পাহাড়ে বেড়াতে এসে যে মেয়েটি নিঃসংকোচে
নাচে খুব- হাততালি দেয়
কঠিন হবেই তাকে উপেক্ষা দেখানো-
সুতরাং- ও পথে যেও না।
তোমার উদারনীতি অভিজ্ঞ প্রজ্ঞা
হৃৎপিন্ডে উৎকণ্ঠায় বাজাও-
কাপড় শুকাতে সে ছাদে এসে ভুলে যাবে
এর পরে নাওয়া-খাওয়া আছে
ঘুমে তার ছায়া হয়ে মারোয়ার ধুন
গভীর ঘুমের পথে খরনদী- তুমি হে কান্ডারি
যে সাপ ঘুমালো সবে তাকে আর জাগিওনা
তুমি হে কান্ডারি- দুঃসাধ্য ধাঁধার মতন,
তুমি জানো- প্রেম- হ্রদের স্বচ্ছতা নয়
বরং কিছুটা জাল ছেঁড়া,
কিছুটা বিহঙ্গ বৃষ্টি--কুমারীর কৌমার্যের বেদনা
মানুষ নিমেষে বাঁচে
এর চেয়ে বড় সত্যি- স্ফুলিঙ্গে গেঁথে থাকে পারষ্পরিক ঋতি
তরল চপলতায় যে মেয়েটি ভুলে যায় নিজের বয়স
শৃগালে ময়ূরে সে তফাৎ জানে না!
মন্তব্য
আসলেই মানুষ নিমিষে বাঁচে, নিমিষে মরে। শুভকামনা।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
চোখের কাজলে তার কুয়াশা আঁকা,
ঘাসের-শিশিরে-লেখা প্রেমে
জাগে-স্রোতস্বিনী
তবু মেয়ে,
শৃগালে ময়ূরে সে তফাৎ জানে না!
সুন্দর কবিতা মনিকা দি।
রাজর্ষি
নতুন মন্তব্য করুন