বাংলাদেশ সরকার INTERNATIONAL CRIMES (TRIBUNALS) ACT, 1973 –এর আওতায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেবে শোনা যাচ্ছে। এ আইনের অনুচ্ছেদ ১৯-এ সাক্ষ্যপ্রমাণের নিয়মাবলী হিসেবে বলা আছে-
THE INTERNATIONAL CRIMES ( TRIBUNALS ) ACT, 1973.
19. RULES OF EVIDENCE.—(1) A Tribunal Shall not be bound by technical rules of evidence ; and it shall adopt and apply to the greatest possible extent expeditious and non-technical procedure , and may admit any evidence, including reports and photographs published in newspapers, periodicals and magazines, films and tape-recordings and other materials as many be tendered before it, which it deems to have probative value.
আপনাদের কাছে আবেদন রইল যার কাছে উল্লিখিত যা কিছু আছে ছবি, পত্রিকার কাটিং ইত্যাদি CBGR1971 [AT] GMAIL . COM এই ঠিকানায় ই-মেইল করার জন্য। এছাড়া সচল কর্তৃপক্ষ যদি সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহের জন্য একটি আর্কাইভের ব্যবস্থা করে, তবে সেখানেও জমা দিতে পারেন। যুদ্ধপরাধীদের বিচার কাজ শুরু হলে আমরা সব তথ্যপ্রমাণ একসাথে তদন্ত কমিশনের কাছে পাঠিয়ে দেব।
ধন্যবাদ।
এই লিংক থেকে যুদ্ধাপরাধী বিচার সংক্রান্ত পুরো আইনটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
মন্তব্য
এ প্রক্রিয়ায় তো শুধুমাত্র জাতীয় পর্যায়ে চিহ্নিত কোলাবরেটরদের বিচার করা যাচ্ছে কিন্তু দেশের আনাচে কানাচে যত যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপিত হবে স্থানীয় পর্যায় থেকে তাদের ব্যাপারে কী করা যাচ্ছে?
পাকিস্তান সরকারের সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীনে রাজাকার রিক্রুট হত এবং তাদের অফিস ফাইল তলব করলে অনেকের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হবে কিন্তু সেসব পুরনো কাগজপত্র, দলিল দস্তাবেজ নাকি লাপাত্তা বা নষ্ট করা হয়েছে!!
আবার যুদ্ধের সময় হানাদার বাহিনীর অফিসিয়াল ডকুমেন্টেও যুদ্ধাপরাধীদের সংশ্লিষ্টতার প্রমান পাওয়া যেতে পারে। সেসব দলিলই বা এখন কোথায় আছে বা সেসব দলিল নষ্ট করা হলেও কে বা কারা তা করেছে তা কি আর এখন জানা যাবে?
বিদেশি কিছু সংস্থা আছে যারা পুরাতন ঐতিহাসিক ঘটনার তদন্তে সহায়তা করে থাকে তাদের সাহায্য নেয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে। সরকার কতটা কী করবে তা বোঝা যাচ্ছে না।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
সচল কর্তৃপক্ষ বিষয়টা ভেবে দেখতে পারেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়ে আশাবাদী হয়ে প্রান্তিক পর্যায়ের ক্ষতিগ্রস্তরা যে মামলাগুলো করছেন- সেগুলোর পরিনতি কি হবে?
এখন পর্যন্ত যতোটুকু বুঝা যাচ্ছে সরকার চিহ্নিত শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতেই আগ্রহী । কিন্তু প্রান্তিক পর্যায়ে যে অভিযোগগুলো উঠছে সেগুলো তো মিথ্যে নয় আবার সরকারের পুর্ন সহযোগীতা ছাড়া এতো বছর পর ক্ষতিগ্রস্তদের নিজস্ব উদ্যোগে কতোটুকু আইনি প্রক্রিয়া কার্যকর হবে?
বিষয়টা জটিল । জটিল কিন্তু জরুরী ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হাসান ভাই, হা বিষয়টা বেশ জটিল। দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে যুদ্ধপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা হইতাছে, সরকারের উচিত সব মামলাগুলোর উপরের ফোকাস করা। কিন্তু একসাথে সব কিছুর হিসাব করতে গিয়ে, যদি দেখা যায় দিনের শেষে সব হিসাবেই গরমিল তাইলে ত সমস্যা?
সরকার প্রথমে চিহ্নিত শীর্ষ যুদ্ধপরাধীদের বিচার কে ফোকাস করেছে, এদের বিচারকাজ ভালভাবে শেষ হইলে, প্রান্তিক পর্যায়ে যুদ্ধপরাধীদের বিরুদ্ধে যে মামলাগুলি হচ্ছে, সে গুলো সহজতর হইব বলে আমার মনে হয়।
--------------
শিকড়ের টান
তবে, হ্যাঁ, সকল যুদ্ধাপরাধীরই বিচার হওয়া চাই।
জরুরি, তবে জটিল।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ধন্যবাদ, জালাল ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
হ্যাপি মাদারস ডে
- ফাটাফাটি উদ্যোগ জালাল ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন