[মিঁয়াও-এর সাথে হয়ত কারো কারো পরিচয় আছে। তবে অনেকেই হয়ত ওকে চেনেন না, ভেবে বসেন পাশের বাসার আলসে বেড়ালটি! তবে কিনা, কথায় খানিকটা সত্যতা থাকলেও মিঁয়াও ঠিক আর সব বেড়ালের মত নয়- একটু বুঝি আলাদা। আলাদা এই 'মিঁয়াও'-এর সাথে একটু মোলাকাত করিয়ে দিতেই এই 'মিঁয়াওচরিত'।]
বিকেল গড়িয়ে যখন সন্ধ্যে হই হই করছে তখন বাদামি দেয়ালঘেরা ছোট্ট দোতলা বাসাটার ছাদের রেলিংয়ে গা এলিয়ে দেওয়া সাদার মাঝে কমলা ছোপের যে বেড়ালটার বেশ ফুলকো কমলা ল্যাজটা একবার এদিকে আরেকবার ওদিকে বেশ মুচড়ে মুচড়ে ভাসতে ভাসতে দুলতে দেখা যায় ওরই নাম মিঁয়াও।
শরীরের দুপাশে দুটো বড় কমলা ছোপ আর পিঠের তুলনামুলক ছোট একই রংঙের ছোপটুকু বাদ দিয়ে মিঁয়াও-এর বাকিটুকু সাদায় মোড়ানো। ঘাড়ের পেছনটা আর ডান কানের উপরের অংশটুকু কমলায় রাঙানো আর ডানচোখের গোলাকার কমলা দেখায় সেই পুরানা দিনের এক লেন্সের চশমার মত। বেশ দূর থেকেও আলাদা হয়ে চোখে পড়ে কমলাটে গোঁফ, আর ঠোঁটের দুইপাশের বাঁকা অংশটুকু ওর চেহারায় বেশ খুশির ভাব এনে দেয়।
এ সময়টায় এসে ছাদের রেলিংয়ে ল্যাজ দুলিয়ে খানিকক্ষণের পায়চারি সেরে ঠিক পশ্চিমকোনার পিলারটার উপর শরীর এলিয়ে দিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখে আকাশ দেখা ওর রোজকার রুটিন।
মাঝে মাঝে ইচ্ছে হলে আলস্যভরা চোখে এদিক ওদিক চোখ ফেলে সামনের সবুজ মাঠে পাড়ার ছেলেদের ক্রিকেট খেলা কি বাসার লাগোয়া আধাপাকা রাস্তায় মেয়েদের পায়চারি কি রাস্তার পাশের নারকেলগাছটায় কা কা করে পালক আলগা করতে থাকা কাকপরিবারের কথকতায় হালকা নজর দিলেও একটা চোখ ঠিকই থাকে আকাশে ভাসতে থাকা বিশাল লালচে থালাটায়।
আকাশটা যেই কমলা হয়ে আসতে থাকে অমনি ঝট করে ওঠে বসে ও- পেছনের দুপায়ের উপর বসে ল্যাজটা আলতো করে রেলিংয়ে বিছিয়ে দেয়। সামনের পায়ের থাবাগুলো পরিস্কার করে নেয় আয়েশি ঢংয়ে, ঘাড় বাঁকিয়ে শরীরের সাদা লোমগুলো জিহ্বা আর মুখের ছোঁয়ায় পরিপাটি করে নিতে নিতে পৌঁছে যায় পিঠ পর্যন্ত- কমলা ছোপটায় পৌঁছে ফের তাকায় আকাশের দিকে- "নাহ্! আমার পিঠটাই বেশি সুন্দর!"- ভাব নিয়ে শরীরের লোমগুলো ফুলকো লুচির মত করে গা ঝাড়া দিয়ে নেয়, তিন সন্ধ্যের হালকা বাতাসটুকু গায় জড়িয়ে নিতে নিতে মাথা নীচু করে সামনের দুপায়ে ভর করে টুপ করে রেলিং থেকে ছাদে নেমে পড়ে- বাসার বাইরের অন্ধকার ওর একটুও পছন্দ না।
এ বাসায় বেড়াল বলতে মিঁয়াও একাই, আর মানুষ বলতে বাবা মা আর বছর ছয়েকের ছোট ছেলেটা মিলিয়ে আড়াইজন।
বাবাটি খানিক রাশভারি টাইপের, হাসি নামের বস্তুটির তার মুখে সচরাচর গরহাজির। নিতুন নামের ছেলেটা ধারেকাছে থাকলে যে হাসিটুকু দেখা যায় মিঁয়াও-কে চোখে পড়লে অজানা কোন কারণে তা চট করে উধাও হয়, এ মানুষটা মিঁয়াও-এর জীবনে এক সত্যিকারের মূর্তিমান অভিশাপ বিশেষ!
ঠিক তার উল্টো চরিত্র হল নিতুনের মা-টি, বড়ই ভাল মানুষ। বিকালের ছাদভ্রমনের শেষে মিঁয়াও এঁর কাছেই এসে হাজির হয়, বারান্দায় হাওয়া খেতে খেতে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতেই তাঁর ছুড়ে দেয়া বিস্কুটের টুকরোটা কসরত করে পেটে চালান করে দিয়েই ও এক লাফে ওঠে পড়ে কোলে, শরীরে আঙুলের বিলি কাটা ওর চোখ বন্ধ করে দিতে চায় আরামে, মাথা বাড়িয়ে কানের কাছাকাছি নরম পরশ নিতে নিতে ওর ভাবতে ইচ্ছা করে, "জীবন বড়ই সুন্দর!"
নিতুন বাবুটার কথা না বললে রীতিমত প্রথম শ্রেণীর অপরাধ হয়। কিছুদিন হল স্কুলে যাওয়া আসা করছে, কাজেই সন্ধ্যার পর মায়ের কাছে বি এ ডি ব্যাড সি এ টি ক্যাট নিয়ে বসতে হয়- কম্পিউটারে ছেড়ে রাখা টম এন্ড জেরীর সাথে ওদের মাথায় ঠাঁই দিতে হয় এখন। বাকি দিনটা ওর খেলায় কাটে, কত ধরণের খেলনা ওর! তবে ওর সবচেয়ে আদরের খেলনা বোধ হয় মিঁয়াও। হাতের ধারেকাছে পেলেই হলো, একটানে তুলে নেবে কোলে, এরপর আদরের বান ছোটে- কান চুলকে, হাত বুলিয়ে, গাল ঘষে, ল্যাজে আঙুল জড়িয়ে, আর আশেপাশে কেউ না থাকলে চুমু খেয়ে!
অবশ্য আদর খাওয়াটাই মিঁয়াও-এর প্রধান খাদ্য নয়, ও ভাত-মাছ-গোশত-দুধ-বিস্কুট এসবও খেয়ে থাকে; শুধু খায়ই-না, ভালোও বাসে। এ ব্যাপারে অবশ্য খানিকটা বাছবিচার আছে, যেখানে সেখানে যখন তখন খাওয়া ওর পছন্দ না। নিতুনদের খাবার টেবিলের কোনায় একটা প্লেট রাখা আছে ওর জন্য, ওর নিত্যকার খাবার ওখানেই দিতে হয়। বিস্কুট বস্তুটার দিকে ওর খানিক দূর্বলতা আছে, শুধু এই দূর্লভ বস্তুর জন্য ও মাঝে মাঝে নিয়ম ভাঙ্গতে আপত্তি করে না।
তবে এক্ষেত্রেও কথা আছে- মুখে তুলে খাইয়ে দিলে তো কথাই নেই, ছুড়ে দেয়া বিস্কুট মাটি থেকে কুড়িয়ে খাওয়ার চেয়ে শূণ্যে থাকতে থাকতেই দাঁতে পাকড়ে 'ক্যাচ' করে নেয়াই ওর বেশি পছন্দের। মায়ের কথা তো মিঁয়াও ফেলে দিতে পারেনা; মা শিখিয়েছিল, "জান যায় যাক, মান যেন না যায়! বনেদি বংশের বেড়াল আমরা, রাস্তার বেড়ালের মত হলে চলবে না!" মাঝে মাঝে এদিক সেদিক কিছু হয়না তা না, কিন্তু মিঁয়াও মায়ের কথা মানারই চেষ্টা করে, বনেদি বেড়াল বলে কথা!
বংশের কিচ্ছা অবশ্য মিঁয়াও তেমন কিছু মনে করতে পারেনা, ওরই মত সাদা শরীরে কমলা ছোপ আর ফুলকো কমলা ল্যাজের মায়ের কথা ওর মনে পড়ে কিন্তু শেষ তাকে কবে দেখেছে তা আর মনে করতে পারেনা। ওর কাছে মনে হয় ও সেই আদ্যিকাল থেকে এ বাড়িতে আছে, একাই। তবে ও এটুকু জানে ওর মা এখনো আছে, অন্য কোথাও- কদিন আগে নিতুনের আম্মু যখন ওর বন্ধু আবরারের আম্মুর কাছে বলছিল তখন মিঁয়াও ব্যাপারটা জেনেছে।
এ ব্যাপারটা মিঁয়াও বেশ খেয়াল করেছে- ওকে যে-ই দেখে সে-ই দেখে পছন্দ করে বসে। কারণটাও ও জানে, ওদেরকেই বলতে শুনেছে, "কী সুন্দর বেড়াল!" এ নিয়ে ওর খানিকটা চাপা গর্বও আছে, ক'টা বেড়ালের আর এমন প্রশংসা জোটে! মিঁয়াও অবশ্য এ ব্যাপারে বেশ সচেতন, সময় সুযোগ হলে নিতুনের আম্মুর ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় অবাক চোখে নিজেকে দেখে, জিহ্বায় চেটে নিজেকে পরিপাটি রাখার চেষ্টা করে।
নিজেকে চাঙ্গা রাখাটা জরুরী। তাই নিয়ম করে এ রুম থেকে ও রুম পায়চারি করে ও, সন্ধ্যায় ছাদে যায় আবার ইচ্ছা হলে কথনো কথনো ঘুরে আসে বাসার বাইরে দেয়ালের ভেতরের খোলা উঠোনে। সুযোগ থাকলে দেয়ালের পাশের পেয়ারা গাছটা বেয়ে দেয়ালে উঠে বাইরের দুনিয়াটা দেখে আসে মাঝে মাঝে।
এছাড়া আর একটা কাজ মিঁয়াও খুব আগ্রহ আর আনন্দের সাথে করে থাকে- ঘুমিয়ে নেয়া। যখন যেখানে সুযোগ আসে, চট করে একটু ঘুমিয়ে নিতে ও খুবই ভালবাসে। রোদেলা বারান্দা, জানালার আলসে, বিছানায় বালিশের স্তূপ, ডাইনিং টেবিলের পিচ্ছিল চেয়ার, ড্রয়িং রুমের নরম সোফা, নিতুনের শোয়ার বিছানা- এমন কিছু পছন্দের জায়গা থাকলেও ঘুম পেয়ে গেলে বা চোখ বন্ধ করে ঝিমুনি এলে ও আর জায়গা নিয়ে অত বাছবিচার করেনা।
অবশ্য এর জন্য ওকে মোটেই আলসে বলা চলবেনা। নিতুনের আম্মু মাঝে মাঝে বলে, "আলসে বেড়াল কোথাকার!" এ কথা মিঁয়াও-এর অন্তরে লাগে একদম। প্রতিবাদ করার তো উপায় নেই, তবে এ ব্যাপারে মিঁয়াও- এর ভাষ্য পরিস্কার, "কাজ না থাকলে ঘুমুব না-ই বা কেন? এতে আলসেমির কী আছে?!"
ড্রয়িংরুমের সোফায় বসে টিভিতে বা নিতুনের রুমে বিছানায় কুন্ডলী পাকিয়ে শুয়ে কম্পিউটারে কার্টুন দেখতেও পছন্দ করে ও। কী সুন্দর সব কার্টুন- মাছ, পাখি, বেড়াল, কুকুর, খরগোশ- সব আছে। শুধু কি তাই? ওরা কথা বলে নিজেরা নিজেরা। আর আশ্চর্যের উপর আশ্চর্য, মানুষেরা ওদের কথা বোঝে! এ জায়গাটায় মিঁয়াও-য়ের একটু গোপন দুঃখ আছে, ওর কথা এ বাসার কেউ বোঝেনা, আন্দাজ করে নেয় শুধু। আবার রাগও আছে- "আরে তোরা কোথাকার কোন বেড়াল কুকুর কি বলছে ঠিক ঠিক বুঝে ফেলিস, আর আমায় এদ্দিন ধরে দেখছিস কিন্তু আমার কথা বুঝিস না, আমি কি ফ্যালনা নাকি?!"
মাঝে মাঝে এ জীবনে মিঁয়াও-এর বিরক্তি চলে আসে, স্বাদ বদল করতে মন চায়। ইচ্ছা হয় দেয়ালের বাইরে গিয়ে ঘুরে দেখতে। এরপর আবার মনে হয়, "কী দরকার? চলছে, চলুক না!" শরীরের আড়মোড়া ভেঙ্গে আবার নতুন করে কুন্ডলী পাকায়, ঘুমানোর জন্য।
আহা! ঘুম-ই জীবন!
[মিঁয়াও-এর কিছু পর্ব আগে লেখা হয়েছে। এখানে রইলো পর্ব ৬, ৫, ৪,
৩, ২ আর ১।
ফাও হিসেবে রইলো এই বেড়ালছানা।]
মন্তব্য
মিঁয়াও-এর জন্য অনেক আদর...
''চৈত্রী''
জমা রইল, সুযোগ পেলে পৌঁছে দেবো!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মিঁয়াও ভালো লাগে
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আগেও বলেছেন। আগের মত এবারও জেনে বেশ ভাল লাগলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
হুমম আমিও তাই কই। ঘুমই জীবন
সেটাই! অনেকে অবশ্য বুঝতে চায়না, তাতে কী?!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মিঁয়াও ছাইড়া হালুম কর্বেন কবে কন তো?
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
যে দিনকাল পড়ছে তাতে হালুম ছাইড়া মিঁয়াও করাই ধরছে সবাই! এরচে বরং মিঁয়াও করতে করতে ম্যাওও ফ্যাচচ করা শিখতে পারাটা ঢের ভাল!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মর্মবেদনা অনুভব করছি না! কারণ ভাল লেগেছে!
জহিরুল ইসলাম নাদিম
আপনার কথার মর্মার্থ মনঃপুত না হয়ে কি পারে?
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
(বেড়াল)
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পুরানো পাঠিকার দেখা পেয়ে ভাল লাগলো!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
ইসস..আমার যদি একটা মিঁয়াও থাকতো।।
আমার ছোট/মেঝোবেলার একটা বড় অংশ হয়ে থাকা মিঁয়াও গুলোর কথা মনে পরছে খুব।।
[বিষণ্ন বাউন্ডুলে]
আমার সকল লেখার 'প্রথম মডু',
আরো আরো মিঁয়াও আসুক জীবনে,
শুভকামনা রইলো!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মিঁয়াওকে খুবি পছন্দ করি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
দাদা,
লিটল ম্যাগের জন্য আপনার একটা রম্যরচনা চাই; যা এখনো কোথাও প্রকাশিত হয় নাই।
এই ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবেন আশা করি।
লেখা তো নাই কিছু, নাম ধাম সময় জানালে চেষ্টা করতে পারি লেখার জন্য।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মিয়াঁও মিয়াঁও গানা,
গাইছে ছাগল ছানা ।।
- বেড়ালপ্রেমীদের জন্য সহমর্মিতা।
-শিশিরকণা-
(amihimi@gmail.com)
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
মিষ্টি গল্প!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
নতুন মন্তব্য করুন