নিউপোর্ট, রোড আইল্যান্ডের টমাস টিউকে ১৬৯২ সালে বারমুডায় দেখা যায়। সেখানে সে একটা ছোট পালতোলা নৌকা কেনে, পয়সা সে কোথায় পেয়েছিল কেউই নিশ্চিত না। তবে পরে এক কর্মকর্তা লিখে গেছেন যে সে অতীতে দুর্ধর্ষ পাইরেট ছিল। ১৬৯১ এর শেষে একই নামের এক দস্যু কেপ কডে লুটপাট চালায়। যদিও একথা প্রমাণিত না যে এই টিউই সেই ব্যক্তি, কিন্তু সন্দেহ থেকেই যায়।
১৬৯২ সালে মহাজোটের যুদ্ধ১ তুঙ্গে, গভর্নর রিচিয়ারের কাছ থেকে সে ফরাসী জাহাজ আক্রমণ করার লিখিত পরোয়ানা বের করে আনে। এরপর সে পাল তোলে পূর্ব দিক।
পশ্চিম আফ্রিকার তটের কাছে ঝড়বাদল পার করে উত্তমাশা অন্তরীপ পেরিয়ে টিউ প্রবেশ করে ভারত মহাসাগরে, তারপর চলতে থাকে লোহিত সাগরের দিকে। পূর্ব আফ্রিকা আর আরব উপদ্বীপের মাঝে ১৭ মাইল চওড়া এলাকাকে আরবেরা ডাকত বাবেল মান্দেব অর্থাৎ অশ্রুকণার প্রবেশদ্বার। এইখানেই টিউ তার প্রথম শিকার পায়।
১৬৯৩ এর জুলাইয়ে দেখা গেল একটি “উঁচু জাহাজ” যাচ্ছে লোহিত সাগরের উত্তরপানে। জনসন বলে গেছেন যে সেই বৃহৎ জাহাজে তিনশ সিপাই ছিল, “তবু টিউ বুক চিতিয়ে তা আক্রমণ করে জয় করে। বলা হয়ে থাকে এই অভিযানে টিউয়ের দলের প্রত্যেক সদস্য তিন হাজার পাউন্ডের উপরে বখরা পায়”। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ছিল তাদের স্বপ্নেরও অতীত। আক্রান্ত জাহাজটি মোগল সম্রাট প্রথম আলমগির (আওরঙ্গজেব) এর, তাই জাহাজভর্তি ছিল হিরেমোতি সিল্ক আর মশলার ছড়াছড়ি। টিউয়ের দল খবর পেল এইটি একটি মোগল বহরের প্রথম জাহাজ, আরো পাঁচটি জাহাজ কাছাকাছিই আছে। টিউ সেগুলিও ধাওয়া করতে চাইলেন, কিন্তু কোয়ার্টারমাস্টার আর অধিকাংশ নাবিক বেঁকে বসে। হাল্কা মারপিটের পর অধিকাংশের কথাই গ্রাহ্য হল, যে যার পয়সা বুঝে নিয়ে ফিরে যাওয়ার পথ দেখল। টিউ আমেরিকা ফিরে যায়।
১৬৯৪ এর নভেম্বরে টিউ পুনরায় সাগরে পাড়ি জমায়, মাদাগাস্কারে টমাস ওয়েক, উইলিয়াম ওয়ান্ট, টমাস জোনস আর ক্যাপ্টেন গ্লোভার তার সাথে যোগ দেয়। এরা সবার চোখ ছিল প্রাচ্যের সম্পদের দিকে। টিউকে সর্দার ঘোষণা করা হল। এইসব পাইরেট জাহাজের একটির নাম “ফ্যান্সি”, তার ক্যাপ্টেন হেনরি এভেরি।
১৬৯৫ এর জুনে টিউ আবার ঘুরাফিরা করতে থাকে বাবেল মান্দেবে। পরে কি হল তা খানিক অস্পষ্ট, সম্ভবত টিউ দক্ষিণে ধাবমান এক ভারতীয় সওদাগরের বহর টার্গেট করে। বহরের কিছু অংশ সুরাটে যাচ্ছিল। টিউয়ের মূল লক্ষ্য সম্ভবত ছিল সশস্ত্র ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ ফতে মুহম্মদের সাথে থাকা মোগল ধনদৌলতে ভরপুর জাহাজ গাঞ্জে সাওয়াই। যাই হোক, পরবর্তী ঘটনা মোটেই টিউয়ের পক্ষে যায়নি...সেই সওদাগরী জাহাজের গোলা খেয়ে টিউ হল ইন্নালিল্লা। ক্যাপ্টেন মারা যাওয়াতে লোকজন খুব ভয় পেয়ে গেল, আর সেই গোলমালের ভেতর নেতা হিসেবে মাথা চাড়া দিয়ে উঠল ফ্যান্সি জাহাজের ক্যাপ্টেন এভেরি।
এভেরি পাইরেট জগতের অতি কেউকেটা ব্যক্তি কিন্তু তার সম্বন্ধে জানা যায় অল্পই। জনসন বলে গেছেন যে তার জন্ম ডেভনের প্লেমিথে। অন্য রেকর্ডে পাওয়া যায় যে তার পিতা প্লেমিথের সরাই মালিক কিংবা ধনী জাহাজওয়ালা। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যে তার আসল নাম নাকি জন এভেরি, কিন্তু পরবর্তী সকল নথীতে এমনকি তার নিজের লেখা কাগজেও তার নাম জন নয় হেনরি এভেরি। বেঞ্জামিন ব্রিজম্যান নামটিও সে প্রায়ই ব্যবহার করত শোনা যায়। হতে পারে (না ও হতে পারে) যে সে নৌবাহিনীতে কাজ করেছিল কিছুদিন।
১৬৯৩ সালে রয়াল আফ্রিকান কোম্পানির কাগজে তার নামে হেডিং উঠেছিল যে “লং বেন ওরফে এভেরি” এক বিবেকবর্জিত ও লাইসেন্সবিহীন নচ্ছাড় দাস ব্যবসায়ী। সেই শতকের শেষ পর্যন্ত দাস ব্যবসায় রয়্যাল আফ্রিকান কোম্পানির ছিল একচেটে ব্যবসা, কিন্তু এইসব লং বেন মার্কা লোক তাদের সুখের নিদ্রায় ভারি ব্যাঘাত ঘটাত।
ফিরে আসি বাবেল মান্দেবে। নিজ জাহাজ ফ্যান্সি থেকে এভেরি খবর পেল নেতা টিউ তার জাহাজ অ্যামিটি তে গোলার আঘাতে নিহত হয়েছে, আর অ্যামিটির লোককে বন্দী করে নিয়ে গেছে ভারতীয় মোগল সিপাই। এভেরি সম্ভবত তাদের পিছু পিছু গিয়ে হাজির হয় মোগল যুদ্ধজাহাজ ফতে মুহম্মদে, যেখানে বন্দীদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এভেরি তখন ঠাণ্ডা মাথায় চাল চালল, জাহাজটিকে কৌশলে আলাদা করে সুযোগ বুঝে করল আক্রমণ। টিউয়ের অ্যামিটির গোলায় সম্ভবত মোগল জাহাজ কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েই ছিল, তাই বেশি লড়াই করতে পারল না। ফতে মুহম্মদের পতন হল, বন্দীরা হল মুক্ত। জাহাজ লুটে এভেরির পকেটে গেল পঞ্চাশ হাজার পাউন্ডের মত। মেলা টাকা, কিন্তু আসল জাহাজের তুলনায় কিছুই না।
এইবার এভেরি নজর দিল গাঞ্জে সাওয়াই এর দিকে। এইটি সোজা জাহাজ নয়, ৬২ কামান আর পাঁচশ মোগল সিপাই ছিল তাতে। তবে ফ্যান্সি ছিল এর চেয়ে দ্রুতগতির, তার কামানের সংখ্যাও কম নয় ৪৬টি। এভেরির দলে দেড়শর মত সৈন্য। শুরু হল লড়াই।
ছবিঃ মোগল রাজকীয় জাহাজ আক্রমণরত ক্যাপ্টেন এভেরির ফ্যান্সি
লড়াই শুরু হতেই বোঝা গেল মোগল জাহাজের কপাল ভাল নয়। আতকা কোন কারণ ছাড়াই তাদের নিজেদের একটা কামান গেল ফেটে, তাতে মারা গেল কিছু সিপাই আর জাহাজময় ভারি তালগোল লেগে গেল। তার উপর ভাগ্যক্রমে ফ্যান্সির এক গোলা সোজা হিট করল মোগল জাহাজের মূল মাস্তুল, এরপর জাহাজ নিয়ন্ত্রণ করাই হল মুস্কিল। এইবার এভেরি তার জাহাজ পাশাপাশি এনে লাফ দিয়ে গিয়ে আক্রমণ করলেন মোগল সিপাইদের।
খুবই ঝুঁকির ব্যাপার কিন্তু, মোগল সিপাই তাদের চারগুণ তো হবেই তখন। শুরু হল খাঁটি পাইরেট তলোয়ার ফাইট। অভিজাত মোগল ক্যাপ্টেন ইব্রাহীম খাঁ সায়েব পেছনদিকে লুকিয়ে রইলেন, তার মতলব ছিল মোগলেরা বিজয়ী হলে বেরিয়ে আসবেন। তবে লড়াই তখনো যেকোনো দিকেই যেতে পারত, কিন্তু আস্তে আস্তে এভেরির লোকের হাতে বিজয় কাছিয়ে আসতে থাকে। ঘণ্টা দুই তুমুল পিটাপিটির পর মোগলেরা ক্ষ্যান্ত দিল, জাহাজের ডেকময় তখন লাশ আর লাশ।
গাঞ্জে সাওয়াই এভেরির হাতে আসল। ধনদৌলতের বহর দেখে এমনকি দুঁদে পাইরেটদেরও চোখ ছানাবড়া, কম করেও সোয়া তিন থেকে ছয় লাখ পাউন্ডের মাল! সোনা রূপার মোহরে বোঝাই। এত পেয়েও পাইরেটদের শখ মেটেনি, তারা জাহাজের যাত্রীদের ধরে ধরে পাশবিক নির্যাতন শুরু করে দিল। মেয়েরা লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করা শুরু করল আরো ভয়ঙ্কর পরিণতি এড়ানোর আশায়, জীবিত মেয়েদের পাইরেটরা ইচ্ছেমত ব্যবহার করে। কয়েকদিনের ইচ্ছেমত লুট, নির্যাতন, ধর্ষণ আর হত্যার তাণ্ডব শেষ হলে পাইরেটরা ফেরার পথ ধরে।
এরপর এভেরি ফরাসী দ্বীপ ল্য রিইউনিওনে গিয়ে লুটের মাল ভাগাভাগি করে নেয়, তারপর পর্তুগীজ দ্বীপ সাও তোমে তে থেমে সওদাপাতি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পথ ধরে। সেখানে সেন্ট টমাস দ্বীপে নেমে তার চক্ষুস্থির, সেখানে সে মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি। তাদের মোগল সম্রাটের জাহাজলুটের খবর আমেরিকা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে আর তার লোকদের হন্যে হয়ে খোঁজা হচ্ছে। স্থানীয় গভর্নরেরা তার মহামূল্য হিরেমোতি ঘুষ নিতে রাজিই হল না, সে তখন এতই বিপদজনক। তখন এভেরি দল ভেঙে দিয়ে নিজের পথ দেখল।
পরে এভেরি সম্ভবত আইজ্যাক নামের এক ছোট পালতোলা জাহাজে আয়ারল্যান্ড ফিরে আসে। এরপরে সে যেন হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। কেউ বলে তাকে বেঞ্জামিন ব্রিজম্যান ছদ্মনামে আয়ারল্যান্ডে দেখা গেছে, আবার কেউ দাবী করে সে কান্ট্রিসাইডে ভদ্দরলোকের মত থাকছে। ক্যাপ্টেন জনসন অবশ্য লিখে গেছেন যে এভেরি নাকি পরে ডেভনে ফিরে যায় আর পথের ভিখিরির মত তার মৃত্যু হয়, কিন্তু আসল কথা হল কি হয়েছিল তা সঠিক করে জানা যায়না। ইতিহাসে তার পরিচয় বুদ্ধিমান পাইরেট হিসেবে, যে কিনা মহাশয়তানি করেও পার পেয়ে গিয়েছিল ঠিক।
....................................................................................................................
অ্যাঙ্গাস কনস্ট্যাম রচিত Pirates: The Complete History From 1300 BC to the Present Day এর কিছু অংশের ছায়ানুবাদ। ব্যবহৃত ছবিটি The Pirates Own Book এ প্রকাশিত, উইকিমিডিয়া হতে নেয়া।
পোস্টটি সচল দিগন্ত এর অনুরোধে লেখা।
মন্তব্য
একদম ঠিক যেমনটা চেয়েছিলাম। দারুণ স্টোরি, ততটাই ভাল উপস্থাপনা।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু. স্টোরি আসলেই জমজমাট!
..................................................................
#Banshibir.
একটা ছোট সংশোধনী।
- এটা পূর্ব দিক হবে। বাব-এল-মানদেব এর মানদেব শব্দটার অর্থ অশ্রুকণা'র চেয়ে দুঃখ/কষ্ট/দুর্ভাগ্য/বারোটা বাজা হওয়াটা ঠিক হয়।
এই পর্বটা ঠিক পাইরেটস অভ ইন্ডিয়া হলো না। এরা বরং আধুনিক সোমালিয়ান জলদস্যুদের মতো - অন্তত দস্যুতার স্থান বিবেচনায়।
অটঃ কাহ্নজী আঙ্গরেকে নিয়ে লেখা পোস্টে একটা হোমটাস্ক দিয়েছিলাম।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হু এটা পাইরেটস অফ ইন্ডিয়ান ওশেন হয়ে গেছে. পূর্ব পশ্চিম ঠিক করে দিলাম.
হোমটাস্ক ভুলিনি পান্ডবদা. এইটা যেমন ফাঁকিবাজি করে একটা বই থেকে ছেঁকে নিয়ে লেখা মারাক্কারদের নিয়ে ওভাবে হবেনা, কয়েকটা বই ঘেঁটে লিখতে হবে. তাই এটা আগে ঝেড়ে দিলাম.
হোমটাস্ক দিয়েছেন যখন নাম্বারও দিতে হবে কিন্তু. আশিতে লেটার পচাত্তরে স্টার. ষাট এ ফার্স্ট ডিভিশন,পয়তাল্লিশ এ সেকেন্ড তেত্রিশে থার্ড. তেত্রিশের কম ফেল
..................................................................
#Banshibir.
যতটুকু জানি মোগল জাহাজের লোকজন হজ্বে যাওয়ার পথে আক্রমণের শিকার হয়। সেসময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কাছে মোগল জাহাজ গুলো বীমা করা ছিলো। যার ফলে দায় পরিশোধের পাশাপাশি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জলদস্যুদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারী করে। তার ফলশ্রুতিতে এভেরির দল ভেঙ্গে যায়, অনেক ধরা পড়ে, এভেরি সহ কেউ কেউ নিখোঁজ হয়, কেউ কেউ স্থানীয় কতৃপক্ষকে ঘুষ দিয়ে নাম বদলিয়ে নুতন জীবন শুরু করে।
...........................
Every Picture Tells a Story
ঠিক কথা মুস্তাফিজ ভাই, মোগল জাহাজ প্রায়ই লুটের কবলে পড়ত. মোগল নৌবাহিনী নিয়ে বইপত্র খুব কম, তাদের অন্যান্য দিকের তুলনায়. এদের জাহাজ শিল্প নিয়ে আমার অনেক কৌতুহল, তখন জাহাজওয়ালাদেরই রমরমা!
..................................................................
#Banshibir.
ফাটানো একটা পোস্ট।
(সেই ১৬৯৩ সালে ত হাজার পাউন্ড বখরা - কল্পনা করা যায়!)
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হু কল্পনাতীত টাকাই বটে. আমজনতা যখন ঘাসপাতা খেয়ে থাকত তখন এরা কোটি কোটি টাকার মণিমুক্তা সহকারে মক্কা যেত হজ করতে. এগুলিরে কান ধরে লাইন করে নিল ডাউন করে রাখা দরকার ছিল
..................................................................
#Banshibir.
কোথাও একবার পড়েছিলাম 'গান্জ ই সওয়াই' লুট বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌ-ডাকাতি। আওরঙ্গজেবের কোন মহিলা আত্মীয় মনে হয় এই জাহাজে ছিল।
পোস্টে
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
সেই মহিলা আত্মীয়রে নিয়া মহা কিচ্ছা ছড়ায়। ১৭০৯ সালে লন্ডনে খবর বের হয় যে গাঞ্জে সাওয়াই তে নাকি ছিল ব্যাপক সুন্দুরি রাজকন্যা, আওরঙ্গজেবের নাতনি। তার রূপে পাগল হয়ে এভেরি তাকে বিয়ে করে আর মাদাগাস্কারে সুখের যৌবন অতিবাহিত করে। কিন্তু এগুলি বানানো গপ্পো সম্ভবত, মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায় যে জাহাজে আওরঙ্গজেবের এক খালা চাচি টাইপ মহিলা ছিল, রাজবংশের। তার পরিণতিও জাহাজের বাকি নারীদের মতই হয়েছিল।
..................................................................
#Banshibir.
বেশ ভাল লাগলো । জাহানারার ডায়েরীর দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করে আছি, কবে পাচ্ছি ?
-এক জোনাকি
অতিশীঘ্র।
..................................................................
#Banshibir.
এইটায় খানিকটা গলা শুকনা থাকলো! জাহানারার ডায়রী কই?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
গলা শুকায় গেসে বুঝি? এই লন বাদশা জাহাঙ্গীরের মদ খাওয়ার কাপ দিলাম, গলাটা ভিজায় লন মোগল কায়দায়ঃ
..................................................................
#Banshibir.
পাইরেটের কাহিনী জমজমাট হয়েছে।
ধৈন্যবাদ.
..................................................................
#Banshibir.
জব্বের!
facebook
জব্বার কিডা?
..................................................................
#Banshibir.
..................................................................
#Banshibir.
লুঠ-তারাজের লোমহর্ষক গপ্প ছিনমা দেখতে তো ভালোই লাগে, কিন্তু এইগুলার ইতিহাস কত ভয়ংকর ছিলো, জাহাজের মহিলাগুলোর কথা ভাইবা আসলেই গা কাঁটা দিয়া উঠলো!!
.........
রংতুলি
..................................................................
#Banshibir.
পঁচা জলদস্যু ।
নাহ্- কাহ্নজি মিঞার যোগ্য পূর্বসূরি-উত্তরসূরি কেউ আছিল না ।
কিডা কৈছে? পার্ট থ্রি আইতেছে তারপরে দেখা যাইব.
..................................................................
#Banshibir.
এতা টাকাপয়সা দেইখা মাথা ঘুরায়ে গেল পীরসাহেব। লেখা খুব সুস্বাদু হয়েছে।
হ টেকাপয়সার ছড়াছড়ি। চুরিবিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা।
..................................................................
#Banshibir.
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
নতুন মন্তব্য করুন