১
রফিক হা করে সাবেরের দিকে তাকিয়ে থাকল। লোকটা নিজেকে সাবের হাসান নামে পরিচয় দিয়েছে। পদবী নিউ এরাইভ্যাল এডমিনসট্রেটর। সাবের মৃদু হেসে বলল,
আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না, না?
রফিক কি বলবে ভেবে পেল না। তার একবার মনে হয়েছিল এসব ভাওতাবাজি। কোথায় না কোথায় এসে পড়েছে। এরা তাকে ভোদাই বানিয়ে মজা নিচ্ছে। রফিক আমতা আমতা করে বলল,
না মানে...এ কি করে হয়? আমার বয়স কত বল্লেন?
সাবের বলল, পয়ত্রিশ বছর তিন মাস।
রফিক বলল, আমার জন্ম তারিখ ১৮-১০-১৯৭৭। ভাই, সে হিসাবে আমার বয়স চৌত্রিশ।
সাবের দৃঢ় গলায় বলল, আপনার বয়স পয়ত্রিশ বছর তিন মাস। আমাদের মেশিন যেভাবে ক্যালিব্রেট করা আছে তাতে ২/১ মাসের হেরফের হতে পারে, কিন্তু এক বছর অনেক বড় ব্যাবধান। এত বড় ভুল হবার কথা নয়।
রফিকের ধাই করে তখন একটা জিনিস মনে পড়ে গেল। তার সার্টিফিকেটের বয়স আর সত্যিকারের বয়স এক নয়। সরকারি চাকুরির বয়সসীমা থাকার কারণে অনেকেই এস এস সি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশনের সময় বয়স কমিয়ে দেয়। তার বাবাও দিয়েছিল। সত্যিকারের বয়স হিসেব করলে তার বয়স দাঁড়ায় পয়ত্রিশ বছর তিন মাস। ব্যাপারটা বুঝতে পেরে তার হাত ঘেমে গেল।
২
ঢাকা, গুলিস্তান। ভর দুপুরে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছে রফিক। চৈত্র মাসের চামড়া ছিলে নেয়া গরমে দর দর করে ঘামছিল সে। পাশেই ঝাল লবণ দিয়ে শশা বিক্রি হচ্ছে। রফিকের খুব ইচ্ছা করছিল এক প্লেট কিনে ফেলে। শশার টুকরো পেটে গেলে গনগনে সূর্যের আগুনে ঝলসে যাওয়া শরীর একটু আরাম পেত। কিন্তু কেটে ফুলের মতন সাজিয়ে রাখা শশার উপর দিয়ে নাদুশ নুদুশ মাছি ভন ভন করে উড়তে দেখে সাহস হল না। তাছাড়া কোথাকার কোন নোংরা পানি দিয়ে শশা ধোয়া হয়েছে কে জানে। শশা বিক্রেতার পাশেই বালতিতে রাখা ময়লা পানি নজরে এল। লোকটা শশা কাটার ফাঁকে ফাঁকে নাকের সর্দি ঝারছিল। একবার বাঁ হাতের চারটি আঙুল তার পশ্চাত দেশের খাঁদের ভেতর সেঁধিয়ে দিয়ে আচ্ছা মত চুল্কেও নিল। এই শশা খেলে ডায়রিয়া প্রায় অবধারিত। দিনে হাজার বার পায়খানায় দৌড়াদৌড়ি করে অমানুষিক কষ্ট পাওয়ার থেকে রোদে অঙ্গার হয়ে শশার তেষ্টা ভুলে থাকা তার থেকে ঢের ভাল।
বাড়ির পানির পাম্প নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ঢাকায় এসেছিল রফিক। পাম্পের পার্টস এলাকার বাজারে তন্ন তন্ন করেও খুঁজেও ফায়দা হয়নি। এক দোকানি বলল, "পুরান ঢাকায় যান পাবেন"। পাম্পের পার্টস কিনে সকাল সকাল বাসায় ফিরছে। সমস্যা একটাই- সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ি, এবং শনির আখড়ায় এসময় ভীষণ জ্যাম থাকে। আদমজী থেকে আগত বাসগুলো এখন এই তিনটি জায়গার কোন একটিতে আটকে আছে। কাউন্টারে গিয়ে কয়েকবার খোঁজ নিয়ে এল রফিক। কাউন্টারে বসা লোকটা দুই হাতের তর্জনী একটা আরেকটার সাথে পেঁচিয়ে কুৎসিত একটা ভঙ্গি করে বলল,
ভাই, যাত্রাবাড়িতে কুত্তার প্যাঁচ লাগছে।
রফিক নিশ্চিত এর মধ্যে সের খানেক পানি ঘাম হয়ে তার শরীর থেকে বেড়িয়ে গেছে। দশ টাকা দিয়ে মামের এক বোতল পানি কিনে ঢক ঢক করে পুরাটাই গিলে ফেলল। রোদের ভিতর এভাবে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। এই মুহূর্তে জায়গা ছেড়ে নড়ারও উপায় নেই। ইতিমধ্যে বাসের জন্য লম্বা লাইন দাঁড়িয়ে গেছে। যাত্রাবাড়ির 'কুত্তার প্যাঁচ' কখন ছুটবে কে জানে।
মিনিট দশেক পর নীল রঙের কোমল বাস এগিয়ে আসতে দেখা গেল। বল্লার চাকে ঢিল পড়লে যেমন হয় তেমনি হুড়োহুড়ি পড়ে গেল। লাইন বেলাইন কিসের কি। সবাই পড়িমরি করে দৌড়াল বাসের দিকে। চারদিক থেকে ছুটল কনুই এর ব্যাপক গুতাগুতি, হাতাহাতি, খামচাখামচি, এবং চুলাচুলি। আঁতকা ল্যাং খেয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ল রফিক। ঘ্যাঁচ করে বাসের চাকা উঠে গেল তার উপর। মরে যাবার আগে পাট খড়ির মতন পটাশ পটাশ করে নিজের হাড় ভাঙার শব্দ শুনতে পেল সে।
৩
ফ্যাস ফ্যাসে গলায় রফিক বলল, আমি তাহলে মরে গেছি?
সাবের মাথা নেড়ে সায় দিয়ে বলল, হ্যাঁ, পৃথিবী-১ থেকে আপনি মরে গেছেন। কিন্তু পৃথিবী-২ তে আপনি জন্মেছেন ৩ দিন ৪২ মিনিট আগে। আপনার অবস্থা আমি বুঝতে পারছি। ওই পৃথিবীতে বাচ্চা জন্মানোর পর পর ট্যা ট্যা করে কাঁদে, কিন্তু এই পৃথিবীতে মানুষ আলরেডি কথা বলার ক্ষমতা নিয়ে আবির্ভূত হয় তাই এখানে উল্টোটা ঘটে। মানে হতভম্ব হয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। এটা স্বাভাবিক।
রফিক অস্বস্তিতে নিজের চুলে খস খস করে হাত বুলাতে থাকে। মৃদু হেসে সাবের টেবিলের নীচে কি একটা সুইচ টিপতেই নোকিয়া'র রিং টোনের মতন টেটা টেট টেট...টেটা টেট টেট...টেটা টেট টেট টুন...শব্দ করে রুমের চারদিকের কালো কাঁচ গুলো স্বচ্ছ হয়ে গেল। বাইরে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য দেখতে পেল রফিক। যত দূর দৃষ্টি যায় শুধু অগণিত বহুতল বিল্ডিং। একটিও একশ তলার কম হবে না। রফিককে রসগোল্লার মতন চোখে তাকাতে দেখে সাবের ফিক করে হেসে ফেলে বলল,
আমাদের ঢাকা শহরটা কেমন লাগে? আরেকটা জিনিস, আমাদের এই বিল্ডিংটা কিন্তু গুলিস্তান এলাকায়।
৪
রফিকের আপাতত স্থান হয়েছে এক্লেমেটাইজেশন শেল্টারে। যারা এই পৃথিবীতে নতুন এসেছে তাদের খাপ খাইয়ে নিতে এখানে ছয়মাস থাকতে হয়। জায়গাটা সরকারি ভাবে পরিচালিত। রফিক একা নয়। নানা বয়সের আরো অনেক নারী, পুরুষ, এবং শিশু দেখা গেল।
এই কয় দিন রফিক যা বুঝতে পারল তাহল পৃথিবীতে কেউ মারা গেলে তারা কোন এক ভাবে এখানে চলে আসে। মোটামুটি সবকিছুই এখানে উল্টো। বয়স বাড়ার বদলে এখানে কমে যায়। বুড়ো থেকে যুবক এবং যুবক থেকে এক সময় শিশু হয়ে মানুষ মারা যায়। মারা যাবার পর ধারণা করা হয় তারা আবার আগের পৃথিবীতে চলে গেছে। শক্তি বা এনার্জির যেমন কোন ধ্বংস নেই, তেমনি মানুষের আত্মা হল এক ধরণের শক্তি যার কোন ধ্বংস নেই। আত্মা রিসাইকেল হয়। মজার জিনিস হল ওই পৃথিবী থেকে মানুষ তার সমস্ত স্মৃতি সাথে করে নিয়ে আসে। শেল্টারে দিনে দুই বেলা করে ক্লাস হয়। ক্লাসে এগুলো বৃত্তান্ত করে বোঝান হয়। রফিকের কাছে সব আজগুবি ঠেকে।
রিয়া নামের এক মেয়ের সাথে রফিকের পরিচয় হয়েছে। ক্লাসে তার পাশেই বসে। সাদামাটা চেহারা। কিন্তু ভীষণ হাসিখুশি আর প্রচন্ড রকম চঞ্চল। ক্লাসে প্রথম দিনই রফিককে বলল,
আপনি এই সব বাল ছাল বিশ্বাস করেন?
রফিক মিনমিন করে বলল, বিশ্বাস না করে উপায় আছে?
রিয়া ঠোঁট উল্টে বলল, আরে ধুর! এই সব বোগাস। আমি, আপনি, আর আমাদের চারপাশে যতসব ভোকচোদ পাবলিক দেখতেছেন, এরা সব আমার এবং আপনার স্বপ্নের একটা অংশ। ইংরেজিতে যাকে বলে নাইট মেয়ার। আমরা ঘুমিয়ে দুঃস্বপ্ন দেখছি।
রফিক বলল, কি জানি, হয়তো।
রিয়া বলল, হয়তো ফয়তো না। এটাই ট্রুথ। বিশ্বাস না করলে আমাকে চিমটি কাটেন। রিয়েল হলে আমি অবশ্যই ব্যথা পাব।
রফিক বলল, আপনার কথা বিশ্বাস গেলাম। চিমটি কাটাকাটির দরকার নাই।
রিয়া জোর গলায় বলল, কাটেন। চিমটি কাটেন। দেখি...দেখি আপনার নখ দেখি।
রফিক নখ দেখাল। রিয়া ভ্রু কুঁচকে বলল, মেয়েদের মতন নখ রেখেছেন কেন? আবার মেন্দিও দিয়েছেন দেখি।
রফিক লজ্জা পেয়ে বলল, আমার ছোট বোনের কাজ। জোর করে হাতে মেহেদী লাগিয়ে দেয়। খুব আদুরে বোন। না করতে পারিনা।
রিয়া বলল, হুম। বুঝলাম। এইবার গায়ের সব শক্তি দিয়ে আমাকে একটা রাম চিমটি কাটেন দেখি।
এই মেয়ে সহজে ছাড়বে না বুঝতে পেরে রফিক রিয়ার হাতে জোরেসোরে একটা চিমটি কেটে দিতেই রিয়া ব্যাথায় ককিয়ে উঠে বলল, উফ্ মাগো!
রফিক বলল, সরি। সরি। বুঝতে পারি নাই এত জোরে লেগে যাবে।
রিয়া হাত ডলতে ডলতে বলল, চিমটি দিতে বলেছি। খাবলা দিয়ে মাংস তুলে নিতে বলিনি। যাহোক আপনার পটল কাহিনী কি?
রফিক ভ্যাব্দার মতন বলল, মানে?
রিয়া বলল, মানে হল আপনি পৃথিবীতে কিভাবে পটল তুলেছিলেন?
রফিক বলল, ওহ আচ্ছা। বাসের নীচে চাপা পড়েছিলাম। আপনি?
রিয়া বলল, আমি সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলে পড়েছিলাম।
রফিক আঁতকে উঠে বলল, বলেন কি?
রিয়া বলল, কথা সত্য। বাপ-মা জোর করে বিবাহ দিয়ে দিচ্ছিল তাদের পছন্দের ছেলের সাথে। সেই ছেলেকে আমার আবার বিরাট অপছন্দ। ব্যাস! ফ্যানের সাথে লটকে পড়লাম।
রফিক বিড় বিড় করে বলল, পাগল নাকি?
রিয়া বলল, হ্যাঁ। পাগলই।
কথাটা রিয়া শুনে ফেলবে ভাবতে পারেনি রফিক। সে বোকার মত হাসল।
যাহোক রিয়া থাকে ১০৫ নম্বর রুমে। রফিকের দুই রুম পরেই। মাঝে মধ্যেই গল্প করতে রফিকের রুমে চলে আসে রিয়া। মেয়েটা ভীষণ প্রাণবন্ত। চেয়ারে পায়ের উপর পা তুলে বসে চুটিয়ে গল্প করে। তারা যে অন্য এক দুনিয়ায় অদ্ভুত এক পরিস্থিতিতে আটকে গেছে সে ব্যাপারে কোন মাথা ব্যাথাই নেই। রফিক ইহ জনমে মানে ওই জনমে কখনও প্রেম করেনি। তার মনে হল প্রেমে পড়লে এরকম একটা মেয়ের সাথেই প্রেমে পড়া উচিত।
এমন সময় দরজায় নক হল। রফিক দরজা খুলে দেখল রিয়া দাঁড়িয়ে। রিয়া জিজ্ঞেস করল,
চলেন ঘুরে আসি। যাবেন?
রফিক জিজ্ঞেস করল, কোথায়?
রিয়া বলল, শিশু-আশ্রম।
বুঝতে না পেরে রফিক বলল, সেটা আবার কি জিনিস?
রিয়া বলল, পৃথিবীতে যেমন বৃদ্ধাশ্রম ছিল, এটা অনেকটা ঐ রকম। তবে শিশুদের জন্য। বয়স কমে গিয়ে যারা শিশুতে পরিণত হয় তাদের ঠাঁই হয় তখন শিশু-আশ্রমে।
রফিক বলল, তাই নাকি? আজবতো!
রিয়া বলল, হ্যাঁ। এখানে ষোলো বছরে সবাই রিটায়ার করে। সাত বছর বয়সে সবার আশ্রয় হয় শিশু-আশ্রমে।
এক্লেমেটাইজেশন শেল্টারের পাশেই আরেকটা বিল্ডিংয়ে শিশু-আশ্রম। রিয়া আর রফিক শিশুআশ্রম দেখতে বের হল।
৫
শিশু-আশ্রম থেকে ফিরে রফিক ঘুমানোর আয়োজন করছিল। এমন সময় বিল্ডিং প্রথম দুলতে লাগল। তারপর থর থর করে এত জোরে কাঁপতে লাগল যে হুড়মুড় করে বিছানা থেকে গড়িয়ে পড়ে গেল রফিক। দরজায় কেউ সমানে কড়া নাড়ছে। ধুপ ধুপ করে কিল মারার শব্দও পাওয়া গেল। কোনমতে উঠে এসে দরজা খুলে দিতেই তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল রিয়া। মেয়েটা ভয়ে থর থর করে কাঁপছে । রফিক বলল,
কি হয়েছে?
রিয়া ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল, ভূমিকম্প হচ্ছে। আমার ভীষণ ভয় লাগছে।
বলেই রফিকের নাকে ঠোঁট ঘষতে লাগল রিয়া। রফিকের কাছে কেমন লবণ লবণ লাগল। সাথে অনেকটা শশার মতন টেস্ট।
৬
উডি গেছে...উডি গেছে......হেতে উডি গেছে।
চোখ মেলে রফিক দেখল তাকে ঘিরে ছোটখাট জটলা পাকিয়ে আছে। এক হাতে তার মাথা উঁচু করে ধরে অন্য হাতে তার ঠোঁটে শশা ঘষছে সেই শশাওয়ালা। রফিককে চোখ মেলতে দেখে সে এক পাটি জঘন্য ময়লা দাঁত বের করে বলল,
ও বাই, অহন কেমন লাগে? গরমের চোডে আফনে ফিট মাইচ্চিলেন।
মন্তব্য
ভালো লেগেছে। চালায়া যান
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
চালিয়ে যাচ্ছি। গল্প ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
শেষটা ভাল্লাগছে। আর পুরো আইডিয়াটাও।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ধন্যবাদ! সায়েন্স ফিকশন লেখব বলে শুরু করেছিলাম, কিন্তু গল্প শেষ করলাম হাসির গল্প হিসাবে। লেখতে বসলে মাথা ঠিক থাকেনা।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
অনেকের মাঝেই গল্প আছে, কিন্তু বলতে পারে না, আসলে গল্পের জন্য শুধু প্লট থাকলেই হয় না, গল্প বলার মুন্সিয়ানাও থাকা চাই, নইলে অতি ভাল প্লটের একটি গল্প থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে পাঠক। আমি অনেক চেষ্টা করেও পারিনি রপ্ত করতে, কিন্তু আপনার রপ্ত করতে হয় না, কারণ আপনার মাঝে গল্প ও গল্প বলার ক্ষমতা দুটোই আছে, এবং তা স্বভাবজাত!
চামরা ছিলে নেয়া গরমের সাথেই পাওয়া গেল শশা! এই দেখুন, এটাও একটি প্রমান। এমন সব বর্ণনাই কিন্তু তিরতির করে এগিয়ে নেয় পাঠককে।
বানান বিভ্রাট অনেক কমে গিয়েছে, তবু একবার এডিট করলেই সম্পূর্ণ বিভ্রাট ফ্রি হতে পারে।
শিশু শ্রম ব্যাপক আলোচিত বলেই হয়ত বেসুরো লাগল। শিশু আশ্রমের সঠিক সন্ধি হল কি?
অসাধারণ!
এবং অসাধারণ একটি শেষ।
লিখে চলুন, প্রিয় সোহেল লেহস ভাই।
.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল
ধন্যবাদ দীনহিন ভাই! মনে বড় ইচ্ছা ভাল গল্পকার হবার। অনেক দুর্বলতা আছে, কিন্ত লেগে আছি। দেখা যাক কি হয়। আপনাদের উতসাহ আর আমার শেখার প্রচন্ড ইচ্ছা এই দুই মিলে হয়তো ভবিষ্যতে ভাল কিছু লিখে ফেলতে পারব।
সবার লেখার ধরণই ভিন্ন। আপনি যেভাবে লেখানে সেটা আমি চেষ্টা করলেও পারব না। আপনার নিজস্ব লেখনী ভংগিমার মধ্যেই আছে আপনার গল্প বলার মুন্সিয়ানা। অনেকের লেখার মধ্যেই জীবনের খুটি নাটি বিষয় গুলো এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলে যে আমার খুব হিংসা হয়। আমি কেন ওমন পারিনা।
যাহোক আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
ধন্যবাদ মেঘলা মানুষ! বানান এবং ব্যাকরণ এই দুইটা জিনিস আমাকে পছন্দ করেনা। আপনি বলে না দিলে এই জিনিসটা আমার মাথায়ও আসত না। 'শিশ্বাশ্রম' টাই বোধহয় ঠিক। আপনার মন্তব্য আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিছুই মনে করিনি। আবারো ধন্যবাদ।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
মজা পেলাম পড়ে।
তবে, একটা জিনিস পোকার মত মাথায় কামড়াচ্ছিলো, তাই না বলে পারছি না।
বৃদ্ধ + আশ্রম =বৃদ্ধাশ্রম
শিশু+ আশ্রম = শিশ্বাশ্রম হবার কথা, শিশুশ্রম না।
এই ব্যাকরণ চৌকিদারী -তে কি কিছু মনে করেননি তো আবার?
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা
মেঘলা মানুষ, আপনার মন্তব্যের জবাব উপরে চলে গেছে।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
চারপাশ কাঁপিয়ে হাসলাম
বেশ ভালো লিখেছেন সোহেল ভাইয়া। স্টিলের বদনা কোথায় পেলেন?
ধন্যবাদ আয়নামতি! আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে কি জানি হল। বুঝতেছিনা একই জবাব দুবার আসবে কিনা। যাহোক আপনার লাগলে আওয়াজ দিয়েন। স্টিল, পিতল...নানান কিসিমের বদনা আছে কালেকশনে
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
গল্প পড়ি আমিও উডি গেছি।
ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
facebook
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
মন্তব্য করতে দেরী হয়ে গেল। উপরে দীনুদা একেবারে গুছিয়ে সব বলে গিয়েছে, আমার জন্য আর কিছু বাকি রাখে নি। তবে ঠিক করার মত বানান আরো কিছু আছে। এখন ত আপনি প্রকাশ করার পর ও সম্পাদনা করতে পারেন, তাই না? আজ রাতে সময় পেলে একবার বানান ঠিক করে আপনারে বার্তা পাঠায় দিব খনে। সেইটা দিয়ে হালনাগাদ (update) করে নিয়েন। ভাল ভাল গল্পগুলো ভুল বানানে কন্টকিত দেখলে বড় মন খারাপ লাগে।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
এই প্রথম আপনার বাহবা পেলাম এক লহমা! তারমানে লেখার কিঞ্চিত উন্নতি ঘটেছে। ভুল গুলো ধরিয়ে দিলে আমি ঠিক করে নেব। অসংখ্য আপনাকে।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
হাঃ হাঃ হাঃ, হ্যাঁ, এবারেরটা আগের গুলোর থেকে ভাল লেগেছে।
বার্তা দেখেন, বানান সম্পাদিত করে পাঠিয়ে দিয়েছি
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
এক লহমা, 'কেউ যদি প্রুফ রিড করে দিত' এই বলে অনেক দিন ধরে হাঁ হুতোশ করছি, কিন্তু কাওকে সরাসরি বলার মত সাহস পাচ্ছিলাম না। আপনি স্বেচ্ছায় এই কাজটি করে দিলেন। আপনাকে গোছা গোছা । আপনি কিন্তু যেচে পড়ে সমস্যা মাথায় নিলেন। আমি এখন থেকে কিছু লিখলেই সোজা আপনার কাছে পাঠিয়ে দেব বানান দেখে দেয়ার জন্য
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
আপনার বার্তা পেয়েছি, কিন্তু কিভাবে গল্প সম্পাদনা করব বুঝতে পারছিনা। হাচল অবস্থায় কি এই অপশন থাকে নাকি পূর্ণ সচল হতে হয়?
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
ইয়ে - মানে সম্পাদিত অংশ হালনাগাদ করেন নি?
গল্প পড়ে মজা পেয়েছি। আত্মার রিসাইকেল আইডিয়াটা জব্বর লেগেছে। এই আইডিয়ার উপরে আরো কিছু গল্প হতে পারে না?
____________________________
প্রোফেসর ভাই, সম্পাদিত অংশ কিভাবে হালনাগাদ করব বুঝতে পারছি না। মানে কোথায় এই অপশনটা আছে বলে দিলে উপকার হত।
গল্প পড়ে মজা পেয়েছেন জেনে ভাল লাগল। গল্পটা যখন শুরু করেছিলাম তখন মাথায় ছিল একটা সায়েন্স ফিকশন লিখব। পরে কি করে যেন গল্পটা এভাবে শেষ হয়ে গেল। যাহোক আমার কাছে মনে হয় আত্মা'র কোন ধ্বংস কিংবা সৃষ্টি নেই। ঘুরেফিরে আত্মা রিসাইকেল হচ্ছে। আইডিয়াটা মাথায় অনেক দিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে। দেখি এই নিয়ে একটু সিরিয়াস টাইপের কোন গল্প দাড় করিয়ে ফেলা যায় কিনা।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
আপনার নামে লগ ইন করে এ লেখায় ঢুকলে শিরোনামের নিচে দেখবেন তিনটি ট্যাব আছে - দেখুন, সম্পাদনা, অনুবাদ। সম্পাদনায় ক্লিক করলে লেখা সহ টেক্সট এডিটর পাবেন। এবার যেখানে যেখানে দরকার, সংশোধন, পরিবর্ধন বা পরিবর্তন করে ফেললেই হলো!
____________________________
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। দেখি আজকে সম্পাদিত লেখাটা দিয়ে দেব।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
এই গল্পটা অনেক ভাল হইসে!
আইডিয়াটা মজার, এমন হইলে কতই না মজা হত। আসলেই হয় কিনা কে জানে! আশা করতে তো দোষ নাই।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
ধন্যবাদ মরুদ্যান! হয়ত সত্যি সত্যি এমন হয় কে জানে।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
কাহিনী আর লেখার স্টাইল ভাল্লাগছে, কিছুটা হুমায়ূনীয় কি? হলেও অতটা নয়, লেখার ভঙ্গি মজার। সেই তুলনায় সমাপ্তিটা গল্প হিসেবে কিছুটা ক্লিশে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা বা ফিট থেকে জেগে ওঠার মাধ্যমে গল্পের সমাপ্তিটা এত বেশি দেখা বিশেষ করে স্কুল কলেজের ম্যাগাজিনে সেটা ঠিক ভাল লাগে না, বিশেষ করে এই ধরণের সমাপ্তি হলে কাহিনীর সমাপ্তি নির্মানে কিছুটা আলস্য চোখে পড়ে। যদিও এই ক্ষেত্রে শশা টসা মিলিয়ে এন্ডিংটা অতটা খারাপ হয়নি।
ব্যপক সমালোচনা করে ফেললাম আরও লিখুন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মন্তব্যের জন্য । লেখার স্টাইল হুমায়ূনীয় হতে পারে। তার লেখা পড়ে বড় হয়েছি। মাথা'র ভেতর তার ছায়া রয়ে গেছে। গল্পের ফিনিশিং এর ব্যাপারে আপনার সাথে আমি একমত। এরকম ফিনিশিং কমন। সেটা জানা সত্যেও গল্পটা ওভাবে শেষ করে প্রমান করেছি যে আলসেমির কোন সীমা নাই ভেবেছিলাম হয়তো লেখা মজাদার করলে ব্যাপারটা পাঠকের নজর এড়িয়ে যাবে। কিন্তু আপনার মত পাঠকের নজর এড়াতে পারলাম কই?
গঠন মূলক সমালোচনা সর্বদা স্বাগতম। পাঠকের জন্যই যেহেতু লেখি সেহেতু তাদের মতামতকে গুরুত্ব সহকারে না নিতে পারলাম তাহলে দিস্তা দিস্তা কাগজ (কিংবা কম্পিউটারে বসে থেকে সময়) অপচয় করার কোন মানে হয়না। আবারো রইল।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
আইডিয়াটা ভাল!
হাচলদের জন্য সম্পাদনার সিস্টেম কী রকম ছিল ভুলে গেছি। মডুদের মেইল করে দেখতে পারেন।
প্রোপিকে বদনার ছবি দেখে মজা পেলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ! দেখি মডুদেরকেই হয়তো বলতে হবে।
বদনা লাগ্লে বইলেন। সুলভ মূল্যে সাপ্লাই দিচ্ছি
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
দারুণ গপ্পো
[ ইব্রাহীম কার্দির মুখ দিয়া মুনীর চৌধুরী কইছিলেনঃ মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায়, সকালে বিকালে বদলায়, কারণে অকারণে বদলায়... তয়, তা যে এতডা বদলায়, আন্নের খোমা না দেখলে বুঝতাম না ]
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ভাই, চেহারার আঁতকা উন্নতি ঘটছে, কোন নোটিশ ছাড়াই
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
ভালো লাগলো
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
গত কয়েকদিনের ভীষন ব্যস্ততার কারণে গল্পটা পড়তে দেরি হয়েছে । গল্পের আইডিয়াটা বেশি ভালো লাগলো, তবে ফিনিশিংটা অন্যরকম আশা করছিলাম। নতুন পৃথিবী সম্পর্কে আরেকটু না জানতে পারার কষ্টটা থেকেই গেল । চলুক লেখা।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ! ফাটাফাটি ফিনিশিং সহকারে লেখা শীঘ্রই আসবে নতুন পৃথিবী নিয়ে সায়েন্স ফিকশন টাইপের একটা লেখা পেটের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। সময় হলে প্রসব করে ফেলব।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
বানানটানান নিয়ে অন্যরা যা বলছে বলুক, কিন্তু বাস্তবতা হলো আপনার ভেতরে গল্প আছে। আপনি গল্প বলতে জানেন, গল্প পড়াতে জানেন। আপনার গল্প বলার ভঙ্গিটা বেশ ভালো লেগেছে আমার। হাত খুলে লিখতে থাকুন।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
অসংখ্য ধন্যবাদ নীড় সন্ধানী! এরকম উৎসাহের প্রয়োজন আছে। লেখা চলছে এবং চলবে
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
নীড় সন্ধানীর সাথে আমি প্রচন্ডভাবে একমত --" আপনার ভেতরে গল্প আছে"।
লিখে যান, আমরা পড়ি
আর বানান লিখতে লিখতে ঠিক হয়ে যাবে। শুভকামনা....
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
ধন্যবাদ তাহসিন রেজা! আপনার মত মন্তব্য পড়ে বুকে বেশ বল পাই। "বানান ভুল লিখতে লিখতে ঠিক হয়ে যাবে"- আপনার সাথে আমিও একমত। সচলায়তনে আমার প্রথম লেখা পড়লে আপনি আঁতকে উঠবেন। সেখানে হাজার বিশেক বানান ভুল ছিল। সে তুলনায় এখন ভুল অনেক কমিয়ে এনেছি।
আপনাকে আবারও ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
ভাল লাগলো। শুভকামনা।
সুলতানা সাদিয়া
ধন্যবাদ! আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
সচলায়তনে লেখা আপনার পূর্বের গল্পটিও পড়বার সুযোগ হয়েছিলো। মুগ্ধপাঠ অবশ্যই। আপনার লেখার ভেতরে পাঠককে টেনে নিয়ে যাবার একটি বিস্ময়কর শক্তি আছে। আশাকরি সচেতনভাবে এই শক্তির পরিমিত কিন্তু বহুধা প্রয়োগের নানাবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নিবিষ্ট থাকবেন। পাঠকের প্রত্যাশা কিন্তু লেখককে একটি সরু দড়ির উপর দিয়ে হাঁটবার জন্যে দাঁড় করিয়ে দেয়। সুতরাং, সাধু সাবধান!
অজস্র শুভকামনা রইল। বেশিটুকু আপনার লেখার জন্যে, অল্পটুকু আপনার জন্যে।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
রোমেল চৌধুরী, এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। লেখা নিয়ে নানা রকম গবেষণা মূলক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছি । আশাকরি অদূর ভবিষ্যতে নানারকম চিত্তাকর্ষক গল্প নিয়ে হাজির হতে পারব।
অজস্র শুভকামনা রইল। ৫% আপনার জন্য, আর ৯৫% আমার পরের লেখায় আপনার মন্তব্যের জন্য।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
আপনার গল্প নিয়মিত পড়ার আগ্রহ থাকলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ!
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
লেখা জটিল হইয়াছে । বদনার ছবি অত্যাধিক জটিল হইয়াছে । কোন একজন গুণী মানুষ বলিয়াছিলেন যে নিজেকে লইয়া মজা করিতে পারে সেই প্রকৃত রসিক। আপনার লেখা পড়িয়া দিনকে দিন এই ধারণা প্রকট হইতেছে
ফাহিমা দিলশাদ
ধন্যবাদ লইবেন। ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করিতে গিয়া এইরকম চকচকে বদনা নজরে আসিয়াছিল। ভাবিলাম আমার নিজস্ব বদন খানির সহিত উক্ত বদনার বহুবিধ মিল রহিয়াছে। তাই প্রোফাইল পিকে উক্ত বদনার ফটোখানি লটকাইয়া দিয়া অপরিসীম আত্মতৃপ্তি অনুভব করিলাম।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
নতুন মন্তব্য করুন