[ল্যু স্যুন (সেপ্টেম্বর ২৫, ১৮৮১-অক্টোবর ১৯, ১৯৩৬)-এর আসল নাম ঝৌ শুরেন এবং তাঁকে বিংশ শতাব্দীর চিনে লেখকদের মধ্যে অন্যতম পুরোধা হিসেবে পৃথিবী জানে। 'ডায়েরি অব আ ম্যাড ম্যান' বা 'আ ম্যাড ম্যানজ ডায়েরি' গল্পটি প্রকাশিত হয় ১৯১৮-এর এপ্রিলে এবং প্রকাশের পরপরই তিনি খ্যাত হয়ে ওঠেন। তাঁর সেরা রচনাগুলোর একটা হিসেবে ধরা হয় এটি। পড়ুন, উপভোগ করুন। সাথে ল্যু স্যুনের ওপর লেখা একটি ব্লগ, বাংলায়। ল্যু স্যুনের একটা বাণী দিয়েই ভূমিকা এখানে শেষ করি:
[justify] [সাব্বির হত্যায় অভিযুক্তেরা পেয়েছে বেকসুর খালাস। সাব্বির কলেজে ছিলো আমাদের সাথেই। ওকে চিনতাম হুমায়ুন নামে, এর মানে সৌভাগ্যবান। ছেলেটা ছিলো বড্ড আবেগি আর খামখেয়ালি। এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বোধহয় বেশ বিরলই ছিলো, যা তাকে কোন নিয়মে বাঁধতে পেরেছে। আমাদের মতো ছক-বাঁধা, একঘেয়ে জীবন কাটাতে চায় নি আমাদের মহাবিদ্যালয় থেকে মেধাতালিকায় ঠাঁই পাওয়া ছেলেটা। আমার শহরে প্রথম সাইবার ক্যাফেটা ছিলো তারই। মৃদুভ
[justify]
বইটা পড়া অনেক আগেই। বড্ড কাঁদিয়েছিলো বেয়াড়া অক্ষরগুলো। যুদ্ধ, প্রেম, কৈশোর, বন্ধুত্ব, উত্তেজনা, বুদ্ধিমত্তা-সব মিলিয়ে নিটোল বেদনার্ত দাগকাটা পাঠোপকরণ। আমারও হাল্কা স্বপ্নালু ইচ্ছে হয়েছিলো আমার সন্তানের নাম রাশেদ থাকুক না হয়।
[j]চট্টগ্রামের অন্তঃপাতী প্রত্যন্ত গ্রামে নিজের খড়ো ঘরে তেলের পিদিম জ্বেলে মাতৃকুলনাশন পরীক্ষার জন্যে রাত জেগে আধোঘুমে প্রস্তুতি নিতে নিতে তিনি নিশ্চয় কখনো ভাবেন নি তাঁর পৌত্র একদিন কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারের একটা দলকে সফল নেতৃত্ব দেবে।
এমনও হয়।
ইউসিএফের (UCSF=ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, স্যান ফ্র্যান্সিসকো) স্কুল অব ফার্মেসি এবং মেডিসিনের যুগ্ম বিভাগ বায়োইঞ্জিনিয়ারি ...
তিনলাইনের বিশেষ গঠনের কবিতা যদি 'হাইকু' হয়, তবে তিনলাইনের গল্প কী হবে? ভাবছি, এরকম কিছু গল্প বানানোর চেষ্টা করবো এখন। কিছুদিন আগে মুজিব মেহদী বর্ণমালা দিয়ে হাইকু বানিয়ে নাম দিলেন 'বাইকু'।
ইয়ে, 'গাইকু' হলে কেমন হয়? নাকি, 'ছোটকু'?
শীত পড়ে গেছে, আপাতত জানালা বন্ধ করেই শুই, ভবিষ্যতে হয়তো আরো গরম কিছু লাগবে, জৈব বা অজৈব। তাহলে, শুরু করা যাক:
১) "এই, আমি তুলছি, তুমি চট করে ঢুকিয়ে দাও না।"
"উঁম, উ ...
আদিতে ছিলো শোক। তার থেকেই শ্লোক। নেতিবাচক আবেগের অভিঘাত বড্ড প্রবল, সাময়িকভাবে অনেক কিছুতেই বিভ্রান্ত করে। কিন্তু, সৃষ্টির প্রেরণাও যে জোগায়, তা আগে অতোটা নিয্যস ধরা পড়ে নি।
আমাদের আবেগের অরণ্য যখন মুখরিত হয়ে ওঠে শিল্পকুমোরটুলির ঘূর্ণিবায়ুময় কারিগরদের আঙুল ছেনেছুঁয়ে তৈরি করা শব্দপ্রতিমার অগমমধুর স্পর্শসুখলগ্ন অরূপ রূপমালায়, তখন আমরা রিরংসাকাতর হতে ভুলে যাই, তখন আমাদের দ ...
ড্রেসডেনের পরের জংশনটাতেই, এক বয়স্কমতো ভদ্রলোক আমাদের কামরায় উঠলেন। অন্য যাত্রীদের দিকে তাকিয়ে বিনীত, ভদ্র হাসি হাসলেন তিনি, আর বিশেষ করে আমায় একটা নড করলেন, পরিচিতদের যেমনটা করা হয়। দেখলেন যে আমি একটু বিভ্রান্ত, তাই জানালেন নিজের নাম। ওঃ হো, তাঁকে তো ভালোই চিনি! বার্লিনের অন্যতম সেরা এক কলারসিক এবং শিল্পবণিক তিনি। যুদ্ধের (প্রথম বিশ্বযুদ্ধ=অনুবাদক) আগে প্রায়ই য ...
[লিখতে চাই না, লিখতে চাই নি। অনেক ইচ্ছে করে লেখার, কিন্তু লেখা হয়ে ওঠে না। যাক, এটাও এতোদিন পর লিখতে চাই নি, অন্য একটা কিছু লিখতে চেয়েছিলাম...কী হলো কে জানে। তারপরও, কিছু তো লিখলাম। লিখতে গিয়ে একজনের কথা মনে পড়লো, গল্পটা যখন প্রথমে পড়ে তাকে বলেছিলাম, "গল্পটা পড়ে তোমার কথা মনে পড়ছিলো।" ভ্যাট! তবে, হ্যাঁ, অনুবাদ করতে গিয়ে ব্রুক শিল্ড অভিনীত [url=http://www.google.com/#sclient=psy&hl=en&q=the+blue+lagoon+film&aq=f&aqi...]'দ ...
সবার, সবকিছুর একটা শুরু থাকে।
আবার শুরুরও একটা হয়তো শুরু থাকে অনেক ক্ষেত্রে।
জন্মের শুরুর শুরু, মৃত্যুর শুরুর শুরু, এইভাবে চলছেই...ধুত, আসলে আমার এই গল্পের, হ্যাঁ, গল্পের মতোই মনে হতে পারে অনেক জায়গায়, শুরুরও একটা প্রারম্ভ আছে, দীপ জ্বালানোর আগে সলতে পাকানোর মতো।
ধরা যাক, আমি একটা মানুষ বা তার কাছাকাছি জায়গায় ছিলাম অনেকটা...এই...২০০৬ সালের শুরুতে, মানে তখন অনুভূতিগুলো অনেকটা ওরকম...