• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

ভূতাণু গল্প অমনিবাসঃ দুই বাক্যের চিপায় শিহরণ

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/১২/২০১৩ - ১২:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। বিছানায় শুইয়ে দেয়ার সময় কাঁপা-কাঁপা স্বরে আমার বাচ্চাটা বলে উঠল, “আব্বু, বিছানার নীচে কোন ভূত লুকিয়ে আছে কিনা একটু দেখে নাও না, প্লি-জ!” ওকে স্রেফ আশ্বস্ত করার জন্যই আমি বিছানার নীচে উঁকি দিলাম এবং ওকে দেখলাম – আরেকজন ওকে, বিছানার নীচে, বড় বড় আতঙ্কিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে যে কাঁপতে-কাঁপতে ফিসফিসিয়ে বলে উঠল,”আব্বু, আমার বিছানার উপর ক্‌-ক্‌-কে যেন শুয়ে আছে!”

২। আমি নড়তে পারছি না, শ্বাস নিতে পারছি না, কথা বলতে পারছি না, এমনকি কিছু শুনতেও পাচ্ছি না – সবকিছু কি ভীষণ অন্ধকার এখানে। ধুর,এখানে এত একা লাগবে জানলে আমি বরং চিতাতেই চড়তাম।

৩। কাঁচে ঠক ঠক টোকা দেয়ার শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। প্রথমে ভেবেছিলাম জানালার শার্সি থেকে শব্দটা আসছে, কিন্তু ভুল ভেঙে গেল যখন স্পষ্ট শুনতে পেলাম আবারও শব্দটা আসছে – আয়নার ভিতর থেকে।

৪। বিজ্ঞানীরা তাঁদের প্রথম সফল ক্রায়োজেনিক হিমায়ন উদ্‌যাপন করলেন। কিন্তু ও যে এখনও পুরাই সজ্ঞান, সেটা জানানোর কোন উপায় ছিল না বেচারার।

৫। ও অবাক হয়ে ভাবল ওর দুটো ছায়া পড়ছে কেন। মাথার উপ্রে লাইটবাল্ব তো একটাই।

৬। নতুন সংযোজনটাকে আমার কালেকশনে সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছি – ভাবলেশহীণ পোর্সেলিনের চোখ আর সবচেয়ে সুন্দর পুতুলের পোশাকে। তারপরও ভাবি, বেচারি আদৌ জন্ম নিতে গেল কেন।

৭। আমার বেডরুমের জানালার বাইরের অন্ধকার থেকে হাসি-হাসি মুখটা আমার দিকে অপলক তাকিয়ে আছে। আমি চৌদ্দ তলায় থাকি।

৮। আমার ফোনে আমার একটা নাক ডাকিয়ে ঘুমানোর ভিডিও আছে। অথচ আমি একা থাকি।

৯। এইমাত্র আমি আমার প্রতিবিম্বকে চোখের পলক ফেলতে দেখলাম।

১০। বাব্‌ল র্যাবপে মুড়ে ম্যানিকুইনগুলি ডেলিভারি দিয়েছিল ওরা। এই শীতার্ত একাকী রাতে গার্ডরুমে বসে আমি এখন বাব্‌লগুলি ফুটার আওয়াজ পাচ্ছি।

১১। আমি উঠে পড়লাম। ও আর উঠলই না।

১২। সারাদিনের কাজ শেষে ক্লান্ত দেহে আপনি বাড়ি ফেরেন – একাকী বিছানায় শরীরটা ছেড়ে দিয়ে একটানে রাতটা পার করার জন্য। অন্ধকার ঘরে ঢুকে বাতি জ্বালানোর জন্য আপনি সুইচে হাত দেন – কিন্তু আরেকটা হাতের উপর আপনার হাত পড়ে যায়।

১৩। আমার মেয়েটা মধ্যরাতে কান্নাকাটি আর চেঁচামেচি শুরু করে দেয়। আমি ওর কবরে গিয়ে ওকে থামতে বলি, কিন্তু কোন লাভ হয় না।

১৪। আমার নাম ধরে অনেক দূর থেকে কেউ যখন ফিসফিসিয়ে টেনে-টেনে ডাকা শুরু করে, আপনি তখন ধীরে ধীরে একটা রহস্যময় ঘুমের অতলে তলিয়ে যাই। আমি একা থাকি।

১৫। ঘুমাতে যাওয়ার আগে আমি আমার স্ত্রী ও কন্যাকে চুমু খেয়ে, শুভরাত্রি জানিয়ে শুয়ে পড়ি। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি একটা ছাদ পর্যন্ত প্যাড দিয়ে মোড়া দেয়ালওলা ঘরে বিছানায় শুয়ে – নার্সরা বলে আমার গতরাতের স্মৃতি সবটাই স্বপ্ন।

১৬। একটা ওরাকল ডিবি টেব্‌লের একটামাত্র রো আপডেট করার জন্য আমাকে একটা পিচ্চি এসকিউএল কমাণ্ড রান করতে হল। আমাকে অবশ করে দিয়ে ফলাফল আসলঃ “–2,378,231 rows affected”।

১৭। একা ঘরে আপনি বিছানায় শুয়ে আছেন পা’ দুটি বাইরে ঝুলিয়ে। এমন সময় কেউ আপনার পা ধরে টান দিল।

১৮। আমার স্ত্রী গতরাতে আমাকে ঘুম থেকে তুলে বলছিল বাসায় কোন অনাহূত লোক ঢুকেছে। ২ বছর আগে এমন একটা অনাহূতই ওকে খুন করেছিল।

১৯। আমার চমৎকার সুখস্বপ্নময় ঘুমটা ভেঙে গেল হাতুড়ির শব্দে। তারপর আমার বিভীষিকাময় চিৎকার চাপা পড়ে গেল কফিনের উপর ঝপাৎ ঝপাৎ করে পড়তে থাকা মাটির তলায়।

২০। পৃথিবীর শেষ মানুষটি একাকী একটি রুমে বসে আছে। এমন সময় দরজায় টোকা দিল কেউ।

২১। সারাদিন কঠোর পরিশ্রম শেষে ঘরে ফিরে দেখলাম আমার গার্লফ্রেন্ড আমাদের বাচ্চাটাকে দোলনায় দোলাচ্ছে। আমি বুঝতে পারছিলাম না কোনটা বেশি রোমহর্ষক – আমার মৃত গার্লফ্রেন্ড আর মৃতজাত শিশুটিকে দেখা, নাকি উপলব্ধি করা যে কেউ একজন আমার এপার্টমেন্টে ঢুকে ওদের এখানে রেখে গেছে।

২২। আপনি শুনলেন নীচতলার রান্নাঘর থেকে আপনা মা আপনাকে ডাকছেন। আপনি যখন সিঁড়ি দিয়ে নামতে যাচ্ছেন, আলমারির ভিতর থেকে আপনার সবচেয়ে পরিচিত কণ্ঠটা ফিসফিসিয়ে বলে উঠল, “নীচে যাস না সোনা, আমিও ঐ ডাক শুনেছি।”

২৩। আমি কখনও ঘুমাতে যাই না। তবে সবসময় জেগে উঠি।

২৪। নার্সের নোটঃ জন্মকালে ওজন – ৭ পাউন্ড ১০ আউন্স, ১৮ ইঞ্চি দীর্ঘ, ৩২ পাটি পূর্ণবিকশিত দাঁত। চুপচাপ, সর্বক্ষণ হাসছে।

২৫। মা দোতলায় গেলেন তার ঘুমন্ত শিশুটিকে দেখতে। জানালাটা খোলা, বিছানাটা খালি।

২৬। “ঘুম আসছে না,” ফিসফিস করে বলে আমার বিছানায় উঠে আসল ও। আমি কাঁপতে কাঁপতে জেগে উঠি – দেখি হাতে সেই পোশাকটি যেটা পরিয়ে ওকে দাফন করা হয়েছিল।

২৭। একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে প্রাণহাণির কারন হওয়া কোন কার এ্যক্সিডেন্টের ক্ষেত্রে প্রথম উদ্ধারকারী হওয়াটা আমার কাছে সবচেয়ে বেদনাদায়ক। কিন্তু আজকে, যখন সিটবেল্টে বাঁধা তরমুজ-ভর্তা হয়ে যাওয়া ছোট্ট মৃত একটা শিশুর দেহ ধ্বংসস্তুপ থেকে বের করার সময় হঠাৎ সে চোখ খুলে পিট পিট করতে করতে আমার দিকে তাকিয়ে খিলখিল করে হাসতে লাগল – আমি সাথে সাথেই বুঝে গেলাম পুলিশ-বাহিনিতে আজই আমার শেষ দিন।

২৮। আমি এতদিন ভাবতাম আমার বেড়ালটার তাকানোতে কোন সমস্যা আছে – মনে হত আমার মুখের প্রতি ওর বোধহয় একটা ফিক্সেশন আছে। তবে আজ বুঝতে পারলাম, ও এতদিন আসলে ঠিক আমার পিছনে তাকাতো।

২৯। একা বাড়িতে টেলিফোনে একাধিকবার হুমকি পাওয়ার পর আমি ৯১১-এ ফোন করে বিষয়টা পুলিশে রিপোর্ট করলাম। পুলিশ কল ট্রেস করে দেখতে পেল হুমকিওলা ফোনগুলি আমার বাসা থেকেই যাচ্ছে....

৩০। আপনার কি কখনো এমন হয় যে, ঘুম থেকে থেকে উঠার পর কয়েক সেকেণ্ড কিছুই মনে পড়ে না আপনার – আপনি কোথায়, আজকের তারিখ কত, এমনকি আপনার নাম কি? ঘাবড়াবেন না, মাঝেমধ্যে প্রোগ্রামটা লোড হতে একটু বেশি সময় লেগে যায়।


মূলঃ সংকলন। সূত্র
ভাবানুবাদঃ মন মাঝি

কৃতজ্ঞতাঃ হিমু



আগের সব : অণুগল্প | অণুঃআতঙ্ক-সিরিজ | নন-ফিকশন | ভ্রমণ


পাদটীকাঃ মন্তব্যের ঘরে দু' লাইনের মধ্যে, নিজের মত করে আরও উদ্ভুতুড়ে কিছু ট্রাই দেয়ার আহবান রইল পাঠকদের প্রতি।


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

১,৩,৮,১২,১৭,২২,২৪,২৬,২৭,২৮ এই গুলো চরম !!!! (Y)

সুবোধ অবোধ

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

মেঘলা মানুষ এর ছবি

কাকতালীয়ভাবে, ইংরেজিটা পড়েছিলাম এসপ্তাহেই।
আপনার ভাবানুবাদটা দুর্দান্ত লাগালো।

আপনার উস্কানিতে কয়েকটা ট্রাই করলাম:

আগের ছেড়ে আসা চাকরির শেষ মাসের বকেয়া বেতনের চেকটা হাতে পেয়ে মনটা খুশিতে ভরে গেল হাসানের। চেকটা ইস্যু করা গত সপ্তাহেই। পরমুহূর্তেই মনে পড়ল, কারখানাটা আগুনে পুড়েছে ৬ মাস আগে। চেকে যার সই, তিনিও পুড়েছিলেন আগুনে।

ড্রয়িং রুমের ফুলদানিতে তাজা গোলাপ আমার খুবই প্রিয়, প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে ফুলদানির ভেজা আর তাজা গোলাপগুলো ছুঁয়ে দেখি আমি। যদিও বাড়িতে আমি একাই থাকি, বাসার চাবি আর কারো কাছে নেই।

শিশুর হাসি সবসময়ই শুনতে ভাল লাগে। কেবল মধ্যরাত বাদে, ঘুমে ডিস্টার্ব হয় অনেক সময়। বেশি বিরক্ত লাগে যখন বুঝতে পারি এই বাসায় কোন শিশুই বাস করে না (অনুবাদ)


প্রতিদিন ডিভিডি প্লেয়ার থেকে টম এন্ড জেরির ডিভিডিটা বের করে তারপর অন্য ডিভিডি দেখতে হয়। যদিও এই বাসায় আমি একাই থাকি।

শুভেচ্ছা :)

মন মাঝি এর ছবি

(Y) চমৎকার হয়েছে! তবে কয়েকটা ২ বাক্যের চেয়ে বেশি হয়ে গেছে। এগুলাই ২ বাক্যে পারেন কিনা আরেকবার চেষ্টা করে দেখবেন?

****************************************

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

২২ নম্বরটা পড়ে কেন যেন একটু শিউরে উঠলাম।

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

আমার প্রেতাত্মাকে খুন করার জন্য মন্ত্রপূত ছুরি চালিয়ে দিলাম তার হৃদপিণ্ড লক্ষ্য করে, নিখুঁত নিশানায়। গরম ছোঁয়া পেয়ে নীচে তাকিয়ে দেখি, আমার সাদা শার্ট দ্রুতগতিতে লাল হয়ে যাচ্ছে, কোণাকুনি।

মন মাঝি এর ছবি

(Y) হা হা, জব্বর হইছে!

****************************************

অতিথি লেখক এর ছবি

=DX :O
ইসরাত

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

নীড় সন্ধানী এর ছবি

চমৎকার। (Y)
৩০ নম্বরের খপ্পরে আমি প্রায়ই পড়ি। তবে ভয় খাইসি ২২ নম্বরে। :O

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

বন্দনা এর ছবি

দারুণ লাগ্লো। আমার যেটা প্রায়ই হোত, তা হোল, হুটহাট মনে হতে থাকা যে ঠিক এই ঘটনা এর আগে একবার ঘটেছে আমার জীবনে।

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমারও এমন হয় :(
মাঝে মাঝেই কোন ঘটনায় চমকে উঠি মনে হয় ঠিক এমনটা এর আগেও ঘটেছে, যদিও কোনভাবেই মনে করতে পারিনা কবে।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

মন মাঝি এর ছবি

এটাকে মনে হয় 'ডেযা ভ্যু' বলে, তাই না?

****************************************

মনজুর এলাহী এর ছবি

১। ভয়ে দাঁত কপাটি লাগার পর থেকে দুটো জিনিস ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছি- মুখটাকে খুলতে আর চোখদুটোকে বন্ধ করতে। অবাক ব্যপার হচ্ছে, দুটোর কোনটাই আমি এখন আর করতে পারছি না- এমনকী পারছি না ব্যপারটা অনুভব করতেও।

২। বিকেলে অফিস থেকে ফিরে বেড়ালটাকে নিয়ে বাগানে খেলতে নিয়ে এলাম। বিরক্তিকর ব্যপার হচ্ছে খেলায় ওর মন নেই- ঘুরে ঘুরে সে শুধু কোনায় ওই ছোট্ট ঝোপের কাছটায় যেতে চাচ্ছে; যেখানে ওর মৃতদেহটা পুতে রেখেছিলাম পরশু।

৩। রাত তিনটার সময় মোবাইলে রিং! স্ক্রিনে ভাসছে- আখতার বসের নাম। ধরতেই সেই কর্কশ গলা বাজখাঁই উচ্চারণে চ্যাঁচালেন- 'হামিদ সাহেব' দুই পাতার একটা এপ্লিকেশনে তিনটা গ্রামাটিকাল মিসটেক! চাকরি করতে এসেছেন না ঘাস কাটতে!?'। আমার বিরক্তিভরা উত্তরতো রেডিই ছিলো- 'স্যার, মরেছেন আজ দু'বছর হলো। আমার ডকুমেন্টসগুলো আজও আপনার কী না ঘাঁটলেই নয়!?'

৪। শীতের সন্ধ্যায় সাদা কুয়াশার মধ্যে যেন কিছুটা আলো আটকে ছিলো আমাদের উঠোনে। এর মধ্যেই বরই গাছের নিচে জমাট বাধা ঘণ কুয়াশার পিন্ডটাকে ডানে বামে ঘুরে বেড়াতে দেখে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম কাছে গিয়ে বিষয়টা একটু দেখে আসা উচিত। আজ সাত বছর বরই গাছটার উপর বসে থাকতে থাকতে প্রতি মূহুর্তে বুঝতে পারছি- সিদ্ধান্তটা ভুল ছিলো।

সাহস করে ভুতাণুগল্প লিখে ফেললাম কয়েকটা। কী জানি কেমন হয়েছে।

---- মনজুর এলাহী ----

মন মাঝি এর ছবি

(Y) ফাটাফাটি হয়েছে! তবে ৩ নম্বরটা ৬ বাক্য আর ৪ নং-টা ৩ বাক্য হয়ে গেছে। সাহস করে এগুলিকে যদি ২ বাক্যে নামাতে পারেন, তাহলে আরও দারুন হয়। রিট্রাই দেবেন? :)

****************************************

ফয়সাল ইজা এর ছবি

“বেশ ভালো” ---মন্তব্যটি পড়তে পারছো?
গতবছর মারা যাবার পূর্বে আমিও ভেবেছিলাম এটি একটি সাধারণ কমেন্ট।

মন মাঝি এর ছবি

(Y)

****************************************

নিলয় নন্দী এর ছবি

"যা, আজ রাতে আর বিছানায় আসিস না। সোফাতেই শুয়ে থাক !"
ফিসফিসে কন্ঠে বলল মেয়েটা। তারপর অদ্ভূত ভঙ্গীতে উল্টোদিকে হামাগুড়ি দিয়ে খাটের নিচে চলে গেল আবার,
একটু আগে যেখান থেকে বেরিয়ে এসেছিল সে।

মন মাঝি এর ছবি

(Y) দারুন! তবে ৪ বাক্য হয়ে গেছে। ২ বাক্যে একটা রিট্রাই মারবেন?

****************************************

ব্রুনো এর ছবি

স্যরি, অংশগ্রহন করলাম না। উদ্ভুতুড়ে কিছু ট্রাই দেয়ার মতো ছেলেমানুষি মরণের দশবছর পরেও আর ভালো লাগে না। 8)

১৮ই ডিসেম্বর, ২রা পৌষ রাতে হঠাৎ দেখি আমি পুকুরের পানির কিনারে হাটুঁ গেড়ে বসে আছি। আমার মুখের ৪ ইঞ্চি সামনে রানীর মুখ হাসছে, শুধু বুঝলাম না ওর কাঁধ থেকে নীচের টুকু পুকুরের মাটিতে গাথা নাকি ওর শরীর শুরুই হয়েছে ওখান থেকে।

রাস্তার মোড় ঘুরতেই রাজীব আমার হাত চেপে ধরলো। বললো, 'এদিক দিয়ে রাতে যাওয়া যাবে না, বটগাছটা ভালো না, পরশু একে পেয়ে আমার ঘাড় মটকে দিয়েছে

ত্রিশটার অনেকগুলায় ভালো লাগছে, তবে বেশী টাসকি খাইছি ৯ নম্বরে। এতো সিম্পল কিন্তু এতো ভয়ানক!

____________________________________________________________________________________
তবু বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ কোরো না পাখা।

মন মাঝি এর ছবি

(Y) দারুন হয়েছে! (ধইন্যা)

****************************************

মেঘলা মানুষ এর ছবি

(Y) প্রথমটা পুরোই (Y)

সত্যপীর এর ছবি

লাল মডু সকালবেলায় উঠে মন মাঝি কে সচলত্ব প্রদান করতে গিয়ে দেখে এই নিকে কেউ কোনদিন নিবন্ধন করেনি।

..................................................................
#Banshibir.

মন মাঝি এর ছবি

(Y) (Y) (Y) হা হা হা - এইডা জব্বরদস্ত হইছে পীরছাহেব!! মন মাঝি কেউ না, মন মাঝি বলে কেউ নাই। সবই মায়া! পুরাই ভ্রান্ত ধারমা! আপনি সত্যই পীর বলে এটা বুঝলেন। :)

****************************************

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

(Y) :)

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

মাহবুব লীলেন এর ছবি

যাউক। ভূতাণুর সাথে আমাদের তারেকাণুর কোনো সম্বন্ধ নাই

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি

:))

মন মাঝি এর ছবি

তারেকাণু, সেটা আবার কে? ২০০৫ সালে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তলায় একটা কোয়েলাকান্থের পেটে গিয়েছিল যে বাঙালি পর্যটক-কাম-ডুবুরি, তার কথা বলছেন? :O

****************************************

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

দুই বছর পর বাবার সাথে দেখা হলো, সহজে গ্রামে ফিরি না আমি।

"বাড়ির সামনের বটগাছটা কেটে ফেলেন আব্বা," আমি বলি। "ছোটবেলা থেকে শুনছি ওটায় ভূত থাকে, আজকে নিজে প্রমাণ পেলাম। একটু আগেই গাছ থেকে নেমে আমার গলা টিপে ধরতে চেয়েছিলো কিছু একটা !"

বাবা অবাক হয়ে বলেন, " কোন বটগাছের কথা বলছিস তুই ?? ওটা তো বছরখানেক আগেই কেটে ফেলা হয়েছে !"

মন মাঝি এর ছবি

(Y) দারুন! দুই বাক্যে একটা রিট্রাই দিবেন?

****************************************

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

=DX দারুণ চলছে তো, আমিও চেষ্টা করি

১।
১৬ ডিসেম্বর ঘুম থেকে উঠে, জন্মদাতাকে ব্রেকফাস্ট টেবিলে আচার খেতে দেখে আতকে উঠল ব্রিগ্রেডিয়ার (অবঃ) আব্দুল্লাহিল আমান আজমী। অস্ফুট কন্ঠে বললঃ "আব্বাজান, গত পরশুদিন না আপনার ফাঁসী হল?"

২।
সার্নের একটা গোপন গবেষণাগারে ইলেকট্রনের "অবস্থান" ও "ভরবেগ" নিখুঁতভাবে মেপে ফেলার খবরে ভ্রু কুচকালেন ভার্নার হাইজেনবার্গ জুনিয়র। খালি সার্ন কেন, দু'বছর আগে পুরো ইউরোপ মহাদেশটাই উড়ে গেছে পারমাণবিক বিস্ফোরনে।

৩।
চন্দ্রপৃষ্ঠে প্রথম বাঙ্গালী হিসেবে অবতরণ করেই আতঙ্কে পেছন ফিরে দৌড় দিলেন নভোচারী তারেক অণু। দূরে লালচে দাড়িওলা কাকে যেন দেখা যাচ্ছে, হেলমেট নেই মাথায়...

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

মন মাঝি এর ছবি

(Y) উফ্‌! ১ নম্বরটা এক্কেবারে ফাটাফাটি মানে ফাটাফাটি যাকে বলে! =DX

৩ নম্বরটাও জোস্‌! :))

****************************************

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রথমটা ফাটাফাটি হইসে। (Y)

শব্দ পথিক

ওয়াইফাই ক্যানসার এর ছবি

ওরে বাবারে! পড়া গল্পগুলার বাংলা অনুবাদ করে বেশি ভয় লাগায়ে দিলেন। আমি এখন ঘুমাতে যাব কিভাবে??

মন মাঝি এর ছবি

ঘুমিয়েই তো আছেন, এবারে জেগে উঠুন। দেখবেন ভয়ের আর কিছু নেই - আপনি ইতিমধ্যে মামদো ভূতের দলের গর্বিত সদস্য। আপনাকে ভয় দেখায় কার সাধ্য! ):)

****************************************

মন মাঝি এর ছবি

পাঠক মন্তব্যেও চমৎকার সব ভূতাণু গল্প উঠে আসছে দেখছি। আরও কিছু মন্তব্য-গল্প আসলে সবগুলি জড়ো করে একটা সংকলন বা এই পোস্টের ২য় পর্ব (সংকলন হিসেবে) করা যেতে পারে। শুধু সবগুলি গল্প একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বাক্যে সীমাবদ্ধ থাকলে ভাল হয়, এতে ইউনিফর্মিটি থাকবে। আমার মতে বাক্যসংখ্যা ২ হলে সবচেয়ে ভাল হয়।

****************************************

নওশীন এর ছবি

মশা মারার পর হাতের তালুতে তাজা রক্ত দেখে এক ধরনের নির্মম আনন্দ পাই।

টিউলিপ এর ছবি

এখানকার বেশিরভাগ গল্পই রেডিটে পড়েছিলাম, রেডিটের টু লাইনার ক্রিপি স্টোরির একটা কালেকশন ঐ চল্লিশটা। মূল রেডিট থ্রেডটায় আরও বেশ কিছু ভালো গল্প আছে। এখানে দেখতে পারেন।

অনুবাদ ভালো হয়েছে।

___________________

রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি

আইলসা  এর ছবি

মর্গের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবারই চমকে উঠি, ঠিক আমারই মত অলস ভংগিতে ঝুলে আছে কংকালটা। আমারই কংকালতো।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

হুমম। দারুণ।
আমি দুয়েকটা ট্রাই দেব নাকি? :)

১. রোজ রাতে একটা রক্তাক্ত হাত অন্ধকার থেকে ডাকে। ভয়ে কুঁকড়ে বালিশে মুখ গুঁজতেই টের পাই হাতটা আমাকে জড়িয়ে ধরে পাশে শুয়ে... সান্ত্বনা দিচ্ছে!

২. আমার পায়ের দাগটার ইতিহাস সবাই জানে--ছোটবেলায় একটা কুকুর কামড়ে ধরেছিল। শুধু আমি জানি সেটা কোনো কুকুর ছিল না!

৩. ঝকঝকে দুপুরেও গাছটার কোনো ছায়া পড়ে না। পড়ে শুধু বৃষ্টির দিনে... ঘন পীতরঙা ঘোলাটে ছায়া!

৪. সামনে ম্যাগাজিন মেলে বসলেই সে মৃদু হেসে পাতা উল্টে দিতে থাকে। আমি তো পৃষ্ঠা ওল্টাতে পারি না, ট্রেন অ্যাক্সিডেন্টে হাত দুটো কাটা পড়েছিল কিনা... আর ওর শরীর হয়েছিল বিয়াল্লিশ টুকরো!

৫. পরিত্যক্ত পুরনো বিল্ডিংটায় কেউ থাকে না। শুধু নির্জন দুপুরে স্কুল থেকে একলা ফেরার সময় দেখি সবগুলো জানালায় মুখগুলি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে!

৬. প্রতিদিনই ঝোলের বাটিতে তাজা দুটো মানুষের চোখ ভাসে। বউকে জিজ্ঞেস করতে সাহস পাই না কোত্থেকে পেল!

৭. সবাই যখন ভাত খেতে বসে, তখন ডাইনিং টেবিলের তলে কখনো তাকাই না। তাকালেই বাচ্চা মেয়েটা অস্বাভাবিক দ্রুতগতিতে হামাগুড়ি দিয়ে এগিয়ে এসে পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে কামড় বসায়!

পরে ভেবে আরো লিখব খন। ভালো জিনিস শেখালেন তো! :)

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

নিলয় নন্দী এর ছবি

ফেসবুকের বইপড়ুয়া গ্রুপে আপনার ভৌতিক পোস্টের কমেন্টেই তো এই দু'লাইনের গল্পের চার-পাঁচটা অনুবাদ করে দিয়েছিলাম। দেখেন্নাই? :S

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

হ্যাঁ তাই তো! আমার মনটা খচখচ করছিল আরো কে যেন এমন গল্প দেখাল! আপনার একটা বড় গল্পও পড়েছিলাম তো, তাই ঠিক বুঝতে পারছিলাম না আপনিই কিনা।
আমি এগুলা অনুবাদ করি নাই অবশ্য, বানিয়ে লিখেছি। :)

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

৫ আর ৬ - (Y) (Y)

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

মুদ্রা সংগ্রাহক এর ছবি

আমার কমেন্ট এখানে দেখাচ্ছে কেন? আমি তো কিছু লিখিই নি :O

মন মাঝি এর ছবি

আরে, আমার কমেন্টটা আরেকজনের নামে গেল ক্যাম্নে রে?!! :O :O

****************************************

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আফসোস। অলসতার কারণে দেরি হয়ে গেলো। এই টুলাইনারগুলো অনুবাদ করা ধরেছিলাম আমিও, কিন্তু পোস্ট দেওয়া আর হয়ে উঠেনি!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

মন মাঝি এর ছবি

আপনার ঢিলামি দেখে আপনার অনুবাদগুলি আমার সাথে যোগাযোগ করেছিল। আমি ওদের করুন অবস্থা দেখে ওদের উদ্ধার করে দিলাম।

****************************************

খেকশিয়াল এর ছবি

১,৩,১৩,২২ দারুণ!

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

এক লহমা এর ছবি

(Y)
যখন তখন আমায় ফেলে হাওয়া হয়ে যায়! আজ একটা হেস্তনেস্ত করেই ছাড়ব। হয় আমি থাকব নয় আমার ছায়া!

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

মন মাঝি এর ছবি

হায় হায়, খপর্দার! ভুলেও এমন ধরণের 'হেস্তনেস্ত' কইরেন না! কায়া ছাড়া শুধু ছায়া বা ছায়া ছাড়া শুধু কায়া - দু'টাই ভয়ঙ্কর ব্যাপার! এর চেয়ে ছায়াবাবাজি মাঝে-মধ্যে ফাঁকি দিয়ে পালাক, হাওয়া হয়ে যাক, গায়েব হয়ে যাক - যা খুশি করুক। তবু যখন মন চায় ফিরে আসুক - থাকুক আপনার সাথে। আজীবন। কেমন? :D

****************************************

দীনহিন এর ছবি

১, ৩, ২০, ২৪ দারুন। ৪, ১০, ১৬ মাথার উপর দিয়ে গেছে।
"দুই বাক্যের চিপায় শিহরণ" - এটিও ক্যাটেগরিতে জায়গা পেতে পারত।
নতুন ধরনের ও ফর্মেটের গল্প উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

সেইরকমের! (Y) :D

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

আয়নামতি এর ছবি

পৃথিবীর মানুষগুলো এখনো এসবে শিহরণ অনুভব করে! মঙ্গলে এসবের বালাই নেই :D

বেশির ভাগ গপই ব্রেণ ইন অ্যা ভ্যাট হাইপোথিসিসের সূত্র মেনে লিখে গেছে কাটা আঙ্গুলগুলো। এতে ভয় পাবার কী আছে র‍্যা?

মজারু পোস্টটা চোখে পড়লো আজই। ভালু পেলেম খুব।

মন মাঝি এর ছবি

কাঁচে ঠক ঠক টোকা দেয়ার শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। প্রথমে ভেবেছিলাম জানালার শার্সি থেকে শব্দটা আসছে, কিন্তু ভুল ভেঙে গেল যখন স্পষ্ট শুনতে পেলাম আবারও শব্দটা আসছে – আয়নার ভিতর থেকে।

খাইছে, আয়নার ভিতর থেকে এখন শুধু ঠক ঠক টোকা দেয়ার শব্দ আসে না, অণুগল্পও বাইরায় দেখি! কাটা আঙ্গুলদের এখন আর ভাত নাই :p

পড়ার জন্য (ধইন্যা)

****************************************

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার এখানে প্রকাশিত তিনটি অনুগল্প প্রথম আলোর কিশোর আলো পত্রিকাতে ছাপা হয়েছে।১ আর ৮ নাম্বারটা। তিন নাম্বার গল্পটি মনে নেই। আপনি নিজে লিখলে অক্কে। কিন্তু তাদের ত ভরসা নেই,তাই আপনাকে না জানিয়ে ছাপিয়ে দিলো কি না তাই ইনফোটা দিয়ে রাখলাম।

আশফাক (অধম)

মন মাঝি এর ছবি

আমি লিখি নাই। দু-চার লাইনের ব্যাপার হলে খুব একটা মাথা ব্যাথা নাই, তবে সবগুলাই বা বেশির ভাগ মেরে দিলে খারাপ লাগবে। এটা অবশ্য পেহ্‌লি রোশনির সাথেই যায়। কিশোর আলোর কি অনলাইন সংস্করণ আছে? আমি নেটে পাচ্ছি না।

****************************************

কল্যাণ এর ছবি

দারুণ (পপ্পন)

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

মন মাঝি এর ছবি

(ধইন্যা)

****************************************

কর্ণজয় এর ছবি

বিন্দু বিন্দু মজা।।।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।