১৮৮৩ সালে প্রকাশিত রেভারেন্ড লাল বিহারী দে রচিত Folk Tales of Bengal বইতে গ্রামবাংলার কিছু লোককাহিনী পাওয়া যায়। সেই লোককাহিনী নিয়ে সিরিজের আজ প্রথম পর্ব, গরীব বামুন।
….........................................................
এক ছিল গরীব ব্রাহ্মণ, তার এক বউ আর চার বাচ্চা। ভারি গরীব সে, খাওয়া জুটতো না তার। নিজের সহায় সম্পত্তি বলে কিছু ছিলনা, বড়লোকের দেওয়া দানের পয়সাতেই তার দিন চলতো। কারো বিয়েশাদী কি শ্রাদ্ধ থাকলে তার মেলা ইনকাম হত, কিন্তু দুঃখের বিষয় লোকে নিয়মিত বিয়ে করতো না আর প্রতিদিন দুচারটে লোকও মরতোনা। তাই বড় কষ্টে ছিল সে। বউ তাকে দিনে দুইবার আকাইম্মা বলে ঝাড়ি দিত, বাচ্চাগুলি ক্ষিধের জ্বালায় ঘ্যানঘ্যান করতো কানের পাশে। কিন্তু সে গরীব হলেও লুক ভালো, প্রতিদিন ঘড়ি ধরে পূজাপাঠে তার কামাই ছিলনা। সে ছিল শিবের সঙ্গী দেবী দূর্গার পূজারী। লাল কালিতে দেবী দুগগার নাম একশ আটবার না লিখে সে জলস্পর্শ করতো না। সারাদিন কথায় কথায় সে দেবী দূর্গার নাম মুখে নিত।
একদিন সে ভারি মন খারাপ করে গ্রাম থেকে দূরে একটা জঙ্গলে গেল ভেউ ভেউ করে কাঁদতে। সে বললো, “হে দূর্গা, ভগবতমাতা। তুমি কি আমার কষ্ট কোনদিন দূর করবেনা? আমি একলা ছিলাম তাও একটা কথা ছিল, কিন্তু আমার যে আরও পাঁচটা মুখের খাবার জোগাতে হয়। কিছু একটা করো মা!” একটু দূরে ঐখানেই শিব আর তার বউ দুর্গা মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছিলেন। দেবী দূর্গা ঐ বামুনকে দেখে স্বামীকে বললেন, “হে কৈলাসের দেবতা, দেখছ কি ঐ ব্রাহ্মণ? সে প্রতিদিন আমার নাম মুখে নিতে নিতে ঠোঁটে ঘা বানিয়ে ফেলল, তার জন্য কিছু একটা করা দরকার। এক কাজ করনা কেন, এরা কোনদিন পেটপুরে খেতে পায়না, তুমি ওদেরকে একটা স্পেশাল হাঁড়ি বানিয়ে দেও যেটা থেকে অফুরন্ত মুড়কি বেরুবে।’
কৈলাসদেব রাজী হলেন। কোথা থেকে তিনি হাঁড়ি বানিয়ে ফেললেন। তখন দূর্গা বামুনকে হাতছানি দিয়ে ডেকে বললেন, “হে ব্রাহ্মণ, তোমার দূর্দশার কথা আমার প্রায় প্রায়ই মনে হয়। তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়ে এই যে দিলাম অল ইউ ক্যান ইট মুড়কি হাঁড়ি। এটিকে উপুড় করলেই ঝর্ণাধারার মত মুড়কি পড়বে। আবার চিত করে রাখলে তবেই মুড়কি পড়া বন্ধ হবে। এই বার বালবাচ্চা নিয়ে যত খুশি মুড়কি খাও অথবা বেচ, কেমন?”
এত্তবড় জাদুর হাঁড়ি পেয়ে ব্রাহ্মণের হাসি আর ধরেনা। সে বগলে হাঁড়ি নিয়ে গাঁয়ের পথ ধরলো। পথে মনে হল আচ্ছা ভুয়া হাঁড়ি ধরায় দিলনা তো, টেস্ট ড্রাইভ তো করলামনা। সে তখন একটু উপুড় করলো হাঁড়ি, আর সুমিষ্ট মুড়কি পড়া শুরু করলো। নাহ, খাঁটি হাঁড়িই বটে। বেলা হয়ে গেছে, সকাল থেকে হাপুস নয়নে কাঁদলে খিদেও পায় অনেক। কিন্তু পূজা না সেরে খাবে কি? কাছেই ছিল এক সরাইখানা, ভাবল আচ্ছা যাই ওখানে গিয়ে চান করে পুজোটা সেরে নিয়ে খাওয়া যাবে। ওখানে ব্রাহ্মণ হাঁড়িটা নামিয়ে রেখে একটা বিড়ি ধরাল, আর সারা গায়ে সর্ষের তেল মেখে নিল জম্পেশ। এরপরে দোকানদারের কাছে হাঁড়ি রেখে গেল আর পইপই করে বললো যেন হাঁড়ি না হারায়, তারপরে সে পুকুরে ডুব দিল।
দোকানদার মনে মনে ভাবলো হাঁড়ি নিয়ে এত হাউকাউ কেন, এইটা ক্যামন হাঁড়ি? কি আছে এর ভিতর? সে উল্টেপাল্টে দেখার জন্য নিয়ে উপুড় করতেই আরম্ভ হল মুড়কিবর্ষন। তার তো চক্ষুস্থির, সে জলদি তার বউবাচ্চাকে ডাক দিয়ে দেখালো এই জাদুই হাঁড়ি। তারপরে করলো কি, হাঁড়িটা ভেতরে চালান করে ঠিক ওইরকম একটা হাঁড়ি বাইরে রেখে দিল। ব্রাহ্মণ চানশেষে ভিজা কাপড়ে বেদপাঠ করল, কাপড় পালটে একপিস কাগজে দূর্গার নাম একশোআটবার লাল কালিতে লিখে সে খেতে বসলো। আগেরবার টেস্ট ড্রাইভের সময় মেলা মুড়কি পড়েছিল, তাই আর নতুন মুড়কি ঢাকার বদলে সে ভাবলো ওইটাই আগে খেয়ে শেষ করি বরং। এরপরে সে পানি খেয়ে হাঁড়ি বগলে হাঁটা দিল।
যেতে যেতে সে ভাবছিল তার বউ এই হাঁড়ি দেখে কতনা আদর করবে তাকে, বলা যায়না সম্মানও করা শুরু করে দিতে পারে। একবারে সরাসরি স্বর্গ হতে আমদানিকৃত মুড়কি খেয়ে বাচ্চাগুলিও লাফ দিয়ে উঠবে নিশ্চিত। সে পা চালিয়ে ঘরে এসে হাঁক দিল, “এই কে কোথায়, এইযে দেখ কি এনেছি। এই হাঁড়ি এক চ্রম হাঁড়ি, উপুড় করে ঢাললেই পড়তে থাকবে মুড়কি আর মুড়কি, খেয়ে শেষ করতে পারবেনা।”
বউ কোমরে হাত দিয়ে ভাবছিল পাগলে বলে কি। মাথা কি একবারেই গেল? সে হাঁড়ি উল্টেপাল্টে ঝাঁকি দিয়ে একদানা চালও দেখতে পেলনা। ব্রাহ্মণের তো চক্ষুস্থির, কি রে মুড়কি গেল কনঠে? ঐ ব্যাটা চামার দোকানদার নিচ্চয় হাঁড়ি পাল্টে দিয়েছে। রেগেমেগে সে আবার সরাইতে ফিরত গেল। দোকানওয়ালা বিরাট তেজ দেখালো, হ্যাঁ ব্যাটা বদমাশ আমাকে চোর বলিস আমি কতদিন ধরে সচ্চরিত্রের মত সরাই চালাই কোন শালায় বলতে পারবেনা তাদের একটা বদনা কোনদিন চুরি গেছে...আমাকে বলে চোর। দূর দূর করে তাড়িয়ে দেয়া হল ব্রাহ্মণকে।
ব্রাহ্মণ আবার সেই পূর্বের স্থানে গিয়ে কান্না জুড়লো। দূর্গা কাছেই ছিলেন, তিনি বললেন, “আচ্ছা হাঁড়ি চুরি গেছে? এই নাও আরেকটা, এইটা ঠিকমতো ব্যবহার কোরো।” ব্রাহ্মণ খুশিতে ডগমগ হয়ে হাঁড়ি বগলে দৌড় দিল। মাঝপথে মনে হল ওহহো টেস্ট ড্রাইভ! হাঁড়ি উলটে দেখল খাইসে কিসের মুড়কি ছোট ছোট শয়তানের বাচ্চা পড়ে দেখি, সে দ্রুত হাঁড়ি সোজা করতেই তারা হাওয়া। এইবার ব্রাহ্মণ বুঝলো দূর্গা তাকে এইটে দিয়েছে দোকানদারকে টাইট দেবার জন্যে। সে আগেরবারের মত সরাইতে গিয়ে মাপটাপ চেয়ে বলল সে হাঁড়ি খুঁজে পেয়েছে, আর চিন্তা নাই। এবার সে হাঁড়ি জিম্মায় রেখে চানে যাবে।
দোকানদার তো মহাখুশি, আরেকটা হাঁড়ি! ভাবলো এইটে মুড়কি না হলেই হয়, মুড়কি খেয়ে খেয়ে জিব টকে গেল। তার ভারি শখ একটা সন্দেশের হাঁড়ি, এইটেই মনে হয় সেইটা। সে মহানন্দে হাঁড়ি উপুড় করতেই টপাটপ শয়তানের বাচ্চা বের হয়ে পুরো পরিবারকে আড়ং ধোলাই দেওয়া শুরু করলো। দোকানদার একছুটে গিয়ে পুরোন হাঁড়ি ব্রাহ্মণকে ফিরত দেবার পরে তারা শান্ত হয়ে আবার হাঁড়িতে গিয়ে দিল ঘুম।
ব্রাহ্মণ বাড়ি গিয়ে মুড়কির দোকান দিল। সারা গাঁয়ের লোক ঝাঁপিয়ে এল ঐ স্বর্গীয় মুড়কি খাবার জন্যে। এইরকম সফেদ সাদা বড় বড় বরইয়ের সাইজ কড়া মিষ্টি মুড়কি তারা জিন্দেগীতেও খায়নি। গ্রাম পেরিয়ে তার মুড়কির নাম দিকে দিকে ছড়িয়ে গেল। ঝুড়ি ঝুড়ি মুড়কি বিক্রি করে ব্রাহ্মণ ফট করে মিলিওনেয়ার হয়ে বসলো। বড় একটা ইটের দালান দিল, আর জমিদারের মত জীবন কাটানো আরম্ভ করলো। একদিন তার বাচ্চারা ভুলে অন্য হাঁড়ি উপুড় করেছিল আর তাইতে শয়তানের বাচ্চাগুলি তার বউবাচ্চাকে সে কি পাইকিরি মার! ব্রাহ্মণ বাড়ি ফিরে শয়তান-হাঁড়ি একটা কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখল।
তবে সুখ সারাজীবন থাকেনা। একদিন বাচ্চারা হাঁড়ি নিয়ে দুষ্টামি করতে করতে হাত থেকে ফেলে ভেঙে ফেললো। ব্রাহ্মণের মাথায় হাত, বাচ্চাদের সে বেদম প্যাঁদালো রাগের চোটে। কিন্তু ফাটা হাঁড়ি জোড়া লাগে না। মনের দুঃখে সে ভাঙা টুকরাগুলি নিয়ে চললো দেবী দূর্গার কাছে। দূর্গা বললো, “শোন হে বামুন, এইটাই তোমার শেষ হাঁড়ি। থ্রি স্ট্রাইক। এরপরে আমার কাছে আর এসোনা যেন।”
নতুন হাঁড়ি উলটে ব্রাহ্মণ দেখলো এতে মুড়কি নয় সন্দেশের আনলিমিটেড সাপ্লাই। দোকানের সাইনবোর্ডে মুড়কি অ্যান্ড কোং নাম পালটে সন্দেশ অ্যান্ড কোং করা হল। সকল পূজা, মেলা, বিয়ে, শ্রাদ্ধতে তার সন্দেশ চালান যেতে থাকলো।
গ্রামের জমিদার এই ব্রাহ্মণের পয়সাকড়ি দেখে ভারি হিংসিত ও চিন্তিত হল। সে যখন শুনলো ময়রায় সন্দেশ বানায় না হাঁড়ি থেকে ঝরঝরিয়ে পড়ে তখন সে একটা ফন্দি আঁটলো। সে এক বিরাট ভোজ দিল আর তিরিশ হাজার কেজি সন্দেশ অর্ডার দিলো। এত সন্দেশ গরুর গাড়িতে বোঝাই করে আনার চেয়ে সে ব্রাহ্মণকে বললো যেন সে হাঁড়ি নিয়ে সোজা তার কাছে চলে আসে। ট্রান্সপোর্টেশন খরচটা বেঁচে যায়। ব্রাহ্মণ প্রথমে দোনোমোনো করছিল তারপরে সে হাঁড়ি নিয়ে জমিদারবাড়ি যায়। ওইখানে জমিদারের নির্দেশে লেঠেলরা তার কাছ থেকে হাঁড়ি নিয়ে নেয় ও পুটুতে বেদম লাঠি মেরে বিদেয় করে দেয়।
ব্রাহ্মণ আহত পুটু নিয়ে ঘরে ফিরে সেই শয়তান-হাঁড়ি নিয়ে জমিদারবাড়ি যায় আর শয়তানগুলোকে ছেড়ে দেয়। তারপরে সেকি কান্ড! শয়ে শয়ে অতিথিকে পিটিয়ে তক্তা করা হয়, অন্তপুরবাসিনী নারীদের চুল হিঁচড়ে টেনে এনে পাইকিরি পিটানো হয়, জমিদারকে ধরে ঘরের দেয়ালে দেয়ালে বাড়ি মারা হতে থাকে যেন কেউ লেপ ঝাড়তে মুগুর পিটাচ্ছে। আরেকটু হলে তারা মানুষগুলোকে মেরেই ফেলত আর কি। জমিদারের বাবারে মারে দাদারে পরদাদারে ডাক শুনে ব্রাহ্মণ হাঁড়ি সোজা করল, শয়তানের পাল আবার ঘুমিয়ে পড়ল হাঁড়িতে ঢুকে। জমিদার বা অন্য কোন বদমাস আর কোনদিন ব্রাহ্মণকে জ্বালায়নি, বাকি জীবন তার সুখেই কেটেছিল।
গল্পটি ফুরোলো, নটে গাছটি মুড়োল।
মন্তব্য
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
কারো নামে ইমো দেয়ার জ্বালা আছে। ধরেন, আপনি একটা বিপ্লব ইমো দিলেন আর বললেন বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক। কী সমস্যাটা হবে তা বুঝতে পারছেন?
আমার হইবো উলটা, আমারে দীর্ঘজীবি হউক বলার লোক নাই কিন্তু ছাগুভাইয়ারা লেদা ফেলতে ফেলতে সত্যপীর নিপাত যাক বলে চেঁচানোর তুমুল সম্ভাবনা
..................................................................
#Banshibir.
সত্যপীররে বাবা রামদেব বানায়া দিলেন দেখি।
আসলে সত্যপীর বাংলার সৃজনশীল ও সমন্বয়ী লোকধর্মের একটা বিশেষ দৃষ্টান্ত। নাকি?
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
..................................................................
#Banshibir.
পিপি দা ও অনিন্দ্য দা,
সত্যপীরের সাথে নিছক ফাজলামো করতে যেয়েই আসলে ইমোটির উৎপত্তি। এর পিছনে কোন গূঢ়তত্ত্ব নেই।
আর যতদূর মনে করতে পারি সত্যপীর মনে হয় সৈয়দ মুজতবা আলীর ছদ্মনাম।
সবচেয়ে বড় কথা হলো, পীর সাহেবকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি বলেই একটু ফাজলামো করা।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আপনার ঐ মন্তব্য পড়ে বিপ্লবের কথা মনে পড়ল। বিপ্লব সবসময়ই যে ভালো, তা নয়
আপনি হয়তো আমার মন্তব্য বুঝবেন না, বা আংশিক বুঝবেন
আমি বরাবরেই কম বুঝার দলে।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
..................................................................
#Banshibir.
আমারে এমন একটা কবতের হাড়ি দেন দিকি
আপনের লুভ দেখে সন্দেহ জাগছে আপনেই সেই ভন্ড দুকানদার। খালি হাঁড়ির দিক নজর ক্যা?
..................................................................
#Banshibir.
সেই পুরানা কাহিনী নতুন করে পড়তে ভালোই লাগলো।
ধন্যবাদ। আরো বেশ কয়টা আসে।
..................................................................
#Banshibir.
চলুক।
..................................................................
#Banshibir.
এই সকালে রচনাখানা পড়ে ব্যাপক মজা পেলাম।
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু।
..................................................................
#Banshibir.
ছোটবেলায় শোনা গল্প সত্যপীরালি ভাষায় পড়তে ভাল লাগ্লো খুব।
..................................................................
#Banshibir.
কমার মইদ্যে ঠাসায় রাখার মতো অনেক সৃষ্টিশীল এবং ব্যতিক্রম শব্দ ব্যবহার করেন আপনি অনুবাদে। গুরু পুরা।
তয় বুঝলাম না, এত মুড়ি-সন্দেশ-হাঁড়ি-শয়তান লইয়াও এইডা গরীব ব্রাহ্মণ হইলো কেমনে???
অতীত
বিরাট শরমিন্দা করলেন ভাই।
যখন ব্রাহ্মণ ছিল তখন তো গরীবই ছিল, পরে মিষ্টির দোকান দিয়া ব্যবসাদার হইলো কিনা
..................................................................
#Banshibir.
..................................................................
#Banshibir.
পুরাতন গল্প নতুন মোড়কে।।।। ভালো লাগলো।।
..................................................................
#Banshibir.
অনেক ভুলে যাওয়া স্মৃতি উসকে দিলেন।
ধন্যবাদ। চলতে থাকুক।
থ্যাঙ্কু।
..................................................................
#Banshibir.
লোককথার সিরিজ ভালু পাইলাম। লোককথাকে সত্যপীর ফ্লেভারে পরিবেশন করার জন্য আপনাকে ।
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
প্রীত হইলাম।
..................................................................
#Banshibir.
ব্য(া)পক।
লন
..................................................................
#Banshibir.
'পোঙটা অনুবাদ' ক্যাটাগরী খোলার জন্য একটা পিটিশান বানাই। সব বাঙ্গালীর কাছ থেকে সই নেই। তারপর নুবেল কমিটিতে পাঠায়ে দেই।
তোমাকে নুবেল পাইয়ে দিতে না পারলে আমার নাম উল্টায়ে রেখ।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
..................................................................
#Banshibir.
facebook
এইরকম গল্প উপেন্দ্রকিশোর বা অন্যত্র পড়েছি মনে পড়ে।
কিন্তু একটু কল্লা-কেল্লা-মেয়েমানুষ না হলে লেখা ঠিক সত্যপীর-সত্যপীর লাগে না
খিক খিক।
..................................................................
#Banshibir.
অল ইউ ক্যান ইট মুড়কি হাঁড়ি - পড়ে হাহাপগে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দোস্ত, তোর প্রেচেষ্টা দারুণ পছন্দ হইছে।
চালিয়ে যান ভাই
-অয়ন
নতুন মন্তব্য করুন