এক
এই গ্রামে যা ঘটছে, যা ঘটে যায় তার সকল কারণ হয়ে দাঁড়ায় জামালের পাগল বউ সাবিনা। সেটা সে করুক আর না করুক দোষ তার উপরই পরে! সবাই বলে বেড়ায় : "আর কে করছে, জামালের পাগল বউ ছাড়া?"
গতকাল সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে সুলেমান যখন বাজারের পথ ধরে তখন দ্যাখে সমস্ত রাস্তায় পায়খানা করে রেখেছে কে। কিন্তু সেটা সাবিনা যে করেনি তার প্রমান জামাল। গতকাল রাতে সাবিনাকে জামাল ঘরে বন্দী করে রাখে। কিন্তু কে শুনে কার কথা! সবাই বলে বেড়াচ্ছে জামাল সাবিনাকে বাঁচানোর জন্য মিথ্যা বলছে। কাজ টা সাবিনাই করেছে! জামাল যেহেতু সত্য বলেও কাউকে বিশ্বাস করাতে পারবে না, তাই সে সেই আশা করছে না।
জামাল মাঝে মধ্যে আশ্চর্য হয়, ভাবনায় মূর্ছা যায়। একজন ভালো মহিলা আচমকা কিভাবে পাগল হয়ে যায়! আর এই ভাবনাটা শুধুই সে ভাবে। গ্রামের কেউ কি একবারও ভাবে না? একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে জামাল। বউ পাগল হলো তো হলো, হবার আগে বাচ্চাটা মরে গেলো।
হঠাৎ হঠাৎ জামাল এই কারণটাই ধরে নেয় সাবিনা পাগল হবার পেছনে। বাচ্চাটা মারা যাওয়াতেই সাবিনা পাগল হয়েছে।
সাবিনা যে তার জীবনের অনেক বড় অংশ সেটা জামাল জানে। সাবিনা অনেক ভালো ১টা মেয়ে। যার চলাফেরা দ্যাখে জীবনের শেষ সময়ে এসে বিয়ে না করে পারলো না। সাবিনা যদি তার জীবনে না আসতো তবে তো সিদ্ধান্তই নিয়েছিলো বিয়ে-শাদি এ জীবনে করবে না। করবে না করবে না বলে তো ৪০ পর্যন্ত চলেই আসছিলো।
সামান্য এক পান সিগারেটের দোকান জামালের। শিমুলতলী বাজারে। ১বোন ছিলো বিয়ে দিয়ে স্বাধীন ভাবে নিজের জীবন চালাচ্ছিলো। রাজনীতি করে। সিপিবি। লেখাপড়াও কম না জামালের। দৈনিক ২টা খবরের কাগজ রাখে, দেশের সকল খবর পাওয়া যায় তার কাছে। শহরে যখন সিপিবি মিছিল করে তখন জামালকে মিলে না এটা বিরল দৃশ্য। কেউ কেউ বলতো জামাল ভাই বিয়া করো না কেনে? সবকটি দাঁত বের করে হেসে জামাল উত্তর দিতো "বিয়ে করলে রাজনীতি করবো কে?" মশকরা করে তারা আবার বলতো- "তুমি বিয়া কইরা আনো, গেলাম না হয় আমরা।"
সেই জামাল-ই একদিন বিয়ে করলো। সাবিনার মতো বুদ্ধিমত্তা, স্মার্ট মেয়েকে।
সাবিনার বাড়ি চৈত্রঘাট গ্রামে। সে গ্রামে কোনো নদী নেই, নেই কোনো ঘাট, তবু গ্রামের নাম চৈত্রঘাট! জামাল অনেকদিন সাবিনার কাছে জানতে চেয়েছে কেনো এ গ্রামের নাম চেত্রঘাট? সাবিনা হেসে উড়িয়ে দিতো। হয়তো উত্তরটা অজানা ছিলো তার কাছে।
সেই চৈত্রঘাটেই গভীর এক রাতে বিপদের মুখোমুখি হতে হয় জামালের। তখন দৌড়াতে দৌড়াতে ঢুকে সাবিনাদের বাড়ি। বিপদ থেকে রক্ষা করার কথা বলে। সাবিনার বিধবা মা; একবার যুবতী মেয়ের কথা ভাবে পক্ষান্তরে ছেলেটির বিপদের কথাও ভেবে এক সময় থাকতে দেয় জামাল কে। তবে সে রাতে জামাল আর সাবিনার বিধবা মা গল্পই করে কাটায়। এক সময় শুনতে পারে সাবিনাকে নিয়ে তার মায়ের আরো বেশি বিপদ। তখন আড় চোখে সাবিনাকে দ্যাখে নেয় জামাল। উঠতি শরীর। শ্যামলা ঘেঁষা, চেহারার মধ্যে লাবণ্য আছে। এর বাইরে কিছু ভাবে না জামাল। ভাবতেও চায়ও না। কিন্তু পরদিন যখন চৈত্রঘাট ছেড়ে চলে যায় তখন বুকের ভেতর কি এক টান অনুভব করে! সেই টানে অনেকবার আসতে হয় তাকে এই চৈত্রঘাটে। সাবিনার কাছে।
এভাবে একদিন এসে দ্যাখে সাবিনার মা সদ্য প্রয়াত। তখন সে আর নিজের সিদ্ধান্তের মধ্যে থাকতে পারে না। সাবিনার অসহায়ত্ব প্রচুর নাড়া দেয়। পরে সাবিনাকে নিয়েই যায়। শহরের এক কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করে। তাদের এক ছেলে সন্তানও হয়।
দুই
এক মাঝরাতে জামাল ও সাবিনার ছেলে আচমকা কেঁদে উঠে। সারা রাত কেঁদেই গেছে! ঘুম থেকে উঠে সাবিনা জামালকে বলে "পুয়ায় আমার ডরাইছে, তুমি অখনওউ মিয়াসাব আনো, তাবিজ দিয়া যাউকা দো। আমার কইলজার টুকরা...।"
জামাল এসবে বিশ্বাস করে না, তবু বউ এর কারণে তার যেতে হয় রফিক মোল্লার নিকটে। রফিক মোল্লা জানায় আজ দিনে তার পক্ষে যাওয়া সম্ভবনা। রফিক জবাবে বললো, "তাইলে একটা তাবিজ দেইন?"
রফিক মোল্লার তাতেও মর্জি হয় না! সে জানায় " বাচ্চার সামনে তাবিজ দেওয়া লাগবো, খালি তাবিজে হইতো নায়, ফুঁ ও দিতাম হইবো। দেখি শহর থাকি ফেরার পথে সময় পাইলে যাইমুনে তোমার বাড়ি"।
জামাল চলে আসে। বউকে সে খবর দিয়ে চলে যায় তার দোকানে।
রাতে যখন রফিক মোল্লা জামালের বাড়ি আসে তখন ঘড়িতে প্রায় ৮টা। নীরবতা নেমে আসে শিমুলতলী গ্রামে, শুধু শিমুলতলী বাজারে তখনও মানুষের কলরব।
ঘরে ছেলেটাকে কোলে নিয়ে একলা সাবিনা। এমন সময় রফিক মোল্লা আসে সাবিনার ঘরে। রফিক মোল্লাকে দেখে সাবিনা শাড়ির আঁচল দিয়ে নিজেকে ঢাকে। রফিক মোল্লা সাবিনাকে বলে কাগজ দিতে, তাবিজ লিখবে। সাবিনা ঘরে কোথাও তেমন কাগজ পায় না। শেষ পর্যন্ত জামালের সিগারেট এর প্যাকেট থেকে কাগজ ছিঁড়ে নিয়ে আসে! রফিক মোল্লার কাছে যেই কাগজ দিতে যায়, সাবিনাকে তখন জড়িয়ে ধরে রফিক মোল্লা!
তিন
দাদীর কথা মনে পড়ে সাবিনার। দাদী বলতো স্বামী ছাড়া কেউ শরীরে দাগ আনলে তার শরীর বিষ হয়ে যায়! নিজেকে ঠিক রাখতে পারে না সাবিনা। জামালকে সব বলে। নিজেকে সামলাতে পারে না জামাল। সাবিনাকে নিয়ে চলে যায় শহরের সিপিবির অফিসে, সেখান থেকে ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি সঞ্জু কুমার সিংহ'কে সাথে করে থানায় গিয়ে ধর্ষন মামলা করে জামাল। তাতেও সাবিনা নিজেকে বুঝাতে পারে না। যখন পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায় রফিক মোল্লাকে তখন একটু ভালো লাগে সাবিনার।
তবু যখন ছেলেটির দিকে তাকায়, ঠিক তখনই তার মনে পড়ে দাদীর কথাটি! সেই দিনের রাত থেকে ছেলেটাকে বুকের দুধ খাওয়ায় নি সাবিনা!
এমন এক রাতে সাবিনা যখন ছেলেকে বিছানায় রেখে রান্না করছে রফিক মোল্লার ছেলে কামরান লুকিয়ে এসে সাবিনার ছেলের মুখে বিষের ফোঁটা ঢেলে চলে যায়! সাবিনার ছেলে কেঁদে উঠে বিকট শব্দে; সাবিনা ভাবে ছেলের ক্ষুধা পেয়েছে, ক'দিন ধরে দুধ দেই না, দুধের জন্যই কাঁদছে, দাদীর চেহারা ভেদ করে সাবিনা তার স্তন ছেলেটির মুখে দিতেই মারা যায় তার ছেলে!
সাবিনা বুঝতে পারে তার শরীরের বিষে মারা গেছে তার ছেলে। আর এই কথাটি যখন সে জামাল কে বলতে পারে না, সেই মুহূর্ত থেকেই সাবিনা পাগল।
সে সত্যটি শিমুলতলী গ্রামবাসী, জামাল বা কামরান কেউ-ই জানে না।
মন্তব্য
গল্পটা ছুঁয়ে গেলো।
আপনি এক, দুই না লিখে ১, ২ কেন লিখছেন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
গল্প ভালো লাগলো জেনে ভালো লাগলো।
এক দুই যাহা ও ১ ২ তাহা, তাই না? ।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
১ ২ হলো অংক, "এক দুই" হচ্ছে কথা। কথায় সাহিত্য দেখে অভ্যস্ত কীনা। তাই অংকগুলো চোখে বেঁধে। এটা আমার ব্যক্তিগত রুচিবোধ থেকে বলা। আপনি যদি ১, ২ লেখেন তো তাই সই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আসলে আমার লেখার ধরণটাই এমন। আগামীতে ভুলগুলো শুদ্ধ করার চেষ্টা করবো।
ভালো থাকুন।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
আমি হলে যেকোন একটা স্টাইল নিতাম । হয় এক নয়তো ১, ২ ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আপনি যেগুলো উল্লেখ করেছেন, সব আমি মেনে নিয়েছি। এখানে গল্পটা আনকোড়া অবস্থায় আছে, তেমন ভাবে সময় দিতে পারি নি।
তবে পরে অনেক কাটাকুটি হয়েছে গল্পে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
ভালু।
ধন্যবাদ।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
ভুল-ত্রুটি মিলাইয়াই ভালো। তবে সম্পাদনা কইরা আট্টু মেরামত কইরা নিতে পারেন।
.
___________________________________________
ভাগ্যিস, আমার মনের ব্যাপারগুলো কেউ দেখতে পায় না!
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আমাদের সম্পাদনা করার পারমিত কার্ড নাই বস।
তবে গল্পে অকে ত্রুটি আছে স্বীকার করি।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
চমৎকার। নারী দিবসে নারীত্বের অবমাননার একটা গল্প সুন্দর করে বলেছেন। ভাল্লাগ্লো। কিন্তু, শেষে রফিকের কি বিচার হল কিংবা কামরানের কি হল, সেটার একটু ইংগিত রাখলে আরো ভালো হইত মনে হয়। যাই হোক, ব্যাপার না। লেখকের ভাবনাই মূল গল্প।
- মু্ক্ত বয়ান
ধন্যবাদ আপনাকে পাঠ করার জন্য।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
১. গল্পটা পড়ে স্তব্ধ হয়ে বসে রইলাম।
২.
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ধন্যবাদ ভাই।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
গল্প ভাল লেগেছে।
আরও লিখুন।
গল্প ভালো লাগলেও এতো বেখেয়াল ভালো লাগলো না। গল্প লিখে পাঠকের সামনে দেওয়ার আগে অবশ্যই কয়েকবার পড়ে ঠিকঠাক করে দেওয়া উচিত।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আকমল হোসেন নিপু, সঞ্জীব চৌধুরী ও নজরুল ইসলাম আমারে গালি দিলে শরীরে মাখি না। এইটা জানেন না?
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
লেখতে লেখতেই একদিন সাবালক।
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার মেহের বাণী বস।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
ভাল, তবে আরেকটু যত্নের দাবী রাখে এমন সিরিয়াস গল্প।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
ধন্যবাদ বস।
*************************************************************************
ভবিষ্যতে কি হবে তা ভেবে বর্তমানকে উপেক্ষা করবো কেনো?
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
নতুন মন্তব্য করুন