"সকাল সন্দা হত্তাল।
গাড়ির চাকা গুরবেনা।
দুকানপাট হুলবেনা।
হত্তাল হত্তাল, চলছে চলবে।।"-
অচেনা হয়ে ওঠা চেনা হাঁক ডাক আবার ফিরে আসছে, মন হালকা নস্টালজিক হয়ে উঠছে থেকে থেকে।
হরতাল মানে আনন্দ, হরতাল মানে ছুটি। স্কুলে পড়ি। দেশের ক্ষতি, দশের ক্ষতি বোঝার বয়স হয়নি হয়তো তখনো- শুধু বুঝি হরতাল হলে স্কুল বন্ধ।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই চটপট একটা চক্কর দিতে ছুটি রাস্তায়, হরতাল দেখব বলে।
রাস্তাঘাট ফাঁকা, অল্প ক'জন মানুষ হয়ত আসা যাওয়া করছে পায়ে হেঁটে- পরণে শার্ট, পাঞ্জাবি, লুঙ্গি- কারো কারো প্যান্ট। হাতে হয়ত দোকান থেকে কিনে আনা কিছু একটার ঠোঙ্গা বা পুটলী। একটু অনিশ্চিত হাঁটা, চোখে প্রশ্ন।
একটু সাহসী কেউ কেউ কোন ভয়ের ধার ধারেন নি, বেরিয়ে গেছেন নিত্যসঙ্গী সাইকেল নিয়ে। সামনে পিকেটার দেখলে নেমে পড়ে টেনে চলেছেন পায়ে হেঁটে, মুখে পরিস্কার বিরক্তি মাখা।
কেউ কেউ হয়ত রাস্তায় আচমকা পাওয়া খালি রিকশা পেয়ে উঠে পড়েছিলেন, রাস্তায় উত্সাহী পিকেটার মোড়ে পেয়ে মওকামতো হেনস্তা করে চলেছে- বিরক্তি আর রাগ চেপে হাতের বাজার ব্যাগ ঝুলিয়ে পায়ে হেঁটেই আবার রওয়ানা দেন গন্তব্যে।
এরমাঝেই কেউ একজন বা কজন মিলে রিকশার হাওয়া ছেড়ে দেয় বা হাতের লাঠিতে লাগানো চোখা ‘পেরেক’ বা স্ক্রু ড্রাইভারের খোঁচায় ফুটো করে দেয় টায়ার, অসহায় রিকশাওয়ালা রিকশা টেনে একটু খালি জায়গায় গিয়ে বিড়বিড় করতে থাকে। একাই।
রাস্তার মাঝামাঝি ক'খানা টায়ার আধপোড়া হয়ে পড়ে আছে, পোড়া গন্ধ হালকা ধাক্কা দিচ্ছে নাকে।
কাছেই জটলা, রাস্তার পাশেই। মুরুব্বীগোছের একজন বাঁকা হয়ে চেয়ারে বসে, হাতে হয়ত সিগারেট, ডান হাতটা চেয়ারের হাতলে আর বাম হাতটার ভর পেছনে হেলান দেয়ার জায়গাটায়, পা একটার উপর আর একটা রাখা আড় করে।
কথা বলছেন পেছনে হাত বেঁধে আরামে দাঁড়ানোর ভঙ্গিতে দাঁড়ানো একটু কমবয়সী কজনের সাথে, ঠোঁট নাড়াটুকু দেখা যাচ্ছে আর দেখা যাচ্ছে ঠোঁট থেকে উড়ে যাওয়া হালকা ধুসর ধোঁয়া। জুম্মাবারের নামাজ আর এমন হরতালের দিন ছাড়া তাঁকে সচরাচর দেখা যায়না, তবে তাঁকে নাকি 'বড় ভাই' ডাকতে হয়, এমনটাই নিয়ম।
দাঁড়িয়ে যারা ওদের পরণে জিন্স, পায়ে চপ্পল, গায়ে টি শার্ট বা চক্কর বক্কর প্রিন্টের ছাপা শার্ট। চেহারা লম্বা চোখা চাপাভাঙ্গা গোলগাল যা হোক, চুলের ছাটে অদ্ভূত মিল- প্রায় কদমছাট চুল, জুলপি থেকে মাথার পেছন পর্যন্ত প্রায় চাঁছা, আবার উপরটা বা সামনের দিকে বেশ কালচে আভা।
লুচি, লবঙ্গের জন্য কুমার শীল মোড়ের আমেরিকান হোমিও'র পরিত্যক্ত বিল্ডিং বা মাঠা, মাখনের জন্য ঘোষ ভান্ডারে যেতে হলে ওদের পাশ কাটিয়েই এগোতে হয়। কেন জানি সাহস মেলেনা মনে। এরচে শ্রী শ্রী কালী ভান্ডার থেকে পাউরুটি আর ডিম নেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ মনে হয়।
আধখোলা শাটার পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে দোকানের মামার কাছে জিজ্ঞেস করি, "কিসু হইসে নাকী?" ব্যস্ত হাতে ফেরত দেওয়ার জন্য ভাঙতি টাকা ক্যাশ থেকে তুলতে তুলতে জবাব দেন তিনি, "ঐ তো, যা হয় সব সময়, দ্যাখতাছই তো!" কথা বাড়াই না। শাটারের কথা জিজ্ঞেস করি একবার, "এখনো তুলতেছেন না যে?" মামা মৃদু হাসেন, "ভাইগনা, কুনসম আইসা ভাঙ্গাভাঙ্গি শুরু করে ঠিক আসে? সাবধান থাকতে হয়!"
হরতালে পেপার নিয়ে বেরোলে পুড়িয়ে দেওয়ার ঝুঁকি থাকে, কাজেই হকার আসেনা, পোস্ট অফিসের কাছে 'রেকটো'-তে গিয়ে পেপার নিয়ে আসতে হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সব পেপারের ডিস্ট্রিবিউটর 'রেকটো'-তে কুমারশীল মোড় হয়ে সদর হাসপাতালের সামনের রাস্তাটা দিয়েও যাওয়া যায়, কিন্তু মোড়ের ট্যাম্পুস্ট্যান্ডে কোন একটা ঝামেলা ছাড়া হরতাল পার হওয়ার নজির বিরল।
সুতরাং রামকানাই স্কুলের সামনের রাস্তা দিয়ে ঘুরপথে যেতেই ভাল লাগে আমার। গলিপথ, দুয়েকটা রিকশা তাই চোখে পড়ে, ওগুলোর চলা থেমে যায় ট্যাঙ্কের পাড়ে পৌঁছাতেই। ওখানেও পিকেটাররা গাছ ভেঙ্গে আনা মোটা ডাল নিয়ে দাঁড়িয়ে, যথারীতি তদারকিতে আছেন চেয়ারে বসা কেউ, রিকশা আটকে দেয়ার পর যাত্রী আর রিকশাওয়ালার ছেড়ে দেয়ার অনুরোধের অনুচ্চ শব্দ কখনো কখনো তাঁর বিরক্তি বাড়াচ্ছে, ভ্রু কুঁচকে কাউকে হয়ত নির্দেশ দিচ্ছেন, "দ্যাখ তো গিয়ে, ঘটনা কী?"
এরকম প্রতি মোড়ে, সেটা সদর হাসপাতালের সামনে হোক, কাদের ডাক্তারের চেম্বারের সামনে হোক, সূর্যমুখী বা মডেল স্কুলের সামনে হোক, কাচারি পুকুরের সামনে হোক, সুপার মার্কেটের সামনে হোক কিংবা হোক পোস্ট অফিসের সামনে- সবখানে দৃশ্য একই, মানুষগুলোর চেহারা কেবল ভিন্ন। পুলের ঐপাড়েও একই রকম হয়ত, তবে কাজীপাড়া কান্দিপাড়ার অতীত রেশারেশির ইতিহাস থমথমে করে রাখে টি এ রোড আর কাছাকাছি এলাকার মানুষদের।
রাস্তার দুপাশে থাকা আর সব দোকানের মত রেকটোর শাটারও অর্ধেক ফেলা, ছোট দোকানটার ভেতরে ভিড়, আগ্রহী পাঠক কেউ কেউ টাটকা পেপার বাসী করে দেওয়ায় ব্যস্ত। বাসার পেপারগুলো বুঝে নেয়ার ফাঁকে প্রশ্ন করি, "এদিকে ঝামেলা হয় নায় তো কোন?" একটু বিরক্তিমাখা উত্তর মেলে, "না, ঠিক আছে সব!" বিরক্তির কারণটা অবশ্য অবোধগম্য থাকে যায়, ভিড় করা হকার আর উত্সাহি পাঠকদের ঠেলে বেরিয়ে আসি।
এগারোটা সাড়ে এগারোটা পেরিয়ে বারোটার কাছাকাছি পৌঁছাতেই অবশ্য সব ঠিকঠাক হতে শুরু করে। চেয়ারগুলো উধাও হয়, পোড়া টায়ারগুলো জড়ো হয় রাস্তার পাশে, দোকানের শাটারগুলো পুরোপুরি খুলে যায় আর সকাল থেকে ব্যস্ত পিকেটাররা মোড়ের দোকানে চা সিগারেটের বিল তোলায় ব্যস্ত হয়।
রাস্তায় রিকশা বাড়ে, বাড়তে থাকে কোন না কাজে রাস্তায় নামা মানুষের সংখ্যা, চাকুরিজীবীরা হাজিরা খাতায় নাম বসানোর জন্য তড়িঘড়ি দৌড়ান।
স্কুলপড়ুয়া আমাদের অবশ্য অখন্ড অবসর। বাসায় থাকলে বারান্দাতেই ব্যাট বলের অত্যাচার, নয়তো ড্রয়িং রুমে ক্যারাম বোর্ড অথবা গল্পের বইয়ে আকন্ঠ ডুব।
"কিরে, উঠলি কখন?"- দরজা ঠেলে ঘরে ঢোকা আম্মুর প্রশ্ন আমাকে স্কুলবেলার অতীত থেকে বর্তমানে টেনে আনে। "এইতো, একটু আগে"- বালিশটাকে পেছন থেকে টেনে এনে কোলে ফেলে আরেকটু আরাম খোঁজার চেষ্টা করতে করতে জবাব দেই।
"হাতমুখ ধুয়ে নে, নাস্তা কি টেবিলে দেব না এখানেই খাবি?"- চলতে থাকা ফ্যানটা বন্ধ করে রুমের টেবিলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা বইগুলো গুছিয়ে নিতে নিতে প্রশ্ন করেন আবার। "এখানেই"- ছোট্ট জবাব দেই।
"ভাল লাগছে আজকে?"- আম্মু এবার কাছে এসে কপালে গলায় হাত রাখেন, "নাহ জ্বর নাই", অস্ফূটে বলেন, একবার সাদা পুরু প্লাস্টারে মোড়া পা-টাও দেখে নেন, প্রতিদিনের নিয়মমতো পেপারটা হাতে না দিতে পারার কৈফিয়তও দেন অকারণেই, "পেপার তো আজ দিয়ে যায়নি, আনতে হবে গিয়ে। তোর বাবাকে বলছি। আর কিছু লাগবে তোর?" "নাহ্!"- এবারও সংক্ষেপেই উত্তর দেই।
রাস্তার পাশেই আমার রুম, সাইকেল রিকশার হালকা টুং টাং বাদে আর কোন শব্দ কানে আসছেনা, হরতাল বলেই বোধ হয়। মোড় থেকে মাঝে মাঝে ক'টা ছেলের হাসি ঠাট্টার শব্দও ভেসে আসছে মাঝে মাঝে, মনে হয় পিকেটিং ওদের ভালোই চলেছে আজকে।
জানালা দিয়ে রোদ এসে ঘরে ঢুকেছে বেলা বাড়ার জানান দিতে। ইচ্ছা করছে জানালায় গিয়ে বাইরের রাস্তায় একটু উঁকি দিতে, যখনি আবার শরীর আর পায়ের ভার নিয়ে বিছানার পাশে রাখা হুইল চেয়ারে নিয়ে ফেলার কথা মনে পড়ছে তখনি ইচ্ছা আবার চলে যাচ্ছে এমনিতেই।
হাসপাতাল থেকে বাসায় এসেছি বেশ ক'দিন হল। জ্বর কমেছে দিনে দিনে, শরীরের বিধ্বস্ত ভাবটাও কেটে গেছে, পায়ের দিকে তাকালেই কেবল আর কিছুই ঠিক থাকে না, আর কি দাঁড়াতে পারবো কখনো আগের মত?
কিভাবে কি হল সেদিন নিজেও জানিনা, কলেজের বন্ধুদের নিয়ে পৌর ভবনের পেছনেই চা বিস্কুটের আড্ডায় সময় পার করছিলাম। পৌর মুক্ত মঞ্চে কিসের মিটিং চলছিল, সন্ধ্যা গায়ে মাখিয়ে শেষ হল। মিছিল করেই ওরা যাচ্ছিল মৌলভীপাড়ার দিকে, নেতার বাসা ওদিকেই। মিছিল করে ফেরাটাই শান্ত ছোট্ট শহরের পুরোন রীতি।
চায়ের আড্ডা পার হয়েছে কি হয়নি, পেছন থেকে কিছু একটা এসে পড়ল মিছিলের ঠিক সামনে। বিশাল আওয়াজ।
একজনকে দেখলাম লুটিয়ে পড়তে। আরেকবার শব্দ হল, আরো কাছাকাছি। কী হল জানিনা, হঠাত্ দেখি আমি পড়ে যাচ্ছি, চায়ের কাপ পড়ে গেছে রাস্তায়, লালচে চা ভিজিয়ে দিয়েছে কালচে রাস্তা।আর কিছু বলতে পারিনা হাসপাতালে চোখ মেলে আব্বু আম্মুর কান্নাভেজা দুশ্চিন্তামাখা মুখদুটো দেখা ছাড়া।
পরে জেনেছি, সেদিন বোমা হামলায় নামকরা এক নেতাসহ প্রাণ হারিয়েছে চারজন। চায়ের দোকানের কাছাকাছি ফেলা বোমায় আমার পায়ের হাঁটুর নীচের অংশের অপরিমেয় ক্ষতি হয়ে গেছে, ডাক্তাররা আশায় রাখছেন গ্যাংগ্রীন না হয়ে গেলে হয়ত বাঁচানো যাবে পা-টাকে। সেদিন আমার পাশে দাঁড়ানো আরেক বন্ধু এখনো হাসপাতালে, বাঁচার জন্য লড়ছে।
চেনা শান্ত শহরটা বেশ অশান্ত এর রেশ ধরেই। আজকের হরতালও নাকি সেদিনের বোমা হামলার প্রতিবাদে। পেপার আসেনি আজকে, জাতীয় পেপারগুলো না, লোকালগুলোও না। কাল আসবে জানি।
জাতীয় দৈনিকে তো আর আসবেনা এ খবর, দৈনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া'র প্রথম পাতায় কাল নিশ্চিত করেই 'হরতাল পালনে'র জন্য একপক্ষের তরফ থেকে 'অভিনন্দন' মিলবে পাঠকদের, আবার 'ধন্যবাদ'ও মিলবে আরেক তরফ থেকে- হরতাল ‘প্রত্যাখ্যান করা’র জন্য!
কিছুই আসে যায়না তাতে আমার, কিছুই না।
আমার জন্য এখন প্রতিদিনই হরতাল।
মন্তব্য
নস্টালজিক কইরা দিলা।।লেখার ফ্লো টা অসাধারন।শেষ টা নিয়ে আর কি বলমু।it myt b 1 of ur best..
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আছে যখন লেখায় নস্টালজিক হওয়া বোধ হয় স্বাভাবিক। মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
<ব্রাহ্মণবাড়িয়া আছে যখন লেখায় নস্টালজিক হওয়া বোধ হয় স্বাভাবিক।>
হুদ্র হুদ্র বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
ভাল্লাগছে লেখা ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
অনেক ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
অসাধারণ মর্ম। ক্রমেই পরিণত হয়ে উঠছে আপনি লেখনি। মনে হচ্ছে ছড়া/কবিতার চেয়ে আপনি গদ্যেই বেশি সাবলীল। চলুক।
[দুই একটা বানান একটু দেখে নেবেন]
জহিরুল ইসলাম নাদিম
অনেক ধন্যবাদ।
গদ্য আমার নিজেরো পছন্দ, আর পদ্যে পাই আনন্দ।
আমার মনে হয় হুট হাট যেসব লেখা মাথায় আসে আর লিখে ফেলা যায় তা গদ্যই হোক আর পদ্য, পড়তে ভালোই লাগে- সেটাই মূল।
এ লেখাটা কি আগে পড়েছেন?
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
অসাধারণ মর্ম। ক্রমেই পরিণত হয়ে উঠছে আপনি লেখনি। মনে হচ্ছে ছড়া/কবিতার চেয়ে আপনি গদ্যেই বেশি সাবলীল। চলুক।
জহিরুল ইসলাম নাদিম
কারেকশন:
আপনার লেখনি হবে।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
চমৎকার!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
টুকটাক বাক্যে গল্পটা কী দারুণ দাঁড়িয়ে গেল। খুব ভাল লাগল
আন্তরিক ধন্যবাদ!!!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
নতুন মন্তব্য করুন