জমজমাট জ্যাকসনভিল আর এদিক-সেদিক

মেঘলা মানুষ এর ছবি
লিখেছেন মেঘলা মানুষ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৮/০৯/২০১৪ - ১২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এবারের গন্তব্য জ্যাকসনভিল। এটা ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটা শহর। মজার ব‌্যাপার হল জ্যাকসনভিল শহরটা ভূমির আকারের দিক থেকে ইউএসএর ৫ম বৃহত্তম শহর। তালিকার বাকি ৪টা শহর আলাস্কার, কাজেই মূল ভূখন্ডের সবচেয়ে বড় আকারের শহর এটা।

জ্যাকসনভিলে হোটেল মোটামুটি সস্তা - ৪০ ডলারে (ট্যাক্স বাদে) তিন তারকা হোটেল পেয়ে গেলাম। পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় বিকেল হয়ে গেল। তাড়াতাড়ি করে ছুটলাম সন্ত জনের নদীর সন্ধানে। এই নদীটাকে কেন্দ্র করেই মূলত শহরটা গড়ে উঠেছে। নদীর খোঁজে বের হবার কারণ হল, এই নদী ঘেঁষেই নাকি এক অতি মনোরম নদী হন্টন পথ (Riverwalk) বানানো আছে। যদিও সেটা খুঁজে পাবার পর হতাশ হতে হল, রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বেশির ভাগ জায়গারই হাঁটাহাঁটি বন্ধ। ওদিকে দিনের আলোও ফুরিয়ে এসেছে। একটা ফোয়ারা মত জায়গায় দাঁড়িয়ে কিছু ছবি-টবি তুলে নিলাম। ছবির ফোয়ারাটা নদীর এপার আর দালান‌গুলো ওপারে

নদীর তীরে এসে মনে পড়ল, কবি বলেছিলেন, "ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস" -কথাটা মনে হয় মিথ্যা না। একই শহরের এপারে শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ আর ওপারে রাতের জমকালো আঁধার চিরে আলোর পসরা

Jacksonville Panorama
by A piece of wandering cloud (বড় করে দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করে নতুন ট্যাবে খুলতে পারেন)

"নদীর বায়ু খুবই রুচিবর্ধক" -কোথায় যেন পড়েছিলাম। কাজেই, বেশ তাড়াতাড়িই ক্ষুধা পেয়ে গেল। কয়েকবার পথভুল করে, রাস্তা কন্সট্রাকশনের ঝক্কি পেরিয়ে একটা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট খুঁজে বের করলাম। তবে, বেশ দেরি হয় যাওয়াতে তারা বেলল যে, খাবার বেঁধে নিয়ে যেতে হবে; দোকানে বসে খাবার মত সময় তারা দিতে পারবে না। যাই হোক, আমরা রাজি হয়ে বেঁধেছেদে নিয়ে হোটেলে ফিরলাম। এমন ঝাল এদেশে বাইরে কোথাও খাইনি। এরকম ঝাল কোনো দক্ষিণের কোন সাদা অ্যামেরিকানকে খাওয়ালে সে অ্যাম্বুলেন্সে করে প্রথমে হাসপাতালে যাবে, সেখান থেকে উকিলের চেম্বারে ছুটবে মামলা ঠুকতে। আমাদের গায়ের রং দেখে হয়ত রেস্টুরেন্টওয়ালার ধারণা হয়েছিল যে আমরা অনেক অনেক অনেক ঝাল খাই, অথবা ঐ দিনের মরিচের গুঁড়ার যে প্যাকেট‌টা খোলা হয়েছিল সেটার শেষে যতটুকু ছিল সবটুকু হয়ত উজার করে দিয়েছে, কিংবা দিনের শেষে গিয়ে হাজির হওয়ায় পাঁচক মহোদয় রেগে গিয়ে আমদের উপর শোধ তুলেছেন। সে যাই হোক, আমরা ঠিক করলাম এমন ঝাল যে শহরের খাওয়া সে শহরে আর একটি রাতও থাকব না। [আসলে পরের দিন অন্য জায়গায় হোটেল বুক করেই বের হয়েছিলাম]

পরের দিন হোটেল ছেড়ে বের হয়ে দুপুরের খাবার খুঁজতে গিয়ে আবার পথ ভুল করলাম। ভৌগোলিক অবস্থান নির্দেশক ব্যবস্থা (জিপিএস) এর কথা না শুনে অন্য রাস্তায় ঢুকে গিয়ে এক নদীর তীরে হাজির হলাম। পথ ভুলে চলেই যখন এসেছি, কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করার জন্য নদীর পাশে বানানো কাঠের পাটাতনে হাঁটাহাঁটি করতে গিয়ে কিছু পাখি, কিছু মানুষের দেখা মিলল, যাদের সবার উদ্যেশ্য একটাই -মাছ ধরা।

খয়েরি পেলিক্যান

মাঝে মাঝে এই দুই দলের মাঝে টুকটাক খুঁনসুটিও চলে

একটু হাঁটতেই এক ছিপওয়ালার সাথে দেখা হল যাকে দেখেই শ্রদ্ধেয় প্রয়াত অভিনেতা আবুল খায়েরের কথা মনে পড়ল। কিছু টুকটাক গল্প করে নদীর নামটা শুনে নিয়েছিলাম তখন, এখন আর মনে পড়ছে না। ভাগ্যিস, আমি ভুলে গেলেও, মেমরি কার্ড ছবিগুলো ভুলে যায়নি।
Doppelganger of Abul Khayer

আমাদের যাওয়ার শখ ছিল ডেটোনা শহরটায়। ডেটোনার নামটা বিখ্যাত এর গাড়ির রেসট্র্যাকের কারণে। এখানে Daytona 500 নামে গাড়ির রেস হয় যেটা নাকি খুবই মর্যাদাপূর্ণ। ডেটোনা এমনিতেই জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র তাই স্বাভাবিক নিয়মে ডেটোনায় হোটেল ভাড়া বাড়াবাড়ি রকম বেশি। কাছেই অরমন্ড বিচ নামের একটা জায়গায় মোটামুটি ভাড়ায় বেশ ভালো হোটেল পাওয়া গিয়েছিল। সেখানে বোঁচকা-বুঁচকি রেখে আমরা বের হলাম সমুদ্রের সন্ধানে। অরমন্ডের সৈকত শান্ত, ভীড়ও পরিমিত।

এখানে ওখানে কিছু বাচ্চা বালির দূর্গ বানাচ্ছে, কেউ এমনি এমনিই ছুটছে। এই বাচ্চাটাকে দেখে মনে হয় যেন সমুদ্রকে বলছে, "দাঁড়াও, আমি তো তোমার সাথেই খেলতে এসেছি, কেবল এই বেয়াড়া বাতাসটাকে বল যেন আমার টুপিটা উড়িয়ে নিয়ে না যায়"

ডোটোনায় বিচের কাছে বিশাল আকারের ব‌হুতল এক পার্কিং লটে ব‌হু কষ্টে একটা পার্কিং মিলল, ভীড় ছিল প্রচন্ড। পার্কিং থেকেই ওপারে রাস্তায় চোখ পড়ল রাস্তার ওপাশের ব্যস্ত আর ভীড়ে ঠাসা বিপণি বিতান। ছবি তেমন একটা ভালো হয়নি; তাই দুম করে বেশি বেশি (অনেক বেশিইইই) ইফেক্ট মেরে নিলাম, যাতে করে খুঁতটুত তেমন দেখা না যায়

ওপারে গিয়ে দেখি এলাহি কারবার, উৎসাহপ্রদায়ী বালিকা (Cheerleader)-দের কোন একটা প্রতিযোগিতা চলছে। ভীড়ের মধ্যে না দাঁড়িয়ে আমরা হেঁটে হেঁটে চলে এলাম অন্য দিকে। সমুদ্র সৈকত ঘেঁষে বাঁধানো জায়গায় দোকান-পাট আর টুকিটাকির পসরা। একজন আগুন নিয়ে কসরত দেখিয়ে ভীড় জমানোর চেষ্টা করছিল

চাইলে যে কেউ জ্বলন্ত মশাল হাতে ধরেও দেখতে পারে

দূর থেকে আরও কিছু নাগরদোলা আর একজোড়া হেলানো মাস্তুল দেখে সেদিকে পা বাড়ালাম।

মাস্তুলের কাছকাছি গিয়ে বোঝা গেল এটা কি জিনিস। একটা ইস্পাতের তৈরি গোলকের মত কাঠামো (ফ্রেমে) -র ভেতর মানুষকে বসিয়ে গুলতির মত উপরের দিকে ছুঁড়ে দেয়া হয় এবং যথাযথ কারণেই এই জিনিসের নাম স্লিং-শট (সোজা বাংলায় গুলতি)। কিছুক্ষণ বিপুল বেগে উপরে তোলার পর আপনাকে অভিকর্ষের টানে স্বাধীনভাবে নিচে পড়তে দেয়া হবে, তারপর আবার টান, তারপর আবার . . . । কাঠামোর (ফ্রেমের) ভেতরে মানুষ বসে থাকার কারণে, এর ওজনের ভারসাম্য ঠিক থাকে না , কাজেই গোলকটা উপরে-নিচে ওঠানামার সময় নিজেও কয়েকটা ডিগবাজি খেয়ে নেয়। ছবিতে দুই মাস্তুলের মাঝখানে যে আলোটা ছুটে যেতে দেখছেন, সেটা ঐ গোলকের গায়ে লাগানো আলোর থেকেই উদ্ভুত।

আমি পয়সা খরচ করে এটাতে উঠব না, বরং আমাকে কেউ হাজার খানেক ডলার দিয়ে এটাতে উঠতে বললে, তখন হয়ত ভেবে চিন্তে দেখব। আগ্রহ থাকলে এই ভিডিওটাও দেখে নিতে পারেন। [সতর্কীকরণ: নিজ দায়িত্ব দেখুন, এটাতে উঠলে অনেকরই স্রষ্টাকে ডাকাডাকি এবং গালাগালি দুটোর মাত্রাই বেড়ে যায়]

চরকির নিচে

শেষ মাথার দিকে স্মারক বিক্রির দোকান (স্যুভেনির শপ), খাবারের দোকান।

একটা দোকানের ভেতর দেখলাম খুব সুন্দর প্লাস্টিকের কুমিরের বাচ্চা বিক্রি করছে, কাছে গিয়ে বুঝলাম এগুলো আসল কুমিরের বাচ্চাকে মমি করে রাখা, ছবি তুলতে গিয়ে দেখি তড়িৎকোষ (ব্যাটারি) আজকের মত ক্ষান্ত দিয়েছেন। আমরাও আজকের মত ফিরে যাবার প্রস্তুতি নিলাম। ফিরতি পথে 'মাই পাই' বলে একটা পিৎজার দোকানে থামলাম। এদের পিৎজার বানানোর পদ্ধতিটা বেশ মজার, আপনার পছন্দ মত কাঁচা ময়দার উপর পিৎজা সাজানোর পর, ওটাকে একটা কনভেয়ার বেল্টের ওপর চড়িয়ে দেয়া হয়, সেটা একটা গরম ছোট বাক্সের এক পাশ থেকে ঢুকে আরেক পাশ থেকে রান্না হয়ে বের হয়ে আসে -পুরোটাই আপনার চোখের সামনে।

এদিনকার মত ঘোরাঘুরি শেষ। পরের আরেকটা জায়গায় যাবার কথা ছিল।
আশা করছি, সেটা নিয়ে আরেকদিন আসব।
সবাই ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা হাসি

[ভ্রমণকাল: মার্চ ২০১৪]
[পুনশ্চ: ভ্রমণসঙ্গী হবার জন্য এবং টাকাপয়সার যোগান দিয়ে এই ঘোরাঘুরিটাকে সম্ভব করে দেবার জন্য আমার অর্ধেক আদা (Other Half) 'জলপ্রপাত' -কে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি]

পাদটীকা

  • ১. http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_United_States_cities_by_area
  • ২. ইউএসএ ৫০ টি অঙ্গরাজ্য নিয়ে গঠিত হলেও, এর মাঝে আলাস্কা আর হাওয়াই ভৌগলিকভাবে আলাদা জায়গায়। বাকি ৪৮ টি রাজ্য একসাথে থাকায় এরাএ গুলোকে Contiguous States বলে ডাকে।
  • ৩. এটার নাম বন্ধুত্বের ফোয়ারা বা ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্টেন। এটা ১৯৬৫ সালে প্রথম উদ্বোধন করা হয়। মাঝখানে অবশ্য কয়েকবার মেরামত করতে হয়েছে। বিস্তারিত।
  • ৪. উচ্চারণ ডেঠোনা -ও হতে পারে
  • ৫. এখানে গাড়ি ছাড়াও মোটর বাইকের রেসও হয়; বিস্তারিত।
  • ৬. আমি অভিকর্ষবলের কেন্দ্র বা সেন্টার অব গ্রাভিটি বোঝাতে চেয়েছি

মন্তব্য

এক লহমা এর ছবি

বাঃ! ছবি, লেখা সব মিলিয়ে বেশ মন ভালো করা পোস্ট।
মশাল ধারী বালকের ছবিটা (Torch bearer) আসেনি। ছবির জায়গাটায় ক্লিক করে আপনার ফ্লিকার পাতায় গিয়ে দেখে এলাম। ভাল ছবি।

অঃ টঃ ১ - নিক-এর ছবিটা মজারু হয়েছে হাসি

অঃ টঃ ২ - আপনার রন্ধন বিশারদ 'জলপ্রপাত' যে প্রায় বছর দুই আগে সেই একখান রান্নার হাতেখড়ির দিনপঞ্জি দিয়ে থেমে আছেন, আর ত তার কোন পোস্ট পাই না! নাকি দিয়েছিলেন কিন্তু আমার চোখ এড়িয়ে গেছে?

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এক লহমা পড়ার জন্য মন্তব্যের জন্য।
ছবিটা এখন ঠিক হয়েছে আশা করি।

শুভেচ্ছা হাসি

অ ট ১: আলাদা করে ধন্যবাদ হাসি

অ ট ২: সচলে আমার আগে ও -ই লেখা শুরু করেছিল। সমস্যা হল, সব জায়গাতে আমরা দু'জনেই একসাথে যাই আর লেখাটা আমিই লিখে ফেলি দেঁতো হাসি । তাই, ওর আর লেখার সুযোগ হয় না। ঐ হাতেখড়ির পর আর লেখা ছাপা হয়নি।

তবে, আপনার স্মৃতিশক্তির তারিফ না করে পারছি না। চাচা চৌধুরীর মত করে বলতে হয়,
"এক লহমার স্মৃতি কম্পিউটারের চেয়েও অধিক"

শুভেচ্ছা হাসি

এক লহমা এর ছবি

"এক লহমার স্মৃতি কম্পিউটারের চেয়েও অধিক" - গড়াগড়ি দিয়া হাসি । এইটা কোনভাবেই আমার বউরে পড়ানো নাই। পড়লেই সে বলবে যে তার দাবীই প্রমাণ হ'ল - আমার সর্বজনবিদিত ভুলোপনা আসলে পাকা মাথার হিসাবের কাজ, পুরাই সিলেক্টিভ!

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

আপনি এতই বুদ্ধিমান যে সিলেক্টিভ ভুলোপনারও অভিনয় করতে পারেন! খাইছে

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

প্রথমেই বলতে হয়, ছবিগুলোর কথা। দারুন এসেছে, ঝকঝকে, মন কাড়া। আলোর পসরার প্যানোরামা আকর্ষণ করেছে সবথেকে বেশি (অন্য কোন ছবির কথা বলে বিপাকে না পড়াই ভালো হবে চোখ টিপি )

চলুক চলুক

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আর সাথে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

মেঘলা মানুষ এর ছবি

দেঁতো হাসি

তাহসিন রেজা এর ছবি

ছবি গুলো দারুণ! পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য।

অতিথি লেখক এর ছবি

২০০৭-২০০৮ সাল এক বছর আটলান্টার জর্জিয়াটেকে অধ্যয়নরত ছিলাম, তখন প্রায় উইকেন্ডে বন্ধুদের সাথে দেখা করতে জ্যাকসনভিলে ড্রাইভ করে চলে আসতাম। অনেকদিন পর আবার সেই শহরের, বিশেষ করে Riverwalk ও Pier এর ছবিগুলো দেখে ভালোই লাগল। আপনারা কি জ্যাকসনভিল বীচে যাওয়ার সময় পেয়েছিলেন?

- ইয়ামেন

মেঘলা মানুষ এর ছবি

জ্যাকসনভিলের সৈকতে সম্ভবত যাইনি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

ছবি আর লেখা দুটোই দারুন। চলুক

বিঃদ্রঃ কেউ যদি আমাকে একটু বলিতেন যে ফ্লিকার হইতে সচলায়তনে কি করিয়া ছবি দিব তাহা হইলে বিশেষরূপে বাধিত থাকিতাম।

ফাহিমা দিলশাদ

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

ছবির নিচের ডান দিকের কোণার পাশে তিনটা আইকন থাকে, তার মাছে মাঝেরটা 'শেয়ার' ওখান থেকে বিবি-কোডেরটা ব্যব‌হার করি আমি, অন্য অনেক উপায়ও আছে।

একটু দাঁড়ান, আমি কয়েকটা স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছি। সচলে ছবি দেবার ব্যাপারে একটা পোস্টও মনে হয় আছে।

শুভেচ্ছা হাসি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ফ্লিকার থেকে ছবি:
এই কমন্টের নিচের দিকের ছবিটা দেখুন।
প্রথমে ছবির বাইরে নিচে ডানের দিকের (হলুদ চিহ্নিত ১ নং) এ ক্লিক করুন।
তারপর, বিবি কোডে (আমি এটা ব্যব‌হার করি -লাল চিহ্নিত) থাকা অবস্থায় ছবির সাইজ ঠিক করে নিন। (২নং খয়েরি তীর)
এরপর, তার নিচের লেখাটা (ছবিতে নীল দাগ দেয়া, ৩নং ) কপি করুন।

একটা জিনিস: কপি হবার সাথে সাথে অনেক কিছু বাড়তি আসে, আপনি সেগুলোকে বাদ দিতে পারেন চাইলে।
নিচে দেখুন কতটুকু রাখবেন আর কতটুকু ছাঁটবেন। একটা বাড়তি স্পেস দিয়ে লিখছি, ঠিকভাবে লিখলে সেটার কোড কাজ করা শুরু করবে, লেখা দেখা যাবে না

[ img ]ছবির লিংক [ /img ] -থাকলে ছবি দেখাবে।
[ url ][ img ]ছবির লিংক [ /img ][ /url ] -থাকলে ছবি দেখাবে সাথে ছবির উপর ক্লিক করলে সেটা ফ্লিকারে ছবিতে নিয়ে যাবে। (এই পোস্টের বেশির ভাগ ছবি এরকম)
আর, ফ্লিকারের পুরোটা পেস্ট করলে, বাড়তি ইউআরএল আর টেক্সট ছবির নিচে দেখা যাবে। এই লেখায় প্যানোরামাটা এভাবে বসানো। এদের একটা ছবির পেজে নিয়ে যাবে (এই ছবির নিচে Jacksonville Panorama‌ লিংকটা), অন্যটা ঐ ফ্লিকার অ্যাকাউন্টে নিয়ে যাবে (এই ছবির নিচে A piece of wandering cloud ‌ লিংকটা)।
বারবার, এটা যাতে না আসে তাই অনেকগুলো থেকে মুছে দিয়েছি।


(বড় করে দেখতে, ছবির উপর ক্লিক করুন)

ঠিক নিশ্চিত না, বুঝিয়ে বলতে পারলাম কিনা। চেষ্টা করলাম।
প্রশ্ন/ সমস্যা হলে জানাবেন, অন্য সচলরাও সাহায্য করবেন।

শুভেচ্ছা হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

মেঘলা মানুষ আমি কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাব বুঝতে পারছি না। এভাবে আর কেউ বোঝাতে পারত কিনা আমি জানি না। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ হাসি

ফাহিমা দিলশাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

মেঘলা মানুষ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার কারণে এখন ছবির সূর্যোদয় দেখতে পাচ্ছি হাসি

ফাহিমা দিলশাদ

কল্যাণ এর ছবি

উপর থেকে দ্বিতীয় ছবিটা খুব ভাল হয়েছে চলুক পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনার ভালোলাগা জানিয়ে গেলেন বলে।
শুভেচ্ছা হাসি

কল্যাণ এর ছবি

ফ্লিকারে যেয়ে আপনার ছবির এক্সিফ দেখলাম। রাতের একটা ছবি চার সেকেন্ডে ১০০য়াইএসোতে খুব ভাল এসেছ! আপনি কি পোস্ট প্রসেস করেন ছবি?

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মেঘলা মানুষ এর ছবি

পোস্ট প্রসেস 'র' এর উপর তেমন একটা করি নি, তবে সব গুলোই জেপেগ হবার পরে আলোর কক্ষ (লাইটরুম) এর ভেতর দিয়ে গিয়েছে।

সাধারণত, আমাদের ইচ্ছে করে টুক করে ছবি তুলে ফেলতে। কিন্তু, আপনিও যদি ১০০ আইএসও তে তোলেন (একটু সময় দিয়ে) তাহলে ছবি ভালো আসারই কথা।

তাকচাদা (পয়েন্ট-শুট) ক্যামেরা নিয়ে রাতের ছবি আগে যখন তুলতাম, ছবি উঠত নয়েজ টয়েজ নিয়ে চিন্তা ছিল না। ক্যামেরা আপগ্রেড করার পর, কয়েকজন ওস্তাদের‌ পরামর্শ ছিল:
১। কম আলোতে তুললে, পারলে কম আইএসও তে তোল, সাবজেক্ট বেশি নড়াচড়া না করলে ওক্সপোজার লম্বা কর।
২। একটা 'র' ভার্সনও তোল, নয়েজ টয়েজে সুবিধা পাবে।
৩। যখন দেখছ এক্সপোজার লম্বা করার উপায় নেই, তখন আইএসও বাড়াও কিন্তু তারপরও চেষ্টা কর যতটা কম বাড়িয়ে পারা যায়।

পরে, 'র' নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে দেখি, খুব একটা আরাম পাই না। আর, নিকনের সাথের সফটওয়ারে (ভিউএনএক্স ২) নয়েজ রিডাকশনও নেই মন খারাপ

আপানার জন্য ছবির জন্ম বৃত্তান্ত বলছি:
স্লিং শটেরটা দুটো 'র' থেকে বানানো। তারপর, নয়েজ কমানো-এক্সপোজার সমন্বয় (অ্যাডজাস্ট) করা। বাকিগুলো 'জেপেগ' থেকেই নিয়েছি। প্রায় সবগুলোই লাইটরুমে একটু আধটু কালার নাড়াচাড়া করেছি।
প্যানোরামাটা Hugin এ বানানো, তারপর লাইটরুমে নয়েজ কমানো।
আকাশ-সৈকতের ছবিটা আর ডেটোনার ভীড়ে ঠাসা -ছবি দু'টো ভাল লাগছিল না, পরে ফ্লিকারের বিল্টইন এডিটর দিয়ে ওয়ান ক্লিক এডিট মেরে দিয়েছি।
লাইটরুমে লোগো বসাতে পারিনি (আমারটা ভার্সন ২ তে মনে হয় একটু কঠিন, শিখতে পারিনি),
তাই পিক্সলার এ আলাদা লেয়ার করে লোগো বসিয়েছি।

আর, 'র' থেকে মানুষের চামড়ার রং (স্কিন টোন) ঠিকমত বের করে আনা বেশ কঠিন লাগে আমার। তাই, 'র' প্রসেস করি না বললেই চলে।

কয়েকটা ছবির এক্সিফ গায়েব হয়ে গিয়েছে (অনিচ্ছাকৃত), পিক্সলার ডট কম বলে একটা সাইটে নিয়ে ছোট্ট লোগোটা বসানোর সময় এক্সিফ মুছে গেছে মন খারাপ

নিজের ডিএসএলআর কেনার দেড় সপ্তাহ পর এটাই ছিল প্রথম ট্যুর। আগে সবসময় (অন্যদের) ক্যানন ব্যব‌হার করলেও, নাইকনে এটা প্রায় প্রথম অভিজ্ঞতা।

প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ হাসি
ভালো থাকুন।

কল্যাণ এর ছবি

ধন্যবাদ চলুক

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

আহা, দারুণ সব ছবি! ছবি-ভ্রমণ ভাল লাগলো। হাসি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, প্রৌঢ়দা। আমার লেখায় এটাই মনে হয় আপনার প্রথম মন্তব্য। (খুশি খুশি লাগছে হাসি )

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

৩১ | লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৭/২০১৪ - ৬:০৬অপরাহ্ন)
আহা, দারুণ সব ছবি আর দারুণ অ্যাডভেঞ্ছার! চলুক
হেলানো রেললাইনে এটা তবে কি!

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ইয়ে, মানে... আসলে আপনার প্রতিটা মন্তব্যই নতুন মনে হয়। অথবা, আগের এই ক'টা লেখা আপনার মত মানুষের থেকে আগে মন্তব্য পেয়েছি, এটা ভাবতেও পারি নি।
[সত্যি বলতে স্মৃতির ধার খুব কমে গেছে আজকাল, শরীর-মন দু'টোই খারাপ ছিল। ডিপ্রেশন থেকে বেরুবার জন্য এই লেখাটা লিখেছিলাম]

এবারের মত 'পড়া-ভুলে যাওয়াটা' মাফ করে দিন দেঁতো হাসি

আয়নামতি এর ছবি

ফ্লোরিডা যাওয়া হয়েছিল মে'তে। ডিজনি দেখতেই যাওয়া অবশ্য।
আপনার কিছু ছবি এক্কেবারে পোস্টার যেন! ভালু ফটুরে আপনি। হাসি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ডিজনি জিনিসটা দেখা হয় নি মন খারাপ
অনেক ধন্যবাদ আয়নাদি, মন্তব্যের জন্য।
ফটুরে হবার চেষ্টা করছি, ভাল‌ হতে হলে আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে সামনে।

শুভেচ্ছা হাসি

এক লহমা এর ছবি

আয়নাদিদির সাথে আমিও গলা মেলাই। ডিজনি অবশ্যই ঘুরে আসুন। পরে বাচ্চাদের সাথে আরও কয়েকবার যাবেন না হয়। এখন একবার দুইজনে মিলে গিয়ে চুটিয়ে প্রেমটা করে আসুন। সময়ের কাজ সময়ে না করলে ক্যামনে কি! আর জলপ্রপাতরে ক'ন আসিফ-বন্দনা চালু রেখেই সে যেন আবার পোস্টাতে শুরু করে। শুধু হিমুর কথামত একটা "সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ যোগ করে" দিলেই হবে। চোখ টিপি হাসি

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

আয়নামতি এর ছবি

যাননি, যাবেন। কোন ব্যাপার না। দু'জনে বসে একটা পিলান করে ফেলুন।
এখন নিশ্চয়ই ঝাড়া হাত পা। পরে আমার ফুপিরা এলে এভাবে যাওয়া হবে না হয়ত খাইছে
তবে বাচ্চাদের নিয়েও যাবেন তো বটেই! শুভকামনা থাকলো হে!

মেঘলা মানুষ এর ছবি

লইজ্জা লাগে

মাসুদ সজীব এর ছবি

ছবি আর লেখা দুটোই রসালো হয়েছে হাসি । বড় হলে একদিন আমি ও যাবো নিশ্চয়ই চোখ টিপি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

নিশ্চয়ই! দ্রুত বড় হয়ে যান হাসি

Sohel Lehos এর ছবি

ছবিগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। আর প্যানারোমাটা সেভ করে রাখছি। আমার ডেস্কটপে ব্যাকগ্রাউণ্ড হয়ে থাকুক হাসি

সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল হাসি

মেঘলা মানুষ এর ছবি

খুবই খুশি লাগলো আপনার মন্তব্যটা পেয়ে।
ভালো থাকুন হাসি

মরুদ্যান এর ছবি

বাহ!! হাততালি প্যানোরামাটা জব্বর হইসে!

যদিও পড়তে দেরি হয়ে গেল। প্রথম ছবিতে ‌এ্যাকুয়া রংটার স‌্যাচুরেশন বেশি মনে হয়, চোখে লাগসে, পারলে কমায় নিও।

আর Saint = সন্ত, সন্তু না। (কাকাবাবুর কথা মনে পড়েছিল নাকি?)

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ধন্যবাদ।

হুম রংটা একটু কটকটা লাগছে বটে। ছবি ঘষামাজার সময় কেবল পেছনের আকাশের নয়েজ আর এক্সপোজার কমিয়েছি, স্যাচুরেশনে হাতই দেই নি। এই ফোয়ারাটার আলোর রং স্থির না, অনেকগুলো রং আর সেটা ক্ষণে ক্ষণে বদলাতে থাকে। প্রথম ছবির অরিজিনিলাটা দেখে আসলাম। লম্বা একক্সপোজারের একটা রংয়ের উপর আরেকটা 'আছর' পড়ার কারণে এমন কড়া রং লাগছে। (আবার খুব বেশিক্ষণ রাখলে সব রং মিলে সাদাটে হয়ে যাচ্ছে)

যেমন, নিচের ছবিটা ক্যামেরা থেকে পাওয়া জেপেগ, কোন হাত দেয়া হয় নি। অথচ রংয়ের তীব্রতা কত!

'সন্ত' করে ফেললাম। (হুম, কাকা বাবুর কথা মনে পড়েছিল।)

মরুদ্যান এর ছবি

আমি বলিনাই যে তুমি করসো এইরকম, বলসি চোখে লাগসে। হাসি কমায় ফেলতে পারবা খুব সহজেই লাইটরুমে। সময় থাকলেই হইল।

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

মেঘলা মানুষ এর ছবি

টিপসটা মাথায় রাখলাম। এইসব কাজে একেবারেই নতুন, চোখও কাঁচা! যেমন, স্যাচুরেশন কমানোও যে ছবির জন্য ভালো হতে পারে এটা মাথায় আসেনি আগে।

এরকম পরামর্শ আরও আসুক, তাহলেই না সামনের দিনগুলোতে উন্নতি করতে পারব। আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-হাসি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

'উৎসাহপ্রদায়ী বালিকা'দের ছবি কই? এইভাবে ছুরিকাঁচি চালালে পাঠক কি আর উৎসাহ পাবে? পরের ভ্রমণপোস্টে ব্যাপক উৎসাহ প্রদানের ব্যবস্থা করুন।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

পাঠকের উৎসাহ দেবার ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হবে তাহলে এখন থেকে।
আমিতো ব্যাপক ভয়ে ভয়েই মশালধারীনীদের ছবি দিয়েছিলাম পোস্টে

কল্যাণ এর ছবি

দেন দেন, আরোও দেন।

এই পোস্টে প্রথমে এসেই আপনার মশালধারীনীদের ছবিটার উদ্দেশ্যে জম্পেশ একটা মন্তব্য পেটে এসে গেছিল, বেশ খানিকটা টাইপও করে ফেলেছিলাম, কিন্তু শেষ পর্যন্ত শুধু প্যানোরমাটার প্রশংসা করেই কেটে পড়েছিলাম গত রাতে শয়তানী হাসি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মেঘলা মানুষ এর ছবি

কথা পেটের ভেতর রেখে দিলে চলবে? খাইছে

তারেক অণু এর ছবি
মেঘলা মানুষ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, অণু দা।
(জীবন স্বার্থক হবার ইমো)

নীড় সন্ধানী এর ছবি

নাহ, আমেরিকার ভিসাটা এবার লাগিয়েই ফেলবো ভাবছি খাইছে

ঘুরাঘুরির সুযোগ যতদিন আছে, 'বাকী আধা'র পকেট খালি করে হলেও ঘুরে নিন। দেঁতো হাসি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

মেঘলা মানুষ এর ছবি

অবশ্যই ঘুরতে হবে, দুনিয়াটা ঘুরছে না? আমরা না ঘুরলে চলবে? খাইছে

শুভেচ্ছা হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার এটা আর রক সিটি দুইটা পোস্টই পড়ে ফেললাম সাথে ছবিও দেখা হলো। ছবির কারিগরি বিদ্যা, টেকনিক যা পোস্টে পড়লাম আর কমেন্টে দেখলাম সেটা জীবনেও মাথায় ঢুকবে না। তবে এত সুন্দর ঝকঝকে ছবি দেখে ভালো লাগলো।
অনেকদিন হলো নতুন কিছু পোস্ট দেন নি। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইলো।

অপর্ণা মিতু

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।