ট্রোসেক্সুয়াল ছেলেদের যারা উপ্টান মাখে,কফি খায় আর ভাবে,কিন্তু আমজনতার জন্য মাটিতে নেমে কিছু করেনা। সুশীল জলসা ঘরে যারা সাওতাল রমণির পোট্রেট বিক্রী করে কিন্তু ওই সেই পর্যন্তই,গরীবীর সাথে যোগাযোগ,তারপর তাপানুকুল আত্মকেন্দ্রিকতা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াথ ভাই, এইরকম লেখা আরো চাই। যাকে কেন্দ্র করে এই লেখা তার চারপাশের মোটা দেয়াল ভেদ করে এই লেখার বার্তা পৌছাবে কিনা জানিনা।
অনেক ধন্যবাদ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ডায়াগনোসিসটা চমৎকার হয়েছে মাসকাওয়াথ ভাই !
তবে আপনার এ বটিকা সেবন করে রাজপুত্র আবার ফিরে আসুক তা আমি চাইবো না। কেন যেন লেখার শিরোনামটা হঠাৎ হঠাৎ বিভ্রান্ত করে দেয়। হয়তো বা কাউকে করেছেও।।।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অফলাইন চলবে রাষ্ট্র আর রাষ্ট্রপুঞ্জের নিয়মে। ব্লগ লিখবে অলস শুয়ে থাকার দল। এই লেখা বয়েই গেছে তারেক ভাই পড়বেন। আমরা আলস্যবিনোদনে কী বলি তাতে রাজারাজড়ার কী এসে যায়। তবে আমরা ঝুঁকিপূর্ণ উলুখাগড়া। ধন্যবাদ বস।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তারেক চাচা শুরু থেকেই ভোগবাদী রাজনীতির কাছে আত্মসমর্পণ করে বসে আছেন। অন্য অপশনে যাওয়া তার পক্ষে দূরুহ ছিলো। মূলতঃ রাজনীতিকদের যে দুটো দল, ক্যারিয়ার পলিটিশিয়ান বনাম আমলা-বেনিয়া-সেনা; দুই দলই তাকে নিজেদের দলে পেতে শুরু থেকেই তৎপর ছিলো এবং শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয় দলেরই জয় হয় এবং প্রথম দল দ্বিতীয় দলের জয়কে পজিটিভলি নেয়।
তারেক নিজে থেকে ভালো রাজনীতিবিদ হবেনইবা কিভাবে। তার তো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ; আর তার পাঠাভ্যাস আছে এমনও জানা যায় না। তিনি জেলে বসে পাঠাভ্যাস করেছেন কারণ তিনি ষ্ট্যাটাসের কারণে চোর-ধাইড়ের সাথে বসে কাচ্চু খেলতে পারেননি। আর গান্ধীর জীবনী পড়লেই তো হবেনা, কেটা আত্মস্থ করার মতো মানসিক প্রস্তুতির প্রয়োজন যা তার কখোনোই ছিলোনা।
এমন কিছু মানুষের সাহচর্যে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু যারা পদস্খলিত ক্যারিয়ার পলিটিশিয়ান অথবা লোভী আমলা-বেনিয়া-সেনা। এরা জ্ঞ্যানপাপী এবং এদের কাছ থেকে ভালো দীক্ষা পাওয়া অসম্ভব। এরা নিজেদের স্বার্থ কায়েমের লক্ষে একটা ডায়নেষ্টি প্রতিষ্ঠায়ও দ্বিধান্বিত ছিলো না। তারেকের চরিত্রের লোভাতুর অংশটাকে এরাই উষ্কেছে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে গিয়ে। আর মামুনদের মতো লোকগুলো তার কাঁধে বন্দুক রেখে শিকার চালিয়ে গেছে। লোকমুখে শোনা, তারেকের অনেক অপকর্ম মামুনের কাছে রেকর্ডেডও আছে। এই না হলে বন্ধু!
তারেকের সুপিরিয়রিটি কমপ্লেক্স তাকে মাহীর সাথে বসে আড্ডা দিতে দেবেনা। এছাড়া মাহীর সাথে আড্ডা দিতে যে স্তরের বুদ্ধিবৃত্তির প্রয়োজন তা তারেকের নেই, সুতরাং আলাপ একপেশে হয়ে যাবে। তারেক এই জাতির জন্যে যে ঐতিহাসিক অবদান রাখতে পারেন তা হলো দেশে না ফিরে এবং রাজনীতির সাথে সমস্ত সংশ্রব ত্যাগ করে। জানিনা এই ঔদার্য তার আছে কি না।
রাতঃস্মরণীয়
সুপ্রস্তাব।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তারেকের উদাসী রাজকুমার পোর্ট্রেটটা ঠিক হজম হল না। সব দোষই তাহলে লালু-ভুলুদের? হুম্মম...আর যারা ধর্মগ্রন্থ হাতে নিয়ে রাজনীতি করে তাদের আর লালু-ভুলুদের মধ্যে পার্থক্যটা খালি চাপার বাড়ি আর ড্রেস সেন্স বাদে আর কোথাও আছে বলে জানতাম না। অবশ্য আমি আয়েশী কবিতা লেখা ব্লগার, কতটুকুই আর জানি...
ইউটোপিয়ার বাংলাদেশ আছে আমাদের ইগোর হাউইএ--এখন পর্যন্ত আমাদের নিয়তি অপেক্ষাকৃত কম খারাপ অপশন বেছে নেয়া। আওয়ামীলীগ যদি আমজনতার সঙ্গে সামাজিক চুক্তি মেনে চলে,আমজনতা তাদের ব্যবস্থাপনায় আবারো আস্থা রাখবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ভাইয়ার বিরুদ্ধে কুনো যাদু টোনায় কাম হৈবে না। ভস্ম হৈয়া যাইবেন। কথা স্পষ্ট। হাওয়া হাওয়া ওরে হাওয়া--উসকো বিলা দে
(মানে বিলা কৈরা দে)...
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
মাহীবি'র ব্যাপারটা সাপোর্ট করতে পারলাম না।
মাহীবি কথা বেশী বলেন। এরোগেন্সী ভাব টা প্রকট। যত দিন যাচ্ছে তিনি ফানি একটা বস্তুতে পরিনত হচ্ছেন।
আপনিই হতে পারেন তার একজন ভাল বন্ধু।
ভিন্নমতগ্রহণে সহমত।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ভাইয়া গন উইদ দ্য উইন্ড, আপ এবাভ দ্য ক্যাসল অন দ্য এয়ার।
সাবটাইটেল,নির্মীয়মান ছবি, হুইরল ক্যাসেল ২০০১-২০০৮
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
লেখাটি পড়ে যদি কারো মনে হয়, যে তারেক জিয়া নিতান্তই একজন 'ডাউন টু আর্থ' ব্যক্তি তাকে দোষ দেয়া যায় না। শুধু লালু-ভুলুরাই এই মিষ্টি দেখতে কোমল হৃদয়ের একজনকে নষ্ট করে ফেলল! সব দোষ ঐ ক্ষারদের, আমাদের সোনার টুকরাকে দূষিত করে দিল রে। তাই 'যা দুষ্টু' বলে তার মাথায় চাটি আলতো করে স্নেহের একটি চাটি মারলেই সে ভালো হয়ে যেতে পারে।
অথচ এই তারেকের নির্মম হিংস্রতার সাক্ষী বাংলাদেশ। নিচের ইউটিউব ভিডিওতে দেখা যাবে কি শান্তভাবে ভায়োলেন্সের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সবক দিচ্ছে আমাদের যুবরাজ - যা দেখে মানসিকভাবে সুস্থ যে কারো মেরুদন্ডের ভেতর দিয়ে শীতল স্রোত বয়ে যাবার কথা ।
http://www.youtube.com/watch?v=YepviTdfVFw
আর লুটপাট, দুর্নীতি, নির্যাতন, হাওয়া ভবন, লাম্পট্য? তাকে নিয়ে লেখতে গেলে তো এই প্রতিটা বিষয়ে মহাভারতের সাইজের মহাগ্রন্থ রচনা করতে হবে। এইসবকে সে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছে তাকে ছুঁতে পারে (কোকো ছাড়া) এমন 'মহাপুরুষ/অবতার' বাংলাদেশে আবার কবে যে আসবে বা আদৌ আসবে কিনা তাও ভাবনার বিষয় কিন্তু ।
সহমত।খুব জরুরী সংযুক্তি। ধন্যবাদ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
গ্যাঙ্গ্রিন্তারেক্রহমানকে নিয়ে উপদেশ্মূলক এই পোস্ট ভাল্লাগে নাই।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
সব পোস্ট ভালো লাগতে নেই। সব সন্ধ্যা কী একরকম মন্দ্র হয়। ভবিষ্যতে আপনার ভালোলাগার লক্ষণরেখার মধ্যে থাকব। মেঘনাদ বধ কাব্য পড়ে আমরা মাইকেল মধুকে নিশ্চই শূলে চড়াইনি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মেঘনাদ তো সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সিপাহশালার। তারেকের লগে মিল পাইলেন কই?
--------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
তারেক রাবণ, রামায়নের খলনায়ককে সেই সত্য যা রচিবে তুমি অনুপানে মাইকেলীয় প্রচেষ্টা। টিনড্রাম মাইকেল।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তারেক রাবণ অইলে তার পুত্র কিডা?
--------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
ফ্যাসিবাদ,জঙ্গীবাদ,আ বাইপ্রডাক্ট অব ইলিউমিনেত্তি ক্যাপিটালিজম।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ঠিক কী কারণে তারেক রহমানের কাছে অরণ্যে রোদন করতে হবে সেটা পরিষ্কার হলো না। মি: ১০%ই আমাদের শেষ ভরসা- এই জন্য? রাহুল, জয়, আর তারেক সমবয়সী - এই জন্য? নাকি - তারেক রহমান কেবলি একজন সাময়িক পথভ্রষ্ট কিন্তু বংশপরম্পরাসূত্রে নির্ধারিত অবশ্যম্ভাবী এক সাম্রাজ্য অধিপতি সেই জন্য?
নাহ্, সম্ভবত আমি এখনো প্রৌঢ় (৩০ বছর বা তদুর্দ্ধ) হয়া উঠতে পারি নাই।
আমার অক্ষমতা,লেখার টোনটা আপনার নন্দনভাবনার মানে রাখতে পারিনি। আমার ভাষিক সীমাবদ্ধতা কিংবা জানাশোনার কমতি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
না না, এ আপনার বিনয়। রোদনটাতো ঠিকই বুঝতে পারলাম।
আসল কথাটা কিভাবে বের করে আনছেন, দারুণ শ্যেন দৃষ্টি আপনার সবদিকে।ওই হয়েছেকী বাচ্চার স্কুলের বেতনটা আটকে গেছে,যদি এই রোদনাহত হয়ে কেউ দিয়ে দেয়। এহচ্ছে ব্লগীয় মাধুকরী--সরাসরি বললে ভিক্ষাবৃত্তি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াথ ভাই, এসব আপনি জানেন তবু আপনাকে একটা কথা বলি, কিছু মনে করবেন না। ব্লগে পোস্টই সব কিছু নয়, লেজুড়ের মন্তব্যগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এই পোস্টে করা প্রতিমন্তব্যগুলোর বেশিরভাগই ঠাট্টা মস্করায় পর্যবসিত। আপনারই ভাষায় একটি বিতর্ক উস্কে দিয়ে তারপর নানান প্রশ্নের উত্তর পাশ কাটিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কিছু দেখছি না। সারকাজমে সুখ পাওয়া ভালো, কিন্তু বেশি সারকাজম কোনো কাজের কথা না। ত্যানা না পেঁচিয়েও অনেক প্রশ্নের উত্তর দেয়া যায়।
আর একটা কথা, ব্লগে আসুন এ নিয়ে বিতর্ক করি বললেই বিতর্ক হয় না। মন্তব্যকারীদেরকে সন্দেহের তালিকায় না তুলে সরাসরি আলাপে অংশ নিন, সেটাই পোস্টের জন্য মঙ্গলজনক।
ভালো থাকবেন।
অনেক ধন্যবাদ। আপনার ত্যানা পেচানো শব্দবন্ধ পড়ে আবার তড়াক করে উত্তর দিতে যাচ্ছিলাম। পরে আপনার গুড উইল জেশ্চারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। আপনি চাইলে আমি যীশুর মতো একগালে চড় খেয়ে অন্যগাল বাড়িয়ে দিতে পারি,কিন্তু এই বিনয়ের রেসিপ্রোকেশন আজকের গজদন্ত বা দম্ভ সমাজে ফলদায়ী হবে কী। তবে একটা চেষ্টা করে দেখতে পারি। নো হার্ট ফিলিংস।লেটস এগরি টু ডিসএগরি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াত ভাই,
আপনার লেখাটা পড়ে যা বুঝলাম তা হলো
১) তারেক খুব ভালো মানুষ, আশেপাশের খারাপ লোকের জন্য আজকে তার যত বদনাম।
২)আপনি চাচ্ছেন তারেক যেন মাহি চৌধুরীর সাথে কথা বলে ভবিষ্যতে কি করা উচিত্ ঠিক করেন।
এবং আপনার এই অণু-রোদনটাই তারেক শুনবেন না তাই আপনার লেখার হেডলাইন 'তারেক রহমানের কাছে অরণ্যে রোদন'!
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
পাগলেও হাসবো।
মাহি'র যোগ্যতা এফ এম রেডিওর আর জ়ে দের চাইতে খুব একটা বেশী না। বদ চৌধুরির পোলা না হইলে সেইখানেই দেখা যাইতো।
লেখায় মাইনাস।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি চাই ওরা দুজন লন্ডনে একটা অনলাইন টিভি খুলে বকবক করুক,যাতে বাংলাদেশ তারেক ভাইয়ের ভূমিতে প্রত্যাবর্তন থেকে বেঁচে যায়।মাইনাসের জন্য সাধুবাদ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াথ ভাই, উত্তরের জন্য ধন্যবাদ
কিন্তু ঠিক বুঝচ্ছি কিনা তাতো বল্লেন না!
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
প্লিজ ইউটিউব থেকে কিছু তারেক-ফুটেজ মন্তব্যে আপলোড করেন, আমি পারিনা। এটিএনএ এবং এনটিভি ফুটেজ।দ্য রেসিপি অব ডিসাস্টার।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
নারে ভাই,
আমি ঐ লাইনের লোক না, সরল একটা প্রশ্ন করছিলাম মাত্র!
উত্তরটাও সরল আশা করছিলাম ।
দেন্না উত্তরটা অনুগ্রহ করে।
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
তারেক রহমান একটি নাতসী মিউজিয়াম। আমি আশা করেছিলাম সবাই তার হাওয়াদূর্গের সুকৃতির ছবি-ফুটেজ দিয়ে মিউজিয়াম সাজিয়ে দেবে,যাতে সেখান থেকে ইতিহাসের ভ্রান্তি বেরিয়ে আসে। আমি একটি বিতর্ক সূচনা করেছি,সবার প্রামাণিক বয়ান জোগাড়ের আশায়, আর পড়ে গেলাম চেতনার ক্রসফায়ারে।টারমিনেটর টুর মত নিজেকে জোড়াতালি দিয়ে পরশু আবার লিখতে হবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এবারেও উত্তরটা দিলেন না ,
শুধু জানাইলেন কি চাইছিলেন আর পরশুদিন কী করবেন।
বড্ডো বি চৌধুরী টাইপ... সবসময় মূল প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় উত্থাপন করা।
আমি সত্যিই আপনার কাছ থেকে উত্তরটা আশা করছিলাম।
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
রাজা রাজড়ার সাথে আমার তুলনা করবেন না। আমি রাজশাহীর সাঁওতাল সিধু, আওরংজেব পেঁদিয়ে মুসলমান করেছে। আমরা উলুখাগড়া হয়েই থাকতে চাই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আমিও ডোম,চাড়ালের উত্তরসূরী।
মনে আঘাত নিয়েন না, আপনার উত্তর দেয়ার ধরণে মনে হলো আপনি তাঁর দ্বারা প্রভাবিত কিনা?
তবে বি চৌধুরী বাংলাদেশের একমাত্র 'ঈজ্জতবান' লোক, অন্যদের ইজ্জত মেরে নিজেরটা রক্ষা করেন।
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
আমি অভাজন, আমাকে নিয়ে ঠাট্টামস্করা জন্ম থেকেই করছেন বুলবুলি আখড়াই বাবুরা,এ আর নতুন কি,দলিত সমাজের প্রতি কটাক্ষ মার্ক্সসাহেব বন্ধ করতে পারলেন না। কর্তা জুতা মারুন কিন্তু দুটো জোড়াই দিয়েন, বাসন্তীর সঙ্গে নাটোর সিনেমা হলে কীত্তন খোলা দেখতে যাবো।কাডবডি বাসে চেপে,বরেন্দ্রর লাল ধূলোর হেরিংবোম রাস্তায়। এনজিওর পাজেরোটা নিয়ে একদিন আমাদের কম্যুনিটিটা দেখে যাবেন স্যার।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
হাহহাহ! আপনে লোকটা ইন্টারেস্টিং !
নিজেই জল ঘোলা করেন আবার ঘোলা জলে শিকারও করতে চান!
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
ধরিব মতস্য খাইবো সুখে। আমি সেই চিনে প্রবাদ মনে করিয়ে দেই,বড়শী কিনে দেব,মাছ ভেজে খাওয়াতে পারবো না। চীন শুনেই তড়াক করে উঠলেন আচার্য, একি আলোমকসুদের চ্যালা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
হেহেহেহে আপনে আর কি কি?
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
হতে পারতুম শফিক রেহমান,হওয়া সহজ ফরহাদ মাজহার,হতে চেয়েছিলুম নোয়াম চমস্কি, হয়ে গেলাম ব্লগে আচার্যদের চড় চাপ্পড় খাওয়া অভব্য সিধু।
হতে চেয়েছিলুম তাজউদ্দীন, আপনারা খোঁজা করে দিলেন। এখন আপনি আমার মাঝে বি চৌ দেখছেন। এখন আর কী আচার্য নিকেতন থেকে মুখে কলংকের কালিঝুলি মেখে ফেরা বামন মানুষ, রিথিংকিং মাই ট্রাইবালসেলফ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এক।তারেক ভাই শিশু নন,উনি নিজেই নিজের কৃতকর্মের শাস্তিপাচ্ছেন আর লালুভুলুদুলু গায় হাওয়া লাগিয়ে ঘুরছে।
দুই।তারেক-মাহি একটা ফোন-ইন-অনুষ্ঠান কোহোস্ট করুক।দুজনেই ব্রডকাস্টিং শিখেছেন সে যেরকমি হোক। রাজপথে না নামুক।এই সরকার একটুহরতাল নৈরাজ্যছাড়া দেশের সেবার মান বাড়াক।নিরাপোষ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করুক।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
যাক প্রশ্নের উত্তর দিলেন ধরে নিলাম...
এবার একটা সম্পূরক প্রশ্নের উত্তর দ্যান অনুগ্রহ করে...
মাহি চৌধুরীর মতো একজন অপ্রয়োজনীয় লোকরে হঠাত্ মঞ্চে তুল্লেন ক্যান?
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
যদি বাংলাদেশ একদলীয় কিউবার দিকে যেতে সাহস না পায়,তাহলে আর একটা দল লাগবে। সেটা যদি বিএনপি হয় তাহলে মাহীর ওখানে থাকা দরকার। বিএনপি আওয়ামীলীগের মাঝে নেগোসিয়েটর হিসেবে। আওয়ামী লীগের নাহিদ ভাই থাকতে পারেন মহাজ়োটের নেগোসিয়েটর হিসেবে। আর হরতাল চাইনা।যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, সাংসদদের হাজিরা খাতায় এটেন্ডেন্স চেক করতে চাই। এইতো।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
প্রৌঢ়ত্বের থেকে কয়েক স্টেপ দূরে আছি, তবুও মন্তব্য করি।
লেখাটার এই ধরনের পলিটিক্যালি কারেক্ট সুরটা ভালো লাগলো না। হয়তো যতোদিন আদালত দোষী সাব্যাস্ত না করে, ততোদিন তারেক রহমানের নাম এই ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত করে প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারবো না। কিন্তু আমরা সবাই অন্তত এইটুকু বুঝি ২১ আগস্টের ঘটনা কার তর্জনী হেলনে হয়েছিলো। এর জন্য রকেট সাইন্টিস্ট হতে হয় না, তাই না ?
লেখাটার ক্ষেত্রে আমার মূল আপত্তি এখানেই যে, আপনি লালু ভুলুদের ঘাড়ে দোষ দিয়ে তারেক পরোক্ষ করে দিচ্ছেন। তারেক কি কচি খোকা যে লালু ভুলু যা বললো, সে তাই করলো ? আর লালু ভুলুদেরও বা দোষ কি ? কেউ তো আর জন্মেই অপরাধী না- তাদেরও নিশ্চয়ই কেউ আজকের লালু-ভুলু করেছে।
ব্যক্তিগতভাবে তারেক রহমানকে আমি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অসৎ, জোচ্চোর, বাটপার, বদমাইশ, গুণ্ডা এসব বলেই মনে করি। একজন প্রতিষ্ঠিত বদমাইশের কাছে কেন আপনার মতো অভিজ্ঞ সাংবাদিককে "অরণ্যে রোদন" করতে হবে, তাই বুঝতে পারলাম না।
তবে কি দেশের বাদ বাকি তরুণদের উপর কি তবে আপনার ভরসা নেই ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
মাত্র বছর তিন চারেকে নিউজরুমের ব্যকরণ আপসাইড ডাউন করা আমার পক্ষে সম্ভব কি, আমার লেখা হয়তো সেইজন্যই ব্লগে আউটডেটেড। চালাতাম বি আর টিসি বাস। সচলায়তন দিয়েছে স্পোর্টস কার। সেই জন্যেই হয়ত রাউডি ড্রাইভ হচ্ছে। আমার অক্ষমতার ঘাট সীকার করছি। আপনার মহানুভবতার আনুকূল্য চাইছি। এই দেখেন আবার একটা বস্তাপচা বাক্য লিখলাম।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
=XD
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
আপনার প্রজ্ঞার কাছে মাথা নত হয়ে আসে,জিভ কাটি লজ্জায়। মাফ কইরা দেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এই পোস্টে আলোচনা অনটপিক রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি।
এতদিন তো ভালই খেলছিলেন, অনেকের বাহবাও কুড়াচ্ছিলেন। এখন তারাই বলবে, তোর মনে এই ছিলো লো?
মুহূর্ত নিমেষকাল তুচ্ছ পরিমান; এক লহমার ভুল করেছেন কি ক্লিফ থেকে ১০হাজার ফুট নীচে।
আপনাকে কয়েকটা বিষয়ে লেখার পরামর্শ দেই। নীচের প্রশ্নগুলো নিয়ে আপনি ভাবতে পারেন।
১। পত্রিকায়/ব্লগে যারা আওয়ামী লীগ আর বঙ্গবন্ধু বলতে মুখে ফেনা উঠয়ে ফেলেন তারা আজ চুপ কেন বলেন তো?
২। যখন আওয়ামী লীগের গুন্ডাদের উপর থেকে সব মামলা একের পর এক উঠে যায়, তখন তাদের কী মনে হয়?
৩। যখন ইউনিভার্সিটিগুলোতে আওয়ামী পান্ডারা রামদা'র রাজত্ব কায়েম করে, যাদের নির্যাতনে নিজেদের দলের ছাত্ররাই প্রাণ দেয়, তখন পান্ডামির রাজনীতির সেই বিশেষজ্ঞরা কেন মুখ বন্ধ করে রাখে? তারা কি এই পান্ডামির রাজনীতিই চায়?
৪। যখন সাংসদের পিস্তলের গুলীতে তারই দলের নিবেদিত (!) কর্মীরা সেই সাংসদের কক্ষে (বা গাড়িতে) মরে তখন সেই বিবেকগুলো ঘুমায় কেন?
৫। ক্রস ফায়ারের বিরুদ্ধে লিখতে লিখতে যাদের কলমের কালি শুকিয়ে যেত, এখন কেন তাদের মানবতা ডুকরে কেঁদে ওঠেনা?
৬। মালিবাগের মোড়ের সেই খুনের ঘটনার সারথীরা কেন আজ মামলা থেকে নিস্কৃতি চায়? মজার বিষয় হলো নুরুন্নবী চৌধুরু শাওনও সেই মামলার আসামী। (এই নুরুন্নবী সেই ইব্রাহীম হত্যার নুরুন্নবী হলে তো ঘটনা বেশ মজার হবে)
আপনি বরং এসব নিয়ে একটু সময় খরচ করুন। অবশ্য আপনিও যদি সেরকম হয়ে থাকেন তাহলে আমিও হয়তো অরণ্যে রোদন করলাম।
অনধিকার চর্চা করে থাকলে আগাম ক্ষমা চাইছি। আমার প্রশ্নগুলো শুনে দেশে-বিদেশে কেউ যেন আমার উপর প্রতিহিংসাপরায়ণ না হন সেজন্যও আগাম প্রার্থনা করছি।
ইশ্বর সবার মঙ্গল করুন।
আপাতত যুদ্ধাপরাধিদের বিচার করাটা হচ্ছে সবচেয়ে প্রধান কাজ সরকারী দলের। জাতির এই সন্ধিক্ষণে অন্যকোনো কিছুর দিকে মনোযোগ দেওয়ার কথা চিন্তা করা মানেই হলো জামায়াতীদের কুকৌশলে দিকচ্যুত হওয়া। তাছাড়া এসব কুকাজ সব সরকারের আমলেই এক আধটু হয়। বর্তমানে একটু-আধটু হলেই বা কি এসে যায়!(দুই দিনের দুনিয়া বলে কথা!) আর আপামর জনসাধারণের/ছাত্রদের কল্যাণের কথা ভেবেই বা লাভ কি?(নিজে বাঁচলে বাপের নাম!)
বাঙালি আবার স্বভাবগতভাবেই একটু অধৈর্য! কাজেই এই বিচারটি ৫ বছর ঝুলিয়ে পরের নির্বাচনে বৈতরণি পার করতে চাইলে(উটতি মূলোর পত্তনে যা বোঝা যাচ্ছে আরকি!) মাঝদরিয়ায় সলিলসমাধির চিন্তাও কেন যেন এসেই যায়!
(এইরে! ...য়ের মাছি বা ছাগু ট্যাগিং মনে হয় খেয়েই গেলাম- নাকি চোরের মন পুলিশ পুলিশ!! )
যুদ্ধাপরাধীর বিচার চললে সাথে কি অন্যকাজকর্ম থেমে রাখার কথা বলছেন? আমি একমত না। সরকারের কাজ কি শুধু একটাই? এগুলো একসাথে করলে সমস্যা কোথায়? সরকার এত সহজে দিকচ্যুত হবে কেন?
পিপিদা (পাবলিক প্রসিকিঊওটর),আমাদের মাটিতে আয়োডিনের অভাব,পানিতে মতান্তরে জলে আর্সেনিক।আমাদের মেধা বিকাশের উপযোগী ক্যালরী নেই। তাই আমরা মাল্টিটাস্কিং এসাইনমেন্টে একটু অনভজ্ঞ-অপারগ। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারটাই করে নেই আগে। তিরিশ লাখ সিধু-কানু-জীবনের আদৌ কোন দাম আছে কীনা, দেখতে চাই। এই বিচার দ্রুত না হলে বুঝবো হেথাক আমায় মানাইছেনাগো। তিরিশ লাখ সিধু-বাসন্তী হত্যা,আমাদের মা ফেরদৌসি প্রিয়ভাষিণীর অপমানের প্রতিশোধ না লিয়ে ফিরবেক লা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এইখানেই আম-বুদ্ধিজীবিরা নিরব! সমালোচনা করা তো দুরে থাক বরং বেমালুম ভুলে যাচ্ছেন তারা সবই।
বাঙালি অতীত নিয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসে, ভবিষৎত নিয়ে লম্বা-চওড়া বয়ান দিতে পছন্দ করে, আর বর্তমান নিয়ে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে, পারতপক্ষে আলোচনাই করেনা।
তাই হয়তোবা আরো ৪০ বছর পর তুমুল উৎসাহের সাথে কোনো গবেষক আপনার পয়েন্টগুলো তুলে আনবেন, পত্রপত্রিকা থেকে কাটিং জোগাড় করবেন, ব্লগোস্ফিয়ারে তুমুল ঝড় বয়ে যাবে। সুপ্রিমকোর্ট তদন্তের আদেশ দেবেন!
সবশেষে মূল নিয়ে আপনার মতামতটি জানতে ইচ্ছুক-
আপনি কি মনে করেন যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে সরকার আদৌ আন্তরিক? নাকি আমজনতা আরেকটা আইওয়াশের স্বীকার হচ্ছে? স্বপক্ষে কিছু উদাহরণ দিয়ে বাধিত করবেন।
এখানে মনে করার না করার কিছু নাই। আমি এখানে মোটিভ খুঁজি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করলে বিএনপি খুশী হবে বা বিএনপি'র লাভ হবে। ফলে বিএনপি কোনদিনই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে না। ঠিক উল্লোটা সত্যি আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে।
উদাহরণ তো চোখের সামনেই দেখা যাচ্ছে ভায়া। ট্রাইবুনাল গঠন করা হয়েছে, চিহ্নিত রাজাকারদের ধরা হয়েছে, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আশা করছি বিচার শেষ হবে এবং রায়ের বাস্তবায়নও হবে। এ বিষয়ে কোন সংশয় কাজ করে না। এরা যদি বিচার নিয়ে ঢিলেমি শুরু করে তাহলে তার জবাবও পাবে আগামী নির্বাচনে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কেন আই ওয়াশ হবে তার পক্ষে আপনার কোন ভাবনা থাকলে শেয়ার করতে পারেন।
সংশ্লিষ্টদের একজন আগেই পদত্যাগ করেছেন অনেককিছুকে প্রশ্নবিদ্ধ রেখেই।
সাদাচামড়ার প্রভুরা নাক সিঁটকাচ্ছেন! ভবিষৎতে অন্য কিছুও সিঁটকালে অবাক হবোনা।
মধ্যপ্রাচ্যের অথর্ব, বর্বর, জাহেলরাও অসন্তুষ্ট। মুখের উপরে বেশ কয়েকটা দেশে ভিসাও বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
বিশ্বমিডিয়ার উদ্দেশ্যে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো সেন্টার/মুখপাত্র নেই, কম্বোডিয়ার মত কোনো জাতিসঙ্ঘের মনিটরকৃত জয়েন্ট টিমও নেই।
কাজেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ব্যাপারটিকে শ্রেণীশত্রু দমন টাইপ হিসেবে বেশ আয়াসেই প্রচারণা চালাতে পারছে জামায়াত এবং মজার ব্যাপার হলো প্রতিক্রিয়া হিসেবে তেমন আশাব্যঞ্জক পদক্ষেপও নেই।
আর যেহেতু ইউটোপীয় নই, তাই এটা স্বীকার করতে কোনো আপত্তি নেই যে বহির্বিশ্বের মোড়লদের সমর্থন না পেলে দুর্বল এই দেশের পক্ষে তা একা একা সুষ্ঠভাবে সমাধান করা বড়ই কঠিন।
সরকার যেসব আইনজীবি নিয়োগ করছেন, তাদের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, তাদের তুলনায় জামায়াতের আইনজীবিরা অনেক বেশিগুণে ধুরন্ধর। আন্তরিক সদিচ্ছার ঘাটতিই কি এর কারণ?
জামায়াত এবং বিএনপি একটা ব্যাপারকে বেশ লাইমলাইটে আনছে, সেটা হলো- যুদ্ধাপরাধী ও সরকারী দলীয় নেতাদের অন্তর্ভুক্তি। এব্যাপারে বুদ্ধিদীপ্ত কোনো বক্তব্য না দেওয়ার ফলে অনেকেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন।
আমি বিচার চাই। তার সর্বশেষ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে না পেরে/চেয়ে/পরবর্তী ৫ বছরের জন্য ঝুলিয়ে রেখে/প্রশ্নবিদ্ধ করে অন্য যা কিছুই করা হোক না কেন, তা আমার চোখে সবসময়ই আইওয়াশই থাকবে। এবং আমি এই শেষ প্রক্রিয়াটির ব্যাপারে সন্দিহান। সময়ই বলবে আমার এই সন্দেহ অমূলক কী না।
আপনাকে ধন্যবাদ।
বাঞ্জিজাম্পিং আমার খুব পছন্দের। সম্ভবত আমার বিবর্তন আধুরা রয়ে গেছে।
আপনি আমার প্রিয় বার্তা সম্পাদক,ওই আমার বঙ্কিমীয় ফাজলামিতে আপনার মৃদু ধমক আমাকে আবার কম্যুনিকেশনে সচেতন করেছে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় আওয়ামীলীগের কানের কাছে এঁড়ে ছেলের বায়না নিয়ে হাজির হতে চাইনা। বরাহদের শেষকৃত্য সেরে যেইনা উনারা ডেস্কে ফিরবেন,আপনার এসাইনকরা লেখাগুলো একটার পর আপলোড হবে। সমঝোতা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
যুদ্ধাপরাধের বিচারকে প্রাধান্য দেয়ার অর্থে যদি আপনি এমনটা ভেবে থাকেন তাহলে আমার মনে হয় বিষয়টা আরেকবার ভাবার দরকার আছে। আমার আশংকা হয় এই বিচার এত দ্রুত করা সম্ভব হবে কিনা। যদি না হয় তাহলে দিনশেষে বা ভোটের বাজারে কিন্তু ঝোলায় সামান্যই জমা পড়বে।
আরেকটা বিষয় হয়তো একমত হবেন যে সুশাসন বলতে যা বোঝায় তার বাস্তবায়ন হয়তো আওয়ামী লীগের কাছ থেকে যতটা আশা করতে পারি, অন্য কারো কাছে ততটা নয়। আমার এই ধারণার পেছনের মূল যুক্তিটি হচ্ছে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি। সরকার যদি শুধু একটি বিষয়েই সর্বশক্তি নিয়োগ করে অন্যদিকে আগাছা বাড়ানোর সুযোগ করে দেয় (কিংবা আগাছাগুলোকেও পরিস্কার না করে) তাহলে তার খেসারত অবশ্যই দিতে হবে। এবং খেসারত দিতে হবে চরমভাবে। অতীতে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কিভাবে থেমে গিয়েছিল তা স্মর্তব্য।
সরকারের অনেকগুলো হাত আছে। সবদিকেই তার খেয়াল রাখতে হবে। সেটা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য আপনারা যারা রাজনীতি নিয়ে কিছুটা সময় দেন বা অভিজ্ঞতা আছে তাদেরও এগিয়ে আসতে হবে। আমার তেমন অভিজ্ঞতা থাকলে অবশ্যই এসব নিয়ে লিখতাম।
একটি বিষয় পরিস্কার করতে চাই-- বয়স তো কম হয়নি; কোন একটি দলের প্রতি ছেলেমানুষি আবেগ এখন আর কাজ করেনা।
শ্রদ্ধেয় ভলতেয়ার এবং ব্লগের পূজনীয় আচার্য মহোদয়,
ব্লগ আমার কাছে একটা জাস্টিস লীগ।একটু সীমাবদ্ধ জল,সীমিত সবুজে একটু ঘাসফুল দেখতে আসা।এখানেও প্রতিষ্ঠানের কারাগার কিংবা চোখ রাঙ্গানীর তর্জনি। এই অক্সিজেন প্যারোলটাতে কলহ ভালো লাগেনা। আমি ভবিষ্যতে ব্লগ সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবো।
মাঝে মাঝে জাস্টিস লীগের কালোগ্রীণএরো ভাবি নিজেকে। আমার ছেলেই তার কল্পনার টিভি সিরিয়ালে আমাকে ওই চরিত্র দিয়েছে। তাই আদিখ্যেতা করে বলি,
প্লিজ হোল্ড ইওর টাং এন্ড লেট মি লাভ বঙ্গবন্ধুজ বাংলাদেশ।
দোহাই চুপ কর ওরে বঙ্গবন্ধুর দেশটারে ভালোবাসিবারে দে একবার।
রাজশাহী বাঘা চারঘাটের ভাষায়
মামু থামোতো,বঙ্গবন্ধুর দেশটাক ভালব্যাসতে দিবানা দেখছি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
বস, আপনি আসলে পারেন বটে। প্রথম থেকে দেখতেসি আপনি সবগুলা কমেন্টে আপনার অপ্রাসংগিক কথা দিয়া পিছলাইয়া যাইতেসেন নাইলে স্যাটায়ার করা কমেন্ট দিতেসেন। এতে বুঝা যায় যে আপনি আপনার সমালোচকরে লোম দিয়াও পুছেন না। ভাবটা আপনার এইরকম যা ব্যাটা কগা যা মঞ্চায় কগা। আবার যে বাংলায় আপনি কমেন্ট দিতেসেন তা বুঝতে আপনারেই জিজ্ঞাসা করা লাগে।
আবারও বলতেসি আপনি আসলে পারেন। তারেক ভাইয়ার জন্য তারেক রহমানের কাছে অরণ্যে রোদন ব্রান্ডের শালশা ঝাকাইতেসেন আর জয় ভাইয়ার জন্য তোফা লাইসেন ধান ভানতে জিয়ার গীত। পাচ বছর পর দয়া করে অচলায়তনে লেইখেন না নিজামী কেন মুক্তিযোদ্ধা হইতে পারে নাই।
সচলের পরিবেশটারে দয়া করে এমন কইরেন না যাতে অন্যের অপমান করা হয়।
কামচৌ
অতঃপর মন্দির থেকে গলাধাক্কা। সিধুকে অর্ধচন্দ্র দিয়ে বিদায়। অথবা সেই আউটডেটেড কোট, সাম্যবাদ,খোদার ঘরে শেকল তুলে দেয়া হিংস্র চাহনি। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীকে গলায় গামছা বেধে শহীদ মিনারে বাকশালের শপথে নিয়ে যাওয়ার পঞ্চায়েতী।মার হালারে,বহুত বাড় বাড়ছে,এই গেলি,কিংবা কর্ণেল তাহেরকে মেরে দেয়া।অথবা অগ্নিপথ ছবির শিক্ষক যাকে গোরীকা মকানে ডেকে পঞ্চায়েতী কলাকৈবল্যে কলংকিত করা। ডিফেমেশনের কায়দাগুলো ডিফেমেটরী স্টোরি এডিট করতে করতে চোখের সামনে জ্যামিতির সূত্রের মত স্পষ্ট।
আমি বৃষ্টির কাছ থেকে কাঁদতে শিখেছি,আমা্য আর মিনার্ভার অশনি পেঁচার ডানা দেখিয়ে কোন লাভ নেই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনার করা এই দুটি উক্তি পরস্পরবিরোধী হয়ে গেলনা কি?
বাংলাদেশে এত মানুষ থাকতে কেন আমাদের এরশাদকে আবার রাষ্ট্রপতি বানাতে খায়েশ হয়, নিজামীকে মন্ত্রী বানাই, আর তারেক রহমানকে আবার রাজনীতিতে ফেরাই, বুঝতে পারি না।
তারেক রহমান সহজ-সরল রাজপুত্র, আর তার আমত্যরা তাকে কুমন্ত্রণা দিয়ে "দুষ্টূ" বানিয়েছেন, লেখার এই টোন পছন্দ হল না।
উনি আর ফিরবেন বলে মনে হয়না।এখন অনলাইনে পার্টি চলতে শুরু করছে। অফলাইনে মাহি সাইড বেঞ্চিতে বসে।টিভির জন্য বাচ্চাদের অনুষ্ঠান বানায়।দেখা হলে আমরা এডিটিং প্যানেলে বসে বিভিন্ন এপিসোড দেখি। সম্পর্ক ঐ সৃজনশীল এলাকাতেই। তাই মাহী মাঠে নামুক এটা আমি চাই,ও সেন্টার রাইট স্লাইটলি,আমি সেন্টার লেফট,আওয়ামী লীগের চেয়েও বামে। এরমধ্যে মোহরের কারবার নেই,শুধুই আড্ডা। তাই অনলাইনে তারেককে যখন কেঊ রাজনীতিতে বাধা দিতে পারেনা,মাহী সঙ্গে থাকলে তারেক অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর হবেন বলে উপায়হীন আশা করতে পারি। আর তারেক ভাই যদি আসতেই না পারেন তাহলে খুব খুশী হব আমি,কারণ উনি আমার লিয়েন এক্সটেনশন না করায় সিভিলসার্ভিস থেকে আমার কাট্টি হয়েছে,ইয়াজউদ্দীন স্যারের সিগনেচারে। অথচ আমি ছিলাম পঞ্চদশ বিসিএস ব্যাচের ইনফরমেশন ক্যাডারের ফার্স্ট বয়।
ধন্যবাদ নেতিচিহ্ন রেখে যাবার জন্য।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনার সমস্যাটা আগেও কিছুটা জান্তাম।
এখন পুরাপুরি বুঝতার্ছি।
হাটে হাঁড়ি এখনি ভাংগতে চাচ্ছিনা।
চাঁদের বুড়ি চরকা কাটছে,বুড়ির চরকা ঘ্যার ঘ্যার করছে,কারণ তিনি সাপ্তাহিক কইয়া দিমুর সম্পাদিকা, অন্যের নটখটের ছিদ্র খুঁজে বেড়ায়,নিসংগজীবনে বিনোদনহীনতার কায়ক্লেশে আর কত একা থাকব হিংসা-বিকৃতির শিকার।
এটি বুড়ির প্রোটোজায়ার টান। ওর মা রাণীর কালো বাচ্চার খবর রাণীর পেটে কাক হয়ে ছাপা লিখেছিল কইয়া দিমুর সূচনা পর্বে। সেই বংশধারার আজকের গসিপ বুড়ীকে বলি,অপেক্ষা করুন ২০১২র বইমেলায় লিভনিস্কি গাথা আসছে। ঐ স্ট্রিপটিজ থেকে তিন হাজার ডলারের বিল পেলে কথা দিচ্ছি আপনাকে একটা খরগোশ কিনে দেবো। যে আমার মতো কচ্ছপের প্রতিতুলনায় অনেক বেশী ক্যাথারসিস দেবে। তখন পছন্দের ব্রান্মমুহূর্তে হাটে হাড়ি ভাঙ্গার বিকৃত পেশাটি ছেড়ে খরগোশ সমভিব্যহারে মরিশাসে যেতে পারবেন।
টিকেট জোগাবে কইয়া দিমু বুটিক, আমার দেয়া সেলাইমেশিন গুলো হেসে ঊঠবে কইয়া দিমু,কইয়া দিমু।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গার ভালগার হুমকির ব্যাপারটাকে সেলাই মেশিনের 'কইয়া দিমু'তে ছন্দবদ্ধ করে আপনি প্রমাণ করলেন আমি কোথায় আর আপনি কোথায়।সালাম আপনাকে।তবে ধমনীতে লুকিয়ে থাকা বর্বরতাকে বাঙ্গালী
চতুরতার চাদরে মুড়িয়ে যেভাবে আপনি সেলাই মেশিন দিয়ে মুখ সেলাই করে দেয়ার হুমকি দিলেন, তাতে খুনের অস্ত্র হিসেবে ড্রিল মেশিনটাই যে আপনার পছন্দ হবে তা বোঝা গেল।আমরা যারা আপনার লেখার ট্র্যাজেকটরী ধরতে পারি তাদের জন্য অশুভ সংকেত।আপনার গন্তব্য কোন মরীচিকা নয়, বিধায় আমরাও খালি চোখে তা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি।
ভয় পাইনি,সত্য হচ্ছে হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গার মত কিছু মশলা আমার কাছে আছে।তবে আপনিই শিখিয়েছেন সবুর করতে।কেউ শায়েস্তা টায়েস্তা করতে চাইলে।অথবা কোন প্রয়োজন পড়লে।অথবা যদি কোন গ্রাহক পেয়ে যাই আমার এই ইনফরমেশনের।একটু অপেক্ষা করি,সবুরে মেওয়া ফলে।
আপনার 'ধান ভানতে জিয়ার গীত' এর নীচের প্যারাটা আমি শিক্ষণীয় হিসেবেই নিয়েছি।
আমার এক পরিচিত ভদ্রলোক হাওয়াভবনে জলসায় যেতেন। দুধভাত প্রকৃতির লোক বলে একএগারোতে জলপাইভাইয়েরা তাকে আর কিছু বলেনি। হাওয়া ভবন সম্পর্কে উনার সঙ্গে অনুপান আড্ডায় মোটামুটি তারেক ভাইয়ের উত্থানগাথার একটা ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্য পেয়েছি। কখনো আমাকে কেউ শায়েস্তা করার চেষ্টা করলে ফিল্মটা বানাবো। ঢাকায় বানানো না গেলে মুম্বাই-করাচীতে বানানো যাবে। কাজেই সেক্যুলার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা না থাকার সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই।এটা একটা কার্ড,নেহাত জরুরী হলে ব্যবহার করবো।
সাংবাদিক জগতের এই ব্ল্যাকমেলিং আর ডাবল এজেন্সীর ব্যবসাটা নতুন কিছু নয়।তবে ব্যবসা নয়, মুখোশ খোলার প্রয়োজন বোধটিই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
আমার এক পরিচিত ভদ্রলোক হাওয়াভবনে জলসায় যেতেন। দুধভাত প্রকৃতির লোক বলে একএগারোতে জলপাইভাইয়েরা তাকে আর কিছু বলেনি। হাওয়া ভবন সম্পর্কে উনার সঙ্গে অনুপান আড্ডায় মোটামুটি তারেক ভাইয়ের উত্থানগাথার একটা ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্য পেয়েছি। কখনো আমাকে কেউ শায়েস্তা করার চেষ্টা করলে ফিল্মটা বানাবো। ঢাকায় বানানো না গেলে মুম্বাই-করাচীতে বানানো যাবে। কাজেই সেক্যুলার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা না থাকার সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই।এটা একটা কার্ড,নেহাত জরুরী হলে ব্যবহার করবো।
ভয় পাই ইমপিচমেন্টকে ভয় পাই।অভিশংসনের মুখে বিব্রত বিল ক্লিনটন।কইয়া দিমুর মুখরা রমণী ঘষেটি বেগমের মতো হত্যা পরোয়ানা নিয়ে দাঁড়িয়ে।ভয় পাই ভয় পাই।ক্লিনটন আতংকিত নয়,হিলারী ঠিক থাকলে সব ঠিক,বরং পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চাকরি করে খাওয়াবে।কিন্তু এই ম্যাকবেথের ডাকিনী কোন হার্টজকার্ডটার কথা বলছে,, মৃদুলা নাকি ,মিরান্তীনাকি্দেবি নাকি মুনুন্নেছা ওরফে মুন্নুজান, কোন ডিসকো থেকের কোন ছাইয়া ছাইয়া ছবি কইয়া দিমু ডটকমের বিবি রাসেলের কাছে। কোন মানস প্রিয়ার ছবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো নাকি প্যারিসের উদ। নাকি বিলের মতো দেখতে কোন নোরা জোনস খূজে পেল গসিপের ভ্যাম্পায়ারটা।
আর মুখোশ নিয়ে বিলের ভয় কি? ভয়তো করবে বুশ, সতচরিত্র লরামনোগামীবুশ বনাম লুলক্লিনটন।
কইয়া দিমুর মাকে বিল বলেন, মাই ডিয়ার কইয়া দিমু, মিলনের গল্পে ফুচকি না দিয়ে সদ্য দীর্ঘ বিবাহপ্রতিষ্ঠান থেকে ইস্তফা দিয়ে আলগোর ফেসবুকে সিঙ্গল স্ট্যাটাস ঝুলিয়েছে,একটা শেষ চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
খুবই মজার পোস্ট
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তাই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তারেক খুবই ভালো ছেলে, তবে একটু আলাভোলা টাইপের আর কি! সবই কপাল আর ষড়যন্ত্রকারীদের দোষ। পোস্ট পড়ে চউক্ষে পানি আয়া পড়লো।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
বসের করকমলে ডেসডিমানার রুমাল। ক্ষমাহ ক্ষমাং ক্ষমাং ক্ষমাং।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
কোন চোখে? ডান চোখে না বাম চোখে? দুইটা চোখ একলগে ব্যবহার না করলে তো আবার নিরপেক্ষ হওয়া যায় না। আপ্নের চোখের পানি কি নিরপেক্ষ?
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
আমি অন্ধ হোমার মতান্তরে কানাগোরু।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ইতালীয় ফুটবলের ভক্ত আমি। ডিফেন্স আগ্রহের জায়গা। তাই যেটা বুঝি সেটা হইল ভালো রাইট ব্যাক (যেমন মাহী) আর ভালো লেফট ব্যাক (যেমন অন্যকেউ) থাকলেই কেবল হয় না। একটা ভালো সেন্ট্রাল ডিফেন্স লাগে। এবং পারলে শেষ মুহূর্তে গোল ঠেকাইতে একটা সুইপার, সে ব্যাকলাইন সামলাবে। প্রয়োজনে হাত দিয়া গোল ঠেকায়া লাল কার্ড খায়া বিদায় নিবে (যেমন এককালের গোলাম ফারুক অভি)। কিন্ত গোলটা ঠেকাইতে হবে ফাইনালি গোলকিপাররেই। বিএনপির গোলকিপাররে তো দেখতেসি না আশেপাশে।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
আপনিতো পল দ্য অর্কেস্ট্রা,আপনিই বলুন স্যার।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
বড়ো বিতার্কিক নিয়তিবাদে ঝুঁকলে বুঝতে হবে তার বিতর্কে এখন আর আগ্রহ নাই অথবা প্রতিপক্ষ পছন্দ হয় নাই। ঘটনা কি স্যার?
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
আমার সাংবাদিকতার গুরু তৌফিক ইমরোজ খালিদী ঢাকা ইউনিতে মাথার ওপর ছায়ার মত থাকায় অভি হতে পারিনি। হয়েছি অবমানব সাংবাদিক। ঘাতক অভির প্রতিতুলনায় আমি আহত, ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের কোন লাস্যময়ী আমার হাতে প্রাণ হারায়নি,মন হারালে তা বিমূর্ত অপরাধ।আপনি আর্জেন্টাইন ফুটবলের মেসিকে ভূলে গেলেন। এলোমেলো ফুটবলের সালভাদার দালি আমরা সবাই। ক্যানিবালিজমকে আমরা পিছে ফেলে এসেছি,চলুন জাজমেন্টাল না হয়ে সিধুর নেখক হবার দলিত যাত্রাটাকে মেনে নিই। সিধুদের গলা ছেড়ে ঝুমুর চিতকারে বাধা দেবেন না নীটশের আত্মম্ভর স্টাডিরুমে বসে। সুযোগ চাই,মানুষ হব।
Salvador Dali once said: "You have to systematically create confusion, it sets creativity free. Everything that is contradictory creates life."
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। আপনাকে অভির সাথে তুলনা করি নাই। খুবই দুঃখিত আমার কথা থেকে সেটা মনে হলে। খেয়াল করবেন লেফট ব্যাক এর উদাহরণ দিতে না পেরে জায়গা খালি রাখসি। মান্নান ভুইয়ারা চলে যাওয়ার পর বিএনপির ঐ জায়গাটা খালি।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
মীর্জা ফখরুল।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তাহলে একটা ড্রিম টিম সাজায়া ফেলা যাক। আমার প্রস্তাব মওদুদকে কোচ আর বি চৌধুরিকে ফিজিও রাখা যায়। মওদুদকে কোচ, কারণ অনেককে অন্য ক্লাব থেকে ভাগায়া আনার প্রয়োজন পড়তে পারে। এই বিষয়ে ভাগতে+ভাগাইতে সে পারঙ্গম। সেইসাথে কোনো নিয়ম স্যুট না করলে নিয়মের একটা সুবিধামত ব্যখ্যাও দাঁড় করাইতে পারবে। আর তারেকের জন্য ১০ নম্বর জার্সিটাই তোলা থাক। ওইটা আর কারো হইতে পারে না। মীর্জা ফখরুলরা বল ঠেকাবে। জান কয়লা করে ফেলে। ওইটাই ওদের কাজ। আর গোল্ডেন বুটটা সোজা তারেকের পায়ে।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
গোল্ডেন বুট পরে জয় ঘুরছেন। তারেক ভাইকে ডাক্তার জুতা পরতে মানা করেছেন। তাই উনি গান্ধীর বই পড়ছেন। জয় যদি অফলাইনের রাজনীতিতে নাও আসেন তার দেয়া ডিজিটাল-বাংলাদেশ শব্দবন্ধের মাঝে তার জিতে নেয়া গোল্ডেন বুটের সুকৃতি। এইরে এখেবারে মাখন হয়ে গেল। আমি নিশ্চিত এই ডিজিটাল রাজকবিকে উনি তৈলশাস্ত্রলংকার হিসেবে একটা ইবুক রিডার কিন্ডেল পাঠাবেন ডিএইচএলে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াথ ভাই, তারেক বনাম জয় এই ম্যাচটা আগাম দেখে ফেলতে চাই না। আর কোয়ালিফাইয়িং রাউন্ড জিতে না এসে, ডাইরেক্ট ফাইনাল খেলতে চাইলেও হবে না। পরিবারতন্ত্রের স্টেডিয়ামে।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
ওকে বস,চলেন বাস্তিল দুর্গের পতন ঘটাই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
বড্ড দেরিতে গ্যালারিতে ঢুকলাম!!!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ওদের গায়েবানা ডিম্ব বা আন্ডে দিয়ে পুনপরীক্ষা করা জরুরী, এই পোস্টের নসিহত থেকে অক্টোপাসের ডিম নিতে পারেন গোটা দুয়েক।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
যেভাবে তেল ঢাললেন তাতে করে আগামী নির্বাচনে বিএনপিএর মনোনয়ন পাওয়া ঠেকায় কে!
পাকশীতে যখন হাডিঞ্জ ব্রীজ হলো,এক সরল গ্রামবাসী অনুমান করল,এই ব্রীজ বানাতে বৃটিশেরা নিশ্চয়ি ২০০ টাকার লোহা কিনেছে।
আমার ক্যারিয়ার আনন্দদায়ক। সাংবাদিকতা-শিক্ষকতা-লেখালেখিতে মন্দ্র জীবন। অফলাইন রাজনীতির আগুণপথে হাঁটতে চাইনা। আগামীতে অনলাইনেই রাজনীতি সম্ভব।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ব্লগারদের ঠেস দিয়ে কথা বলার জন্যে ব্লগই প্রশস্ত জায়গা, তবে কিছু বাতিল মালকে চিনি, যারা কাজটা পত্রিকায় করার জো পায় না দেখে ব্লগে এসে এ ধরনের কথাবার্তা লেখে।
তারেকের কিছু শিক্ষিত তরুণ চামচা আসলেই দরকার। গ্যালোবার সব চোরচোট্টাগুলিকে চামচামির চান্স দিয়ে কী ভুলটাই যে করসিলো পাখিটা।
লেখাটা ভালো লেগেছে। এরকম সৎ লেখা আরো পড়তে চাই।
ব্লগের মাগন ঠাকুর হয়ে শশীগণ বেড়ি যেন তারাগন মেলার পঞ্চায়েতি কায়দায় কাউকে বাতিল মাল বলে ট্যাগিং করলে যেন সে ভয় পাই ভয় পাই বলে পালিয়ে যাবে। এই মোড়লিপনায় এই যুগে আর কাজ হবেনা।
পত্রিকায় কাজ করার জো না পেয়ে মাগন ঠাকুরের বারান্দায় এসে উতপাতের অনুমানটি মাগনের চিন্তার বৈকল্য, কাকতালীয় ব্যাপার,এই লেখাটিই জাতীয় দৈনিক ছাপছে, জাতীয় পত্রিকার বন্ধুরা বহুদিন থেকেই মেইল করে লেখা চাইছে, এতোদিন অনলাইন চর্চায় নিরলস থেকে কলতলা যখন আন্ডার এস্টিমেট করতে শুরু করেছে, তাই সেই বাতিল মালদের আত্মার ফিউনেরালের জন্য জন্য ব্লগ এবং পত্রিকা দুটোই চালু করতে হচ্ছে।
কথিত বাতিলমালের সঙ্গে রাজনীতির যুবরাজদের বন্ধুতার যোগাযোগ। ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স।চামচা শব্দটা কলতলার চিন্তার ক্লিশে।
মাগন ঠাকুর শুধু আকাশে হরিদাসের সঙ্গে মেঘ দেখেন। আর অপছন্দের লেখকের পান্ডুলিপি দেখে বলেন,পুড়িয়ে ফেল ঐ তেলশাস্ত্র।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স, যেমন আইয়ুব খান ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের ?
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
এটি মার্কিনীদের প্রসঙ্গে বলা। এইবারে বল নিয়ে এগিয়ে এলেন নীটশে আইয়ুবের চামচা বলে ট্যাগিং করে লেখককে যুদ্ধাপরাধিদের পক্ষের বলে ফায়ারিং স্কোয়াড,খুব পরিচিত কৌশল।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
হ্যাঁ, অচেনা বামনকে পৈতা দিয়েই চিনতে হয়।
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
অচেনা শূদ্রকে চিনবেন কীভাবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এইবার আপনার আগের পোস্টে বয়ান করা আপেল মাহমুদের মনস্তত্ত্ব বুঝতে পেরেছি। উনিও নিশ্চয়ই জিয়াউর রহমানের বন্ধু ছিলেন। কলতলার লোকেরা ওনাকে ভুল করে চামচা ডাকে। কলতলায় একটা ভাটিয়ালি সারল্যের ইসকুল খোলা দরকার।
ওয়ারেন অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ি আপেল মাহমুদ আমার চেয়ে অনেক পেছনের ধাপের চামচ। একজন সাংসদ প্রার্থীর প্রটোকল হেরে গেলেও সোনার চামচ। তাই ভাই তুলনা করলে বরং আনোয়ার জাহিদের সঙ্গে করেন, গালি দেয়ার অনেক লোক পাবেন। আর টারমিনেটর টু ছবিটা দেখেন আরেকবার,মাগনঠাকুরের ব্রাশ ফায়ারের পর আবার কীভাবে ঊঠে দাঁড়ায় মাসকাওয়াথ। এই গোরু মরতে বছর দশেক,সে পর্যন্ত নাকউঁচু কুলিনশকুনীদের উপোস,রোজা,অনাহার,মঙ্গা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
বাবাগো, এইবার বুঝলাম, তাওয়ার তলা কালো হলেও গরম।
টারমিনেটর ওয়ানে দেখেছিলাম, টারমিনেটর বেচারা একেবারে শুরুতেই ন্যাংটো। তবে ঐ ব্যাটা আবার নির্বাচনে পাশ করে গভর্নর টভর্নর হয়ে বিতিকিচ্ছিরি অবস্থা, ফেল মেরে গরম নেয়ার সুবর্ণ সুযোগটাই মিস করে গেলো।
সচলায়তনে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স চালু করা হোক। সাংসদ প্রার্থী হিসাবে মাসকাওয়াথ আহসানের পোস্টে কমেন্ট করার জন্যে এসএসএফের দুইজন সদস্যকে সচলায়তনে সদস্যপদ দেয়া হৌক। মানীর মান না রাখলে হবে?
কলতলা চিরজীবী হোক।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
বাতিল মালেরা যতদিন থাকবে, কলতলার হায়াৎ ততদিন ফুরাবে না, এ এমনই এক খুড়োর কল।
হিম্ভাই এই বাতিল মালের সামার আঙ্গেবোটে উইনডশপিং না করে আপনার নেভারেস্ট গবেষণায় ফিরে যান। আমার সবিনয় নিবেদন, আমার মত বাতিল মালের পেছনে এত সময় নষ্ট করা আপনাকে মানায়না। আপনি আমাদের হতে পারতাম হিমু হলাম তামার তার অথবা আপেলের কাকতাড়ুয়া গ্রা্ম্য আমথিয়েটারে কেন আসেন। আপনি তো আমাদের লিটল-বুদ্ধ,নোবেল মঞ্চে দাঁড়িয়ে বোলবেন ডিনামাইট ছাগুর উতপাটনের পদক প্রত্যাখান করছি। সচল ওয়েবকাস্টে দেখে মুসার গ্রামের অবাক হরিজনের মতো তাকিয়ে তর্জনি উচিয়ে বলব, আমাদের হিমু।
অশত্থামাহত,
ইতি
গজ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
জীবনটা কঠিন হে মাননীয় সাংসদপ্রার্থী মহোদয়। আপনি লেখক হতে পারলে আমিও পাঠক হতে পারি। আপনার লেখা যেমন কেউ থামাতে পারবে না, আমার কমেন্টও তেমনি চলমান থাকবে। নেভারেস্ট গবেষণায় ফেরার ব্যাপারে তাই জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়া সোনার চামচদের চোখ রাঙানো অগ্রাহ্য করলাম।
মাননীয় নোবেল প্রত্যাখানের হিম্ভাই,
ক্যান্টনমেন্টের সামনে অনভিপ্রেত স্পীডব্রেকারগুলো আমার ক্যাডেটকলেজের জলপাই সখাদের শেষ দম্ভের স্যালুট নেবার পায়তারা। অফলাইনে আমার আমকাঠবডিবাস নিয়ে ব্রেক কষে কষে ক্যান্টনমেন্ট পার করি আমি ডাইভার শওকত।
আর সচলায়তনে প্রায়ি আপনার লালসালুর মাজারে জুতো মাথায় নিয়ে ঢুকি জুতো খেয়ে বেরিয়ে যাই। ভালো গুয়ানতামো গড়েছেন ভাই, আইদার ইউ ফলো মি অর স্লটার ইউ গোট স্লোগানের টেক্সাসের বুশবাঘের মানস কী আমাদের নিয়তি।
কিন্তু আমি ইমিটেশন চামচ,সিধুর চাখানায় এরিস্টোটলের পাঠশালার ভাঙ্গা চামচ সচলায়তনে আসবোই। আপনার অনুরক্তদের চা বানিয়ে খাওয়ানোর বেল বয় হিসেবে হলেও এই ক্যাফেতে আমাকে একটু সহ্য করে নিতে হবে আপনার। কৃপা করুন লিবেরেল হিম্ভাই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
নিশ্চয়ই আসবেন। লিখবেন। এবং সেই লেখায় মন্তব্য পাবেন। মাইকিং করতে চাইলে সংসদ নির্বাচন বা মেয়র নির্বাচনে প্রার্থীর টিকিট কেটে দাঁড়াবেন, নয়তো টকশোতে গিয়ে ভিড়বেন, যেখানে আপনি বলবেন আর অন্যে শুধু শুনে যাবে। অন্যের কথা পড়ার মর্জি হলে, হে মাননীয় সাংসদ প্রার্থী, ব্লগে আসবেন, আসবেন সচলায়তনে। আমার অনুরক্ত তো আপনি ছাড়া কাউকে দেখি না। আপনার প্রায় প্রত্যেক পোস্টেই আমার নাম দেখতে পাই নানা বিশেষণের আগেপিছে। তবে বেলবয় হওয়ার বয়স আর নেই আপনার, বেলম্যান হতে পারেন। কিন্তু আমাকে তেল দিয়ে কী লাভ বলুন, আমি তো তারেকের মতো খাম্বার ব্যবসা করি না।
আন্ডার ব্যবসা করেন যে,হয়তো রিমান্ডে আমার জন্য আন্ডা পাঠানোর সময় একটু দয়া করে ঘুঘুপাখির ডিম পাঠাবেন। আপনার গুয়ানতানামোতে যে বাঘের ডিম দিচ্ছেন,এতে খুব কষ্ট হয় হিম্ভাই। আমার চরিত্র অনুযায়ী ঘুঘুর ডিম স্যার,প্লিজ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনার এই কথাটা বুঝতে পারছি!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
ধন্যবাদ। সান্ধ্যউপহারের জন্য চিরকৃতজ্ঞ রইলাম।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
কুষ্টিয়ার দৈনিকখানা বুঝি এইবার বঞ্চিত হোলো। কুষ্টিয়াবাসীর একদিনের বিনোদন মাটি ।
কুষ্টিয়ার দৈনিকের সার্কুলেশন বেড়েছে, সময়ের বাতিঘর নামে একটি মাসের প্রকাশনা হচ্ছে।সেখানে প্রান্তিক পরাজিত মেঘদলের ছোটখাট বাতিঘরের গল্প লেখা হচ্ছে নিয়মিত।
কাজেই হিম্ভাই আপনার পঞ্চায়েতী তাচ্ছিল্যের বিনোদন সং গা অপ্রাসঙ্গিক,স্লিজিং করে সচলায়তনে আমার লেখা বন্ধ করা কঠিন। আমাকে আপনার নেমেসিস হিসেবেই মেনে নিন, শো মাস্ট গো অন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
সচলায়তনে আপনার লেখা বন্ধ করানোর মতো সহজ কাজে প্রবৃত্ত না হয়ে বরং নিয়মিত পাঠক হওয়ার কঠিন কাজটাই করি। তবে কারো নেমেসিস হতে গেলে আপনাকে আরেকটু কষ্ট করতে হবে। আপাতত কখনো আনিসুল কখনো তারেকদের বান্ধব হিসেবে ছুটা কাজ চালান। বছরখানেক পর নেমেসিসত্ব নিয়ে নাহয় আলোচনা করা যাবে। কুষ্টিয়ার পত্রিকার জন্যে ফরমায়েশি লেখা সচলে কপিপেস্ট করে নেমেসিস হতে গেলে শো মাস্ট গো অনের রাজ কাপুরের আরেকটা সিনেমার নাম খেয়াল রাখতে পারেন, শ্রী ফোর টুয়েন্টি।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আমি সচলায়তনের জন্য লিখি, তুলে নিয়ে অনেকেই ছাপে। চিলের পিছে ছুটি কিভাবে।সময়ের কাগজ পড়ে ধূলোমলিন পরাজিত মেঘদল , আর সচলায়তন পড়ে ঝকঝকে সফল মানুষেরা,টার্গেট অডিয়েন্স পৃথক।তবে ধন্যবাদ পরামর্শের জন্য। নিয়ম মেনে সময়ের কাগজে যাতে ৭২ ঘন্টা পরে যাতে সচলায়তনের লেখাটি ছাপা হয় সেটা নিশ্চিত করবো।আর শ্রীফোরটোয়েন্টিডটকম হতে পারে ছবির নাম, বা ওশান ইলেভেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
প্রথম থিকা শুরু করি। তারেক ভালৈলে আপ্নার সুবিধা কী?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
স্ট্রাগলিং রাইটার,বাতিল মাল,যদি আমারদেশ একটা কলাম ছাপে, ৫০ ডলার নগদ নারায়ণ, আর আসছে বইমেলায় এই লেখকের দুই শালিকের দেশ বইটির
র্প্রকাশক আমারব্লগের স্টলের বাইরে জাসাস স্টলেও যদি দুচার-কপি বিক্রি হয়,অল্প লইয়া থাকি তাই মোর যাহা যায় তাহা যায়।
এই লেখা পড়ে যদি মনে হয় আমি তারেক ভাইকে ভালো বলেছি, তাহলে এবার আমাকে চশমা নিতে হবে স্যার।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপ্নের চশমা নেয়া দর্কার।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
অভ্রনীল কন্ট্যাক্ট লেন্স।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
লেখকের আগের কয়েকটা পোস্ট পরে তাকে যে ঘরানার বা দৃষ্টিভংগির মনে হয়েছিলো এই পোস্টটার অবস্থান সেগুলোর সাথে ১৮০ডিগ্রী উল্টা দিকে। হয়তবা এইটা ভারসাম্যের জন্য নিক্তির আরেক পাল্লাতে চাপানো ওজন, এক্ষেত্রে প্রশ্ন এই ভারসাম্যের প্রয়োজন কেন? আর নাহলে এই পোস্টটি লেখকের সারকাজমিক বহিঃপ্রকাশের একটি বর্ধিতরূপ যা বুঝার ক্ষমতা এই বেচারা পাঠকের সীমার বাইরে, এক্ষেত্রে বিনীত নিবেদন - একটু সরল করে লিখলে ভুল বুঝার কষ্টটা কমে যায়, দয়া করে করবেন কি?
তর্কের খাতিরে বা বাস্তব পরিস্থিতির বিচারে যদি ধরেও নেই যে বর্তমান ক্ষমতাশীন দল ডাকাত, তারপরেও কখনোই চাইবো না যে লালু-ভুলু-কালু-দুলুর সংগদোষে নষ্ট কিঞ্চিৎ কম ক্ষতিকর চোর তারেক ফিরে এসে আমাদের এই ডাকাতের হাত থেকে উদ্ধার করুক। আজ পত্রিকাতে পড়লাম অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক নির্বাচনে নির্বাচিত ৩জন স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকারের গঠনের বাজারে নিজেদের দুর্মূল্যের সুবিধা নিয়ে সরকার গঠনে আগ্রহী উভয় দলের কাছে দেশের রাজনীতির মানচিত্র বদলে দেওয়ার মত কিছু সিদ্ধান্ত দাম হিসেবে চাইছেন। তারা নাকি মন্ত্রী স্পিকার হওয়ার মত লোভনীয় প্রস্তাব পায়ে ঠেলেছেন, তারা চান দুইদলীয় গণতণ্ত্রের শাঁখের করাত থেকে যেন জনগণ রক্ষা পায়। অসৎসংগে সর্বনাশপ্রাপ্ত কোন খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তনের চেয়ে আমাদের উচিৎ এইরকম সত্যিকারের ভালো কিছু মানুষের রাজনৈতিক জন্মলাভ করুক সেই প্রত্যাশা করা, প্রত্যাশা করা তারা কোন দলের স্বার্থ না দেখে দেশের মানুষের স্বার্থ দেখবে আর সর্বশেষ প্রত্যাশা আমাদের সুবুদ্ধি হোক তাদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার।
বিঃদ্রঃ লেখকের সাথে আমার পরিচয় শুধু সচলায়তনে তাঁর লেখা পড়ে। এর আগে লেখকের নামে কাউকে আমি চিনতাম না। তাই তাঁর পূর্বপরিচয় সম্পর্কে আমি সম্পূর্ণ অজ্ঞাত। এই কারণে লেখকের সম্বন্ধে "আমার অনেককিছু মনে করা"-তে হয়ত গলদ থাকতে পারে, এইজন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
অনেক ধন্যবাদ। ভ্যান্টেজ পয়েন্ট ছবিটিতে একই হত্যাদৃশ্যকে নানান দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে মূল রহস্য উদঘাটিত হয়।বাংলাদেশ রাজনীতি নিয়ে সেরকম একটা নিরীক্ষা এই ধারাবাহিক লেখা,কোন অশনি উদ্দেশ্য নেই। ভাষিক যোগাযোগে আরো সচেতন হবো। ভালো থাকবেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তারেকের গলায় মুক্তাআআআআআর মালা!
এই মণিহার তাহার নাহি সাজে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
অরন্যে রোদন... কি লাভ হইলো। তিন্তি এখন কোমর ব্যাথায় যৌন জীবন পরিহার করে গান্ধী হবার প্রচেষ্ঠায় রত! তাকে তাই করতে দেন...
--- থাবা বাবা!
থাবাবাবা অন্য মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়ে না গিয়ে তীব্র সমালোচনা জারী রাখতে চাই। আপনার আনুগ্রহ প্রত্যাশা করছি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
তাঁর অবস্থা এতো খারাপ নাকি!!?
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
ত্যানা প্যাচানির অলিম্পিক নাই কেনু কেনু কেনু?
কেন এই যে ক্যাচালায়তন সামারফুটবল ২০১০, ক্যানিবাল ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট মাগন ব্লাটার বাতিল মালের মাথার খুলি দিয়ে ক্যানিফুটবল চালু করে দিলেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ভাই, আপনি এবার খ্যামা দেন, প্লিজ। এসব নিয়ে সময় নষ্ট হইতেছে। আর একটা কথা-- আমি আগেও খেয়াল করেছি যদিও, সচলায়তনকে প্যারোডি করে ক্যাচালায়তন বা এধরনের নামে সচলায়তনের কেউ ডাকেনা। আপনি একজন সচল হয়ে এভাবে ডাকাতে আমার আপত্তি আছে।
আর হিমু কিছু বলার আগেই আপনি কেন মনে করেন যে আপনাকে সচলায়তন থেকে চলে যেতে হবে? এর আগেও কোন এক পোস্টে আপনি এরকম কমেন্ট করেছেন।
এই পোস্টে সবাই যেটা আপত্তি করেছে সেটা হলো পোস্টটা পড়ে এমন ধারণা হতে পারে যে তারেক ধোয়া তুলসি পাতা আর অন্যেরা নাটের গুরু। আপনি যদি তেমনটা না বুঝিয়ে থাকেন বা যদি বুঝিয়েও থাকেন সেটা মন্তব্যেই পরিস্কার করতে পারেন। আপনার মতের সাথে দ্বিমত হতেই পারে। সেই বিষয়টা এখন এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যে কেমন যেন ভাঁড়ামো মনে হচ্ছে। আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা। তার পরেও, বলতে খারাপ লাগছে যদিও, আপনি কিন্তু পিছলানো মন্তব্যগুলো করেই যাচ্ছেন। আমার মনে হয় এখানেই থামা উচিত।
বাকীটা আপনার বিবেচনা।
তথাস্ত বস। রাজাকারকে তো থামালেন,স্যার মুক্তিযোদ্ধাদের একটু সিজফায়ারে ডাকুন। সচলায়তন খুব পছন্দের জায়গা,কিন্ত কোন স্যাটায়ারি কী ব্লাসফেমি হয় পিপিদা। আমি সাদা পতাকা উড়িয়ে গেলাম। কিন্তু আর যদি একটা গুলিও চলে,বুঝবো আপনি সিধুটাকেই চাপ্পড় দিয়ে বসিয়েদিলেন,কুলীন মাগন তখন বাতিল গোরুর গোস পেঁপে দিয়ে সিদ্ধ করতে ব্যর্থ হয়ে ডেভিড ক্যামেরণের মতো শুকনো পাঁঊরুটি চেবাচ্ছেন সঙ্গে ভাইদজ়েন রুহ আফজা।
বার্তা সম্পাদক মহোদয় আপনার প্রথম এসাইনমেন্টটা একটা কাগজ দৈনিকের জন্য লিখছি। এরপর আপনার সচলবার্তাকক্ষের সুষমা নষ্ট না হয় এরকম ডিজিটাল লেখা নিয়ে আসবো। উইশ মি আ লাক।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
সিধু-কানুর চামড়া গায়ে দিয়ে তারেকের চামচামি করতে নামাটা একটা বড় মাপের ভণ্ডামি এবং মূর্খামি। সিধুদের আর অপমান না করার অনুরোধ জানাই। শওকত মাহমুদের চামড়া গায়ে দিলে যথাযথ হয়।
আপনি এত বড়মাপের লেখক নজর এতো নীচের দিকে কেন?
রাজহংস করে কেলি পঙ্কজকাননে।।শৈবাল জলের ধাম।
লেখা কী পোড়ে লেখা কী পোড়ানো যায়
পুড়তে থাকে ব্যাক্কল মাসকাওয়াথ ভাই।
সাদা পতাকা উড়িয়েছি। আপনি নিজের চরকায় তেল দেন ভাই। আপনি নোবেল প্রত্যাখানের শের-ই-হিমু। নমস্য।হিম্মাং শরনাং গচ্ছাং।নম,নম।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
ব্লগে নিজের চরকা বলে কিছু নাই হে মাননীয় সাংসদ প্রার্থী। সকলই যৌথ চরকা। আমি সোনার চামচ নিয়ে নামি নাই, তাই তারেকের বদলে যৌথ চরকায় তেল দেই। বছর পনেরো বাদে যখন বাতিল মালে পরিণত হবো, তখন নিজের চরকা আর নিজের ঢোল নিয়ে নেমে পড়বো সচলের ময়দানে। এই পনেরো বছর কষ্টে সৃষ্টে লিখে যান। আমরা আছি, পড়বো। কমেন্টও করবো।
ঠিকাছে,ভালো থাকবেন।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
মাসকাওয়াথ ভাই,
আপনি আমার উপর এত বড় একটা বোঝা চাপিয়ে দিলে তো আমি সামলাতে পারবোনা। আমি তো ভাই কাউকে নিয়ন্ত্রণ করিনা বা করতে পারবোও না। পরিস্থিতি এখন যেখানে গিয়ে পৌঁছেছে সেখান থেকে আর যেনো না বাড়ে সেজন্য বিরতি দেয়া প্রয়োজন।
আপনি লেখক মানুষ, লেখেন। তবে ব্লগে লিখলে সমালোচনা সইতেই হবে। ব্লগের লেখা পড়ে অনেক সময় বোঝা যায়না। স্যাটায়ার হলে সেটা আরো পরিস্কার করে ট্যাগ করে দিতেন, সমস্যা হতোনা।
তবে সব লেখার সব অংশ কিন্তু সবার ভালো লাগবে না। কেউ সমালোচনা করলেই সেটা যেমন আপনার পুরা লেখার সমালোচনা নয়, তেমনি কেউ সাধু সাধু করলেই পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছেন এমনটা নাও হতে পারে।
যাই হোক। ভালো থাকবেন।
আমার কিন্তু মনে হইল লেখার ক্যাটেগরীতে একটা 'স্যাটায়ার' বাদ পড়ছে! ভুল বুইঝা থাকলে আওয়াজ দিয়েন। লেখাটা ভালো লাগছে স্যাটায়ার হিসাবে!
এইটুক কইতে পারি, তারেক জিয়া উপরতলায় দীপান্তরিত হউক, মসজিদে শিন্নি দিমু , আর মাহি বি গান টক শো করতে আইসা চাপাবাজি গান গায়, এহেন ভাড়ামিতে তারে মানায়, সে সেইখানেই থাকুক!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধন্যবাদ স্যাটায়ার হিসেবে নিয়ে সচল বন্ধুতার স্পিরিট ধরে রাখার জন্য।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
এক্সপেরিমেন্টের মাত্রা ফ্রিকোয়েন্সী ক্ষমতার মধ্যে থাকতেই হবে এমন কোনো কথা নাই। কতদুর যেতে পারে সেটাও একটা পরীক্ষা ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
স্কাই কুড বি দ্য লিমিট।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আপনার জীবনে কি পরিত্যক্ত বস্ত্রখণ্ড মোচড়ানোর চাইতে আকর্ষণীয় কিছু নাই?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
এত রসময় মন্তব্য আমি সচলায়তনে খুব কম পড়েছি।
কি মাঝি, ডরাইলা?
ভাইরে একেকটা কমেন্ট এক্কেরে হিলবার্ট স্পেসের বাইরে দিয়া...
ঠিক যেন ক্ষয়িষ্ণু চৌধুরী বাড়ির বউ, মাথায় পুরা ঘুমটা টেনে দিতেসেন কিন্তু ও দিকে পাছা উদলা হৈয়া গেসে। এই হৈল কাহিনী। পাছা উদলা হৌক তাতে কি, চৌধুরানীর আভিজাত্যের ঘুমটা যেন না সৈরা যায়।
ভাবসিলাম এই থ্রেডে আর কথা বাড়াবো না। আর পারসোনাল ম্যাটারও আনা উচিত হবে না। কিন্তু আপনি পার্লামেন্ট ইলেকশনের রেফারেন্সটা বড়াই কৈরা না দিলে কৈতাম না। তয় কৈ-
রাজশাহী-৬ আসনের এলাকায় ৫০১ জন ছাড়া বাকী সবাই খাটি সৎ আর ভাল মানুষ। এই ৫০১ জনের সবাই যে অসৎ বা খারাপ তা কিন্তু বলতেসি না। এদের মৈধ্যে আশা করি কিছু পাগল আছে আর কিছু পাঁড় মাতাল আছে। বাংলাদেশের একটা কনসটিটিউয়েন্সিতে যদি মাত্র ৫০১ জন লোক খারাপ বা তারছিড়া থাকে তাতে কিছু যায় আসে না। লাখ লাখ মানুষের মৈধ্যে ৫০১ জন গননায়ও আসে না। আমি রাজশাহী-৬ এলাকা চিনি না আর ঐখানের মানুষও চিনি না। সৎ বা অসৎ কি কামকাজ তারা করে তা ও কৈতে পারি না। তবে কৈতে পারি যে ঐখানের মানুষ পিউর সৎ। অন্তত একবার হৈলেও তারা তার প্রমান দিসে আপনারে ইলেকশনে হারাইয়া। ৫০১ ভোটও হৈত না যদি না কিছু লোক তারছিড়া নাইলে টাল না থাকতো।
ভালো কথা মনে করাইয়া দিলেন বস, তারেক ভাইয়ার লোকজন যেদিন মেজর মন্নানের টাক ফাটাইসিল বা বদ-রূঁদ-দো-জ্যাঁ চোদরী সাহেবের পাঞ্জাবী ছিড়সিল, সেদিন আপনি আর আপনার দোস্তেরা কৈ ছিলেন?
কামচৌ
আপনি জিতছেন।দেখলেন শেষ পর্যন্ত সত্যের জয় হতে বাধ্য। জয়তু কলতলা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
লোকপ্রশাসনকেন্দ্রে বাতিল বস্ত্র টুকরো মোচড়ানো শেখানো হয়। কারণ সিএস পির বাতিল টুক রোর দাম আমাদের মূল বেতনের চেয়ে এগিয়ে ছিল। সেই বদভ্যাস।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
আমি মুগ্ধ!
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
"ইয়ে দোস্তি হাম নেহি ছোড়েঙ্গে.........."
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
কারে দিলেন অমিত তারেকরে না মাসকাওয়াথ ভাইয়াকে!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
উনাদের কাওরেই দেয়ার মত বোধিপ্রাপ্ত হইতারি নাই
আপনেরেই দেই
গিফট অব দ্য ইভনিং।
ধন্যবাদ সুজন্দা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
গিফট অব দ্য ইভনিং।
ধন্যবাদ সুজন্দা।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
নাহ, সুজন্দার হাতে নিজের একটা খোমা পাওয়ার জন্য হইলেও দেখা যায় এইরকম পোস্ট দেওয়া দরকার। দাঁড়ান, দ্দীণুর সব লেখাকে আদর্শ ধরে প্র্যাকটিস শুরু করতে হবে। ইয়া আল্লাহ সাহায্য করো!
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
এই লেখাটি কি কায়দা করে তাকে বন্দনা নাকি?
একবার নাইমুল ইসলাম সাহাব লিখেছেন বটে--তাড়েক ড়হমান আম্গো ভবিষ্যত পেড়াইম মিনিস্টাড়। তাকে কি করিলে কি করিতে হইবে জাতীয় একটি ছবক দিয়েছিলেন। পৈইড়া হাসতে হাসতে খুন। এইটা কি তার পরিবর্তিত সংস্করণ?
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
...............................................................................................
'এই পথ হ্রস্ব মনে হয় যদিও সুদূর'
যদি লালু-বুলু দের কথায় তারেকের আজ এই দশা হয়, তবে তারেক নামক আবালের রাজনীতি করার কোন দরকার নাই। আপনার লেখা পড়ে ব্যাপক বিনোদন পাইলাম।
বিনোদন দীর্ঘজীবী হোক,সঙ্গে বচসা ফ্রি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।
যদি লালু-বুলু দের কথায় তারেকের আজ এই দশা হয়, তবে তারেক নামক আবালের রাজনীতি করার কোন দরকার নাই। আপনার লেখা পড়ে ব্যাপক বিনোদন পাইলাম।
পুরো পোস্ট এবং সবগুলো মন্তব্য প্রতিমন্তব্য পড়ে যা প্রতিক্রিয়া হল তা সহজ বাংলায় প্রকাশ করতে গেলে সচলায়তনের মডারেশন পার হবার সম্ভাবনা শূন্যের ঘরে। কাউকে যদি "তারেকের চামচা" বলা হয় তাহলে সেটাও ব্যক্তি আক্রমণের মধ্যেই পড়বে, এমনকি তার লেখনী যতই তৈলাক্ত হোক না কেন। আমি যেহেতু লেখকের মত বঙ্কিমীয় বাংলায় লেখাতে অভ্যস্ত নই তাই আপাতত চুপ থাকলাম।
নিজেকে শুধু বলছিলাম - এই লেখাটি লিখেছেন মাসকাওয়াথ আহসান!
একজন শিক্ষিত সংসদ পদপ্রার্থী লেখকের থেকে আমার কাঙ্ক্ষিত:
- শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর নিশ্চিত সিদ্ধান্তের বিপক্ষে না গিয়ে সেই মতের পক্ষে কাজ করুন।
- নিজের পেশী বা আশেপাশের লাইসেন্সধারী বন্ধুর পেশীর কথা ঘুনাক্ষরেও না এনে নিজের কলমের আর বুদ্ধিজীবিতার শক্তির উপর আস্থা রেখে শিক্ষিত মানুষের জনপ্রিয় হয়ে উঠুন আর শিক্ষিত মানুষের জনপ্রিয় কাজগুলো সমাধান করুন।
খোঁচা মারা কথা বলছি না। এতে আমার স্টেক আছে বটে। দেশে চোর বাটপার সন্ত্রাসী আর ব্যবসায়ীর প্রতিনিধি অনেকই আছে। শিক্ষিত সমাজের প্রতিনিধি দরকার। জানি না আপনার সফলতার সম্ভাবনা কতটুকু। ভুল জায়গায় ভুল কথা বলার চর্চা দেখে একটু সন্দিহান।
তবে যেহেতু রাজনীতির আকাঙ্ক্ষা রাখেন, ঝানু হলে পর্যবেক্ষণ-সাধ্য বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করার ব্যাপক ক্ষমতা থাকার কথা। আমাদের সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষার (অসাম্প্রদায়িকতা, ১০% ও ইত্যাকার দুর্নীতিমুক্ত সমাজের) পক্ষে যতদিন কাজ করবেন, পর্যবেক্ষণ-অসাধ্য ইন্টারনাল ইন্টেনশন নিয়ে অ্যাট লিস্ট আমি মাথা ঘামাই না। এক্সপেরিমেন্ট বা ইন্টারনাল অভিলাষ পূরণ সেখানে আপনার গণপ্রিয়তার কাছে বলি থাকুক।
তবে যেই মাত্র মানুষ তার ভাবনার, আকাঙ্ক্ষার সাথে আপনার ভাবনার সংঘর্ষ পাবে, আপনার ইন্টারনাল ইন্টেনশনের বিশ্লেষণ বাঁধ দিয়েও ঠেকানো কঠিন হবে, কিসের আশায় আপনার কথা আর শুনবে তখন বলুন?
এই হইলো ঘটনা
কি মাঝি, ডরাইলা?
এই পোস্টে প্রায় সমস্ত দৃষ্টিকোণ থেকে মন্তব্য এসেছে বিধায় মন্তব্য গ্রহণ বন্ধ করা হল।